Arham Physiotherapy & Home Care

দক্ষতা, অভিজ্ঞতা এবং বিশ্বস্ততা আমাদ?

Photos from Arham Physiotherapy & Home Care's post 02/10/2020

বাড়িতে বসে আন্তর্জাতিক মানের ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা সেবা পেতে আজই যোগাযোগ করুন ০১৫৩১-৭৯৩৫১৬ অথবা ইনবক্সে।

মহিলা রোগিদের জন্য মহিলা ফিজিওথেরাপিস্টের ব্যবস্থা রয়েছে।
যেসব রোগের ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা সেবা পাবেন :
* Stroke / Paralysis
* Parkinson's disease
* Dementia
* Cerebral palsy & Autism
* GBS
* Bell's palsy
* Frozen Shoulder
* Adhesive capsulitis
* Rheumatoid arthritis
* Osteoarthritis
* Ankylosing Spondylitis
* Elderly Fitness and Physiotherapy
* Back pain - ( PLID, Spondylosis, Sciatica, strain)
* Neck pain - ( Cervical Spondylosis, Stiff Neck, Strain)
* Post Surgical Rehabilitation
* Muscle pain and weakness.
* Orthopedic and Neurological conditions
* All kind of Physiotherapy related Conditions

(আমাদের সেবা শুধুমাত্র ঢাকা সিটির মধ্যে।)

Photos from Arham Physiotherapy & Home Care's post 02/10/2020

মচকে যাওয়া জয়েন্টে করণীয়

মচকে গেলে যা করতে হবে
মচকে যাওয়া কি?
আমরা জানি, আমাদের শরীরে অনেক জয়েন্ট বা অস্থিসন্ধি রয়েছে। প্রতিটি জয়েন্টের চার পাশে থাকে একাধিক সংখ্যক লিগামেন্ট। এই লিগামেন্টের কাজ হচ্ছে জয়েন্টের হাড়গুলো যথাস্থানে রাখা ও নড়াচড়ায় সাহায্য করা। একটি নির্দিষ্ট কোণ পর্যন্ত সহজে নড়াচড়া করা যায়। কিন্তু এর বেশি করতে গেলে ব্যথা লাগে। কোনো কারণে সীমার বাইরে নড়াচড়া হলে কিংবা জয়েন্টের লিগামেন্টগুলো আঘাতপ্রাপ্ত হলে লিগামেন্টে টান পড়ে বা কিছু অংশ ছিঁড়ে যায়। একেই মচকে যাওয়া বলে।

উপসর্গ
জয়েন্টের চার পাশের লিগামেন্ট ও টিস্যুতে টান পড়লে কিংবা ছিঁড়ে গিয়ে নিচের উপসর্গগুলো দেখা দেয় :
- জয়েন্ট বা অস্থিসন্ধিতে ব্যথা হওয়া
- আক্রান্ত জয়েন্ট নাড়াতে গেলে ব্যথা বেড়ে যাওয়া
- জয়েন্টের চারপাশে ফুলে যাওয়া ( সচরাচর গোড়ালি বেশি আক্রান্ত )

করণীয়

- আঘাতপ্রাপ্ত জয়েন্টকে বিশ্রামে রাখুন এবং সাপোর্ট দিন।
- জয়েন্টটিকে প্রায় ৫ থেকে ৭ মিনিট বরফ কিংবা ১৫ থেকে ২০ মিনিট ঠাণ্ডা পানিতে ভিজিয়ে রাখুন, অথবা জায়গাটিতে ঠাণ্ডা সেঁক দিন।
- জয়েন্টের চারপাশে ভেজা গজ বা ভেজা তুলা রাখুন এবং সেটাকে ব্যান্ডেজ দিয়ে সামান্য শক্ত করে বাঁধুন।

02/10/2020
Photos from Arham Physiotherapy & Home Care's post 29/09/2020

💥🏹ধনুক পা/ বো লেগ/ জেনু ভেরাম💥

বো লেগ এমন একটা অবস্থা যখন পায়ের গোড়ালি ও পায়ের পাতা পাশাপাশি রাখলে দুই হাঁটুর মাঝে অনেক ফাঁক তৈরি হয়। সাধারণত ১৮ মাস বয়স পর্যন্ত বো লেগ স্বাভাবিক বলে মনে করা হয়। তবে যদি দিনে দিনে বো লেগ না কমে তবে অবশ্যই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া উচিত।
📁বো লেগের কারণ:
🌹ব্লাউন্ট ডিজিজ
🌹রিকেটস
🌹বামনত্ব
🌹জন্মগত ত্রুটি : মাতৃগর্ভে বাচ্চা পা ভাঁজ করে রাখলে তা পরবর্তীতে বো লেগ তৈরি হয়।
🌹হাড়ভাঙ্গা জনিত কারণে হাড়ের সঠিক বিকাশ না ঘটলে
🌹জন্মগত ভাবে হাড়ের সঠিক বিকাশ না ঘঠলে
🌹লেড পয়জনিং
🌹ফ্লোরাইড পয়জনিং

📁লক্ষণ:
🌀 স্বাভাবিক দৃষ্টিতেই পা বাঁকা দেখা যায়, হাঁটু বাইরের দিকে বক্রতা দেখা যায়।
🌀 অস্বাভাবিক হাঁটার ছন্দ থাকে
🌀 শিশুরা যখন হাঁটে বা দাঁড়ায় তখন সমস্যা আরো বেশি দেখা যায়
🌀 হাঁটার সময় পায়ের আঙ্গুল ও পায়ে পাতা ভিতরে দিকে যায়
🌀শৈশবে যদি দীর্ঘদিন এই সমস্যা থাকে তাহলে
হিপ, কোমরে চাপ পড়ে

📁রোগ নির্ণয়ের পরিক্ষা :
🔷 এক্স-রে
🔷সেরাম -ক্যালসিয়াম
🔷 বোন বায়োপসি

📁ধনুক পা/ বো লেগ/ জেনু ভেরামের চিকিৎসা:
⭕বিশেষ জুতা
⭕ব্রেস
⭕কাস্ট
⭕ভিটামিন ডি
🔰ফিজিওথেরাপি
⭕স্ট্রেচিং এক্সারসাইজ
👉হ্যামট্রিং
👉পাইরিফরমিস
👉গ্রয়েন মাসল
⭕ স্ট্রেনথিনিং এক্সারসাইজ
👉 গ্লুটিয়াস মিডিয়াস মাসল
🔰ইয়োগা
🔰সার্জারি, যদি প্রয়োজন হয়
#ধনুক_পা #বো_লেগ #জেনু_ভেরাম

✍️লেখক
মাসুদ রানা
প্রতিবন্ধী সেবা ও সাহায্য কেন্দ্র,
জাতীয় প্রতিবন্ধী উন্নয়ন ফাউন্ডেশন
সমাজকল্যাণ মন্ত্রাণালয়

