Global Medi Service
Find & book appointments with doctors, diagnostic tests, clinics, hospitals. Order Medicine & Health www.gmediservice.com
ইন্ডিয়া মেডিক্যাল ভিসা ও এন্ট্রি ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন।।
আমাদের সার্ভিস চলমান।
ডাক্তার এপয়েন্টমেন্ট, দোভাষী, নার্সিং।
চিকিৎসার জন্য সাধারণত ইন্ডিয়া অনেকের প্রথম পছন্দ হলেও, বর্তমান অবস্থায় ইন্ডিয়ান ভিসা সেন্টার বন্ধ থাকায় অনেকেই বিপদে পড়েছেন।
সেক্ষেত্রে ভালো বিকল্প হতে পারে সিঙ্গাপুর কিংবা থাইল্যান্ড। কারণ একদিকে যেমন তাদের চিকিৎসা ব্যবস্থা ভালো উন্নত, তেমনি তাদের ভিসা ও এখন পাওয়া যাচ্ছে সহজে।
এছাড়া এদের ভিসা প্রসেসিং এ সাহায্য করতে আমরা তো আছিই আপনাদের সাথে।
আমরা দিচ্ছি সবচেয়ে কম খরচে এবং কম সময়ে সব ধরণের ভিসা প্রসেসিং সুবিধা।
তাই দেরি না করে আজই আমাদের মেসেজ করুন এবং শুরু করে দিন আপনার ভিসা প্রসেসিং এর কাজ।
বন্যা পরিস্থিতিতে এয়ার টিকেট রিফান্ড, রিইস্যু, ডেট চেঞ্জ ফ্রী তে এবং এয়ার টিকেটের অতিরিক্ত মুল্য না নেয়ার নির্দেশনা দিয়েছে বর্তমান সরকার।
বয়স যাদের ৪০ এর কাছাকাছি, তাদের অবশ্যই নিন্মোক্ত পরীক্ষা করা উচিৎ।
Eid Mubarak
যাদের এতদিন বলে আসছি, আমার কথা বিশ্বাস করেন নাই বা বিশ্বাস করেন না। তাদের জন্য এই লেখা। আপনি ভারতে মেডিক্যাল ভিসায় উল্লেখিত হাসপাতালে ডাক্তার দেখাতে না চাইলে উক্ত হাসপাতাল থেকে এন ও সি নিয়ে এফ আর আর ও অফিসে গিয়ে হাসপাতাল পরিবর্তনের আবেদন করে ডাক্তার দেখাতে পারবেন৷ অন্যথায় আপনাকে পরবর্তীতে ভারত যাওয়ার উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করবে।
সবাইকে রমজানুল মোবারক।
আসুন জনসচেতনতা সৃষ্টি করি,
ক্যান্সার আক্রান্তের পাশে থেকে মনোবল বৃদ্ধি করি।
মনোবলেই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়৷
#ইনফরমেটিভপোস্ট
বিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ ⚠
ট্যুরিস্ট ভিসাতে, এক ক্যালেন্ডার বছরে একটানা অথবা ভেঙে ভেঙে (যেমন তিনবারে প্রতিবার ৯০ দিনের কম করে থেকেও যদি মোট ১৮০ দিনের বেশী হয় ৬০+ ৫০ + ৮০ = ১৯০) ১৮০ দিনের কম থাকবেন। অন্যথায় FRRO থেকে ৫০ হাজার ভারতীয় টাকা ফাইন ধার্য করছে। এই নিয়ম X-1 (Spouse) ভিসার জন্য প্রযোজ্য নয়।
আজ থেকে ভারতে যেতে হলে বাংলাদেশীদের জন্য কভুড-১৯ ভ্যাক্সিন সার্টিফিকেট এর পাশাপাশি এখন থেকে ডেঙ্গু টেস্ট বাধ্যতামূলক।
গোপন অঙ্গে দুর্গন্ধ? জেনে নিন কী করবেন...
