Nandi Law Office

Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Nandi Law Office, Lawyer & Law Firm, AsmaManjil, (Court Kaji Office Building) 14/A, Court House Street 2nd Floor, Room No. 304, Dhaka.

05/03/2024

◾আইনের সঙ্গে সংঘাতে জড়ানো (আসামি) শিশুর স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দির আইনগত কোনো সাক্ষ্য মূল্য নেই বলে হাইকোর্ট এক রায়ে উল্লেখ করেছেন। আদালত বলেছেন, অপরাধ স্বীকার করে শিশুর দেওয়া জবানবন্দির (স্বীকারোক্তি) ভিত্তিতে তাকে দোষী প্রমাণ করা যাবে না।

‘মো. আনিস মিয়া বনাম রাষ্ট্র’ নামে এক মামলায় হাইকোর্টের তিন সদস্যের বৃহত্তর বেঞ্চ থেকে এ সিদ্ধান্ত এসেছে। বিচারপতি মো. শওকত হোসেন (বর্তমানে অবসরপ্রাপ্ত), বিচারপতি মো. রুহুল কুদ্দস ও বিচারপতি এ এস এম আবদুল মোবিনের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের বৃহত্তর বেঞ্চ ২০১৯ সালের ২৮ আগস্ট ওই রায় দেন।

|||রায়ে বলা হয়, আইনের সঙ্গে সংঘাতে জড়িত শিশুর বিচারের এখতিয়ার শিশু আদালতের। দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল কোনোভাবে শিশু আদালতের এখতিয়ার প্রয়োগ করতে পারে না। অপরাধ যাই থাকুক না কেন শিশুদের ক্ষেত্রে দশ বছরের বেশি আটকাদেশ দেওয়া যাবে না।|||‌‌

#সংক্ষেপে মামলার ফ্যাক্ট + যে জন্য আপিল হয়েছিলোঃ
উল্লেখ্য, একটি হত্যা মামলায় ২০১১ সালে ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-৪ এবং শিশু আদালতের রায়ে এক শিশুর দশ বছরের কারাদণ্ড হয়। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ও ১৯৭৪ সালের শিশু আইনে ওই সাজা দেওয়া হয়। এর বিরুদ্ধে শিশুটির পক্ষে হাইকোর্ট আপিল করা হয়। এ মামলায় অন্য কয়েকজন আসামির মৃত্যুদণ্ড হয়। তাদের ডেথ রেফারেন্স (মৃত্যুদণ্ড অনুমোদন) ও শিশুটির আপিল হাইকোর্টের দ্বৈত বেঞ্চে শুনানির জন্য ওঠে। আইনের সঙ্গে সংঘাতে জড়িয়ে পড়া ওই শিশুর জবানবন্দি গ্রহণ করা হয় ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায়। এই জবানবন্দি গ্রহণের যৌক্তিকতা ও শিশু আদালতের এখতিয়ারসহ গুরুত্বপূর্ণ আইনগত প্রশ্ন জড়িত থাকায় বৃহত্তর বেঞ্চ গঠন করার জন্য বিষয়টি তখন প্রধান বিচারপতির কাছে পাঠানো হয়। ২০১৮ সালের ২ অক্টোবর প্রধান বিচারপতি ওই বৃহত্তর বেঞ্চ গঠন করে দেন। তিন সদস্যের বেঞ্চের রায়ে আনিসের সাজা বাতিল ঘোষণা করা হয়।

25/02/2024

গর্ভের সন্তানের লিঙ্গ প্রকাশ করা যাবে না বলে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। এ সংক্রান্ত নীতিমালা হাসপাতাল, ডায়গোনস্টিক সেন্টারগুলোকে কঠোরভাবে মেনে চলার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

রোববার (২৫ ফেব্রুয়ারি) বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন।মাতৃগর্ভের শিশুর লিঙ্গ পরিচয় রোধে নীতিমালা বা নির্দেশনা তৈরি করতে বিবাদীদের ব্যর্থতা কেন অবৈধ ও আইনগত কর্তৃত্ব বহির্ভূত ঘোষণা করা হবে না এবং অনাগত শিশুর লিঙ্গ পরিচয় নির্ধারণে নীতিমালা তৈরি করতে বিবাদীদের কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, এই মর্মে জারি করার রুল নিষ্পত্তি করে এ রায় দিয়েছেন আদালত।

আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি কেরন অ্যাডভোকেট ইশরাত হাসান। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী তীর্থ সলিল রায়। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত দাশগুপ্ত।

গত ২৯ জানুয়ারি মাতৃগর্ভে থাকা অবস্থায় অনাগত শিশুর লিঙ্গ প্রকাশ করা যাবে না মর্মে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের গঠিত কমিটির প্রতিবেদন হাইকোর্ট দাখিল করা হয়। এই নীতিমালা অনুযায়ী কোনো ব্যক্তি, হাসপাতাল, ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ল্যাবরেটরি কোনো লেখা বা চিহ্ন বা অন্য কোনো উপায়ে শিশুর লিঙ্গ প্রকাশ করতে পারবে না।