27/09/2020

💢সেরেব্রাল পালসি💢
প্রতিবন্ধী ব্যক্তির অধিকার ও সুরক্ষা আইন-২০১৩ অনুসারে বাংলাদেশে ১২ ধরনের প্রতিবন্ধীর মধ্যে সেরেব্রাল পালসি (সিপি) অন্যতম সংখ্যাগরিষ্ঠ।
সেন্টার ফর দ্যা ডিজিজ কনট্রোল এ্যান্ড প্রিভেনশন এর গবেষণায় দেখা গেছে বিশ্বে শিশুদের প্রতিবন্ধিতার জন্য সেরেব্রাল পালসি সবচেয়ে বেশি দ্বায়ী।
ইংরেজি Cerebral অর্থ মস্তিষ্ক আর Palsy অর্থ অবশ বা পক্ষাঘাত,
সেরিব্রাল পালসি (সিপি) হল একটি অ-প্রগতিশীল স্নায়বিক সমস্যা যা বাচ্চাদের উন্নয়নশীল মস্তিষ্কের আঘাত বা বিকৃতির কারণে ঘটে। এটি গুরুতর শৈশব অক্ষমতার একটি খুব সাধারণ কারণ। এটি প্রধানত নড়াচড়া এবং পেশী সমন্বয়ের ক্ষেত্রে সমস্যার সৃষ্টি করে।

🔴সেরেব্রাল পালসির কারণ:
বাচ্চা সেরেব্রাল পালসি হওয়ার কারন অনেক, সকল কারণগুলো তিনভাগে ভাগ করে আলোচনা করছি:
1️⃣গর্ভকালীন সময়েঃ
🎯গর্ভকালীন সময়ে গর্ভবর্তীর ইনফেকশন : যেমন, রুবেলা ভাইরাস, হার্পস সিমপ্লেক্স,
প্লাসেন্টাতে ইনফ্লামেশন
🎯গর্ভবতীঅবস্থায় মায়ের ডায়বেটিস
🎯গর্ভবতীকালীন মায়ের উচ্চ রক্তচাপ
🎯গর্ভবতী অবস্থায় মায়ের জন্ডিস
🎯 গর্ভকালীন সময়ে রেডিয়েশনে পড়লে
🎯 বংশগত সমস্যা

2️⃣বাচ্চা প্রসবকালীন কারণ:
🎯জন্মের সময় বাচ্চা আঘাত পেলে
🎯প্রসব হতে দীর্ঘ সময় লাগলে
🎯অস্বাভাবিক পজিশনে বাচ্চা প্রসব হলে
🎯অধিক কম ওজনের বাচ্চা হলে

3️⃣প্রসব পরবর্তী কারণ:
🎯জন্মের পর কান্না না করা
🎯নবজাতকের জন্ডিস
🎯নবজাতকের নিউমোনিয়া
🎯নবজাতকের তীব্র জ্বর
🎯 নবজাতকের ডায়রিয়া
🎯ব্রেনে ইনফ্লামেশন, যেমন মেনিনজাইটিস

🔴সেরেব্রাল পালসির লক্ষণ:
🔥মাংসপেশি অনেক দুর্বল হয়
🔥মাংসপেশি শক্ত হয়
🔥এলোমেলো নড়াচড়া
🔥বয়স বাড়ার সাথে সা‌‍ধারনত যেসকলঃ- শারীরিক উন্নতি হয় যেমন বসা, হামাগুড়ি দেওয়া, দাঁড়ানো, হাঁটা, দৌড়ানো, এসব উন্নতি হয় না
🔥দুর্বল ফাইন মোটর ফাংশন: সূক্ষ্ম পেশীর সঞ্চালনকে ফাইন মোটর ফাংশন বলা হয়। এতে শারীরিক ও মানসিক দুয়েরই সম্মিলিত প্রয়াসের প্রয়োজন হয়। আক্রান্ত শিশুরা ফাইন মোটর ফাংশন সংক্রান্ত কাজ; যেমন- লেখা, দাঁত মাজা বা জুতো পরা, বোতাম লাগানো, লেখা, এগুলো করতে পারে না।
🔥দুর্বল ওরাল মোটর ফাংশন ( মুখের শক্তি কম): আক্রান্ত শিশুর ওরাল মোটর ফাংশন ঠিকমতো কাজ করে না। ফলে শ্বাস গ্রহণ ও ত্যাগ, কথা বলা, মুখ দিয়ে লালা পড়া ও খাদ্য চর্বনে তাদের অসুবিধা দেখা দেয়
🔥বুদ্ধিমত্তার অভাব
🔥আবেগ ও আচারণগত পরিবর্তন
🔥কানে কম শোনা
🔥দৃষ্টি শক্তির সমস্যা
🔥জয়েন্টের বিকলাঙ্গতা থাকতে পারো
🔥মেরুদন্ডের বাঁকা
🔥ঘাড়ের নিয়ন্ত্রণ থাকে না
🔥পায়খানা ও প্রসাবে নিয়ন্ত্রণ কম থাকে
🔥প্রায় ৩০% সেরেব্রাল পালসির খিঁচুনি থাকে।
🔥কম্পন: অনেক রোগির হাত পা, মাথা কাঁপতে থাকে,যখন তারা বিশ্রামে থাকে বা কোন নড়াচড়া করতে চায়।
🔥অনুভূতি কম থাকে।

🔴সেরেব্রাল পালসির প্রকারভেদ:
মস্তিষ্কের কোন অংশে আক্রান্ত তার উপর ভিত্তি করে সেরেব্রাল পালসিকে চার ভাগে ভাগ করা হয়।
🔰স্প্যাস্টিক ( Spastic)
🔰অ্যাথিটয়েড ( Athetoid,,)
🔰আটাকসিক (Ataxic)
🔰মিক্সিড ( Mixed)

১🔰স্প্যাস্টিক( Spastic):
মোট সেরিব্রাল পালসির মধ্যে স্প্যাস্টিক সিপি হল ৯০ শতাংশ । সেরিব্রাল কর্টেক্সে আঘাতের ফলে এটি দেখা দেয়। আক্রান্ত শিশুর মাংসপেশি শক্ত এবং দুর্বল থাকে,

২🔰অ্যাথিটয়েড(Athetoid):
ব্যাসাল গ্যাংগ্লিয়ায় আঘাতের ফলে এটি দেখা দেয়। আক্রান্ত শিশুর মাংসপেশি খুব দ্রুত শক্ত হয়ে ওঠে, হাতে-পায়ে অনিয়ন্ত্রিত ঝাঁকুনি দেয়। জিহ্বা ও কণ্ঠনালি নিয়ন্ত্রণ করতে সমস্যা হওয়ায় এদের কথা বলতে অসুবিধার সম্মুখীন হতে

