Prof. Dr. Morshed Khan

Professor Dr. Morshed Hasan Khan
University Teacher
Assistant Training Secretary, BNP

22/11/2023

দেখুন — বুধবার, নভেম্বর ২২, ২০২৩, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি'র সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখছেন বিএনপি'র সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব এ্যাড. রুহুল কবির রিজভী।

22/11/2023

যেসব কারনে তফসিল প্রত্যাখ্যান করেছে বিএনপি

প্রফেসর ড. মোর্শেদ হাসান খান
—————————————————
বাংলাদেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে। তবে তফসিল ঘোষণার পর ইসির নিবন্ধিত ৪৪ রাজনৈতিক দলের মধ্যে বিএনপিসহ ১৭টি রাজনৈতিক দল নির্বাচনের তফসিল প্রত্যাখ্যান করেছে। অন্যদিকে আওয়ামীলীগসহ ১৫টি দল স্বাগত জানিয়েছে তফসিল ঘোষণাকে। বাকি ১২টি দল তফসিলের বিষয়ে নিজেদের অবস্থান এখনো স্পষ্ট করেনি। বর্তমান সরকারের পদত্যাগ ও নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটও আন্দোলন করছে। এ জোটের শরিক বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি) ও বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ) তফসিল প্রত্যাখ্যান করেছে। বাম জোটের সঙ্গে থাকা বাংলাদেশ জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলও (বাংলাদেশ জাসদ) প্রত্যাখ্যান করেছে। তফসিল ঘোষণার
বিরুদ্ধে দুই দিন ধরে ঢাকায় বিক্ষোভ করে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ।
বিগত দুটি নির্বাচনের ধারাবাহিকতায় সরকার এবারও একটি এক তরফা নির্বাচন আয়োজনে সব ধরণের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে এটি দিবালোকের মতোই স্পস্ট। যদিও সরকারের এই সিদ্ধান্তে জাতিসংঘ, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা দেশগুলো তাদের অসন্তোষের কথা জানিয়েছে। ক্ষমতায় থেকে নির্বাচন আয়োজনের এই বিরল দৃষ্টান্ত বাস্তবায়ন করতে এখন তার প্রশাসনকে কাজে লাগাচ্ছে।
বিশেষ করে পুলিশসহ আইন-শৃঙ্খখলায় নিয়োজিত বাহিনী সরকারের এই খায়েশ পূরণে অতিরিক্ত বল প্রয়োগ করছে। তারা বিএনপিসহ বিরোধী দলগুলোর নেতাকর্মীদের ওপরও ব্যাপক অত্যাচার-নিপীড়ন অব্যাহত রেখেছে। অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল পুলিশের এই অতিরিক্ত বলপ্রয়োগের বিষয়টিতে উদ্বেগ প্রকাশ করে তা বন্ধের আহবান জানিয়েছে।
গত দুটি নির্বাচন এমন একতরফা ভাবে করার পর দেশে একটি স্বৈরতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থা কায়েম হয়েছে। রাষ্ট্র ব্যবস্থার সবগুলো স্থানে সরকার এমনভাবে দলীয়করণ করেছে যে এই অবস্থায় কোনোভাবেই নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব নয়। তাইতো রাষ্ট্র সংস্কারের জন্য বিএনপি দীর্ঘদিন ধরেই রাজপথে আন্দোলন করছে। সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণ যাতে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে সেই পরিবেশ নিশ্চিত করাই বিএনপির আন্দোলনের প্রধান লক্ষ্য। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ অন্যান্য উন্নয়ন সহযোগি দেশগুলোর প্রত্যাশাও ঠিক সেটি। কিন্তু ক্ষমতাসীন আওয়ামীলীগ জানে সুষ্ঠু নির্বাচন হলে জনগণ তাদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নেবে সে কারনে একটি চক্রান্তের নির্বাচন করতে তড়িঘড়ি করে তারা নির্বাচনী তফসিল ঘোষণা করে। বিএনপিসহ বৃহৎ রাজনৈতিক দলগুলো ঘৃণাভরে সেই তফসিল প্রত্যাখ্যান করেছে।
জাতিসংঘের বেশকিছু আন্তর্জাতিক চুক্তিতে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত হয়েছে; যেমন-আইসিসিপিআর (১৯৬৬), আইসিইআরডি (১৯৬৬), সিডো (১৯৭৯), সবপিআরডাব্লিউ (১৯৫২), এমডব্লিউসি (১৯৯০), সিআরপিডি (২০০৬), জেনারেল কমেন্ট ২৫ (১৯৯৬), জেনারেল রেকমেন্ডেশন ২৩ (১৯৯৭) ইত্যাদি।

২০২১ সালের ১৬ ডিসেম্বর জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা এবং সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করতে জাতিসংঘের ভূমিকা জোরদার করার প্রত্যয় ব্যক্ত করে একটি রেজ্যুলুশন পাশ হয়। তাতে সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য উপরোক্ত চুক্তিগুলো যে বৈশিষ্টগুলো নির্ধারণ করেছে তা হল:

