Platform
Platform of Medical & Dental Society
প্ল্যাটফর্ম' হচ্ছে মেডিক্যাল ও ডেন্টাল শিক্ষার্থী এবং পেশাজীবী'দের জন্য একটি সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক গ্রুপ।
মেডিকেলের বন্ধুরা এখন আর আলোকবর্ষ দূরে নয় । গাইটনের কাউন্টার কারেন্ট মেকানিসমের ডেফিনেশন পড়তে পড়তে CMC’র একজনের ঝিমুনি উঠলে MMCর আরেকজন ততক্ষণে সেটার মনে রাখার মত প্যারোডি বানিয়ে ফেলেছে । ফরমালিনের ঝাঁজে,আইটেম-কার্ড-টার্ম-ওয়ার্ড ফাইনালের ফাঁক গলে আমাদের যত না বলা গল্পকথা, লাভস্টোরি কনফেশনস ওটি আ
গাজীপুরে Army Pharma Limited এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর আর্মি অর্ডন্যান্স কোরের ৪৩তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন-২০২৩ এ গত বুধবার (২০ ডিসেম্বর ২০২৩) তে আর্মি ফার্মাসহ বিএমটিএফ এর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাসমূহের উদ্বোধন ও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন প্রধান অতিথি সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ, এসবিপি (বার), ওএসপি, এনডিইউ, পিএসসি, পিএইচডি।
সূত্র: আইএসপিআর, সময়নিউজ
©️রাগীব শাহরিয়ার
কক্সএমসি ৫ম বর্ষ।
Join in the first Ever Global Healthcare Summit in Bangladesh.
Biggest in Southeast Asia!!
Planetary Health Academia (PHA) will host the First Global Conference on February
24th and 25th, 2024 at United Convention Center, Dhaka 1230 (Near Hazrat
Shahjalal Airport).
This will be the first all-inclusive international medical conference in Bangladesh where more than 1000 physicians, researchers, and academicians will
participate. Amongst them, there will be 50 internationally acclaimed speakers
and above 100 renowned Bangladeshi speakers and panelists from more
than 10 subspecialties.
This conference will be preceded by 4 internationally
recognized certification courses with hands-on training sessions.
Our distinguished
speakers will include the President of the Royal College of Physicians of London
Sarah Clarke, President of the Royal College of Obstetricians and Gynaecologists
Ranee Thakar, Vice President of the Royal College of Surgeons of Edinburgh Timothy Graham and the President elect of World Heart Federation Jagat Narula.
This event will include two days of scientific seminars where activities will be focused
on state-of-the-art reviews and updates on medical advances and healthcare in Bangladesh and around the world. A total of 16 hours of AMA Category 1 CME
will be provided for participating in the event.
Planetary Health Academia (PHA) is the largest medical organization formed by non-
resident Bangladeshi physicians, researchers, and academicians with the active support of Bangladeshi physicians. Our goal is to transfer knowledge by
bringing world-renowned physicians, researchers, and academicians to work
alongside physician leaders in Bangladesh. We are working together to contribute
to medical education and improve medical technology and overall healthcare.
There will be a whole day workshop for young physicians and Students for carrier advocacy and mentorship by experts from USA, UK and notable physician leaders from Bangladesh.
This Global event will be supported by the Director General of Health-Education with
numerous internationally renowned organizations and professional bodies
including but not limited to BSMMU, BIRDEM, ICDDRB, BRAC, BCPS, BSM,
BLF, BSOG, OGSB, HF, etc.
There are various ways your organization can partner with us and be a partner in this
great endeavor.
Separate sessions on the following subspecialties:
▪ Cardiology
▪ Cardiothoracic Surgery
▪ Critical Care
▪ General Surgery
▪ GI & Hepatology
▪ Hematology
▪ Internal Medicine
▪ Nephrology
▪ Neurology
▪ OBGYN
▪ Oncology
▪ Pulmonary
▪ Research & Biostatistics
▪ Program for Medical Students
▪ Urology
▪ Vascular Surgery
Dermatology and Aesthetic Surgery
Registration is open now. Space is limited.
Visit the website for registration:
www.phaglobalsummit.com
PHA Summit 2024 Planetary Health Academia is your gateway to a global healthcare transformation. We are dedicated to the aim of transferring, updating, and enhancing medical knowledge and technology for healthcare professionals in Bangladesh and across the globe. Explore our platform to join us in shaping a brighte...
বাংলাদেশের চিকিৎসা অঙ্গণের একজন নক্ষত্র, ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা জাতীয় অধ্যাপক ব্রিগেডিয়ার (অব.) ডা. আব্দুল মালিক স্যার গত ৫ ডিসেম্বর বার্ধক্যজনিত কারণে আমাদের ছেড়ে চলে যান। বাংলাদেশের ১ম কার্ডিওলজিস্ট হিসেবে বাংলাদেশের হৃদরোগ চিকিৎসার জনক হিসেবে তিনি ১৯৭০ সালে প্রতিষ্ঠা করেন দেশের ১ম কার্ডিয়াক ইউনিট। পরবর্তীতে ১৯৭৮ সালে ঢাকার মিরপুরে প্রতিষ্ঠা করেন ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন যা সবাই একনামে চেনে। তাঁর স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করতে আগামী ২২ ডিসেম্বর ২০২৩, সন্ধ্যা ৯ টায় প্ল্যাটফর্ম অব মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল সোসাইটি কর্তৃক আয়োজিত হবে এক স্মরণসভা।
তারিখ: ২২ ডিসেম্বর, ২০২৩
সময়: রাত ৯ ঘটিকা
মাধ্যম: জুম (Zoom)
বাংলাদেশের উজ্জল এই নক্ষত্রের সমাপতনে তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন ও স্মৃতিচারণ করতে উপস্থিত থাকবেন-
জাতীয় অধ্যাপক ডা. এ কে আজাদ খান
প্রেসিডেন্ট, বাংলাদেশ ডায়াবেটিক এসোসিয়েশন
অধ্যাপক ডা. এবিএম আব্দুল্লাহ
মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক
জাতীয় অধ্যাপক ডা. এম আমজাদ হোসেন
অর্থোপেডিক সার্জন
অধ্যাপক ডা. এম এ ফয়েজ
মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ও
সাবেক মহাপরিচালক, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
অধ্যাপক ডা. শারফুদ্দিন আহমদ
ভাইস চ্যান্সেলর, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়
অধ্যাপক ডা. মো. জাকির হোসেন
প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, হাইপারটেনশন এন্ড রিসার্চ সেন্টার, রংপুর
অধ্যাপক ডা. রাশিদা বেগম
ইনফার্টিলিটি বিশেষজ্ঞ,
চিফ কনসাল্টেন্ট, ইনফার্টিলিটি কেয়ার ও রিসার্চ সেন্টার
ও আরও অনেকে...
