সুস্থদেহ
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from সুস্থদেহ, Medical and health, Hatirjheel, West merul, Gulshan, Dhaka.
আপনি কি? নিউরো মেডিসিন এর ডাক্তার দেখানোর কথা ভাবছে।
আপনার কি? নিম্নোক্ত সমস্যা গুলোর কোনো একটি বা একাধিক দেখা দিয়েছে :
১। যেকোনো ধরনের মাথা ব্যথা, মাথা ঘোরানো, মাইগ্রেন
২। স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়া বা ভুলে যাওয়া রোগ
৩। মৃগী রোগী (Epilepsy) বা খিঁচুনি
৪। স্ট্রোক,প্যারালাইসিস বা অবশ
৫। হাত পা ঝিমঝিম করা, ব্যথা করা, জ্বালাপোড়া করা
৬। হাত পা, মুখমাথা কাঁপুনি
৭। স্নায়ু রোগ, স্নায়বিক ব্যথা (Neuropathic)
৮। মাংসপেশীর দুর্বলতা, শুকিয়ে যাওয়া
৯। ঘুমের সমস্যা, বারবার অজ্ঞান হওয়া, অস্থিরতা, অবসাদ
১০। কোমরে ব্যথা, হাঁটতে গেলে পায়ে ব্যথা
Assistant Professor Dr. Shamim Rashid
MBBS, MD(Neuro), Neuro medicine specialist
Assistant Professor, Neuroscience Institute, Dhaka
প্রয়জনে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন মোবাইল নাম্বার : 01711072902, 01912116991
📸 Facebook-এ এই ভিডিওটি দেখুন
https://fb.watch/onvo5uuweB/?mibextid=ZbWKwL
গাইনী ডাক্তার দেখানোর কথা ভাবছেন? আমাদের 🩺পিপলস হসপিটাল লিঃ🩺 এ প্রতিদিন গাইনী সহ সকল বিভাগের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকগণ নিয়মিত চেম্বার করছেন "আলহামদুলিল্লাহ" ❤️
অধিকাংশ নারীই জানেন না যে, তার যে সমস্যাটি হচ্ছে সেটি আসলে কী। একটু মিলিয়ে নিন।
নিচের সমস্যা গুলো কোনটা আপনার সাথে মিলছে নাতো? গাইনি জনিত সমস্যা বলতে কোন কোন সমস্যা গুলোকে আমরা বুঝি।
➡️ অস্বাভাবিক সাদাস্রাব নির্গত হওয়া।
➡️ অতিরিক্ত মূত্রত্যাগ (প্রস্রাব হওয়া)।
➡️ প্রস্রার করার সময়ে জ্বালাপোড়া করা।
➡️ প্রস্রাবের রাস্তায় সবসময় কমবেশি জ্বালাপোড়া।
➡️ প্রস্রাবের সাথে রক্তপাত হওয়া
➡️ মাসিকের বা পিরিয়ডের সময় অতিরিক্ত ব্যথা,
➡️ মাসিক বা পিরিয়ডের সময় অতিরিক্ত ব্যথা, পিঠ ব্যথা এবং ঘন ঘন প্রস্রাব।
➡️ মাসিকের বা পিরিয়ডের সময় হবার আগেই রক্তপাত হওয়া।
➡️ মাসিক বা পিরিয়ডের সময় অতিরিক্ত রক্তপাত হওয়া।
➡️ মাসিক বা পিরিয়ডের সময় পারহবার পরেও রক্তপাত হওয়া।
➡️ সংক্রমণ কারণে তলপেটে জমা পাথর এর মতো অনুভব হওয়া।
➡️ অসম্ভব ব্যাক পেইন অর্থাৎ কোমর ব্যাথা
➡️ ওজন বেড়ে যেতে পারে আবার হঠাৎ করে কমে যেতে পারে
➡️ সব সময় মেজাজ খিটখিটে থাকা
➡️ যৌন মিলনের পরবর্তীতে রক্তপাত হওয়া।
➡️ যৌন মিলনে অনিহা বা আগ্রহ না থাকা।
➡️ যৌন মিলনের অনিহার কারনে দাম্পত্য জীবনে কলহ সৃষ্টি হয়।
➡️ যোনি থেকে অতিরিক্ত দুর্গন্ধ হকেপারে জটিলতার সংকেত।
➡️ যোনিপথ ভেজা ও স্যাঁতস্যাঁতে থাকায়।
➡️ ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়া আক্রমণের কারণে যৌনিপথ চুলকানো।
➡️ অতিরিক্ত চুলকানির কারণে সেখানে ঘা এর সৃষ্টি হওয়া।
➡️ যোনিপথ দীর্ঘদিন ঘা থাকার কারণে পরবর্তীতে বৃহৎ কোন রোগে রূপান্তর হতে পারে।
➡️ আরো বিভিন্ন ধরনের উপসর্গ দেখা দিতে পারে।
➡️ যেনে নিন, উপর উল্লেখিত সমসার কারণে কিকি জটিলতা বা রোগের লক্ষ্মণ প্রকাশ পেতে পারে।
➡️ অস্বাভাবিকতা বা অতিরিক্ত সাদাস্রাব।
যোনিপথ দিয়ে সাদাশ্রাব নির্গমন হওয়া নারীদের জন্য স্বাভাবিক। যোনিপথকে পরিষ্কার রাখতেই এই প্রক্রিয়াটি ঘটে থাকে। তবে ছত্রাক সংক্রমণের কারণে এই সাদাস্রাবের পরিমাণ, রঙ, গন্ধ পরিবর্তিত হতে পারে। এমনটি হলে চিকিৎসকের কাছে চলে আসুন। কারণ, অনেকসময় এই অস্বাভাবিকতার কারণে হতে পারে সার্ভিকাল ক্যান্সারও।
➡️ অতিরিক্ত মূত্রত্যাগ বা ঘোন ঘোন প্রস্রাব।
পানি বেশি খাওয়া বা স্বাভাবিক কোন কারণে অতিরিক্ত মূত্রত্যাগ হতে পারে। তবে, যোনিপথে সংক্রমণ (ইউটিআই) এবং যৌনতার মাধ্যমে পরিবাহিত সংক্রমণও এর কারণ হতে পারে, অতএব এধরণের সমস্যা দেখা দিলে চলে আসুন ডাক্তারের কাছে ।
➡️ মাসিক বা পরিয়ডে অতিরিক্ত রক্তপাত বা বিনা কারণে রক্তপাত।
পিরিয়ডের সময় রক্তপাত হওয়া স্বাভাবিক। তবে এছাড়াও প্রস্রাবের সাথে রক্তপাত হলে বা রক্তপাত অতিরিক্ত হলে সেটি চিন্তার কারণ। সংক্রমণ, তলপেটে জমা পাথর, সার্ভিকাল ক্যান্সার, মূত্রথলীর ক্যান্সারসহ আরো নানারকম ভয়াবহ কারণ থাকতে পারে এর পেছনে জটিল সমস্যা আছে, তাই ডাক্তারের কাছে আসুন।
➡️ শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনের সময় ব্যথাবোধ করা এবং পরবর্তীতে রক্তপাত।
শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনের সময় ব্যথার কারণে হতে পারে এন্ড্রোমেট্রিয়োসিস, ভ্যাজিনিসমাস এবং ছত্রাক সংক্রমণের মতো ব্যাপারগুলো। অন্যদিকে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনের পর রক্তপাত ঘটলে এর সাথে সার্ভিকাল ক্যান্সার বা সার্ভিকাল পলিপ্সের সম্পর্ক থাকতে পারে। অতএব ডাক্তারের কাছে আসুন।
➡️ যোনি থেকে অতিরিক্ত দুর্গন্ধ হকেপারে জটিলতার সংকেত।
যোনিতে আঁশটে গন্ধ থাকা খুব স্বাভাবিক, অ্যাসিড ক্ষরণ থেকেই কিন্তু আসে এই গন্ধ। কিন্তু তা যদি মাত্রাতিরিক্ত হয় তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করুন। কথা বলুন সমস্যা নিয়ে। লজ্জা পাবেন না। হতে পারে তা কোনও সংক্রমণ জনিত সমস্যা। এছাড়াও যদি যোনিস্থান নোংরা থাকে, প্রতিদিন ঠিকমতো পরিষ্কার করা না হয় তাহলে কিন্তু সেখান থেকেও আসতে পারে একাধিক শারীরিক সমস্যা। দিনের পর দিন এই সমস্যা ফেলে রাখলে কিন্তু জটিলতা বাড়ে।
➡️ অসম্ভব ব্যাক পেইন বা কোমর ব্যথা।
আরো নানা কারণে এই ব্যথা হলেও, এর কারণে হতে পারে এন্ডোমেট্রিয়োসিস, ওভারিয়ান সিস্ট, নানাবিধ প্রদাহ ইত্যাদির মতো ব্যাপারগুলোও। অন্যদিকে মেনোপোজের সময় পার হলেও যদি আপনার রক্তপাত চালু থাকে, সেক্ষেত্রেও ব্যাপারটি গাইনি সমস্যার অন্তর্ভুক্ত হয়ে যায়।
➡️ মনে করেন আপনার এমন কোন সমস্যা নেই। আপনার কি চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে?
