Treat in Art and Homeopathic research
প্রতিটি একিউট রোগের পেছনেই একটি সুদৃ?
💗❤💗
আমার
হোমিওপ্যাথিক সাফল্য !
জনৈক রোগীনি
খুব খুশি, হাসতে হাসতে চেম্বারে ঢুকলেন।
বললেন - ম্যাম, আপনাকে রিপোর্টটি না দেখানো পযর্ন্ত শান্তি পাচ্ছি না।
গলব্লাডারের পলিপের কোনো অস্তিত্ব নেই !
প্রচন্ড পেটে ব্যথা ও শারীরিক অস্বস্তি, কনস্টিপেশন,
মাথা ব্যথা ও গ্যাসের সমস্যা নিয়ে
তিনি আমার কাছে আসেন - গত বছর অগাস্ট মাসে।
প্রায় নয় মাস চিকিৎসা চালিয়ে
গত 19.05.23 তারিখে আল্ট্রাসোনো করান।
(তুলনামূলক দুটি রিপোর্ট ই দিয়ে দেয়া হলো। )
মূলত,
আমার চিকিৎসায়
প্যাথলজীক্যাল উন্নতি হবার আগেই আত্মিক উন্নয়ন ঘটে ।
যেমন - ঘুম ভালো হওয়া, খাবার রুচি আসা, পায়খানা রেগুলার হবে, টেম্পারমেন্ট অর্থাৎ মেজাজ মর্জিতে সহনশীলতা আসে।
মানসিক অস্থিরতা কাটিয়ে শান্তিপূর্ণ একটা ফিলিংস
পান রোগীরা। এবং যত দিন যায় ততই ভালো বোধ বাড়তে থাকে ।
এই বোধের জায়গাটাও যে চিকিৎসার একটা অংশ হতে পারে , তা অন্য কোনো প্যাথিতে বিবেচ্য না।
ফিজিক্যাল প্যাথলজী কমতে অনেকের বেশি সময় লাগে, আবার অনেকেরই অল্প সময়েই সেরে যায় ।
এই ক্ষেত্রে
যার যার জীবনের জটিলতা বা
পারিবারিক ও পারিপার্শিক পরিস্থিতি ব্যক্তিকে মানসিকভাবে কতটা
প্রভাবিত করছে তার ওপর নির্ভর করে।।
তবে
বেশিরভাগ রোগীর ক্ষেত্রেই সন্তোষজনক ফলাফল পাই।
ভালো লাগে যখন রোগীর খুশী দেখি।
সাধারণ ধারণা অনুযায়ী
যে রোগ ভালো হবার কথা না।
মৃত্যু অথবা অঙ্গকেটে ফেলে
পঙ্গুত্ব বরণ করে বাকি জীবন কাটাতে হয়,
সেই ক্ষেত্রে ও
হোমিওপ্যাথি অব্যর্থ শৈল্পিক আরোগ্যের দৃষ্টান্ত রাখে !!
শিল্প চর্চার ক্ষেত্রেও
ছবি আঁকার পরে আমার বিশ্বাস হত না , ছবিটি আমার আঁকা ।
চিকিৎসার ক্ষেত্রেও
চিকিৎসার পরে আমার বিশ্বাস হয় না, এই সুস্থতা আমার হাতে হয়েছে ।
রোগীটির
গত আট নয় মাসের এই পরিবর্তন আমার নিজের কাছেই অবিশ্বাস্য লাগে।
মানুষ বোঝেনা,
মানুষের সকল ধরনের অসুস্থতা প্রাকৃতিকভাবে দীর্ঘদিন ধরে ফর্ম করে বা শরীরে বাসা বাঁধে।
প্রাথমিক স্তরে গুরুত্বহীনতার ফলেই
রোগ কঠিন স্তরে পৌঁছে ।
আর সেই জায়গা থেকে
প্রাকৃতিক চিকিৎসা পদ্ধতিতে
বিনা কাটা ছেঁড়ায়, বিনা কষ্টে , সুন্দর ভাবে
সারিয়ে নিয়ে আসতেও একটু সময় বেশি লাগবে ।
মানুষ সেই সময় টুকু দিতে রাজী থাকে না।
চিকিৎসা শুরু করার সাথে সাথেই
আমাকে মানসিকভাবে অস্থির করে তোলে,
আর কতদিন লাগবে?
আদৌ ভালো হবে কিনা?
তারা অন্য কোনো চিকিৎসায় যাবে কিনা?
এই সকল ক্ষেত্রে,
রোগ সারানোর চেয়ে, রোগীর আত্মীয় স্বজনদের কাউন্সিলিং এ আমার বেশি শ্রম দিতে হয় ।
কেউ বোঝে, কেউ বোঝে না।
যারা বোঝে না বা ধৈর্য্য রাখতে পারে না, সর্বোচ্চ চেষ্টার পর তাদের আর ধরে রাখার প্রয়োজন দেখিনা।
কিন্তু যারা
ধৈর্য্য নিয়ে আমার চিকিৎসা নিয়ে থাকে,
তারা বুঝতে পারে, তারা কতটা ভাগ্যবান।
নিচের ছবিতে
পায়ের গোড়ালী পযর্ন্ত গ্যাংগ্রীনে আক্রান্ত
এক রোগীর পা । বিগত আট নয় মাসে তার সুস্থতার অগ্রগতি। চিকিৎসা চলমান ।
আমার চিকিৎসার ধারা অনুযায়ী,
রোগীর শারীরিক উন্নতির সাথেসাথে আত্মিক উন্নতি, যেমন -
জীবনের চারটি প্রাকৃতিক সুখ
১.খাওয়া,
২. ঘুম,
৩. পায়খানা,
৪. শান্তিপূর্ণ মেজাজ
বজায় থাকে । যা অন্য কোনো প্যাথিতে বা চিকিৎসায় একেবারেই অসম্ভব এবং অচিন্তনীয় বিষয় ।
এছাড়া ,
শারীরিক রোগ
যার রোগ যত গভীর
তার তত বেশি সময় লাগে
সম্পূর্ণরূপে সেরে যেতে ।
সু
ম
না
🙏
নোটিশ
আগামী ২১, ২২, ২৩ ফেব্রুয়ারি চেম্বার বন্ধ থাকবে। ২৪ ফেব্রুয়ারি থেকে যথারীতি চেম্বার খোলা থাকবে। সাময়িক অসুবিধার জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখিত।
কাল
এক রোগীনি আমাকে টেষ্ট রিপোর্ট দেখিয়ে বললো, ডাক্তার আমাকে তেরোটি ঔষধ প্রেসক্রাইব করেছে। আমি এত ঔষধ খেতে চাইনা। ঔষধ খেতে খেতে আমি আরো অসুস্থ হয়ে যাচ্ছি।
রিকোয়েস্ট করলো -
আপনি আমাকে ডায়াবেটিস হাই তার জন্য ঔষধ দেবেন, ক্রিয়েটিনিন হাই, তার জন্য ঔষধ দেবেন, আমার কিডনিতে পাথর অপারেশন আছে, কাটা জায়গায় এখনো চিলিক মারে। তার জন্য ঔষধ দেবেন,
আমার ফ্যাটি লিভার, তার জন্য ঔষধ দেবেন।থাইরয়েডের সমস্যা, তার জন্য ঔষধ দেবেন।
প্রেসার সব সময় হাই থাকে, মাথা ঘোরে, দুর্বল লাগে , প্রচন্ড গ্যাসের সমস্যা, রাতে ঘুমের ঔষধ না খেলে ঘুম আসেনা, হাত পা জ্বালাপোড়া করে। পায়খানা কষা। আপনি আমাকে এই সবকিছু বিবেচনা করে ঔষধ দেন। আমি প্রায় পঁচিশ ত্রিশ বছর ধরে প্রতিদিন এতগুলো করে ঔষধ খাই। আর খেতে ভালো লাগে না।
আমি বললাম -
ঐ ডাক্তার তো তাহলে ঠিকই ঔষধ দিয়েছে।
আপনি তো আমার কাছেও এতগুলো ঔষধই চাইলেন!
