Advocate Muhammd Ullah
Nearby law practices
Dhaka-1216
Plantan
Purana Paltan
Purana Paltan E-2
Purana Paltan
Lake Circus
Razzak Plaza
Muhammd Ullah is an Advocate and legal Researcher. He has many experiences advising clients in litig
আমার এক ফ্রেন্ডের জন্য এক ব্যাগ বি পজেটিভ ব্লাড দরকার, ইনসাফ বারাকা হাসপাতাল, ঢাকা।
অবশেষে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় পেতে যাচ্ছে দ্বীপ জেলা ভোলা।
জামালপুর কোর্ট পরিচিত কেউ আছেন ? থাকলে একটু নক দেন।
অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জুনিয়ার আইনজীবীদের আইকন, Shah Monjurul Hoque স্যারকে, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট এর সিনিয়র এডভোকেট হিসেবে তালিকাভুক্ত হওয়ার জন্য।
সন্তান একটু মেধাবী হলে বাবা-মার প্রত্যাশা থাকে ভাল কিছু করবে যেমন , ইঞ্জিনিয়ার, ডাক্তার হবে....ঐ অর্থে আমি তত মেধাবী ছিলাম না। আমার বাবার ইচ্ছে বিজ্ঞান বিভাগে পড়ি এবং ইসলামী জ্ঞান থাকতে হবে অবশ্যই। সে অর্থে মাদ্রাসায় বিজ্ঞান বিভাগে পড়তেই হবে। আমি অজপাড়া গ্রামের ছেলে আমার আশেপাশে মাদ্রাসা আছে।কিন্তু মাদ্রাসায় বিজ্ঞান বিভাগ নেই। সে হিসেবে আমাকে দূরে কোথাও ভাল প্রতিষ্ঠান যেতে হবে সব প্রস্তুতি শেষ... সময়টা ২০০১ সাল আব্বু স্ট্রোক করল.....সব মিলিয়ে আব্বুকে রেখে ভাল প্রতিষ্ঠানে আর বিজ্ঞান পড়া হলো না। গ্রামে আব্বুর কাছে আব্বুর মাদ্রাসায় পড়তে হলো। পাশাপাশি আব্বুকে দেখতে হবে। দাখিল শেষ,ঝালকাঠি নেছারাবাদ পড়লাম, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যায় শেষ করলাম । জীবন নিয়ে আফসোস নেই এখন পুরোদস্তুর উকিল । আইনজীবীদের Social Engineer বলা হয়। আদালতে বিচারপতিরা ,জজ সবাই আইনজীবীদের Learned বলে সম্বোধন করে। কারন একজন আইনজীবীকে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত পড়াশোনা করতে হয়। এটা অনেক সম্মানজনক পেশা। আমি উপভোগ করি। তখন বুঝতে পারার মত জ্ঞান থাকলে আব্বুকে আইন পড়ার কথা বলতাম,
ভোলা জেলার ভোলা সদর উপজেলার ১০ নং ইউনিয়নের সদ্য নিয়োগপ্রাপ্ত কাজী নিয়োগের গেজেট অদ্য সুপ্রিম কোর্টে স্টে (স্থগিত) হয়েছে। উল্লেখ্য ইতিপূর্বে উক্ত নিয়োগের প্যনেল স্থগিত ছিল।
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের টাইম স্কেল সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি
সান্ধ্যকালীন চেম্বার
প্রতি জেলায় ল্যান্ড সার্ভে আপিল ট্রাইবুনাল গঠন করে গেজেট প্রকাশ। ল্যান্ড সার্ভে ট্রাইবুনালের সকল রায়-ডিক্রি ও আদেশের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে ল্যান্ড সার্ভে আপিল ট্রাইবুনালে আপিল করা যাবে৷
এলএলবি কোর্স : বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতি সেমিস্টারে ভর্তি করা যাবে ৭৫ শিক্ষার্থী বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় দারুল ইহসানের কার্যক্রম বন্ধ করে হাইকোর্টের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপ...