আপনার যদি এই সমস্যাগুলোর কোনটাই না থেকে থাকে, তবুও ২৫ বছর বয়সের পর থেকে প্রতি ২-৩ বছর অন্তর অন্তর একবার করে চিকিৎসকের কাছে গিয়ে সার্ভিকাল স্মেয়ার এবং এইচপিভি পরীক্ষা করা উচিত। এগুলোর মাধ্যমে কোন যৌন সম্পর্ক ছাড়াই ক্যান্সারের সেল শরীরে প্রবেশ করতে পারে।
➡️ রোগ পুরোপুরি বিকশিত হওয়ার আগে কোন লক্ষণও প্রকাশ পায় না।
তাই নিয়মিত পরীক্ষা করলে অস্বাভাবিক কোষকে শনাক্ত করা এবং ক্যান্সার প্রতিরোধ করা সহজ হয়ে যায়। এছাড়া, চিকিৎসক রক্ত পরীক্ষা, আলট্রাসাউন্ড টেস্ট ইত্যাদির মাধ্যমে আপনার ওভারিয়ান ক্যান্সারের ব্যাপারেও আপনাকে সতর্ক করতে পারবেন।
➡️ সার্ভিকাল ও ওভারিয়ান ক্যান্সারের চিকিৎসা কী?
সার্ভিকাল ক্যান্সার প্রথম পর্যায়ে ধরা পড়লে কেবল সার্জারি করলেই ঠিক হয়ে যায়। তবে পরবর্তী পর্যায়ে কেমোথেরাপি এবং রেডিওথেরাপি- দুটোরই দরকার পড়ে। অন্যদিকে, ওভারিয়ান ক্যান্সার সাধারণত শেষের দিকেই শনাক্ত হয় বেশি। ফলে কেমোথেরাপি ও সার্জারি দুটোই একসাথে করা হয় এর চিকিৎসা হিসাবে।
➡️ ইউটেরাইন ফাইব্রয়েডস কী, এর চিকিৎসাই বা কেমন?
জরায়ুর গায়ে জন্ম নেওয়া টিউমরকে ফাইব্রয়েডস বলা হয়। এদের মাধ্যমে ক্যান্সার জন্ম নেয় না। পিরিয়ডের সময় অতিরিক্ত ব্যথা, পিঠ ব্যথা এবং ঘন ঘন প্রস্রাব ফাইব্রয়েডসের লক্ষণ। সাধারণত, এটি এমনিতেই বা কিছু ওষুধ সেবন করলেই সেরে যায়। তবে বেশি সমস্যা হলে চিকিৎসকেরা এক্ষেত্রে সার্জারির পরামর্শও দিয়ে থাকেন। এছাড়াও বহুবিধ সমস্যা বা জটিলতা সৃষ্টি হতে পারে।
➡️ যদি আপনার উপরোক্ত যে কোন একটি সমস্যা থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই ডাক্তার এর পরমর্শ নিবেন।
➡️ যেনে নিন গাইনি ডাক্তার কোথায় কোথায় পাবেন?
প্রত্যেকটি হাসপাতাল বা মেডিকেল কলেজেই গাইনি ডাক্তার পাবেন। তবে সরকারি হাসপাতাল গুলোতে অতিরিক্ত রোগীর কারণে ডাক্তার গন চিকিৎসা সেবা দিতে হিমসিম খান সে ক্ষেত্রে আপনাকে ধৈর্যের সাথে সময় নিয়ে চিকিৎসা সেবা নিতে হবে।
➡️ আপনি যদি মনে করেন দ্রুততম সময়ের মধ্যে সহজে বিশেজ্ঞ ডাক্তার দেখাবেন তাহলে, পিপলস হসপিটাল লিঃ এ বিশেষজ্ঞ ডাক্তার গন চেম্বার করে থাকেন। আমাদের সাথে যোগাযোগ করিলে আমরা আপনার উপযুক্ত ডাক্তার নির্বাচন করে দিবো, এতে করে বেচে জাবে আপনার বারবার ডাক্তার বদলানোর ঝামেলা ও সময়, বেচে যাবে আপনার মুল্যবান অর্থ।
সহকারী অধ্যাপক ডাঃ জান্নাতুল হোসনা
এমবিবিএস, ডিজে, এফসিপিএস (গাইনী এন্ড অবস), প্রসূতি ও স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ ও সার্জন ল্যাপারোতি সাহা প্রেগনেন্সিতে বিশেষ প্রশিক্ষণ প্রা সহকারী অধ্যাপক, গাইনী এন্ড অবস বিভাগ, ইনস্টিটিউট অফ চাইল্ড এন্ড মাদার হেলথ, ঢাকা।
সহকারী অধ্যাপক ডাঃ জান্নাত পারভিন
এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য), এফসিপিএস (গাইনী অবস) সহকারী অধ্যাপক, এসএমসি, প্রসূতি ও ফ্রী রোগ বিশেষজ্ঞ ও সার্জন ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারি ও হাইরিক্স প্রেগনেন্সিতে বিশেষ প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত।
ডাঃ মুনমুন ইসলাম
এমবিবিএস (ঢাকা), বিসিএস (স্বাস্থ্য), এফসিপিএস (গাইনী এন্ড অবস) এফসিপিএস (প্রজনন এন্ডোক্রিনোলজি এবং বন্ধ্যাত্ব ইনকোর্স, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (পিজি হসপিটাল)
প্রসূতি ও স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ ও সার্জন।
ডাঃ কামরুন নাহার
এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য), এফসিপিএস, এফসিপিএস (গাইনী এন্ড অবস) স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ এন্ড মিটফোর্ড হাসপাতাল ঢাকা। স্ত্রীরোগ ও প্রসূতিবিদ্যা বিশেষজ্ঞ সার্জন।
ডাঃ আলেয়া সুলতানা
এমবিবিএস, এমএস (গাইনী এন্ড অবস)
প্রসূতি ও স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ ও সার্জন, সরকারি কর্মচারী হাসপাতাল। ল্যাপারোস্কপিক সার্জারি ও হাইরির প্রেগনেন্সিতে বিশেষ প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত।
ডাঃ ইসরাত ইলাহি ইলা
এমবিবিএস, পিজিটি (গাইনী এন্ড অবস) সিসিডি (বারডেম), ডিএমইউ, প্রসূতি ও ফ্রী রোগ বিশেষজ্ঞ ও সার্জন।
🩺🩺🩺🩺🩺🩺🩺🩺🩺🩺🩺🩺🩺🩺🩺🩺🩺🩺🩻🩻🩻🩻🩻🩻🩻🩻🩻🩻🩻🩻🩻🩻🩻🩻🩻🩻
এছাড়া অর্শ- পাইলস, গেজ- এনালফিসার, ভগন্দর- ফিস্টুলা, রেক্টাম পলিপ রোগ জটিল না হলে বিনা অপারেশন চিকিৎসা করা হয়।
পিপলস হসপিটাল লিঃ। ৫/বি, মালিবাগ চৌধুরীপাড়া, ঢাকা-১২১৯ (খিলগাঁও গভমেন্ট কমিউনিটি সেন্টার
01711-072902 072902, 01912116991
লিউকোরিয়ার বা সাদাস্রাব এর ঘরোয়া চিকিৎসা।
১। পরিমাণ মতো বিশুদ্ধ পানি নিয়ে তার সাথে অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার মিশিয়ে নিন। তারপর সেই পানি দিয়ে প্রতিদিন দুবার যৌনাঙ্গ পরিষ্কার করুন।
২। আপনি চাইলে একগ্লাস বিশুদ্ধ পানির সাথে ১ চামচ খাঁটি অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার মিশিয়ে প্রতিদিন ১ বার পান করুন।
৩। প্রতিদিন দুটো পাকা কলা খেয়ে নিন সাদাস্রাব সমস্যা রোধ করার জন্য।
৪। কলার মোচার জুস বানিয়ে তার সাথে মিছরি মিশিয়ে প্রতিদিন পান করুন। ভালো ফলাফলের জন্য প্রতিদিন এই দু’টি নিয়ম পালন করুন।
৫। একশত গ্রাম ঢেড়স নিয়ে ভালোমতো পরিষ্কার করে ছোট ছোট করে কেটে নিন। এরপর পরিমাণ মতো পানি নিয়ে ঢেড়সগুলো ২০ মিনিট সিদ্ধ করে নিন। এই পানীয়টি তিন ভাগ করে নিন। পানীয়টি একটি গ্লাসে পরিমাণ মতো নিয়ে সামান্য মধু মিশিয়ে নিন ও পান করুন। এভাবে দিনে তিন বার পান করুন কিছু দিন।
এতেও ভাল না হলে কোন ডাক্তারের পরামর্শ নিতে পারে, তাছাড়া আমাদের কাছে অর্ডার করলে আয়ুর্বেদ মতে পথ্য তৈরি করে দিয়ে থাকি। মুল্য পরিবহন খরচ সহ ৫০০/- পাঁচশত টাকা মাত্র।
======================================
মহিলাদের লিউকোরিয়া বা সাদা স্রাব কি ?