আসার পর থেকে তো শুধু আপনিই কথা বলে গেলেন, এবার আমি কথা বলব আপনি মনোযোগ দিয়ে শুনবেন।
আপনার প্রাণ কয়েকটি?
সে বললো - একটা !
আপনার অঙ্গপ্রত্যঙ্গ কয়েকটি?
সে বললো - অনেক গুলি !
সমস্ত অঙ্গপ্রত্যঙ্গের অসুস্থতা মিলে আপনার প্রাণে কেমন অনুভূতি হয় ?
সে বললো - মনে হয় আমি আর বাঁচবো না।
হ্যাঁ - আমার কাছে এটাই আপনার একমাত্র রোগ ।
আর আমি আপনাকে একটা মাত্র ঔষধ দেব।
যা খেলে আপনার বাঁচতে ইচ্ছা করবে।
আর তার ফলে আপনার এতগুলো অঙ্গপ্রত্যঙ্গ
একে একে সুস্থ হবে ।।
একটা ঔষধে পোষাবে তো?
সন্দেহ নিয়ে.....
সবগুলো ঔষধ মিলায়ে দেন 😄
আজ সকালে সে ফোন করে বললো -
ম্যাডাম, আমার সবচেয়ে প্রধান যে সমস্যা তা হলো আমার হাতের কবজিতে একটা টিউমার আর শরীরের চামড়ায় কালো রক্ত জমা দাগ হয়ে যায় । সেটি বলতেই ভুলে গেছি । সামনের বার কিন্তু এই দুটো রোগেরও ঔষধ দেবেন। 😄😄😄😄😄
জগতের সকল ডাক্তার আর রোগীর বোধদ্বয় হোক 🙏
ফুল যেখানেই থাকুক
সকলের অগোচরে
তার পবিত্র সুবাস ছড়াবেই।
সু - মনা যেখানেই যাক না কেন
নিজের অজান্তেই
অপরের উপকারে লেগে যাবেই।
দশ দিনের বিপস্যাণা মেডিটেশন কোর্সে
শুরু থেকে নবম দিন পর্যন্ত
সাধক সাধিকাদের মৌনব্রত পালন করতে হয় । আর্যমৌন অর্থাৎ সম্পূর্ণ নিরবতা এমন কি ইশারা ইঙ্গিতেও অন্যের সাথে কথোপকথন করা যাবেনা। যদি কিছু প্রয়োজন পড়ে, কাগজ কলম থাকে - লিখে জাননো যায়।
এমতাবস্থায়,
প্রথম দিন সাধনায় বসেই বুঝতে পারলাম, আমাদের গুরু জী,
ভারতের গোহাট্টী থেকে আগত
শংকর হাজারিকা
প্রচন্ড ঠান্ডা কাশিতে আক্রান্ত হয়েছেন । এবং
একজন অভিজ্ঞ ডাক্তার হিসেবে
কাশির শব্দটা আমার কানে খুব একটা সাধারণ কাশি বলে মনে হচ্ছিল না।
খুব গভীর এবং কষ্টকর কাশি ছিল।
এসব ক্ষেত্রে কিছু করণীয় থাকে না, যেহেতু কথা বলার সুযোগ নেই । তাই অনেক কষ্টে হজম করছিলাম ।
দ্বিতীয় দিন মনে হচ্ছিল আগের দিনের চেয়েও বেশি কাশছেন এবং কষ্ট পাচ্ছেন ।
না পেরে,
কমপ্লেইন খাতায় লিখলাম -
"অনুমতি দিলে
গুরু জী র কাশির জন্য আমি ওনাকে একটু হোমিওপ্যাথিক ঔষধ খাওয়াতে চাই। আশাকরি গুরুজী ভালো হয়ে যাবেন । "
এই লিখে একজন সেবিকাকে দিলাম। কিন্তু পরের দিন উত্তর এলো -
না,
উনি অলরেডি একটা চিকিৎসা নিচ্ছেন। এখন আর অন্য কোনো চিকিৎসার প্রয়োজন নেই ।
বিনাবাক্য ব্যয়ে মেনে নিয়ে আবার সাধনা চালিয়ে যেতে লাগলাম । কিন্তু ,
বেচারা গুরুজীর কাশি ক্রমেই বেড়ে যাচ্ছে। কিছুক্ষণ পরপরই তার কষ্টকর এবং ভয়ংকর কাশির শব্দে হলরুমের সকলেরই ধ্যান ভঙ্গ এবং বিব্রত বোধ হচ্ছিল।
এভাবে চারদিন চলে গেল।
আমি
আবারো রিকোয়েস্ট পাঠালাম অন্য একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্বের মাধ্যমে । যেন চিকিৎসার বিষয়টি গুরুত্ব পায়।
এবং সেদিন রাত থেকেই চিকিৎসা শুরু হয় ।
উল্লেখ যে শীতকালীন ইমার্জেন্সি কিছু ঔষধ আমি সাথে নিয়েছিলাম বলে কাজটি সম্ভব হলো।
কোন রোগীলিপি না,
রোগীর সাথে কোনোরূপ কথা নেই ,
কেবলমাত্র রোগীর প্রকাশিত কাশির শব্দে নির্বাচিত ঔষধ চব্বিশ ঘন্টায় ভালো ফল দিল।
রোগীও মৌন, ডাক্তারও মৌন
শুধু কাশি শব্দ বদলাতে লাগলো,
মানে উন্নত হতে লাগলো। তিন দিন পর প্রায় স্বাভাবিক শব্দ হয়ে গেল।
শিবির শেষে
কৃতজ্ঞতা ভরে ধন্যবাদ জানালেন গুরু দম্পতি ।
জানালাম,
এটি কিন্তু ওনার জেনেটিক ডিজিজ,
যা ব্রঙ্কিয়াল এজমা নামে পরিচিত । এলোপ্যাথিতে যার কোনো পারমানেন্ট চিকিৎসা নেই । হোমিওপ্যাথিতে এটা দীর্ঘ চিকিৎসায় একমাত্র সারার সম্ভাবনা আছে ।
বাকী কিছু চিকিৎসা আমাকে ঢাকায় গিয়ে সাথে দিয়ে দিতে হবে ।
ঢাকায় ফিরে কিছু ঔষধ পাঠিয়ে দিলাম ।
আজ সকালে
গুরুজী ফোনে অসংখ্য ধন্যবাদ দিয়ে বললেন,
আমি তো সুস্থ হয়ে যাচ্ছি, আপনার ফী কিভাবে পৌঁছে দেব?
আমি হাত জোড় করে ক্ষমা চাইলাম। বললাম,
আমাকে অপরাধী করবেন না।
ধরে নিন -
এ আমার গুরু দক্ষিনা 🙏
কোনো বিনিময় আশা নেই ।
এভাবেই আমার দ্বারা জগত উপকৃত হোক ।
Treat In Art
"নোটিশ "
আগামী ১৬ থেকে ২৭ জানুয়ারী ২০২৩ বিশেষ কাজে আমি ঢাকার বাইরে থাকবো,ঐ সময় আমার সম্মানিত রোগীদের প্রয়োজনীয় ঔষধ সরবরাহের জন্য চেম্বার খোলা থাকবে ।।
তবে নতুন কোনো রোগী দেখা হবে না।
২৮ জানুয়ারি ২০২৩ থেকে
ইনশাআল্লাহ
পুনরায় রোগী দেখা হবে ।
যদি কারোর অগ্রীম জরুরী ঔষধ সংগ্রহের প্রয়োজন থাকে, আগামী ১৫ ই জানুয়ারির মধ্যে Treat in Art থেকে সংগ্রহ করার জন্য অনুরোধ করা যাচ্ছে ।
অনুরোধক্রমে 🙏
ডাক্তার সুমনা হক
Treat in Art
5/5,Block-A,Lalmatia,Dhaka.
