Mazharul Kabir Midhat
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Mazharul Kabir Midhat, Politician, Shah ali majar Road, Mirpur, Dhaka.
আলহাদুলিল্লাহ
আমার ২.৫ বছরের এম পি হিসেবে দ্বায়িত্ব পালন কালীন সময়ে আমি সর্বদা ঢাকা ১৪ আসনের নানামুখী উন্নয়ন কাজের জন্য নিরালসভাবে চেষ্টা চালিয়ে গেছে যার মধ্যে অন্যতম ছিল কাউন্দিয়া ইউনিয়ন বাসীর স্বপ্নের কাউন্দিয়া ব্রীজ এর কাজ।
মরহুম সাংসদ আসলামুল হক এর আমলে ২০১৫ সালে ব্রীজটি একনেক এ পাশ হলেও বিভিন্ন জটিলতায় ও আপত্তির কারণে ব্রীজটি বাস্তবায়নে অনেক জটিলতা ছিল। এ সময় সংরক্ষিত নারী আসনের এম পি, সাবিনা আক্তার তুহিন সহ অনেকেই ব্রীজ এর ব্যাপারে সংসদে ব্রীজ নিয়ে কথা বলেছেন।
অতপর ২০২১ সালের উপনির্বাচনে আমি ঢাকা ১৪ আসনের এম পি নিবর্চিত হওয়ার পরে,
#প্রথমে আমি Lged এর প্রধান প্রকৌশলী এর সাথে দেখা করি,এর পর তারর কাছথেকে সকল বাধা ও অসুবিধার কথা জেনে তা সমাধানে কাজ করা শুরুকরি,
#অতপর আমি BIWTA এর প্রধান এর সাথে সাক্ষাত করে ব্যীজের ব্যাপারে যে আপত্তি ছিল তা আলোচনা করে,
সে ব্যাপারে অনাপত্তি গ্রহন করি।
#তৃতীয় তো আমি lged মন্ত্রনালয় এর সচিব,অধিদপ্তর এর ইন্জিনিয়ার, সেতু বিভাগীয় প্রধানদের নিয়ে নদীপথে সরজমিনে তা পর্যবেক্ষন করি,এবং সকল বাধা গুলো বিবেচনায় নিয়ে তা সমাধান কল্পে নতুন নকশা প্রণয়ন করি।
#চুর্তথ তো আমি সংসদে lged মন্ত্রী মহোদয় কে ব্রীজের ব্যাপারে জানতে চেয়ে লিখিত ভাবে প্রশ্ন করি
।
অতপর তার হস্তক্ষেপে পুরো এলাকা ড্রোন দিয়ে ভিডিও করে, এপ্রোস রাস্তার জন্য নকসা প্রণয়ন করে,
আমার বরাদ্ধ থেকে প্রায় সাড়ে ১৫ কোটি টাকা বরাদ্ধ দেই।(ব্রীজের টেন্ডারের পরেই রাস্তার টেন্ডার হবে)
এর ই ধারাবাহিকতায় আজ কাউন্দিয়া ইউনিয়নের ব্রীজের টেন্ডার হয়েছে।
আলহামদুলিল্লাহ।
আমি এখন এম পি নেই।
তবে আমার চেষ্টা আজ বাস্তবায়নের পথে এটাই আমার পরম পাওয়া।
আমার জন্মভূমির উন্নয়নে আমার চেষ্টা স্বার্থক হওয়ার পথে।আলহামদুলিল্লাহ।
SAFE mirpur Followers Mirpurbashi Dhaka-14 আমার মার্কা নৌকা Bangladesh Parliament-জাতীয় সংসদ Mainul Hossain Khan Nikhil Barrister Biplab Barua Bangladesh Students' League বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ Bangladesh Awami Jubo League ্রধানমন্ত্রী #ঢাকা_১৪
আওয়ামী লীগ সভাপতি ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা আজ ২০ ডিসেম্বর, ২০২৩ সিলেট জেলার হযরত শাহজালাল ও হযরত শাহ পরানের মাজার জিয়ারত এবং কোরআন পাঠ করেন।
BNP-Jamaat is a terrorist organization. They should be banned by law and each and every one of their members thrown behind bars immediately.
Mother clung to toddler as they were burned alive in tragic Tejgaon train arson Nadira Akter Poppy, mother of three-year-old Yasin, left no stone unturned to save her child from a fire on the Mohonganj Express in the early hours of Tuesday, which claimed four lives including theirs. When firemen recovered their bodies, they saw Poppy hugging her...