এক. মানবাধিকার এবং মৌলিক স্বাধীনতার প্রতি সম্মান: ২৮ অক্টোবর রাজধানীতে বিএনপির মহাসমাবেশকে ঘিরে পুলিশ ন্যাক্কারজনক পরিস্থিতির সৃষ্টি করে। ওই পরিস্থিতিকে পূঁজি করে বিএনপির ১২ হাজারের অধিক নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। অনেকক্ষেত্রে বিএনপি নেতাকর্মীদের পরিবারের রাজনীতির সাথে সংশ্লিষ্ট নয় এমন সদস্যদেরেকেও গ্রেফতার করা হয়েছে। মৌলিক অধিকার এবং মৌলিক স্বাধীনতার প্রতি সরকারের বিন্দুমাত্র সম্মান নাই। এখানে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে জাতিসংঘের যে শর্ত সেটি সরাসরি লঙ্ঘিত হচ্ছে।

দুই. সংগঠনের স্বাধীনতা: বিএনপি নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে কয়েক হাজার নতুন মামলা দায়ের করা হয়েছে। মৃত এবং প্রবাসী নেতাকর্মীদেরকেও মামলার আসামি করা হয়েছে। দলের প্রধান কার্যালয়কে পুলিশ ক্রাইম সিন ঘোষণা করে বিপুল সংখ্যক পুলিশ দিয়ে ঘিরে রেখেছে। বিএনপি অফিসের আশেপাশে কাউকে দেখামাত্র তাকে গায়েবি মামলায় গ্রেফতার করা হচ্ছে।

তিন. বাকস্বাধীনতা ও স্বাধীন মতপ্রকাশের অধিকার: সরকারের সমালোচক, বুদ্ধিজীবী এবংভিন্নমত পোষণকারীদেরকে ডিবি পুলিশ ক্রমাগত নির্যাতন করছে। ডিজিটাল সিকিউরিটি আইনের কারণে অনলাইনেও কোনো মতামত প্রকাশ করা যায় না। যে কেউ সরকারের সমালোচনা করলে সরকারি দলের ক্যাডাররা তার উপরে আক্রমণ করে।

চার. ক্ষমতা গ্রহণের অধিকার এবং আইনসিদ্ধ প্রক্রিয়ায় ক্ষমতার চর্চা: সরকার পুলিশকে দিয়ে বিএনপি নেতাদেরকে দমন-পীড়ন করছে। দলের মহাসচিব এবং বয়োজ্যেষ্ঠ নেতাদেরকে প্রধান বিচারপতির বাসভবনে ভাংচুরের মিথ্যা অভিযোগে গ্রেফতার করে রিমান্ডে নিয়েছে। একজন ৮০ বছর বয়ষ্ক মানুষ কীভাবে প্রধান বিচারপতির বাড়ি ভাঙচুর করতে পারে? রিমান্ডে নেওয়ার ক্ষেত্রে উচ্চ আদালতের নির্দেশনা মানা হয় না। গ্রেফতার করে দীর্ঘ সময় গোপন স্থানে রাখা হয়। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আদালতে উপস্থাপন করা হয় না।

পাঁচ. জনগণের অভিপ্রায়ের অভিব্যক্তিস্বরূপ সার্বজনীন ভোটাধিকারের ভিত্তিতে নিয়মিত নির্বাচন আয়োজন করা: ২০১৪ এবং ২০১৮ সালে কোনো নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়নি। বিরোধী দলের বয়কটের কারণে অর্ধেক আসনে (১৫৪) প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থী না থাকায় ভোটগ্রহণ হয়নি। ২০১৮ সালে ভোটের দিনের আগের রাতে ব্যালট বাক্স ভরে রাখা হয়েছে। পুলিশ এবং সরকারি কর্মচারীরা সরকারি দলের পক্ষ হয়ে আগের রাতেই ব্যালট পেপারে সিল মেরে রেখেছে। ২০২৩ সালেও একই পরিস্থিতি বিরাজমান। দেশের দুই-তৃতীয়াংশ বিরোধী রাজনৈতিক দল মনে করে, দেশে সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য কোনো পরিবেশ নাই।

ছয়. রাজনৈতিক দল এবং সংগঠনের মধ্যে বহুত্ববাদের চর্চা: বিরোধী মতের রাজনৈতিক দলগুলোর উপর সরকার দমননীতি প্রয়োগ করছে। এছাড়াও মানবাধিকার সংগঠন ‘অধিকার’ এর প্রধান আদিলুর রহমানকে ভিত্তিহীন অভিযোগে সাজা দিয়েছে। নোবেলজয়ী ডক্টর মুহাম্মদ ইউনুসকে ভিত্তিহীন মামলা দিয়ে নির্যাতন করা হচ্ছে। নির্বাচন কমিশনকে দিয়ে বিরোধী দলের নিবন্ধন বাতিল করা হচ্ছে যাতে একদলীয় শাসন পোক্ত হয়।

