Rusha's Online Shop

Dhaka,Bangladesh

27/04/2024

পৃথিবীতে কিছু কিছু ব্যাপার থাকে যেটা আপনাকে চরম ভাবে শিক্ষা দেয়,আর এতোটাই শিক্ষা দেয় যেন তেমন কিছু করতে গেলে আপনার ভেতরের থেকে বলে ওঠে এটা তোর করা উচিৎ নয়।

23/04/2024

কবিতা
সূর্য মামা
লেখিকা:ফাতেমা সুলতানা রীমা।

চন্দ্র মামা চন্দ্র মামা আছো তুমি কই?
এই দেখোনা সূর্য মামা রেগে গেছে ওই,,
করছোটা কি রাত্রি বেলা সেই রাগেতে দিশেহারা!
করছে মোদের কার্য সারা দিন দুপুরে ওই,
চন্দ্র মামা চন্দ্র মামা আছো তুমি কই?

কাঁটছে যে দিন নাজেহালে হচ্ছি বেহাল এই সকালে,,,,
আলোর ছটাক এতোই বেশি চোখের পলকে দেখছি শশী,,
এই গরমে ঘামতে আছি গোসল করার মত,,,
তবুও ভাই কমছে না হায় রোদ পড়ে আজ ছাতা মাথায়!
দরদরিয়ে ঘামের শরীর করছে ছটরফটর,,,
তাও তো দেখি কমছে নারে সূর্যি মামার ক্ষত।

করছোটা কী রাতের বেলায় সেই রাগেতে মানুষ জ্বালায়!
সকাল বিকাল মানছে না যে জ্বলছে অবিরত,,,
পারিনা আর দুপুর বেলা ,শক্তি মোদের ধৈর্য হারা!
কষ্টে মোদের দিশেহারা চলেনা আর শরীর বেচারা,
আরো আছে কারেন্টের জ্বালা,থাকেনা তো বেশি তারা!
শুরু হলো কেমন ধারা,এ যেন ভাই বিবেক ছারা।

পানির থেকে যায়না সরা,বালতি মগের সঙ্গী মোরা!
উপায় তো নেই এইটা ছারা,সয়না তো আর গরমের জ্বালা,
থামো এবার সূর্য মামা নয়তো যাবো জাগায় মা'''রা
হয়বো তখন কাম সারা।
🤣🤣🤣

20/04/2024

মৃত্যু আসার আগেই আমি সবার নিকট ক্ষমা চাইছি,দয়া করে আমাকে ক্ষমা করে দেবেন।
আর আমার পরিবারের নিকট এই ওছিয়ত গুলো করে যাচ্ছি।

