Gulshan Diabetic Care
One stop Diabetic Care Center. Associate organisation of Bangladesh Diabetic Network. It’s a one stop diabetes outdoor treatment centre.
we have ����
Medicine Doctor consultancy
Diabetologist
Gynaecologist
Cardiologist
Ophthalmologist
Dentist
physiotherapist
Nutritionist
Sonologist
Pharmacy
All kind of investigation
Ultrasonography
গুলশান, বনানী,বাড্ডা, ভাটারা, নতুন বাজার, কালাচাঁদপুর, শাহজাদপুর এলাকাবাসীর জন্য সুখবর যারা আর্থিক অসচ্ছলতার জন্য নিয়মিত ডাক্তার দেখাতে পারেন না তাদের জন্য প্রতি মঙ্গলবার সকাল ৮টা হতে সকাল ১০ টা পর্যন্ত ফ্রী রোগী দেখা হয়।
গুলশান ২ গোল চক্কর ঢাকা ব্যাংকের পিছনে ,ধানসিড়ি হোটেলের পাশে লিফটের চার, সেবা হাউস,প্লট ৩৪ ,রোড ৪৬।
☎️ হটলাইন ০১৭৭৪৭৬৭৯৭১
Gulshan Diabetic Care One stop Diabetic Care Center. Associate organisation of Bangladesh Diabetic Network.
ব্যথার সকল চিকিৎসা সকল সকাল ৭:৩০ হতে বিকাল ৭:৩০ পর্যন্ত সিআরপি হতে পাসকৃত গ্র্যাজুয়েট ফিজিওথেরাপিস্ট দ্বারা চিকিৎসা করা হয়।
গুলশান ডায়াবেটিক কেয়ার ।
সেবা হাউস, রোড- ৪৬, প্লট-৩৪,গুলশান ২ সার্কেল, ঢাকা। ঢাকা ব্যাংকের পিছনে, ধানসিড়ি রেস্টুরেন্টের সাথে।
☎️ফোন : 01727006660
#বনানী
#বাড্ডাবাসি
#গুলশান
গুলশান ডায়াবেটিক কেয়ার
Gulshan Diabetic Care
ডায়াবেটিস সকল চিকিৎসা সকাল ৭:৩০ হতে বিকাল ৭:৩০ পর্যন্ত।
গুলশান ডায়াবেটিক কেয়ার ।
সেবা হাউস, রোড- ৪৬, প্লট-৩৪,গুলশান ২ সার্কেল, ঢাকা।
☎️ফোন : ০১৭ ২৭০০ ৬৬৬০
#বনানী
#বাড্ডাবাসি
#গুলশান
গুলশান ডায়াবেটিক কেয়ার
Gulshan Diabetic Care
Workshop ongoing.....
বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস ২০২৩
বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উপলক্ষে ফ্রি ডায়াবেটিস চেকআপ।
বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উপলক্ষে র্যালি।
গুলশান ডায়াবেটিস সেন্টার এর সামনে থেকে শুরু হয়ে গোল চত্বর হয়ে ওয়েস্টিন হোটেল হয়ে আবার ডায়াবেটিস সেন্টারে এসে শেষ হয়।
এখন থেকে নিয়মিত গুলশান ডায়াবেটিক কেয়ারে স্পিচ থেরাপিস্ট রোগী দেখবে।
গুলশান ডায়াবেটিক কেয়ার
সেবা হাউস, রোড- ৪৬, প্লট-৩৪,গুলশান ২ সার্কেল, ঢাকা।
☎️ফোন : ০১৭ ২৭০০ ৬৬৬০
#বনানী
#বাড্ডাবাসি
#গুলশান
গুলশান ডায়াবেটিক কেয়ার
Gulshan Diabetic Care
🛑 ব্যথার মূল কারণ আর্থ্রাইটিস।
আলোচনায়
ডা: তৌফিক ইমাম
সিনিয়র কনসালটেন্ট ফিজিওথেরাপিস্ট
গুলশান ডায়াবেটিক কেয়ার
সেবা হাউস,গুলশান ২ সার্কেল, ঢাকা।
☎️ফোন : ০১৭ ২৭০০ ৬৬৬০
#বনানী
#বাড্ডাবাসি
#গুলশান
গুলশান ডায়াবেটিক কেয়ার
Gulshan Diabetic Care
🚥সুখবর ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য।🚥
ডাঃ মোবিন তালুকদার গত ২০ বছরে
প্রায় ১লক্ষ রোগী দেখেছেন।এখন নিয়মিত গুলশান ডায়াবেটিক কেয়ারে রোগী দেখছেন।
আপনার কি ডায়াবেটিস আছে ?