সাত. ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ: দেশে কোনো ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ নাই। দুর্নীতি দমন কমিশন এবং জাতীয় মানবাধিকার কমিশন সরকারের মানবাধিকার লঙ্ঘন এবং দুর্নীতির বিষয়ে নিরব।সরকারি কর্মকর্তা, কর্মচারীরা সরকারি দলের এজেন্ট হিসেবে কাজ করছে। জেলা প্রশাসকদের সরকারি দলের পক্ষে প্রচারণা করতে দেখা যায়। পুলিশ কর্মকর্তারা ব্যস্ত বিরোধী দল দমন করতে। সংবিধান এবং পূর্ববর্তী নজির উপেক্ষা করে আদালত রায় দিচ্ছে।

আট. বিচার বিভাগের স্বাধীনতা: বিচার বিভাগ সরকারের ফরমায়েশ মেনে বিচার করছে। অধস্তন আদালতের কোনো স্বাধীনতা নাই। উচ্চ আদালত ক্রিমিনাল প্রসিডিওর কোড না মেনেই বিচারকার্য পরিচালনা করছে। বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মামলায় আইন অমান্য করে রাত নয়টা পর্যন্ত সাক্ষ্য গ্রহণ করেছে।

নয়. জনপ্রশাসনের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা: জনপ্রশাসন দুর্নীতিতে নিমজ্জিত।জনপ্রশাসনে কোনো জবাবদিহি বা স্বচ্ছতা নাই।

দশ. মুক্ত, স্বাধীন এবং বহুত্ববাদী গণমাধ্যম: সরকার গণমাধ্যমের উপর খড়গহস্ত। ২৮ অক্টোবর, ২০২৩, তারিখ থেকে শতাধিক সাংবাদিক আহত এবং নির্যাতিত হয়েছে। ২৮ অক্টোবর পুলিশের অ্যাকশনে একজন সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। সরকার রাষ্ট্রযন্ত্র ব্যবহার করে সাংবাদিকদের হেনস্তা করছে। প্রথম আলোর রিপোর্টার রোজিনা ইসলামকে হেনস্তা করার ঘটনাটি উল্লেখযোগ্য। একজন কার্টুনিস্টকে গত বছর পুলিশের হেফাজতে হত্যা করা হয়েছে। সরকারের অনুগত গণমাধ্যম ক্রমাগত মিথ্যা প্রচারণা চালাচ্ছে। কিন্তু বস্তুনিষ্ঠ সংবাদমাধ্যম সরকারের রোষানলে পড়ছে।

এই উদাহরণগুলোর মাধ্যমে প্রমাণিত হয় যে, আন্তর্জাতিক চুক্তিগুলোতে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের যে শর্তগুলো ঠিক করা হয়েছে তার একটা ক্রাইটেরিয়াও বাংলাদেশে বিদ্যমান নাই। সুতরাং এই অবস্থায় নির্বাচনী তফসিল ঘোষণার অর্থ হলো এক দলীয় স্বৈরশাসনকে আবারো রাষ্ট্রক্ষমতার সুযোগ করে দেওয়া। নির্বাচন কমিশনের এই চক্রান্তমূলক কর্মকান্ড কিংবা তাদের কোনো উদ্যোগেই বিএনপিসহ দেশপ্রেমিক কোনো শক্তি পা দিতে পারে না।

22/11/2023
21/11/2023

২১ নভেম্বর ২০২৩, মঙ্গলবার
প্রিয় দেশবাসী এবং নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্যে দেশনায়ক তারেক রহমানের বক্তব্যঃ
“বিনাভোটে এমপি-মন্ত্রী হওয়ার লোভে বিরোধী দলের লেবাসে যারা ফ্যাসিস্টদের বর্তমান আস্তানা গণভবন-বঙ্গভবনে ছুটোছুটি করছেন, বিএনপিসহ গণতন্ত্রের পক্ষের রাজনৈতিক দলগুলোর পক্ষ থেকে আপনাদের প্রতি আমার আহবান- অবৈধ ক্ষমতার দাপটের চেয়ে জনগণের ভালোবাসা, সম্মানে ধন্য হওয়া অনেক বেশি সম্মানের।”

21/11/2023

২১ নভেম্বর ২০২৩,বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি'র সংবাদ সম্মেলন।
বক্তব্য রাখছেন:
এ্যাড. রুহুল কবির রিজভী।
সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব, বিএনপি।

21/11/2023

সুপ্রিমকোর্ট থেকে সরাসরি

Photos from Prof. Dr. Morshed Khan's post 21/11/2023

জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশনের প্রেসিডেন্ট, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দেশনায়ক তারেক রহমানের ৫৯তম জন্মদিন উপলক্ষ্যে জেড‌আর‌এফ এর বিশেষ ক্রোড়পত্র।