১. মাইকে আমার মৃত্যুর খবর বলবেন না।
২‌. আমার মৃত্যুর সংবাদ শুনলে পড়ুন- “ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন।”
৩. আমার মৃত্যুকে অকাল মৃত্যু বলবেন না। কারন, আমি আমার নির্ধারিত রিযিক ভোগ করে ফেলেছি।
৪. আমাকে নিয়ে বিলাপ/মাতন করবেন না, জোরে জোরে কান্নাকাটি করবেন না। কারন, এটা সুন্নাহ বিরোধী কাজ।
৫. আমার মৃত্যুতে চল্লিশা/কুলখানি/মিলাদ করবেন না।
কারন-(এটা স্পষ্ট বিদআত) গোপনে দান সাদকা করবেন।
৬. যারা আমার মৃত্যুর খবর শুনবেন বা যারা আমার মৃত্যুর সময় থাকবেন তারা অবশ্যই আমার জানাজায় অংশগ্রহণ করবেন এবং আমার জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করবেন।
৭. আমার লাশ মাহরাম ছাড়া অন্য কাউকে দেখাবেন না।
৮. আমার লাশকে সুন্দর ভাবে গোসল করার ব্যবস্থা করে দিবেন।
৯. লাশ দাফনে ইসলামীক রীতিনীতি অবলম্বন করবেন , সমাজের নয়।
১০. আমার কবরের আজাব লাঘবের জন্য ও মুনকার-নাকিরের প্রশ্নের উত্তর যেন দিতে পারি সেই দোয়া করবেন।
১১. আমার মৃত্যু থেকে শিক্ষা নিয়ে ফিরে যাবেন, আপনার সময়ও অতি নিকটে।
১২. আপনি আমার কাছে কিছু পেয়ে থাকলে, আমি জীবিত থাকতে চেয়ে নিবেন। আর যদি মরে যাই পরিবারের কাছে চাইবেন, তারা না দিলে আল্লাহর জন্য হলেও আমাকে ক্ষমা করে দিবেন। আল্লাহও আপনাকে ক্ষমা করবেন ইনশাআল্লাহ।
১৩. আমার জন্য বেশি বেশি দোয়া করবেন।
১৪. আমার নামে গীবত করবেন না, কারন- আমি আমার জায়গায় পৌঁছে গিয়েছি।
১৫. দুনিয়াতে বেঁচে থাকতে কারো মনে কষ্ট দিয়ে থাকলে দয়া করে ক্ষমা করে দিবেন।
–“হে আল্লাহ তোমার কাছে কালিমা নসিব করে, উত্তম মৃত্যু চাই। সকল প্রকার আজাব ও হিসাব ছাড়া জান্নাতুল ফেরদাউসে প্রবেশ করতে দিও।”
আমিন 🌸🖤

08/04/2024

"ঈদ" সত্যি কি ঈদের আনন্দে আমার কিছু যায় আসে,এই দরজা বন্ধ একলা ঘরে সেই তো আমি একা শুধুই একা,নতুন পোশাক নতুন সাজসজ্জায় সত্যি কি আমার মনে শান্তি আনতে পারবে,যে যন্ত্রণার সাথে আমি প্রতিনিয়ত যুদ্ধ করে যাচ্ছি সত্যি কি আর কখনো সেই যন্ত্রণার অবসান হবে,যে চলে যায় পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে তার বুঝি কোন মায়া থাকে না প্রিয়জনের প্রতি?
কেন এমন হওয়ার ছিলো বিধাতা,কেনো ছিল এমন হওয়ার।

27/03/2024
27/03/2024

আসসালামু আলাইকুম।

নারী-পুরুষের নামাজের মধ্যে পার্থক্য রয়েছে। কারণ-নারীর শারীরিক গঠন, সক্ষমতা, নিরাপত্তা ইত্যাদী নানা বিষয় পুরুষ থেকে ভিন্ন। তাই ইসলামী শরীয়ত স্বভাবসিদ্ধ এ বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে বহু বিধানের ক্ষেত্রে নারী-পুরুষের মধ্যে ভিন্নতা প্রদান করেছে।

ইহরাম অবস্থায় পুরুষের জন্য মাথা ঢাকা নিষেধ। অথচ মহিলাদের জন্য ইহরাম অবস্থায় মাথা ঢেকে রাখা ফরজ। ইহরাম খোলার সময় পুরুষ মাথা মুন্ডায়; কিন্তু মহিলাদের মাথা মুন্ডানো নিষেধ। পুরুষের ওপর জুমা পড়া ফরজ, নারীদের ওপর নয়।

ইমাম ও খতিব শুধু পুরুষই হতে পারে, কোন নারী হতে পারেনা। আজান শুধু পুরুষই দিবে, কোন নারীকে মুয়াজ্জিন বানানো জায়েজ নয়। পুরুষের সতর হলো নাভি থেকে হাঁটু পর্যন্ত। আর পরপুরুষের সামনে নারীদের প্রায় পুরো শারীরই ঢেকে রাখা ফরজ ইত্যাদি।