গোপন অঙ্গে দুর্গন্ধ হওয়ার সমস্যাটা অনেকেরই আছে। বিশেষ করে নারীদের ক্ষেত্রে এই সমস্যা অনেক বেশী। এবং এটা এতই বিব্রতকর একটি সমস্যা যে কাউকে বলাও যায় না। আবার সহ্যও করা যায় না। আর এমন সমস্যা নিয়ে ডাক্তারের কাছে যাবার কথা তো কোন নারী চিন্তাও করেন না। কিন্তু মনে রাখবেন, আপনার স্বাভাবিক যৌন জীবনে মারাত্মক সমস্যা তৈরি করতে পারে গোপন অঙ্গে দুর্গন্ধ। দুর্গন্ধ দূর করার চেষ্টা করেও বারবার বিফল হয়েছেন? আসুন জেনে নেই শরীরের স্পর্শ কাতর সেই অংশের দুর্গন্ধ দূর করার কার্যকরী উপায়। প্রতিটি মানুষের শরীরে স্বাভাবিক একটি ঘ্রাণ আছে। মেয়েদের ক্ষেত্রে পিরিয়ডের সময় খুব সুক্ষ্মভাবে ঘ্রাণটি পরিবর্তিত হয়ে যায়। এছাড়াও মানুষের বগল, পায়ের পাতা কিংবা শরীরের অন্যান্য ভাঁজের জায়গায় দুর্গন্ধ হয়ে থাকে। গোপন অঙ্গটিও বাদ যায় না। তবে গোপন অঙ্গে দুর্গন্ধ হবার পেছনে আছে বেশ কিছু কারণ। যেমন,
-আপনার যদি স্বাস্থ্য ভালো হয়ে থাকে, তাহলে শরীরের ভাঁজে ভাঁজে ঘাম জমে যায়। সেখানে ব্যাকটেরিয়া জন্মায় ও দুর্গন্ধের সৃষ্টি হয়।
-এছাড়া গোপন অঙ্গে ইস্ট বা ব্যাকটেরিয়া ইনফেকশন থেকে হতে পারে খুবই বাজে দুর্গন্ধ।
-গোপন অঙ্গ সঠিক ভাবে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন না রাখা, পিরিয়ডের সময় এক প্যাড দীর্ঘক্ষণ ব্যবহার করা ইত্যাদি কারণেও জন্ম নেয় দুর্গন্ধ।
-এছাড়া খুব বেশী টাইট পোশাক দীর্ঘসময় পরিধান করলেও ঘামে দুর্গন্ধ হতে পারে। অনেকের প্রস্রাব লিক করার সমস্যা থাকে। সে কারণেও গন্ধ হতে পারে।
কী করবেন?
-প্রথমেই যা করতে হবে তা হলো পরিষ্কার পরিচ্ছনতা রক্ষা করা। নিজের গোপন অঙ্গের যত্ন খুব ভালোভাবে নিন। সর্বদা পরিষ্কার থাকুন। ভালো অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল সাবান ব্যবহার করুন।
-বাজারে গোপন অঙ্গ পরিষ্কার করার জন্য ভালো কোম্পানির বিশেষ ধরণের সাবান ও বডি ওয়াশ কিনতে পাওয়া যায়, সেগুলো ব্যবহার করুন।
-গোপন অঙ্গে পাউডার ব্যবহার করতে হলে অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল ও সুগন্ধী পাউডার ব্যবহার করুন। তবে দীর্ঘসময় একই স্থানে পাউডার দিয়ে রাখবেন না।
-নিজের প্যানটি পরার আগে পারফিউম ছিটিয়ে নিন।
-বেশী টাইট পরবেন না পোশাক। গোপন অঙ্গে দুর্গন্ধ হলে ঢিলেঢালা পোশাক পরাই সবচাইতে ভালো।
-ভালো করে খেয়াল করুন। চুইয়ে চুইয়ে প্রশ্রাব এসে কি প্যানটি ভিজে যায়? এমন সমস্যা অনেক নারীরই থাকে। যদি তা হয় তো অবিলম্বে ডাক্তারের কাছে যান।
সচেতনতাই সুস্থ থাকার একমাত্র উপায়।
ডায়াবেটিক পেরিফেরাল নিউরোপ্যাথি।
Happy Eid Ul Azha
Eid Mubarak.
বেশ ক’দিন ধরেই খুব ক্লান্ত লাগছে দিয়ার। রোজই জ্বর আসছে। অ্যান্টিবায়োটিকস খেয়েও জ্বর কমছে না। চিকিৎসকের কাছে গিয়ে পরীক্ষানিরীক্ষা করে জানা গেল, দিয়া একটি অটোইমিউন ডিজ়িজ়ে আক্রান্ত।
অটোইমিউন ডিজ়িজ় কী?