তথাকথিত
আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞান
জিম্মি হয়ে আছে
গুটি কয়েক ফার্মাসিউটিক্যালস কম্পানি
আর ডায়াগনস্টিক সেন্টারের হাতে ।
এরা ঔষধ তৈরি
আর প্যাথোলজির পেছনে যা খরচ করে ,
তার দ্বিগুণ টাকা খরচ করে
ডাক্তারের চেম্বারে উপঢৌকন সাপ্লাইয়ের কাজে।
ওত্ পেতে থাকা
নরখেকো ডাক্তার দের আরো পেট ভরাতে
এই সকল পলিসি মেকাররা জানেও না ,
তাদের বানানো ফাঁদে ধরা খাচ্ছে
তাদের ই পরিবার পরিজনেরা ।
এমনকি নিজেও .......
😮
আমি আজ
চিৎকার করে ঘোষণা করছি -
" আর কোনো গ্যাংগ্রীন রোগীর হাত পা কেটে ফেলতে হবে না !!
আমার হোমিওপ্যাথি
বাতিল করে দেয়া রোগীকেও
বেঁচে ওঠার স্বপ্ন দেখায়!! "
পৃথিবীর সকল মানুষ যেন
প্রয়োজনীয় অঙ্গ কেটে বাদ দেয়ার আগেই
অন্তত একবার হোমিওপ্যাথিতে চেষ্টা করে দেখে।
আজ
আমার জীবনের আরো একটি প্রায় অসম্ভব,
এবং আমার সেরা কিছু কেসের
একটি সম্পর্কে বলছি।
চল্লিশ উর্ধ্ব মহিলা
এভাবেই হাঁটতে না পেরে বসেছিল আট মাস। যন্ত্রণা, কষ্টে,ঘুম খাওয়া হারাম হয়ে জীবনের আশাই ছেড়ে দিয়েছিল।
প্রথমটায়
পায়ের বৃদ্ধাঙ্গুলিতে নখকুনির মত পাকা পুঁজের মত জমে। মেডিসিন বিশেষজ্ঞের কাছে নিয়ে গেলে, তিনি তা বের করে ড্রেসিং করে দেন। কিন্তু ক্ষতস্থান আর শুকায়নি। প্রচুর এ্যান্টিবায়োটিক, প্রচুর চিকিৎসা সত্ত্বেও ইনফেকশনটা কেবলই বেড়ে যাচ্ছিল।
ডাক্তার সিদ্ধান্ত দেন পচন হাড়ে পৌঁছে গেছে,
পায়ের গোড়ালী পযর্ন্ত পচন ধরেছে বলে, তা আরো বাড়িয়ে হাটু পযর্ন্ত কেটে বাদ দিতে হবে ।
উল্লেখ্য
এ্যালোপ্যাথিতে
কেটে বাদ দেয়া ছাড়া কোনো বা জোড়া তালি দেয়া ছাড়া কোনো গতি নাই । ফলে কপাল দোষে হাজার হাজার অঙ্গপ্রত্যঙ্গ হীন মানুষ এভাবেই পঙ্গুত্ব বরন করে বেঁচে থাকে।
পরবর্তীকালে তাকে পরিবার থেকে আর ঐ চিকিৎসা না করিয়ে কিছুদিন গ্রাম্য কবিরাজি চিকিৎসা করানো হয় । কিন্তু অবস্থার আরো অবনতি ঘটতে থাকে । বেঁচে থাকার আশা ক্ষীণ হয়ে আসছিল ।
ঠিক সেই সময়
মহিলার ছেলে Borat Ali ফেসবুকে আমার সাথে যোগাযোগ করে।
কিন্তু যেহেতু আমি রোগী না দেখে অনলাইনে বা ফোনে
কোনো রোগী দেখিনা,
সেহেতু প্রথমে রিকোয়েস্ট করি , সম্ভব হলে একটি বারের জন্য যেন রোগীনিকে আমার কাছে নিয়ে আসে।
কিন্তু
নিয়ে আসা একেবারেই অসম্ভব বলে
আমি মানা করে দেই।
হঠাৎই আমার হৃদয়ে করুণার উদ্রেক হয়,
মনে হয় মানুষটা এত কষ্ট পাচ্ছে, চেষ্টা তো করে দেখি। না হলে না হবে।
আর ছেলেটিকে সেভাবেই প্রস্তুত থাকতে বলি -
যেহেতু রোগী না দেখে চিকিৎসা করছি, ফলাফল ভালো নাও হতে পারে ।
ছবি, ভিডিও ক্লিপ এবং ভিডিও কলের ভিত্তিতে
পাঁচ মাসের মাথায় আমি চিকিৎসা শুরু করি।
প্রথম এক মাসের মধ্যেই
তার আমুল পরিবর্তন ঘটে ।
ব্যাথা সম্পূর্ণ না কমে গেলেও, তার খাওয়া,ঘুম, পায়খানা, ভালো লাগার অনূভুতির অনেক অগ্রগতি হয়।
আশাবাদী হয়ে, কুরিয়ারে ঔষধ পাঠাতে থাকি।
ধীরে ধীরে রোগীনি সুস্থ হতে থাকে ।
চিকিৎসার তিন মাসে রোগীটি হাঁটাহাটি করতে সক্ষম হয় । সে নাকি এখন স্বাভাবিকভাবেই হেঁটে চলে সংসারের কাজকর্ম করছে। ব্যাথা একেবারেই নেই ।
সকলের কাছে তার জন্য প্রার্থনা কামনা করি।
চিকিৎসা চলমান ।
হয়তো আরো অনেক দিন চিকিৎসা চলবে।
এরচেয়ে প্রাপ্তি!
এর চেয়ে আনন্দের আর কি হতে পারে !??
এই চিকিৎসার স্বীকৃতি কে দেবে?
আমি একজন সামান্য হোমিওপ্যাথ।
আমি কি ডাক্তার?
নাকি স্বাস্থ্য রক্ষক?
নাকি জীবন রক্ষাকারী ?
যেখানে সকল প্যাথি ফেল করে,
আমি হোমিওপ্যাথ সেখান থেকে শুরু করি।
এবং উঠিয়ে দাঁড় করাই।
এটি একটি চিকিৎসা বিজ্ঞান,
কারো বিশ্বাস বা করুণার বিষয় না ।
সকলের মঙ্গল কামনায় 🙏
সু
ম
না
🙏
11.10.2022
চর্মরোগ একজিমা বা ফোড়া
যত মলম লাগাবেন,
বা এন্টিবায়োটিক খাবেন
তত চিরস্থায়ী বন্দোবস্তো হবে।
তারপরও
মানুষ
চর্মরোগে মলমই লাগাবে।
ফোড়ায় সার্জারিই করবে।
কিন্তু
ফোড়া যখন অসংখ্য!?
তামান্নার বয়স পাঁচ । চোখে,মুখে, মাথায়,
চেহারা বিকৃত অবস্থা। রক্ত পরীক্ষা করে ডাক্তার বলেছেন - রক্তে বিষাক্ততা হয়েছে । পনের দিনের এন্টিবায়োটিক খাওয়ানোর পর ফোড়া গুলোর অবস্থা টিউমারের মতো হয়ে যায় । কিন্তু ছোট ছোট ফোড়া চোখে মুখে বের হতেই থাকে ।
মাথার একপাশের বিশালাকার ফোড়াটি নাকি কাটাতেই হবে ।
এভাবেই মাস খানেক চিকিৎসা চলার পর মেয়েটির চোখ মুখ চেনা যাচ্ছিল না।
পনের দিন আগে
আমি প্রথমে এক সপ্তাহের ঔষধ দেই,
তারপর এক সপ্তাহের ।
সেরে গেছে বলে পরের এক সপ্তাহ আর আসেনি ।
আজ সে এসেছিল ।
খুব খুশি ,
আন্টি একটা ছবি তোলো।
তুললাম।
20.09.22
"ক্যান্সার!!
ভালো হয়!!
হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায়!!