লা তাহযান ইন্নাল্লাহা মা আনা' অর্থাৎ বিষন্ন হয়ো না, আল্লাহ আমাদের সাথে আছেন (সুরা আত তাওবা, আয়াত: ৪০)
আমার চেম্বারে বন্ধুদের আগমন, ছোটখাট আড্ডা হয়ে গেল।
মৃত্যু যেহেতু নিশ্চিত হবেই পরকালেই যাওয়ার জন্য প্রস্তুতি থাকা ভাল। যেমন আজকে ভুমিকম্পের মাত্রা একটু বেশি হলেই হয়ত আল্লাহর কাছে চলে যেতে হত। আল্লাহ সঠিক বুঝ দান করুক। আল্লাহর কাছে বেশি কিছু চাও নেই। মৃত্যুর আগে যেন রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কবর জিয়ারত হজ্জ করে যেতে পারি এটাই শেষ ইচ্ছা। ব্যাক্তিগত উপলব্ধি।
তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি ।
ময়মনসিংহ আইনজীবী সমিতির সদস্য মি: আশিকুর রহমান কে অতিরিক্ত ডি আই জি এনামুল কবির তার অফিসে গত ১৪ জুন ২০২৩ দুপুরে শারিরীকভাবে নির্যাতন করায় বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক আইনজীবী সমিতির কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি এডভোকেট মোঃ ইয়াহিয়া এবং সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট হাসান তারিক চৌধুরী আজ ১৬ জুন ২০২৩ এক বিবৃতিতে তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়েছেন। একইসাথে গণতান্ত্রিক আইনজীবী সমিতির কেন্দ্রীয় কমিটির কমিটির পক্ষ থেকে এ বিষয়ে ময়মনসিংহ জেলা আইনজীবী সমিতির চলমান প্রতিবাদ আন্দোলন এবং দোষী এডিশনাল ডিআইজিকে বরখাস্ত সহ অন্যান্য দাবী দাওয়ার প্রতি একাত্মতা ঘোষণা করেছেন। নেতৃবৃন্দ এ বিষয়ে সারাদেশের সকল বারের আইনজীবী গণকে সোচ্চার হবার আহ্বান জানিয়েছেন।
কাদের জন্য কুরবানী ফরজ/ কি পরিমান টাকা থাকলে
কুরবানী করা ফরজ
@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@
আল্লাহ তাআলার নৈকট্য অর্জনের অনন্য মাধ্যম কুরবানি। এটি একটি আর্থিক ও আত্মিক ইবাদত। একনিষ্ঠ নিয়তে নির্ধারিত পরিমাণ সম্পদ বা টাকার মালিকের জন্য কুরবানি করা আবশ্যক। কিন্তু কী পরিমাণ সম্পদ বা টাকা থাকলে কুরবানি করা আবশ্যক?
কুরবানি বছরে একবার দিতে হয়; এ কারণেই অনেকেই জানে না যে, কী পরিমাণ সম্পদ বা টাকা থাকলে কুরবানি করা আবশ্যক। এ না জানার কারণে অনেকের ওপর কুরবানি আবশ্যক হওয়া সত্বেও কুরবানির মতো গু্রুত্বপূর্ণ ইবাদত থেকে বিরত থাকে। কী পরিমাণ টাকা বা সম্পদ থাকলে কুরবানি আবশ্যক; এ সম্পর্কে ইসলামিক স্কলারদের থেকে রয়েছে সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা।
'পরিবারের খরচ মেটানোর পর যদি জিলহজ মাসের ১০, ১১ ও ১২ তারিখ নির্ধারিত পরিমাণ স্বর্ণ বা রুপা থাকে কিংবা নির্ধারিত পরিমাণ স্বর্ণ বা রুপার বাজার দর অনুযায়ী ৫০ হাজার থেকে ৪ লাখ টাকা থাকে ওই ব্যক্তির জন্য কুরবানি করা আবশ্যক।'
হিজরি বছরের জিলহজ মাসের ১০, ১১ ও ১২ তারিখ কুরবানির পশু জবাই করতে হয়। কুরবানি দেওয়ার জন্য শর্ত হলো এ দিনগুলোতে পরিবারের জীবিকা নির্বাহের খরচ ছাড়া অতিরিক্ত নিসাব (নির্ধারিত) পরিমাণ সম্পদ বা টাকার মালিক হলেই তার ওপর কুরবানি আবশ্যক।
সম্পদ বা টাকার নিসাব
সম্পদের নিসরাব হলো- সাড়ে ৭ তোলা স্বর্ণ বা এর সমমূল্য কিংবা সাড়ে ৫২ তোলা রুপা কিংবা তার সমমূল্যের সম্পদ থাকা। আর কুরবানি আবশ্যক হওয়ার জন্য এ পরিমাণ টাকা বা সম্পদ এক বছর মালিকানাধীন থাকতে হবে এমন কোনো শর্ত প্রযোজ্য নয়।
১. স্বর্ণের নিসাব ও মূল্যের বিবরণ
কেউ যদি স্বর্ণকে নিসাব ধরে তবে তাকে সাড়ে ৭ ভরি/তোলা স্বর্ণের মূল্যের উপর টাকার পরিমাণ হিসাব করতে হবে। যেমন চলতি বছরের জুন মাসের হিসাব অনুযায়ী-
> ২২ ক্যারেট স্বর্ণের প্রতি ভরির (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) দাম- ৭২ হাজার টাকা হিসাবে সাড়ে ৭ ভরি স্বর্ণের দাম- ৫ লাখ ৪০ হাজার টাকা।