গতকাল ঢাকা-১৪ আসন অন্তর্গত ৮ নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এস.কে তানভীর তানু’র মা ইন্তেকাল করেছেন।
“ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন”
Sajeeb Wazed
Sajeeb Wazed
Saima Wazed Putul
#বঙ্গবন্ধুকন্যা #শেখহাসিনা
#আওয়ামীলীগ
#মহানবিজয়দিবস #বিজয়েরমাস
সবাইকে মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।
১৬ ডিসেম্বর অন্যায়-অবিচারের বিরুদ্ধে বিজয়ের দিন,
আমাদের মাথা উঁচু করে দাঁড়াবার দিন।
১৯৭১ সালে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী তৎকালীন পুর্ব পাকিস্তানের নিরস্ত্র জনগণের উপর নৃশংসভাবে ঝাঁপিয়ে পড়ে, যা ইতিহাসের জঘন্যতম গণহ*ত্যার সূচনা করে। জামায়াতে ইসলামীর বর্বর হায়ে*নাদের সাথে যোগসাজশ করে এবং ধ র্ষ ন, গণহ*ত্যা ও লুটপাটের মতো মানবতাবিরোধী অপরাধে লিপ্ত হয়। এক সাগর রক্তের বিনিময়ে বিজয়ী হয় বাংলাদেশ।
কিন্তু বাংলাদেশের জন্মের পেছনে মূল আদর্শগুলোকে ধ্বংস করে পাকিস্তানের অসমাপ্ত লক্ষ্য অর্জনের জন্য জামায়াতে ইসলামকে ক্ষমতায় বসিয়েছিল বিএনপি।
এই বিজয় দিবসের প্রাক্কালে, আবারও বিএনপি-জামাত জোট আসন্ন নির্বাচন ঠেকাতে, লাখো শহীদের আত্মত্যাগকে অসম্মান করতে এবং সাধারণ মানুষকে হত্যার জন্য প্রকাশ্যে মাঠে নেমেছে।
আসুন আমরা একটি গর্বিত জাতি হিসাবে আমাদের বীর সন্তানদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে, স্বাধীনতার মুলনীতির পক্ষে দাঁড়ানোর অঙ্গীকার করি এবং একটি সমৃদ্ধ এবং স্মার্ট ভবিষ্যতের লক্ষ্যে অদম্য অগ্রযাত্রায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাথে একাত্ম হই।
জয় বাংলা।
জয় বঙ্গবন্ধু।
#বিজয়দিবস #১৬ডিসেম্বর #বাংলাদেশ #স্মার্টবাংলাদেশ
১৪ ডিসেম্বর; শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস। দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তানদের হারানোর দিন। বাঙ্গালি জাতির ইতিহাসে সবচেয়ে বেদনাদায়ক দিন। ১৯৭১ সালের এই দিনে মহান মুক্তিযুদ্ধের চূড়ান্ত বিজয় যখন নিশ্চিত, ঠিক তখন পাকিস্তান হানাদার বাহিনী ও তাদের দোসর রাজাকার, আল বদর, আল শামস বাহিনী জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান বরেণ্য শিক্ষাবিদ, গবেষক, চিকিৎসক, প্রকৌশলী, সাংবাদিক, কবি ও সাহিত্যিকদের রাতের আঁধারে চোখ বেঁধে বাড়ি থেকে ধরে নিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করে।
স্বাধীনতাবিরোধী চক্র বুঝতে পেরেছিল, পরাজয় তাদের অনিবার্য। জাতির এই শ্রেষ্ঠ সন্তান বুদ্ধিজীবীরা বেঁচে থাকলে এ মাটিতে ওরা বসবাস করতে পারবে না। যুদ্ধবিধ্বস্ত এই দেশ আবার ফুলে ফলে ভরে উঠবে। তাই পরিকল্পিতভাবে জাতিকে মেধাহীন ও পঙ্গু করতে দেশের বরেণ্য সব ব্যক্তিদের রাতের অন্ধকারে পৈশাচিক কায়দায় হত্যা করা হয়।
১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বরের হত্যাকান্ড ছিল পৃথিবীর ইতিহাসে জঘন্যতম বর্বর ঘটনা যা বিশ্বব্যাপী শান্তিকামী মানুষকে স্তম্ভিত করেছিল। পাকিস্তানি বাহিনী ও তাদের এ দেশীয় দোসররা পৈশাচিক হত্যাযজ্ঞের পর ঢাকার মিরপুর, রায়েরবাজারসহ বিভিন্ন স্থানে বুদ্ধিজীবীদের লাশ ফেলে রেখে যায়।