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ হচ্ছে না?
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে আমরাই সেরা।
সিরিয়ালের জন্য যোগাযোগ করুন-
☎️ 01727 00 6660
🎭🎭🎭🎭
সবচাইতে বড় জাদুকর হচ্ছে খারাপ সময়।
সে যখন আসে সবার মুখোশ উন্মুক্ত করে ফেলে।
☀️☀️ভিটামিন ডি সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য।
#বনানী
#বাড্ডাবাসি
🛑 ভিটামিন ডি কতটুকু খাবেন?
🚦আজকের আলোচনার বিষয় :
🛑ডেঙ্গু জ্বর হলে হাসপাতালে কখন ভর্তি হবেন???
আলোচনায়
ডা: মো: রফিকুল ইসলাম
গুলশান ডায়াবেটিক কেয়ার
গুলশান ২ সার্কেল, ঢাকা।
☎️ফোন : ০১৬৮০৩৩০৬৪৩
#বাড্ডাবাসি
#গুলশান
ভিটামিন ডি সম্পর্কে যা জানা প্রয়োজন।
ফিজিওথেরাপি হটলাইন ০১৭ ২৭০০ ৬৬৬০
#বাড্ডাবাসি
#গুলশান
#বনানী
🚦🚦🚦আমাদের একটি প্রশ্ন খুব অহরহ শুনতে হয় এবং সবচেয়ে বেশি যে প্রশ্নটা আমরা শুনি !
🛑আমার কি ডায়াবেটিস আছে?(বিভিন্ন সময় গ্লুকোমিটারের সুগার লেভল দিয়ে প্রশ্ন করা হয়)
উত্তর:
১. আপানার কি ডায়াবেটিসের লক্ষণ রয়েছে যেমন -অতিরিক্ত পানি পিপাসা,প্রস্রাব বা খিদে।তাহলে রক্ত পরীক্ষায় (> বা =) ১১.১মিলিমোল হলেই ডায়াবেটিস।
২.HbA1C (> বা =)৬.৫℅হলেই ডায়াবেটিস।
৩.সর্বশেষ এবং সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য পরীক্ষা -oral glucose tolerance test(OGTT).খালিপেটে ও মিষ্টিজাতীয় পানীয় খাওয়ানোর ২ ঘন্টা পর রক্তে সুগারের পরিমাণ দেখা।খালিপেটে ৭ বা তার বেশি ও ভরা পেটে ১১.১ মিলিমোল বা তার বেশি হলে ডায়াবেটিস।
পরীক্ষা রিলেটেড দুটো কথা-
১.রক্ত পরীক্ষা ল্যাব এ করাতে হবে। গ্লুকোমিটার থেকে ল্যাব পরীক্ষা ২০-৩০% ক্ষেত্রে অধিক সঠিক আসে।
২. পরীক্ষা করতে সকালে খালি পেটে যাবেন।
৩.২-৩ দিন খাবারে কোন বাধ্যবাধকতা রাখবেন না।
৪.যে সব ল্যাব স্ট্যান্ডারাইজেশন ও প্রটোকল মেনে পরীক্ষা তারা সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য।
পেজে লাইক দিয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও নির্ভরযোগ্য তথ্যের পাশে থাকুন।
ডায়াবেটিস সম্পর্কে জানতে ফোন দিন
☎️. 01774767971
আসুন প্রতিদিন ২৫-৩০ মিনিট করে হাটি, সপ্তাহে অন্তত ৫ দিন......
