Sneakers Gallery
TAKE CARE OF YOUR BODY.
জুতা কেনার আগে যে বিষয় গুলো অবশ্যই আমদের বিবেচনায় থাকবে
জুতা কেনার সময় ক্রেতা সব সময়ই চান যেন তিনি যে কারণে জুতাটি কিনছেন সে কাজটি যেন সারে এবং জুতাটি টেকসই হোক। প্রয়োজন ও স্থায়িত্বের মিশেল ঘটানোটাই এখানে একজন ক্রেতার মূল বিবেচ্য বিষয়।
♦ গাম থেকে সেলাই উত্তম। তাই সোলের সঙ্গে জুতার মূল অংশ যদি সেলাই করে জোড়া দেওয়া থাকে, তাহলে বুঝতে হবে এই জুতার সোল টেকসই হবে।
♦ সোল নির্বাচনের ক্ষেত্রে কাঠের সোল থেকে বিরত থাকা উত্তম। কারণ কাঠের সোল ফ্রেক্সিবল না। ফলে হাঁটার সময় বেশ অস্বস্তিকর পরিস্থিতিতে পড়তে হয়।
♦ আপনার পছন্দের জুতাটি যদি চামড়ার হয়ে থাকে, তাহলে আপনাকে নিশ্চিত হতে হবে জুতাটি আসলে চামড়ার কি না।
♦ যদি কোনো ব্র্যান্ডের দোকান থেকে কিনেন, তাহলে তারাই বলে দেবে কোনটি আসল চামড়া এবং কোনটি কৃত্রিম। তবে সমস্যাটা হয় লোকাল দোকান থেকে কিনতে গেলে। এখানে আপনাকেই বুঝতে হবে চামড়া আসল নাকি কৃত্রিম। এ ক্ষেত্রে জুতাটি ধরে দেখুন ও চাপ দেন। জুতায় ভাঁজ পড়লে এবং তা ধীরে ধীরে পূর্ববর্তী অবস্থায় চলে গেলে এবং জুতা থেকে চামড়ার গন্ধ এলে ধরে নিতে পারেন জুতাটি চামড়ার তৈরি। কৃত্রিম চামড়া কিছুটা ফোমের মতো অনুভব হবে। এটা একটি প্রাথমিক ধারণা মাত্র।
♦ কেনার আগে অবশ্যই জুতার মাপ সম্পর্কে জেনে নিন। যদি নিজে গিয়ে না কেনেন, তাহলে এই মাপটি আপনার জন্য কাজে আসবে।
♦ পায়ে দিয়ে কিছুক্ষণ হেঁটে দেখবেন আপনার অস্বস্তি লাগছে কি না। জুতার কিনারাগুলো মসৃণভাবে ফিনিশিং করা কি না তা অবশ্যই দেখে নেবেন। কারণ এসব স্থানের ফিনিশিং ভালো না হওয়ার কারণে পায়ে ফোস্কা পড়ে। শোরুম থেকে কেনার সময় মোজা পরে ট্রায়াল দেবেন। খালি পায়ে ট্রায়াল দিয়ে জুতা কিনে ফেললে পরে মোজা পরার পর জুতা বেশ আঁঁটসাঁট হয়ে যেতে পারে। নিজের মোজাটি সঙ্গে নিয়ে নেবেন। কারণ দোকানে যেসব মোজা পরানো হয় সেগুলো অনেকেই পরেন। এতে ছোঁয়াছে চর্মরোগ ছড়াতে পারে।
♦ জুতার শুকতলাটি কেমন তা দেখে নেবেন। কারণ এটির ওপরই আপনি পা দেবেন। তাই এখানে কোনো আপস না করাই উত্তম। আর ভালো জুতায় এক জোড়া শুকতলা অতিরিক্ত দেওয়া হয়।
Use your money to looking good.
(Sneakers, Gym & Fitness)
সারা পৃথিবীর মানুষকে ডাক্তাররা বুঝিয়েছেন, ডায়াবেটিস কখনো ভালো হয় না, উচ্চ রক্তচাপ কখনো ভালো হয় না!
এটা ডাহা মিথ্যা কথা-ডাক্তার জাহাঙ্গীর কবীর।
বাড়িয়ে দিবে স্মার্টনেস
কমিয়ে দিবে খরচ,
বাড়িয়ে দিবে ফিটনেস
কমিয়ে দিবে বয়স।
#স্মার্ট স্নিকার্স
* হাঁটবেন
* দৌড়াবেন
* খেলবেন
* অফিসে যাবেন
সবকিছুতেই ফিট, স্মার্ট স্নিকার্স
#হাসি #সুখ #আনন্দ
শারীরিক ফিটনেস এর পাশাপাশি মানসিক ফিটনেস অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
ঔষধ না এক্সারসাইজ, কোনটা ভালো ?
