Mohammad Junaed Hossain Bogdade
❝নম্র বিহীন জ্ঞায়ানী ব্যক্তির চেয়ে,
জ্ঞায়ানী বিহীন নম্র ব্যক্তিই উত্তম❞
এ অর্জন আমার সহযোদ্ধাদের, তাদের জন্য ভালোবাসা! 💝
চারিদিকে যখন ফুটবল বিশ্বকাপ উন্মাদনায় মাতোয়ারা, তখন প্রকৃত ঈমান ওয়ালাদের এই দৃশ্য আশাজাগানিয়া।
বিশাল ওয়াজ মাহফিল ও হালকায়ে জিকির।
সারুলিয়া গরুর হাট ময়দান, ডেমরা, ঢাকা।
প্রধান অতিথি নায়েবে আমিরুল মুজাহিদীন শায়খুল হাদীস আল্লামা মুফতী সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম শায়খে চরমোনাই হাফিজাহুল্লাহ।
ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে দৃষ্টিন্দন ভিউ! 🌼
লোকে আমায় পাগল বলে..
Abu ubayda 🖤
অভিনন্দন হাফেজ সালেহ আহমাদ তাকরিম! ❤️
পেরিয়ে রক্তভেজা পথ, এদেশে আসবে হুকুমত!
শাহবাগ চত্বরে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশের শিক্ষা সমাবেশে ঢাকা মহানগর পূর্ব শাখার শোডাউন!
পীর কি মুরিদকে জান্নাতে নিবে?
আসুন জেনে আসা যাক!
–মরহুম সৈয়দ ফজলুল রহ.
kishoreganj to dhaka
এই ভিডিওটি আজ থেকে ৮৪ বছর আগের,
তখনকার দিনে হজ্ব মোটেও সহজ ছিল না।
'বৃষ্টি ভেজা সকাল' যদি তুমি উপভোগ করতে পারো!!
বুঝবে প্রকৃতি তোমায় ভালোবাসে...। 😌🙃🪴
Right!
চরমোনাইতে পবিত্র ঈদুল ফিতরের নামাজের জামায়াতের ইমামতি করেন এবং খুৎবা প্রদান করেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর মুহতারাম আমীর মুফতী সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম পীর সাহেব চরমোনাই হাফিজাহুল্লাহ।
সবাইকে পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা!
تقبل الله منا ومنكم
মুহাম্মাদ জুনায়েদ হোসাইন
বাংলাদেশকে নিয়ে আল জাজিরার নতুন রিপোর্ট
( বাংলা ডাবিং)
❝নম্র বিহীন জ্ঞায়ানী ব্যক্তির চেয়ে,
জ্ঞায়ানী বিহীন নম্র ব্যক্তিই উত্তম ❞
ইসলামী আন্দোলন ওয়ারী থানা শাখার আয়োজিত ইফতার মাহফিলে, ওয়ারী থানা ছাত্র আন্দোলনের শুভেচ্ছা বিনিময়কালে মুহূর্তে।
তরুণদের মধ্যে সেলিব্রেটিদের অনুসরণ ও অনুকরণের প্রবণতা এখন শীর্ষে। তাদের ওঠাবসা, খাওয়া-দাওয়া, পোশাক-পরিচ্ছেদ, ভালো লাগা-খারাপ লাগা বিশেষভাবে প্রভাবান্বিত করে উঠতি বয়সের ছেলেমেয়েদের।
কিন্তু আমাদের এই প্রজন্ম একবারের জন্যও চিন্তা করে না সেলিব্রিটিরা যা বলে বাস্তবে তা না। এগুলো তাদের অভিনয় অথবা দর্শকদের সামনে নিজেদের রোলমডেল হিসেবে উপস্থাপন করার কৌশল। বাস্তব জীবন সব সময়ই ভিন্ন হয়ে থাকে।
সে জীবনের বাস্তবতা জানলে কেউ তা অনুসরণ করতে চাইবে না। ব্যতিক্রম ঘটনা এতটাই কম তা আমলে নেয়া যায় না।
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বলা যায়, অনেক সিলিব্রিটি সুখী দম্পতির গল্প শুনালেও নিজেরাই ১১ বছরের দাম্পত্য জীবন টিকেয়ে রাখতে পারে না।
হাবিব ওয়াহিদ গায়ক ও সঙ্গীত পরিচালক হিসেবে অল্প বয়সেই স্থান করে নিয়েছেন তরুণ-তরুণীদের হৃদয়ে। দ্বিতীয় স্ত্রীর সাথে বিয়ে বিচ্ছেদ হয়েছে মডেল ও অভিনেত্রী তানজিন তিশার সাথে অবৈধ সম্পর্কের কারণে।
এখন স্বর্ণ কিশোরী খ্যাত এক নারী ফারজানা ব্রাউনিয়া ফ্রি মিক্সং এর কথা শুনিয়ে তরুণ তরুণীদের উচ্ছাসিত করছে। ছেলে-মেয়েদের স্বতন্ত্রতা নষ্ট করে আলোকায়নের আশ্রয় নিয়ে নীতি বহির্ভূত ছবক দিচ্ছে। ঐ স্বর্ণ কিশোরী নিজেই নাকি ৪র্থ স্বামীর সংসার করছে।
এ রকম হাজারো উদাহরণ আছে সারা বিশ্বে!