‘National Guideline regarding Prenatal Gender Selection in Bangladesh’ নামে এই নীতিমালায় বলা হয়েছে–

১. কোনো ব্যক্তি, হাসপাতাল, ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ল্যাবরেটরি কোনো লেখা বা চিহ্ন বা অন্য কোনো উপায়ে শিশুর লিঙ্গ প্রকাশ করতে পারবে না।

২. এ বিষয়ে কোনোরকম বিজ্ঞাপন দিতে পারবে না।

৩. সরকারের মন্ত্রণালয়গুলো ডাক্তার, নার্স, পরিবার পরিকল্পনা কর্মী, টেকনিশিয়ান কর্মীদের নেতিবাচক ফলাফল সম্পর্কে ট্রেনিং দেবে এবং নৈতিকতা ও পেশাগত আচরণ বিষয়ে ট্রেনিং দেবে।

৪. হাসপাতাল, ডায়াগনস্টিক সেন্টারসহ মেডিকেল সেন্টারগুলো এ সংক্রান্ত সব ধরনের টেস্টের ডাটা সংরক্ষণ রাখবে।

৫. হাসপাতাল, ডায়াগনস্টিক সেন্টারসহ মেডিকেল সেন্টারগুলো ডিজিটাল ও প্রিন্ট মাধ্যমে লিঙ্গ সমতা এবং কন্যাশিশুর গুরুত্ব তুলে ধরে বিভিন্ন মেসেজ প্রচার করবে।

২০২০ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি মাতৃগর্ভে থাকা অবস্থায় অনাগত শিশুর লিঙ্গ পরিচয় রোধে নীতিমালা তৈরি করতে রুল জারি করেন হাইকোর্ট।

রুলে অনাগত শিশুর লিঙ্গ পরিচয় রোধে নীতিমালা বা নির্দেশনা তৈরি করতে বিবাদীদের ব্যর্থতা কেন অবৈধ ও আইনগত কর্তৃত্ব বহির্ভূত ঘোষণা করা হবে না এবং অনাগত শিশুর লিঙ্গ পরিচয় নির্ধারণে নীতিমালা তৈরি করতে বিবাদীদের কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা জানতে চান হাইকোর্ট।

বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল জারি করেছিলেন। হাইকোর্টের রুলের পর নীতিমালা তৈরির জন্য কমিটি গঠন করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।

রুল জারির পর রিটকারী আইনজীবী ইশরাত হাসান বলেছিলেন, ভারতে আইন করে গর্ভজাত সন্তানের লিঙ্গ নির্ধারণ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। গর্ভের শিশুর লিঙ্গ নির্ধারণ করা হলে প্রসূতি মায়ের মানসিক চাপ তৈরি হয়। অনেক ক্ষেত্রে পারিবারিক চাপে গর্ভপাত করার ঘটনাও ঘটে।

২০২০ সালের ২৬ জানুয়ারি গর্ভের শিশুদের লিঙ্গ পরিচয় জানার উদ্দেশে পরীক্ষা ও লিঙ্গ পরিচয় প্রকাশ বন্ধের নির্দেশনা চেয়ে জনস্বার্থে রিট করেন অ্যাডভোকেট ইশরাত হাসান।

03/01/2024
Photos from Nandi Law Office's post 29/08/2023

বিগত ২৩/০৮/২০২৩ইং তারিখ মহামান্য রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে বিভিন্ন জেলার ল্যান্ড সার্ভে আপিল ট্রাইবুনাল গঠন করা হয়েছে।
জমীর রেকর্ড সংশোধনের মামলার বিষয়ে সংক্ষুব্ধ ব্যাক্তির উচ্চ আদালতে যাওয়ার সুযোগ উন্মোচন হল।

03/08/2023

স্ত্রী অন্য কারো হাত ধরে চলে গেলে আপনার করণীয়:

বর্তমান সমাজে হরহামেশাই একজনের স্ত্রীকে অন্য একজন ভাগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে যার ফলে স্বামী ঠিক কি করতে হবে বুঝে উঠতে পারে না তার কোনো আইনি প্রতিকার আছে কিনা সেটাও সে বুঝতে পারে না সুতরাং আজকের আলোচনার বিষয় যদি কোন ব্যক্তি অন্য কোনো ব্যক্তির স্ত্রীকে ভাগিয়ে নিয়ে চলে যায় তাহলে তার করণীয়।

বেশিরভাগ এরকম ঘটনার ক্ষেত্রে দেখা যায়, যে ব্যক্তি অন্য কোনো ব্যক্তির স্ত্রীকে ভাগিয়ে নিয়ে যায় সে খুব দ্রুতই অন্যর স্ত্রীকে বিয়ে করে নেয় যা কোনভাবেই আইনসম্মত নয়।