মেডিসিনের ডা. অরুণাংশু তালুকদার কথায়, ‘‘আমাদের শরীর জন্মের পর থেকেই কোনটা সেল্ফ আর কোনটা নন-সেল্ফ সেই পার্থক্য বুঝতে শুরু করে। যখন শরীরে ফরেন প্রোটিন প্রবেশ করে, তখন শরীর সচেতন হয়ে যায়। ফলে সে অ্যান্টিবডি প্রস্তুত করে এবং সেই অ্যান্টিজেনকে আক্রমণ করে শরীরের অনাক্রম্যতা বাড়ায়। কিন্তু যখন শরীর কোনটা সেল্ফ ও কোনটা নন-সেল্ফ বুঝতে পারে না, তখন নিজের কোষকেই সে ফরেন প্রোটিন ভেবে আক্রমণ করে। একেই বলে অটোইমিউন ডিজ়িজ়।’’
এ ক্ষেত্রে রোগীর ইমিউন সিস্টেম রোগীর শরীরকেই আক্রমণ করে। রিউমাটোলজিস্ট ডা. অভ্রজিৎ রায় বললেন, ‘‘জন্মের তিন বছর অবধি বাচ্চার ইমিউনিটিতে নিজের কোষের প্রতি একটা টলারেন্স তৈরি হয়। ফলে সে নিজের কোষের ক্ষতি করে না। কিন্তু তিন বছরের মধ্যে যদি তা ডেভলপ না করে, বড় হলে টি-সেল তখন বি-সেলকে উদ্দীপিত করে অটো-অ্যান্টিবডি তৈরি করার জন্য। এই অটো-অ্যান্টিবডি মাথার চুল থেকে পায়ের নখ পর্যন্ত শরীরের যে কোনও অংশে আক্রমণ করতে পারে। শরীর নিজের কোষের বিরুদ্ধে একটা প্রোটিন তৈরি করে নিজেরই ক্ষতি করা শুরু করে। লুপাস রোগে এ রকম হতে দেখা যায়। সে ক্ষেত্রে শরীরের কোন অংশে তা আঘাত করছে, সেই অনুযায়ী রোগের ধরন ও চিকিৎসা পদ্ধতি পাল্টাতে থাকে। যেমন কিডনিতে আঘাত করলে যে চিকিৎসা হবে, মাথায় আঘাত করলে তা হবে না।’’ অটোইমিউন ডিজ়িজ় যেমন অনেক ধরনের হয়, তেমনই শরীরের কোন অংশে হচ্ছে তার উপরেও নির্ভর করে রোগের গুরুত্ব ও চিকিৎসা
কিছু ধরনের ডায়াবিটিস, কিছু থাইরয়েড, কয়েক ধরনের শ্বেতি যেমন এই রোগের মধ্যে পড়ে, তেমনই অটোইমিউন আর্থ্রাইটিস, রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস, লুপাসও (সিস্টেমিক লুপাস ইরিথেম্যাটোসাস)অটোইমিউন ডিজ়িজ়। লাংস থেকে শুরু করে পেশিকেও আক্রমণ করতে পারে এই রোগ। মধ্যবয়স্ক মহিলাদের মধ্যে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। ১৫ থেকে ৩৫ বছরের মধ্যে এই রোগের লক্ষণ দেখা দিতে পারে। আবার রোগীর শরীরের উপরে নির্ভর করে রোগের প্রকোপ কতটা হবে। কারও ক্ষেত্রে অটোইমিউন ডিজ়িজ় খুব একটা কাবু করতে পারে না, অনেকের আবার সারা জীবনই অসুখ কখনও বাড়ে, কখনও কমে... এ ভাবে চলতে থাকে। কিছু ক্ষেত্রে আবার হঠাৎ রোগ অনেকটা বেড়ে যায়। তাই অবশ্যই নিয়মিত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি। কিন্তু এই রোগে আক্রান্ত কি না, তা বুঝবেন কী ভাবে?
রোগের লক্ষণ কী?