গুলশান ডায়াবেটিক কেয়ার
সেবা হাউজ, গুলশান সার্কেল ২,লিফটের -৪।
প্রয়োজনে পাশেই আছি......
ডা.রায়হান আল মামুন
সিনিয়র মেডিকেল অফিসার (মেডিসিন ও ডায়াবেটিস বিভাগ)
ফোন:01914138570
গুলশান, বনানী,বাড্ডা, ভাটারা, নতুন বাজার, কালাচাঁদপুর, শাহজাদপুর এলাকাবাসীর জন্য সুখবর যারা আর্থিক অসচ্ছলতার জন্য নিয়মিত ডাক্তার দেখাতে পারেন না তাদের জন্য প্রতি মঙ্গলবার সকাল ৮টা হতে সকাল ১০ টা পর্যন্ত ফ্রী রোগী দেখা হয়।
গুলশান ২ গোল চক্কর ঢাকা ব্যাংকের পিছনে ,ধানসিড়ি হোটেলের পাশে লিফটের চার, সেবা হাউস।
মোবাইল ০১৭৭৪৭৬৭৯৭১
Gulshan Diabetic Care One stop Diabetic Care Center. Associate organisation of Bangladesh Diabetic Network.
Occupational therapy department .
Appointment open for consultation .
Mobile 01744290345
Occupational therapy for children at Gulshan Diabetic Care, for appointment pls
Contact 01744-290345
প্রতিটি মানুষ জীবনের কোনো না কোনো সময়ে কোমরে ব্যথার সমস্যায় ভুগবেন। যখন আপনার বয়স ৪০ হবে তখন আপনার শরীরে হাড় ক্ষয় শুরু হয়ে যাবে। এই সময়ে হাড় ক্ষয় প্রতিরোধ করতে হলে কিছু কিছু ব্যায়াম করতে হবে। এবং ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করতে হবে। এই সময়ে আপনার বসার ধরন খুবই গুরুত্বপূর্ণ আপনি যদি বাঁকা হয়ে বসেন এবং অনেকক্ষণ বসে থাকেন একইভাবে তাহলে আপনার কোমরে ব্যথা হতে পারে। এইজন্য যতদূর সম্ভব আপনি আপনার পিঠকে সোজা রেখে বসবেন। যারা একনাগারে অনেক্ষন বসে থাকেন তারা চেষ্টা করবেন প্রতি 20 মিনিট পর পর একটু পজিশন চেঞ্জ করার জন্য অর্থাৎ আপনি বসে থাকলে মাঝে মাঝে এক দুই মিনিটের জন্য দাঁড়াবেন। এবং বেশি বয়স্ক মানুষ যারা কোমরে চাপ পড়ে এমন কাজ করবেন না যেমন কাপড় কাচা, সিঁড়ি দিয়ে অনেক উপরে ওঠা চারতলা পাঁচ তলার উপরে উঠা।
আপনার কোমরে ব্যথার জন্য আজই যোগাযোগ করুন।
ডা: তৌফিক ইমাম
সিনিয়র কনসালটেন্ট ফিজিক্যাল থেরাপিস্ট।
সেবা হাউস গুলশান ২।
হট লাইন ০১৭ ২৭ ০০ ৬৬৬০
ডায়াবেটিসের জন্য অভিজ্ঞ এবং পুরাতন ভাল ডাক্তার প্রায় ৩০ বছর যাবত গুলশান ডায়াবেটিস সেন্টারে চিকিৎসা দিয়ে আসছেন এবং বারডেম সিসিডি কোর্সের শিক্ষক হিসেবে আছেন প্রায় ২০ বছর। প্রায় এক লক্ষ রোগীর চিকিৎসা করেছেন গত ২০ বছরে এখন নিয়মিত গুলশান ডায়াবেটিস সেন্টারে রোগী দেখছেন আমাদের ঠিকানা গুলশান ২ গোলচক্কর ঢাকা ব্যাংকের পিছনে বিল্ডিং।
সেবা হাউস হটলাইন ০১৩ ০১৩৭৬৩৩ ৩
ডায়াবেটিসের চিকিৎসা যেখানে ই করেন।
ডায়াবেটিস সম্পর্কে আপনার যদি ধারনা থাকে তাহলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করা সহজ।
ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া এন্টিবায়োটিক গ্রহণ না করি।