৩🔰আটাকসিক(Ataxic):
সেরিব্রাল পালসির মধ্যে এটিই সবচেয়ে কম দেখা যায়। সেরেবেলামে আঘাতের ফলে এটি দেখা দেয়। আক্রান্ত শিশুর চলাফেরা ও ছোট ছোট কাজে সমস্যা বেশি দেখা যায়।

৪🔰মিক্সিড(Mixed):
উপরে সকল প্রকার সেরেব্রাল পালসির সমন্বয়ে এটি। যদিও এক ও দুই নম্বর সিপির বৈশিষ্ট্য বেশি দেখা যায়।

🛑শরীরের কোন অংশটি আক্রান্ত হয়েছে, তার ওপর ভিত্তি করে স্প্যাস্টিক সেরিব্রাল পালসিকে চারটি ভাগে ভাগ করা হয়।
১🏃মনোপ্লেজিয়া( Monoplegia) : কেবল একটি হাত কিংবা একটি পা-ই আক্রান্ত হয়; বাকি অংশগুলো স্বাভাবিকভাবে কাজ করে।

২🏃ডাইপ্লেজিয়া( Diplegia): দুটো পা বা দুটো হাত সমানভাবে আক্রান্ত হয়, কিন্তু অন্যপাশ স্বাভাবিকভাবে কাজ করে.

৩🏃হেমিপ্লেজিয়া (Hemiplegia): শরীরের একই পাশের (শুধু বাম অথবা ডান পাশ) হাত ও পা আক্রান্ত হয়; কিন্তু অন্যপাশ স্বাভাবিকভাবে কাজ করে।

৪🏃কোয়াড্রিপ্লেজিয়া/টেট্রাপ্লেজিয়া Quadriplegia / tetraplegia: দুই পা এবং দুই হাত, এই চারটি অঙ্গই সমানভাবে আক্রান্ত হয়

🔴পরিক্ষা :
📁ফিজিক্যাল এক্সামিনেশন
🔎 মাসল পাওয়ার
🔎মাসল টোন
🔎রিফ্লেক্স
🔎জয়েন্টের মুভমেন্ট
🔎 সেনসরি টেস্ট
📁রেডিওলজিক্যাল টেস্ট:
⚡ Electroencephalogram (EEG): যদি কারো খিচুনি বেশি দেখা যায় তাহলে এটা করানোর জন্য বলা হয়।
⚡MRI scan
⚡CT Scan
⚡Cranial Ultrasound
📁অন্যান্য পরিক্ষা:
🔎শ্রবন শক্তি পরিক্ষা
🔎দৃষ্টি শক্তি পরিক্ষা
🔎বুদ্ধি মত্তা পরিক্ষা

🛑সেরেব্রাল পালসি রোগিদের জন্য যেসকল থেরাপির প্রয়োজন:
১🌲ফিজিওথেরাপি
২🌲অকুপেশনাল থেরাপি
৩🌲স্পিচ এ্যন্ড ল্যাঙ্গুয়েজ থেরাপি
৪🌲বিহ্যাবিয়ার থেরাপি ( আচরণগত চিকিৎসা)
৫🌲হাইড্রোথেরাপি
৬🌲মিউজিক থেরাপি
৭🌲সহায়ক উপকরণ ( অর্থোসিস)
৮🌲প্লে থেরাপি
৯🌲ফিডিং ট্রেনিং
১০🌲বাওয়াল এ্যন্ড ব্লাডার ট্রেনিং
১১🌲পুষ্টি ও খাদ্য তালিকা
১২🌲ঔষধ
১৩🌲সার্জারি

🔴ঔষধের চিকিৎসা :
💊 ভিটামিন ডি ও ক্যালসিয়াম (Vitamin D & calcium) : সেরেব্রাল পালসি রোগিদের চাহিদা মত ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি খাওয়ানো খুব প্রয়োজন। তাদের হাড়ের ঘনত্ব কমে যায় ও হাড় ভেঙ্গে যাওয়ার প্রবণতা অনেক বেশি থাকে।
💊 মাংসপেশি নরম রাখার ঔষধ (Muscle Relaxers): সেরেব্রাল পালসির কারণে তাদের মাংসপেশি অনেক বেশি শক্ত থাকে, সুতরাং মাংসপেশি নমনীয় রাখার জন্য মাসল রিলাক্সার দেওয়া হয়, প্রয়োজন বুঝে। যেমন : Baclofen,
💊 খিঁচুনি কমানোর ঔষধ (Anti-Seizure Medications)

🔴পুষ্টি ও খাদ্য তালিকা :
বাচ্চাদের দৈহিক চাহিদা মত পুষ্টি পাচ্ছে কিনা সে বিষয়ে খুব খেয়াল রাখা উচিত। পর্যাপ্ত পুষ্টি না পেলে বাচ্চাদের কিডনি, লিভার, হার্টের রোগে ভুগবে। একজন পুষ্টিবিদের সাথে সাক্ষাৎ করে খাদ্য তালিকা তৈরি করে নেওয়া প্রয়োজন।

🔴সহায়ক উপকরণ:
🏷স্পেশাল সিটিং চেয়ার ( Special Sitting Chair)
🏷নেক কন্টোল বার ( Neck Control Bar)
কর্ণার চেয়ার ( Corner Chair)
🏷স্ট্যান্ডিং ফ্রেম ( Standing Frame)
🏷️ওয়াকার ( Walker)
🏷️কমোড চেয়ার ( Commode chair)
🏷কক আপ স্পিন্ট ( C**k up Splint)
🏷 আর্ম গেইটার (Arm Gaitor)
🏷লেগ গেইটার ( Leg Gaitor)
🏷এ্যাঙ্কেল ফুট অর্থসিস ( AFO)
🏷নী এ্যাঙ্কেল ফুট অর্থসিস ( KAFO)
🏷বস্টন ব্রেস ( Boston Brace)
🏷টেইলর ব্রেস ( Tailor Brace)

🔴⚠️ডাক্তারের যে সকল ভুলে বাচ্চা প্রতিবন্ধী হতে পারে!!
🔐 বাচ্চা জন্মানো সাথে সাথে অক্সিজেন না পেলে তার সঠিক ব্যবস্থ্যা না করলে।
🔐 বাচ্চা জন্মানোর সময় অতিরিক্ত চাপাচাপি/ টানাটানি করলে।
🔐 গর্ভবতী অবস্থায় বাচ্চা বেড়ে ওঠা সঠিকভাবে পর্যবেক্ষণ করতে না পারলে।
🔐 সিজারিয়ান সঠিক কাটার স্থান নির্ধারন করতে ব্যর্থ হলে
🔐গর্ভবতী অবস্থায় মায়ের স্বাস্থ্যের পর্যাপ্ত চিকিৎসা না করলে।

🖊 লেখক
মাসুদ রানা
জাতীয় প্রতিবন্ধী উন্নয়ন ফাউন্ডেশন
সমাজকল্যাণ মন্ত্রাণালয়

#সেরেব্রাল #পালসি #সিপি

Photos from Arham Physiotherapy & Home Care's post 26/09/2020

(সিজারের পর কোমরে ব্যাথা , পিঠে ব্যাথা )