লিউকোরিয়ার বা সাদা স্রাব অর্থ হল যোনির স্বাভাবিক স্রাব। তাতে রক্ত থাকবেনা, সংক্রমন জনিত কারণে কোন কটু গন্ধ থাকবেনা, যোনিপথে বা প্রজনন অঙ্গেঁ কোনও চুলকানি বা অস্বস্তি থাকবেনা।
এই স্রাবের জন্য কোন কোন ক্ষেত্রে অন্তর্বাস ভিজে যায় এবং তা শুকালে দাগ লেগে থাকে। এই স্রাব স্বাভাবিক এবং কোন রোগজনিত কারণে নয়- তাই এর জন্য কোনও চিকিৎসারও প্রয়োজন পড়ে।
সাদাস্রাব বা শ্বেতপ্রদর
প্রথম কথা হলো শ্বেতস্রাব বা সাদাস্রাব কোন রোগ নয় তবে রোগের উপসর্গ এবং এটি শরীরের কোন ক্ষতিও করে না তবে দীর্ঘ দিন হলে বা বেসি হলে নানা সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।
সাধারণত ইহার মাত্রা বা উৎপাত অনেক বেড়ে গেলেই একে রোগের পর্যায়ে ফেলা হয়ে থাকে। প্রধানত মোটা, অলস স্বভাবের, অন্যকোন যৌনরোগ, শারীরিক ত্রুটি, নোংরা অপরিচ্ছন্ন স্বভাব, জরায়ু বা ডিম্বাশয়ের রোগ এবং যাদের স্বামী দূর দেশে থাকেন, এসব মহিলাদের মধ্যে সাদাস্রাবের সমস্যা বেশী দেখা যায়।
যদিও সাদাস্রাব বলা হয় কিন্তু ইহার রঙ সাদা, হলদে বা সবুজও হতে পারে। হতে পারে পাতলা অথবা আঠালো। কারো কারো স্রাব এতো ঝাঝালো হয় যে, যোনীমুখে ঘা হয়ে যায়।
স্ত্রী বা নারীদের জরায়ুনাড়ি ডিম্বাশয় ওভারি ইত্যাদির রোগের ফলে স্বেতপ্রদর জটিল আকার ধারণ করে। যোনির এই অতিরিক্ত স্বাভাবিক স্রাবের ব্যাপারটা এক এক মহিলার কাছে এক এক রকম।
কোনও মহিলা অল্প স্রাবেই মনে করেন এরকম কেন হচ্ছে, এটা তো স্বাভাবিক নয়। আবার কেউ কেউ অতিরিক্ত স্রাবেও নির্বিকার থাকেন। অনেকে মনে করেন লিউকোরিয়ার জন্যই তার স্বাস্থ্যখারাপ হয়ে যাচ্ছে।
সাধারণত স্বাস্থ্য খারাপ হলে এই স্রাব বাড়তে পারে। কোন কোন মেয়ে ভাবে এটি কি ঠিক কোনও যৌন রোগ বা ক্যানসার? মনে আশঙ্কা নিয়ে তারা চিকিৎসকের কাছে আসে।
লিউকোরিয়ার কারণ
নারীর জীবনের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত কোন না কোন সময়ে অতিরিক্ত স্বাভাবিক স্রাব হতে পারে।
বয়ঃসন্ধির পর বা নারীর চাইল্ড বেয়ারিং এজ এ অর্থাৎ বাচ্চা হতে পারে এমন বয়সে ১৫ থেকে ৪৪ যোনির দেওয়াল পুরু থাকে।
এখানে কোষের স্তর তার শরীরে স্ত্রী হরমোনের মাত্রার ওপর নির্ভর করে। যোনিতে এক ধরনের ব্যাসিলাই বা জীবানু স্বাভাবিক ভাবে বসবাস করে।
এরা যোনির দেওয়াল থেকে ঝরে পড়া কোষের মধ্যকার গ্লাইকোজনকে ল্যাকটিক অ্যাসিড যৌনীর পি.এইচ ঠিকটাক বজায় রাখে এবং এই কারণে মেয়েদের যোনির এক স্বাভাবিক সংরক্ষণ নিরোধক ক্ষমতা থাকে।
কোন কোন কন্যাশিশুর জন্মের প্রথম দশদিনে লিউকোরিয়া দেখা দেয়। কারণ মায়ের শরীরে অতিরিক্ত স্ত্রী হরমোন থাকে, তার প্রভাবেই এমন হয়।
বয়ঃসন্ধিতে প্রজনন অঙ্গেঁ অর্থাৎ ইউটেরাস, ওভারি ও ভ্যাজাইনায় অতিরিক্ত রক্ত চলাচলের জন্য লিউকোরিয়া হয়।
পিরিয়ড শুরু হওয়ার দু’তিন দিন আগে লিউকোরিয়া হতে পারে। তাছাড়া ভিউলেশন বা ডিম্বানু বের হওয়ার সময় সাধারণত পিরিয়ডের ১৪ দিনের মাথায় সাদা স্রাব হওয়ার স্বাভাবিক। যৌন উত্তেজনা বা অতিরিক্ত আবেগেও সাদা স্রাব হতে পারে।
গর্ভাবস্থায় মায়ের শরীরে ইস্ট্রোজেনের আধিক্যের জন্য লিউকেরিয়া হয়। ডেলিভারির পর দেড় মাস থেকে তিন মাস পর্যন্ত সাদা স্রাব স্বাভাবিক।
বয়ঃসন্ধির আগে বা মেনোপজের পর যোনির সংক্রমন রোধের স্বাভাবিক ক্ষমতা কমে যায়। তখন সংক্রমণ হওয়া সহজ।
যোনির এই ক্ষরণ-স্বাভাবিক বিবাহিত জীবনের অশান্তি ও মানসিক কারণে সাদাস্রাব বাড়তে পারে। কেচোকৃমিও এ স্রাব বাড়ানোর কারণ হতে পারে। এছাড়া স্বাভাবিক পরিচ্ছন্নতা বজায় না রাখলে
পোশাক ভাল করে ধুয়ে পরিষ্কার করে শুকিয়ে ইস্ত্রি করে না নিলে। পারিপাশ্বিক পরিচ্ছন্নতা বজায় না থাকলে সংক্রমণ হয়ে বেশি স্রাব হওয়া আশ্চর্য নয়।হস্তমৈথুন বা ম্যাস্টারবেশনও এর আর একটি কারণ।
এছাড়াও যোনিতে-ছত্রাক বা পরজীবীর সংক্রমণ হতে পারে।সংক্রমণ হলে চুলকানি থাকবে। ডায়াবেটিস রোগ থাকলে, দীর্ঘদিন অ্যান্টিবায়োটিক খেলেও এই সংক্রমনের সম্ভাবনা বাড়ে।