এন্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স একটি ভয়ানক সমস্যা যা আপনাকে মৃত্যুর কাছাকাছি নিয়ে যাবে। অ্যান্টিভাইটিক রেজিস্ট্যান্স প্রতিরোধ করতে হলে আপনাকে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী এন্টিবায়োটিক গ্রহণ করতে হবে এবং সম্পূর্ণ কোর্স খেতে হবে।
ডায়াবেটিস রোগীদের মধ্যে ১০০ জনে একজন রোগীর পা কেটে ফেলতে হয় বা অ্যমপুটেশন করতে হয় একটু সচেতন হলেই এই পা কেটে ফেলা থেকে রক্ষা করা যায়। পায়ে পচন ধরে অথবা নেকরোসিসসিস হয় যে কারণে তার অন্যতম কারণ হচ্ছে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ না রাখা এবং নিয়মিত পায়ের যত্ন না নেওয়া। ডায়াবেটিস নিউরোপ্যাথি সম্পর্কে জানতে আপনারা গুলশান ডায়াবেটিক কেয়ারে যোগাযোগ করতে পারেন এবং এখানে ফুট অ্যাসেসমেন্ট করার ব্যবস্থা আছে আপনি আপনার পায়ের কি অবস্থা সেটা এখানে অ্যাসেসমেন্ট করে চেক করে নিতে পারেন। আপনার একটু সচেতনতায় বা আপনার একটু পায়ের যত্ন আপনাকে চিরতরে পঙ্গুত্বের হাত থেকে রক্ষা করতে পারে।
🛑প্রতি ছয় মাস পর পর পায়ের অ্যাসেসমেন্ট কারা করবেন?
🛑যাদের ডায়াবেটিস অনিয়ন্ত্রিত থাকে
🛑যাদের ডায়াবেটিস এর বয়স পাঁচ বছরের অধিক হয়েছে
🛑যাদের বয়স ৪০ এর উপরে হয়েছে
🛑যাদের পা ঝিমঝিম করে ভারি ভারি লাগে বা অবশ্য অবস লাগে।
🛑যে সকল ডায়াবেটিস রোগীর মনে হয় পায়ের নিচে কিছু একটা লেগে আছে বা জুতা খুলে যায়।
বয়স বাড়ার সাথে সাথে মানুষকে খুশি করা এবং নিজেও খুশি হওয়া কঠিন হয়ে যায়। একটা ছোট বাচ্চাকে খুশি করতে একটু মুখ ভেংচি দিলেই খুশি হয়ে যায় ,তারপরে আর একটু বড় বাচ্চাকে যদি আপনি খেলনা দেন খুশি হয়ে যাবে, একটা নতুন ড্রেস কিনে দেন খুশি হয়ে যাবে ।এক সময় আমরা স্কুলে দুই টাকা পেলেই কত খুশি হতাম আর এখন হাজার টাকা দিলেও আর খুশি হইনা ।আগে রেস্টুরেন্টে এক বাটি হালিম খেলেই কত আনন্দ লাগতো এখন বিশাল মস্ত বড় ফাইভ স্টার হোটেলে খাচ্ছি তাও আনন্দ পাচ্ছি না। এইতো সেদিন স্টুডেন্ট লাইফে একটা টি-শার্ট পেলে কত খুশি লাগতো আর আজকে নতুন স্যুট আমাকে আর আনন্দিত করে না। আগের মত আনন্দিত হইনা আগের মত সহজে খুশি হতে পারছি না। আগে বন্ধুদের আড্ডা কত না মজা পেতাম আর এখন আড্ডায় মজা পাই না।সবাই মজা পায় টাকা কামানোর মধ্যে মধ্যে এখন আর সময় নাই আড্ডা দেওয়ার। এখন মানুষ খুব সহজে খুশি হয় না মানুষকে খুশি করতে গেলে অনেক অনেক অনেক কষ্ট করতে হয় যাই হোক সর্বশেষ এটা বুঝলাম যারা খুব সহজে খুশি হয় যারা খুব সহজে আনন্দ পায় তারাই জীবনটাকে উপভোগ করতে পারে।
আসলে জীবন সহজ জটিল আমরা, আমরাই জটিল করতে পছন্দ করি জীবনকে।
আসুন সহজে খুশি হয়েই অল্পতে খুশি হই।😄😃🤔😁😁