আপনি যদি অধ্যাপক ডা. আব্দুল মালিক স্যারের সাথে কাজ করে থাকেন বা তাঁর কাজ নিয়ে স্মৃতিচারণ করতে চান তবে যোগাযোগ করার বিনীত অনুরোধ থাকলো।
মহান এই সংগঠক, শিক্ষক, চিকিৎসক ও সমাজসেবীর মৃত্যু আমাদের জন্যে এক অপূরণীয় ক্ষতি। স্যারের এই মহাপ্রয়াণে বাংলাদেশের আকাশ হতে সমাপতন হয়েছে এক নক্ষত্রের। তিনি আমাদের স্মৃতিতে বেঁচে থাকবেন চিরকাল। এই অসাধারণ ব্যক্তিত্বের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপনে আয়োজিত এই স্মরণসভায় অংশগ্রহণ করবার আহবান রইলো সকলের প্রতি।
অনুষ্ঠানটি লাইভ প্রচারিত হবে প্ল্যাটফর্ম অব মেডিকেল এন্ড ডেন্টাল সোসাইটি এর অফিশিয়াল ফেসবুক পেজ "Platform" হতে।
যেকোন প্রয়োজনে-
[email protected]
01534773815
কফি এনেমা/মলদ্বারে কফি দেয়া এগুলো কোনো বিজ্ঞান ভিত্তিক চিকিৎসা নয়। এটা এক ধরণের অপপ্রচার। এসব করতে গিয়ে মানুষ নিজের আরো ক্ষতি করছে।কফি এনেমা দিতে গিয়ে রোগীর অন্ত্রে আরো ইনফেকশন হয়েছে। ছবিটি তার প্রমান। হাজার হাজারে এমন হাবিজাবি খেয়ে, ঢুকিয়ে রোগী আসে। তাই এসব ভুয়া জিনিস থেকে দূরে থাকুন।
ইদানিং অল্টারনেটিভ মেডিসিন, রিজেনেরটিভ মেডিসিন এসব বিষয়ে ডিগ্রিধারী অনেকে মানুষের আবেগ পুঁজি করে আধুনিক বিজ্ঞানভিত্তিক চিকিৎসাকে চ্যালেঞ্জ করে।এগুলো পুরাই হাস্যকর। কোনো চিকিৎসা ব্যবস্থা এই দেশের ডাক্তাররা আবিষ্কার করে না। এগুলো সব আমেরিকা, ইংল্যান্ড, ইউরোপ ইত্যাদি দেশে লাখ লাখ মানুষের উপর ট্রায়াল হয়ে তারপর বই পুস্তকে আসে এবং ডাক্তাররা প্র্যাকটিস করে। তাই অবৈজ্ঞানিক বিষয় থেকে সাবধান থাকবেন।
আর স্টেম সেল থেরাপি এখনো গবেষণা পর্যায়ে আর আমাদের দেশে অনেকে এগুলো শুরু করে দিয়েছে।যেদেশে কোনো নিয়ম নীতি নাই সে দেশে এরকম হবে এবং যার যা মন চাইবে তাই বলে।
ন্যাচারাল ন্যাচারাল একটা ফ্লেভারকে আবেগ করে অনেকেই ব্যবসায় নেমে গেসে। যুক্তি হলো আগের যুগে তো মেডিসিন লাগতো না,তাহলে এখন লাগে কেনো?এগুলো হলো তাদের যুক্তি। বিজ্ঞান এসবের যুক্তির ধার ধারে না। বিজ্ঞান তাদের মতোই চলতে থাকবে,নিত্য নতুন ড্রাগ আবিষ্কার হবে, মানুষের উপর প্রয়োগ হবে।
এখন আসেন, সোজা বাংলা শোনেন, নাহলে তো বুঝবেন না। এতোকিছু জেনেও আপনি পেছন দিয়ে কফি ঢুকাবেন নাকি, কমলার জুস ঢুকাবেন, সেটা আপনি ভালো জানেন। কেউ নিজেরটা নিজেই মারাতে চাইলে আমরা তাদেরকে উৎসাহ দেই। সমাজে এমন খচ্চরের দরকার নেই।
#হিসেব_সহজ © .Diary
ফিজিওথেরাপি সেবাঃ ডাক্তার পরিচয়
লেখা কেন অপ্রয়োজনীয়?
ফিজিওথেরাপি বিষয়ে ক্যারিয়ার
গড়েছেন, BSC/ ডিপ্লোমা করেছেন, হয়তো
অনেক অভিজ্ঞতা তাদের ঝুলিতে জমাও
হয়েছে, দক্ষতা নিয়ে সার্ভিস দিচ্ছেন,
এমন ব্যক্তিদের কেউ কেউ সেবা প্রদানের
ক্ষেত্রে অনর্থক নামের পূর্বে, সাইনবোর্ডে
বা প্রেসক্রিপশনে "ডাঃ" তকমা এটে দেন।
প্রধানতম যুক্তি হিসাবে তারা তুলে ধরেন,
ফিজিওথেরাপি পাঠ্য বিষয়গুলোর সাথে
এমবিবিএস বা বিডিএস এর মিল থাকার
বিষয়টি। অথবা যুক্তি হিসাবে বলা হয় "
WHO" এর শ্রেনিবিন্যাস অনুযায়ী
চিকিৎসকদের সাথে সাথে তারাও হেলথ
প্রফেশনালদের অর্ন্তভূক্ত। অবশ্যই সেটি
সত্য। আর তার সাথে এটিও সত্য যে নার্স,
ধাত্রী, ফার্মাসিস্ট, প্যরামেডিক্স সকলেই
হেলথ প্রফেশনালদের অর্ন্তভূক্ত। http://
www.who.int/.../Health_workers_classification.p
df দেখলে পাওয়া যাবে, audiologist,occ
upational therapist,speech therapist,envir
onmental therapist সকলেই হেলথ
প্রফেশনালদের অর্ন্তভূক্ত, কেউই assistant
নন। সকলেই যদি একই যুক্তিতে সবাই মিলে
যদি ডাক্তার হবার দাবীতে শহীদ
মিনারে ধর্মঘটে বসে যান, ব্যাপারটি
কোথায় গিয়ে দাড়াবে?
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক হচ্ছেন যেকোন বিষয়ে
একটি টিমের লিডার, বাকি সকলেই সেই
টিমের সদস্য। কারো অংশই তুলনীয় বা কম
গুরুত্বপূর্ণ নয়। আমেরিকা, কানাডা,
অস্ট্রেলিয়া বা বিশ্বের প্রায় সব উন্নত
দেশেই ফিজিওদের ডাক্তার বা চিকিৎসক
হিসাবে গণ্য করা হয়না। যেমনটি বলা
হয়না অকুপেশনাল থেরাপিস্ট, মেসেজ
থেরাপিস্ট, স্পিচ থেরাপিস্ট এমনকি
নিউট্রেশনিস্ট, ডায়েটেশিয়ানসহ
অন্যান্যদের, যাদের কোর্স কারিকুলামে
মেডিকেল সায়েন্সের অনেক কিছুই
বাধ্যতামূলকভাবে অধ্যয়ন করতে হয়। অনেক
উন্নত পাশ্চাত্য দেশে ''নরসুন্দর''দের
অ্যানাটমী সম্পর্কে জানা বাধ্যতামূলক
এবং ''Estheticians'' (ত্বকের যত্ন ও সৌন্দর্য্য
বিষয়ে বিশেষজ্ঞ) হিসাবে চাকুরী পাবার
জন্যও এক বছরের ডিপ্লোমা ইন এনাটমি
থাকতে হয়। তাই বলে কি তাদের
''এনাটমিস্ট'' হিসাবে স্বীকৃতি দেবার
প্রশ্ন আসবে? তবে কি বিএসসি নার্সিং
নার্সরা কি নিজেদের ডাক্তার হওয়া
থেকে বঞ্চিত করলেন?
