M Maidul Hasan Siam

রাজপথের ক্যানভাসে....

“সাদেক এগ্রো উচ্ছেদ” যা ছিলো নাটকের আরেকটি স্ক্রিপ্ট। সাদেক এগ্রোর কারবার উত্তর সিটি কর্পোরেশন আগে থেকেই জানতো, উত্তর সিটির মেয়র আতিক এর সাথে রয়েছে বেশ সখ্যতা। উত্তরের মেয়র আতিককে ম্যানেজ করেই চলছিল এই সাদিক এগ্রো। আতিকের ভাগিনা এবং কৃষিমন্ত্রীর জামাই, বেনজির আহমেদ, মাগুরার সাবেক এমপি সাইফুজ্জামান শিখর সহ অনেকেই এই সাদিক এগ্রোতে অবৈধ বিনিয়োগ করেছে।

গত কয়েকদিনে মাগুরার সাবেক এমপি শিখর সাদিক এগ্রোকে বাঁচাতে বিভিন্ন জায়গা ফোন করে তদবির করছে। এদিকে সাদিক এগ্রোর মালিক হিসেবে ইমরানকে দেখা গেলেও এটার মূল নাকি কৃষি মন্ত্রীর জামাই! (মোটা করে নীল টাইপের শার্ট পরিহিতটাই কৃষি মন্ত্রীর জামাই)।

১৫ লাখ টাকার ভাইরাল ছাগলে কাণ্ডের পর তাদের সখ্যতা ও অপকর্মের প্রমানাদি এভাবেই উঠে আসছে।

◾নারায়ণগঞ্জ জেলার রূপগঞ্জ থানায় দাওয়াতি কার্যক্রম। আল্লাহ প্রিয় ভাইদের দ্বীন প্রতিষ্ঠার জন্য কবুল করুক।

❝তোমাদের মধ্যে এমন একটি দল অবশ্যই থাকতে হবে, যারা মানবজাতিকে কল্যাণের পথে আহ্বান জানাবে, সৎ কাজের আদেশ দিবে এবং অসৎ কাজে বাঁধা দিবে। আর তারাই সফলকাম। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত: ১০৪)❞

সাদেক এগ্রো ভেঙে ফেলার প্রাক্কালে সাংবাদিক এর সাথে হাত মেলাচ্ছেন ১৫ লাখ টাকার উচ্চ বংশীয় ভাইরাল ছাগল। দুদকের কমিশনার নিয়োগ দেয়া হোক এই ছাগল-কে‼️

Photo by: সৈয়দ মাহমুদুর রহমান

বর্ডার উঠিয়ে দেয়ার লজিক কেমন করে মার্কেটে ছেড়ে দেয়া হলো দেখলেন তো.? মার্কেটিং এর শিক্ষার্থীদের জন্য অনুকরণীয় হবে উক্তিটি।

ভালো তো ভালো না.? আমরা বরং চুপ থাকি। আর স্কুল কলেজের চিপায় চাপায় অন্তর্বাস পাওয়া যায় যাক। ভাগ্যিস নীল দুনিয়ার ওয়েবসাইট স্ক্যানার দেয়নি।

বিক্রি করি না তবে দিয়ে দিই। এত দিয়েছি যে সারাজীবন মনে রাখবে।◾কনটেস্ট কমেন্টে ⤵️

Painting by Taz E Taiyaba 🖌️

দেশ বিক্রি করা রাসেলের বোইনের কাছে, রাসেল ভাইপার কিছুই না‼️

ইবনু ‘আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত,তিনি বলেন, নবী‎ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) হাসান এবং হুসাইন (রা.)-এর জন্য নিম্নোক্ত দু’আ পড়ে পানাহ চাইতেন আর বলতেন, তোমাদের পিতা ইবরাহীম (‘আ.) ইসমাঈল ও ইসহাক (আ.)-এর জন্য দু’আ পড়ে পানাহ চাইতেন। আমি আল্লাহর পরিপূর্ণ কালিমার দ্বারা প্রত্যেক শয়তান, বিষাক্ত প্রাণী এবং প্রত্যেক কুদৃষ্টির অনিষ্ঠ হতে পানাহ চাচ্ছি। (সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৩৩৭১)