আধুনিক চিকিৎসা থেকে মুখ ফিরিয়ে যারা মরিঙ্গা পাতা খেয়ে ডায়াবেটিস কমাতে চেয়েছিলেন তাদের ডায়াবেটিসের মাত্রা ৭/৮ থেকে ২০/২২ এ উঠে গেছে-
অধ্যাপক ইন্দ্রজিৎ প্রসাদ স্যার।
ভালো লাগলো তাই শেয়ার করলাম, আপনি জানুন এবং অন্যকে জানার সুযোগ করে দিন।l
এটা আমার গ্লুকোজ লেভেল বর্তমানের ৬.৮।
ভরপেট খেয়ে তারপর মেপেছি। খাওয়ার দুই ঘন্টা পর।
৬ টা রুটি, ১ বাটি সবজী+ ২ টা সেদ্ধ ডিম খেয়েও আমার মাত্র ৬.৮ আসছে।
তো, না খাইতে খাইতে মইরা যাইতে বলা পাবলিকেরা কই?
আপনারা না খাইয়াও কমাইতে পারেন না। আর আমি তিন বেলা জোরসে খাই, তাও আমার এরকম ৫/৬/৭/৮ সর্বোচ্চ একদিন মাত্র ৮ পাইসিলাম। বেশির ভাগই খাওয়ার দুই ঘন্টা পরে মাত্র ৬-৭ এরকমই থাকে।
তবে হ্যা, আমি খাই আর ঘুমাই না।
আমি যে পরিমান ভারী খাবার খাই, তার দ্বিগুন পরিমানে হাটাচলা করি+ ব্যায়াম+ পরিশ্রম করি।
আমি এটাই বুঝিনা,অনেকেই বলে না খেয়েও সুগার কমেনা। কিভাবে কমবে ভাই? পরিশ্রমই তো করেননা। অলসতা বেশি। খান আর শুয়ে থাকেন। এভাবে সুগার কমবে কিভাবে।
আমার ডায়াবেটিস হয়েও ওজন ঠিক আছে+ সুগার নিয়ন্ত্রনে।
ডায়াবেটিস সম্পুর্ন নিজের উপর ডিপেন্ড করবে, আপনি কেমন করে চালাচ্ছেন আপনার বডিকে। সেরকমই রেজাল্ট পাবেন।
খুব প্রয়োজনীয় একটি পোস্ট।।
একটা অনুষ্ঠানে গিয়ে একজন ভদ্রমহিলা হঠাৎ হোঁচট খেয়ে পড়ে গেলেন। উঠে দাঁড়িয়ে তিনি বললেন, সবকিছু ঠিক আছে, মেঝের টাইলসে তার নতুন জুতোর হীল বেঁধে যাওয়ায় তিনি পড়ে গিয়েছিলেন। কেউ একজন অ্যাম্বুলেন্স ডাকার কথা বললেও তিনি তাতে রাজি হলেন না।
সবকিছু ঠিকঠাক করে, পরিস্কার করে তিনি নতুন করে প্লেটে খাবার নিলেন। যদিও মনে হচ্ছিলো যেন তিনি একটু কেঁপে কেঁপে উঠছেন। অনুষ্ঠানের সম্পূর্ণ সময় জুড়েই তিনি উপস্থিত থাকলেন। পরদিন দুপুরে ভদ্রমহিলার স্বামী ফোন করে জানালেন, তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সন্ধ্যা ছয়টার সময় তিনি মারা গেলেন।
মূল যে ঘটনা ঘটেছিল, তা হলো- তার অনুষ্ঠান চলাকালীন সময় স্ট্রোক হয়েছিল। সেখানে যদি কেউ জানতেন, কিভাবে স্ট্রোক সনাক্ত করা সম্ভব, তাহলে হয়তো ভদ্রমহিলা আজও বেঁচে থাকতেন।
সবাই যে মৃত্যুবরণ করে, তা নয়। অনেকের ঠাঁই হয় বিছানায়, সাহায্যহীন, ভারসাহীন মূমুর্ষূ অবস্থায়। মাত্র তিনটে মিনিট সময় নিয়ে এটা পড়ে ফেলুন।
বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, যদি একজন স্ট্রোকের শিকার রোগীকে স্ট্রোক হবার তিন ঘন্টার মধ্যে হাসপাতালে নেওয়া যায়, তবে তাকে সম্পূর্ণভাবে সুস্থ অবস্থায় ফেরত পাওয়া সম্ভব। শুধু আমাদের জানতে হবে কিভাবে স্ট্রোক চেনা যায়, এবং কিভাবে রোগীকে উল্লেখ্য সময়ের মধ্যে মেডিকেল কেয়ারে নেয়া যায়।
স্ট্রোককে চিনুন...