সিজারের পর কোমরে ব্যাথা , তলপেটে ব্যাথা, পিঠে ব্যাথা খুবই কমন একটা সমস্যা । বিভিন্ন কারনে সিজারের পর কোমরে ব্যথা, পিঠে ব্যাথা হয়ে থাকে । বিশেষ কোন একটি কারন নয় , অনেক কারনেই সিজারের পর এই পিঠে ব্যথা, কোমরে ব্যাথা হয়ে থাকে ।

সিজারের পর কোমর ব্যাথা ,পিঠে ব্যাথা হওয়ার কারন গুলো হল –
১। হরমোনাল পরিবর্তন
সিজারের পর কোমর ব্যাথা, পিঠে ব্যাথা র জন্য হরমোনাল পরিবর্তনই বেশি ভুমিকা রাখে ।
গর্ভাবস্থায় শুধু পেটই বড় হয় না , সাথে আরো অনেক কিছুর পরিবর্তন হয় । বিশেষ করে মাংসপেশির অনেক বড় একটা পরিবর্তন হয়, যার জন্য সিজারের পর কোমরে ব্যাথা বেশী হয়ে থাকে ।
বাচ্চা প্রস্রবের প্রস্তুতি হিসেবে গর্ভাবস্থায় এক ধরনের প্রেগনেন্সি হরমোন রিলিজ হয় , যেটা লিগামেন্ট জয়েন্টকে নরম করে । যার ফলে সহজে বাচ্চা প্রসব হয় । আপনি নরমাল ডেলিভারী করান আর সিজার করান , এই প্রক্রিয়া অবশ্যই হয়ে থাকে ।
এই সময় যেহেতু মাসল , লিগামেন্ট , জয়েন্ট নরম থাকে থাকে , তাই হালকা আঘাত বা স্ট্রেচ পরলেই মাসল ইনজুরি হয় । আর এই কারনে সিজারের পরে কোমর ব্যথা, পিঠে ব্যথা হয় ।
তবে ভাল সংবাদ হল আপনার কাজে সাথে সাথে মাসল লিগামেন্ট জয়েন্ট শক্ত হতে থাকে , সেই ক্ষেত্রে আপনি কিছু এক্সারসাইজ করলে সেই প্রক্রিয়া দ্রুত ভাল হয় ।

২। অতিরিক্ত ওজন
বাচ্চা পেটে থাকা অবস্থায় অতিরিক্ত ওজনের কারনে কিছু ওজনের শরীরের গঠনে কিছু পরিবর্তন আসে , যার কারণে সিজারেরর পরে কোমরে ব্যাথা ,পিঠে ব্যাথা হয়ে থাকে ।
৩। বাচ্চা কোলে রাখা
ডেলিভারির পরে বাচ্চা কোলে নিচ্ছেন , সামনে ঝুঁকে বাচ্চাকে বার বার নিচ থেকে তুলছেন এতে করে কোমর এবং পিঠের মাসলে বার বার টান পড়ছে যার জন্য মাসল ইনজুরি হতে পারে । স্বাভাবিক ডেলিভারি বা সিজারের পর বা সিজার পরবর্তী কোমর ব্যথা , পিঠে ব্যাথা এইসব কারনেই বেশি হয়ে থাকে ।

৪। বাচ্চাকে দুধ খাওয়া
বাচ্চাকে দুধ খাওয়ানোর সময় দীর্ঘক্ষন হয়তো বসে আছেন কিংবা সামনে ঝুঁকে ঝুঁকে বাচ্চাকে দুধ খাওয়াচ্ছেন বা এক পাশে কাত হয়ে খাওয়াচ্ছেন এর ফলে ঘাড়/কাধ, পি্ঠ, কোমরের মাসলে স্ট্রেচ পড়তেছে ।এর জন্য সিজারের পর কোমর ব্যাথা বা পিঠে ব্যাথা হয়।

৫ । অ্যানেসথেসিয়া
সিজারের পর কোমর ব্যথা , পিঠে ব্যথার অন্যতম বড় কারন হল অ্যানেসথেশিয়া । সিজারিয়ান অপারেশনের জন্য ইপিডুরাল ইনজেকশন দিতে হয় । অর্থাৎ অপারেশনের জায়গা টুকু অবচেতন করতে হয় । এই ইনজেকশনের সবচেয়ে বড় সমস্যা হল মাসল স্পাজম । যার জন্য সিজারের পর কোমর ব্যাথা , পিঠে ব্যাথা হয়ে থাকে ।

কিভাবে দূর করবেন সিজারের পর কোমর ব্যাথা, পিঠে ব্যাথা ঃ

১। গরম পানি
নরমাল ডেলিভারী বা সিজারেরর পর নিয়মিত গরম পানি দিয়ে গোসল করবেন । এতে করে মাসল রিলাক্স হয় । সিজারের পর কোমর ব্যাথা , পিঠে ব্যাথার ঝুঁকি অনেকটা কমে যায় ।

২। শরীরের পজিশন ঠিক রাখবেন
সোজা হয়ে বসে বাচ্চাকে দুধ খাওয়াবেন , হাঁটু ভাঁজ করে সোজা হয়ে বসে বাচ্চাকে কোলে তুলবেন । অনেকেই সামনে ঝুঁকে বাঁকা হয়ে বাচ্চাকে নিচ থেকে কোলে নেয় বা ভারী কিছু তুলে উপরে তোলে , এতে করে কোমরে চাপ পরে । যার জন্য বেশি সমস্যা হয়ে থাকে । সিজারের পর কোমর ব্যাথার ঝুঁকি কমাতে সঠিক নিয়মে কাজ করার বিকল্প নেই ।

৩। এক্সারসাইজ
নিয়মিত কিছু এক্সারসাইজ করবেন । সিম্পল এক্সারসাইজ করবেন ।গর্ভাবস্থায় এবং সিজারের পর এক্সারসাইজ খুবই গুরুত্বপূর্ন বিষয় । তাই নিয়মিতভাবে হালকা কিছু এক্সারসাইজ করবেন । বিশেষ করে হালকা স্ট্রেচিং , কিগল এক্সারসাইজ , হালকা স্ট্রেন্দিং এক্সারসাইজ করবেন । সিজারের পরে কোমর ব্যাথা, পিঠে ব্যাথার অন্যতম বড় কারণ এক্সারসাইজ না করা ।

৪। বিশ্রাম
বাচ্চাকে যত্ন নেওয়ার ফাঁকে ফাঁকে নিজেও রেস্ট দেবেন । আপনার শরীরের রিকভারির জন্য পর্যাপ্ত রেস্ট প্রয়োজন । সিজারের পর পর্যাপ্ত রেস্ট নিবেন, পানি খাবেন । এতে করে কোমরের ব্যাথা, পিঠে ব্যাথাসহ যেকোন ব্যাথাই কম হবে ।