ঠিক তেমনিভাবে নামাজ আদায়ের নিয়মের ক্ষেত্রেও নারী-পুরুষের মধ্যে বেশ কিছু ক্ষেত্রে বিধানগত ভিন্নতা রয়েছে যেমন তাকবীরে তাহরীমার জন্য হাত উঠানো, হাত বাঁধা, রুকু, সেজদা, প্রথম ও শেষ বৈঠক ইত্যাদি ক্ষেত্রগুলোতে পুরুষের সাথে নারীর পার্থক্য রয়েছে।

তাদের সতরের পরিমাণ যেহেতু বেশি তাই যেভাবে তাদের সতর বেশি রক্ষা হয় সেদিকটিও বিবেচনা করা হয়েছে ক্ষেত্রগুলোতে। মুসলিম উম্মাহর প্রায় দেড় হাজার বছরের অবিচ্ছন্ন আমলের ধারা তাই প্রমাণ করে। এই বিষয়ে চার মাযহাবের ইমামগণ ঐকমত্য পোষণ করেছেন।

নিম্নে এ সংক্রান্ত কিছু হাদিস, সাহাবায়ে কেরাম এবং তাবেঈনের ফতোয়া উল্লেখ করা হলো-

১.তাবেয়ী ইয়াযীদ বিন আবী হাবীব রহ. বলেন- একবার রাসূল সা. দুই মহিলার পাশ দিয়ে যাচ্ছিলেন। তখন তাদের (সংশোধনের উদ্দেশ্য) বললেন- ‘যখন সেজদা করবে তখন শরীর যমীনের সাথে মিলিয়ে দিবে। কেননা মহিলারা এ ক্ষেত্রে পুরুষদের মত নয়। (সুনানুল বায়হাকী, হাদিস নং-৩০১৬, কিতাবুল মারাসিল লি ইমাম আবু দাউদ-৫৫, হাদিস নং-৮০)

প্রসিদ্ধ মুহাদ্দিস আলেম নওয়াব সিদ্দীক হাসান খান বুখারী শরীফের ব্যাখ্যাগ্রন্থ “আওনুল বারী” (১/৫২০) তে লিখেছেন-“উল্লেখিত হাদিসটি সব ইমামদের উসুল অনুযায়ী দলীল হিসেবে পেশ করায় যোগ্য।'

মুহাদ্দিস মুহাম্মদ ইবনে ইসমাঈল আমীর ইয়ামানী “সুবুলুস সালাম” শরহু বুলুগিল মারাম” গ্রন্থে (১/৩৫১-৩৫২) এই হাদিসকে দলীল হিসেবে গ্রহণ করে পুরুষ ও মহিলার সেজদার পার্থক্য করেছেন।

২. হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর রা. থেকে বর্ণিত। রাসূল সা. ইরশাদ করেছন-“মহিলা যখন নামাযের মধ্যে বসবে তখন যেন (ডান) উরু অপর উরুর উপর রাখে। আর যখন সেজদা করবে তখন যেন পেট উরুর সাথে মিলিয়ে রাখে। যা তার সতরের জন্য অধিক উপযোগী। আল্লাহ তায়ালা তাকে দেখে বলেন-ওহে আমার ফেরেস্তারা! তোমরা সাক্ষী থাক। আমি তাকে ক্ষমা করে দিলাম। (সুনানে বায়হাকী-২/২২৩, হাদিস নং-৩৩২৪)

৩. হযরত ওয়াইল বিন হুজর রা. বলেন। আমি নবীজী সা. এর দরবারে হাজির হলাম। তখন তিনি আমাকে (অনেক কথার সাথে একথাও) বলেছিলেন যে, হে ওয়াইল বিন হুজর! যখন তুমি নামায শুরু করবে তখন কান বরাবর হাত উঠাবে। আর মহিলা হাত উঠাবে বুক বরাবর। (আল মুজামুল কাবীর, হাদিস নং-২৮

সাহাবায়ে কিরামের ফতোয়া

১. হযরত আলী রা. বলেছেন-মহিলা যখন সেজদা করে তখন সে যেন খুব জড়সড় হয়ে সেজদা করে এবং উভয় উরু পেটের সাথে মিলিয়ে রাখে। (মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক-৩/১৩৮, হাদিস নং-৫০৭২, মুসান্নাফে ইবনে শাইবা-২/৩০৮, হাদিস নং-২৭৯৩, সুনানে কুবরা বায়হাকী-২/২২২)