পৃথিবীর কোন দেশেই নিবন্ধনকৃত
মেডিকেল চিকিৎসক ব্যতীত অন্য কেউ
'ডাক্তার' পদবী ব্যবহার করতে পারে না।
যারা হোমিওপ্যাথিক/ইউনানি/আয়ুর্বেদিক
বিষয়ের স্নাতক তাদেরকে বলা হয়
'Alternative Medicine Practitioner/ Chiaropatric'।
এদের সম্মান সেদেশে ডাক্তারদের চেয়ে
কোন অংশে কম নয়।তারা কিন্তু তাদের
নামের পূর্বে 'ডাক্তার' পদবী লিখে
প্রাকটিস করেন না কিংবা 'ডাক্তার'
পদবী দাবী করেন না। যদি আইনের কথা
মানেন, তাহলে বাংলাদেশে যারা
হোমিওপ্যাথিক কলেজ থেকে স্নাতক পাশ
করেন তাদের পদবী Bangladesh Homoeopathic
Practitioners Ordinance 1983 অনুযায়ী
'হোমিওপ্যাথ/হোমিওপ্যাথিক
প্রাকটিশনার'। যারা ইউনানি কলেজ
থেকে স্নাতক পাশ করেন তাদের পদবী
Bangladesh Unani & Ayurvedic Practitioners
Ordinance 1983 অনুযায়ী 'হেকিম/হাকিম'।
আর যারা আয়ুর্বেদিক কলেজ থেকে
'স্নাতক' পাশ করেন তাদের পদবী
Bangladesh Unani & Ayurvedic Practitioners
Ordinance 1983 অনুযায়ী 'কবিরাজ'। তারা
আইন অনুযায়ী কখনোই নামের সাথে
'ডাক্তার' পদবী ব্যবহার করতে পারবেন না।
এই অর্ডিন্যান্স গুলো প্রত্যেকটি
বাংলাদেশ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের
ওয়েবসাইটে দেওয়া আছে।
ফিজিও-রা মূলত পেইন, মাসকুলো
স্কেলিটাল সমস্যা, প্যারালাইসিস ও তার
রিহ্যাবিলিটেশন বিষয় নিয়েই মূলত কাজ
করেন, শিক্ষা নেন। অথচ এমবিবিএস
চিকিৎসক কিংবা একই বিষয়ে উচ্চতর
ডিগ্রী নিচ্ছেন, এমন "ফিজিয়াট্রিস্ট"কে
মেডিসিন, রিউমেটোলজি, কার্ডিওলজি,
নিউরোলজি, অর্থোপেডিক মেডিসিন,
ক্রিটিক্যাল কেয়ার, পেডিয়াট্রিক
মাসকুলো স্কেলিটাল সমস্যা, সবকিছু
নিয়েই গভীর অধ্যয়ন করতে হয়। মেডিকেল
সায়েন্স এক মহা সমুদ্র। একজন বয়স্ক রোগী
তো শুধু কোমর বা হাটু ব্যথা নিয়ে আসেন
না, তার যদি কার্ডিয়াক ডিজিজ থাকে,
এন্ডাক্রাইন/হরমোনজনিত সমস্যা থাকে,
ইলেকট্রোলাইট ইমব্যালেন্স বা
নিউরোলজিক্যাল/ স্নায়ুবিক রোগ থাকে
আর সেটি যদি শুরুতেই আমলে না নিয়ে শুধূ
হাড়-বাত-ব্যথাজনিত চিকিৎসা চলতে
থাকে, সেটিকে কি পূর্ণ চিকিৎসা বলা
যেতে পারে? চিকিৎসা দেবার চাইতেও
গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে ডায়াগনোসিস এবং
ট্রিটমেন্ট প্ল্যান তৈরী করা। বলতে
পারেন, অনেক ডাক্তার সাহেবই তো
আছেন, এগুলোর সবকিছু ম্যানেজ করতে
সক্ষম হন না? এটি ব্যক্তিগত সীমাবদ্ধতা
হতে পারে, সামগ্রিক ত্রুটি নয়। ডাক্তার
একজন রোগীর ক্ষেত্রে কয়েকটি বিষয়ে
দায়িত্ববান থাকেন, (১) প্রোপার
ডায়াগনোসিস (২) ডায়াগনোসিস অফ
এডিশনাল কম্প্লিকেশন (৩) টোটাল
ম্যানেজমেন্ট প্লান টু সলভ অল প্রব্লেম।
আর এই ম্যানেজমেন্ট পার্টে ফিজিওদের
অনস্বীকার্য ভূমিকা আছে-সেটা কখনই
অস্বীকার করিনা।
আমাদের দেশে এই বিতর্ক কেন?
ডাক্তারইবা কেন লিখতে হবে অথবা
সমাজে ফিজিওথেরাটিস্টরা কি
অসম্মানীয় পর্যায়ে আছেন? তাহলে তো
প্রশ্ন করা যেতে পারে, কোন এমবিবিএস
ডিগ্রি প্রাপ্ত চিকিৎসক কি
ফিজিওথেরাপি সেবা দেন? এমনকি
ফিজিক্যাল মেডিসিনের চিকিৎসকরাও
বিশ্বজুড়ে নিজেদের পরিচয় দেন
"ফিজিয়াট্রিস্ট" হিসাবে। তারাও তো
নিজেদের রোগীদের ফিজিওথেরাপি
দেবার জন্য "থেরাপিস্ট"দের কাছে
পাঠান। "থেরাপিস্ট" শব্দটি কখনই
"চিকিৎসক" শব্দের পরিভাষা হতে
পারেনা। বাংলা সাহিত্যের এমন একটিও
উদাহরণ টানা যাবেনা যেখানে এই
পরিভাষা ব্যবহৃত হয়েছে। যদি তাই হয়, তবে
অকুপেশনাল থেরাপিস্ট, মেসেজ
থেরাপিস্ট, স্পিচ থেরাপিস্ট এর পরিভাষা
কি হবে?