সিজারের পর কোমর ব্যাথা , পিঠে ব্যাথা বেশি হলে অবশ্যই একজন বিপিটি ফিজিওথেরাপিস্টের পরামর্শ নিবেন । ফিজিওথেরাপিস্ট আপনাকে দেখে এসেস করে চিকিৎসা দিলে কিংবা বাসায় কিছু এক্সারসাইজ করলে সেইক্ষত্রে দ্রুত সুস্থ হবেন।

ধন্যবাদ

Photos from Arham Physiotherapy & Home Care's post 25/09/2020

হাঁটু ব্যথায় ফিজিওথেরাপি :

হাটুর ব্যথায় করণীয়
দৈনন্দিন জীবনে কাজ-কর্মে

ব্যহত হওয়ার প্রধান সমস্যা হিসেবে হাটুব্যথা একটি বড়

কারণ হিসেবে দাঁড়িয়েছে। ইহা একটি বার্ধক্যজনিত রোগ। তরুণদের চেয়ে বয়স্ক লোকেরা

এ রোগে বেশি ভোগে থাকেন। এছাড়া মহিলাদের সাধারণত:

৪০ বছরের পর ঋতুচক্র বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর হরমোনের

তারতম্যের কারণে অস্থি কনিকা ক্ষয় প্রাপ্ত হয়ে এ রোগ দেখা

দিতে পারে। এমনকি খেলোয়াড়দের খেলাধূলার

সময় ভূল অবস্থানের কারণে

হাটুতে আঘাত পেলে বা

মচকালে অনেক সময় কোমড়ের অসুবিধার জন্যেও হাটু ব্যথা

হতে পারে।

হাটু ব্যথার কারণসমূহ:

আর্থ্রাইটিস বা বাতের ব্যথা।

হাড় ক্ষয়জনিত রোগ বা বার্ধক্য জনিত ক্ষয়রোগ।

আঘাত জনিত ব্যথা যেমন- মিনিকাস ইজুরি, নি লিগামেন্ট ইনজুরি এবং মাংসপেশী

টান বা ছিড়ে যাওয়া সম্পর্কিত ইনজুরি।

স্থূলতা ও ওজন বেশি হওয়া।

মাংসপেশী শক্ত হয়ে যাওয়া।

হাটুতে ইনফেকশন বা জীবানু দ্বারা সংক্রমিত হওয়া।

হাড় ভেঙ্গে বা ফেটে যাওয়া।

জয়েন্ট বা সন্ধির ডিসলোকেশন বা সরে যাওয়া।

অস্টিওপোরোসিস অর্থ্যাত্ অস্থি পাতলা বা ছিদ্র হয়ে যাওয়া।

আদ্র ও ঠান্ডা পরিবেশের কারণে হাটু ব্যথা হতে পারে।

অনেক সময় পা, গোড়ালী, হিপ এমনকি কোমড়ের ব্যথা হাটুতে আসতে পারে।

ভেরিক্রস ভেইন বা শিরায় রক্ত জমাট বাধা।

স্পোটর্স ইনজুরি।

বংশগত কারণ এবং মহিলাদের মেনোপোজ বা ঋতু চক্র বন্ধ হয়ে গেলে, হরমোনের তারতম্যের কারণে অস্থি কনিকা ক্ষয়প্রাপ্ত হলে।

রোগের লক্ষণ:

হাটতে ব্যথা অনুভব হওয়া।

হাটু ও পায়ের আঙ্গুলের জয়েন্ট ফুলে যাওয়া।

হাটুতে লালচে ভাব যা হাত দিলে গরম অনুভতি হওয়া।

হাটু ভাজ করা ও চলাফেরা করতে অসুবিধা।

সিঁড়ি দিয়ে উঠার সময় কিংবা বেশি হাটাচলা করলে হাটুতে ব্যথা অনুভব হওয়া।

সন্ধি বা জয়েন্ট শক্ত হয়ে যাওয়া ও কার্যক্রম ক্ষমতা কমে যাওয়া।

জয়েন্টের জোড় বা শক্তি কমে যাওয়া।

নড়াচড়ায় সময় বা মুভমেন্টের সময় হাটুতে শব্দ অনুভূত হওয়া।

নামাজ পড়তে, পায়খানা ব্যবহার করতে, এমনকি দৈনন্দিন কাজ-কর্ম করতে অসুবিধা হওয়া।

হাটু ডিফরমিটি বা বিকৃতি হয়ে যাওয়া।

খুড়িয়ে খুড়িয়ে চলা।

হাটু সম্পূর্ণভাবে সোজা করতে না পারা ইত্যাদি।

পরামর্শ:

বিশেষজ্ঞ চিকিত্সকের পরামর্শ মত সঠিক রোগ নির্ণয় ও চিকিত্সা, উপযুক্ত ব্যায়াম ও খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তনের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরণের এ জটিল ব্যাধি সমূহ নিরাময় ও নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। হাটুর ব্যথার জন্য ফিজিওথেরাপি চিকিত্সা খুবই কার্যকরী। তাই একজন অভিজ্ঞ ফিজিওথেরাপিস্ট দ্বারা সঠিক চিকিত্সা নিলে হাটু ব্যথা থেকে মুক্ত থাকা সম্ভব।

তাই আর দেরি না করে আজই ফিজিওথেরাপি নিন এবং সুস্থ থাকুন ।

25/09/2020

ঘরে বসে ফিজিওথেরাপি সেবা নিতে ফোন করুন।
০১৫৩১৭৯৩৫১৬

Photos from Arham Physiotherapy & Home Care's post 24/09/2020

Guillain-Barré syndrome (GBS):

Guillain-Barré syndrome (GBS) is a rare, rapidly progressive disorder due to inflammation of the nerves (polyneuritis) causing muscle weakness, sometimes progressing to complete paralysis. GBS affects approximately only one or two people each year in every 100,000 population.