তাহলে কেন আমরা আলোহীন এই তারকাদের অনুসরণ-অনুকরণ করব? যাদের বাহ্যিক জীবনের সাথে বাস্তব জীবনের কোনো মিল নেই। এসব মেকি তারকাকে অনুসরণ না করে এমন কাউকে অনুসরণ করা কি উচিত নয় কি? যার কথা ও কাজে অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক জীবনের প্রতিটি জায়গায় মিল খুঁজে পাওয়া যায়। যাকে অনুসরণ করলে সত্যিকারের হিরো বা তারকা হওয়া যায়। যাকে অনুসরণ করলে প্রতারিত হওয়ার যেমন সম্ভাবনা নেই, তেমনি বঞ্চিত হওয়ারও উপায় নেই।
তিনি হলেন মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ সা:। যাঁর সম্পর্কে আল্লাহ নিজেই ঘোষণা করেছেন ‘তোমাদের জন্য উত্তম চরিত্রের আদর্শ রয়েছে রাসূলুল্লাহ সা:-এর জীবনে।’ (আল কুরআন, সূরা আহজাব : ১১)।
আসুন আমরা সত্যিকারী তারকাকে অনুসরণ ও অনুকরণ করি। অন্ধকারের আষ্টেপৃষ্টে আঁটকে থেকে যারা আলোর পথ দেখায় তাদের এড়িয়ে চলি।
শরিফুল ইসলাম রিয়াদ
কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি
ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ।
ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ-এর কেন্দ্রীয় সম্মেলন-২০২২ এ কেন্দ্রীয় সভাপতি নূরুল করীম আকরাম ভাই এর উদ্বোধনী বক্তব্য।
দেখুন। শেয়ার করুন। মন্তব্য করুন।
১৩.০৪.২০২২ বুধবার
দেশের অন্যতম জাতীয় দৈনিক 'বাংলাদেশ প্রতিদিন' আজকের পত্রিকায় পীর সাহেব চরমোনাই হাফিজাহুল্লাহ-র "রাজনীতি মানুষের কল্যাণের জন্য" শিরোনামে নাতিদীর্ঘ বিশেষ কলাম প্রকাশিত হয়েছে।
পত্রিকার ৪র্থ পৃষ্ঠায় গণমানুষের অধিকার ও রাজনীতি নিয়ে লেখা আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকা টি আপনার সংগ্রহে রাখতে পারেন।
রাতে হুমকির পর সকালে শিক্ষার্থীকে হল থেকে বের করে দিল ছাত্রলীগ।
লাগামহীন সরকারের এক পেটুয়া বাহিনীর নাম ছাত্রলীগ। যাদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ এই ছাত্র সমাজ, ধ্বংস করে দিচ্ছে এদেশের হাজারও ছাত্র-ছাত্রীদের মন মানসিকতা, ভবিষ্যৎ। এই গুন্ডাদের, রক্তচক্ষুকে উপড়ে ফেলার জন্য! এ দেশের সচেতন ছাত্র সমাজকে, রুখে দাঁড়াতে হবে।
বিস্তারিত - https://cutt.ly/HFQkoGh
ঢাকায় ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশের বিক্ষোভ মিছিল।
বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নারী অধিকার ক্ষুন্ন, হিজাব ও ব্যক্তি স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ, ধর্মীয় সম্প্রীতি বিনষ্টের প্রতিবাদ ও দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবীতে জাতীয় প্রেসক্লাব প্রাঙ্গণে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ ঢাকা মহানগরের বিক্ষোভ মিছিল।
সুবহানাল্লাহ! 💖
ইনশাল্লাহ আশা করছি তোমার দেখা খুব দ্রুতই পাইবো। 🥰
আলহামদুলিল্লাহ! সুবহে সাদিক পর্যন্ত, ওয়ারী থানার আওতাধীন কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সহ, বিভিন্ন জায়গায়,