কখনও কখনও যুক্তি আসে, পাশ্ববর্তী দেশ
ভারতের অনেক স্থানেই তো
ফিজিওথেরাপিস্টরা ডাক্তার লিখেন।
হয়তোবা দেখা যাবে, ভারতে বসে
অনেকেই আবার বাংলাদেশের উদাহরণ
দিচ্ছেন। এটি যেমন সবকিছুকে বদলে দেয়না
আবার বিএমডিসি'র রেজিস্ট্রেশন থাকলেই
হয়তো ডাক্তার লেখা যেত, সেটিও কোন
যুক্তি নয়। ম্যাটস্ বা মেডিকেল
এসিস্টেন্টরাও বিএমডিসি রেজিস্ট্রেশন
নিয়ে সেবা দেন, তাই বলে আইনত ডাক্তার
লিখে প্র্যাকটিস করার সুযোগ তাদের নেই।
এল,এম,এ,এফ নিয়ে পল্লী চিকিৎসকরাও
এদেশে চিকিৎসক লিখে প্র্যাকটিস করে
যাচ্ছেন। যে দেশে প্রেসক্রিপশন ছাড়া
দেদারসে ওষুধ বিক্রি হয়, রেফারাল ছাড়া
অধ্যাপকদের চাইলেই যখন-তখন দেখানো
যায়, সে সমাজে প্রচলিত অনিয়মকে নিয়ম
বলে উদাহরণ টানা হলে খাবারে যথেচ্ছ
ফরমালিন দেয়াও একদিন যথার্থ বলেই ধরা
হবে। আর একটি-দুটি উদাহরণ টেনে, একটি
বিশ্বজনীন-সার্বজনীন বিষয়কে কখনই খন্ডন
করা যায়না। খোদ বৃটেনে GMC guidelines and
regulations অনুযায়ী তারা এটি পারেন না।
সেখানে কোন কোন ফিজিওথেরাপিস্ট
MSc এমনকি PhD, অর্জন করে নিজেদের
ডিপার্টমেন্ট এ সর্বোচ্চ পর্যায়ে অধিষ্ঠিত
আছেন। কিন্তু সেখানে কেউই নিজেদের
ডাক্তার বলে দাবী করেননি।
( দ্রষ্টব্যঃhttp://www.hpc-uk.org/landing/?id=3 ,
HCPC - Audience page, www.hpc-uk.org ) তারা
সেখানে Health and Care Professions Council
(HCPC) এর অধীনে রেজিস্ট্রেশন লাভ
করেন, অপরদিকে ডাক্তার বা ডেন্টাল
সার্জনরা General Medical Council (GMC),
যেখানে কিনা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার
অনুমোদিত চিকিৎসা শিক্ষা কেন্দ্রের
শিক্ষার্থীরা রেজিস্ট্রেশন গ্রহণ করেন।
ডেন্টাল সার্জনরাও মেডিকেল
ডাক্তারদের ন্যায় বৃটেনে General Doctors
Council (GDC) দ্বারা পরিচালিত হন।
সম্ভবত কেউ কেউ ধারনা করছেন, প্রাইভেট
প্র্যাকটিসের ক্ষেত্রে ডাক্তার পরিচয়টি
একটি ভালো মূলধন। এই মূলধনটি হাতছাড়া
করতে অনেকেই নারাজ। আরও একটি কারণ
হচ্ছে ''থেরাপি'' শব্দটিকে সম্ভবত
ফিজিওথেরাপিস্টদের অনেকেই নিজের
ডিগনিটির জন্য হানিকর মনে করেন। অথচ
তারা যে বিষয়ে ডিগ্রী নিচ্ছেন, তা হল
ব্যাচেলর অব ফিজিওথেরাপি। ডাক্তাররা
সমাজের নিশ্চয়ই সমাজের একটি সম্মানী
পর্যায়ে থাকেন, তাই বলে এর অর্থ এটা নয়
যে, তারা বাকি সব প্রফেশনের উর্ধ্বে চলে
যান। প্রত্যেকটি পেশাই সম্মানীয়,
সমাজের জন্য অপরিহার্য। প্রত্যেকেই নিজ
নিজ বিষয়ে সর্বোচ্চ ডিগনিফাইড।
বিএসসি ইন ফিজিওথেরাপি- একটি স্বীকৃত
ডিগ্রী। এটি যারা সমাপ্ত করে সেবা দেন,
তাদের তো রীতিমতো গর্ব করা উচিত যে,
তারা হাতুড়ে নন। রীতিমতো ডিগ্রীধারী
শিক্ষিত হেলথ প্রফেশনাল। নিজেরাই যদি
নিজের আত্মপরিচয় নিয়ে মনোজগতকে
সংকীর্ণ করে রাখেন, তাহলে বড় মন নিয়ে
কি করে নিজের পেশাকে সমাজের সব
মানুষের কাছে অধিক উচ্চতায় নিয়ে
যাবেন?
বিশ্বজুড়ে ফিজিওথেরাপিস্ট, অকুপেশনাল
থেরাপিস্ট, মেসেজ থেরাপিস্ট, স্পিচ
থেরাপিস্ট-গণ মেডিকেল টেকনোলজিস্ট
হিসাবে বিবেচিত হন। বিশেষ করে
কানাডায় এই তিনটি পদকে সম-মর্যাদাশীল
বলে ধরা হয়। ইতোমধ্যেই ডেন্টাল
টেকনোলজিস্টরা ডেন্টাল সার্জন লিখে
প্যাকটিস করার জন্য আন্দোলন করেও পিছু
সরে এসেছেন। শুধু তাই নন, খোদ
বাংলাদেশে যে মেডিকেল
টেকনোলজিস্টদের সংগঠণ আছে, তার সদস্য
হবার জন্য ছয়টি বিষয়ের
ডিপ্লোমাধারীরা মনোনীত হন। ডেন্টাল
টেকনিশিয়ান, ল্যাবরেটরি টেকনিশিয়ান,
রেজিওলজি টেকনিশিয়ান, ট্রান্সফিউশন
টেকনিশিয়ান, ফার্মাসিস্ট আর
ফিজিওথেরাপিস্ট। ফিজিওথেরাপিস্টদের
অনেকেই এসব সংগঠনে বড় বড় পদে
অধিষ্ঠিত আছেন এবং নির্বাচনে জিতেও
টেকনোলজিস্টদের প্রতিনিধিত্ব করছেন।
তাহলে এ নিয়ে নিজেদের মাঝে ডায়ালগ
না করে অহেতুক সামাজিক বিতর্ক টেনে
আনার কি কোন যৌক্তিকতা আছে?