২. হযরত ইবনে আব্বাসকে (রা.) জিজ্ঞেস করা হলো- মহিলারা কিভাবে নামাজ আদায় করবে? তিনি বললেন- “খুব জড়সড় হয়ে অঙ্গের সাথে অঙ্গ মিলিয়ে নামাজ আদায় করবে। (মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা-১/৩০২, হাদিস নং-২৭৯৪)

তাবেঈনের ফাতওয়া

১. হযরত আতা বিন আবী রাবাহকে জিজ্ঞেস করা হলো- “নামাজে মহিলা কতটুকু হাত উঠাবে?” তিনি বললেন-“বুক বরাবর”। (মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা,-১/২৭০, হাদিস নং-২৪৮৬)

আরও দেখুন- মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা-১/৩০২, হাদিস নং-২৮৯৬, মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা-১/২৭০, হাদীস নং-২৪৮৭) মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক-৩/১৩৭, হাদিস নং-৫০৬৮, মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা-১/৩০৩, মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা-১/৩০২, হাদিস নং-২৭৯৫) (মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক-৩/১৩৭, হাদিস নং-৫০৭১) (মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা-১/৩০৩, হাদিস নং-২৭৯৯)

ইমাম আবু হানীফার (রহ.) অন্যতম শাগরেদ ইমাম মুহাম্মদ (রহ.) বলেন- “আমাদের নিকট পছন্দনীয় হলো, নারীরা নামাজে উভয় পা একপাশে মিলিয়ে রাখবে। পুরুষের মত এক পা দাঁড় করিয়ে রাখবে না। (কিতাবুল আসার, ইমাম মুহাম্মদ রহ.-১/৬০৯)

আরো দেখুন, বাদায়িউস সানায়ে-১/৪৬৬-হেদায়া-১/১০০-১১০ আল মাবসূত লিস সারাখসী-১/৪৬৬,ফাতওয়ায়ে শামী-১/৫০৪, ফাতওয়ায়ে আলমগীরী-১/৭৩-৭৫, কিতাবুল উম্ম-১/১৩৮,{আয যাখীরা-২/১৯৩} {আল মুগনী-২/১৩৯}

দ্বিতীয় অংশ

উক্ত হাদিসটিতে সম্বোধন পুরুষদের করা হয়েছে, নারীদের নয়। হাদিসের পূর্ণ বিবরণ থেকে তা স্পষ্ট বুঝা যায়। ইমাম বুখারী রাহ. নিজ সনদে পূর্ণ হাদিসটি উল্লেখ করেন-

আবু সুলাইমান মালিক ইবনু হুওয়ায়রিস হতে বর্ণিত। তিনি বলেন- আমরা কয়জন নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকটে আসলাম। তখন আমরা ছিলাম প্রায় সমবয়সী যুবক। বিশ দিন তার কাছে আমরা থাকলাম। তিনি বুঝতে পারলেন, আমরা আমাদের পরিবারের নিকট প্রত্যাবর্তন করার জন্য উদগ্রীব হয়ে পড়েছি। যাদের আমরা বাড়িতে রেখে এসেছি তাদের ব্যাপারে তিনি আমাদের কাছে জিজ্ঞেস করলেন। আমরা তা তাকে জানালাম। তিনি ছিলেন কোমল হৃদয় ও দয়ার্দ্র। তাই তিনি বললেন- তোমরা তোমাদের পরিজনের কাছে ফিরে যাও।

তাদের (কুরআন) শিক্ষা দাও, সৎ কাজের আদেশ কর এবং যে ভাবে আমাকে সালাত আদায় করতে দেখেছ ঠিক তেমনভাবে সালাত আদায় কর। সালাতের ওয়াক্ত হলে, তোমাদের একজন আজান দেবে এবং যে তোমাদের মধ্যে বড় সে ইমামত করবে। (বুখারি, হাদিস নং-৬০০৮)