মাহে রমজানের আহ্বান পোস্টারিং....।
একটি দুষ্টচক্র দেশের ধর্মীয় সম্প্রীতি বিনষ্টে তৎপর।
-ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ
ঢাকাসহ ৩ জেলায় কর্মসূচি ঘোষণা
টিপ কেলেঙ্কারি, মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞানের ক্লাসে হিন্দু শিক্ষকের ধর্ম অবমাননা, নওগাঁয় হিজাব পরায় ছাত্রীদের হিন্দু শিক্ষিকার বেত্রাঘাত, কবি নজরুল কলেজে অধ্যক্ষ কর্তৃক তারাবীহ'র নামাজে নানাবিধ নিষেধাজ্ঞা এবং ঢাবিতে শিক্ষক কর্তৃক হিজাব পরতে বাধা প্রদান ও ঢাবি ছাত্রীদের নামাজ ও হিজাবের অধিকার দাবী করার বিপরীতে ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণের প্রতিবাদে আজ ০৮ এপ্রিল ২০২২ শুক্রবার ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ-এর কেন্দ্রীয় সভাপতি নূরুল করীম আকরাম ও সেক্রেটারি জেনারেল শেখ মুহাম্মাদ আল-আমিন এক যৌথ বিবৃতিতে উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
নেতৃবৃন্দ বলেন, ধর্মীয় অনুভূতির প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করে একের পর এক ঘটনার জন্ম দেওয়া হচ্ছে। সবগুলো ঘটনাই পবিত্র মাহে রমজানে সংগঠিত হচ্ছে। এতে বোঝার বাকি থাকে না যে বাংলাদেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব নিয়ে এক শ্রেণীর দুষ্টচক্র ছেলেখেলায় মেতে উঠেছে। মানুষের ধর্মীয় সেন্টিমেন্ট নিয়ে খেলার অপচেষ্টা করছে।
নেতৃবৃন্দ আরোও বলেন, ধর্মপরিচয় দিতে কুণ্ঠিত হওয়া ও ধর্মবিদ্বেষের পথে হাটা ছাত্রলীগের গোড়ার দর্শন না হলেও বর্তমানে এটাই তাদের রাজনৈতিক পুঁজি হয়ে উঠেছে। ধর্মের প্রতি অবজ্ঞা, অনাস্থা, বিদ্বেষ লালন করে বৈদেশিক আনুকূল্য, ধর্মবিদ্বেষ ও গোঁড়া দলান্ধতার পথে হাটলে ধর্মপ্রাণ মানুষ ও সাধারণ শিক্ষার্থীরা ছাত্রলীগকে সেভাবেই মূল্যায়ন করবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে লেলিন, কালমার্কস, মাও সেতুংসহ বিভিন্ন চিন্তা ও দর্শন চর্চা হতে পারলে ইসলাম ও মুহাম্মদ স. এর দর্শন ও আদর্শ চর্চা হবে বলেও নেতৃবৃন্দ জোর দাবি ব্যক্ত করেন।
বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ সাম্প্রতিক ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তপূর্বক দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি ও প্রশাসনকে দেশ ও ধর্মবিরোধী এ দুষ্টু চক্রের বিষয়ে তৎপর থাকতে আহ্বান জানান।
বিবৃতিতে কেন্দ্রীয় সভাপতি নওগাঁ ও মুন্সিগঞ্জ জেলা শাখার ব্যবস্থাপনায় প্রতিবাদী মানববন্ধন ও ঢাকায় প্রতিবাদী মিছিল কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দেন।
বার্তা প্রেরক
মুনতাছির আহমাদ
কেন্দ্রীয় প্রচার ও আন্তর্জাতিক সম্পাদক
ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ
আমাদেরকে সাথে পেতে
website: www.chhatraandolan.org
online library: www.iscalibrary.com
e-mail: [email protected]