19/11/2023

মিডিয়া রিলিজ / নভেম্বর ১৯, ২০২৩

ইউনিভার্সিটি টিচার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় শাখা

17/11/2023

গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার আন্দোলনের একদফা দাবী আদায়ের লক্ষ্যে এবং নির্বাচন কমিশন কর্তৃক একতরফা নির্বাচনের জন্য ঘোষিত তফসিলের প্রতিবাদে

১৯ ও ২০ নভেম্বর ২০২৩, ৪৮ ঘন্টা
দেশব্যাপী সর্বাত্মক
হরতাল

16/11/2023

১৬ নভেম্বর ২০২৩,বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি'র জরুরী সংবাদ সম্মেলন।
বক্তব্য রাখছেন:
এ্যাড. রুহুল কবির রিজভী।
সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব, বিএনপি।

Photos from Prof. Dr. Morshed Khan's post 15/11/2023

মিডিয়া রিলিজ / নভেম্বর ১৫, ২০২৩

ইউনিভার্সিটি টিচার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ -ইউট্যাব

15/11/2023

১৫ নভেম্বর ২০২৩, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি’র সংবাদ সম্মেলন।
বক্তব্য রাখছেন:
এ্যাড. রুহুল কবির রিজভী।
সিনিয়র যুগ্ন মহাসচিব, বিএনপি।

13/11/2023

১৩ নভেম্বর ২০২৩, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি’র সংবাদ সম্মেলন।
বক্তব্য রাখছেন: এ্যাড. রুহুল কবির রিজভী।
সিনিয়র যুগ্ন মহাসচিব, বিএনপি।

Photos from Prof. Dr. Morshed Khan's post 11/11/2023

ফটো নিউজ — ইউনিভার্সিটি টিচার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ -ইউট্যাব এর প্রধান পৃষ্ঠপোষক বিএনপি'র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দেশনায়ক জনাব তারেক রহমানের পক্ষ থেকে নির্যাতিত নেতাকর্মীদের জন্য শুভেচ্ছা স্বরুপ সামান্য উপহার প্রদানের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।

শনিবার, নভেম্বর ১১, ২০২৩, ঢাকা মহানগরীর গ্রেপ্তারকৃত কিছু নেতাকর্মীদের পরিবারের সদস্যদের হাতে এসব উপহার সামগ্রী পৌঁছে দিয়েছেন ইউনিভার্সিটি টিচার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ -ইউট্যাব এর নেতৃবৃন্দ। এসময় উপস্থিত ছিলেন, ইউনিভার্সিটি টিচার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ -ইউট্যাব এর প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক ড: এবিএম ওবায়দুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. মোঃ শামসুল আলম, অধ্যাপক ড. মোঃ নুরুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. মোঃ আবুল কালাম সরকার, অধ্যাপক ড. তৌফিকুল ইসলাম মিথিল।

10/11/2023

০৭ নভেম্বর ২০২৩, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি আয়োজিত সংবাদ সম্মেলন।
বক্তব্য রাখছেন: এ্যাড. রুহুল কবির রিজভী।
সিনিয়র যুগ্ন মহাসচিব, বিএনপি।

09/11/2023

অপরাজেয় বাংলার পাদদেশ থেকে স রাসরি.......

Photos from Prof. Dr. Morshed Khan's post 08/11/2023

মিডিয়া রিলিজ / নভেম্বর ৮, ২০২৩
ইউনিভার্সিটি টিচার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ -ইউট্যাব

গাজীপুরে নারী পোষাক শ্রমিক হত্যায় ইউট্যাবের নিন্দা ও উদ্বেগ

07/11/2023

ডকুমেন্টারি ——

৭ নভেম্বর মহান জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস

ইউনিভার্সিটি টিচার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ -ইউট্যাব নির্মিত তথ্যচিত্র

#জিয়াউররহমান #বাংলাদেশ #৭নভেম্বর

07/11/2023

ডকুমেন্টারি ——

৭ নভেম্বর মহান জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস

জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন

#জিয়াউররহমান #বাংলাদেশ #৭নভেম্বর

07/11/2023

০৭ নভেম্বর ২০২৩, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি আয়োজিত সংবাদ সম্মেলন।

বক্তব্য রাখছেন: এ্যাড. রুহুল কবির রিজভী।
সিনিয়র যুগ্ন মহাসচিব, বিএনপি।

Photos from Prof. Dr. Morshed Khan's post 06/11/2023

৭ নভেম্বর মহান জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস

জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন -জেড‌আর‌এফ এর ক্রোড়পত্র প্রকাশ —

#জিয়াউররহমান #বাংলাদেশ #৭নভেম্বর

06/11/2023

বিপ্লব ও সংহতি দিবসের চেতনাতেই নিহিত রয়েছে ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশের আকাঙ্খা
———
অধ্যাপক ড. মোর্শেদ হাসান খান