একজন স্ত্রীর বৈবাহিক অবস্থা বিদ্যমান থাকা অবস্থায় অন্য কারো সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হতে পারবে না যদি কোন স্ত্রী বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ থাকা অবস্থায় অন্য কারো সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয় তাহলে পরবর্তী বিবাহ অবৈধ বলে গণ্য হবে এবং তার কোনো কার্যকারিতা নাই।

অন্যের স্ত্রীকে ভাগিয়ে নেওয়ার পরঅবশ্যই পূর্ববর্তী স্বামীকে তালাকের নোটিশ প্রদান করতে হবে এবং তালাক প্রদানের তিন মাস পর তালাক কার্যকর হলে তখনই কেবল তাকে বিয়ে করতে হবে এবং এ ধরনের বিয়ে বৈধ।

যদি কারোর স্ত্রী বিবাহ বিদ্যমান থাকা অবস্থায় অন্য কারো হাত ধরে পালিয়ে গিয়ে বিয়ে করে তাহলে সে ব্যক্তি স্ত্রীর বিরুদ্ধে দণ্ডবিধির 494 ধারার অধীনে মামলা করতে পারবে এবং এরকম অপরাধের শাস্তি 7 বছর পর্যন্ত হতে পারে।

শেয়ার করে অন্যদের জানার সুযোগ করে দিন।

14/05/2023

#ঋণগ্রহীতা ঋণ শোধে ব্যর্থ হলে গ্যারান্টরের সম্পত্তি নিলামে তুলতে বাধা নেই:

সুপ্রিম কোর্টের ঐতিহাসিক রায়।

#চলতি বছরের জানুয়ারিতে একটি আপিল নিষ্পত্তি করে দেশের সর্বোচ্চ আদালত রায় দেন যে গ্যারান্টররা রিট দায়ের করে নিলাম কার্যক্রম বন্ধ করতে পারবে না। ফলে কোনো ঋণগ্রহীতা ঋণ শোধে ব্যর্থ হলে তার গ্যারান্টরের (জামিনদার) সম্পত্তি নিলামে তোলার পথ পরিষ্কার হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের এই ঐতিহাসিক রায়ের ফলে ঋণ গ্যারান্টারদের জন্য আর সহজে গা বাঁচানোর পথ নেই।

#সম্প্রতি সুপ্রিম কোর্টের প্রকাশিত পূর্ণাঙ্গ রায়ে স্পষ্ট করা হয়েছে যে, অর্থ ঋণ আদালত আইন-২০০৩ অনুযায়ী কোনো গ্যারান্টরের সম্পত্তি নিলামে তুলে ব্যাংকের পাওনা সমন্বয় করতে কোনো বাধা নেই।

#এখন থেকে ব্যাংক বা অন্য আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে কেউ ঋণ নিতে চাইলে তার গ্যারান্টর হওয়ার আগে দুবার ভেবে-চিন্তে সিদ্ধান্ত নেওয়াটাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে। কারণ গ্যারান্টররা আর মূল ঋণগ্রহীতাদের থেকে সম্পর্ক চিন্ন করে গা বাঁচাতে পারবে না। মূল ঋণগ্রহীতা খেলাপি হলে আদালতের স্থগিতাদেশকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে সুদসহ পুরো ঋণ শোধের দায়ও এড়াতে পারবে না তারা।

#মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণ:

বিভিন্ন মেশিনারিজ আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান একে আলী ট্রেডার্স ২০০৮ সালে অগ্রণী ব্যাংকের গাজীপুরের একটি শাখা থেকে ১১ কোটি টাকা ঋণ নেয়। প্রতিষ্ঠানটির স্বত্বাধিকারী আলী রেজা শাওন তার কিছু সম্পত্তি ব্যাংকের কাছে বন্ধক রাখার পাশাপাশি তার বন্ধু, ব্যবসায়ী দেওয়ান মুরাদ হোসেনকে ঋণের গ্যারান্টর করেন।

কিন্তু ২০১১ সালে এই ঋণটি খেলাপি ঋণে পরিণত হয়। তখন একে আলী ট্রেডার্সের কাছে সুদ-আসলে ব্যাংকের পাওনা দাঁড়ায় ১৯ কোটি টাকা। ব্যাংক এই খেলাপি ঋণ আদায়ে গাজীপুর অর্থ ঋণ আদলতে মামলা করে। ওই মামলায় আলী রেজা শাওনকে করা হয় মূল বিবাদী। পাশাপাশি গ্যারান্টর দেওয়ান মুরাদ হোসেনকেও বিবাদী করা হয়।

#২০১৫ সালে আদালত এক রায়ে বন্ধক রাখা সম্পত্তি নিলামে তুলে বিক্রি করে ব্যাংকের পাওনা আদায়ের নির্দেশ দেন। এরপর ব্যাংক নিয়ম অনুযায়ী নিলাম ডাকে। কিন্তু কোনো বিডার না পেয়ে ঋণের বিপরীতে বন্ধক রাখা সম্পত্তি দখলে নেয় ব্যাংক। সেখান থেকে ব্যাংকের পাওনা টাকার মাত্র অর্ধেক উঠে আসে।
এরপর ব্যাংক বাকি পাওনা আদায়ে নির্দেশনা চেয়ে জুন মাসে আবার আদালতে আবেদন করে। আদালত গ্যারান্টরের সম্পত্তি—একটি অটো রাইস মিল ও একটি রেস্ট হাউস—বিক্রি করে বাকি পাওনা টাকা আদায়ে ডিক্রি জারি করেন।