Causes:
The cause of GBS is inflammation of the peripheral nerves, which take messages to and from the skin and muscles to the brain and spinal cord. There is strong evidence that the cause is autoimmune. The immune system produces an immune response to an infection which unfortunately cross-reacts with the nerves. It usually reacts with and damages the outer coating sheath of the nerve fibers, called myelin. In more severely affected people, this damage also affects the central conducting core of the nerve, called the axon. In some people the axon is itself the main target of the autoimmune response.
The infections which trigger the autoimmune response include:
• The bacterium, Campylobacter jejuni which causes diarrhea (often from undercooked infected chicken)
• Viruses
• cytomegalovirus which causes respiratory infection, glandular fever and jaundice
• Epstein-Barr virus which causes glandular fever
• Hepatitis E which causes jaundice
• Zika virus which causes fever, rash and joint pain
Less, usually much less, than 1 in a 1000 of people whocatch these
Diagnosis
Guillain-Barré syndrome is only one of many causes of acute weakness and numbness. The diagnosis requires recognition of the characteristic symptoms and signs. Because it is rare this may be difficult for the non-specialist and referral to a neurologist is usually appropriate. Clinical examination shows loss of the tendon reflexes and supports the diagnosis of peripheral nerve disease. Two tests are commonly used to support the diagnosis:

1. Lumbar puncture to examine the fluid which bathes the spinal cord and nerve roots (cerebrospinal fluid). For this the patient lies on their side and has an injection of local anaesthetic to numb a small area in the middle of the lower back (the lumbar region). The doctor pushes a fine needle through the numb area and sucks off a small sample of the cerebrospinal fluid from the hollow canal in the vertebra. Analysis of the fluid supports the diagnosis by showing a raised protein content and normal count of cells.
2. Nerve conduction tests (often called EMG, short for electromyogram which is to say recording of muscle activity) to study the electrical behavior of the nerves. The doctor uses small electrical shocks to stimulate some nerves in the arms and legs and then records the responses in the muscles and in the sensory nerves. The recordings prove the presence of nerve damage and show whether the damage affects the myelin or the axons or both.

Types:
Once thought to be a single disorder, Guillain-Barre syndrome is now known to occur in several forms. The main types are:

Acute inflammatory demyelinating polyradiculoneuropathy (AIDP), the most common form in the U.S. The most common sign of AIDP is muscle weakness that starts in the lower part of your body and spreads upward.
Miller Fisher syndrome (MFS), in which paralysis starts in the eyes. MFS is also associated with unsteady gait. MFS occurs in about 5 percent of people with Guillain-Barre syndrome in the U.S. but is more common in Asia.
Acute motor axonal neuropathy (AMAN) and acute motor-sensory axonal neuropathy (AMSAN) are less common in the U.S. But AMAN and AMSAN are more frequent in China, Japan and Mexico.

Pathology:
Different types of Guillain–Barré syndrome feature different types of immune attack.
The studies of Asbury and colleagues suggested that the earliest hall mark of GuillainBarré syndrome was the presence of perifascicular lymphocytic cuffs of small vessels in the endoneurium and perineurium. This appears to be associated with demyelination, which is typically macrophage associated.In this regard, the pathology has many similarities with the animal model, experimental allergic neuritis (EAN). More recent pathological studies have shown that several pathological subtypes of GuillainBarré syndrome exist, although the demyelinating form of the disease is the most common, and probably represents at least 75% of cases. Some cases of GuillainBarré syndrome are associated with a primarily axonal process, in which macrophages may be found in close proximity to the axon, with sparing of myelin. This histological finding has been interpreted as indicating an immunological attack on antigens of axonal origin, rather than a myelin antigen in demyelinating forms of the disease.
Still other cases of the disease appear to involve both sensory and motor axons and such cases are termed acute motor and sensory axonal neuropathy (AMSAN). This variant of the disease appears to be the most uncommon and perhaps accounts for only 5% of the clinical syndrome.

Symptoms:
Guillain-Barre syndrome often begins with tingling and weakness starting in your feet and legs and spreading to your upper body and arms. In about half of people with the disorder, symptoms begin in the arms or face. As Guillain-Barre syndrome progresses, muscle weakness can evolve into paralysis.
Signs and symptoms of Guillain-Barre syndrome may include:
Prickling, pins and needles sensations in your fingers, toes, ankles or wrists
Weakness in your legs that spreads to your upper body
Unsteady walking or inability to walk or climb stairs
Difficulty with eye or facial movements, including speaking, chewing or swallowing
Severe pain that may feel achy or cramplike and may be worse at night
Difficulty with bladder control or bowel function
Rapid heart rate
Low or high blood pressure
Difficulty breathing

Physiotherapy Management:
Aims of physiotherapy management are:
1. Regain the patient's independence with everyday tasks.
2. Retrain the normal movement patterns.
3. Improve patients posture.
4. Improve the balance and coordination
5. Maintain clear airways
6. Prevent lung infection
7. Support joint in functional position to minimize damage or deformity
8. Prevention of pressure sores
9. Maintain peripheral circulation
10. Provide psychological support for the patient and relatives.

RESPIRATORY CARE:
The common respiratory complications in the rehabilitation setting include incomplete respiratory recovery including chronic obstructive pulmonary disease, restrictive respiratory disease (pulmonary scarring, pneumonia), and trachitis from chronic intubation and respiratory muscle insufficiency. Sleep hypercapnia and hypoxia, which worsens during sleep can be the result of a restrictive pulmonary function.

MAINTAIN NORMAL RANGE OF MOVEMENT
Gentle passive movements through full ROM at least three times a day especially at hip, shoulder, wrist, ankle, feet.

ORTHOSES
Use of light splints(eg. using PLASTAZOTE) may be required for the following purpose listed below:
a) Support the peripheral joints in comfortable and functional position during flaccid paralysis.
b) To prevent abnormal movements.
c) To stabilize patients using sandbags, pillows.

PREVENTION OF PRESSURE SORES
2- hourly change in patients position from supine to side lying. If the sores have developed then UVR or ice cube massage to enhance healing.

MAINTENANCE OF CIRCULATION
a) Passive movements
b) Effleurage massage to lower limbs.

RELIEF OF PAIN:
a) Transcutaneous electrical nerve stimulation
b) Massage with passive ROM
c) Patient can demonstrate increased sensitivity to light touch, a cradle can be used to keep the bed sheet away from the skin. Low-pressure wrapping or snug fitting garments can provide a way to avoid light touch.
d) Reassurance and explanation of what to expect can help in alleviation of anxiety that could compound the pain.

According to Bensman (1970), the following four guidelines are to be followed for prescription of exercises:
a) Use short periods of non-fatiguing exercises matched to the patients strength.
b) Progression of the exercise should be done only if the patient improves or if there is no deterioration in status after a week.
c) Return the patient to bed rest if a decrease in muscle strength or function occurs.
d) The objective should be directed towards not only at improving function but also in improving strength.

Prognosis:
Guillain-Barré syndrome can be a devastating disorder because of its sudden and unexpected onset. In addition, recovery is not necessarily quick. As noted above, patients usually reach the point of greatest weakness or paralysis days or weeks after the first symptoms occur. Symptoms then stabilize at this level for a period of days, weeks, or, sometimes, months. The recovery period may be as little as a few weeks or as long as a few years. About 30 percent of those with Guillain-Barré still have a residual weakness after 3 years. About 3 percent may suffer a relapse of muscle weakness and tingling sensations many years after the initial attack.