পবিত্র কাবার শরীফের চাবি রক্ষক, বিখ্যাত সাহাবী হযরত উসমান বিন তালহা (রাঃ) এর ১০৯তম বংশধর শেখ সালেহ বিন জয়নুল আবেদিন আশশাইবী ইন্তেকাল করেছেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।

তুমি হেসে কাঁদিয়ে গেলে আমাদের
সহযোদ্ধা নাহিদ 🖤

ইসলামী সংগীত জগতের উজ্জ্বল নক্ষত্র, ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ-এর সাবেক কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি মাওলানা আইনুদ্দীন আল আজাদ রহ. এর-১৪ তম মৃত্যু বার্ষিকী।

২০১০ সালের ১৮ জুন নাটোরের লালপুরে এক সড়ক দুর্ঘটনায় ইন্তেকাল করেন।

আলহামদুলিল্লাহ প্রতিবছরের মতো এবছরও নিজ হাতে কুরবানি দিয়েছি নিজেদেরটা সহ ২ টা..❣️

কাটবেন, খাইবেন আর উরাধুরা ছবি আপলোড দিবেন... নাউ ইটস আ কালচার ওয়ার, ব্রো!

ছাত্রসমাজ ও দেশ-বিদেশে অবস্থানরত সর্বস্তরের জনসাধারণের প্রতি পবিত্র ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা "ঈদ মোবারক"

এগ্রো ফার্ম সিন্ডিকেট সাধারণ খামারিদের মূল্য কমিয়ে দিয়েছে।
এগ্রো ফার্মের গরু ছাগল
কিনবো না ইনশাআল্লাহ!!

কুরবানি আসলেই মায়াকান্না শুরু হয়, পাঠাবলী'র সময় কই থাকে এই আজীব প্রানীরা..?

আমগো দ্যাশের যুদ্ধ জাহাজ তো ঢাকার সামরিক জাদুঘরের জন্য, আপনারা কেন সেন্টমার্টিন এর আশা করেন..?

ইউনিমেড ইউনিহেলথ তাদের লোগো চেন্জ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তাদের সেলস ডিরেক্টর পপুলারে এসে আমার (মেহেদী হাসান ভাইয়ের) সাথে কথা বলেছে। তারা বলেছে, যদিও তারা একই প্রেরণা থেকে এ চিহ্ন ব্যবহার করে নাই, তবুও এই ঘৃণিত সম্প্রদায়ের সাথে মিল থাক এটা তারা চায় না। এজন্য তারা পর্যায়ক্রমে সবগুলো প্রডাক্ট এই চিহ্নমুক্ত করবে ইনশাআল্লাহ।

তাদের এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাই৷ যারা এই ইস্যুতে আমাদের পাশে দাঁড়াবে, আমরাও তাদের পাশে দাঁড়াবো ইনশাআল্লাহ।

কোক বয়কট করলে x, y, z বয়কট করেন না কেনো? - ১
এই প্রশ্নের উত্তর কয়েকটি দিক থেকে দেয়া যায়। আজকে একটা দিক দেখা যাক।
বয়কটের ধরণ ও স্ট্র্যাটিজি:

বয়কট একটা সামষ্টিক কাজ। বয়কটের সাফল্য অনেকাংশেই নির্ভর করে এর সাথে কতো মানুষ সক্রিয়ভাবে যুক্ত হচ্ছে তার ওপর। আর বাস্তবতা হল- কোন কাজ, তথ্য বা প্রক্রিয়া যতো জটিল হতে থাকে, সাধারণ মানুষকে সেটা বোঝানো এবং এতে তাদের সম্পৃক্ত করা ততোই কঠিন হয়ে যায়।
এছাড়া, ঈমানী বা আদর্শিকভাবে চালিত মানুষ কোন ইস্যুতে যেভাবে রেসপন্ড করে, ম্যাস পিপল স্বাভাবিকভাবেই সেভাবে করবে না। বিশেষ করে আজকের সমাজে, যেখানে ভোগবাদ জীবনের প্রায় অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে দাড়িয়েছে।
সহজ করে বলি--
আপনার কর্মসূচীতে যদি আপনি পাবলিকের কাছে অনেক কিছু ডিমান্ড করে, তাহলে সেটার ফেইল করার সম্ভাবনা বেশি।
আপনার কর্মসূচীর সফলতা যদি নির্ভর করে, পাবলিককে অনেক বেশি তথ্য দেয়া এবং তারা সেগুলো প্রসেস করার ওপর, পাবলিক অনেক বেশি ‘স্যাক্রিফাইস’ করার ওপর, তাহলে সেটার ফেইল করার সম্ভাবনা বেশি।
এটা সাধারণ অবস্থা, তবে ব্যতিক্রম থাকতে পারে।
এগুলো সমাজ ও জীবনের বাস্তবতা যা যেকোন পাবলিক মেসেজিং, কর্মসূচী এবং জনগণের প্রতি আহ্বানের ক্ষেত্রে মাথায় রাখতে হয়।
তার মানে এই না যে আপনি আদর্শে ছাড় দেবেন, নিজেকে বা আপনার আদর্শকে জনগণের অনুগামী বানাবেন। এর অর্থ হল, আপনি যদি জনগণকে মোবালাইয করতে চান, তাহলে তার বুঝ এবং তার অবস্থা অনুযায়ী কথা সাজাতে হবে এবং তাকে কাজ দিতে হবে।
হাইলি ডেডিকেইটেড আদর্শিক কোরের জন্য ঠিক করা কাজ আর মেসেজিং-এর সাথে পাবলিকের জন্য ঠিক করা মেসেজিং এর কাজের পার্থক্য থাকবে। এটাই কাম্য, এটাই স্বাভাবিক।
এ ব্যাপারে সারা বিশ্বজুড়ে ইস্র… এর বিরুদ্ধে বয়কট আন্দোলন চালিয়ে যাওয়া বিডি-এস আন্দোলনের সাইটে বলা কিছু কথার সারমর্ম তুলে ধরছি---
বয়কট কোন আদর্শিক বা আকীদাহর বিষয় না। এটি হল কার্যকর সংহতির মাধ্যমে আন্দোলনের একটি কৌশল। বয়কট আন্দোলন সবচেয়ে বেশি প্রভাব রাখে, যখন সেটার ফোকাস হয় অল্প কিছু পণ্য এবং কোম্পানি।
বিভিন্ন পণ্য এলেমেলোভাবে বয়কট করার চেয়ে, সবাই মিলে অল্প কিছু পণ্য ও কোম্পানি বয়কট করা বেটার। (ছবি দ্রষ্টব্য)
বর্তমান গ্লোবাল ইকোনমির বাস্তবতা হল এমন হাজারো কোম্পানি আছে যারা কোন না কোন ভাবে ইস্র… এর সাথে যুক্ত। এবং কোন না কোন মাত্রায় তাদের অবৈধ কর্মকান্ড ও অপরাধের সহযোগী।
তবে আমরা যদি আন্দোলনকে সফল করতে চাই, তাহলে আমাদের বয়কট কর্মসূচী এমন হতে হবে যা সহজে বোধগম্য, যার ব্যাপক গ্রহনযোগ্যতা আছে, এবং যেখানে সাফল্যের সম্ভাবনা বেশি। আমাদের অবশ্যই স্ট্র্যাটিজিকভাবে চিন্তা করতে হবে।