তবে অন্যান্য চিকিৎসায় জটিলতা যত কম পাকানো যায় ততই সহজ হয় ।"
আমার
চিকিৎসা বা চেম্বারের
তেমন প্রচার প্রচারণা কোনদিনও ছিল না। এখনো নেই। ফেসবুকে আমি যে সকল পোস্ট দেই তা হয়তো - আমার সাফল্যের হাজারে একটা উদাহরণ সেটি ।
আর হাজারো রোগী কিন্তু নিরবেই সুস্থ হয়ে ফিরে যায় ।
কিন্তু যা রোগী আসে
তা যারা উপকৃত হন, সেই কৃতজ্ঞ রোগীদের পাঠানো রোগী।
যাদের সংখ্যাই বেশি ।
উপকার পাওয়া অকৃতজ্ঞ রোগীর সংখ্যাও আছে,
তবে তাদের সংখ্যা খুবই কম।
এধরনের রোগীরা মনে করে, তাদের রোগ কোনো গোপনীয় বিষয়।
তারা আমার কোনো কঠিন রোগীর আরোগ্য হবার পোস্ট দেখেই আসে,
আবার এসেই তাদের প্রথম শর্ত থাকে এ কথা কেউ যেন না জানে!
দীর্ঘদিন চিকিৎসা করে সুস্থ হলেও
সে কিন্তু একটি রোগীও আমার কাছে রেফার করেনা। সে চায় না আর কেউ তার মতো উপকৃত হোক ।
অথচ সে যদি নিজে মুখে একটি বার স্বীকার করে, তাহলে কিন্তু তার মত আরো অনেক মানুষ বেঁচে যেত মারনঘাতি এই ক্যান্সারের হাত থেকে !!
আজ
তেমনি একজন রোগীর
টনসিল ক্যান্সার থেকে অব্যহতি পাবার গল্প বলি।
নাম প্রকাশ না করে বলছি
মিসেস *
বয়স -49
৮ বছর আগে তার জরায়ু ক্যান্সার হলে জরায়ু ফেলে দেয়া হয়েছিল।
ঠিক ৮ বছর পর টানা দুই মাস টনসিল ইনফেকশন থেকে প্রচন্ড গলা ব্যাথা। বায়েপসি রিপোর্টে ক্যান্সার ধরা পড়ে।
এছাড়া তার ডায়াবেটিস আছে।
স্বাভাবিক ভাবেই গতানুগতিক চিকিৎসা কেমো থেরাপী দেয়া হয় ।
একটি কেমো দেবার পর -
তার শারীরিক কষ্ট ভয়াবহ রূপ ধারণ করে।
একমাস পর আরো একটি কেমো দেবার কথা থাকলেও, পনের দিন পরেই বাধ্য হয়ে আমার স্মরণাপন্ন হন।
এই পনের দিন তার টয়লেট হয়নি।
সমস্ত শরীরে ব্যাথা, চামড়ার জায়গায় জায়গায় এবং নখে রক্ত জমা কালো দাগ,
গলার ব্যাথায় খাবার খেতে পারছিলেন না।
জ্বরের তাপমাত্রা ভালো ই ছিল ।
ঘুম ছিল না।
চিকিৎসা শুরু হয় -
10.04.2021 এ
করোনার দ্বিতীয় দফার লকডাউনের মধ্যে ।
একজন মানুষ টানা পনের দিন টয়লেট না করলে তার যে আকুতি থাকে,তা হলো - আমার টয়লেটটা হয়ে গেলে আমি বেঁচে যাই।
যাহোক,
আমি ঔষধ দেবার চব্বিশ ঘন্টার মধ্যে তার টয়লেট হয়ে গেল ।
গলা ব্যাথা / জ্বর কমে গেল,
খাওয়ার রুচি ফিরে এলো।
সবচেয়ে জরুরী ছিল ঘুম , সেটিও স্বাভাবিক হতে শুরু করলো। আস্তে আস্তে ঘুমের ঔষধ বাদ দিতে শুরু করলো।
এরপর তার রিকসা এক্সিডেন্ট করে সোলডারের হাড় ফ্রাকচার হল, অন্য কোনো ট্রিটমেন্টে যেতে হয়নি।
কেমোর সাইডইফেক্ট এর কারণে চোখে গ্লুকোমা ধরা পড়ে। তা ও এক সময় নরমাল হতে শুরু হলো।
এত সুন্দর শান্তিপূর্ণ চিকিৎসায়
তার আত্মবিশ্বাস বেড়ে যায় ।
টানা দেড় বছর
আমার ট্রিটমেন্টে যতদিন ছিলেন,
একটি দিনের জন্য তার জ্বর পযর্ন্ত আসেনি ।
তারপর
হঠাৎই তিনি চিকিৎসা বন্ধ করে দিলেন ।
দুঃখজনক হলেও সত্যি, শরীরে আরাম পেলেই চিকিৎসা বন্ধ করে দেয়।
ভাবে, আর চিকিৎসা করা লাগবেনা। কিন্তু
আমি বারবারই বলি,
"শারীরিক সুস্থতার পরেও যতক্ষণ রোগীর মানসিক অস্থিরতা শান্তিপূর্ণ অবস্থান না ফিরে আসে। ততক্ষণ রোগ আবার ফিরে আসার সম্ভাবনা থেকে যায়। "
একজন মানুষের
ক্যান্সার হোক বা
যেকোন রোগ হোক,
তার সূত্রপাত যেমন দীর্ঘদিন ধরে হয়।
প্রাকৃতিক ভাবে চিকিৎসা করে তা সম্পূর্ণরূপে নির্মূল করতে সেই রকম দীর্ঘ সময়ই লাগে ।
সেই টুকু ধৈর্য্য মানুষের বড্ডো অভাব।
তবে ধৈর্য্যবান মানুষ
বেশি লাভবান হয় ।
আর কৃতজ্ঞ মানুষ দ্বারা
অন্যে লাভবান হয় ।
ধন্যবাদ
😮😮😮
ব্রেইন টিউমার
ছয়বার অপারেশন
করার পর, কোমো রেডিও থেরাপী!!
ভিয়েনা ( অষ্ট্রিয়া) র ডাক্তার গণ
রোগীকে সরাসরি বলে দেন -
আমাদের সব চেষ্টা শেষ ,
আয়ু বেঁধে দেয় এক বছর !!
এর মধ্যে যেকোনো সময় জীবনের ইতি টানবে ছেলেটি!!
আমি তাকে একটি কথাই শুধু বলেছিলাম -
" রাখে আল্লাহ্ মারে কে!?
পৃথিবীর কোনো ডাক্তারের ক্ষমতা নেই,
কারো আয়ু নির্দিষ্ট করে দেবার। আমার হাতে যদি সৃষ্টিকর্তা তোমার আরোগ্যের ক্ষমতা দিয়ে থাকে, তবে তাই হোক । "
আমি যদি তোমাকে এক বছর এক মাসও বাঁচিয়ে রাখতে পারি, তবে আমি নই,
হোমিওপ্যাথি সার্থক 🙏
😮
আজ 2022এর সেপ্টেম্বর !!
ছেলেটি বিয়ে করেছে!
তার একটি ফুটফুটে ছেলে সন্তান হয়েছে !!!
সে নতুন দিনের স্বপ্ন দেখছে।
2019 এর নভেম্বরে
যোগাযোগ করেছিলো ছেলেটি।
আশ্বাস পেয়ে
একসপ্তাহের মধ্যে সকল ব্যবস্থা করে ভিয়েনা থেকে বাংলাদেশে চলে আসে , জীবনের প্রথম হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা করার উদ্দেশ্যে।
চিকিৎসা শুরু করার দুই মাস পর সে
ইন্ডিয়ায় যায় আরো একবার রেডিও থেরাপী ট্রিটমেন্টের উদ্দেশ্যে ।
কিন্তু মিরাকেলি!!