সহজ তিনটি ধাপঃ- S T ও R... পড়ুন এবং জানুন!
মাঝে মাঝে স্ট্রোকের উপসর্গ সনাক্ত করা অনেক কঠিন হয়ে পড়ে। আমাদের অজ্ঞতার কারণেই নেমে আসে যাবতীয় দুর্যোগ। স্ট্রোকের শিকার রোগীর যখন ভয়ানক রকম ক্ষতি হয়ে যাচ্ছে, পাশে দাঁড়ানো প্রিয়জনটিই হয়তো বুঝতে পারছে না, কি অপেক্ষা করছে তাদের কাছের মানুষের জীবনে।
সহজ উপায়ে স্ট্রোক সনাক্ত করার উপায়, সহজ তিনটি প্রশ্ন জিজ্ঞেস করুনঃ
S – Smile. রোগীকে হাসতে বলুন।
T – Talk. রোগীকে আপনার সাথে সাথে একটি বাক্য বলতে বলুন। উদাহরণঃ আজকের দিনটা অনেক সুন্দর।
R – Raise hands. রোগীকে একসাথে দুইহাত উপরে তুলতে বলুন।
এর কোনো একটিতে যদি রোগীর সমস্যা বা কষ্ট হয়, তৎক্ষণাৎ দেরি না করে তাকে হাসপাতালে নিয়ে যান। এবং চিকিৎসককে সমস্যাটি খুলে বলুন। (রোগী বলতে স্ট্রোকের শিকার সন্দেহ করা ব্যক্তি বোঝানো হয়েছে)
সনাক্তকরণের আরেকটি উপায় হচ্ছে, রোগীকে বলুন তার জিহবা বের করতে। যদি তা ভাঁজ হয়ে থাকে, বা অথবা যদি তা বেঁকে যেকোনো একদিকে চলে যায়, সেটাও স্ট্রোকের লক্ষণ। তৎক্ষণাৎ তাকে হাসপাতালে নিয়ে যান।
যদি আমরা সবাই-ই এই সহজ ব্যাপারগুলো জেনে রাখি, তবে আমরা একজনের হলেও জীবন বাঁচাতে পারবো। সুতরাং, আপনি শিখলেন- আপনার বন্ধু ও প্রিয়জনদেরও শেখান..!!