#কিন্তু ওই নিলাম আদেশ স্থগিত করার জন্য গ্যারান্টর হাইকোর্টে রিট আবেদন করেন। ২০১৬ সালে হাইকোর্ট ওই নিলাম কার্যক্রমের ওপর ছয় মাসের স্থগিতাদেশ দেন।
ওই বছরই ব্যাংক হাইকোর্টের আদেশের বিরুদ্ধে লিভ-টু-আপিল দায়ের করলে আপিল বিভাগের চেম্বার জজ আদালত হাইকোর্টের আদেশ বহাল রাখেন এবং আপিলটি প্রধান বিচারিপতির নেততৃত্বাধীন পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে শুনানির জন্য পাঠিয়ে দেন।

#সেই আপিল এ বছরের জানুয়ারি মাসে নিষ্পত্তি করে আপিল বিভাগ হাইকোর্টের আদেশ বাতিল করে রায় ঘোষণা করেন।

#আদালতের রায় ও পর্যবেক্ষণ

পূর্ণাঙ্গ রায়ে আদালত বলেন, অর্থ ঋণ আদালত আইন ২০০৩ অনুযায়ী কোনো গ্যারান্টরের সম্পত্তি নিলামে তুলে ব্যাংকের পাওনা সমন্বয় করতে কোনো বাধা নেই।
রায়ে বলা হয়, অর্থ ঋণ আদালত আইন ২০০৩-এর ৬(৫) ধারার ক্ষমতাবলে মূল ঋণগ্রহীতা ঋণখেলাপি হলে আর্থিক প্রতিষ্ঠান ওই ঋণের গ্যারান্টরের বিরুদ্ধে মামলা করতে পারবে।
এতে বলা হয়, আদালতের দেওয়া রায়, আদেশ বা ডিক্রি সব বিবাদীর বিরুদ্ধে যৌথভাবে ও পৃথক পৃথকভাবে কার্যকর হবে।
ডিক্রি জারির মাধ্যমে দাবি আদায়ের ক্ষেত্রে আদালত প্রথমে মূল খেলাপির সম্পত্তি এবং তারপর যতটা সম্ভব গ্যারান্টরের সম্পত্তি সংযুক্ত করবেন বলে রায়ে উল্লেখ করা হয়েছে।

তবে গ্যারান্টর যদি বাদীর পক্ষে ডিক্রির দাবি পরিশোধ করে, তবে উল্লিখিত ডিক্রি যথাক্রমে তাদের অনুকূলে স্থানান্তর করা হবে এবং তারা খেলাপির বিরুদ্ধে সেটি প্রয়োগ করতে পারবে বলেও উল্লেখ করা হয়েছে রায়ে।
আপিল বিভাগ রায়ের পর্যবেক্ষণে বলেন, এরকম বিষয়ে অনেকসময় হাইকোর্টকে ভুল বুঝিয়ে গ্যারান্টর বা ঋণ খেলাপিরা নিজেদের পক্ষে আদেশ নেয়। আর হাইকোর্ট অনেকসময় আইনের ‘মূল স্পিরিট’ বুঝতে ব্যর্থ হন।
এরকম বিষয়ে রিট হলে হাইকোর্টকে সাবধানতার সঙ্গে বিচারকাজ পরিচালনার জন্য নির্দেশনা দিয়েছেন আপিল বিভাগ।

#গ্যারান্টররা বিপাকে যে কারণে:

ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে নেওয়া ঋণের বিপরীতে জামানত হিসাবে প্রায় সব ক্ষেত্রেই জামিনদার বা গ্যারান্টর হিসাবে এক বা একাধিক ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান গ্যারান্টি দিয়ে থাকে। ঋণ খেলাপি হলে গ্যারান্টরের ওপরও দায় বর্তায় ঋণ পরিশোধের জন্য। আর সেজন্যই ঋণ না নেওয়া সত্ত্বেও গ্যারান্টররাও ঋণখেলাপি হয়। আর তাই ঋণ খেলাপি হলে ঋণ আদায়ের জন্য কেবল ঋণগ্রহীতা নয়, গ্যারান্টরের বিরুদ্ধেও মামলা করার বিধান রয়েছে বিদ্যমান অর্থ ঋণ আদালত আইনে।

#গ্যারান্টরদের যত রিট:

সুপ্রিম কোর্ট সূত্রে জানা গেছে, গত ৫ বছরে গ্যারান্টররা তাদের সম্পত্তি নিলামে বিক্রি করে ব্যাংকের পাওনা সমন্বয় করার বিরুদ্ধে ১৩ হাজার ৬৪১টি রিট দায়ের করেছে। দায়ের হওয়া রিটগুলোর সঙ্গে প্রায় ৪০ হাজার কোটি টাকার অনাদায়ী ঋণ জড়িত। আর এসব রিটের মধ্যে ৮০ শতাংশ আদেশ গেছে রিটকারীদের পক্ষে।