ক্লান্তি দেখা দিতে পারে। জ্বর আসে, তা অ্যান্টিবায়োটিকসেও কমে না। আবার অনেকের গাঁটে-গাঁটে ব্যথা হয়, তখন চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে এলে বিভিন্ন পরীক্ষা করে রোগনির্ণয় করা হয়। ব্লাড কালচার, ইউরিন কালচার, ম্যালেরিয়া, ডেঙ্গির পরীক্ষা করে কোনও ইনফেকশন পাওয়া না গেলে, তখন বিভিন্ন ধরনের রক্তপরীক্ষা যেমন রিউমাটয়েড ফ্যাক্টর, অ্যান্টি সিসিপি, অ্যান্টি নিউক্লিয়ার ফ্যাক্টর ইত্যাদি করতে দেওয়া হয়। ইনফেকশন বাদ দেওয়ার পরে ইমিউনোলজিক্যাল ডিজ়িজ়ের কথা ভাবা হয়। অনেক সময়ে মুখের লালা শুকিয়ে যায়। ড্রাই আইজ়ের সমস্যাও দেখা দিতে পারে।
চিকিৎসা হবে কী ভাবে?
বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ইমিউনিটিকে নিয়ন্ত্রণ করতে রোগীদের স্টেরয়েড দেওয়া হয়। কারণ স্টেরয়েড হল ইমিউনোসাপ্রেস্যান্ট। স্টেরয়েডের ডোজ়ও দু’ভাগে ভাগ করা হয়, লো-ডোজ় (১০ মিলিগ্রাম বা তার কম) ও হাই ডোজ় (৪০-৬০ মিলিগ্রাম) অথবা ইন্ট্রাভেনাস ডোজ় (১ গ্রাম) পর্যন্ত দেওয়া হয়। গাঁটে-গাঁটে ব্যথা কমাতে, শরীরের ক্লান্তি কমাতে, অটোইমিউন রেসপন্স কমাতে স্টেরয়েড ভাল কাজ দেয়। তবে স্টেরয়েড বাদ দিয়েও এ রোগের চিকিৎসা কিছু ক্ষেত্রে সম্ভব। ডা. অভ্রজিৎ রায়ের কথায়, ‘‘বেশি স্টেরয়েড না দিয়ে অ্যাজ়াথিয়োপ্রাইন, সাইক্লোস্পোরিন, হাইড্রক্সিক্লোরোকুইন এই ধরনের ওষুধ দেওয়া হয় রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস ও লুপাসে আক্রান্ত রোগীদের। আবার অনেক সময়ে কেমোথেরাপির প্রয়োজন পড়ে। অনেক রোগীর হাতের আঙুলে গ্যাংগ্রিন হয়ে যায়। তখন কেমোথেরাপি যেমন সাইক্লোফসফামাইডও ব্যবহার করা হয়।’’
কম ডোজ়ের স্টেরয়েড দিয়ে চিকিৎসা শুরু করে, দরকার মতো ডোজ় বাড়িয়ে আবার কমানো হয়। তবে প্রাণসংশয় দেখা দিলে হাই ডোজ়ের স্টেরয়েড দেওয়া হয়। নেফ্রাইটিস বা ব্রেন অ্যাটাকের মতো মেজর অর্গ্যান আক্রান্ত হলে হাই ডোজ় দেওয়ার কথা ভাবা হয়। পরে সেই ডোজ় ধীরে ধীরে কমিয়ে আনা হয়।
দীর্ঘ দিন স্টেরয়েড কি নিরাপদ?
ডায়াবিটিস, উচ্চ রক্তচাপ, অস্টিয়োপোরোসিস ইত্যাদি অসুখ বাড়তে পারে। মনে রাখবেন, প্রত্যেকের শরীরেই কিন্তু ২৫ মিলিগ্রাম কর্টিজ়ল তৈরি হয় অ্যাড্রিনাল গ্রন্থি থেকে। তাই স্টেরয়েড কিন্তু আমাদের শরীরেরই অংশ। স্টেরয়েড নেওয়ার কথা ভেবে আতঙ্কিত হওয়ার দরকার নেই। তবে জেনারেল মেডিসিনের ডাক্তার সুবীরকুমার মণ্ডল বললেন, ‘‘এই রোগ নিয়ন্ত্রণে স্টেরয়েডের কার্যকারিতা রয়েছে। কিন্তু কিছু ক্ষেত্রে সাবধানতা জরুরি। যেহেতু এটি ইমিউনোসাপ্রেস্যান্ট, তাই বেশি এক্সপোজ়ড হলে ইনফেকশনের আশঙ্কা বেড়ে যায়। ইউটিআই থেকে শুরু করে সব ধরনের ইনফেকশনের ভয় থাকে। তাই বাড়তি সতর্কতা জরুরি। স্বাস্থ্যবিধি মানতে হবে।’’
অটোইমিউন ডিজ়িজ় কি কমে?