> ২১ ক্যারেট স্বর্ণের প্রতি ভরির (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) দাম ৬৯ হাজার টাকা হিসাবে সাড়ে ৭ ভরি স্বর্ণের দাম- ৫ লাখ ১৭ হাজার ৫০০ টাকা।
> ১৮ ক্যারেটের স্বর্ণের প্রতি ভরির (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) দাম ৬০ হাজার টাকা হিসাবে সাড়ে ৭ ভরি স্বর্ণের দাম- ৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা।
> সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম- ৪৯ হাজার ৫০০ টাকা হিসাবে সাড়ে ৭ ভরি স্বর্ণের দাম- ৩ লাখ ৭১ হাজার ২৫০টাকা (স্বর্ণের এ দাম ওঠা নামা করতে পারে। সেক্ষেত্রে বাজার দর হিসাব করে নিসাব নির্ধারণ করতে হবে।)
সুতরাং যারা স্বর্ণের নিসাবে কুরবানি করবেন, তাদের জন্য প্রায় ৪ লাখ টাকা বা সম্পদ জিলহজ মাসের ১০-১২ তারিখ (এ তিন দিন) তাদের মালিকানায় থাকলে তার জন্য কুরবানি দেওয়া আবশ্যক।
২. রুপার নিসাব ও মূল্যের বিবরণ
কেউ যদি রুপাকে নিসাব ধরে তবে তাকে সাড়ে ৫২ ভরি/তোলা রুপার মূল্যের উপর টাকার পরিমাণ হিসাব করতে হবে। যেমন চলতি বছরের জুন মাসের হিসাব অনুযায়ী-
> ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি রুপার মূল্য ১ হাজার ৫১৬ টাকা হিসাবে সাড়ে ৫২ তোলা রুপার দাম হয়- ৭৯ হাজার ৫৯০ টাকা।
> ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি রুপার দাম ১ হাজার ৪৩৫ টাকা হিসাবে সাড়ে ৫২ তোলা বা ভরির দাম হয়- ৭৫ হাজার ৩৩৭ টাকা পঞ্চাশ পয়সা।
> ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি রুপার দাম ১ হাজার ২২৫ টাকা হিসাবে সাড়ে ৫২ তোলা/ভরির দাম হয়- ৬৪ হাজার ৩১২ টাকা পঞ্চাম পয়সা। এবং
> সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপার দাম ৯৩৩ টাকা হিসাবে সাড়ে ৫২ তোলা/ভরির দাম ৪৮ হাজার ৯৮২ টাকা পঞ্চাশ পয়সা।
তাই কারো কাছে যদি সর্বনিম্ন ৫০ হাজার টাকাও থাকে তবে তাকে রুপার নিসাব পরিমাণ অর্থের বিধান অনুযায়ী কুরবানি করতে হবে।
সুতরাং পরিবারের খরচ মেটানোর পর যদি জিলহজ মাসের ১০, ১১ ও ১২ তারিখ নির্ধারিত পরিমাণ স্বর্ণ বা রুপা থাকে কিংবা নির্ধারিত পরিমাণ স্বর্ণ বা রুপার বাজার দর অনুযায়ী ৫০ হাজার থেকে ৪ লাখ টাকা থাকে ওই ব্যক্তির জন্য কুরবানি করা আবশ্যক।
রদ্দুল মুহতার গ্রন্থে এসেছে, সুস্থ মস্তিষ্ক, প্রাপ্তবয়স্ক, মুসলিম নর-নারী ঋণমুক্ত থাকা অবস্থায় প্রয়োজনের অতিরিক্ত নিসাব পরিমাণ সম্পদের মালিক হলেই তার ওপর কুরবানি করা ওয়াজিব। এক্ষেত্রে কুরবানি না করলে ওয়াজিব তরকের দায়ে গোনাহগার হবেন।
বাদায়েউস সানাঈ গ্রন্থে এসেছে, নাবালেগ; পাগল; যদি নেসাব পরিমাণ সম্পদের মালিকও হয় তাদের ওপর কুরবানি ওয়াজিব নয়। তবে তাদের অভিভাবক নিজ সম্পদ দ্বারা তাদের পক্ষে থেকে কুরবানি করলে তা বিশুদ্ধ হবে।
দুররুল মুখতার গ্রন্থে এসেছে, মুসাফিরের ওপর কুরবানি ওয়াজিব নয়। মুসাফির দ্বারা উদ্দেশ্য হলো যে ব্যক্তি কমপক্ষে ৪৮ মাইল সফরের নিয়তে নিজ এলাকা ত্যাগ করেছে।
বাদায়েউস সানাঈতে এসেছে, কুরবানি ওয়াজিব হওয়ার জন্য কুরবানির ৩ দিনই মুকিম থাকা জরুরি নয়। বরং কেউ যদি এ ৩ দিনের শুরুর দিকে মুসাফির থাকে আর শেষ দিকে মুকিম হয়ে যায় তবে তার নিসাব পরিমাণ সম্পদ থাকলে তার কুরবানি ওয়াজিব হবে। আর কেউ যদি এ ৩ দিনের শুরুতে মুকিম থাকে এবং শেষের দিকে মুসাফির হয়ে যায় তাহলে তার ওপরে কুরবানি ওয়াজিব হবে না।'
আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহর সব নিসাব পরিমাণ সম্পদের মালিকদেরকে যথাযথভাবে কুরবানি আদায় করার মাধ্যমে তার নৈকট্য অর্জনের তাওফিক দান করুন। আমিন।
নিজের ভালোর জন্য ভাবে তারাই স্বার্থপর মনে হয় এটা স্বাভাবিক, হয়ত আমিও তাদের একজন...