আজ বিশ্ব হার্ট দিবস।
সবার হার্ট সুস্থ থাকুক , ভালো থাকুক।
অনেক উপকারী এক্সারসাইজ বিশেষ বিশেষ ক্ষেত্রে
অসাধারণ এক্সারসাইজ!!! ট্রাই করে দেখতে পারেন.....
সকল শুভানুধ্যায়ীদের ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা
বয়স বাড়ার সাথে সাথে দুটো জিনিস নিয়মিত চেক করুন।
১) ব্লাড প্রেসার।
২) ব্লাড সুগার।
🔸চারটি জিনিস একেবারেই ভুলে যান৷
১) বয়স বাড়ছে এটা নিয়ে দুশ্চিন্তা করা,
২) অতীত নিয়ে সর্বদা অনুশোচনা করা,
৩) সবসময় দুঃখে কাতর হয়ে থাকা,
৪) মানসিক উৎকণ্ঠা বা উদ্বেগ।
🔸পাঁচটি জিনিস খাবার থেকে যত পারুন এড়িয়ে চলুন।
১) লবন,
২) চিনি,
৩) অতিরিক্ত চর্বি জাতীয় খাবার ।
৪) অতিরিক্ত ভাজা ভূজি খাবার
৫) বাইরের কেনা খাবার বা প্রসেসেড ফুড।
🔸পাঁচটি জিনিস খাবারে যত পারুন বাড়িয়ে নিন।
১) সব রকমের সবুজ শাক
২) সব রকম সবুজ সব্জি, সীম বা মটরশুটি ইত্যাদি
৩) ফলমূল,
৪) বাদাম,
৫) প্রোটিন জাতীয় খাবার।
🔸মানসিক শান্তি বা সুখী হতে সাতটি জিনিস সবসময় সাথে রাখার চেষ্টা করুন।
১) একজন প্রকৃত ভালো বন্ধু,
২) নিজের সমগ্ৰ পরিবার,
৩) সবসময় সুচিন্তা,
৪) একটি নিরাপদ ঘর কিংবা আশ্রয়,
৫) অল্পেতে খুশি হওয়ার চেষ্টা,
৬) অতিরিক্ত অর্থ চিন্তা থেকে নিজেকে দূরে রাখা,
৭) কিছু সময় আধ্যাত্মিক চর্চায় বা সৎসঙ্গ দেওয়া।
🔸ছয়টি জিনিষের চর্চা রাখুন।
১) অহংকার না করা,
২) সবার সাথে হাসিমুখে কথা বলা,
৩) মানুষের সাথে ভালো আচরণ করা,
৪) নিয়মিত শরীর চর্চা করা ।কিছুক্ষণ হাঁটা নিয়মিত ।
৫) ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা।
৬) সরল ও সৎ জীবন যাপন
🔸সাতটি জিনিস এড়িয়ে চলুন।
১) কর্য,
২) লোভ,
৩) আলস্য,
৪) ঘৃণা,
৫) সময়ের অপচয়,
৬) পরচর্চা,পরনিন্দা
৭) কোনো রূপ নেশা বা আসক্তি
🔸পাঁচটি জিনিষ কখনোই করবেন না।
১) অতিরিক্ত ক্ষুধা নিয়ে খেতে যাওয়া,
২) অতিরিক্ত পিপাসায় কাতর হয়ে জল পান করা,
৩) অতিরিক্ত দূর্বল হয়ে ঘুমোতে যাওয়া,
৪) অতিরিক্ত দূর্বল হয়ে বিশ্রাম নেওয়া,
৫) একেবারে অসুস্থ হয়ে ডাক্তারের কাছে যাওয়া,
সব সময় নিজেকে সুস্থ রাখতে সচেতন হোন
“সুস্থ্য থাকুন - ভাল থাকুন - ভাল রাখুন”
৷৷ সংগৃহীত।।
'বাঁচতে হলে জানতে হবে, জানতে হলে অবশ্যই
পড়তে হবেই!.......