fb page: www.fb.com/icabd91
twitter: www.twitter.com/icabd91
instagram: www.instagram.com/icabd_91
YouTube-(ICABD): www.youtube.com/icabd91
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ আয়োজিত জাতীয় মহাসমাবেশের ড্রোন ফুটেজ ❣
জাতীয় মহাসমাবেশ ২০২২ এ ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ঘোষিত দাবি
ও কর্মসূচি সমূহ -
দাবিগুলো:
১. যেকোন মূল্যে দ্রব্যমূল্যের উর্ধগতি রোধ করতে হবে। বাজার কারসাজীর সাথে জড়িতদের আইনের আওতায় আনতে হবে।
২. দেশে মদ ও সকল ধরণের মাদকদ্রব্য নিষিদ্ধ করতে হবে।
৩. শিক্ষার সকল স্তরে ধর্মীয় শিক্ষাকে বাধ্যতামূলক করতে হবে। পূর্ণ ও আবশ্যিক বিষয় হিসেবে গণ্য করতে হবে।
৪. প্রাথমিক বিদ্যালয়ে মুসলিম শিশুদের জন্য নামাজ শিক্ষা ও কোরআন শিক্ষাকে বাধ্যতামূলক করতে হবে।
৫. শিক্ষা সিলেবাস থেকে চরম নাস্তিকক্যবাদী সকল ধর্মবিরোধী, অবৈজ্ঞানিক ও বস্তাপঁচা ডারউইনের থিউরি বাদ দিতে হবে। কারান্তরীণ সকল মজলুম আলেম এবং রাজবন্দিদের মুক্তি দিতে হবে।
৬. জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পূর্বে জাতীয় সংসদ ভেঙ্গে দিতে হবে।
৭. সকল নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের মতামত নিয়ে নির্বাচনকালীন জাতীয় সরকার গঠন করতে হবে।
৮. তফসিল ঘোষণার পর থেকে নির্বাচিত সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পূর্ব পর্যন্ত সশস্ত্রবাহিনী মোতায়েন করতে হবে এবং নির্বাচনের দিন সশস্ত্রবাহিনীর হাতে বিচারিক ক্ষমতা দিতে হবে।
৯.নির্বাচনে সকল দলের জন্য সমান সুযোগ তৈরি করতে হবে। রেডিও, টিভিসহ সকল সরকারি বেসরকারি গণমাধ্যমে সবাইকে সমান সুযোগ দিতে হবে এবং রাজনৈতিক দলের নেতা কর্মীদের বিরুদ্ধে সকল ধরণের হয়রানী বন্ধ করতে হবে।
১০. দুর্নীতিবাজদেরকে নির্বাচনে অযোগ্য ঘোষণা করতে হবে।
১১. নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহার বন্ধ রাখতে হবে।
১২. রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, জাতীয় সংহতি ও কার্যকর সংসদ প্রতিষ্ঠায় জাতীয় নির্বাচনে সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব পদ্ধতির (চ.জ) নির্বাচন ব্যবস্থা প্রবর্তন করতে হবে।
১৩. গণমাধ্যম নিয়ন্ত্রণের উদ্দেশ্যে প্রণীত বিতর্কিত ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিল করতে হবে ।
১৪.সকল রাজনৈতিক দলের জন্যে সভা-সমাবেশসহ সাংবিধানিক স্বীকৃত সকল রাজনৈতিক কর্মসূচি ও বাকস্বাধীনতা উন্মুক্ত করতে হবে।
বিভাগীয় সমাবেশসমূহের তারিখ সমূহ:
১৩ মে শুক্রবার রংপুর
২০ মে শুক্রবার বরিশাল
২১ মে শনিবার খুলনা
২৭ মে শুক্রবার চট্টগ্রাম
৪ জুন শনিবার রাজশাহী
১০ জুন শুক্রবার সিলেট
২০ জুন সোমবার মোমেনশাহী
১ জুলাই শুক্রবার ঢাকায় গণমিছিল।
#মহাসমাবেশ #জাতীয়_মহাসমাবেশ #ইসলামী_আন্দোলন_বাংলাদেশ #জাতীয়_মহাসমাবেশ_২০২২
নিজের ঈমানের হেফাজতের জন্য!