১৬ ডিসেম্বর মুক্তিযুদ্ধে বিজয় অর্জনের পরপরই শহীদ বুদ্ধিজীবীদের নিকট আত্মীয়রা মিরপুর ও রায়েরবাজার বধ্যভূমিতে তাদের গলিত ও ক্ষত বিক্ষত লাশ খুঁজে পায়। বুদ্ধিজীবীদের লাশে ছিল আঘাতের চিহ্ন। চোখ, হাত-পা ছিল বাঁধা। কারো কারো শরীরে ছিল একাধিক গুলি। অনেককে হত্যা করা হয়েছিল ধারালো অস্ত্র দিয়ে। লাশের ক্ষত চিহ্নের কারণে অনেকেই প্রিয়জনের মৃতদেহ শনাক্ত করতে পারেননি।
১৯৭২ সালে জাতীয়ভাবে প্রকাশিত বুদ্ধিজীবী দিবসের সঙ্কলন, পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদ ও আন্তর্জাতিক নিউজ ম্যাগাজিন ‘নিউজ উইক’-এর সাংবাদিক নিকোলাস টমালিনের লেখা থেকে জানা গেছে, শহীদ বুদ্ধিজীবীর সংখ্যা মোট ১ হাজার ৭০ জন।
স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে ৭১’র ২৯ ডিসেম্বর গঠিত বুদ্ধিজীবী তদন্ত কমিটির রিপোর্টে বলা হয়েছে, রাও ফরমান আলী এদেশের ২০,০০০ বুদ্ধিজীবীকে হত্যার পরিকল্পনা করেছিলেন। কিন্তু এই পরিকল্পনা মতো হত্যাযজ্ঞ চালানো সম্ভব হয়নি। কারণ ফরমান আলীর টার্গেট ছিল শীর্ষ বুদ্ধিজীবীদেরকে গভর্নর হাউজে নিমন্ত্রণ করে নিয়ে মেরে ফেলা।
বুদ্ধিজীবী তদন্ত কমিটির প্রধান জহির রায়হান বলেছিলেন, এরা নির্ভুলভাবে বাংলাদেশের গণতন্ত্রমনা বুদ্ধিজীবীদেরকে বাছাই করে আঘাত হেনেছে। ওই কমিশনের আহবায়ক ছিলেন চলচিচত্রকার জহির রায়হান যিনি নিখোঁজ হন ১৯৭২ সালের ৩০ জানুয়ারি।
বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকারের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমেদ একটি তদন্ত কমিশন গঠনের সিদ্ধান্ত নেন ১৯৭১ সালের ৩১ ডিসেম্বর। কিন্ত তার এ সিদ্ধান্ত কার্যকর হয়নি।
বুদ্ধিজীবী নিধন তদন্ত কমিশন প্রণীত একটি দলিল থেকে জানা গেছে, বুদ্ধিজীবী হত্যায় যারা ঘৃণ্য ভূমিকা রাখে তাদের মধ্যে রয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ব্রিগেডিয়ার রাজা, ব্রিগেডিয়ার আসলাম, ক্যাপ্টেন তারেক, কর্নেল তাজ ,কর্নেল তাহের, ভিসি প্রফেসর ড. সৈয়দ সাজ্জাদ হোসাইন, ড. মোহর আলী, আল বদরের এবিএম খালেক মজুমদার, আশরাফুজ্জামান ও চৌধুরী মাইনুদ্দিন। এদের নেতৃত্ব দেন মেজর জেনারেল রাও ফরমান আলী।
হানাদারদের এদেশীয় দোসর আলবদর বাহিনী দেশের যেসব শ্রেষ্ঠ সন্তানদের হত্যা করে এর কিছু বর্ণনা পাওয়া গেছে রমনা থানায় দায়ের করা বুদ্ধিজীবী হত্যা মামলার বাদী ফরিদা বানুর মামলা থেকে। তিনি এজাহারে বলেছেন, তার ভাই গিয়াসউদ্দিন আহমেদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের জ্যেষ্ঠ প্রভাষক ও মোহসীন হলের হাউস টিউটর ছিলেন। ১৪ ডিসেম্বর সকালে ঘাতকরা মোহসীন হল সংলগ্ন বাসায় গিয়ে তাকে না পেয়ে হলে যায়। হলের সামনে খুঁজে পায় তাকে। হলের দারোয়ান আবদুর রহিমের গামছা দিয়ে প্রথমে তার চোখ বাঁধে। পরে ইপিআরটিসির একটি মাইক্রোবাসে উঠিয়ে নিয়ে যায়। এরপর আর ফিরে আসেননি তিনি।