১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর। স্বাধীনতার চার বছর অতিক্রান্ত হলেও জাতীয় জীবনে তখনো বিরাজ করছিলো এক ভয়ংকর অনিশ্চয়তা।

সদ্য স্বাধীনতাপ্রাপ্ত একটি দেশের উপর বয়ে যাওয়া গত চার বছরের দুঃশাসন, ক্ষমতা কুক্ষীগতকরণ এবং বিশৃঙ্খল শাসনকাঠামো মহাদুর্যোগের আকার ধারণ করেছিলো। এরই মাঝে পনেরই আগস্টের অভ্যত্থান এবং সামরিক বাহিনীতে চেইন অব কমান্ড ভেঙে পড়ায় পুরো দেশ যেন একটি জ্বলন্ত আগ্নেয়গিরিতে পরিণত হয়েছিল। জাতীয় জীবনের অমন ঘোর ক্রান্তিলগ্নে সমগ্র জাতি একটি বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বরের অপেক্ষায় ছিলো।

৭ নভেম্বর প্রথম প্রহরে জনগণের সেই অপেক্ষা ফুরোলো; দূর হলো সব উৎকণ্ঠা। সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে তৎকালীন মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানের ভরাট কণ্ঠে ‘প্রিয় দেশবাসী’ সম্বোধনটি উচ্চারিত হবার সাথে সাথে মানুষ স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলতে পারলো। স্বাধীন বাংলাদেশের আকাশে ঘনীভূত হওয়া সকল আশঙ্কার মেঘ এক পলকে সরে গিয়ে উদিত হলো নতুন দিনের নতুন সম্ভাবনা।

বাংলাদেশের মানুষের সংকটকালে জিয়ার সাহসী উচ্চারণ সেবারই প্রথম নয়। ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ কালরাতে জাতি যখন অভিভাবকশুন্য হয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছিল, তিনিই প্রথম এগিয়ে এসেছিলেন। জীবনের পরোয়া না করে ‘উই রিভোল্ট’ বলে পাক হানাদারদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করেছিলেন। পরদিন ২৬শে মার্চ জিয়ার কণ্ঠে উচ্চারিত হয় বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা। দিশাহীন ও বিভ্রান্ত জাতির জন্য সেদিন আলোকবর্তিকা হয়ে জ্বলে উঠেছিলেন তৎকালীন মেজর জিয়াউর রহমান। তার ঘোষণায় মুক্তিকামী জনতা জীবন বাজি রেখে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে এবং তারই ফলাফল আমাদের এই মহান স্বাধীনতা।

১৯৭৫ সালের ৭ই নভেম্বর জিয়া তার পাঁচ মিনিটের ভাষণে দেশবাসীকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে স্বীয় অবস্থান থেকে সুশৃঙ্খলভাবে দায়িত্ব পালনের উদাত্ত আহবান জানান। জাতীয় সংকটকালীন মূহুর্তে মানুষ যেমন সাহসী উচ্চারণ শুনতে চায়, জিয়া সেই প্রত্যাশাই পূরণ করলেন। জিয়ার ৭ নভেম্বরের ভাষণ জাতিকে সকল আধিপত্যবাদি শক্তি ও তাদের দোসরদের ষড়যন্ত্রের কবল থেকে বেরিয়ে আসার পথ বাতলে দিয়েছিল। জিয়ার কণ্ঠে উচ্চারিত সেই আহবান থেকে দেশের মানুষ ঐক্যবদ্ধভাবে একটি গণতান্ত্রিক ও স্বনির্ভর বাংলাদেশ বিনির্মাণের সঙ্গী হতে অনুপ্রেরণা পেয়েছিল।

১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বরের সিপাহী জনতার বিপ্লব বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটি মোড় ঘুরিয়ে দেয়া ঘটনা। এর মাধ্যমে আধিপত্যবাদি ও তাদের এদেশীয় দোসরদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধের সূচনা হয়। একই সাথে বাংলাদেশে দেশপ্রেমিক জাতীয়তাবাদী শক্তির পথচলা সুগম হয়। স্বাধী্নতা লাভের পর উল্টো রথে ঘুরপাক খেতে থাকা বাংলাদেশের রাজনীতি, অর্থনীতিসহ সর্বক্ষেত্রে একটি স্থিতাবস্থার উন্মেষ ঘটে। জিয়াউর রহমানের হাত ধরে বাংলাদেশের মানুষ তাদের ছিনতাই হয়ে যাওয়া মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ফিরে পায়। সমতাভিত্তিক এবং মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক সুবিচারের নীতিতে একটি রাষ্ট্রতন্ত্র প্রতিষ্ঠা লাভ করে।