২০২২ সালে গ্যারান্টররা ৩ হাজার ১৪৪টি রিট পিটিশন দায়ের করে, যার মূল মামলার সঙ্গে জড়িত খেলাপি ঋণের পরিমাণ প্রায় ৯ হাজার কোটি টাকা। ২০২১ সালে এমন পিটিশনের সংখ্যা ছিল ২ হাজার ৮৬২টি, যার মূল মামলার সঙ্গে জড়িত খেলাপি ঋণের পরিমাণ প্রায় ৬ হাজার ৪০০ কোটি টাকা।
আর ২০২০ সালে পিটিশন ছিল ২ হাজার ১১৩টি, যার মূল মামলার সঙ্গে জড়িত খেলাপি ঋণের পরিমাণ প্রায় ৫ হাজার ৮০০ কোটি টাকা। ২০১৯ সালে গ্যারান্টররা ২ হাজার ৯৭৬টি রিট পিটিশন করে, যার মূল মামলার সঙ্গে জড়িত খেলাপি ঋণের পরিমাণ প্রায় ৮ হাজার কোটি টাকা। আর ২০১৮ সালে সংখ্যাটি ছিল ২ হাজার ৫৪৬, যার মূল মামলার সঙ্গে জড়িত খেলাপি ঋণের পরিমাণ প্রায় ১১ হাজার কোটি টাকা।

#কী হবে এসব রিটের:

আপিল বিভাগের রায়ে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে যে, গ্যারান্টরদের নতুন যেকোনো রিট হাইকোর্ট যাতে সাবধানতার সঙ্গে শুনানি করেন এবং আদেশ দেন। আর পুরনো রিটগুলো দ্রুত নিষ্পত্তি করতে হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট বেঞ্চগুলোকেও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
ঋণ খেলাপিরা নানা কৌশলে হাইকোর্টে এসে ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুরোর (সিআইবি) তালিকা থেকে নাম কাটার জন্য রিট করত। আপিল বিভাগের ঐতিহাসিক রায়টির ফলে এখন সেটি প্রায় বন্ধ। নিলাম ঠেকাতে গ্যারান্টরদের যেসব রিট এখনও হাইকোর্টে পেন্ডিং আছে, আপিল বিভাগের রায় অনুযায়ী সেগুলো খারিজ হবে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।

#অর্থ ঋণ আদালতে যত গ্যারান্টর মামলার ফাঁদে:

প্রায় ১ লাখ ৬০ হাজার কোটি টাকা খেলাপি ঋণ আদায় করতে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর দায়ের করা প্রায় ৭২ হাজার মামলা দেশের বিভিন্ন অর্থ ঋণ আদালতে এখন পর্যন্ত পেন্ডিং রয়েছে।
ঢাকায় চারটি অর্থ ঋণ আদালতে চলমান মামলা প্রায় ২৬ হাজার। এসব মামলায় ‘গ্যারান্টর’ বিবাদী হিসেবে রয়েছে প্রায় ৫০ হাজার জন। ঢাকার আদালতে এসব মামলার সঙ্গে জড়িত প্রায় ৭০ হাজার কোটি টাকা।

তথ্যসূত্র: LawyersClub

13/05/2023

আপাতত কালো কোট এবং গাউন পরিধান না করেই বিজ্ঞ আইনজীবীবৃন্দ শুনানিতে অংশ গ্রহণ করতে পারবেন।

পহেলা বৈশাখ থেকে ভূমি উন্নয়ন কর দিতে হবে শুধু অনলাইনে 13/04/2023

১৪৩০ পহেলা বৈশাখ হইতে শুধুমাত্র অনলাইনে ভূমি উন্নয়ন কর দেওয়া যাবে।

পহেলা বৈশাখ থেকে ভূমি উন্নয়ন কর দিতে হবে শুধু অনলাইনে পহেলা বৈশাখ (১৪ এপ্রিল) থেকে সারা দেশে ক্যাশলেস ভূমি উন্নয়ন কর ব্যবস্থা চালু করবে ভূমি মন্ত্রণালয়। এদিন থেকে ভূমি ...