সেখানকার ডাক্তারগণ সিটি স্ক্যানে কোনো টিউমার খুঁজে পাননি !! ফলে কোনো চিকিৎসার প্রয়োজন নেই বলে তাকে দেশে ফেরত পাঠিয়ে দেয়।
ছয় মাস দেশেই আমার ট্রিটমেন্ট নিয়ে , আরো ছয়মাসের ঔষধ নিয়ে সে আবার ভিয়েনা চলে যায় । সেখানে গিয়ে আবারো ডাক্তারদের কোপানলের মধ্যে পরে যায় । তারা তাকে বারবারই নিরুৎসাহিত করতে থাকে । এবং বলতে থাকে সে আর কখনোই সুস্থ হবে না। এভাবে মনোবল হারাতে থাকে সে।
অথচ আমার চিকিৎসায়,
চিকিৎসার পাশাপাশি কাউন্সিলিং এ অনবরত তাকে বেঁচে থাকার জন্য স্বপ্ন দেখিয়েছি, এবং ঐ সকল ডাক্তারের কাছে যাওয়া থেকে বিরত থাকতে বলেছি।
তারপরও সার্টিফিকেট ধারী উন্নত বিশ্ব বলে কথা।
বাধ্যতামূলক স্বাস্থ্য সেবা।
নিতেই হবে ।😪
আজ
প্রায় তিন বছর!!!
ছেলেটি সুস্থ আছে । গতকাল আবারও কোনো এক আত্মীয়র মাধ্যমে ছয় মাসের ঔষধ নিয়ে গেল সে।
একজন সার্থক চিকিৎসাকের
এর চেয়ে পাওয়ার আর কি আছে!!?
আমি ধণ্য 🙏
আমার হোমিওপ্যাথি ধণ্য 🙏🙏
সবার ওপরে মানুষ সত্য।
ডাক্তার ও রোগীর সম্পর্ক মানবতাপূর্ণ হোক ।
চিকিৎসকের বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণ
রোগীকে মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরিয়ে নিয়ে আসতে সক্ষম।
ধন্যবাদ
🙏
সু
ম
না
03.09.2022
ক্যান্সার
কেমো চিকিৎসার পরেও
ফিরে আসে।
কিন্তু,
একবার কেমো চিকিৎসা নেবার পর
রোগীর জীবনীশক্তি এতটাই দুর্বল থাকে,
এবং সেলগুলো এতটাই ধ্বংসপ্রাপ্ত, বা যন্ত্রাংশ গুলো
এতটাই ক্ষতিগ্রস্ত হয় যে দ্বিতীয়বার
কেমো চিকিৎসা দেবার মত কোনো অবস্থাই থাকে না।
এই ক্ষেত্রে এলোপ্যাথিক ডাক্তাররা বলে থাকেন,
" রোগীর এই অবস্থায়
পূণরায় কেমো দিলেও মৃত্যু , না দিলেও মৃত্যু ।
তার চেয়ে না দিয়ে যে ক'দিন বেঁচে থাকে
সেভাবেই রাখুন ।"
ঠিক এই অবস্থায়,
রোগীর আত্মীয়স্বজনের বোধদ্বয় হয়,
এখন রোগীকে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা করিয়ে কিছু করা যায় কিনা ।
আমার কথা হলো -
আপনারা যদি মনে করেন,
সবকিছু শেষ হয়ে যাবার পর
যদি হোমিওপ্যাথি শেষ ভরসা হয়,
তবে মানুষটাকে নিঃশেষ করার আগে কেন
একবার হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা করে দেখলেন না কেন ?
ক্যান্সার
জাতীয় মারণব্যাধি
প্যাথলজী টেষ্টে ধরা পড়ার সময় রোগ জন্মায় না, রোগের উৎপত্তি হয়েছিল ঐ ব্যক্তি মাতৃগর্ভে ভ্রুণরূপে জন্ম নেবার সময়,
যা রোগীর জেনেটিক ইতিহাস ও আচরণ থেকে অনেক আগেই একজন অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথ চিকিৎসক নির্ণয় করতে ও চিকিৎসা দিতে পারেন ।
কিন্তু
দুঃখজনক হলেও সত্য,
যান্ত্রিক সভ্যতায় নিজেদের অতি আধুনিক মনে করা মানব সমাজ শারীরিক ও মানসিক কষ্টে ভোগার পরেও, কেবলমাত্র যান্ত্রিক প্যাথলজী টেষ্টের ছাড়পত্রের জন্য অপেক্ষা করে ।
ততদিনে যা কিছু ধ্বংস হবার তা হয়ে যায় ।
পরবর্তীকালে তা ঠেকিয়ে রাখতে চিকিৎসার নামে যে সকল ব্যবস্থা নেয়া হয়, তা মোটেও বাঁচার উপায় নয়।
তা তিলে তিলে মৃত্যুরই ছায়া মাত্র বা প্রলয়ঙ্কারী ঝড়ের মাঝে সামান্য পাতার ছাউনি স্বরূপ।
এখন প্রশ্ন :
অতি আধুনিক বিজ্ঞান কোনটি?
১. সারাজীবন ধরে নানাবিধ শারীরিক ও মানসিক যন্ত্রণায় ভোগান্তির চরমসীমায় পৌঁছনোর পরে কয়েক দফায় প্যাথলজী টেষ্টের রিপোর্ট অনুযায়ী ক্যান্সার ধরা পড়া?
নাকি
২. রোগীর শারীরিক কষ্টের লক্ষণ, মানসিক ও আচরণগত লক্ষণ এবং জেনেটিক্যাল ইতিহাস ইত্যাদি বিচারে প্যাথলজী টেষ্টের অনেক আগেই সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়া ব্যক্তির ভবিষ্যতে ক্যান্সার হবার সম্ভাবনা আছে এবং পূর্ববর্তী চিকিৎসার মাধ্যমে তা আগে থেকেই রোধ করা?
আমি জানি,
ব্যস্ত যান্ত্রিক জীবনে
আমার অতি কষ্টে লেখাগুলো পড়ে দেখার সময়
কারো নেই ।
তবুও লিখি / লিখব।
কারণ,
একজন মানুষও যদি আমার লেখা পড়ে ও
আমার চিকিৎসা নিয়ে ভালো থাকতে পারে ।
আমার সার্থকতা সেখানেই ।
ধন্যবাদ
সু
ম
না
🙏
20.07.2021
"রোগের ইতিহাসে
এ্যালোপ্যাথি বনাম হোমিওপ্যাথি "
বিষয়ক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই লেখাটি
প্রতিটি মানুষের জানা আবশ্যক।
যারা পড়তে ও জানতে পছন্দ করেন,
লেখাটি তাদের জন্য ।
আমরা যে প্রত্যেকেই নিজের এবং
অন্যের সুস্বাস্থ্য নিয়ে খুব সচেতন
তা বোঝা যায় ৩০ উর্ধ্ব বয়সের যে কোন সার্কেলে কিছুক্ষণ থাকলেই ।
গল্পের একটা প্রধান বিষয় হিসেবে
আধুনিক চিকিৎসার নাম না জানা সব
আধুনিক প্যাথলজিক্যাল টেস্টের সাথে
দাঁত ভাঙ্গা সব কঠিন কঠিন রোগের নাম।
যে ডাক্তার যত কঠিন নাম
আর কষ্ট দিয়ে টাকা বেশি নিবেন ।
সে তত বেশি দামী ডাক্তার।
রোগীর লাইন ও বেশি ।
গল্প শুনতে শুনতে অনেকেই হাফ ডাক্তার
আবার কেউ ফুল (fool) ডাক্তার হয়ে ওঠেন ।
এখন বাড়িতে বাড়িতে ডাক্তারের ছড়াছড়ি।
ছোট খাটো অসুখে এখন আর
পাশ করা ডাক্তারের কাছে যাওয়াই লাগে না।
বিশেষ করে
যাদের পরিবারের একজন কোন রকমে ডাক্তার আছেন কিংবা হাসপাতালের কোন রকম চাকরির সাথে জড়িত।
তাদের দাপটে তো অন্যরা মুখ খোলার সাহস ই পায় না। কোন অসুখে কোন টেষ্ট, কোন এন্টিবায়টিকস সব মুখস্থ। টাকা খরচ করে ডাক্তারের কাছে যাওয়ার কি দরকার।
আফসোস ,
এত সচেতন যে আমরা,
তারা কি জানি ?