নিয়ম মেনে চললে এই অসুখও নিয়ন্ত্রণে রেখে সুস্থ জীবনযাপন সম্ভব বলে মনে করছেন চিকিৎসকরা। ডা. অভ্রজিৎ রায় বললেন, ‘‘অটোইমিউন ডিজ়িজ়ের মধ্যে সবচেয়ে কঠিন অসুখ হল ভাসকুলাইটিস বা স্মল ব্লাড ভেসেল ডিজ়অর্ডার। যেহেতু শরীরের প্রত্যেক জায়গায় শিরা ও ধমনী রয়েছে, তাই এ রোগ ছড়ায় তাড়াতাড়ি। এই অসুখে মর্টালিটি রেটও হাই, প্রায় ১৫ শতাংশ। কিন্তু এ রোগেও এখন সারভাইভাল রেট বেড়েছে। ১৯৬০ সালে রোগনির্ণয়ের চার বছরের মধ্যে ৫০ শতাংশ রোগী মারা যেতেন। ২০১৮ সালে সেই সারভাইভাল রেট ৮৫ শতাংশ। এখন আরও বেড়েছে। এমন রোগীও আছেন, যাঁদের সন্তান হয়েছে ও সংসারজীবনও করছেন। উদাহরণস্বরূপ, লন্ডনের প্রফেসর ডেভিড আইসেনবার্গের পর্যবেক্ষণের উল্লেখ করতে হয়। তাঁর কাছে চিকিৎসাধীন লুপাস রোগীদের পর্যবেক্ষণ করে দেখা গিয়েছে যে, চিকিৎসা চলাকালীন অনেকেই একটা ভাল ফেজ় পায়, যখন এঁরা স্বাভাবিক জীবনযাপন করেন। তখন খুব একটা ওষুধেরও দরকার পড়ে না। এমনকি এএনএ নেগেটিভ হয়ে যায় সে সময়ে।’’ বছর তিনেক পর্যন্ত এ রকম ভাল ফেজ় পেয়েছেন, এমন রোগীর উদাহরণও আছে। পরে মানসিক উদ্বেগ বা ভাইরাল ইনফেকশনের জন্য রোগ ফিরে আসতে পারে। কিন্তু চিকিৎসা চালু রাখলে রোগ নিয়ন্ত্রণে থাকে।
এ রোগে সবচেয়ে বেশি দরকার ধৈর্য। এই অসুখ হলে সারা জীবন চিকিৎসার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে। তবে চিকিৎসাবিদ্যা এখন এতটাই এগিয়েছে যে, অটোইমিউন ডিজ়িজ়ও নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। চিকিৎসকদের মতে, হাল না ছেড়ে রোগের মোকাবিলা করার মনোবল রাখতে হবে।
ভারতের উড়িষ্যার বলেশ্বরে ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনায় ব্যাপক সংখ্যক মানুষ হতাহতের ঘটনায় গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করছি 😥😥😥
ভারতে ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনায় আহত ও নিহতের খবর জানতে বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশন, কলকাতা থেকে একটি হটলাইন নাম্বার দিয়েছেন, সেখান থেকে খবরাখবর রাখতে পারবেন৷
Rainbow Hospital awarded no 1 Childrens hospital in India 🇮🇳🏆
বাচ্চাদের চিকিৎসার ক্ষেত্রে রেইনবো চিল্ড্রেন হাসপাতাল ১নং ছিলো,আছে,থাকবে।
আপনার বাচ্চার উন্নত চিকিৎসার জন্যে নির্দ্বিধায় আস্থা রাখুন Rainbow Children hospital এর উপর।
Appointment: +919073392757
01580-259808 (What's App)
খুব প্রয়োজনীয় একটি পোস্ট।।