Photos from Nandi Law Office's post 04/01/2023

#বিয়ে করা খরচ ও বেড়ে গেলো।

মুসলিম বিবাহ ও তালাক এর রেজিষ্ট্রেশন আইন-১৯৭৪ইং।
বিবাহ রেজিষ্ট্রেশন ফিস প্রতি লাখে ১৪০০ টাকা।
৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ৭০০০ হাজার টাকা।
৫ লাখের পরে পরবর্তী প্রতি লাখে ১০০ টাকা অতিরিক্ত যোগ হবে।

31/12/2022

জানুয়ারি ২০২৩ হতে নির্ধারিত বাজার মূল্যে জমি রেজিস্ট্রেশন হবে।

05/12/2022

ফৌজদারি বিচার: আসামির জয়জয়কার
আমরা সকলেই জানি জামিনযোগ্য অপরাধে জামিনে বা নিজ বন্ডে মুক্ত হওয়া সিআরপিসি’র ৪৯৬ ধারায় আসামির আইনগত অধিকার। ছেলে যদি বাবাকেও পিটায় তাহলে ম্যাজিস্ট্রেট অপরাধি সন্তানকে পিনল কোড, ১৮৬০ এর ৩২৩ ধারার অপরাধ গণ্যে জামিনে মুক্ত করতে বাধ্য। না করলে বরং ম্যাজিস্ট্রেট সাহেব আইনভংগ করলেন। তো আসামির পাল্লাভারি। এখন বাবাকেই প্রমাণ করতে হবে তিনি আসলেই লাঞ্চিত হয়েছেন কিনা। কিন্তু সিআরপিসি ৪৯৭-তে যখন বললো মৃত্যুদন্ড বা যাবজ্জীবন দন্ড হয় এমন অপরাধের জন্য আসামিকে জামিনে মুক্ত করা যাবে না। তখনও সিআরপিসি আসামির পাশে ১৬৭ উপধারা নিয়ে। তদন্ত ১২০ দিনে শেষ হয়নি তো আসামিকে মুক্ত করেন। যে পুলিশ তদন্ত শেষ করলো না বা কেন শেষ করা গেল না সে বিষয়ে ব্যাটা সিআরপিসি কিছুই বললো না উল্টো ১৫৬ ধারায় আদালতকে শাসালো তদন্ত নিয়ে যেন কিছু বলা না হয়। শুধু তাই নয় আসামিকে জামিনে মুক্ত করার ক্ষেত্রে উচ্চ আদালতও কম যায় না। বিখ্যাত সব লইয়ার সেই বয়ানে সদা ব্যস্ত কি করে আসামিকে জামিনে মুক্ত করা যায়। যদিও আসামি আদালতকে জামিন দেওয়ার কথা ছিল। আমাদের মুরুব্বিরা তাও আসামি পক্ষে চালু করে গেল গত ১০০ বছর।
আদালত কাউকে বিচারে মৃত্যুদন্ড দিলেন আর দন্ডিত যদি দন্ডমুন্ডের কর্তা হন তো মহামান্য প্রেসিডেন্ট সংবিধানের ৪৯ অনুচ্ছেদ নিয়ে তার সহায়তায় আসতে পারেন বা সদাশয় সরকার পিনল কোড, ১৮৬০ এর ৫৪ ধারায় সাহায্য করতে প্রস্তুত হলে কেউ তাকে বাধা দিতে পারবে না। এ ক্ষেত্রে সিআরপিসি’র ৪০১ ধারাও কম যায় না। তিনি তো সরকারকে এই দন্ড স্থগিত, হ্রাস করা বা পরিবর্তন করার জন্য এক পায়ে দাড়িয়ে। এরকম সুযোগ থাকার পরে সরকার যদি দন্ডিতের জন্য কিছু না করেন তো বেচারা সিআরপিসি কি করবেন? ঠিক একইভাবে যাবজ্জীবন দন্ডপ্রাপ্ত আসামীকে কিছু না পুছে সরকার বাহাদুর তার কারাদন্ড তো ২০ বছর পর্যন্ত কমিয়ে দিতে পারেন। সেক্ষেত্রে পিনল ব্যাটা ৫৫ ধারা নিয়ে এগিয়ে আছে। আর আসামির যদি সে রকম কোন মামু চাচা থাকে তো জেইল কোডও কম যায় না। তিনি ৭৬৮ বিধির কৃপায় তার কারাদন্ড এক-চতুথাংশ কমিয়ে দিতে পারেন। শহিদ দিবস বা বিজয় দিবসের কোন এক শুভক্ষণে দন্ডিত ব্যক্তি গলায় মালা পড়ে বিজয়ির বেশে বীরদর্পে বেরিয়ে যেতে পারেন। কিন্তু যিনি পঙ্গু হলেন, মারা গেলেন বা যার স্ত্রি সন্তান পথে পথে ঘুরছে বা ঝিয়ের কাজ করছে, ছেলেকে পড়াতে পারছে না তাদের জন্য আইন কি খুব কিছু করেছে? এ ক্ষেত্রে সিআরপিসি কুপি বাতির পিলপিলে সলতের মতো আলো নিয়ে নিদেনপক্ষে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছিল ৫৪৫ ধারার বিধান দিয়ে। কিন্ত বিচারক বিচার করলেন সাজা দিলেন। ভিকটিমের আত্মীয় স্বজনের কারও কারও মনের জ্বালা মিটালেন কিন্তু ভিকটিমের সন্তানদের জন্য কারই কি করুণা নেই? না সরকারের , প্রেসিডেন্টের বা বিচারকের? তেলকুপির সলতেটা ছিল জরিমানার অর্থ ভিকটিমের পরিবারকে দেওয়ার। কিন্ত বিচারের বাণী নিভৃতে কাঁদে। তা কি আমরা দিতে পেরেছি? সরকার যখন দন্ডিতের সাজা স্থগিত করেন, বা পরিবর্তন করেন বা হ্রাস করেন বা মহামান্য প্রেসিডেন্ট মহোদয় যখন দন্ড মাফ করেন তখন পাশাপাশি ভিকটিমের মুখটি কি তাদের সামনে ভেসে উঠে না? বা বিচারক যখন হত্যাকারিকে মৃত্যুদন্ড বা যাবজ্জীবনের সংগে মাত্র ১০,০০০/- টাকার জরিমানা করেন তখন সেই বারিবিন্দুও কি ভিকটিমকে দেওয়ার আদেশ দেওয়া যায় না? ভাববেন কিন্তু?
Collected from Ali Ahmed sir profile.