লিউকোরিয়া আরও কারণ হিসাবে ব্যাক্টেরিয়ার সংক্রমণ, টিউবারফিউলোসিস ইত্যাদির জন্য প্রজনন অঙ্গেঁর ইনফেকশন, তলপেটের প্রদাহ, জন্মনিরোধক বড়ি খাওয়া ইত্যাদিকেও চিহ্নিত করা যেতে পারে।
ধন্যবাদ।
নিউরো মেডিসিন স্পেশালিস্ট
অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসর ডক্টর শামীম রশিদ
MBBS, MD(Neuro),
Assistant Professor, Neuroscience Institute, Dhaka
যে যে চিকিৎসা দেন :
১। যেকোনো ধরনের মাথা ব্যথা, মাথা ঘোরানো, মাইগ্রেন
২। স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়া বা ভুলে যাওয়া রোগ
৩। মৃগী রোগী (Epilepsy) বা খিঁচুনি
৪। স্ট্রোক,প্যারালাইসিস বা অবশ
৫। হাত পা ঝিমঝিম করা, ব্যথা করা, জ্বালাপোড়া করা
৬। হাত পা, মুখমাথা কাঁপুনি
৭। স্নায়ু রোগ, স্নায়বিক ব্যথা (Neuropathic)
৮। মাংসপেশীর দুর্বলতা, শুকিয়ে যাওয়া
৯। ঘুমের সমস্যা, বারবার অজ্ঞান হওয়া, অস্থিরতা, অবসাদ
১০। কোমরে ব্যথা, হাঁটতে গেলে পায়ে ব্যথা
স্যার এর সিরিয়ালের জন্য আমাদের হটলাইন নাম্বারে যে কোন সময় যোগাযোগ করুন
আমাদের হট লাইন নাম্বার : 01711-072902
আপনি কি? অর্থোপেডিক & স্পাইন সার্জন
এর পরমর্শ নিতে চাচ্ছেন বা ডাক্তার দেখানোর কথা ভাবছে।
আপনার কি? নিম্নোক্ত সমস্যা গুলোর কোনো একটি বা একাধিক দেখা দিয়েছে :
১। যেকোনো ধরনের অ্যাক্সিডেন্টাল ইমারজেন্সি ইনজুরি
২। যেকোনো ধরনের ফ্রাকচার সার্জারি
৩। হাত ও পায়ের রগ কেটে গেলে রিপেয়ার করা অথবা প্রতিস্থাপন
৪৷ যেকোনো ধরনের মাল্টিপল ফ্রাকচার সার্জারি
৫। হেমিঅর্থপ্লাস্টি
৬। টোটাল হিপ ও হাঁটু রিপ্লেসমেন্ট সার্জারি
৭। যেকোনো ধরনের স্পাইন সার্জারি (PLID/Fixation)
৮। বাচ্চাদের হাত ও পায়ের জন্মগত ত্রুটি সারানো
৯। যেকোনো ধরনের হাড়ের ইনফেকশন ম্যানেজমেন্ট
১০। যেকোনো ধরনের লিগামেন্ট ইনজুরি ( Arthroscopic surgery)
১১। যেকোনো ধরনের প্লাস্টার
১২। যেকোনো ধরনের হাড় ভাঙ্গা বা মচকানো ইত্যাদি সহ অর্থোপেডিক & স্পাইন সংক্রান্ত যে কোনো জটিল রোগের নিতে পারেন।
___________________________________
Orthopedic & Spine Surgeon
Assistant Professor Dr. Ripon Kumar Ghosh
MBBS, MS(Artho-BSMMU), CCD(Birdem)
AO Basic (Switzerland), SICOT member.
আপনার প্রয়োজনে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন। মোবাইল নাম্বার : 01711-072902, 01912116991.
💉💉🩺🩺মলদ্বারের বিভিন্ন রোগ 💉💉🩺🩺
👉সাধারণত পায়ুপথের সব রোগকেই বেশির ভাগ মানুষ পাইলস বলে জানে। পায়ুপথের রোগ মানেই পাইলস নয়। পায়ুপথে ফিসার, ফিস্টুলা, হেমোরয়েড, ফোড়া, প্রোলাপস, রক্ত জমাট, থ্রম্বোসিস, পলিপ, টিউমার ইত্যাদি রোগ হতে পারে।
👉 আমাদের দেশে প্রচলিত ভাষায় অর্শ-গেজ, অরিশ, ভগনাল বিভিন্ন অঞ্জল ভেদে বিভিন্ন নামে জেনে থাকি। সবগুলো ক্ষেত্রেই কমবেশি কোষ্ঠকাঠিন্য অন্যতম কারণ পরিলক্ষিত করা যায়।
উল্লেখিত রোগ সমূহ ক্যান্সার বা জটিল ও কঠিন না হলে, বিনা অপারেশন চিকিৎসা করে থাকি।
👉 বাংলাদেশের পায়ুপথের রোগের যখন উন্নত চিকিৎসা ছিলনা সেই ১৯৬০ সন থেকে আমরা সুনামের সাথে চিকিৎসা প্রদান করছি।
👉 "আলহামদুলিল্লাহ" বর্তমানে আধুনিক চিকিৎসা পদ্ধতি অবলম্বনে আরো উন্নত সেবার ব্যবস্থা রয়েছে।
সার্জারি ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞ ডাক্তার এর তত্ত্বাবধানে অভিজ্ঞ কলোরেক্টাল সার্জন ধারা যত্ন সহকারে সার্জারী করা হয়।
👉 উন্নত চিকিৎসা সেবা, বিশেষজ্ঞ ডাক্তার, যেকোনো সার্জারি, জরুরী কিংবা আইসিইউ, সিসিইউ, এইচডিইউ, এনআইসিইউ ও পিআইসিইউ সেবায় #পিপলস হসপিটাল সব সময় পরিবারের মতো আপনার পাশে।
🩺🩺🩺🩺🩺🩺🩺🩺🩺🩺🩺🩺🩺🩺🩺
👉 চিকিৎসকঃ
এ. আর মোঃ নাসির উদ্দিন তালুকদার
বি.আর.এম.পি. বি.এইচ.এম.পি, হার্বালিষ্ট ঢাকা।
🩻🩻🩻🩻🩻🩻🩻🩻🩻🩻🩻🩻🩻🩻🩻
➡️ #পিপলস হসপিটাল লিঃ।
৫/বি, মালিবাগ চৌধুরীপাড়া, ঢাকা-১২১৯।
#01711 072 902. #01912 116 991.