জিয়া বাংলাদেশের মানুষের রক্তার্জিত প্রত্যাশা তথা বহুত্ববাদি গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠাকরণের মাধ্যমে একটি আধুনিক রাজনৈতিক বন্দোবস্তের সূচনা করেন। এজন্য তাকে অনেক রক্তচক্ষু উপেক্ষা করতে হয়েছে; অনেক রাজনৈতিক সমীকরণ মোকাবিলা করতে হয়েছে। তার সামনে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ ছিল, সেনাবাহিনীতে চেইন অব কমান্ড ফিরিয়ে আনা।
৩রা নভেম্বর খালেদ মোশাররফের নেতৃত্বে অভ্যুত্থান ঘটার পর সেনাবাহিনীতে অস্থিরতার সূচনা হয়। ঐ সময়টাতে জিয়াউর রহমানকে বন্দী করে রাখা হয়। দেশ ছিল তখন কার্যত অভিভাবকহীন। সেনাবাহিনীর মাঝে অসন্তোষ ছড়িয়ে পড়েছিল। বিস্ফোরোণ্মুখ পরিস্থিতিতে জাসদ ও তার বিপ্লবী সৈনিক সংস্থা সেনাবাহিনীর অভ্যন্তরে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে প্রয়াস পায়। তারা ১২ দফা দাবী সংবলিত প্রচারপত্র সাধারণ সেপাইদের মাঝে বিলি করে তাদেরকে উত্তেজিত করে তোলে। বিপ্লবী সৈনিক সংস্থার সদস্যরা সাধারণ সৈনিকদের মাঝে ‘সিপাই সিপাই ভাই ভাই; অফিসারদের রক্ত চাই’- স্লোগান ছড়িয়ে দেয়।

মূলতঃ বন্দী জিয়াউর রহমানকে ব্যবহার করে তারা ক্ষমতা দখলের স্বপ্ন দেখছিলো। ৬ নভেম্বর দিবাগত রাতে সেকেন্ড ফিল্ড আর্টিলারির একদল সৈনিক মেজর মুহিউদ্দিনের নেতৃত্বে বন্দী জিয়াকে মুক্ত করে আনে। দূরদর্শী জিয়া পরিস্থিতি অনুধাবন করে কর্ণেল তাহের ও জাসদের পাতা ফাঁদে পা বাড়ান নি। তিনি সেনাপ্রধানের দায়িত্ব পুনঃগ্রহণ করে সেনাবাহিনীর চেইন অব কমান্ড ফিরিয়ে আনায় মনযোগ দেন। একই সাথে মুখ থুবড়ে পড়া রাষ্ট্রকাঠামো সংস্কারে হাত দেন। যুক্তরাষ্ট্রের তৎকালীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হেনরি কিসিঞ্জার বাংলাদেশকে ‘বটমলেস বাস্কেট’ বলে আখ্যায়িত করেছিলেন। সাহসী, দেশপ্রেমিক ও কর্মবীর রাষ্ট্রনায়ক জিয়াউর রহমান তার ক্ষুদ্র শাসনামলে বাংলাদেশকে সেই অবস্থা থেকে উদ্ধার করে একটি শক্ত ভীতের উপর দাঁড় করিয়ে যেতে পেরেছিলেন। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ইমেজ সংকটে ভুগতে থাকা বাংলাদেশকে ধীরে ধীরে মর্যাদার স্তরে নিয়ে যেতে সমর্থ হন। বস্তুত বাংলাদেশের বর্তমান সময়ে যে রাষ্ট্রকাঠামো গড়ে উঠেছে, তা জিয়ার প্রাণান্ত প্রচেষ্টায় গড়ে তোলা ভিত্তির উপরই দাঁড়িয়ে আছে।

কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে জিয়া বাংলাদেশকে যে সম্ভাবনার পথে তুলে দিয়ে গিয়েছিলেন, তার ধারাবাহিকতা ধরে রাখা সম্ভব হয় নি। জিয়ার প্রতিষ্ঠা করে যাওয়া বহুদলীয় গণতন্ত্রকে বারবার বাধাগ্রস্থ করা হয়েছে। জিয়া পরবর্তী সময়ে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের উত্তরণে কখনো সামরিক স্বৈরাচার, কখনো গণতন্ত্রের মুখোশ পরিহিত ভোটবিহীন ফ্যাসিবাদি সরকার বাঁধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিশেষ করে, গত এক যুগেরও বেশি সময় ধরে একটি কৃত্রিম সাংবিধানিক সংকট সৃষ্টি করে দেশকে একদলীয় কর্তৃত্ববাদি ব্যাবস্থার দিকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। জবরদস্তিমূলক ও নৈশকালীন ভোটের আয়োজনের মাধ্যমে দেশের নির্বাচনি সংস্কৃতির মূলে কুঠারাঘাত করা হয়েছে।