একটা অনুষ্ঠানে গিয়ে একজন ভদ্রমহিলা হঠাৎ হোঁচট খেয়ে পড়ে গেলেন। উঠে দাঁড়িয়ে তিনি বললেন, সবকিছু ঠিক আছে, মেঝের টাইলসে তার নতুন জুতোর হীল বেঁধে যাওয়ায় তিনি পড়ে গিয়েছিলেন। কেউ একজন অ্যাম্বুলেন্স ডাকার কথা বললেও তিনি তাতে রাজি হলেন না।
সবকিছু ঠিকঠাক করে, পরিস্কার করে তিনি নতুন করে প্লেটে খাবার নিলেন। যদিও মনে হচ্ছিলো যেন তিনি একটু কেঁপে কেঁপে উঠছেন। অনুষ্ঠানের সম্পূর্ণ সময় জুড়েই তিনি উপস্থিত থাকলেন। পরদিন দুপুরে ভদ্রমহিলার স্বামী ফোন করে জানালেন, তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সন্ধ্যা ছয়টার সময় তিনি মারা গেলেন।
মূল যে ঘটনা ঘটেছিল, তা হলো- তার অনুষ্ঠান চলাকালীন সময় স্ট্রোক হয়েছিল। সেখানে যদি কেউ জানতেন, কিভাবে স্ট্রোক সনাক্ত করা সম্ভব, তাহলে হয়তো ভদ্রমহিলা আজও বেঁচে থাকতেন।
সবাই যে মৃত্যুবরণ করে, তা নয়। অনেকের ঠাঁই হয় বিছানায়, সাহায্যহীন, ভারসাহীন মূমুর্ষূ অবস্থায়। মাত্র তিনটে মিনিট সময় নিয়ে এটা পড়ে ফেলুন।
বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, যদি একজন স্ট্রোকের শিকার রোগীকে স্ট্রোক হবার তিন ঘন্টার মধ্যে হাসপাতালে নেওয়া যায়, তবে তাকে সম্পূর্ণভাবে সুস্থ অবস্থায় ফেরত পাওয়া সম্ভব। শুধু আমাদের জানতে হবে কিভাবে স্ট্রোক চেনা যায়, এবং কিভাবে রোগীকে উল্লেখ্য সময়ের মধ্যে মেডিকেল কেয়ারে নেয়া যায়।
স্ট্রোককে চিনুন...
সহজ তিনটি ধাপঃ- S T ও R... পড়ুন এবং জানুন!
মাঝে মাঝে স্ট্রোকের উপসর্গ সনাক্ত করা অনেক কঠিন হয়ে পড়ে। আমাদের অজ্ঞতার কারণেই নেমে আসে যাবতীয় দুর্যোগ। স্ট্রোকের শিকার রোগীর যখন ভয়ানক রকম ক্ষতি হয়ে যাচ্ছে, পাশে দাঁড়ানো প্রিয়জনটিই হয়তো বুঝতে পারছে না, কি অপেক্ষা করছে তাদের কাছের মানুষের জীবনে।
সহজ উপায়ে স্ট্রোক সনাক্ত করার উপায়, সহজ তিনটি প্রশ্ন জিজ্ঞেস করুনঃ
S – Smile. রোগীকে হাসতে বলুন।
T – Talk. রোগীকে আপনার সাথে সাথে একটি বাক্য বলতে বলুন। উদাহরণঃ আজকের দিনটা অনেক সুন্দর।
R – Raise hands. রোগীকে একসাথে দুইহাত উপরে তুলতে বলুন।
এর কোনো একটিতে যদি রোগীর সমস্যা বা কষ্ট হয়, তৎক্ষণাৎ দেরি না করে তাকে হাসপাতালে নিয়ে যান। এবং চিকিৎসককে সমস্যাটি খুলে বলুন। (রোগী বলতে স্ট্রোকের শিকার সন্দেহ করা ব্যক্তি বোঝানো হয়েছে)
সনাক্তকরণের আরেকটি উপায় হচ্ছে, রোগীকে বলুন তার জিহবা বের করতে। যদি তা ভাঁজ হয়ে থাকে, বা অথবা যদি তা বেঁকে যেকোনো একদিকে চলে যায়, সেটাও স্ট্রোকের লক্ষণ। তৎক্ষণাৎ তাকে হাসপাতালে নিয়ে যান।
যদি আমরা সবাই-ই এই সহজ ব্যাপারগুলো জেনে রাখি, তবে আমরা একজনের হলেও জীবন বাঁচাতে পারবো। সুতরাং, আপনি শিখলেন- আপনার বন্ধু ও প্রিয়জনদেরও শেখান..!!