বাংলাদেশের প্রতিবছর যত সংখ্যক রোগীর পা কেটে ফেলতে হয় তার অন্যতম কারণ ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথি ডায়াবেটিস রোগীরা একটু সচেতন হলেই এই সংখ্যা অনেক কমানো সম্ভব।
গুলশান, বনানী ,বাড্ডা, মহাখালী ও ডিওএইচএস এর বাসিন্দাগনের জন্য সুখবর এখন আপনাদের আর ঘন্টার পর ঘন্টা বারডেমে অপেক্ষা করতে হবে না এখন আপনাদের হাতের নাগালেই আধুনিক ডায়াবেটিসের চিকিৎসা ব্যবস্থা আজই চলে আসুন গুলশান ২ নাম্বার গোল চক্করে । আমাদের রয়েছে ডেন্টাল বিভাগ, ফিজিওথেরাপি বিভাগ, পুষ্টি বিভাগ, চক্ষু বিভাগ এবং মেডিসিন কনসাল্টেশন ,ডায়াবেটিস কনসাল্টেশন
।আমাদের ফোন নাম্বার ০১৭ ৭৪৭৬৭৯৭১
🚦প্লান্টার ফ্যাসাইটিস কি ?
পায়ের গোড়ালির হাড় পায়ের পাতার অন্যান্য অংশের সঙ্গে মোটা ব্যান্ডের মতো একটি পর্দার সাহায্যে লাগানো থাকে। এই পর্দা কোনোভাবে আঘাতপ্রাপ্ত হলে প্রদাহের সৃষ্টি হয়, যেটাকে প্লান্টার ফ্যাসাইটিস রোগ বলা হয়।
🚦কেন হয় ?
পায়ের গোড়ালির নিচে একটি ব্যান্ডের মতো মোটা পর্দা থাকে, যেটির নাম প্ল্যান্টার ফ্যাসা। এই মোটা পর্দার তন্তুগুলো গোড়ালির সঙ্গে পায়ের আঙুলগুলির সংযোগ স্থাপন দৃঢ় করে রাখে। প্ল্যান্টার ফাসা কোনো কারণে আক্রান্ত বা আঘাতপ্রাপ্ত হলে প্রদাহের সৃষ্টি হয় এবং ব্যথা হয়। অনেকসময় গোড়ালির হাড়ে স্পার (কাঁটার মতো হাড় বৃদ্ধি হওয়া ) হয়ে প্ল্যান্টার ফ্যাসিটিস হতে পারে।
🚦কারা ঝুকিতে আছেন ?
সাধারণত ৪০ থেকে ৬০ বছর বয়সীদের এই সমস্যা বেশি হয়। ছেলেদের চেয়ে মেয়েরা এই সমস্যায় বেশি ভুগেন। এ ছাড়া কিছু বিষয় এর ঝুঁকি বাড়ায়। যেমন:
# দীর্ঘ সময় গোড়ালিতে চাপ পড়ে এমন কাজ।
যেমনঃ নাচ, ম্যারাথন দৌড়, অতিরিক্ত হাঁটা
# অতিরিক্ত ওজন বা স্থূলতা।
# পায়ের অস্বাভাবিক বাঁক
# বেশির ভাগ সময় দাঁড়িয়ে কাজ করা
# হঠাৎ করে খেলাধুলা করা
# দীর্ঘক্ষণ হিল বা শক্ত সোলের ভারী জুতা
ব্যবহার করা
# গর্ভাবস্থা
# উঁচুনিচু জায়গায় হাঁটা বা দৌড়ানো
# এ ছাড়াও কিছু রোগ আছে। যেমনঃ
গাউট, ডায়াবেটিস, স্পনডিলাইটিস ইত্যাদি।
🚦উপসর্গ সমূহ কি কি ?