কিন্তুু নিজের অন্যর ক্ষতি করা মানুষগুলো কখনো সুখি হয়না..
যেকোন বিষয় যেটা আপনি আপনার নিজের জন্য হলে কখনো পছন্দ বা মানিয়ে নিতে পারবেনা সেটা কারোর জন্য মঙ্গল হবে সে ভাবনা হয়ত মানুষের হতে পারে না।
কখনো কখনো মানুষ হেরে গিয়ে জিতে যায়, এরকম বিজয়ে হয়তোবা আনন্দ হয় হয়ত আনন্দ অশ্রু ঝড়ে....
#ভোলাবরিশালসেতুচাই
ভোলা-বরিশাল ব্রীজ হচ্ছে অবশেষে ? | Bhola Bridge | News | Ekattor TV ভোলা-বরিশাল ব্রীজ হচ্ছে অবশেষে ? SUBSCRIBE | https://goo.gl/sNmTXyfor latest news updates, sports news...
ভোলার লালমোহন উপজেলার ৭ নং পশ্চিম চর উমেদ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের সাময়িক বরখাস্তের প্রত্যাহার আদেশ বহাল অর্থাৎ চেয়ারম্যান আজীবন বহিষ্কার!!!!
অদ্য সিভিল আপিল নং ৩৫৭৭/২০২২ বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের শুনানীনান্তে উক্ত আপিলটি ডিসমিস হয়। আপিলকারী পক্ষে সাবেক বিচারপতি ফরিদ আহমেদ স্যার শুনানি করেছেন। এবং রেসপন্ডেন্ট পক্ষে সিনিয়ার আইনজীবী মামুন মাহবুব স্যার অংশগ্রহণ করেন। পিটিশনারের পক্ষে রিটকারী আইনজীবী মনির হোসেন হাওলাদার তাকে সহযোগিতা করেন।
ভোলার লালমোহন উপজেলার ৭ নং পশ্চিম চর উমেদ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের সাময়িক বরখাস্তের প্রত্যাহার আদেশ কেন অবৈধ নয় এই মর্মে রুল নিশি জারি করেছেন মহামান্য হাইকোর্ট বিভাগ।একই সঙ্গে হাইকোর্টর রায় উপেক্ষা করে চেয়ারম্যান আবু ইউসুফ’র সাময়িক বরখাস্তের প্রত্যাহার এর আদেশ ০১ (এক) বছরের জন্য স্থগিত করা হয়েছে।
একই সঙ্গে লালমোহন উপজেলার ৭ নং পশ্চিম চর উমেদ ইউনিয়ন পরিষদে আগামী ০৩ (তিন) মাসের মধ্যে নির্বাচন করার নির্দেশনা প্রদান করেছেন এবং জানুয়ারি ১৫, ২০২৩ খি. তারিখে নির্বাচন কমিশনকে আদালতে Affidavit-in-complaince আকারে প্রদানের নির্দেশনা দিয়েছেন।
একই সঙ্গে হাইকোর্টর রায় উপেক্ষা করে চেয়ারম্যান আবু ইউসুফ এর সাময়িক বরখাস্তের প্রত্যাহার আদেশ প্রদানে সংশ্লিষ্ট ০৪(জন) সরকারি কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দূর্নীতি দমন কমিশনে দায়ের করা আবেদনের প্রেক্ষিতে তদন্ত ০৩ (তিন) মাসের মধ্যে সম্পুর্ন করার নির্দেশনা প্রদান করেছেন।
রিটকারীর এক আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আজ ০১ ডিসেম্বর, ২০২২ হাইকোর্টের মাননীয় বিচারপতি মোঃ নজরুল ইসলাম তালুকদার ও মাননীয় বিচারপতি খিজির হায়াত সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ রুল জারি করেন। সংশ্লিষ্টদের এ রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
আদালতে রিট পিটিশনার এর পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী সৈয়দ মামুন মাহবুব ও এ্যাডভোকেট মোঃ মনির হোসেন,তাদের সহযোগিতা করেন এ্যাডভোকেট মোঃ মনিরুল ইসলাম মিয়া ও এ্যাডভোকেট মোহাম্মদ উল্লাহ্। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি এটনি জেনারেল আমিন উদ্দিন। দূর্নীতি দমন কমিশনের পক্ষে ছিলেন এ্যাডভোকেট নওশের আলী মোল্লা।
দীর্ঘদিন ওই ইউনিয়ন পরিষদে নির্বাচন না হওয়ার কারণ কী জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘২০০৮ সালে চেয়ারম্যানের মেয়াদ শেষ হওয়ার পরে সেখানে কচুয়ার চর ইউপির এক ভোটারকে চর উমেদের ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করার দাবিতে রিট করা হয়। সেই রিটের শুনানি নিয়ে নির্বাচন স্থগিত করা হয়। কিন্তু সেটির কোনো চূড়ান্ত রায় না হওয়ায় নির্বাচন আয়োজনের মেয়াদ শেষ হতে থাকে আর কেটে যায় বছরের পর। সেখানে তফসিল দেওয়ার পর নির্বাচন শুরু হওয়ার আগে-পরে বিভিন্ন সময়ে পর্যায়ক্রমে ১০ থেকে ১২টি রিট করেন চেয়ারম্যান অনুসারীরা ।