কোনো ব্যাংক চেক ডিজঅনার মামলা করতে পারবে না 23/11/2022

কোনো ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান ঋণ আদায়ের জন্য কোনো ব্যক্তির বিরুদ্ধে চেক ডিজঅনার মামলা করতে পারবে না। হাইকোর্ট।

কোনো ব্যাংক চেক ডিজঅনার মামলা করতে পারবে না এখন থেকে কোনো ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান ঋণ আদায়ের জন্য কোনো ব্যক্তির বিরুদ্ধে চেক ডিজঅনার মামলা করতে পারবে না .....

22/11/2022

#আনা_গন্ডা_সম্পর্কিত_খতিয়ান
আনা, গন্ডা, কড়া, ক্রান্তি ও তিল সম্পর্কিত খতিয়ান ( সি.এস, এস.এ, আর.এস, আর.ও.আর খতিয়ান) হইতে হিস্যা বাহির করার সুবিধার জন্য নিম্নে আনা, গণ্ডা, কড়া, ক্রান্তি ও তিল এর সাংকেতিক চিহ্ন সমুহের একটি ছক দেওয়া হল। আনা, গণ্ডা, কড়া, ক্রান্তি ও তিল যখন খতিয়ানে ব্যবহার হয় তখন আনা, গণ্ডা, কড়া, ক্রান্তি ও তিল-কে ১ এর ভগ্নাংশ বুঝতে হবে । ১ বলতে ১৬ আনা বুঝায় । ১টাকা = ১৬ আনা ; ১ আনা বলতে সম্পূর্ণ অংশের ১৬ ভাগের ১ অংশ বুঝায় । খতিয়ানের সম্পূর্ণ অংশকে বিভিন্ন ইউনিটে ভাগ করা হয়। যেমন-
১ আনা =২০ গণ্ডা ; ১ গণ্ডা = ৪ কড়া ; ১ কড়া = ৩ ক্রান্তি ; ১ ক্রান্তি = ২০ তিল
আনা সংক্রান্ত
⁄ = ১ আনা
৵ = ২ আনা
৶ = ৩ আনা
৷ = ৪ আনা
৷⁄ = ৫ আনা
৷৵ = ৬ আনা
৷৶ = ৭ আনা
৷৷ = ৮ আনা
৷৷⁄ = ৯ আনা
৷৷৵ = ১০ আনা
৷৷৶ = ১১ আনা
৸ = ১২ আনা
৸ ⁄ = ১৩ আনা
৸৵ = ১৪ আনা
৸৶ = ১৫ আনা
১ = ১৬ আনা
গণ্ডা সংক্রান্ত
১ = ১ গণ্ডা
২ = ২ গণ্ডা
৩ = ৩ গণ্ডা
৪ = ৪ গণ্ডা
৫ = ৫ গণ্ডা
৬ = ৬ গণ্ডা
৭ = ৭ গণ্ডা
৮ = ৮ গণ্ডা
৯ = ৯ গণ্ডা
১০ = ১০ গণ্ডা
১১ = ১১ গণ্ডা
১২ = ১২ গণ্ডা
১৩ = ১৩ গণ্ডা
১৪ = ১৪ গণ্ডা
১৫ = ১৫ গণ্ডা
১৬ = ১৬ গণ্ডা
১৭ = ১৭ গণ্ডা
১৮ = ১৮ গণ্ডা
১৯ = ১৯ গণ্ডা
২০ = ২০ গন্ডা= ⁄ (১ আনা)
[বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ- প্রথমে থাকলে এগুলোর বাম পাশে একটি ইলেক চিহ্ন দিতে হবে ]
কড়া সংক্রান্ত
৷ = ১ কড়া
৷৷ = ২ কড়া
৸ = ৩ কড়া
৪ কড়া= ১ গণ্ডা
[বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ- প্রথমে থাকলে এগুলোর বাম পাশে একটি ইলেক চিহ্ন দিতে হবে ]
ক্রান্তি সংক্রান্ত
৴ = ১ ক্রান্তি
৴৴ = ২ ক্রান্তি
৩ ক্রান্তি = ৷ (১ কড়া)
[বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ- প্রথমে থাকলে এগুলোর বাম পাশে একটি ইলেক চিহ্ন দিতে হবে ]
তিল সংক্রান্ত
১ = ১ তিল
২ = ২ তিল
৩ = ৩ তিল
৪ = ৪ তিল
৫ = ৫ তিল
৬ = ৬ তিল
৭ = ৭ তিল
৮ = ৮ তিল
৯ = ৯ তিল
১০ = ১০ তিল
১১ = ১১ তিল
১২ = ১২ তিল
১৩ = ১৩ তিল
১৪ = ১৪ তিল
১৫ = ১৫ তিল
১৬ = ১৬ তিল
১৭ = ১৭ তিল
১৮ = ১৮ তিল
১৯ = ১৯ তিল
২০ = ২০ তিল = ৴ (১ ক্রান্তি)
[বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ- প্রথমে থাকলে এগুলোর বাম পাশে দুটো ইলেক চিহ্ন দিতে হবে ]