এ হাদিসে খেয়াল করুন-

* কতিপয় যুবক সাহাবী এসেছেন। তাদের সবাই যুবক। তাদের মাঝে কোন নারী ছিল না।

* বাড়িতে গিয়ে স্বীয় এলাকাবাসীকে কুরআন শিক্ষা সৎ কাজের আদেশের নির্দেশনা দিলেন। এরপর তোমরা বলে পরপর তিনটি নির্দেশনা দিলেন।

যথা-
১. আমাকে যেভাবে দেখেছো সেভাবে তোমরা নামাজ পড়বে।
২. নামাজের সময় হলে তোমাদের মধ্য হতে একজন আযান দিবে।
৩.নামাজের জন্য তোমাদের থেকে যে বড় সে ইমাম হবে।

পর্যালোচনা ও বিশ্লেষণ-

হাদিসে উল্লেখই আছে, যারা রাসূল (সা.)-এর সামনে ছিলেন। তারা পুরুষ। সম্বোধন তাদেরই ছিল।

তাছাড়া হাদিসটির শেষদিকে নবীজী (সা.) আজান ও ইমামতির নির্দেশ দিয়েছেন। এ নির্দেশটি আরও স্পষ্ট করে, এখানে নারী-পুরুষ উভয়কেই সম্বোধন করার দাবি সঠিক নয়মুগনিতে’: (২/২৫৮) ইবন কুদামাহ বলেন: “রুকু ও সাজদায় নারী তার শরীর গুটিয়ে রাখবে, এক অঙ্গ থেকে অপর অঙ্গ পৃথক রাখবে না, আসন করে বসবে অথবা তার দু’পা ডান পাশ দিয়ে বের করে দিবে, ‘তাওয়াররুক’ তথা বাম পায়ের উপর বসে ডান পা খাড়া রাখা অথবা বাম পা বিছিয়ে তাতে বসার পরিবর্তে, কারণ এতেই তার অধিক আচ্ছাদন হয়”।

নববী রহ. ‘আল-মাজমু’: (৩/৪৫৫) গ্রন্থে বলেন: “শাফে‘ঈ রহ. আল-মুখতাসার গ্রন্থে বলেছেন: সালাতের কর্মসমূহে নারী ও পুরুষের মাঝে কোনো পার্থক্য নেই, তবে নারীর এক অঙ্গ অপর অঙ্গের সাথে মিলিয়ে রাখা মুস্তাহাব। অথবা সাজদায় তার পেট রানের সাথে মিলিয়ে রাখবে যেভাবে অধিক পর্দা হয়, এটিই আমি তার জন্য পছন্দ করি রুকুতে ও পূর্ণ সালাতে”।

Photos from Rusha's Online Shop's post 26/03/2024

আসসালামু আলাইকুম।
আমি ফাতেমা সুলতানা রিমা কাজ করছি রাজবাড়ী জেলা থেকে,একদম কৃষক পর্যায়ে থেকে,পেঁয়াজের সিজন চলছে,চাইলে পেয়াজ কিনে রাখতে পারেন সারা বছরের জন্য।
আমি দিচ্ছি পাইকারি দামে পেয়াজ গমের আটা ও মধু।

Photos from Rusha's Online Shop's post 16/03/2024

আসসালামু আলাইকুম।
অর্ডার নেওয়া হচ্ছে লাল আটা।
🌮🌮 লালা আটা কেন খা‌বেন 🍔🍔

🍀🍀🌾🌾সাধারণত পুষ্টিকর খাবারে ৫ ধরনের উপাদান থাকে। সেগুলো হলো শক্তি উৎপাদক শর্করা, প্রোটিন, প্রয়োজনীয় ফ্যাট, ভিটামিন ও মিনারেল। যেকোনো ধরনের শস্য দানাতে এ উপাদানগুলো থাকে। যেগুলো আমাদের দেহে জ্বালানি হিসেবে কাজ করে। অর্থাৎ শক্তি জুগিয়ে থাকে এবং কাজ করার ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। বিভিন্ন ফলমূল এবং শাকসবজিতেও প্রয়োজনীয় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও মিনারেল থাকে; যা আমাদের শরীরের জন্য বেশ উপকারী।