এম.ডি কোর্সে ঢোকার আগে প্রায় দেড় বছর
অন্য বিষয়ের ট্রেনিং কম্প্লিট করার
সৌভাগ্য আমার হয়েছিল। সেই লব্ধ জ্ঞান
আমার আজও অটুট, কাজে লাগে, সেবাও
দেই। নিয়মানুযায়ী এমসিপিএস দেবার
যোগ্যতাও হয়েছে। কিন্তু আজ অবধি কখনও
সেই বিষয়ের বিশেষজ্ঞ বলে এক
সেকেন্ডের চিন্তাও মনে আসেনি। কারণ
একটি বিষয়ের বিশেষজ্ঞ বা পোর্টফোলিও
যখনি কারো নামের পূর্বে যুক্ত হয়, তখন
সেটি বিরাট রেসপনসিবিলিটি নিয়ে
আসে। সেটি বহনের যোগ্যতা যদি পুরোপরি
না থাকে, তাহলে এক প্রকারে প্রতারণারই
নামান্তরই ধরে নেয়া যেতে পারে। এটি
ডাক্তারদের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য, যদি
তিনি বিশেষজ্ঞ না হয়েও, সে পরিচয়ে
পরিচিত হন। যদি কেউ কার্ডিওলজি বা
সার্জারীতে ১০বছর ধরে ট্রেনিং করেন, সে
বিষয়ে স্বীকৃত ডিগ্রী না নেন, তিনি
হয়তোবা সাইনবোর্ডে, প্রেসক্রিপশনে বহু
বছরের অভিজ্ঞতা সম্পন্ন লিখতে পারেন,
কিন্তু কখনই নিজেকে পূর্ণ বিশেষজ্ঞ লিখে
প্র্যাকটিস করার নৈতিক অবস্থানে থাকেন
না। সোসাইটি অব কার্ডিওলজিস্ট বা
সোসাইটি অব সার্জন কি কোনদিন শুধূ
অভিজ্ঞতার সনদ দিয়ে তাকে সদস্য
হিসাবে অনুমোদন করবে?
জাতীয় অধ্যাপক নুরুল ইসলাম স্যার কর্তৃক
তার চিকিৎসক ছাত্রদের উদ্দেশ্যে একটি
স্মরনীয় উক্তি প্রণিধানযোগ্য , "আপনি যে
বিষয়ে বিশেষজ্ঞ হচ্ছেন বা যে কর্মটি
শিখছেন, সেটিই ভালোভাবে শিখুন। মানুষ
আপনার নিকট ঐ সেবাটিই নেবার জন্য
যাবে, ভিন্ন কিছু নেবার জন্য নয়। সেটি
যদি যথাযথ ভাবে দিতে পারেন, তাহলে
এটাই হবে আপনার সবচাইতে বড় সফলতা।"
কাউকে অসম্মান বা নিজেকে অসম্মানিত
মনে করার প্রয়োজন নেই। বরং একজনের
পদবী জোর করে নিজের নামের সামনে
সেঁটে দিয়ে, সেটি প্রতিষ্ঠিত করার জন্য
বিতর্ক করা অপ্রয়োজনীয়। চিকিৎসকরা
তাদের কাজ করুক, ফিজওথেরাপিস্টরা
তাদের নিজস্ব ক্ষেত্রে বিচরন করুন।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ফিজিওথেরাপি
নিয়ে অনেক বিখ্যাত জার্নাল আছে,
তাদের নিজস্ব সংগঠণ, নিজস্ব ওয়েবসাইট,
অনেক দুর্লভ গবেষণা, সব কিছুই আছে। কোন
কোন ফিজিও সেবা ও কোয়ালিটি দিয়ে
অনেক দেশে লিজেন্ড এর পর্যায়ে উপনীত
হয়েছেন। মেডিকেল সায়েন্সকে সৃমদ্ধ করার
জন্য তাদের অনেক কনট্রিবিউশন আছে। শূধু
তাদের যেটা নেই, তা হল পরিচয় নিয়ে
কনফিউশন। ফিজিওথেরাপি একটি
প্রমিজিং ও ক্রম উন্নতিশীল সাবজেক্ট।
তারা নিজ নামেই সমাজে ইতোমধ্যে
পরিচিত ও সমাদৃত। অনেকে "ফিজিও" নামে
খ্যাতনামা হয়েছেন, বাংলাদেশ ক্রিকেট
টিমের কোচের দায়িত্ব পালন করেছেন।
Private Practice এ এই পদবীটি নিয়ে তারা
সকলে মিলে ভাবতে পারেন।
হেলথ প্রফেশনালদের মাঝে কোন বিরোধ
নেই। সকলেই জাতির সেবায় নিয়োজিত,
সকলেরই লক্ষ্য উদ্দেশ্য এক। মানবতার
কল্যাণ। তাই নতুন নতুন টেকনিক, জ্ঞান,
টেকনোলজির সমন্বয়ে সম্মিলিতভাবে যদি
নিজেদের সাবজেক্টকে আরও উন্নতির
শিখরে নিয়ে যেতে চান, তাহলে সেটাই
হবে জাতির জন্য একটি বড় অর্জন। জীবনের
সবচাইতে বড় পাওয়া।
সূএঃWorld Health Organization
https://youtu.be/lWvrOmbRwXI?si=Nsg1cwg_R2eC4fJL
বাংলাদেশ কলেজ অব ফিজিশিয়ান্স অ্যান্ড সার্জন্সের (বিসিপিএস) অধীন এফসিপিএস পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ।
প্ল্যাটফর্ম অব মেডিকেল এন্ড ডেন্টাল সোসাইটির পক্ষ থেকে সকল পরিক্ষার্থীর প্রতি শুভকামনা।
ঝাল লাগলে পানি নয়, লিকুইড দুধ খাবেন । দুধের মধ্যে casein বলে একধরনের প্রোটিন আছে । এটি মরিচের ঝাল কমিয়ে দেয় । মরিচের ঝাল হয় capsaicin উপাদানটির কারণে । দুধের casein উপাদানটি জিব্বায় স্বাদের রিসেপ্টরের উপর একটি আবরণ তৈরি করে । এতে মরিচের ঝালের উপাদান capsaicin তখন জিব্বায় লেগে থাকা দুধের casein উপাদানটির দ্বারা নিষ্ক্রিয় হয়ে যায় । আর তাতে ঝাল কম মনে হয় তখন ।
- ডা. অপূর্ব চৌধুরী
★ পরিচিত একজন ফিনল্যান্ড থাকেন। পড়াশোনা করেন ওউলু বিশ্ববিদ্যালয়ে। তার কাছে শুনতে পারলাম, একটা কোর্সে সে পর পর ৩ বার ফেইল করেছে। সেই কোর্সের শিক্ষক তাকে মেইল করেছে। শিক্ষক তার কাছে জানতে চাইছে কেন তার কোর্সে পর পর ৩ বার ফেইল করার কারন। কোথায় সমস্যা হচ্ছে তার। তাকে জিঙ্গাস করা হয়েছে তার লেকচার কি তার ভালো লাগেনা। ভাই তখন বলেছে সে তার প্রশ্নের ধরন বুঝতে পারেনা। এরপর সেই শিক্ষক বিগত এই পরীক্ষায় যে ছাত্ররা ভালো মার্ক পায় তাদের খাতা দেখান এবং বলেন আমি এরকম উত্তর আশা করি এবং সাথে এটাও বলেন, তোমার জন্য আমাকে অপরাধী মনে হয়।কেন আমি শিক্ষক হয়ে তোমাকে বুঝাতে পারছি না । শিক্ষক আরো বলেন, এটা শুধু তোমার ব্যর্থতা না। আমারও ব্যর্থতা। কোন শিক্ষার্থী ক্লাসে না আসলে সেখানে শিক্ষকরা নাকি নিয়মিত মেইল করে। ক্যাম্পাসের বাইরে দেখা করে খোঁজ খবর নেয় কোন সমস্যায় আছে কিনা।
সেইখানকার শিক্ষকদের মনমানসিকতা কতটা উন্নত ভাবা যায়।
©Naimul Haque
নাম বিভ্রাট:
আমরা অনেকেই বলে থাকি নামের ভুল বলে কিছু নেই!! আসলেই কি তাই???