দুই তিন দিন জ্বর, ঔষধ না খেলেও চলতো,
এমনিতেই আপনি কয়েক দিনের মধ্যেই সুস্থ হতে পারতেন, কিন্তু আপনি ডাক্তারের কাছে গেলেন। ডাক্তার সাহেব আপনাকে শুরুতেই তিনটি পরীক্ষা বা টেস্ট দিলেন।
টেস্ট রিপোর্টে জ্বরের কারণ খুঁজে পাওয়া না গেলেও কোলেস্টেরল আর ব্লাড সুগার লেভেল সামান্য একটু বেশি পাওয়া গেল, যা একটু এদিক ওদিক হতেই পারে।
এখন আপনি আর জ্বরের রোগী নন। ডাক্তার সাহেব বুঝালেন--আপনার কোলেস্টেরল বেশি আর প্যারা-ডায়াবেটিস হয়ে আছে। আপনাকে এখন থেকে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণের ওষুধ খেতে হবে, সঙ্গে অনেকগুলো খাবারে নিষেধাজ্ঞা ।
আপনি খাবারের নিষেধাজ্ঞা ঠিকঠাক না মানলেও ওষুধ খেতে ভুল করলেন না।
এইভাবে তিন মাস যাওয়ার পর আবার টেস্ট। এবারে দেখা গেল কোলেস্টেরলের মাত্রা কিছুটা কমেছে, কিন্তু রক্তচাপ সামান্য বেড়ে গেছে। যেটাকে নিয়ন্ত্রণ করতে তিনি আরেকটি ওষুধ দিলেন। এখন আপনার ঔষধের সংখ্যা হলো ২ টি ।
কখন কী হয়ে যায়, এখনও তো কিছুই গোছানো
হয়নি!.......
এমন দুশ্চিন্তায় আপনার রাতের ঘুম কমে যাচ্ছে । ফলে ডাক্তার সাহেবের পরামর্শে আবার ঘুমের ওষুধ খাওয়া শুরু করলেন। এখন আপনার ঔষধের সংখ্যা হলো ৩ টি ।
একসঙ্গে এতগুলি ওষুধ খাওয়া মাত্রই আপনার বুকে জ্বালাপোড়া আরম্ভ হলো, ডাক্তার সাহেব বিধান
দিলেন --- প্রতিবেলা (২*৩)=৬ টি টেবলেট খাওয়ার আগে খালিপেটে দুইটি করে গ্যাসের ট্যাবলেট খেতে হবে। ঔষধের (টেবলেট) সংখ্যা বেড়ে হলো (৩+৬) =
৯ টি ।
এইভাবে বছরখানেক যাওয়ার পর আপনি বুকে ব্যাথা অনুভব করায় একদিন হাসপাতালের ইমার্জেন্সিতে ছুটলেন। ডাক্তার সবকিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে বললেন -- সময়মতো আসায় এই যাত্রায় বেঁচে গেলেন। আরেকটু দেরি করলেই সর্বনাশ হয়ে যেতো। তারপর আরও কিছু বিশেষায়িত পরীক্ষা করতে বললেন ।
অনেক টাকার পরীক্ষা নিরীক্ষা করার পর ডাক্তার সাহেব বললেন ----আপনি যে ওষুধগুলো খাচ্ছেন, ওভাবেই চলবে। তবে তার সাথে হার্টের জন্য আরও দুইটি ঔষধ খেতে হবে। আর অবিলম্বে একজন এন্ডোক্রিনোলজিস্ট বা হরমোন বিশেষজ্ঞের সঙ্গে দেখা করুন। ঔষধের সংখ্যা বেড়ে হলো (৯+১) = ১০টি ।
আপনি একজন হরমোন বিশেষজ্ঞের সাথে দেখা করলেন, সেখানে যাওয়ার পরে তিনি যোগ করলেন ডায়বেটিসের অর্থাৎ সুগারের ওষুধ ১ টি। আর থাইরয়েড হরমোন সামান্য বেশী হওয়ায় তার জন্য ১ টি। আপনার রোজ ঔষধ (টেবলেট) খাওয়ার সংখ্যা দাঁড়ালো ১২ টি ।
আর এখন মনে মনে আপনি জানলেন ও ভেবে থাকলেন আপনি একজন বড় রোগী---- ---
১) এখন আপনি 'হার্টের রোগী',
২) এখন আপনি 'সুগারের রোগী',
৩) এখন আপনি 'অনিদ্রার রোগী,
৪) এখন আপনি 'গ্যাসট্রিকের রোগী,
৫) এখন আপনি 'থাইরয়েডের রোগী',
৬) এখন আপনি 'কিডনির রোগী', ইত্যাদি।
আপনাকে ইচ্ছাশক্তি বাড়িয়ে, মনোবল বাড়িয়ে সুস্থ ভাবে বাঁচার রসদ বাড়িয়ে বেঁচে থাকার পরিবর্তে জানানো হলো, শেখানো হলো ----- ----
১) আপনি রোগী,
২) আপনি বড় রোগী,
৩) আপনি বড় অসুস্থ ব্যক্তি,
৪) আপনি একজন অসমর্থ, বিধ্বস্ত, ভঙ্গুর, নড়বড়ে ব্যক্তি!