আমরা কেন এত অসুস্থ্য ?
কোথা থেকে উৎপত্তি হয় আমাদের এই অসুখগুলো?
ধরা যাক,
রোগের নাম - সারকোডোসিস
পুরোনাম - সিস্টেমেটিক সারকোডোসিস।
নাম শুনেই বোঝা যায় এটি কোনো সরল স্বাভাবিক রোগের নাম না।
নানাভাবে জটিলতা পাকানো একটি কমপ্লেক্স পরিস্থিতি এই রোগের জন্মদাতা।
গুগল সার্স করে এই রোগটি সম্পর্কে যা জানা গেল,
Sarcoidosis is a disease characterized by the growth of tiny collections of inflammatory cells (granlomas ) in any part of body - most commonly the lungs and lymph nodes. But it can also effect the eyes, skin, heart and other organs.
The cause of sarcoidosis is unknown ....... etc. etc..
উল্লেখ্য যে এ্যালোপ্যাথিতে বেশিরভাগ রোগের কারণই অজানা , কারণ
তাদের কেস হিস্ট্রি তে
রোগীর মানসিক ব্যপার উহ্য থাকে এবং
জেনেটিক ট্রিটমেন্ট তাদের বিদ্যায় নাই ।
আর সবচেয়ে ভয়াবহ ঘটনাটি হল - এই সিস্টেমে একজন রোগীর ছোটবেলা থেকে জীবনভর
যে সকল রোগ হয় তা চিকিৎসার নামে চাপিয়ে ( সাপ্রেস্ট ) রাখা হয় । যার ফলে, একটি রোগ চেপে গিয়ে তার থেকে তুলনামূলক শক্তিশালী আরেকটি রোগের উৎপত্তি হয়।
এভাবে বেশ কয়েকটি কঠিন রোগের চিকিৎসার পর এমন একটি মিক্স রোগের উৎপত্তি ঘটে, যার ক্যাটাগরি অস্বাভাবিক এবং আনকমন হিসেবে দেখা যায় ।
যিনি সারকোডোসিসের ধারক ও বাহক,
তার ছেলেবেলা থেকেই টনসিলের সমস্যা ছিল,
কোষ্ঠকাঠিন্য ছিল ।
ঠান্ডাকাশি, নিউমোনিয়ার চিকিৎসা হয় ।
এর পর টাইফয়েড হয় , তার চিকিৎসা হয় ,
তারপর জন্ডিস হয়, তার চিকিৎসা হয় ,
এরপর ঐ একই রোগীর টিবি হয় এবং তার চিকিৎসা হয় ।
এরপর কন্ঠস্বর বন্ধ হয়ে যায়। তারও চিকিৎসা হয় ।
তার ফ্যাটি লিভার উপরোন্ত লিভার ব্রাউন কালার ধারণ করে।
সবকিছুর পারফেক্ট চিকিৎসা হওয়ার পরও রোগী ক্রমশই আরো অসুস্থতার দিকে যেতে থাকে । এবং
পরবর্তীতে তার যে অভিনব রোগ ধরা পরে,
তার নাম রাখা হয় sarcoidosis.
এখানে ক্লিয়ারলী এই রোগটি কোনো মৌলিক রোগ নয়। এটি বিভিন্ন অপচিকিৎসার ফলাফল মাত্র।
এবং পরবর্তীতে দীর্ঘ স্টেরয়েড চিকিৎসা
এই রোগীর আরো বারোটা বাজানো হয় ।
টানা প্রায় তিন বছর বিভিন্ন মাত্রায় স্টেরয়েড খাওয়ানোর পর তাকে ভবিষ্যতবাণী করা হয় -
ভবিষ্যতে তার হার্ড এটাক স্ট্রোক এমন কি মস্তিষ্ক বিকৃতি দেখা দিতে পারে ।
তাহলে প্রশ্ন হলো -
কি চিকিৎসা হলো?
কার চিকিৎসা হলো?
চিকিৎসাই যদি হলো, তবে রোগীর আরো আশংকা জনক অবস্থা হলো কেন ?
এই ক্ষেত্রে
হোমিওপ্যাথি - ' ল অফ ন্যাচার ' কে অনুসরণ করে
রোগীর চিকিৎসা করে, যার
জেনেটিক কারণ, মানসিক কারণ, এবং
সকল অপচিকিৎসার কুফল দূরীকরণ করে রোগীকে সম্পূর্ণরূপে রোগমুক্ত করতে সক্ষম ।
একজন রোগীর
ছেলেবেলায় উদ্ভূত যে কোনো রোগ হতে শুরু করে বয়স্ক অবস্থা পযর্ন্ত যে কোনো সমস্যার পেছনেই তার জেনেটিক কারণ অনুযায়ী চিকিৎসা করে রোগীকে সম্পূর্ণরূপে রোগমুক্ত করে ।
ফলে রোগ চাপা পরার ফলে যে সকল নতুন নামসর্বস্ব রোগের উদ্ভব হয়, তার কোনো সম্ভবনাই থাকে না।
অনুরোধ,
আপনার সন্তানের টনসিল, ঠাণ্ডা কাশি, টাইফয়েড, নিউমোনিয়া, শ্বাসকষ্ট, চর্মরোগ, কোষ্ঠকাঠিন্য প্রভৃতি রোগের কোনো ধরনের চাপা দেয়া চিকিৎসা না করিয়ে, ভালোভাবে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার মাধ্যমে সারিয়ে তুলুন, ভবিষ্যতে তার রোগমুক্ত সুস্থ জীবন নিশ্চিত করুন ।
ধন্যবাদ
সু
ম
না
🙏
০৭|০৭|২০২২
"হোমিওপ্যাথি বাক্স থেকে
হোমিওপ্যাথি ঔষধ বের করে খাওয়ালেই
সেটি হোমিওপ্যাথিক *চিকিৎসা* হয় না।। "
লেখাটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
কারণ,
এ্যালোপ্যাথির প্যারাসিটামল, ফ্লাজিলের মত
হোমিওপ্যাথিতে আর্নিকা, চায়না, নাক্স জাতীয় প্রচুর জনপ্রিয় ঔষধ জনসাধারণের মুখস্ত ঔষধ আছে যা অল্প বিদ্যা সম্পন্ন সাধারণ মানুষ
বিভিন্ন সমস্যা মেটাতে যখন তখন ব্যবহার করে থাকে ।
অথচ
"সুস্থতা " শব্দটাই মানুষ অনুধাবন করতে পারে না।
জন্মের পর থেকে মৃত্যু পযর্ন্ত একটি মানুষ
যখন তখন যেকোনো সমস্যা ভোগ করে।
এবং মৃত্যুর অনেক আগে থেকেই সে ডায়াবেটিস, প্রেসার, হার্ট, লিভার, শ্বাসকষ্ট, টিবি, ক্যান্সার জাতীয়
ফিজিক্যাল রোগে ভোগে।
সেক্ষেত্রে মানসিক বিষয়গুলো যদিও রোগ হিসেবে দেখা যায় না, তথাপি হোমিওপ্যাথি সেগুলোকে খুব ভালো ভাবে কাউন্ট করে। যেমন -
ডিপ্রেশন, খুব কমন মানসিক রোগ।
কোন কারণ ছাড়া মরে যেতে ইচ্ছা করে,
আত্মবিশ্বাসহীনতা, নিদ্রাহীনতা, জেলাসি
রাগ, জেদ, সন্দেহপ্রবনতা কৃপনতা
আরো অনেক আচরণগত সমস্যাগুলো আমরা কোনো মানুষকে দেখেই বুঝতে পারিনা।
তার সাথে মিশতে গিয়ে বুঝতে পারি।
এখন প্রশ্ন হলো -
এই শারীরিক সমস্যা বা আচরণ গুলোর উৎপত্তি কি
ঐ ব্যক্তির এখনই হয়েছে ? নাকি
ঐ ব্যক্তির স্বভাবগত ?