DR. NARAYAN RAY
INDIA
Breast Diseases :
মেয়েদের বয়স অনুযায়ী ব্রেস্টের রোগ গুলো আলাদা।
১৫-২৫
Fibroadenoma
Lactational mother
Mastitis, breast abscess, galactocele
২৫-৪০
Fibrocystic diseases
৪৫-৬০
Ca Breast
এগুলো সাধারণ ধারণা।
এর বাইরেও অনেক কিছু আছে। এবং এগুলোর ও ব্যাতিক্রম হতে পারে। যেমন Ca breast ২৫ বছর বয়সেও পেয়েছি।
কিভাবে বুঝবেন???
ব্রেস্টে চাকা
নিপিল দিয়ে রস ঝরা
ব্যাথা etc.
প্রতিটারি চিকিৎসা পদ্ধতি আলাদা।
অনেকেই আমাদের কাছে কলকাতার মধ্যে চিকিৎসার জন্য জানতে চান। সেক্ষেত্রে আমি আগে তেমন ভরসা পেতাম না, কিন্তু বর্তমানে একজন রুগীকে প্রাথমিক চিকিৎসা থেকে শুরু করে জরুরি চিকিৎসা করার মতো সামর্থ আছে এমন কয়েকটি হাসপাতালের মধ্যে Ruby General Hospital Ltd.
স্বল্পমূল্যে মানসম্মত চিকিৎসা পেতে যার জুরি মেলা ভার।
Ruby General Hospital এর ড. এপয়েন্টমেন্ট পেতে যোগাযোগ করুন।
গ্লোবাল মেডি সার্ভিস
+৮৮ ০১৫৮০২৫৯৮০৮
ভারতে চিকিৎসার জন্য যাবেন ভাবছেন।জরুরি ভারতীয় মেডিক্যাল ভিসা ও টুরিস্ট ভিসা প্রসেসিং করতে চাইলে আমাদের সহযোগিতা নিতে পাররেন। এছাড়া ভারতীয় বিমানের টিকিট পাবেন আমাদের কাছে। ভারতীয় যে কোন হাসপাতালের ডাক্তারের ইনভাইটেশন লেটার পাবেন আমাদের কাছেই। আমরা খুবই দক্ষতার সাথে ভিসা প্রসেসিং করে থাকি। আরও বিস্তারিত জানতে চাইলে আমাদের ফোন দিতে পারেন। Mobile 01580-259808 (What's up)
Wish you all a very happy and peaceful Eid ul Fitr.
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে সকল ভাষা শহীদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলি।
Now we serve in Thailand. 15+ Hospital we managed for you. Your best service our commitment.
For details
m.me/gmediservice
রাস্তায় জ্যাম থাকায় ৩ কিলোমিটার পায়ে হেটে এসে অপারেশন করে মানবতার নজির সৃষ্টি করেছেন ডা. গোবিন্দ নন্দকুমার। বেঙ্গালুরুর মণিপাল হাসপাতালের গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজি সার্জন তিনি।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Address
27/11/3-C Topkhana Road Purana Paltan
Dhaka
1400
Opening Hours
Monday | 09:00 - 17:00 |
Tuesday | 09:00 - 17:00 |
Wednesday | 09:00 - 17:00 |
Thursday | 09:00 - 17:00 |
Saturday | 09:00 - 17:00 |
Sunday | 09:00 - 17:00 |
Dhaka, 1207
we share our experience regarding Trauma, Casualty cases in private hospital
House: 1, Road: 8, Bosilla Garden City, Mohammadpur
Dhaka, 1207
Digito, the trusted name in the health and digital gadget sector of Bangladesh. We are ready to serv
Mirpur Road
Dhaka
Living a healthy life is the ultimate choice.Knowledge is a must. So for ensuring the utmost thing and to aware people about different health problems and solutions is my passiona...
Gulshan Grace, CWS (C), 8 South Avenue, Apt-5B, Bir Uttam Ak Khandakar Rd
Dhaka, 1212
Our Audiologist Specializes In Hearing Loss and Tennitus Treatments. Our Aim Is To Make Our Patients
Dhaka, 1341
আমাদের এইখানে সব রোগের ডক্টর আছে। এবং সব রকম এর টেস্ট করানো হয়।