লাল গমের আটা স্বাস্থ্যসম্মত ও খুবই পুষ্টিকর। কেননা এর বাইরের লাল বা বাদামি আবরণে অনেক পুষ্টিকর উপাদান থাকে। এটি ম্যাগনেশিয়ামে ভরপুর। এটি এক ধরনের খনিজ উপাদান, যা আমাদের দেহের প্রায় ৩০০ রকমের এনজাইমের কাজ পরিচালনা করে।

অন্যদিকে রিফাইন বা পরিশোধিত সাদা আটার পুষ্টিগুণ অনেক কম। যদিও এটি খেতে সুস্বাদু। অত্যধিক পরিশোধনের ফলে দেহের জন্য উপকারী কিছু ভিটামিন ও মিনারেল নষ্ট হয়ে যায়। এছাড়া এ ময়দায় আঁশের পরিমাণ কমে যায়। এর গ্লাইসেমিক সূচকও বেশি।

সাদার তুলনায় লাল আটায় প্রোটিন বেশি থাকে। ফ্যাট কম থাকে। কার্বোহাইড্রেট বেশি থাকে। আঁশের পরিমাণ বেশি থাকে। ক্যালরি কম থাকে। এছাড়া লাল আটা ফলিক এসিড, ফসফরাস, জিংক, কপার, ভিটামিন বি১, বি২ এবং বি৩-এর ভালো উৎস।

আটা শর্করা জাতীয় খাবার। আটা ও ময়দা দিয়ে তৈরি খাবার যেমন: বিস্কুট, ব্রেড, প্যাটিস, শিঙাড়া, সমুচা ইত্যাদি মুখরোচক খাবার। এখন এসব খাবার তৈরিতে সাদা রঙের রিফাইন্ড বা পরিশোধিত আটা ব্যবহার করা হয়।

লাল আটা আনরিফাইন্ড বা অপরিশোধিত। খেতে সুস্বাদু হলেও পরিশোধিত সাদা আটার পুষ্টিগুণ অনেক কম। গম থেকে আটা উৎপাদন এবং পরিশোধন প্রক্রিয়ায় প্রায় ১৪ রকমের ভিটামিন, ১০ ধরনের খনিজ এবং এতে বিদ্যমান আমিষ নষ্ট হয়ে যায়।
এর মধ্যে ৫০ শতাংশ ক্যালসিয়াম, ৭০ শতাংশ ফসফরাস, ৮০ শতাংশ আয়রন, ৯৮ শতাংশ ম্যাগনেসিয়াম, ৭৫ শতাংশ ম্যাঙ্গানিজ, ৫০ শতাংশ পটাশিয়াম এবং ৬০ শতাংশ কপার বিনষ্ট হয়।

সাদা আটায় খাদ্য আঁশের পরিমাণ কম থাকে। তবে ভূসিসমেত লাল আটায় অনেক আঁশ থাকে। এ আটার রুটি খাওয়ার পর রক্তে গ্লুকোজ ধীরে ধীরে বাড়ে। হৃদরোগ প্রতিরোধ, ওজন কমাতে, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে লাল আটার জুড়ি নেই।

সুস্বাস্থ্যের জন্য লাল আটা
* গবেষণায় দেখা গেছে, লাল আটার অদ্রবণীয় খাদ্য আঁশ রক্তের কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে।
* এই আটায় লিগনান নামক এক ধরনের উপাদান রয়েছে, যা ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।
* লাল আটার অদ্রবণীয় খাদ্য আঁশ ডায়াবেটিস রোগের জন্য উপকারী। কারণ এটি রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
* হৃদযন্ত্রের জন্যও উপকারী।
* প্রচুর ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট থাকায় দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
* লাল আটা ওজন কমাতে সহায়তা করে।
* কোষ্ঠকাঠিন্যও দূর করে।