ইতোপূর্বে ২৫ নভেম্ব, ২০২০ সাময়িক বরখাস্ত সংক্রান্ত জারি করা রুলের চূড়ান্ত শুনানি নিয়ে বিচারপতি এম. এনায়েতুর রহিম এবং বিচারপতি মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ সাময়িক বরখাস্ত আদেশ চ্যালেঞ্জ করা রিট খারিজ করে রায় দেন।
আবু ইউসুফ ২০০৩ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি ভোটে জয়ী হওয়ার পর কোনো নির্বাচন ছাড়াই দীর্ঘ ১৮ বছর ধরে দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন। এরই মধ্যে তিনি ২০১৯ সালে ২২ সেপ্টেম্বর অনুমতি ছাড়া ভারতের কলকাতা গিয়ে দেশে ফেরেন ওই বছরের ৬ অক্টোবর (ইমিগ্রেশন বিশেষ পুলিশের শাখার তথ্যানুযায়ী)। এছাড়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি বিধান) বাৎসরিক সভা ও মাসিক সভা করার কথা থাকলেও তা নিয়মিত না করার অভিযোগ ওঠে তার বিরুদ্ধে।
এসব অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ২০২০ সালের ২৭ জানুয়ারি ওই চেয়ারম্যানকে বহিষ্কার করেছিলেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট সচিব। হাইকোর্টর রায় উপেক্ষা করে চেয়ারম্যান আবু ইউসুফ এর সাময়িক বরখাস্ত আদেশ প্রত্যাহার করে। যা আজ স্থগিত করে দেয় আদালত।
দীর্ঘদিন ওই ইউনিয়ন পরিষদে নির্বাচন না হওয়ার কারণ কী জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘২০০৩ সালে চেয়ারম্যানের মেয়াদ শেষ হওয়ার পরে সেখানে কচুয়ার চর ইউপির এক ভোটারকে চর উমেদের ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করার দাবিতে রিট করা হয়। সেই রিটের শুনানি নিয়ে নির্বাচন স্থগিত করা হয়। কিন্তু সেটির কোনো চূড়ান্ত রায় না হওয়ায় নির্বাচন আয়োজনের মেয়াদ শেষ হতে থাকে আর কেটে যায় বছরের পর। সেখানে তফসিল দেওয়ার পর নির্বাচন শুরু হওয়ার আগে-পরে বিভিন্ন সময়ে পর্যায়ক্রমে ১০ থেকে ১২টি রিট করেন ভোটাররা। সংশ্লিষ্ট এই কোর্টেই চার থেকে পাঁচটি রিট করা হয়। ওই সব রিট পেন্ডিং (অনিষ্পন্ন) থাকার কারণে স্থানীয় সরকার থেকে নির্বাচন অনুষ্ঠান করেনি।’
As per the decision of Monzur Alam (Md) vs. State and another 55 DLR (AD) 62 and Shamsul Islam Chowdhury vs. Uttara Bank 11 BLC 116. The proposition of law, which is no longer a res integra, is that a criminal case and civil suit, though arising out of the same transaction, can proceed simultaneously.
But in the decisions of Md. Sirajuddwla The State and another 8 SCOB [2016] HCD, P 100 it was held that; It is not an invariable rule that there cannot be any parallel proceedings on the same facts in Criminal and Civil courts. At the same time, section 344 of the Cr.P.C. vests power upon the Court to postpone or adjourn criminal proceedings ‘for any other reasonable cause’. Thus, proceedings in Criminal Court should be stayed or adjourned where identical issues based on the same facts as in criminal cases are involved in suits pending in Civil Court.
Advocate Muhammd Ullah
# Criminal case References
আমাদের ভোলাবাসীর ভোলা-বরিশাল সেতু কেন দরকার???
দেখেন ভোলাতে ২০ লক্ষ মানুষের বসবাস রয়েছে।
সেখানে আধুনিক সুযোগও সুবিধা সম্বলিত কোন হাসপাতাল নেই, অনেক অসুস্থ মানুষ CCU বা ICU অভাবে চোখের সামনে মৃত্যুবরন করেছেন, আত্মীয় স্বজন অসহায়ত্ব হাহাকার করা ছাড়া কিছু করার ছিল না। অথচ ভোলা থেকে বরিশাল দূরত্ব ৩৫/৪০ কিলোমিটার ভোলা বরিশাল সেতু হলে বরিশাল বা ঢাকাতে অল্প সময়েই ভোলার মানুষ চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করতে পারে।
অথচ, ভোলা থেকে সরকার কি কি সুবিধা নিচ্ছে???