যা তার পিতা বা মাতারও আছে ?
বা দাদার বা নানারও ছিল ?
দেখা যায়,
বাবা বা মায়ের এ্যাজমা আছে ,
সন্তান, নাতি, পুতি কেউ না কেউ এ্যাজমায় ভুগছে।
যার ডিপ্রেশন আছে ,
তার পূর্বপুরুষ কেউ পাগল ছিল , বা আত্মহত্যা করেছিল ।
এখন কাজের কথায় আসা যাক,
Nipa Achariya খুব সুন্দর একটা প্রশ্ন তুলেছে,
যে, চিকিৎসা করবো,
তবে সুস্থ অবস্থায় কেন?
উত্তর হলো-
আমরা কেউ সুস্থ নই!
আমরা প্রত্যেকটি জীব তার জেনেটিক দোষ গুণ পিতা মাতার মাধ্যমে বয়ে নিয়ে আসি। যা সুপ্ত বা ঘুমন্ত অবস্থায় আমাদের দেহ মনে আজীবন অবস্থান করে।
এবং
উপযুক্ত পরিবেশে, পরিস্থিতিতে ( মানসিক স্ট্রেসে বা ট্রমায় )
তা
রোগ রূপে প্রকাশিত হয় ।
একটি শিশু সুস্থ অবস্থায় কখনোই জন্মগ্রহণ করেনা।
তার ভেতর থাকে মায়ের 100% এবং বাবার 100% জিনবাহিত রোগবীজ।
যার 30 বছরে বা 60 বছরে ক্যান্সার হয় ,
তার ক্যান্সার হতে কোনো বাইরের কারণ লাগে না।
সে জন্মসূত্রেই ক্যান্সারের ধারক ও বাহক ছিল ।
মানসিক ট্রমা তার উপযুক্ত পরিবেশ হিসেবে সাহায্য করেছে। যদি তা 30 বছরে হোক কিম্বা 60 বছর বয়সেই হোক ।
উল্লেখ্য, মানসিক ট্রমা না থাকলে হয়তো ঐ একই ব্যক্তির কোনোদিনই ক্যান্সার হবে না।
প্রকৃত হোমিওপ্যাথি
জেনেটিক ট্রিটমেন্ট করে।
জিনগতভাবে মানুষ যত খারাপ রোগ নিয়েই আসুক,
তার জেনেটিক কারণ বের করে তা উপড়ানো হয় ।
অসুস্থ হয়ে যাবার পর চিকিৎসা হলে তার দৈহিক পরিবর্তন বোঝা যায় ঠিকই ।
কিন্তু মানসিক জটিলতা গুলি অত্যন্ত শক্তপক্ত হয়ে পরে। যা থেকে মুক্ত করা চিকিৎসকের পক্ষে কঠিন হয়।
অথচ হোমিওপ্যাথিক বিচারে
শারীরিক রোগ দূর হবার পরেও যদি
রোগী মানসিক ভাবে স্বস্তি না পায়,
তবে চিকিৎসা সঠিকভাবে শেষ হয়নি।
তাই
আমি বলবো,
শিশু বয়সে, এমনকি বড় হওয়ার পরেও
রোগ শারীরিক অবস্থায় পৌঁছানোর আগেই
জেনেটিক ট্রিটমেন্ট করে
রোগ নির্মূল করে ভবিষ্যতের ভয়াবহ কোনো রোগ হওয়া থেকে নিজেকে মুক্ত রাখতে ।
আজীবন সুস্থ্য জীবন যাপন করে
সত্যিকার সুস্থতার স্বাদ গ্রহণ করতে।।
ধন্যবাদ
সু
ম
না
🙏
১৭/০৭/২০২২
"রোগের ইতিহাসে
এ্যালোপ্যাথি বনাম হোমিওপ্যাথি "
বিষয়ক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই লেখাটি
প্রতিটি মানুষের জানা আবশ্যক।
যারা পড়তে ও জানতে পছন্দ করেন,
লেখাটি তাদের জন্য ।
আমরা যে প্রত্যেকেই নিজের এবং
অন্যের সুস্বাস্থ্য নিয়ে খুব সচেতন
তা বোঝা যায় ৩০ উর্ধ্ব বয়সের যে কোন সার্কেলে কিছুক্ষণ থাকলেই ।
গল্পের একটা প্রধান বিষয় হিসেবে
আধুনিক চিকিৎসার নাম না জানা সব
আধুনিক প্যাথলজিক্যাল টেস্টের সাথে
দাঁত ভাঙ্গা সব কঠিন কঠিন রোগের নাম।
যে ডাক্তার যত কঠিন নাম
আর কষ্ট দিয়ে টাকা বেশি নিবেন ।
সে তত বেশি দামী ডাক্তার।
রোগীর লাইন ও বেশি ।
গল্প শুনতে শুনতে অনেকেই হাফ ডাক্তার
আবার কেউ ফুল (fool) ডাক্তার হয়ে ওঠেন ।
এখন বাড়িতে বাড়িতে ডাক্তারের ছড়াছড়ি।
ছোট খাটো অসুখে এখন আর
পাশ করা ডাক্তারের কাছে যাওয়াই লাগে না।
বিশেষ করে
যাদের পরিবারের একজন কোন রকমে ডাক্তার আছেন কিংবা হাসপাতালের কোন রকম চাকরির সাথে জড়িত।
তাদের দাপটে তো অন্যরা মুখ খোলার সাহস ই পায় না। কোন অসুখে কোন টেষ্ট, কোন এন্টিবায়টিকস সব মুখস্থ। টাকা খরচ করে ডাক্তারের কাছে যাওয়ার কি দরকার।
আফসোস ,
এত সচেতন যে আমরা,
তারা কি জানি ?
আমরা কেন এত অসুস্থ্য ?
কোথা থেকে উৎপত্তি হয় আমাদের এই অসুখগুলো?
ধরা যাক,
রোগের নাম - সারকোডোসিস
পুরোনাম - সিস্টেমেটিক সারকোডোসিস।
নাম শুনেই বোঝা যায় এটি কোনো সরল স্বাভাবিক রোগের নাম না।
নানাভাবে জটিলতা পাকানো একটি কমপ্লেক্স পরিস্থিতি এই রোগের জন্মদাতা।
গুগল সার্স করে এই রোগটি সম্পর্কে যা জানা গেল,
Sarcoidosis is a disease characterized by the growth of tiny collections of inflammatory cells (granlomas ) in any part of body - most commonly the lungs and lymph nodes. But it can also effect the eyes, skin, heart and other organs.
The cause of sarcoidosis is unknown ....... etc. etc..