ইসলামী রাজনীতি করা প্রয়ােজন
মানুষ সামাজিক জীব। বর্তমানে মানুষের সামাজিকতা এক জটিল অবস্থানে গিয়ে পৌঁছেছে। প্রত্যেকে প্রত্যেকের সাথে এক জটিল সম্পর্কে আবদ্ধ। তদ্রুপ প্রায় সকল মানুষই কোনাে না কোনাে ভাবে রাজনৈতিক প্রক্রিয়ার সাথে সম্পৃক্ত হয়ে যাচ্ছে। কেউ সরাসরি মাঠে রাজনীতি করে। আবার কেউ প্রচলিত রাজনৈতিক দর্শন অনুযায়ী ভােট দিয়ে রাজনৈতিক কর্মকান্ডে অংশগ্রহণ করে। কেউ আবার মানসিকভাবে এসব রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডকে সমর্থন করে। কেউ বিশ্বাস করে গণতান্ত্রিক চর্চা করলে বা গণতান্ত্রিক শাসন। ব্যবস্থার মাধ্যমে জনগণের মধ্যে শান্তি আসবে। আবার কেউ বিশ্বাস করে সমাজতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থার মাধ্যমে জনগণের মধ্যে শান্তি আসবে। প্রকৃতপক্ষে এ সকল বিশ্বাসই ইসলামী বিশ্বাস বা আকাঈদের পরিপন্থী। ঈমানের সাথে সাংঘর্ষিক। এসব রাজনৈতিক বিশ্বাস লালন করলে মানুষের ঈমান থাকে না। কখনাে কখনাে এসব রাজনৈতিক বিশ্বাস ঠিক রাখতে গিয়ে কুরআনকে অস্বীকার করতে হয়।
উদাহরণ স্বরূপ বলা যায় যে, যদি কেউ সমাজতান্ত্রিক দর্শনে বিশ্বাসী হয়, তবে সেখানে ব্যক্তির মালিকানাকে অস্বীকার করা হয়েছে তাও মানতে হবে। সকল সম্পদের মালিক রাষ্ট্রকে বানানাে হয়েছে। ব্যক্তির হাতে অতিরিক্ত টাকা থাকবে না। তাহলে হজ্ব করবে কে? যাকাত দেবে কে? মসজিদ বানানাে কার দায়িত্ব হবে? মাদরাসা কে বানাবে? ইসলামের
গুরুত্বপূর্ণ এ সকল স্তম্ভের অস্তিত্ব বিলীন হয়ে যাবে। মুসলমান এ তন্ত্র মানতে বা সমর্থন করতে পারে না। এটা কুফুরী তন্ত্র ।
আবার গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায়ও কুরআনকে বিভিন্ন ক্ষেত্রে অস্বীকার করা হয়েছে। যেমন- গণতন্ত্রের একটা মুখরােচক স্লোগান হলাে- ‘জনগণ সকল ক্ষমতার উৎস'। গণতন্ত্রে জনগণের সরকার নির্বাচিত হবে জনগণের দ্বারা
জনগনের জন্য। আবার জনগণ যখন ইচ্ছা করবে সরকারকে পদচ্যুত করবে। অর্থাৎ জনগণ পদায়ন করে আবার জনগণই পদচ্যুত করে। জনগণই রাষ্ট্রের মালিক এবং জনগণই ক্ষমতার উৎস। কিন্তু এ ধারণা। ইসলামী আক্বিদার সম্পূর্ণ পরিপন্থী এবং কুরআন বিরােধী। কুরআনে আছে-
قل اللهم مالك الملك تؤتي الملك من تشاء وتنزع الملك ممن تشاء
অর্থাৎ, বলুন, ইয়া আল্লাহ! আপনিই সকল কিছুর মালিক। আপনি যাকে ইচ্ছা রাজ্য দান করেন এবং যার কাছ থেকে ইচ্ছা রাজ্য ছিনিয়ে নেন। (সূরা আলে ইমরান-২৬)
এখানে স্পষ্টই বুঝা যাচ্ছে সকল ক্ষমতার উৎস ও মালিক একমাত্র আল্লাহ।