বিনিময়ে ভোলা বাসিকে কি সুবিধা দিচ্ছে তা একটু দেখা যাক।
১- প্রথমে সরকার কি সুবিধা নিচ্ছে তা বলি- দেশের সবচেয়ে বেশি ইলিশ সরবরাহ করা হয় ভোলা থেকে যা প্রতিনিয়ত এনে দিচ্ছে বৈদেশিক মুদ্রা। কিন্তুু ভোলাবাসীর উন্নয়ন ছোয়া দেখতে পাই নাই।
২-ভোলাতে রয়েছে ৯ টি গ্যাস ক্ষেত্র, বিদ্যুৎকেন্দ্র সেখান ইতিমধ্যে জাতীয় গ্রীডে অনেক বিদ্যুৎ দিয়ে অনেক বড় অবদান রয়েছে। ভোলার অধিকাংশ মানুষ মধ্যেবিত্ত কৃষি নির্ভর, এছাড়া অনেকেই চট্টগ্রাম / গাজীপুর বিভিন্ন শিল্প কারখানায় কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করে স্বল্প বেতনে চাকরি করে বাসা ভাড়া দিয়ে সমান সমান কোন আয় থাকে না। যদি ভোলার গ্যাস দিয়ে ভোলাতে শিল্প কারখানা স্থাপন করা হয় বাসা বাড়ি থেকে অফিস করে কিছু টাকা সঞ্চয় করি পারে। ভোলাবাসীর স্থায়ী কর্মসংস্থান ব্যবস্থা হবে।
৩। পর্যটন কেন্দ্র (মনপুরা, চরফ্যাশন, কুকরি মুকরি, তারুয়া দ্বীপ ইত্যাদি) জায়গা টুরিস্ট স্পট হতে পারে।
এসব দর্শনীয় স্থান হিসেবে অনেক অনেক সম্ভবনাময় পর্যটন কেন্দ্র। এজন্য বাংলাদেশের মূল ভুখন্ডের সাথে সড়ক যোগাযোগের বিকল্প নেই।
৪। শিক্ষা ব্যবস্থার কথা বলি... ভোলার অনেক কৃতি সন্তান যারা বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় কৃত্বিতের স্বাক্ষর রেখে চলছেন। নেই কোন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় অথবা কোন মেডিকেল কলেজ.. শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অভাবে স্বল্প আয়ের ও গরীব মানুষের সন্তানরা সুশিক্ষা থেকে বঞ্চিত। ভোলাতে একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় এবং মেডিকেল কলেজ অনেক অনেক প্রয়োজন।
ভোলাতে যেই পরিমাণ প্রাকৃতিক সম্পদ রয়েছে, তার পরিকল্পিত ব্যবহারে ভোলাকে রুপান্তর করা যেতে পারে কাতার কিংবা সিঙ্গাপুরের মতো উন্নত দেশে।
অথচ বাংলাদেশের অবহেলিত এক ভুখন্ডের নাম ভোলা। মাঝে মাঝে মনে হয় আমরা ভোলাবাসীরা পূর্ব-পাকিস্তান আর পুরো বাংলাদেশ পশ্চিম-পাকিস্তান। একটু খেয়াল করলে দেখবেন ব্যাপারটা বৃটিশ শাসনের মতোও! নিজ জেলার সম্পদ (গ্যাস, বিদ্যুৎ) চলে যাচ্ছে অন্য সব জেলায় অথচ তার বিনিময় নিজ জেলায় (ভোলা) কোন উন্নয়ন হচ্ছে না। ভোলার গ্যাস বরিশালে নেওয়ার আন্দোলন করছে বরিশাল বাসী। অথচ ভোলাবাসী নিরব!!!!