ঘাতকরা অন্যান্য হাউস টিউটরের বাসায়ও যায়। এসময় ওই হলের ছাত্র ছিলেন বাংলা একাডেমীর সাবেক মহাপরিচালক ড. সৈয়দ আনোয়ার হোসেন। তিনি পুরো ঘটনা প্রত্যক্ষ করেন। পরে তারা জানতে পারেন গিয়াসউদ্দিন আহমেদ ছাড়াও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মধ্যে ড. মো. মুর্তজা, ড. আবুল খায়ের, অধ্যাপক রাশিদুল হাসান, অধ্যাপক আনোয়ার পাশা, অধ্যাপক সিরাজুল হক ও ড. সন্তোষ ভট্টাচার্যসহ আরো অনেককে ধরে নিয়ে গেছে আল বদররা।
শহীদ বুদ্ধিজীবী মো. মুর্তজা ও সিরাজুল হকের ছেলে এনামুল হক অপহরণকারীদের দু’জনকে চিনতে পারেন। তারা হলেন চৌধুরী মাইনুদ্দীন ও আশরাফুজ্জামান। দু’জনই তখন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। তাদের মধ্যে আশরাফুজ্জামান তৎকালীন অবজারভার পত্রিকায় সাংবাদিকতা করতেন। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৮ ডিসেম্বর ফরিদা বানু বিশ্ববিদ্যালয়ের বাসা ছেড়ে আজিমপুরের ভাড়া বাসায় ওঠেন।
১৯৭২ সালের ৪ জানুয়ারি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে তিনি আত্মীয়-স্বজনদের নিয়ে ড. মুর্তজা, ড. আবুল খায়ের ও ড. সন্তোষ ভট্টাচার্যসহ অনেক বুদ্ধিজীবীর গলিত লাশ খুঁজে পান।
৫ জানুয়ারি মিরপুরের বর্তমান শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধের কাছে গিয়ে তার ভাই গিয়াসউদ্দিন আহমেদের গলিত লাশ পান। লুঙ্গি ও জামা দেখে ভাইয়ের লাশ শনাক্ত করেন তিনি। বুদ্ধিজীবী হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি চৌধুরী মাইনুদ্দীন লন্ডনে ও আশরাফুজ্জামান নিউইয়র্ক প্রবাসী।
#শহীদবুদ্ধিজীবীদিবস #বিজয়েরমাস #ডিসেম্বর১৯৭১
সবার ভালবাসা নিয়ে সামনের দিনগুলোতে এগিয়ে যেতে চাই, সবাই আমার এবং আমার পরিবারের জন্য দোয়া করবেন।
ধন্যবাদ সবাইকে…
জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান শহীদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা।
ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের প্রতিনিধি সভায় উপস্থিত ছিলেন অবিভক্ত মিরপুরের বর্ষিয়ান ছাত্রলীগ সেক্রেটারি বীর মুক্তিযোদ্ধা আগা খান মিন্টু এম পি। ্রধানমন্ত্রী #ঢাকা_১৪ SAFE mirpur Followers Aga Khan Mintu MP Mazharul Kabir Midhat Mirpurbashi Dhaka-14
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the public figure
Telephone
Website
Address
Shah Ali Majar Road, Mirpur
Dhaka
Street No :03
Dhaka, DHAKA-1230
Dr. Abdul Mannan Choudhury is an academic, media personality, politician, and freedom fighter,
40/1A, West Tolarbag, Mirpur-1
Dhaka, 1216
#TeamHAPPY #ChangeForWell #ChangeForTommorow #Mirpur #Dhaka14 #কাজীহ্যাপী #ভ?
Savar
Dhaka
সাবেক সভাপতি. মোচনা ইউনিয়ন ছাত্রলীগ. সদস্য. বাটিকামারী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ. মুকসুদপুর. গোপালগঞ্জ.
Dhaka
সাংগঠনিক সম্পাদক বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল সরকারী তিতুমীর কলেজ শাখা