জনগণের হাতে ক্ষমতার কিছুই নেই। জনগণ ক্ষমতার মালিক হলাে কিভাবে? কুরআনের অন্যত্র আল্লাহ তায়ালা আরাে ইরশাদ করেন-
ان القوه لله جميعا
অর্থাৎ, সমস্ত ক্ষমতার মালিক আল্লাহ। (সূরা বাকারা ১৬৫)
যদি কোনাে ব্যক্তি আল্লাহর সার্বভৌম ক্ষমতার মােকাবেলা জনগণের ক্ষমতাকে বিশ্বাস করে, তাহলে কি তার ঈমান থাকবে? তাছাড়া গণতন্ত্রের আরাে একটা জনপ্রিয় মুখরােচক বাণী হলাে, সংসদ সার্বভৌম এবং সংসদই আইন তৈরি করে। বাস্তবে বিভিন্ন দেশের সংসদে এখন অমানবিক আইনও
তৈরি হয়েছে, যা কোনাে মানবিক বিবেচনায়ই সমর্থনযােগ্য নয়। এক্ষেত্রে কুরআনের বক্তব্য হলাে-
ان الحكم الا لله
অর্থাৎ, আইন দেয়ার অধিকার একমাত্র আল্লাহর।
(সূরা আনআম-৫৭)
আর গণতন্ত আল্লাহর অধিকার ছিনিয়ে নিতে চায়। এগুলাে সবই ঈমানের সাথে সাংঘর্ষিক। কোনাে মুসলমান এ ব্যবস্থাকে মেনে নিতে পারে না। যেখানে কোনাে নবী-রাসূলও কোনাে আইন তৈরি করতে পারে না। সেখানে মুসলমান কিভাবে গণতন্ত্র মেনে নিতে পারে?
এখানে ইসলাম ও গণতন্ত্রের তুলনামূলক আলােচনা উদ্দেশ্য নয়। সে আলােচনার জন্য ব্যাপক পরিসর প্রয়ােজন। এখানে শুধু এত টুকুই বলে। নেয়া যায় যে, কোনাে ঈমানদার ব্যক্তি সমাজতন্ত্র বা গণতন্ত্রকে মেনে নিতে পারে না। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলাে বর্তমানে মুসলমানগণ ইচ্ছায় হােক বা অনিচ্ছায়ই হােক অথবা বুঝে হােক বা না বুঝেই হােক এ সকল ইসলাম
বিরােধী তন্ত্রের সাথে সম্পৃক্ত হয়ে যাচ্ছে। এক্ষেত্রে মুসলমানগণ যদি এ সকল ঈমান বিধ্বংসী তন্ত্র থেকে সম্পর্ক ছিন্ন করে ইসলাম প্রতিষ্ঠার নিমিত্তে ইসলামী দলের সাথে সম্পৃক্ত না হয়, তাহলে ঈমান ধ্বংস হয়ে যাবার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই প্রত্যেক মুসলমানের উচিত নিজের ঈমানের হেফাজতের জন্য হলেও ইসলামী রাজনীতিতে সম্পৃক্ত হওয়া।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the public figure
Telephone
Website
Address
Dhaka
1203
Street No :03
Dhaka, DHAKA-1230
Dr. Abdul Mannan Choudhury is an academic, media personality, politician, and freedom fighter,
40/1A, West Tolarbag, Mirpur-1
Dhaka, 1216
#TeamHAPPY #ChangeForWell #ChangeForTommorow #Mirpur #Dhaka14 #কাজীহ্যাপী #ভ?
Savar
Dhaka
সাবেক সভাপতি. মোচনা ইউনিয়ন ছাত্রলীগ. সদস্য. বাটিকামারী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ. মুকসুদপুর. গোপালগঞ্জ.
Dhaka
Dhaka
সাংগঠনিক সম্পাদক বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল সরকারী তিতুমীর কলেজ শাখা