পৃথিবীর কিছু দেশ ঘুরে আমার নিজের কিছু অভিজ্ঞতার আলোকে আজকের এই লেখা
১.আমাদের দেশের ৯০ভাগ ছেলেদের নামের শুরুতে MD.( Mohammad) লিখি। আসলে এই MD বিদেশের মানুষ বুঝে না। তারা ভাবে MD মানে Medical Doctor/ Managing Director and so on.
আমরা নিশ্চয়ই জন্মগতভাবেই সবাই Medical Doctor না😅
তাই আমরা এখন থেকে আমাদের পরের প্রজন্মের নাম, হয় ফুল মোহাম্মদ দিব, না হয় লিখবো না। কিন্তু MD লিখবো না প্লিজ।
২. আমারা অনেকেই ফুল নাম না বুঝে রেখে দেই।
Full Name = First name + Last name (আমাদের দেশ)
Or = Last name + First name
ফাস্ট নাম মানেই হলো আসল নাম। এটাই মানুষের আইডেন্টিটি। লাস্ট নাম মানে হল বংশের নাম/ বাবার নাম।
For example :
Father's Name: Rahim Ahmed
Son: karim Ahmed /karim Rahim / Karim (Rahim Ahmed) last name / Karim ( ibn Rahim) Last name/ karim ( Ibn Rohim Ahmed) last name/ Karim ( Bin Rahim) last name/ karim ( Bin Rahmin Ahmed) last name
Daughter: Sonia Ahmed /Sonia Rahim/Sonia (Rahim Ahmed) last name, Sonia ( binte Rahim) Last name/ sonia ( binte Rahim Ahmed) last name
তাই বাবার নামের শেষে হোসেন, কিন্তু এক ছেলের নাম রাখি খান, আরেক ছেলের নাম রাখি চৌধুরী, এগুলো দেখে বিদেশের মানুষজন হাসে🙁
কখনো কখনো উন্নত দেশের মাইগ্রেশনের সময় এই ভুলের জন্য নামের এভিডেভিড লাগে। কারণ পিতা-পুত্র, পিতা-কন্যা, ভাই- বোন এর নামের মিল নাই।
৩. অনেকেই আমরা নামের শেষে রাখি ডাক নাম( nick name) যা ঠিক নয়।
Example :
Karim Ahmed Rafi
আমরা পাসপোর্ট করার সময় যা করি।
first name: Karim Ahmed
Last Name: Rafi
এতে প্রব্লেম হলো বিদেশের মানুষ ভাবে Rafi হল তার বংশের নাম বা বাবার নাম। যা আদতে ভুল।
তাই আমরা ডাক নাম শেষে লিখব না।
৪. আমারা অনেকেই নামের অর্থ না জেনে নাম রাখি।
Example :
Umme kulsum= উম্মে মানে মা, কুলসুমের মা।
এক্টা বাচ্চার নাম কিভাবে কুলসুমের মা হয়🤔
abu siddique= আবু মানে বাবা, সিদ্দিকের বাবা
একটা শিশু কিভাবে সিদ্দিকের বাবা হয়।
middle east এর immigration officer রা এসব নাম দেখে হাসে।
আমরা অকারণে হাসির পাত্র না হই।
৫. অনেকের নাম শুধুমাত্র ১টা অংশ। এটা পরবর্তীতে অনেক প্রব্লম করে।
example :
Karim
পাসপোর্ট করার সময় নাম এর থাকে ২টা অংশ।
তখন তারা যা করে সেটাও আরেকটা ভুল।
last name: Karim
First name: empty রাখে।
একজন মানুষের আসল নাম নাই এটা কেমন কথা।
কিন্তু আমি এমন একটা ইন্ডিয়ান পাসপোর্ট দেখেছি যার নাম এর শুধু ১টা অংশ।
তার পাসপোর্ট এ last name empty ছিল, first name এ তার নামের ওই ১টা অংশ লিখা ছিল।
তাই আমাদের নামের যার অংশ ১টা উনি পাসপোর্ট করার সময় এই ব্যাপারটা খেয়াল রাখবেন।
ইসলামের রীতি অনুযায়ী মানুষের পুনজন্মের সময় প্রত্যককে নিজ নিজ বাবার নাম ধরে ডাকা হবে। তাই নামের শেষে বাবার নাম থাকা ইসলামের নিয়ম।
তাই আমাদের মা বোন কন্যা দের নামের শেষে বেগম আক্তার না রেখে বাবার নাম রাখা উচিত।
আমাদের সমাজের এই অনিচ্ছাকৃত, প্রচলিত ভুল গুলো আমাদের অনেকের নাম এ এখন ও আছে।এমনকি আমার নিজেরও আছে। যা চাইলেই আমরা এখন নিজেদের নাম পরিবর্তন করতে পারব না।
কিন্তু আমারা চাইলেই আমাদের পরবর্তী প্রজন্মের নাম, আসেপাশের বন্ধু, কাছের মানুষ দের পরবর্তী প্রজন্মের নাম গুলো সঠিক রাখতে পারি।
ভুলত্রুটি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
সেশন: ১১-১২
"আমার ছিল না মুক্ত মাতৃভূমি শৃঙ্খলহীন স্বাধীন দেশ
শতবর্ষের শত সাধনায় পেয়েছি তোমায় বাংলাদেশ।"
আজ ১৬ ডিসেম্বর, মহান বিজয় দিবসে প্ল্যাটফর্ম অব মেডিকেল এণ্ড ডেন্টাল সোসাইটি কর্তৃক মহান মুক্তিযুদ্ধে অশেষ ত্যাগের মাধ্যমে যারা আমাদের মুক্ত,স্বাধীন দেশ উপহার দিয়েছিলেন সেইসব অকুতোভয় বীরদের স্মরণে জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়।
১৬ ডিসেম্বর ২০২৩
বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে
প্ল্যাটফর্ম অব মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল সোসাইটির পক্ষ হতে জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ।
সার্বিক সহযোগিতায়: কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী পরিষদ
প্ল্যাটফর্ম অব মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল সোসাইটি (২৩-২৪)