এভাবে আরও ছয় মাস চলার পর 'ঔষধগুলির সাইড এফেক্টস' হিসাবে একটু প্রস্রাবের সমস্যা দেখা দেবে। ডাক্তার সাহেব সবরকম রুটিন চেকআপ করতে দিলেন।
রুটিন চেক-আপ করানোয় জানতে পারলেন---
আপনার কিডনিতে সামান্য সমস্যা আছে। ডাক্তার সাহেব আবার নানারকম কিডনি ফাংশনের পরীক্ষা দিলেন। রিপোর্ট দেখে তিনি বললেন--ক্রিয়েটিনিন একটু বেশি। তবে নিয়মিত ওষুধ খেলে আর কোনো চিন্তা থাকবে না। আরও ২ টি ঔষধ তিনি যোগ করলেন। বাহ্ বাহ্।
ফলে বর্তমানে আপনার মোট ওষুধের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ালো ১৪ টি ।
আপনি এখন খাবারের চেয়ে ওষুধ বেশি খাচ্ছেন, আর সব রকম ঔষধের নানারকম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় দ্রুত মৃত্যুর দিকে ধাবিত হচ্ছেন!
অথচ যে জ্বরের জন্য আপনি সর্বপ্রথম ডাক্তারের কাছে গিয়েছিলেন, তিনি যদি বলতেন-- ---
১) চিন্তার কোন কারণ নেই,
২) এই সামান্য জ্বরে কোন ওষুধ খেতে হবে না,
৩) কয়েকদিন একটু বিশ্রামে থাকেন ,
৪) পর্যাপ্ত জল পান করুন,
৫) টাটকা শাকসবজি ও
৬) ফল বেশি করে খান ।
৭) শরীর ভালো রাখার জন্য ভোরবেলা ঘুম থেকে উঠে একটু হাঁটাহাটি করুন, ব্যাস, তাহলেই আপনার শরীর ফিট থাকবে ।
৮) যান, বাড়ী যান--- কোন ঔষধের প্রয়োজন নেই ।
কিন্তু সেটা করলে ডাক্তার সাহেব আর ওষুধ কোম্পানি গুলোর পেট ভরবে কিভাবে ?
তার চেয়েও বড় প্রশ্ন হলো- ----
কিসের ভিত্তিতে ডাক্তারগণ রোগীদেরকে কোলেস্টেরল, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, কিডনি বিকল বা হৃদরোগী ঘোষণা করছেন?
কি সেই মানদন্ড? এসব নির্ধারণ করলেন কে বা কারা?