# সকালবেলা ঘুম থেকে ওঠার পর প্রথম
কয়েক কদম দিতে বেশ কষ্ট হয় এবং পায়ের
তালুতে তীব্র ব্যথা অনুভূত হয়।
# তবে দিন শেষে ব্যথার তীব্রটা আস্তে আস্তে
কমে আসে।
# এমনকি দীর্ঘক্ষণ বসে থাকার পর হাঁটতে
গেলেও তীব্র ব্যথা অনুভূত হতে পারে
ডেঙ্গু জ্বর নির্ণয়ের জন্য আমরা র্যাপিড টেস্ট ICT for dengue NS1, IgM and IgG করে থাকি। বিভিন্ন ভাবে টেস্টগুলোর interpretation নিম্নরূপঃ
জ্বরের ০-২ দিনের মধ্যে:
1. NS1 negative - জ্বর আসার সাথে সাথেই চলে আসলে
2. NS1 positive- ১৮-২৪ ঘন্টা পর আসলে
জ্বরের >২-৫ দিনের মধ্যেঃ
1. NS1 positive IgM negative IgG negative - এটা ব্যাখ্যা করার কিছু নাই
2. NS1 negative IgM negative IgG negative: দ্বিতীয়বার ডেঙ্গু ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হলে ৪৮ ঘন্টার মধ্যেই IgG রক্তে আসতে শুরু করে। একটা সময়ে ভাইরাস ও IgG সমান সংখ্যক হয়ে যায়। এসময়ে IgG, ভাইরাসের সাথে যুক্ত হয়ে থাকে। ফলে নির্ণয়ের জন্য কোন ফ্রি ভাইরাস বা IgG থাকেনা। অর্থাৎ ভাইরাস লুক্কায়িত থাকে বলে NS1 negative আসে।
3. NS1 negative, IgM negative, IgG positive:
এসময় ভাইরাসের তুলনায় IgG অনেক বেড়ে যায় ফলে পরস্পরের সাথে যুক্ত হওয়ার পরেও অতিরিক্ত IgG রক্তে মুক্ত অবস্থায় থাকে। এটা একাধিকবার ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য
জ্বরের ৫ দিন পরঃ
1. NS1 positive, IgM positive
2. NS1 negative, IgM positive- রোগী ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত
একাধিকবার আক্রান্ত হলে IgG ও positive থাকবে।
তাই রিপোর্ট যাই আসুকনা কেন, সন্দেহজনক রোগীকে কনফার্মড ডেঙ্গু হিসেবে বিবেচনা করুন। জ্বর ভালো হয়ে যাওয়ার ৪৮-৭২ ঘন্টা খুবই ক্রিটিক্যাল। এই সময়ে রোগী যাতে পানিশুন্য না হয় সেদিকে খেয়াল রাখুন।
ঘন ঘন বমি হলে, রোগী অস্থির হলে বা অধিকতর দূর্বল হয়ে পড়লে, মুখে কিছু না খেতে পারলে, পেটে প্রচন্ড ব্যথা হলে, নাক, মুখ, পায়খানা বা প্রস্রাব দিয়ে রক্ত গেলে সাথে সাথে হাসপাতালে ভর্তি করুন।
ডেঙ্গুতে আতংকিত না হয়ে সঠিক সময়ে সঠিক ব্যবস্থা নিলে রোগী সুস্থ হয়।
আল্লাহ আমাদের সহায় হোন
ডা. নুসরাত সুলতানা
সহযোগী অধ্যাপক
ভাইরোলজী বিভাগ
ঢাকা মেডিকেল কলেজ।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the practice
Telephone
Website
Address
SHEBA HOUSE , Plot-34, Road-46, Gulshan Circle 2
Dhaka
1212
Opening Hours
Monday | 07:30 - 19:30 |
Tuesday | 07:30 - 19:30 |
Wednesday | 07:30 - 19:30 |
Thursday | 07:30 - 19:30 |
Friday | 07:30 - 12:00 |
Saturday | 07:30 - 19:30 |
Sunday | 07:30 - 19:30 |
Dhaka, 1207
we share our experience regarding Trauma, Casualty cases in private hospital
House: 1, Road: 8, Bosilla Garden City, Mohammadpur
Dhaka, 1207
Digito, the trusted name in the health and digital gadget sector of Bangladesh. We are ready to serv
Mirpur Road
Dhaka
Living a healthy life is the ultimate choice.Knowledge is a must. So for ensuring the utmost thing and to aware people about different health problems and solutions is my passiona...
Gulshan Grace, CWS (C), 8 South Avenue, Apt-5B, Bir Uttam Ak Khandakar Rd
Dhaka, 1212
Our Audiologist Specializes In Hearing Loss and Tennitus Treatments. Our Aim Is To Make Our Patients
Dhaka, 1341
আমাদের এইখানে সব রোগের ডক্টর আছে। এবং সব রকম এর টেস্ট করানো হয়।