দেশ-বিদেশে খ্যাতি লাভ করতে পারতো! চাইলেই ভোলা বাংলাদেশের সব থেকে উন্নত জেলা হতে পারত! চাইলেই কাতার, দুবাইয়ের মতো উন্নত হতে পারতো!কেন বলছি এমন কথা, শুনতে চান? তাহলে শুনুন.. কাতার বাংলাদেশের থেকে প্রায় ১৩ গুণ ছোট! বাংলাদেশের মতই ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা লাভ করে দেশটি। স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছর পর দেশটি এত উন্নত হওয়ার পিছনের কারণ খনিজ তেল ও প্রাকৃতিক গ্যাসের বড় মজুদ আছে দেশটিতে। প্রায় বসবাস অযোগ্য মাছ বিক্রি করে চলা গরিব রাষ্ট্রটি বর্তমানে রূপকথার গল্পের মত পাল্টে গেছে একজন বিচক্ষণ এবং দক্ষ নেতা হামাদ বিন খালিফা আল থানির হাত ধরে।
ভোলাতেও পর্যাপ্ত প্রাকৃতিক গ্যাস ও খনিজ সম্পদ রয়েছে। সেই হিসেবে ভোলা বাংলাদেশের সব থেকে উন্নত জেলা হওয়ার কথা ছিল!আসলে ভোলাবাসি অবহেলিত, নীপীড়িত, অধিকার সুবিধা বঞ্চিত। একজন সৎ, বিচক্ষণ এবং দক্ষ নেতার সুষ্ঠু পরিকল্পনার অভাবে আজ আমরা পিছিয়ে। গ্যাস-বিদুৎ স্বয়ংসম্পূর্ণ (দেশে ২৮টি গ্যাসকূপের ৯টি ভোলায়) সম্ভাবনাময় ইন্ড্রাস্ট্রি, সম্ভাবনাময় রিভার-পোর্ট, ইলিশ এবং পর্যটন শিল্পের মতো একটা সম্ভবানাময় শহরকে ঘিরে আমাদের অনেক স্বপ্ন।
সরকারের কোন সিদ্ধান্তে বিরোধিতা করে নয়, সরকারের সিদ্ধান্ত সম্মান করে আমরা আমাদের দাবি আদায় করে নিব।
আমাদের স্বপ্ন বাস্তবায়নে আমাদেরকেই লড়তে হবে।
আমাদের সম্পদ অন্যরা ভোগ করবে আর আমরা পিছনের সারিতে থাকবো!! আমাদেরকে অতি শীঘ্রই সড়কপথে মূল ভূখণ্ডের সাথে সংযুক্ত করতে হবে।
আর কোন কথা নাই দাবি আমাদের একটাই, ভোলা- বরিশাল সেতু চাই।
# Advocate Muhammd Ullah
Supreme Court of Bangladesh
#ভোলাবরিশালসেতুচাই
আমাদের পার্শ্ববর্তী জেলা পটুয়াখালী, যেখানে রয়েছে সরকারি মেডিকেল কলেজ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকার সাথে সরাসরি যোগাযোগ ব্যবস্থা। আরো অন্যান্য সুযোগ সুবিধা।
এবার আসেন দেখা যাক এই জেলা থেকে সরকারের কি আয়- কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত পর্যটন এলাকা, তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র (কাজ চলমান), পায়রাল সমুদ্র বন্দর (কাজ চলমান)। আপাতত তেমন কোনো লাভ সরকারের হচ্ছে না এই জেলা থেকে।
এবার ভোলা থেকে কি কি সুবিধা নিচ্ছে সরকার এবং
বিনিময়ে ভোলা বাসিকে কি সুবিধা দিচ্ছে তা একটু দেখা যাক।
প্রথমে সরকার কি সুবিধা নিচ্ছে তা বলি- দেশের সবচেয়ে বেশি ইলিশ সরবরাহ করা হয় ভোলা থেকে যা প্রতিনিয়ত এনে দিচ্ছে বৈদেশিক মুদ্রা, ভোলাতে রয়েছে ৯ টি গ্যাস ক্ষেত্র, বিদ্যুৎকেন্দ্র, পর্যটন কেন্দ্র (মনপুরা, চরফ্যাশন, কুকরি মুকরি, তারুয়া দ্বীপ ইত্যাদি)
এত কিছুর বিনিময়েও ভোলা একটা আন্ডাররেটেড জেলা। নেই কোনো পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়। নেই উন্নত মানের চিকিৎসা ব্যবস্থা। যোগাযোগ ব্যবস্থার কথা বাদই দিলাম। নিজেদের গ্যাস টুকো পর্যন্ত নিজেরা ব্যবহার করতে পারে না।
ভোলাতে যেই পরিমাণ প্রাকৃতিক সম্পদ রয়েছে, তার পরিকল্পিত ব্যবহারে ভোলাকে রুপান্তর করা যেতে পারে কাতার কিংবা সিঙ্গাপুরের মতো উন্নত দেশে।
অথচ বাংলাদেশের অবহেলিত এক ভুখন্ডের নাম ভোলা।
মাঝে মাঝে মনে হয় আমরা ভোলাবাসীরা পূর্ব-পাকিস্তান আর পুরো বাংলাদেশ পশ্চিম-পাকিস্তান। একটু খেয়াল করলে দেখবেন ব্যাপারটা বৃটিশ শাসনের মতোও!
নিজ জেলার সম্পদ (গ্যাস, বিদ্যুৎ) চলে যাচ্ছে অন্য সব জেলায় অথচ তার বিনিময় নিজ জেলায় (ভোলা) কোন উন্নয়ন হচ্ছে না।
দেশের সাথে সড়ক পথে সরাসরি যোগাযোগ ব্যবস্থা নাই! একটা পাবলিক ইউনিভার্সিটি নাই! ভালো একটা মেডিকেল নাই! ভালো একটা খেলার মাঠ নাই! কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা নাই! নদী ভাঙ্গন রোধে স্থায়ী কোন সমাধান নাই!