একটু বিশদে জানা যাক----
★ ১৯৭৯ সালে রক্তে শর্করার মাত্রা 200 ml/dl পেলে ডায়বেটিস রোগী হিসেবে গণ্য করা হতো। সেই হিসেবে তখন সমগ্র পৃথিবীর মাত্র ৩.৫ % মানুষ টাইপ-২ ডায়াবেটিস রোগী হিসাবে চিহ্নিত হতেন ।
★ তারপর ১৯৯৭ সালে ইনসুলিন প্রস্তুতকারকদের চাপে সেই মাত্রা এক লাফে কমিয়ে 126 ml করা হয়। ফলে ডায়বেটিস রোগীর সংখ্যা ৩.৫ % থেকে এক লাফে বেড়ে ৮ % হয়ে যায় , অর্থাৎ রোগের কোনরূপ বহিঃপ্রকাশ ছাড়াই স্রেফ ব্যবসায়িক স্বার্থে ৪.৫ % মানুষকে রোগী বানিয়ে ফেলা হলো! ১৯৯৯ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও এই মানদন্ডে সায় দেয়।
এদিকে ফুলে-ফেঁপে ওঠা ইনসুলিন প্রস্তুতকারকেরা অঢেল মুনাফা বিনিয়োগ করে সারা বিশ্বে নিত্য-নতুন প্ল্যান্ট বসাতে থাকে। তাদের চাপে নতি স্বীকার করে American Diabetes Association (ADA) ২০০৩ সালে রক্তে শর্করার মাত্রা 100 ml কে ডায়াবেটিস রোগের মানদন্ড হিসেবে গণ্য করার ঘোষণা দেয়। ফলে কোনো কারণ ছাড়াই ২৭% মানুষ ডায়বেটিস রোগী হয়ে যায়,
★ বর্তমানে American Diabetes Association (ADA) কর্তৃক ঘোষিত মানদন্ড হচ্ছে ----
>140 mg P.P হিসাবে বিশ্বের ৫০ % মানুষকে কৌশলে ডায়বেটিস রোগী বানিয়ে ফেলা হয়েছে, এদের অধিকাংশ ডায়াবেটিস রোগী না হওয়া সত্ত্বেও নিয়মিত ওষুধ খেয়ে নানাবিধ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় নানা রোগে আক্রান্ত হয়ে অর্থনৈতিকভাবে নিঃস্ব হয়ে মারা যাচ্ছেন।
অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে যে,
টেস্ট করালেই যে কোনো মানুষ প্রি-ডায়াবেটিক রোগী হিসেবে গণ্য হবেন।'
লেখার কোন অংশ আমার নয়! কিন্তু আমি জানি 'সুস্থ থাকতে হলে জানতে হবে আর জানতে হলে পড়তে হবে, মানতে হবে!'
শোকর আলহামদুলিল্লাহ
লিখেছেন - Dr-Ahmed Moqbul.
যারা ফিটনেস নিয়ে চিন্তিত তাদের জন্য
ইট দিস মাচ হলো একটি অটোমেটিক ডায়েট প্ল্যানার। আপনি কত ক্যালরি খেতে চান ও দিনে কয়টি মিল গ্রহণ করতে চান তা এন্টার করলে আপনার জন্য ডায়েট প্ল্যান তৈরী করে দিবে eatthismuch.com ওয়েবসাইটটি। এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের ডায়েট ক্যাটাগরি সাপোর্ট করে ওয়েবসাইটটি যেখান থেকে পছন্দের ডায়েট প্ল্যান বেছে নিতে পারেন।
যদি তোমার সুস্থ শরীর থাকে, তবে,
আল্লাহর কাছে আর কোন বিষয়ে অভিযোগ করো না"।
আজ 25 শে সেপ্টেম্বর বিশ্ব LUNG (ফুসফুস) দিবস। যত্নে থাকুক ফুসফুস। 'সাবলীল শ্বাস, অনাবিল আশ্বাস'
Click here to claim your Sponsored Listing.
সালাম ও শুভেচ্ছা| কেমন আছেন সবাই? যেমনি থাকুন,নিজের দিকে নজর দিন | নিয়মিত ব্যায়াম করুন |
সালাম ও শুভেচ্ছা| কেমন আছেন সবাই? যেমনি থাকুন,নিজের দিকে নজর দিন | নিয়মিত ব্যায়াম করুন | নিয়মিত ব্যায়ামই আপনাকে দিবে ভালো থাকার নিশ্চয়তা|
Videos (show all)
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
MALIBAG
Dhaka
1217
House: 1, Road: 8, Bosilla Garden City, Mohammadpur
Dhaka, 1207
Digito, the trusted name in the health and digital gadget sector of Bangladesh. We are ready to serv
Mirpur Road
Dhaka
Living a healthy life is the ultimate choice.Knowledge is a must. So for ensuring the utmost thing and to aware people about different health problems and solutions is my passiona...
R. M Center, 4th Floor, House 101, Gulshan/2
Dhaka, 1212
VLCC BD (Bangladesh) guided by the motto ‘Transforming Lives’ the VLCC Group seeks to spark self-transformation, spread happiness and imbibe every individual with wellness
Dhaka, 1205
Exercising is a great way to stay happy and healthy, but sometimes it can take a toll on our joints.
Dhaka
Fitness Bangladesh is a first fitness blog of Bangladesh to create awareness among Bangladeshi peopl
House 60 Road 9 Block F Banani
Dhaka, 1213
An On Demand Medicine delivery and Foreign doctor Telemedicine platform .
70/D, SS Bhaban, Green Road, Behind SIBL Hospital
Dhaka, 1205
This is an official page of isosure brand a range of protein isolate-rich nutrition for clinical to