এবং প্ল্যাটফর্ম, এনাম মেডিকেল কলেজ ইউনিট
১৬ ডিসেম্বর ২০২৩
বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে প্ল্যাটফর্ম অব মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল সোসাইটি এর পক্ষ হতে জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ।
সার্বিক সহযোগিতায়: কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী পরিষদ
প্ল্যাটফর্ম অব মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল সোসাইটি (২৩-২৪)
এবং প্ল্যাটফর্ম, এনাম মেডিকেল কলেজ ইউনিট
এক সাগর রক্ত আর ত্রিশ লক্ষ প্রাণের বিমিময়ে অর্জিত আমাদের বাংলাদেশের বিজয় দিবস, ইতিহাসের পাতায় স্বর্ণাক্ষরে খচিত একটি উজ্জ্বল দিন। ১৯৭১ সালের এই দিনেই বাঙালি জাতি মুক্তির পতাকা উড়িয়ে সূচনা করে সমৃদ্ধি ও ঐক্যের নতুন দিগন্ত। আজ বাংলাদেশ বিশ্বের দরবারে ঐতিহ্যে লালিত উন্নয়নশীল একটি সার্বভৌম রাষ্ট্র। মুক্তির গৌরব প্রতি পদে প্রতিধ্বনিত করে বাংলাদেশ আজ এগিয়ে যাচ্ছে সকল ক্ষেত্রে। মহান মুক্তিযুদ্ধের পবিত্র চেতনার ধারক ও বাহক হয়ে প্রকৃত দেশপ্রেমিক হিসেবে আমাদের নিজেদের গড়ে তুলতে হবে।
- নিশাদ তাসনিম
কর্নেল মালেক মেডিকেল কলেজ, মানিকগঞ্জ
শিক্ষাবর্ষ ২০২০-২১
কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী পরিষদ
প্ল্যাটফর্ম অব মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল সোসাইটি (২৩-২৪)
প্ল্যাটফর্ম অব মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল সোসাইটি কর্তৃক আয়োজিত বিশ্ব এন্টিমাইক্রোবিয়াল সচেতনতা সপ্তাহ ২০২৩ উপলক্ষ্যে আয়োজিত শর্ট ভিডিও কনটেস্টে বিজয়ীদের অভিনন্দন।
একইসাথে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে অংশগ্রহণকারী সকলকে আন্তরিক ধন্যবাদ।
"চিল"
বন্ধু-বান্ধব লইয়া এমপিএইচ পাশের আনন্দে রেস্টুরেন্টে চিল করিতেছিলাম।
হঠাৎ করিয়া পাশের টেবিলে নজর পড়িলো। দেখিলাম, আমার পাশের বাড়ির আঙ্কেল, যাহার একখানা ফার্মেসী রহিয়াছে, তাহার বন্ধু-বান্ধব লইয়া আহার পর্ব সম্পন্ন করিতেছেন।
প্রতিবেশীর নিকটে হাজির হইয়া প্রাথমিক সৌজন্যমূলক কথা বার্তা হইবার পর প্রতিবেশী চাচাজী শুধাইলেন,
"অদ্যকাল কি করিতেছো?"
বলিলাম,
'সদ্য এমপিএইচ এর গেড়ো খুলিলাম।'
চাচাজী কিঞ্চিৎ ভ্রু কুঞ্চন করিয়া কহিলেন,
"ক্লিনিক্যাল সাবজেক্টে করিলে ভালো হইতো না?"
উত্তরে বলিলাম,
'ক্লিনিক্যাল সাবজেক্টে করিলে কি হইতো?'
"চেম্বার করিতে পারিতে। সার্জারী পড়িলে ওটি করিতে পারিতে।"
'তাহার পর কি হইতো?'
"চেম্বার জমিয়া গেলে আরো পসার হইতো। সার্জারী তে হাত পাকিলে অপারেশন করিয়া কুল পাইতে না। ইহার ফাকে ফাকে আরো কয়েকখানা ডিগ্রি বগলদাবা করিতে পারিতে।"
ধৈর্যের বাধ ভাঙিবার উপক্রম হইতেছে। উপরন্তু দাতে দাত চাপিয়া জিজ্ঞাসিলাম,
'ইহার পর?'
তিনি খানিক বিরক্ত এবং বিস্ময়াভিভূত হইয়া জবাব দিলেন,
"ইহার পর আর কি? পূর্ণ দিবস শ দুয়েক রোগী দেখিয়া কিংবা ছুড়ি চালাইয়া যা হোক তোমার ব্যাংক একাউন্ট তো উপচাইয়াই পড়িত।"
'উপচাইয়া পড়িবার পর?'
"আরে বাপু ব্যাক্কেল নাকি? তাহার পর সেই কাড়ি কাড়ি টাকা লইয়া বিদেশ ঘুরিবা, আড্ডা মারিবা বন্ধু সহযোগে।"
এইবার আমি হাসিলাম। হাসিয়া তাহাকে বিভ্রান্ত করিয়া আমার বন্ধুদের দিকে দৃষ্টি পাত করিয়া এবং করাইয়া বলিলাম,
'চাচাজী, তো আমি এখন কি করিতেছি?'
(একখানা বিদেশি গল্পের ছায়া অবলম্বনে)
মোঃ বেলায়েত হোসেন
সাহাবুদ্দিন মেডিক্যাল কলেজ
০২ ব্যাচ
১৯৭১ সালে ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে শহীদ চিকিৎসকগণ।
বিজয় দিবসের এই সন্ধিক্ষণে স্মরণ করছি সকলের মহান আত্মত্যাগকে।মাগফেরাত কামনা করছি সকল শহীদ মুক্তিযুদ্ধোদের।
প্ল্যাটফর্ম অব মেডিকেল এন্ড ডেন্টাল সোসাইটি
🔊বিষন্নতা (ডিপ্রেশন) একটি মানসিক রোগ
🔎🔎
🎈সব সময় মন খারাপ
🎈ভালো লাগে না কোন কিছু
🎈ঘুম ধরেনা, বার বার ভেঙে যায়
🎈খেতে মন চায় না
🎈সারাক্ষণ শুয়ে থাকি, একা থাকি
🎈কারও সাথে কথা বলতে ইচ্ছে করে না
🎈কোথাও যেতে ইচ্ছে করে না
🎈আত্মবিশ্বাস একদম কমে গেছে
🎈অল্পতেই কান্না চলে আসে
🎈কিছু হবে না আমার দ্বারা
🎈কারও স্বপ্নপুরন করতে পারলাম না
🎈নিজেকে অপরাধী মনে হয়
🎈চিন্তাশক্তি কমে গেছে , ভুলে যায়
🎈মনোযোগ ধরে রাখতে পারি না
🎈বেঁচে থেকে কি লাভ, আত্মহননের চিন্তা
⁉️⁉️
🍁আপনি অবশ্যই ডিপ্রেশনে ভুগছেন!!