💉💉💉💉💉💉💉💉💉💉💉💉💉💉💉
**um #পাইলস #ফিসার #ফিস্টুলা #রেক্টাম #পলিপ #থ্রম্বোসিস
অ্যাপেন্ডিসাইটিস (ইংরেজি: Appendicitis) হলো ভার্মিফর্ম অ্যাপেন্ডিক্সের প্রদাহ সাধারণ লক্ষণসমূহ হল তলপেটের ডানদিকে ব্যথা, জ্বর, বমি ইত্যাদি। তবে ৪০% ক্ষেত্রে রোগী সবগুলো লক্ষণ নিয়ে আসে না।
অ্যাপেন্ডিক্স ফেটে গেলে পুরা পেটে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ে এবং উদর আবরণী বা পেরিটোনিয়ামের প্রদাহ হয় ও সেপসিস হতে পারে।
অ্যাপেন্ডিক্স এর গহ্বর বা লুমেন কোনো কারণে বন্ধ হলে অ্যাপেন্ডিসাইটিস হয়, যেমন ফিকালিথ ( Fecalith) বা মল দিয়ে তৈরি ক্যালসিফাইড পাথর, পরজীবী, পিত্তাশয় পাথর, টিউমার ইত্যাদি লুমেন বন্ধ করে দিতে পারে।
ফলে অ্যাপেন্ডিক্সের টিস্যুতে রক্ত চলাচল কমে গিয়ে সহজেই ব্যাক্টেরিয়াল ইনফেকশন হয়।
প্রদাহের ফলে অ্যাপেন্ডিক্স অনেক ফুলে যায় ফলে এর টিস্যু ক্ষতিগ্রস্ত হয় ও মরে যেতে থাকে।
যথাসময়ে চিকিৎসা প্রদান না করলে অ্যাপেন্ডিক্স ফেটে গিয়ে ব্যাক্টেরিয়া পুরা পেটে ছড়িয়ে পড়ে, তীব্র ব্যথা হয়।
রোগীর লক্ষণসমূহ পর্যবেক্ষণ করেই অনেকাংশে রোগ নির্ণয় সম্ভব।
রোগের লক্ষণ ও শারীরিক পরীক্ষার মাধ্যমে রোগ নির্ণয় সম্ভব না হলে রেডিওগ্রাফিক চিত্র যেমন সিটি স্ক্যান, আল্ট্রাসনোগ্রাফি ও ল্যাব পরীক্ষার মাধ্যমে রোগ নির্ণয় করা হয়।
এক্ষত্রে আল্ট্রাসনোগ্রাফির তুলনায় সিটি স্ক্যান বেশি নির্ভুল। তবে শিশু ও গর্ভবতী নারীর ক্ষেত্রে আল্ট্রাসাউন্ড পছন্দনীয় কারণ সিটি স্ক্যানে তেজস্ক্রিয়তাজনিত ক্ষতি হওয়ার ঝুঁকি অনেক বেশি।
এই রোগের প্রধান চিকিৎসা হচ্ছে অ্যাপেন্ডিসেক্টোমি বা শল্যচিকিৎসার মাধ্যমে অ্যাপেন্ডিক্স কেটে ফেলা।
ল্যাপারোটোমি বা ল্যাপারোস্কোপির মাধ্যমে এই অপারেশন করা যায়। দ্রুত সার্জারি এই রোগের জটিলতা বা অ্যাপেন্ডিক্স ফেটে গিয়ে মৃত্যুর সম্ভাবনা কমিয়ে আনে।
অ্যান্টিবায়োটিকের ব্যবহার এক্ষত্রে ইনফেকশন কমাতে ভূমিকা রাখতে পারে। তীব্র পেটব্যথার সবচেয়ে প্রধান কারণ এটি। ২০১৩ সালে সারাবিশ্বে প্রায় ১৬ মিলিয়ন ব্যক্তি এই রোগে আক্রান্ত হয়। এবং ৭২০০০ জন মৃত্যু বরণ করে।
🩺🩺🩺🩺🩺🩺🩺🩺🩺🩺🩺🩺🩺🩺🩺
💉💉💉💉💉💉💉💉💉💉💉💉💉💉💉
প্রতিটা রোগীই আমাদের আপনজন🥰
অত্যান্ত যত্নের সাথে স্পেশাল কেয়ারের মাধ্যমে সকল রোগীর চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করি❤️
উন্নত চিকিৎসা সেবা, সার্জারি, জরুরী কিংবা আইসিইউ, সিসিইউ, এইচডিইউ, এনআইসিইউ ও পিআইসিইউ সেবায় পিপলস হসপিটাল সব সময় পরিবারের মতো আপনার পাশে।
ভালো থাকুক সকল মানুষ | ভালো থাকুক পৃথিবী
’s Hospital | Committed to caring.....
স্বাস্থ্য সম্পর্কিত প্রয়োজনে কেয়ার লাইনঃ
01711072902, 01912116991
যে সকল বিভাগের বিশেষজ্ঞগণ আমাদের চেম্বার করে থাকেন।
➡️ #মেডিসিন বিশেষজ্ঞ
➡️ #হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ
➡️ #শিশু হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ
➡️ #গ্যাস্ট্রিক ও লিভার বিশেষজ্ঞ
➡️ #প্রসূতি ও স্ত্রী রোগ বিশেষজ্ঞ
➡️ #ব্রেইন ও স্নায়ু রোগ বিশেষজ্ঞ
➡️ #নাক, কান ও গলা বিশেষজ্ঞ
➡️ #নবজাতক ও শিশু রোগ বিশেষজ্ঞ
➡️মূত্রনালী, মূত্রথলি ও অণ্ডকোষ বিশেষজ্ঞ
➡️বক্ষব্যাধী ও এ্যজমা বিশেষজ্ঞ
➡️থাইরয়েড ও হরমোন রোগ বিশেষজ্ঞ
➡️কিডনী রোগ বিশেষজ্ঞ
➡️ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ
➡️হাড় জোড়া ও পঙ্গু রোগ বিশেষজ্ঞ
➡️মনোরোগ বিশেষজ্ঞ
➡️বাত ব্যাথা ও প্যারালাইসিস বিশেষজ্ঞ
➡️চর্ম ও যৌন রোগ বিশেষজ্ঞ
➡️ফিজিওথেরাপি বিশেষজ্ঞ
➡️খাদ্য ও পুষ্টি বিশেষজ্ঞ
➡️ডায়াবেটিস বিশেষজ্ঞ
➡️ফিজিক্যাল মেডিসিন ও রিহ্যাব বিশেষজ্ঞ
➡️জেনারেল সার্জারি বিশেষজ্ঞ
➡️ব্রেস্ট (স্তন) সার্জারি বিশেষজ্ঞ
➡️ল্যাপারোস্কপিক সার্জারি বিশেষজ্ঞ
➡️নিউরো সার্জারি বিশেষজ্ঞ
➡️মুখ ও দন্ত রোগ বিশেষজ্ঞ ও সার্জন
➡️প্লাস্টিক ও কসমেটিক সার্জারি বিশেষজ্ঞ
➡️হৃদরোগ সার্জারি বিশেষজ্ঞ
➡️অর্থোপেডিক্স সার্জারি বিশেষজ্ঞ
➡️শিশু রোগ বিশেষজ্ঞ ও সার্জন
➡️নাক, কান, গলা ও হেড নেক সার্জন
➡️লিভার ও গলব্লাডার বিশেষজ্ঞ
একটি কাষ্ঠল চিরহরিৎ উদ্ভিদ হলো বাঁশ। ঘরবাড়ি তৈরি, আসবাবপত্র তৈরি ইত্যাদি কাজে এটি ব্যবহৃত হয়ে থাকে।
তবে পাহাড়ি অঞ্চলে কিন্তু এই বাঁশই খাওয়া হয়। স্থানীয় উপায়ে রান্না করা বাঁশ কোড়ল খেতে যেমন সুস্বাদু তেমন শরীরের জন্যও উপকারী।
দৈহিক সুস্থতায় বাঁশ বেশ উপকারী। বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তি মেলাতে এর কার্যকারিতা অপরিসীম। চীনারা ঠিকই এর মর্ম জানে। তারা বাঁশের কোড়লকে “স্বাস্থ্যকর খাবারের রাজা” বলে জানে। দৈহিক সুস্থতায় এর কোনো জুড়ি নেই।
সবচেয়ে লম্বা ঘাস, দ্রুত বর্ধনশীল চিরহরিৎ উদ্ভিদ হলো বাঁশ। সদ্য অঙ্কুরিত বাঁশের চারাকে কোড়ল বলা হয়। হালকা হলুদ এবং সবুজের মিশ্রণে এটি দেখতেও বেশ।
কোড়ল খুব নরম ও আর্দ্র। বাংলাদেশে সিলেট ও চট্টগ্রামের পাহাড়ি আদিবাসীরা এটি বেশি খেয়ে থাকেন। তবে ভারতের মেঘালয়, আসাম ও হিমাচল প্রদেশ, নেপাল, ভুটান, চীন, কোরিয়া ও জাপানে বাঁশের কোড়ল খুব জনপ্রিয়।
চলুন আজ জেনে নেওয়া যাক বাঁশের পুষ্টিগুণ ও এর উপকারিতা সম্পর্কে- তাজা বাঁশের কোড়লে যা যা রয়েছে-
পানি- ৮৮ থেকে ৯৩ শতাংশ
প্রোটিন- ১ দশমিক ৫ থেকে ৪ শতাংশ
চর্বি- শূন্য দশমিক ২৫ শতাংশ থেকে শূন্য দশমিক ৯৫ শতাংশ
চিনি- শূন্য দশমিক ৭৮ থেকে ৫ দশমিক ৮৬ শতাংশ
সেলুলোজ- শূন্য দশমিক ৬০ থেকে ১ দশমিক ৩৪ শতাংশ