উল্লেখ্য যে এ্যালোপ্যাথিতে বেশিরভাগ রোগের কারণই অজানা , কারণ
তাদের কেস হিস্ট্রি তে
রোগীর মানসিক ব্যপার উহ্য থাকে এবং
জেনেটিক ট্রিটমেন্ট তাদের বিদ্যায় নাই ।
আর সবচেয়ে ভয়াবহ ঘটনাটি হল - এই সিস্টেমে একজন রোগীর ছোটবেলা থেকে জীবনভর
যে সকল রোগ হয় তা চিকিৎসার নামে চাপিয়ে ( সাপ্রেস্ট ) রাখা হয় । যার ফলে, একটি রোগ চেপে গিয়ে তার থেকে তুলনামূলক শক্তিশালী আরেকটি রোগের উৎপত্তি হয়।
এভাবে বেশ কয়েকটি কঠিন রোগের চিকিৎসার পর এমন একটি মিক্স রোগের উৎপত্তি ঘটে, যার ক্যাটাগরি অস্বাভাবিক এবং আনকমন হিসেবে দেখা যায় ।
যিনি সারকোডোসিসের ধারক ও বাহক,
তার ছেলেবেলা থেকেই টনসিলের সমস্যা ছিল,
কোষ্ঠকাঠিন্য ছিল ।
ঠান্ডাকাশি, নিউমোনিয়ার চিকিৎসা হয় ।
এর পর টাইফয়েড হয় , তার চিকিৎসা হয় ,
তারপর জন্ডিস হয়, তার চিকিৎসা হয় ,
এরপর ঐ একই রোগীর টিবি হয় এবং তার চিকিৎসা হয় ।
তার ফ্যাটি লিভার উপরোন্ত লিভার ব্রাউন কালার ধারণ করে।
সবকিছুর পারফেক্ট চিকিৎসা হওয়ার পরও রোগী ক্রমশই আরো অসুস্থতার দিকে যেতে থাকে । এবং
পরবর্তীতে তার যে অভিনব রোগ ধরা পরে,
তার নাম রাখা হয় sarcoidosis.
এখানে ক্লিয়ারলী এই রোগটি কোনো মৌলিক রোগ নয়। এটি বিভিন্ন অপচিকিৎসার ফলাফল মাত্র।
এবং পরবর্তীতে দীর্ঘ স্টেরয়েড চিকিৎসা
এই রোগীর আরো বারোটা বাজানো হয় ।
টানা প্রায় তিন বছর বিভিন্ন মাত্রায় স্টেরয়েড খাওয়ানোর পর তাকে ভবিষ্যতবাণী করা হয় -
ভবিষ্যতে তার হার্ড এটাক স্ট্রোক এমন কি মস্তিষ্ক বিকৃতি দেখা দিতে পারে ।
তাহলে প্রশ্ন হলো -
কি চিকিৎসা হলো?
কার চিকিৎসা হলো?
চিকিৎসাই যদি হলো, তবে রোগীর আরো আশংকা জনক অবস্থা হলো কেন ?
এই ক্ষেত্রে
হোমিওপ্যাথি - ' ল অফ ন্যাচার ' কে অনুসরণ করে
রোগীর চিকিৎসা করে, যার
জেনেটিক কারণ, মানসিক কারণ, এবং
সকল অপচিকিৎসার কুফল দূরীকরণ করে রোগীকে সম্পূর্ণরূপে রোগমুক্ত করতে সক্ষম ।
একজন রোগীর
ছেলেবেলায় উদ্ভূত যে কোনো রোগ হতে শুরু করে বয়স্ক অবস্থা পযর্ন্ত যে কোনো সমস্যার পেছনেই তার জেনেটিক কারণ অনুযায়ী চিকিৎসা করে রোগীকে সম্পূর্ণরূপে রোগমুক্ত করে ।
ফলে রোগ চাপা পরার ফলে যে সকল নতুন নামসর্বস্ব রোগের উদ্ভব হয়, তার কোনো সম্ভবনাই থাকে না।
অনুরোধ,
আপনার সন্তানের টনসিল, ঠাণ্ডা কাশি, টাইফয়েড, নিউমোনিয়া, শ্বাসকষ্ট, চর্মরোগ, কোষ্ঠকাঠিন্য প্রভৃতি রোগের কোনো ধরনের চাপা দেয়া চিকিৎসা না করিয়ে, ভালোভাবে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার মাধ্যমে সারিয়ে তুলুন, ভবিষ্যতে তার রোগমুক্ত সুস্থ জীবন নিশ্চিত করুন ।
ধন্যবাদ
সু
ম
না
🙏
০৭|০৭|২০২২
সোরিয়েসিস!
হাতের তালু, পায়ের তালুর চামড়া ফাটা।
চুলকায়। পানি ধরলেই জ্বালাপোড়া।
হাত পা ঘামে।
এই ধরনের সমস্যা নিয়ে
সিয়াম : ১১ বছর
মাদ্রায় পড়ুয়া ছাত্র ।
এসেছিল প্রায় দুই মাস আগে।
ওদের ধারণা ছিল
মাদ্রাসার ওজু করার পানি থেকেই এই সমস্যা শুরু হয়েছে।
আমি জিজ্ঞাসা করলাম -
আর অন্য কোনো ছাত্রদেরও এমন সমস্যা আছে কিনা?
বলল- না।
তাহলে পানির দোষ দিচ্ছো কেন?
দুই মাস পরে
ঠিক ঐ একই পানি দিয়ে ওজু করলেও তার আর হাতপা চুলকায় না।
চর্মরোগও অনেক কমে গেছে।
সকল প্রশংসা সৃষ্টিকর্তার 🙏
আর আমি সার্থক যে আমি একজন হোমিওপ্যাথ 🙏
হোমিওপ্যাথি কোনো মলমকে সাপোর্ট দেয় না।
কারণ মলম সব ধরনের চর্মরোগ ওপর থেকে চাপিয়ে রাখে।
এটা ভেতর থেকে সারিয়ে তোলে।
হয়তো সম্পূর্ণ সারাতে একটু বেশি সময় নেয়। কারণ রোগ টির শুরু বা শেকড় যার যত বেশি তার ততটাই সময় লাগে । কিন্তু একেবারে সেরে যায় ।
ধন্যবাদ 🙏
🙏🙏🙏
দুরারোগ্য রোগ ডায়াবেটিসে হোমিওপ্যাথি
অসম্ভব ভালো ফলাফল দেয়।
আর
রোগীরা
যখন ফ্যান (ভক্ত) হয়ে যায়,
সত্যিই আর কিছু চাওয়ার থাকে না ।
মাসীর বয়স ৫৭ বছর।
আমার চিকিৎসা নিতে শুরু করেন 11.01.2021
নানাবিধ সমস্যা নিয়ে।
মূলত প্রচন্ড ব্যথাবিষ, বাম পায়ে ব্যথা,
হাটুতে ব্যথা, কোমরে ব্যথা,
প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া
ক্রিয়েটিন বেশি,
ইনসুলিন উচ্চ মাত্রায় নিতে হতো।
এ্যাসিডিটি, কনষ্টিপেশন,
হাটলে হাঁপিয়ে যায়, রাতে ঘুম কম হতো।
বিশেষ করে ডায়াবেটিসের ভীষণ রকম সমস্যা।
তবে
মাঝে মধ্যেই অনিয়মিত হলেও
তিনি চিকিৎসা চালিয়ে গেছেন 🙏
যার ফলাফল তার উৎফুল্ল সাক্ষাৎকারেই প্রকাশিত ।
🙏🙏🙏
জগতের সকল মানুষ
প্রকৃতপক্ষে সুস্থ হয়ে উঠুক।
এই প্রত্যাশায়
পোষ্টটি শেয়ার হোক 🙏
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the practice
Telephone
Website
Address
5/5
Dhaka
1207
Opening Hours
Monday | 16:00 - 21:00 |
Tuesday | 16:00 - 20:00 |
Wednesday | 16:00 - 20:00 |
Thursday | 16:00 - 20:00 |
Friday | 16:00 - 20:00 |
Saturday | 16:00 - 20:00 |
Dhaka, 1207
we share our experience regarding Trauma, Casualty cases in private hospital
House: 1, Road: 8, Bosilla Garden City, Mohammadpur
Dhaka, 1207
Digito, the trusted name in the health and digital gadget sector of Bangladesh. We are ready to serv
Mirpur Road
Dhaka
Living a healthy life is the ultimate choice.Knowledge is a must. So for ensuring the utmost thing and to aware people about different health problems and solutions is my passiona...
Gulshan Grace, CWS (C), 8 South Avenue, Apt-5B, Bir Uttam Ak Khandakar Rd
Dhaka, 1212
Our Audiologist Specializes In Hearing Loss and Tennitus Treatments. Our Aim Is To Make Our Patients
Dhaka, 1341
আমাদের এইখানে সব রোগের ডক্টর আছে। এবং সব রকম এর টেস্ট করানো হয়।