লাল আটা ও ডায়াবেটিস
লাল আটা দিয়ে তৈরি খাবারে গ্লাইসেমিক ইনডেক্সও কম থাকে। সাধারণত খাবার খাওয়ার পর তা কত তাড়াতাড়ি রক্তে শোষিত হয় তা নির্ধারণের ইউনিট হচ্ছে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স। শর্করা জাতীয় খাবার যেমন_বিস্কুট, কেক, পিৎজা ইত্যাদি খাওয়ার অল্প কিছুক্ষণের মধ্যেই রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যায়।
অন্যদিকে লাল আটা খুব অল্প রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়ায়। তাই ডায়াবেটিক রোগীদের লাল আটার রুটি খেতে পরামর্শ দেন পুষ্টিবিদরা।


উচ্চ রক্তচাপ নিরাময়ে লাল আটা
রিফাইন্ড আটায় দেহের জন্য উপকারী ভিটামিন ও মিনারেলের ঘাটতি থাকায় তা দেহের রক্ত চাপ বাড়িয়ে দেয়। ফলে আমরা উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত হই। তাই তা নিয়ন্ত্রণ করতে হলে লাল আটা দিয়ে তৈরি খাবার খেতে হবে।


ত্বক সুরক্ষায় লাল আটা
অতিরিক্ত পরিশোধিত আটা দিয়ে তৈরি খাবার খেলে ত্বক ভালো থাকে। ব্রণের সমস্যা কম হয়। কারণ লাল আটায় বিদ্যমান খাদ্য আঁশ শরীরের টক্সিন-জাতীয় উপাদান বের করে দিতে সাহায্য করে।


সতর্কতা
* লাল আটায় অক্সালেট নামক উপাদান রয়েছে। তাই যাদের গলব্লাডারে পাথর রয়েছে এবং যারা কিডনি রোগে আক্রান্ত, তাদের লাল আটা খাওয়া থেকে বিরত থাকা উচিত।
* অনেকের লাল আটা খেলে অ্যালার্জি দেখা দিতে পারে।

অতএব, সকালের নাশতায় যারা রুটি পছন্দ করেন, তারা সাদা আটার পরিবর্তে ভূসিসমেত লাল আটার অভ্যাস করুন।

05/03/2024

খাঁটি মধুর অর্ডার নেওয়া হচ্ছে,তিন কেজি কনফার্ম হয়েছে চাইলে আপনিও নিতে পারেন একদম খাঁটি মধু চাক ভাঙা।

Photos from Rusha's Online Shop's post 29/02/2024

২ কেজি মধুর অর্ডার কনফার্ম হয়েছে চাইলে আপনিও নিতে পারেন একদম খাঁটি মধু।

Photos from Rusha's Online Shop's post 28/02/2024

আসসালামু আলাইকুম।
আমি ফাতেমা সুলতানা রিমা।
কাজ করছি খেজুরের পাটালি গুড়,কুমড়ো বরি,খাঁটি ও ভেজাল মুক্ত সরিষার তেল,মধু ইত্যাদি নিয়ে।
রাজবাড়ী পাংশা থেকে।

28/02/2024

আসসালামু আলাইকুম।
খাঁটি মধুর অর্ডার নেওয়া হচ্ছে ১ কেজি মধু কনফার্ম হয়েছে চাইলে আপনিও অর্ডার করতে পারেন,অর্ডার করতে ইনবক্স করুন।

24/02/2024

মানুষিক ভাবে সুস্থ হয়ে বেঁচে থাকা হয়তো এই ভাগ্যে নেই।
তুমি বেঁচে থেকে আমি মারা গেলেই ভালো হতো।