খনিজ পদার্থ- ১ দশমিক ১ শতাংশ
এছাড়াও রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিনও।
বাঁশের যত উপকারিতা-
হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়ঃ
বাঁশের কোড়লে রয়েছে উপকারী সব উপাদান যা দেহের কোলেস্টরেলের মাত্রা কমিয়ে দেয়। এটি হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।
রক্তচাপ রাখে নিয়ন্ত্রণেঃ
দেহের রক্তচাপের মাত্রা কমায় এটি। যারা উচ্চ রক্তচাপ সমস্যায় ভুগছেন তাদের জন্য উপকারী একটি খাবার হলো বাঁশ কোড়ল। এটি ক্যানসারের ঝুঁকিও কমায়।
কোষ্ঠকাঠিন্য দুর করেঃ
হজমজনিত সমস্যা কিংবা কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যায় ভুগছেন? খাবার তালিকায় রাখুন বাঁশ। এটি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে দারুণ কার্যকর।
নানা রোগের নিরাময়ঃ
হাঁপানি, ডায়াবেটিস, তীব্র জ্বর, মূর্ছা যাওয়া, মৃগী রোগ ইত্যাদি নিরাময়ে যথেষ্ট উপকার করে বাঁশ।
বাজারে পাওয়া যায় এমন সবজিগুলোর চেয়ে কোনো অংশেই কম নয় বাঁশের কোড়ল। বরং, এর উপকারিতা অনেক।
অজ্ঞতা, অবহেলা, কুসংস্কার, স্বাস্থ্যসচেতনতার অভাব, ভুল খাদ্যাভ্যাস ও ভুল লাইফস্টাইল শরীরের স্বাভাবিক সুস্থ অবস্থার পরিবর্তন বা ক্ষতিসাধন করে অনেক সময় অপূরণীয় বিপর্যয় ডেকে আনে।
সুস্থ জীবনযাপনের জন্য স্বাস্থ্যপরিচর্যা, রোগ, রোগের উৎপত্তি, প্রতিরোধ ও প্রতিকার সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টির জন্য সবার কিছু সাধারণ জ্ঞান অর্জন বিশেষ উপকারী।
শরীর ও রোগ সম্পর্কে জ্ঞান ও সচেতনতা মানুষকে আত্মবিশ্বাসী করে তোলে এবং রোগকে সাহসিকতা ও দক্ষতার সাথে মোকাবিলা করার মতো শক্তি জোগায়।
দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে রোগ প্রতিহত ও প্রতিরোধ ক্ষমতা মানুষের জীবনে সুস্থতা, সুখ, শান্তি, আর্থিক ও শারীরিক নিরাপত্তা, অনাবিল আনন্দ ও সাফল্য বয়ে আনে। আমাদের সবার মনে রাখা দরকার।
চিকিৎসক এ.আর মোঃ নাসির উদ্দিন তালুকদার।
নিউরো সমস্যা নিয়ে কিছু কথা
নিউরো সার্জন একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক, যিনি নার্ভস সিস্টেম বা স্নায়ুর বিভিন্ন রোগ ডায়াগনোসিস করেন ও অপারেশনের মাধ্যমে চিকিৎসা সম্পন্ন করেন। সাধারণত নার্ভ বা স্নায়ু সংক্রান্ত সমস্যার সমাধান দিয়ে থাকেন একজন নিউরোলজিস্ট।
স্নায়বিক সমস্যার ক্ষেত্রে সার্জারি বা অপারেশন করার প্রয়োজন পড়লে তা একজন নিউরোসার্জনের উপর বর্তায়। বাংলাদেশে ব্রেইন টিউমারে আক্রান্ত ব্যক্তি বেশ ভালো পরিমাণেই দেখা যায় এবং সেক্ষেত্রে টিউমার অপসারণের সার্জারি বা শল্যচিকিৎসার কাজ করতে হয় একজন নিউরোসার্জনকে।
মস্তিষ্কে রক্ত জমে যাওয়ার কারণে স্নায়বিক প্রবাহ সচল থাকতে পারে না। রক্ত জমে যাওয়ার ক্ষেত্রে সার্জারি বা অপারেশন করতে হয় একজন নিউরোসার্জনকে। এক্ষেত্রে সমস্যা নির্ণয় করা নিউরোলজিস্টের কাজ এবং নির্ণয় করার পরে নিউরোসার্জনের কাছে জমে যাওয়া রক্ত অপসারণ করতে হয় সার্জারির মাধ্যমে।
মেরুদন্ডের সাথে কিছু নার্ভ বা স্নায়ুর সংযোগ থাকে। কিছু ক্ষেত্রে দেখা যায় মেরুদন্ডের স্নায়ুগুলো সচলভাবে কাজ করছে না মেরুদন্ডের সমস্যা হওয়ায়। এ ধরনের সমস্যা খুঁজে পাওয়া গেলে মেরুদন্ডে প্রয়োজনীয় সার্জারি সম্পন্ন করতে হয়। তাছাড়া ট্রমা, টিউমার, ভাস্কুলার ডিসঅর্ডার, ব্রেইন ও স্পাইন এর বিভিন্ন রোগ ও এর চিকিৎসা নিয়ে কাজ করেন।
👉 আপনি গ্রহণ করতে পারেন আমাদের
#পিপলস_হসপিটাল_লি এর নিউরো সার্জারী এর অত্যাধুনিক চিকিৎসা।
পিপলস হসপিটাল লিঃ। ৫/বি, মালিবাগ চৌধুরীপাড়া, ঢাকা-১২১৯ (খিলগাঁও গভমেন্ট কমিউনিটি সেন্টারের। 01711 072 902, 01912 116 991.
👉 প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধই উত্তম, বিশেষভাবে ব্যাপারটা যখন রোগের প্রাথমিক উপসর্গের।
👉 আমরা অনেকেই বিভিন্ন রোগের প্রাথমিক লক্ষণগুলোকে অবহেলা করে থাকি।
👉 ফলাফলস্বরূপ সাধারণ ব্যাধিও আমাদের চরম ভোগান্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
গাইনী ডাক্তার দেখানোর কথা ভাবছেন? আমাদের 🩺পিপলস হসপিটাল লিঃ🩺 এ প্রতিদিন গাইনী সহ সকল বিভাগের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকগণ নিয়মিত চেম্বার করছেন "আলহামদুলিল্লাহ" ❤️
অধিকাংশ নারীই জানেন না যে, তার যে সমস্যাটি হচ্ছে সেটি আসলে কী। একটু মিলিয়ে নিন।
নিচের সমস্যা গুলো কোনটা আপনার সাথে মিলছে নাতো? গাইনি জনিত সমস্যা বলতে কোন কোন সমস্যা গুলোকে আমরা বুঝি।
➡️ অস্বাভাবিক সাদাস্রাব নির্গত হওয়া।
➡️ অতিরিক্ত মূত্রত্যাগ (প্রস্রাব হওয়া)।
➡️ প্রস্রার করার সময়ে জ্বালাপোড়া করা।
➡️ প্রস্রাবের রাস্তায় সবসময় কমবেশি জ্বালাপোড়া।
➡️ প্রস্রাবের সাথে রক্তপাত হওয়া
➡️ মাসিকের বা পিরিয়ডের সময় অতিরিক্ত ব্যথা,
➡️ মাসিক বা পিরিয়ডের সময় অতিরিক্ত ব্যথা, পিঠ ব্যথা এবং ঘন ঘন প্রস্রাব।
➡️ মাসিকের বা পিরিয়ডের সময় হবার আগেই রক্তপাত হওয়া।
➡️ মাসিক বা পিরিয়ডের সময় অতিরিক্ত রক্তপাত হওয়া।
➡️ মাসিক বা পিরিয়ডের সময় পারহবার পরেও রক্তপাত হওয়া।
➡️ সংক্রমণ কারণে তলপেটে জমা পাথর এর মতো অনুভব হওয়া।
➡️ অসম্ভব ব্যাক পেইন অর্থাৎ কোমর ব্যাথা
➡️ ওজন বেড়ে যেতে পারে আবার হঠাৎ করে কমে যেতে পারে
➡️ সব সময় মেজাজ খিটখিটে থাকা
➡️ যৌন মিলনের পরবর্তীতে রক্তপাত হওয়া।
➡️ যৌন মিলনে অনিহা বা আগ্রহ না থাকা।