21/09/2020

হঠাৎ মুখ বেঁকে গেলে করনীয়:

হঠাৎ একদিন ঘুম থেকে জেগে দেখলেন মুখের এক দিক বেঁকে গেছে। কথা বলতে গিয়ে বা হাসতে গিয়ে দেখছেন ঠোঁটটা বিশ্রীভাবে একদিকে ঝুলে পড়ছে, কিংবা খেয়াল করছেন মুখের এক দিক আর নাড়তে পারছেন না; এই অবস্থায় অনেকে বিচলিত হয়ে এটিকে ‘মাইল্ড স্ট্রোক’ বলে মনে করি।

আসলে স্ট্রোক বা পক্ষাঘাতেও মুখ বেঁকে যেতে পারে, তবে যখন দেহের একটি দিক পুরোপুরি পক্ষাঘাতগ্রস্ত বা প্যারালাইসিস হয়ে যায় তখন এর সঙ্গে মুখও আক্রান্ত হয়। কিন্তু পক্ষাঘাত ছাড়াও এমন ঘটনার কারণ স্নায়ুগত আমাদের মুখমন্ডলে ফেসিয়াল নার্ভে সমস্যা। চিকিৎসাবিজ্ঞানে এর নাম ফেসিয়াল পালসি।

ফেসিয়াল পালসি এক ধরনের মুখমন্ডলের মাংসপেশির প্যারালাইসিস। আমাদের ৭ তম ক্রেনিয়াল নার্ভটিকে ফেসিয়াল নার্ভ বলে। যখন এটি আংশিক বা সম্পূর্ণ প্যারালাইজড হয়ে যায় তখন তাকে ফেসিয়াল প্যারালাইসিস বা পালসি বলা হয়। ৭ তম ফেসিয়াল নার্ভ কাজ না করার ফলে মুখের পেশীগুলি দূর্বল হয়ে যায় বা একপাশে পক্ষাঘাতগ্রস্ত হয়, পক্ষাঘাত হওয়া মুখের মাংসপেশীগুলির নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে যার ফলে মুখ এক পাশে বেঁকে যায়। তবে, এই পেশীগুলি সাময়িকভাবে আক্রান্ত হয় এবং চিকিৎসার ফলে এই অবস্থা সাধারণত পুরোপুরি নির্মূল হয়ে যায় বা সেরে যায়। ৮৫% রোগী তিনসপ্তাহের ভিতর সম্পূর্ণ আরোগ্য হয়৷ বাকী ১৫%-এর ক্ষেত্রে ৩ থেকে ৬ মাস সময় লাগে৷

বেশিরভাগ রোগীই জানতে চান, এই রোগ ভালো হয় কিনা। আসলে এটি নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। ৫০ শতাংশ রোগীই সাত থেকে ২১ দিনের মধ্যে সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে যায়। বাকি রোগীরা তিন মাস থেকে দুই বছরের মধ্যে সুস্থ হয়ে ওঠে। খুব অল্পসংখ্যক রোগীর মুখ স্থায়ীভাবে বেঁকে যায়। তবে দ্রুত চিকিৎসা শুরু করলে প্রায় সব রোগীই সুস্থ হয়ে ওঠে।

এই রোগের চিকিৎসা নির্ভর করে ফেসিয়াল প্যারালাইসিস কী কারণে হচ্ছে সেটির উপর। তবে সবক্ষেত্রেই ওষুধের পাশাপাশি মূল চিকিৎসা হলো ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা। এই রোগে একজন বিশেষজ্ঞ ফিজিওথেরাপি চিকিৎসক রোগীর অবস্থা অনুযায়ী বিভিন্ন ধরনের ট্রিটমেন্ট প্ল্যান করে থাকেন।

এবার আসুন কী কী কারণে মুখমন্ডলের মাংসপেশিতে পক্ষাঘাত হতে পারে সেগুলো জেনে নিই-

১. বিভিন্ন রকম ভাইরাল বা বিষাক্ত সংক্রমণের কারণে রোগটি হয়ে থাকে। এর মধ্যে রয়েছে
- হার্পিস সিমপ্লেক্স,
- হার্পিস জোস্টার,
- এইচআইভি,
- সাইটোমেগালোভাইরাস
- এপস্টাইন বার ভাইরাস

২. মস্তিষ্কের টিউমার
৩. লাইম রোগ
৪. নার্ভ ডেমেজ
৫. মধ্য কর্ণে ইনফেকশন
৬. ঠাণ্ডাজনিত কারণ
৭. আঘাতজনিত কারণ
৮. মস্তিষ্কের স্ট্রোকজনিত কারণ
৯. কানের অপারেশন পরবর্তী ফেসিয়াল নার্ভ ইনজুরি
১০. ঋতু পরিবর্তনের সময় এ সমস্যাটির প্রাদুর্ভাব বেশি থাকে। তবে যাদের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা কম, তাদের এ রোগ বেশি হয়

প্রধান লক্ষণ এবং উপসর্গগুলি-

১. বেলস পালসির কারণে সাধারণত মুখের এক পাশের পেশী আক্রান্ত হয়। প্রায় ১% ক্ষেত্রে মুখের দু’পাশের পেশী আক্রান্ত হয়
২. চোখের পাতা নাড়াতে সমস্যা হয়
৩. মুখের যেদিকের অংশ আক্রান্ত হয়েছে তা খুলতে, হাসতে এবং চিবানোর ক্ষেত্রে অসুবিধা অনুভব করেন
৪. মুখের ওই পাশে ব্যথা হতে পারে, বিশেষ করে চোয়াল এবং মাথাতে
৫. পেশী দুর্বল হয়ে যাওয়ার কারণে চোখের পাতা ঢুলে পড়ে বা বন্ধ হয়ে আসে
৬. দুই চোখ বন্ধ করলে এক চোখ আংশিক বন্ধ হয়
৭. মুখের এক কোণ থেকে লালা ঝরতে থাকে
৮. হা করা, মুখের বিভিন্ন অঙ্গভঙ্গি করা, চোখ খোলা-বন্ধ করায় অসুবিধা হতে পারে
৯. যে পাশে পক্ষাঘাত পাশের চোখটি সম্পূর্ণভাবে বন্ধ না হওয়ার উপক্রম হয়
১০. হা হলে মুখ একদিকে বেঁকা হয়ে যায়
১১. কখনও কানের ভিতর কিছু যন্ত্রণার অনুভব হয় শব্দের সংবেদন ক্ষমতাও বেড়ে যেতে পারে
১২. বন্ধ না হওয়া চোখ শুষ্ক বা পানি পড়তে থাকা পরিলক্ষিত হয়
১৩. কানের গোড়ায় বা ঘাড়ে ব্যথা অনুভূত হয়
১৪. কুলি করতে গেলে আক্রান্ত অংশের পাশ দিয়ে পানি গড়িয়ে পড়ে
১৫. কথা বলতে বা হাসতে গেলে মুখ একদিকে বেঁকে যায়।
১৬. খাবার মুখের ভেতরের আক্রান্ত অংশে জমা হয়ে থাকে
১৭. আক্রান্ত রোগীর মুখ একদিকে বাঁকা হয়ে যায়
১৮. খাবার গিলতে কষ্ট হয়, কপাল ভাঁজ করতে পারে না, অনেক সময় কথা বলতে কষ্ট হয়
১৯. আক্রান্ত অংশের চোখ পুরোপুরি বন্ধ হয় না, কিছুটা বা পুরোটাই খোলা থাকে
২০. পানি খাওয়ার সময় আক্রান্ত অংশের ঠোঁটের কোনা দিয়ে পানি পড়ে যায়
২১. শিস দিতে পারে না
২২. মুখ ফোলালে বাতাস বেরিয়ে যায় এবং আক্রান্ত অংশ ফুলে না
২৩. আক্রান্ত অংশে অনুভূতি কমে যায় ও জিহ্বার সামনের অংশে স্বাদ কমে যেতে পারে