আমরা বৈশ্বিকভাবে ইস্র… এর সাথে যুক্ত সব কোম্পানি থেকেই ডাইভেস্টমেন্টের কথা বলি। কিন্তু বয়কটের ক্ষেত্রে আমরা অল্প কিছু হাতেগোণা কোম্পানি ও পণ্যের ওপর স্ট্র্যাটিজিকভাবে ফোকাস করি।
এখানে জনগণের অবস্থা মাথায় রাখতে হয়। তাছাড়া প্রেক্ষাপট বা কন্টেক্সটেরও একটা গুরুত্ব আছে। আমরা অ্যাক্টিভিস্টদের তাদের নিজ নিজ কনটেক্সট অনুযায়ী বয়কটের তালিকা ঠিক করতে উৎসাহিত করি।
একটা উদাহরণ দেখা যাক – ইন্টেল কোম্পানি অত্যন্ত সক্রিয়ভাবে ইস্র…-কে সহায়তা করে। কিন্তু বর্তমানে আমরা ইনটেলকে বয়কটের জন্য টার্গেট করছি না, কারণ মাইক্রোচিপের মার্কেটে ইন্টেলের প্রায় একচেটিয়া আধিপত্য।
ফলে ভোক্তাদের পক্ষে ইন্টেলকে বয়কট করা অত্যন্ত কঠিন। সাধারণ মানুষ, চাইলেও টানা ইন্টেলকে বয়কট করতে পারবে না।
[এখানে বিডি+এস এর কথার মূল ভাগ তুলে ধরা হয়েছে, হুবহু উদ্ধৃতি আনা হয়নি। মূল আলোচনার জন্য কমেন্টবক্সে দেয়া লিংক দেখুন]
এবার ওপরের কথাগুলোর আলোকে কোক বয়কটের কথা চিন্তা করে দেখুন।
কোক বয়কট করা মোটামুটি সহজ। সাধারণ মানুষকে এটি সহজে বোঝানো সম্ভব, সম্পৃক্ত করা সম্ভব। কোকের বিভিন্ন দেশী বিকল্প আছে।
এছাড়া সাম্প্রতিক বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে কোক সামগ্রিকভাবে আমাদের সমাজকে অপমান করেছে। মুসলিম বিচারবুদ্ধি ও জ্ঞানকে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করেছে। আমাদের দেশীয় কনটেক্সটে এটা গুরুত্বপূর্ণ।
যদি সফলভাবে কোকের মতো এতো ম্যাসিভ মার্কেট শেয়ার থাকা সুপার কর্পোরেশনকে ব্যাকফুটে নেয়া যায়, তাহলে সেটা অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের কাছে একটা শক্ত বার্তা পৌছে দেবে।
এদের সবাইকে আপনি জনে জনে বয়কট করতে পারবেন না, কিন্তু কোকের বিরুদ্ধে বয়কট সফল হলে অটোম্যাটিক তাদের কাছে একটা সতর্কবার্তা পৌছে যাবে।
একারণে স্ট্র্যাটিজিকালি বয়কটের জন্য কোকাকোলা সম্ভবত সবচেয়ে ভালো পণ্য। মূল কথা হল বয়কট একটা আন্দোলনের উপকরণ, যা আপনাকে স্ট্র্যাটিজিকালি ব্যবহার করতে হবে।
ফেইসবুক, টিকটক, টুইটারসহ সোশ্যাল মিডিয়া কেন বয়কট করেন না – এ নিয়ে আলোচনা ইন শা আল্লাহ পরের পোস্টে।

© আসিফ আদনান

ও আসলে চায় কি..? ওর খুটির জোর টা কই..?

সমালোচিত বিজ্ঞাপনটি ইউটিউব থেকে সরিয়ে ফেলার খবর প্রকাশিত হওয়ার পরে আবারও বিজ্ঞাপনটি পাবলিক করেছে কোকাকোলার ইউটিউব চ্যানেল।