➡️ যৌন মিলনের অনিহার কারনে দাম্পত্য জীবনে কলহ সৃষ্টি হয়।
➡️ যোনি থেকে অতিরিক্ত দুর্গন্ধ হকেপারে জটিলতার সংকেত।
➡️ যোনিপথ ভেজা ও স্যাঁতস্যাঁতে থাকায়।
➡️ ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়া আক্রমণের কারণে যৌনিপথ চুলকানো।
➡️ অতিরিক্ত চুলকানির কারণে সেখানে ঘা এর সৃষ্টি হওয়া।
➡️ যোনিপথ দীর্ঘদিন ঘা থাকার কারণে পরবর্তীতে বৃহৎ কোন রোগে রূপান্তর হতে পারে।
➡️ আরো বিভিন্ন ধরনের উপসর্গ দেখা দিতে পারে।
➡️ যেনে নিন, উপর উল্লেখিত সমসার কারণে কিকি জটিলতা বা রোগের লক্ষ্মণ প্রকাশ পেতে পারে।
➡️ অস্বাভাবিকতা বা অতিরিক্ত সাদাস্রাব।
যোনিপথ দিয়ে সাদাশ্রাব নির্গমন হওয়া নারীদের জন্য স্বাভাবিক। যোনিপথকে পরিষ্কার রাখতেই এই প্রক্রিয়াটি ঘটে থাকে। তবে ছত্রাক সংক্রমণের কারণে এই সাদাস্রাবের পরিমাণ, রঙ, গন্ধ পরিবর্তিত হতে পারে। এমনটি হলে চিকিৎসকের কাছে চলে আসুন। কারণ, অনেকসময় এই অস্বাভাবিকতার কারণে হতে পারে সার্ভিকাল ক্যান্সারও।
➡️ অতিরিক্ত মূত্রত্যাগ বা ঘোন ঘোন প্রস্রাব।
পানি বেশি খাওয়া বা স্বাভাবিক কোন কারণে অতিরিক্ত মূত্রত্যাগ হতে পারে। তবে, যোনিপথে সংক্রমণ (ইউটিআই) এবং যৌনতার মাধ্যমে পরিবাহিত সংক্রমণও এর কারণ হতে পারে, অতএব এধরণের সমস্যা দেখা দিলে চলে আসুন ডাক্তারের কাছে ।
➡️ মাসিক বা পরিয়ডে অতিরিক্ত রক্তপাত বা বিনা কারণে রক্তপাত।
পিরিয়ডের সময় রক্তপাত হওয়া স্বাভাবিক। তবে এছাড়াও প্রস্রাবের সাথে রক্তপাত হলে বা রক্তপাত অতিরিক্ত হলে সেটি চিন্তার কারণ। সংক্রমণ, তলপেটে জমা পাথর, সার্ভিকাল ক্যান্সার, মূত্রথলীর ক্যান্সারসহ আরো নানারকম ভয়াবহ কারণ থাকতে পারে এর পেছনে জটিল সমস্যা আছে, তাই ডাক্তারের কাছে আসুন।
➡️ শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনের সময় ব্যথাবোধ করা এবং পরবর্তীতে রক্তপাত।
শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনের সময় ব্যথার কারণে হতে পারে এন্ড্রোমেট্রিয়োসিস, ভ্যাজিনিসমাস এবং ছত্রাক সংক্রমণের মতো ব্যাপারগুলো। অন্যদিকে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনের পর রক্তপাত ঘটলে এর সাথে সার্ভিকাল ক্যান্সার বা সার্ভিকাল পলিপ্সের সম্পর্ক থাকতে পারে। অতএব ডাক্তারের কাছে আসুন।
➡️ যোনি থেকে অতিরিক্ত দুর্গন্ধ হকেপারে জটিলতার সংকেত।
যোনিতে আঁশটে গন্ধ থাকা খুব স্বাভাবিক, অ্যাসিড ক্ষরণ থেকেই কিন্তু আসে এই গন্ধ। কিন্তু তা যদি মাত্রাতিরিক্ত হয় তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করুন। কথা বলুন সমস্যা নিয়ে। লজ্জা পাবেন না। হতে পারে তা কোনও সংক্রমণ জনিত সমস্যা। এছাড়াও যদি যোনিস্থান নোংরা থাকে, প্রতিদিন ঠিকমতো পরিষ্কার করা না হয় তাহলে কিন্তু সেখান থেকেও আসতে পারে একাধিক শারীরিক সমস্যা। দিনের পর দিন এই সমস্যা ফেলে রাখলে কিন্তু জটিলতা বাড়ে।
➡️ অসম্ভব ব্যাক পেইন বা কোমর ব্যথা।
আরো নানা কারণে এই ব্যথা হলেও, এর কারণে হতে পারে এন্ডোমেট্রিয়োসিস, ওভারিয়ান সিস্ট, নানাবিধ প্রদাহ ইত্যাদির মতো ব্যাপারগুলোও। অন্যদিকে মেনোপোজের সময় পার হলেও যদি আপনার রক্তপাত চালু থাকে, সেক্ষেত্রেও ব্যাপারটি গাইনি সমস্যার অন্তর্ভুক্ত হয়ে যায়।
➡️ মনে করেন আপনার এমন কোন সমস্যা নেই। আপনার কি চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে?
আপনার যদি এই সমস্যাগুলোর কোনটাই না থেকে থাকে, তবুও ২৫ বছর বয়সের পর থেকে প্রতি ২-৩ বছর অন্তর অন্তর একবার করে চিকিৎসকের কাছে গিয়ে সার্ভিকাল স্মেয়ার এবং এইচপিভি পরীক্ষা করা উচিত। এগুলোর মাধ্যমে কোন যৌন সম্পর্ক ছাড়াই ক্যান্সারের সেল শরীরে প্রবেশ করতে পারে।
➡️ রোগ পুরোপুরি বিকশিত হওয়ার আগে কোন লক্ষণও প্রকাশ পায় না।
তাই নিয়মিত পরীক্ষা করলে অস্বাভাবিক কোষকে শনাক্ত করা এবং ক্যান্সার প্রতিরোধ করা সহজ হয়ে যায়। এছাড়া, চিকিৎসক রক্ত পরীক্ষা, আলট্রাসাউন্ড টেস্ট ইত্যাদির মাধ্যমে আপনার ওভারিয়ান ক্যান্সারের ব্যাপারেও আপনাকে সতর্ক করতে পারবেন।
➡️ সার্ভিকাল ও ওভারিয়ান ক্যান্সারের চিকিৎসা কী?
সার্ভিকাল ক্যান্সার প্রথম পর্যায়ে ধরা পড়লে কেবল সার্জারি করলেই ঠিক হয়ে যায়। তবে পরবর্তী পর্যায়ে কেমোথেরাপি এবং রেডিওথেরাপি- দুটোরই দরকার পড়ে। অন্যদিকে, ওভারিয়ান ক্যান্সার সাধারণত শেষের দিকেই শনাক্ত হয় বেশি। ফলে কেমোথেরাপি ও সার্জারি দুটোই একসাথে করা হয় এর চিকিৎসা হিসাবে।
➡️ ইউটেরাইন ফাইব্রয়েডস কী, এর চিকিৎসাই বা কেমন?
জরায়ুর গায়ে জন্ম নেওয়া টিউমরকে ফাইব্রয়েডস বলা হয়। এদের মাধ্যমে ক্যান্সার জন্ম নেয় না। পিরিয়ডের সময় অতিরিক্ত ব্যথা, পিঠ ব্যথা এবং ঘন ঘন প্রস্রাব ফাইব্রয়েডসের লক্ষণ। সাধারণত, এটি এমনিতেই বা কিছু ওষুধ সেবন করলেই সেরে যায়। তবে বেশি সমস্যা হলে চিকিৎসকেরা এক্ষেত্রে সার্জারির পরামর্শও দিয়ে থাকেন। এছাড়াও বহুবিধ সমস্যা বা জটিলতা সৃষ্টি হতে পারে।
➡️ উপরোক্ত যে কোন একটি সমস্যা যদি আপনার থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই ডাক্তার এর পরমর্শ নিবেন।
➡️ যেনে নিন গাইনি ডাক্তার কোথায় কোথায় পাবেন?
প্রত্যেকটি হাসপাতাল বা মেডিকেল কলেজেই গাইনি ডাক্তার পাবেন। তবে সরকারি হাসপাতাল গুলোতে অতিরিক্ত রোগীর কারণে ডাক্তার গন চিকিৎসা সেবা দিতে হিমসিম খান সে ক্ষেত্রে আপনাকে ধৈর্যের সাথে সময় নিয়ে চিকিৎসা সেবা নিতে হবে।
➡️ চিকিৎসার জন্য বিকল্প কোন ব্যবস্থা আছে কি?