24/02/2024

আলহামদুলিল্লাহ আরো তিন কেজি পাটালির অর্ডার কনফার্ম হয়েছে চাইলে আপনিও নিতে পারেন একদম খাঁটি খেজুরের পাটালিগুড় নিয়ে কাজ করছি রাজবাড়ী জেলা থেকে।

20/02/2024

I've received 100 reactions to my posts in the past 30 days. Thanks for your support. 🙏🤗🎉

Photos from Rusha's Online Shop's post 16/02/2024

আলহামদুলিল্লাহ আরো এক কেজি দানাদার গুড় ও ঝোলা গুরের অর্ডার কনফার্ম হয়েছে চাইলে আপনিও নিতে পারেন একদম খাঁটি খেজুরের পাটালিগুড়।

15/02/2024

জানেন তো এক জীবনে মানুষ কখনোই পুরোপুরি সুখি হতে পারে না।

Photos from Rusha's Online Shop's post 14/02/2024

আলহামদুলিল্লাহ আরো তিন কেজি পাটালি ও এক কেজি দানাদার গুড়ের অর্ডার কনফার্ম হয়েছে চাইলে আপনিও নিতে পারেন একদম খাঁটি পাটালিগুড়।

Want your restaurant to be the top-listed Restaurant in Dhaka?
Click here to claim your Sponsored Listing.

Videos (show all)

খাঁটি মধুর অর্ডার নেওয়া হচ্ছে,তিন কেজি কনফার্ম হয়েছে চাইলে আপনিও নিতে পারেন একদম খাঁটি মধু চাক ভাঙা।
I found this amazing template in CapCut. Tap the link to try it out! https://www.capcut.com/t/Zs8jXwxsW/
মাটির আলু,অনেকে মেটে আলু বলে থাকে,খুব সুস্বাদু খেতে।
পিঠা মেলা।

Category

Telephone

Website

Address


Khilgoan
Dhaka

Other Dessert Shops in Dhaka (show all)
Pastel de Amor Pastel de Amor
Dhaka

Bakery items & desserts

Misti Cake Misti Cake
Dhanmondi, 4/A
Dhaka, 1205

If you are a Sweet Lover then Misti Cake is the Paradise for you. Here you will find the Birthday Cake, Design Cake and so on......

DessArt Chapter DessArt Chapter
Dhaka, 1216

Zafran Bakery & Sweets Zafran Bakery & Sweets
Plot#47, Road#2, Block#E (near Farazi Hospital), Banasree
Dhaka

Utshaab/উৎসব Sweet & Bakery Utshaab/উৎসব Sweet & Bakery
Dhaka, 1215

Sweet, Pastry & Bakery Seller

Variety of desserts Variety of desserts
Shekhertek-12, Mohammad Pur
Dhaka, 1207

We provide home-made foods like Cakes,Cupcakes, Brownies,Cheesecake,Mousse,Desserts,pizza etc. as you

Frosted Puffs Frosted Puffs
Dhaka

আসসালামু আলাইকুম 🖤🌙

Sugar Crush Sugar Crush
Shahidbagh
Dhaka, 1217

Sugar crush is specialised for customise cakes, cupcakes, popcakes and variety of desserts

Cakely Bakely Cakely Bakely
Dhanmondi
Dhaka, 1205

Our customers say it was one of the tastiest cakes they have in their life. We say we want to give yo

Lueur Bakery Lueur Bakery
50 & 52, Pragati Sarani, Block J, Baridhara
Dhaka, 1212

Lueur is a French-inspired patisserie tucked away in the heart of Dhaka. Founded by passionate experts of the craft to resemble its original European roots, Lueur aims to serve the...

Dive In Dessert Dive In Dessert
Dhaka

" Dive In Dessert" is an online based dessert hut where you can get homemade freshly served sweets and dessert items what you are craving for!!!

Cakeology By Mitu Cakeology By Mitu
Malibag College Road
Dhaka, 1217

Welcome to the Cakeology By Mitu! We are here to please your cravings with our delightful homemade cakes and savory items. So stay tuned!