এককথায় একটি রাষ্ট্রের গণতন্ত্রায়নের পথে প্রথম পদক্ষেপ তথা জনগণের ভোটাধিকার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের অধিকার হরণের মাধ্যমে একটি একদলীয় বৃত্ত কায়েম করা হয়েছে, যেখানে জবাবদিহিতার ন্যুনতম বালাই নেই। ফলে রাষ্ট্রজুড়ে জনগণের মতামতের কোনো মূল্য থাকছে না। আর এর চূড়ান্ত ফলাফল হিসেবে একটি সর্বব্যাপী লুটতন্ত্র কায়েম করে দেশকে তথা দেশের রাজনীতি ও অর্থনীতিকে একটি গভীর সংকটে পতিত করা হয়েছে। প্রশাসনে দলীয়করণ এবং প্রশাসনিকভাবে দলীয় এজেন্ডা বাস্তবায়নের মাধ্যমে বিরোধী রাজনৈতিক শক্তিসমূহের ন্যয়সঙ্গত দাবিদাওয়াকে কঠোরভাবে দমন করা হচ্ছে।

গুম, খুন, মামলা, হামলার মাধ্যমে দেশের সর্বত্র একধরণের ভীতাবস্থা জারি রাখা হয়েছে।
পরিস্থিতি বিবেচনায় এই সময়কালের সাথে স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে মুজিব শাসনামলের সাদৃশ্য খুঁজে পাওয়া যায়। সেই সময়েও জনগণের রাজনৈতিক অধিকারকে সংকুচিত করার মাধ্যমে একটি জবাবদিহিতাবিহীন রাষ্ট্রকাঠামোর উত্থান ঘটেছিল। ফলে রাষ্ট্র জুড়ে বিরাজ করছিলো চরম নৈরাজ্য। আর তারই পথ ধরে বাংলাদেশের রাজনীতিতে অল্প কয়েকদিনের মধ্যেই একটি অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়। সেই সময়ে জনগণের সমর্থন নিয়ে জিয়াউর রহমান রাষ্ট্র মেরামতের কাজে এগিয়ে এসেছিলেন। জনগণই তাকে কাঁধে তুলে নিয়ে এসে রাষ্ট্রক্ষমতায় অধিষ্ঠিত করে।

বর্তমান বাংলাদেশের এই চরম ক্রান্তিকালেও জনগণ পুনরায় জিয়ার উত্তরসূরী দেশপ্রেমিক জাতীয়তাবাদী শক্তি ও এর নেতৃত্বের প্রতি সেই আস্থা রেখে সম্ভাবনার বীজ বুনছে। আশা করা যায়, সিপাহী জনতার বিপ্লবের সেই ঐতিহাসিক চেতনা ও তাৎপর্য্য ধারণ করে পুনরায় জাতীয়তাবাদী শক্তি জনগণের মাঝে থেকে জনগণকে সাথে নিয়েই পুনর্বার রাষ্ট্র মেরামতের কাজে আত্মনিয়োগ করবে।

লেখকঃ অধ্যাপক ড. মোর্শেদ হাসান খান
সহ-প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক, জাতীয় নির্বাহী কমিটি, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি); মহাসচিব, ইউনিভার্সিটি টিচার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ইউট্যাব); সদস্য, বিএনপি মিডিয়া সেল।

#জিয়াউররহমান #বাংলাদেশ #৭নভেম্বর

05/11/2023

০৫ নভেম্বর ২০২৩, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি’র সংবাদ সম্মেলন।
বক্তব্য রাখছেন: এ্যাড. রুহুল কবির রিজভী।
সিনিয়র যুগ্ন মহাসচিব, বিএনপি।

04/11/2023

ফ্যাসিবাদকে পরাজিত করতে আগামী ৫ ও ৬ নভেম্বর দেশব্যাপী সর্বাত্মক অবরোধ সফল করার আহবান।

#অবরোধ

04/11/2023

আগামী ৫ ও ৬ নভেম্বর দেশব্যাপী সর্বাত্মক অবরোধ সফল করার আহবান জানিয়ে দেশনায়ক তারেক রহমানের বক্তব্য।

03/11/2023

নভেম্বর ৩, ২০২৩
ইউনিভার্সিটি টিচার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ-ইউট্যাব এর প্রেস বিজ্ঞপ্তি —

03/11/2023

০৩ নভেম্বর ২০২৩, সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখছেন বিএনপি'র সিনিয়র যুগ্ন মহাসচিব এ্যাড. রুহুল কবির রিজভী।

02/11/2023

তিন দিনের সর্বাত্মক অবরোধ সফল করায় জনগণকে ধন্যবাদ ও আগামী ৫ ও ৬ নভেম্বর সমগ্র বাংলাদেশে ঘোষিত সর্বাত্মক অবরোধ কর্মসূচি সফল করার আহবান।

01/11/2023

সংবাদ সম্মেলন | রুহুল কবির রিজভী আহমেদ |
নভেম্বর ১, ২০২৩

এক দফা দাবি আদায়ে বিএনপি'র ডাকে দেশব্যাপী সড়ক, রেল ও নৌপথে পালিত হচ্ছে সর্বাত্নক অবরোধ।