রোগের ঝুঁকির কারণগুলির মধ্যে রয়েছে-

১.ডায়াবেটিস
২. গর্ভাবস্থা
৩. শ্বাসজনিত সমস্যা থাকলে
৪. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকা লোকদের সহজে রোগাক্রান্ত হতে পারে
৫. এই রোগের বিষয়ে পারিবারিক ইতিহাস
যেকোনো কারণ, যা মুখের স্নায়ুর উপর কোনোরকম ট্রমা বা আঘাত, জ্বালা বা কোনো ক্ষতি সৃষ্টি করে তাই ফেসিয়াল পালসি ঘটাতে পারে।

ফেসিয়াল পালসির চিকিৎসাঃ

চিকিৎসক এর পরামর্শে ওষুধ সেবন করা এবং ওষুধের পাশাপাশি ফিজিওথেরাপির চিকিৎসা গ্রহন করতে হবে

-ইলেকট্রিক্যাল ইস্টিমুলেশন থেরাপি
-প্রোপ্রাইওসেপ্টিভ নিউরো মাস্কুলার ফ্যাসিলিটেশন
- ইনফ্রা রেড রেডিয়েশন থেরাপি
- অ্যাক্টিভ ও প্যাসিভ ফ্যাসিয়াল মাসল এক্সারসাইজ
- স্পিচ রি-এডুকেশন থেরাপি
- ব্যালুনিং এক্সারসাইজ
- রিঙ্কলিং এক্সারসাইজ
- পিএনএফ এক্সারসাইজ

চিকিৎসা চলাকালীন রোগীর কিছু নিয়ম-কানুন মেনে চলতে হবে:

১. ফ্রিজের ঠান্ডা খাবার বা ঠাণ্ডা আবহাওয়া থেকে দূরে থাকতে হবে
২. আরামদায়ক খোলামেলা পরিবেশে অবস্থান করতে হবে এবং পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করতে হবে
৩. ফিজিওথেরাপি বিশেষজ্ঞ যেসব থেরাপিউটিক এক্সারসাইজ দেখিয়ে দেন, তা আয়নার সামনে বসে অনুশীলন করতে হবে
৪. চুইংগাম চিবোতে হবে বা বেলুন ফুলাতে হবে, এছাড়াও খুব জোর করে চোখ ২০-৩০ বার বন্ধ করতে হবে, কুলকুচি করার সময় অনেকক্ষণ পানি রেখে কুলকুচি করতে হবে
৫.পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিতে হবে
৬.আক্রান্ত চোখকে বাতাস ও তীব্র আলো থেকে বাঁচাতে বড় ও কালো কাচের চশমা ব্যবহার করতে হবে
৭. চোখ ভাল না হওয়া পর্যন্ত যত্ন নিতে হযবে
৮. কুসুমগরম পানিতে কাপড় ভিজিয়ে সেঁক দিতে হবে
৯. স্ট্র বা পাইপ দিয়ে পানি খেতে হবে
১০. চোখ বন্ধ করতে না পারলে দিনের বেলা সানগ্লাস এবং রাতে আইপ্যাড ব্যবহার করতে হবে

ফিজিওথেরাপি চিকিৎসার ফলে এই সমস্যাটি সাধারণত পুরোপুরি নির্মূল হয়ে যায় বা সেরে যায়। সুতরাং, এই সমস্যায় আক্রান্ত হলে একজন ফিজিওথেরাপি চিকিৎসক এর পরামর্শ ও চিকিৎসা নিন।

Want your practice to be the top-listed Clinic in Dhaka?
Click here to claim your Sponsored Listing.

Category

Telephone

Website

Address


Mirpur 10
Dhaka
1216

Other Medical & Health in Dhaka (show all)
Dr. SR Faruquee's Hand, Trauma, Plastic & Reconstructive Surgery Center Dr. SR Faruquee's Hand, Trauma, Plastic & Reconstructive Surgery Center
Dhaka, 1207

we share our experience regarding Trauma, Casualty cases in private hospital

Digito Digito
House: 1, Road: 8, Bosilla Garden City, Mohammadpur
Dhaka, 1207

Digito, the trusted name in the health and digital gadget sector of Bangladesh. We are ready to serv

Dr. Md. Baha Uddin Dr. Md. Baha Uddin
Dhaka

আসসালামু আলাইকুম! চিকিৎসা আমার পেশা, ?

Angel ontora Angel ontora
Gazipur
Dhaka

মন্ত্র তন্ত্র বশিকরন বান বিদ্যা শিখুন মন্ত্র তন্ত্র বশিকরন বান বিদ্যা শিখুন
দারিয়াপুর
Dhaka

বশিকরন ও বান বিদ্যা কাজ করে থাকি

Gossipy Corporation Gossipy Corporation
Dhanmondi
Dhaka

প্রতিদিন প্রথম অর্ডারে জিতে নিন আকর্ষণীয় স্কিন কেয়ার উপহার।

Online Homeo Hall Online Homeo Hall
511, South Dania
Dhaka

এখানে সকল ধরনের হোমিও সেবা প্রদান করা হয়

Dr.Ajmina Hasan Flabe Dr.Ajmina Hasan Flabe
Mirpur Road
Dhaka

Living a healthy life is the ultimate choice.Knowledge is a must. So for ensuring the utmost thing and to aware people about different health problems and solutions is my passiona...

MediTour Associate MediTour Associate
Uttara Tower, 4th Floor, 1, Jashimuddin Avenue
Dhaka, 1230

I-crave Hearing Care I-crave Hearing Care
Gulshan Grace, CWS (C), 8 South Avenue, Apt-5B, Bir Uttam Ak Khandakar Rd
Dhaka, 1212

Our Audiologist Specializes In Hearing Loss and Tennitus Treatments. Our Aim Is To Make Our Patients

Taijul Medical & Diagnostic Center Taijul Medical & Diagnostic Center
Dhaka, 1341

আমাদের এইখানে সব রোগের ডক্টর আছে। এবং সব রকম এর টেস্ট করানো হয়।

MD Mazed MD Mazed
MD Mazed Cobirj
Dhaka