আপনি যদি মনে করেন দ্রুততম সময়ের মধ্যে সহজে বিশেজ্ঞ ডাক্তার দেখাবেন তাহলে, পিপলস হসপিটাল লিঃ বিশেষজ্ঞ ডাক্তার গন চেম্বার করে থাকেন। আমাদের সাথে যোগাযোগ করিলে আমরা আপনার উপযুক্ত ডাক্তার নির্বাচন করে দিবো, এতে করে বেচে জাবে আপনার বারবার ডাক্তার বদলানোর ঝামেলা ও সময়, বেচে যাবে আপনার মুল্যবান অর্থ।
সহকারী অধ্যাপক ডাঃ জান্নাতুল হোসনা
এমবিবিএস, ডিজে, এফসিপিএস (গাইনী এন্ড অবস), প্রসূতি ও স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ ও সার্জন ল্যাপারোতি সাহা প্রেগনেন্সিতে বিশেষ প্রশিক্ষণ প্রা সহকারী অধ্যাপক, গাইনী এন্ড অবস বিভাগ, ইনস্টিটিউট অফ চাইল্ড এন্ড মাদার হেলথ, ঢাকা।
সহকারী অধ্যাপক ডাঃ জান্নাত পারভিন
এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য), এফসিপিএস (গাইনী অবস) সহকারী অধ্যাপক, এসএমসি, প্রসূতি ও ফ্রী রোগ বিশেষজ্ঞ ও সার্জন ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারি ও হাইরিক্স প্রেগনেন্সিতে বিশেষ প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত।
ডাঃ মুনমুন ইসলাম
এমবিবিএস (ঢাকা), বিসিএস (স্বাস্থ্য), এফসিপিএস (গাইনী এন্ড অবস) এফসিপিএস (প্রজনন এন্ডোক্রিনোলজি এবং বন্ধ্যাত্ব ইনকোর্স, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (পিজি হসপিটাল)
প্রসূতি ও স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ ও সার্জন।
ডাঃ কামরুন নাহার
এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য), এফসিপিএস, এফসিপিএস (গাইনী এন্ড অবস) স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ এন্ড মিটফোর্ড হাসপাতাল ঢাকা। স্ত্রীরোগ ও প্রসূতিবিদ্যা বিশেষজ্ঞ সার্জন।
ডাঃ আলেয়া সুলতানা
এমবিবিএস, এমএস (গাইনী এন্ড অবস)
প্রসূতি ও স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ ও সার্জন, সরকারি কর্মচারী হাসপাতাল। ল্যাপারোস্কপিক সার্জারি ও হাইরির প্রেগনেন্সিতে বিশেষ প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত।
ডাঃ ইসরাত ইলাহি ইলা
এমবিবিএস, পিজিটি (গাইনী এন্ড অবস) সিসিডি (বারডেম), ডিএমইউ, প্রসূতি ও ফ্রী রোগ বিশেষজ্ঞ ও সার্জন।
পিপলস হসপিটাল লিঃ। ৫/বি, মালিবাগ চৌধুরীপাড়া, ঢাকা-১২১৯ (খিলগাঁও গভমেন্ট কমিউনিটি সেন্টারের। 01711 072 902, 01912 116 991.
সহকারী অধ্যাপক
ডাঃ মোঃ আরিফুল ইসলাম (আরিফ)
(এমবিবিএস, এফসিপিএস (ইএনটি)
সহকারী অধ্যাপক, ইএনটি রোগ বিভাগ, বাংলাদেশ মেডিকেল কলেজ এন্ড হসপিটাল। কানের মাইক্রো এবং নাকের ফেস সার্জারি উচ্চতর প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত।
ভাল মানের নাক কান গলা চিকিৎসকদের মধ্যে সহকারী অধ্যাপক ডাঃ মোঃ আরিফুল ইসলাম (আরিফ) একজন অন্যতম নাক কান গলার ডাক্তার। তিনি পিপলস হাসপাতাল এ নিয়মিত নাক কান গলা ও টনসিল নিয়ে যাবতীয় সমস্যার চিকিৎসা করে থাকেন।
ডাঃ মোঃ আরিফুল ইসলাম যেসব নাক কান গলার চিকিৎসা করেন।
➡️ নাকের রোগ সমূহ
➡️ নাকের রোগসমুূহের চিকিৎসা
➡️ নাকের ইনফেকশন
➡️ নাকের অ্যালার্জি
➡️ নাক দিয়ে রক্ত পড়া
➡️ পলিপ ও এডিনয়েড
➡️ জটিল সাইনাসের ইনফেকশন
➡️ নাকের ভিতর ঘা
➡️ নাকের মাংস বৃদ্ধি
➡️ নাকের ফাংগাল ইনফেকশন
➡️ নাকের ক্ষয়রোগ
➡️ শীতের সময় নাক বন্ধ থাকা
➡️ দীর্ঘদিন ধরে নাকের শ্লেষ্মা সমস্যা
➡️ নাকের বিভিন্ন রোগের চিকিৎসা
➡️ কানের রোগ সমূহ
➡️ কানের রোগসমুূহের চিকিৎসা
➡️ কানের ভেতর শোঁ শোঁ শব্দ হওয়া
➡️ ক্ষেত্রবিশেষে এর সঙ্গে মাথা ঘুরানো
➡️ কানে ইনফেকশন
➡️ কানে কম শোনা
➡️ কানের ভেতরে ক্যান্সার
➡️ কান পাকা রোগ
➡️ কানে অস্বস্তিকর অনুভূতি হওয়া
➡️ কানে ব্যথা
➡️ চুলকানি ও পানি ঢুকে যন্ত্রণা
➡️ কান পচা রোগ
➡️ কানের পর্দা ছিদ্র হয়ে যাওয়া
➡️ কানে শ্রবণশক্তি কমে যাওয়া
➡️ কানের শ্রবণ সমস্যা
➡️ কানের বিভিন্ন রোগের চিকিৎসা
➡️ গলার রোগ সমূহ
➡️ গলার রোগসমুূহের চিকিৎসা
➡️ গলার স্বরের পরিবর্তন হওয়া
➡️ গলা ফোলা রোগ
➡️ গলাব্যথা
➡️ গলার ভিতরে মাংস বৃদ্ধি
➡️ গলার টিউমার
➡️ গলার পাশে গুটি
➡️ টনসিল
➡️ খুসখুসে কাশি
➡️ গলার অ্যালার্জি
➡️ মুখ গহ্বরে ব্যথা
➡️ ফ্যারিংসে প্রদাহ
➡️ ঢোঁক গিলতে কষ্ট হওয়া
➡️ গলায় কফ জমে থাকা
➡️ গলার বিভিন্ন রোগের চিকিৎসা
যাদের উপর উল্লিখিত সমস্যা গুলো আছে তারা সহযোগী অধ্যাপক ডাঃ মোঃ আরিফুল ইসলাম (আরিফ) সাহেব এর স্বর্ণপর্ণ হয়ে চিকিৎসা গ্রহণ করতে পারেন।
এছাড়া অর্শ- পাইলস, গেজ- এনালফিসার, ভগন্দর- ফিস্টুলা, রেক্টাম পলিপ রোগ জটিল বা ক্যন্সার না হলে বিনা অপারেশনে চিকিৎসা করা হয় "ইনশাল্লাহ" উল্লেখিত রোগ সমূহ ১৯৯০ সাল থেকে সুনামের সাথে বিনা অপারেশনে চিকিৎসা সেবা দিয়ে আসছে। চিকিৎসকঃ এ.আর মোঃ নাসির উদ্দিন তালুকদার।
পিপলস হসপিটাল লিঃ। ৫/বি, মালিবাগ চৌধুরীপাড়া, ঢাকা-১২১৯ (খিলগাঁও গভমেন্ট কমিউনিটি সেন্টারের। 01711 072 902, 01912 116 991.
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Contact the business
Telephone
Address
Hatirjheel, West Merul, Gulshan
Dhaka
1212
Opening Hours
Monday | 12:00 - 00:00 |
Tuesday | 12:00 - 00:00 |
Wednesday | 12:00 - 00:00 |
Thursday | 12:00 - 00:00 |
Friday | 12:00 - 00:00 |
Saturday | 12:00 - 00:00 |
Sunday | 12:00 - 00:00 |
Dhaka, 1207
we share our experience regarding Trauma, Casualty cases in private hospital
House: 1, Road: 8, Bosilla Garden City, Mohammadpur
Dhaka, 1207
Digito, the trusted name in the health and digital gadget sector of Bangladesh. We are ready to serv
Mirpur Road
Dhaka
Living a healthy life is the ultimate choice.Knowledge is a must. So for ensuring the utmost thing and to aware people about different health problems and solutions is my passiona...
Gulshan Grace, CWS (C), 8 South Avenue, Apt-5B, Bir Uttam Ak Khandakar Rd
Dhaka, 1212
Our Audiologist Specializes In Hearing Loss and Tennitus Treatments. Our Aim Is To Make Our Patients
Dhaka, 1341
আমাদের এইখানে সব রোগের ডক্টর আছে। এবং সব রকম এর টেস্ট করানো হয়।