চাইলেই ভোলা বাণিজ্যিক শহর এবং পর্যটন এরিয়া হিসবে দেশ-বিদেশে খ্যাতি লাভ করতে পারতো! চাইলেই ভোলা বাংলাদেশের সব থেকে উন্নত জেলা হতে পারত! চাইলেই কাতার, দুবাইয়ের মতো উন্নত হতে পারতো!
কেন বলছি এমন কথা, শুনতে চান? তাহলে শুনুন.. কাতার বাংলাদেশের থেকে প্রায় ১৩ গুণ ছোট! বাংলাদেশের মতই ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা লাভ করে দেশটি। স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছর পর দেশটি এত উন্নত হওয়ার পিছনের কারণ খনিজ তেল ও প্রাকৃতিক গ্যাসের বড় মজুদ আছে দেশটিতে। প্রায় বসবাস অযোগ্য মাছ বিক্রি করে চলা গরিব রাষ্ট্রটি বর্তমানে রূপকথার গল্পের মত পাল্টে গেছে একজন বিচক্ষণ এবং দক্ষ নেতা হামাদ বিন খালিফা আল থানির হাত ধরে।
ভোলাতেও পর্যাপ্ত প্রাকৃতিক গ্যাস ও খনিজ সম্পদ রয়েছে। সেই হিসেবে ভোলা বাংলাদেশের সব থেকে উন্নত জেলা হওয়ার কথা ছিল!
আসলে ভোলাবাসি অবহেলিত, নীপীড়িত, অধিকার সুবিধা বঞ্চিত। একজন সৎ, বিচক্ষণ এবং দক্ষ নেতার সুষ্ঠু পরিকল্পনার অভাবে আজ আমরা পিছিয়ে।
গ্যাস-বিদুৎ স্বয়ংসম্পূর্ণ (দেশে ২৮টি গ্যাসকূপের ৯টি ভোলায়) সম্ভাবনাময় ইন্ড্রাস্ট্রি, সম্ভাবনাময় রিভার-পোর্ট, ইলিশ এবং পর্যটন শিল্পের মতো একটা সম্ভবানাময় শহরকে ঘিরে আমাদের অনেক স্বপ্ন।
আমাদের স্বপ্ন বাস্তবায়নে আমাদেরকেই লড়তে হবে।
আমাদের সম্পদ অন্যরা ভোগ করবে আর আমরা পিছনের সারিতে থাকবো!! আমাদেরকে অতি শীঘ্রই সড়কপথে মূল ভূখণ্ডের সাথে সংযুক্ত করতে হবে।
আর কোন কথা নাই দাবি মোদের একটাই,
আগামীকাল ২৩/৫/২১ ইং রবিবার থেকে শারীরিক উপস্থিতির মাধ্যমে আত্নসমর্পণ করে জামিন চাওয়া যাবে।।
ভারত ঈসরাইলের পক্ষে হ্যাস ট্যাগে উপরে, আর আমরা ফিলিস্তিনের ব্যাপারে উদাসীন।
আর কিছু না পারি ফিলিস্তিনের মুসলমানদের জন্য আল্লাহ তাআ'লার কাছে দোয়া করি, ফেসবুকে তাদের পক্ষে তিনটা পোষ্ট করি হ্যাস ট্যাগে, তাও আল্লাহকে বলতে পারবো আমরা ইসলামের পক্ষে ছিলাম।
আল্লাহ তাআ'লা মাসজিদুল আকসাকে হেফাজত করুন, ফিলিস্তিনকে হেফাজত করুন, মুসলমানদের হেফাজত করুন। আমীন!😔.
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Contact the practice
Telephone
Website
Address
Mereba Plaza, Suite No. 9/A, 33 Topkhana Road, Puran Paltan
Dhaka
1000
Dhaka
Hasan Tarique Chowdhury is a columnist,writer & Supreme Court Lawyer. He contributes regularly in several National and International News Magazine and journals.He is the Executive ...
Eastern Mansion, Pioneer Road
Dhaka, 1000
Hello everyone, I am Shiak Al Hassan Jony, Advocate of Bangladesh Supreme court.
Dhaka, 1219
Myself Sohana Afrin, I am an Advocate. I love to travel, shopping. Love to live a simple happy life
3/1 Purana Palton, Henolux Center, 3rd Floor
Dhaka
Advocate, Supreme Court of Bangladesh.
89 South Mugda, Mugda
Dhaka, 1214
At BLUELAWYS Lawyers we make a difference to our clients’ lives.
90 Kakrail 3rd Floor
Dhaka, 1000
Barrister At Law. Practice Civil,Criminal & Company Law. Competent In Immigration Law Too.
Dhaka, 1217
Advocate Rowshan Ali Practicing Lawyer Supreme Court of Bangladesh.