জরুরি সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখছেন বিএনপি'র সিনিয়র যুগ্ন মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।

31/10/2023

৩১ অক্টোবর দেশব্যাপী সর্বাত্মক অবরোধে পুলিশ ও আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসীদের হামলায় হতাহতের ঘটনায় শোক এবং স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে অবরোধ সফল করায় জনগণকে ধন্যবাদ জানিয়ে বক্তব্য।
#অবরোধ

31/10/2023

মঙ্গলবার, অক্টোবর ৩১, ২০২৩ , বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী'র সংবাদ সম্মেলন ।

30/10/2023

বিএনপি'র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দেশনায়ক তারেক রহমানের নির্দেশে বিএনপি মিডিয়া সেলের আহবায়ক, সাবেক এম পি জনাব জহির উদ্দিন স্বপন দলের সর্বস্তরের নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে একটি জরুরী তথ্য ও পরামর্শ অবহিত করছেন।

30/10/2023

৩১ অক্টোবর এবং ১ ও ২ নভেম্বর এই তিনদিন দেশব্যাপী সর্বাত্মক অবরোধ পালনের আহবান জানিয়ে বক্তব্য।

#অবরোধ

30/10/2023

সংবাদ সম্মেলন

Want your public figure to be the top-listed Public Figure in Dhaka?
Click here to claim your Sponsored Listing.

Videos (show all)

২১ নভেম্বর ২০২৩, দেশনায়ক তারেক রহমানের বক্তব্য
২১ নভেম্বর ২০২৩,বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি'র সংবাদ সম্মেলন।
সুপ্রিমকোর্ট থেকে সরাসরি
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি'র  সংবাদ সম্মেলন।
১৫ নভেম্বর ২০২৩, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি’র সংবাদ সম্মেলন
১৩ নভেম্বর ২০২৩, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি’র সংবাদ সম্মেলন
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি আয়োজিত সংবাদ সম্মেলন
অপরাজেয় বাংলার পাদদেশ থেকে স রাসরি.......
ডকুমেন্টারি ——৭ নভেম্বর মহান জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসইউনিভার্সিটি টিচার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ -ইউট্যাব নির্মিত তথ্যচি...
ডকুমেন্টারি ——৭ নভেম্বর মহান জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসজিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন #জিয়াউররহমান #ZiaurRahman #বাংলাদেশ #Bangl...
০৭ নভেম্বর ২০২৩, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি আয়োজিত সংবাদ সম্মেলন
০৫ নভেম্বর ২০২৩, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি’র সংবাদ সম্মেলন

Category

Telephone

Address


Dhaka

Other Politicians in Dhaka (show all)
জিয়াউর রহমান জিয়াউর রহমান
BNP Central Office
Dhaka, 1000

স্বাধীনতার ঘোষক।প্রথম প্রেসিডেন্ট। ?

Professor Dr. Abdul Mannan Choudhury Professor Dr. Abdul Mannan Choudhury
Street No :03
Dhaka, DHAKA-1230

Dr. Abdul Mannan Choudhury is an academic, media personality, politician, and freedom fighter,

Mondal Mithun Mondal Mithun
Gopalganj
Dhaka

Team Kazi Faridul Haque Happy Team Kazi Faridul Haque Happy
40/1A, West Tolarbag, Mirpur-1
Dhaka, 1216

#TeamHAPPY #ChangeForWell #ChangeForTommorow #Mirpur #Dhaka14 #কাজীহ্যাপী #ভ?

Jashore property's Jashore property's
Baridhara Bashundhara Residential Area
Dhaka

Sumon Fakir Sumon Fakir
Savar
Dhaka

সাবেক সভাপতি. মোচনা ইউনিয়ন ছাত্রলীগ. সদস্য. বাটিকামারী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ. মুকসুদপুর. গোপালগঞ্জ.

আহমেদ নাহিদ আহমেদ নাহিদ
Dhaka

Politics is not My Profession, It’s My Addiction !

Advocate Mohibullah Khokon Advocate Mohibullah Khokon
56-57 Shoreef Mension (3rd Floor) Motijeel
Dhaka

আলোচনা ও সমালোচনা

Marof Marof
Sreepur, Gazipur
Dhaka, 1740

Gentleman

Mohammed Amran Patwary Mohammed Amran Patwary
Dhaka

আহবায়ক ফেনী জেলা বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন

Rashedul Hasan Rashedul Hasan
Dhaka, 1000

আমি জ্ঞান আহরণ করতে চাই। হে আরশের মালিক।

Hamdey Rabbi Akram - হামদে রাব্বি আকরাম Hamdey Rabbi Akram - হামদে রাব্বি আকরাম
Dhaka

সাংগঠনিক সম্পাদক বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল সরকারী তিতুমীর কলেজ শাখা