04/11/2022

স্বাক্ষ্য আইনের নতুন সংশোধন

29/05/2022

হুযুুর দিয়ে শরা-শরীয়াহ মোতাবেক পারিবারিক ভাবে বিয়ে বৈধ হলেও প্রচলিত দেশীয় আইন অনুযায়ী বিবাহের কাবিন রেজিস্ট্রেশন বাধ্যতামুলক। রেজিষ্ট্রেশন বিহীন বিয়ে শাস্তিযোগ্য অপরাধ। অপ্রাপ্ত বয়স্ক ছেলে মেয়ের বিয়ে রেজিষ্ট্রেশন আইন অনুযায়ী করা যায় না, ফলে এই ক্ষেত্রে অনেকাংশে ধর্ষনের মামলার উৎপত্তি হয়। তাই পরিনত বয়স হওয়ার আগে বিয়ে করা বা দেওয়ার পরিনতি ভয়াবহ হয়রানির শিকার হতে হয়। অল্প বয়সে পালিয়ে বিয়ে করা তো আরো ভয়ংকর। এতে অপহরণ ও ধর্ষনের মামলা অহরহ হচ্ছে। তাই পরিনত বয়সে বিয়ে ও রেজিষ্ট্রেশন করা জরুরি।

Want your practice to be the top-listed Law Practice in Dhaka?
Click here to claim your Sponsored Listing.

Telephone

Website

Address


AsmaManjil, (Court Kaji Office Building) 14/A, Court House Street 2nd Floor, Room No. 304
Dhaka
1100

Opening Hours

Monday 09:00 - 19:00
Tuesday 09:00 - 19:00
Wednesday 09:00 - 19:00
Thursday 09:00 - 19:00
Sunday 09:00 - 19:00

Other Lawyers & Law Firms in Dhaka (show all)
Hasan Tarique Chowdhury Hasan Tarique Chowdhury
Dhaka

Hasan Tarique Chowdhury is a columnist,writer & Supreme Court Lawyer. He contributes regularly in several National and International News Magazine and journals.He is the Executive ...

Syed Zafrul Hasan Syed Zafrul Hasan
67/9, Pioneer Road, Kakrail
Dhaka, 1000

Tax Consultant

Advocate Bappi Khan Advocate Bappi Khan
Court House Street
Dhaka

আইনি জিজ্ঞাসা, পরামর্শ ও সেবা

Adv Shiak Al Hassan Jony Adv Shiak Al Hassan Jony
Eastern Mansion, Pioneer Road
Dhaka, 1000

Hello everyone, I am Shiak Al Hassan Jony, Advocate of Bangladesh Supreme court.

Legal Litigation Legal Litigation
Dhaka, 1217

We are committed to delivering top quality legal services

Advocate Sohana Afrin vlog Advocate Sohana Afrin vlog
Dhaka, 1219

Myself Sohana Afrin, I am an Advocate. I love to travel, shopping. Love to live a simple happy life

Adv Jasim Uddin Adv Jasim Uddin
3/1 Purana Palton, Henolux Center, 3rd Floor
Dhaka

Advocate, Supreme Court of Bangladesh.

Bluelawys - Corporate Law Firm Bluelawys - Corporate Law Firm
89 South Mugda, Mugda
Dhaka, 1214

At BLUELAWYS Lawyers we make a difference to our clients’ lives.

Barrister Kazi Rahman Manik Barrister Kazi Rahman Manik
90 Kakrail 3rd Floor
Dhaka, 1000

Barrister At Law. Practice Civil,Criminal & Company Law. Competent In Immigration Law Too.

Rana's Law Equity Rana's Law Equity
Dhaka, 1100

law firm

Hoque & Law Associates Hoque & Law Associates
Tropical Rajia Complex, 26/1 Santinagar, 1st Floor, Room/F22
Dhaka, 1217

Advocate Rowshan Ali Advocate Rowshan Ali
Dhaka, 1217

Advocate Rowshan Ali Practicing Lawyer Supreme Court of Bangladesh.