🦊 মনোরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন ⚘⚘
ডাঃ মোঃ আব্দুল মতিন
এমবিবিএস, এমডি (সাইকিয়াট্রি)
সহকারী অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান
রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
মহান মুক্তিযুদ্ধে পাক-বাহিনী এবং আলবদর বাহিনীর হাতে নিহত চিকিৎসকগনের নামের তালিকা।
১ ডা ফজলে রাব্বী
২ ডা আব্দুল আলীম চৌধুরী
৩ ডা সামসুউদ্দিন আহমেদ
৪ ডা আজহারুল হক
৫ ডা হুমায়ূন কবির
৬ ডা সোলায়মান খান
৭ ডা মিসেস আয়েশা বেদৌরা চৌধুরী
৮ ডা কসির উদ্দিন তালুকদার
৯ ডা মনসুর আলী
১০ ডা গোলাম মর্তুজা
১১ ডা হাফেজ উদ্দিন খান
১২ ডা জাহাংগীর
১৩ ডা এ জব্বার
১৪ ডা শ্যামল কান্তি লালা
১৫ ডা হেম চন্দ্র বসাক
১৬ ডা কাজী ওবায়দুল হক
১৭ ডা নরেন ঘোষ
১৮ ডা আলহাজ্ব মমতাজ উদ্দিন
১৯ ডা জিকরুল হক
২০ ডা হাসিময় হাজরা
২১ ডা সামছুল হক
২২ ডা মফিজ উদ্দিন খান
২৩ ডা এস রহমান
২৪ ডা অমূ্ল্য চন্দ্র চক্রবর্তী
২৫ ডা এ গফুর
২৬ ডা আতিকুর রহমান
২৭ ডা মনসুর আলী
২৮ ডা গোলাম সরওয়ার
২৯ ডা রমনী দাস
৩০ ডা আর সি দাস
৩১ ডা এস কে সেন
৩২ ডা রবিউল হক
৩৩ ডা এ কে এম গোলাম মোস্তফা
৩৪ ডা মিহির কুমার সেন
৩৫ ডা মকবুল আহমেদ
৩৬ ডা সালেহ আহমেদ
৩৭ ডা এনামুল হক
৩৮ ডা অনিল কুমার সেন
৩৯ ডা মনসুর(কানু)
৪০ ডা সুশীল চন্দ্র শর্মা
৪১ ডা আশরাফ আলী তালুকদার
৪২ ডা কাজল ভদ্র
৪৩ ডা মো বজলুল হক
৪৪ ডা লেঃ এ এফ এম ফারুক
৪৫ ডা লেঃ কঃ জিয়াউর রহমান
৪৬ ডা লেঃ কঃ বদিউল আলম
৪৭ ডা লেঃ কঃ জাহাংগীর
৪৮ ডা লেঃ কঃ সৈয়দ আব্দুল হাই
৪৯ ডা মেজর আসাদুল হক
৫০ ডা মেজর রিয়াজুর রহমান
৫১ ডা মেজর মুজিবুদ্দিন আহমেদ
৫২ ডা মেজর নাইমুল ইসলাম
৫৩ ডা লেঃ নুরুল ইসলাম
৫৪ ডা লেঃ এনামুল হক
৫৫ ডা মনসুর রহমান
৫৬ ডা গোপাল চন্দ্র সাহা
৫৭ ডা নরেন্দ্র নাথ দত্ত
৫৮ ডা এ বি এম নুরুল আলম
৫৯ ডা এ মুক্তাদির
৬০ ডা রেবতী কান্ত সান্যাল
৬১ ডা ক্ষিতিশ চন্দ্র দে
৬২ ডা এ রহমান
৬৩ ডা নওসের আলী
৬৪ ডা সাইদ মোহিত ইমাম
৬৫ ডা মেজর আমিনুল ইসলাম
৬৬ ডা লেঃ কঃ বি এ চৌধুরী
৬৭ ডা লেঃ কঃ আমিনুল হক
৬৮ ডা লেঃ খন্দকার নুরুল ইসলাম
৬৯ ডা রফিক আহমেদ
৭০ ডা অমলেন্দু দাক্ষী
৭১ ডা আব্দুন নূ্র
৭২ ডা আব্দুল মান্নান মোল্লা
৭৩ ডা কোরবান আলী
৭৪ ডা দিগেন্দ্র চন্দ্র এন্দ
৭৫ ডা নিশি হরি নাগ
৭৬ ডা ম আলমগীর মিঞা
৭৭ ডা মনোরঞ্জন জোয়ার্দার
৭৮ ডা মতিয়ূর রহমান
৭৯ ডা শফী
৮০ ডা ম শাখাওয়াৎ হোসেন
৮১ ডা ম শামসাদ আলী
৮২ ডা মাহতাব উদ্দিন আহমেদ
৮৩ ডা মোজাম্মেল হক
৮৪ ডা শাহ আব্দুল আজিজ
৮৫ ডা শাহ আমিন হোসেন
৮৬ ডা সুজাউদ্দীন আহমেদ
৮৭ ডা হাসিবুর রহমান
৮৮ ডা হেমন্ত
#প্ল্যাটফর্ম_অব_মেডিকেল_এন্ড_ডেন্টাল_সোসাইটি
পরম শ্রদ্ধায় স্মরণ করছি তাঁদেরকে
পোস্টার ক্রেডিট : অহিয়া ফারজিন
মুসলমানী করতে আসা বেশিরভাগ বাচ্চাই ভাবে, এই সার্জারীতে তার সম্পদের মুন্ডপাত করা হবে। আর এই ভয় থেকেই তারা আসলে কো অপারেট করতে চায় না।
কারণ আসার আগে তার বাবা মা তাকে বলে
"আরে কিছু না, আংকেল একটু দেখবে!"
বাচ্চা এটা ভালোই বুঝে যে আংকেলের কোনো ঠ্যাকা পড়ে নাই তার সম্পদ এক ঝলক দেখার জন্য এই এলাহী আয়োজন করার।
আপনি যতই বললেন, "আংকেল কিছু করবেনা, শুধু দেখবে!" বাচ্চার মনে ততোই ভয় জন্মায়, তাকে অন্ধকারে রেখে তার সম্পদ এই সার্জন আংকেলের কাছে বেঁচে দিচ্ছে তার বাবা মা। আজ এই পাষন্ড তার আজন্ম লালিত সম্পদ উপড়ে নিবে!!!!
এমনকি জ্ঞান ফেরার পরই বাচ্চা ব্যান্ডেজ দেখে অনেকসময় বলেই বসে "কাইট্টা লাইলোরে!!!"।
বলেই শুরু করে তিড়িং বিড়িং!
আমি তো এতে বাচ্চার কোনো দোষই দেখিনা। ভেবে দেখেন তো, আপনার যদি কখনও মনে হয়, কেউ আপনার সাথে এমন করছে, আপনি নিতে পারবেন? জিগসও তো এতোটা স্কেরি কাজ করতো না।
কিন্তু কেন ভাই? বাচ্চাকে একটু কাউন্সিলিং করে আনা যায় না??
বাচ্চাকে এটা বোঝানো যায় যে তার অতিরিক্ত চামড়া শুধু "সরিয়ে" দেয়া হবে?
এবং এরপর তার সম্পদ তারই থাকবে, বরং হবে আগের চেয়েও ফেয়ার এন্ড হ্যান্ডসাম!
দুনিয়াতে মানুষ তখনই আপনাকে কোঅপারেট করবে, যখন আপনি তাকে মোটিভেশান দিতে পারবেন। ভালো মোটিভেশান আর ইন্সপাইরেশান দিলে মানুষ এক পায়ে এভারেস্ট জয় করে ফেলে সেখানে এক সারকামসিশান কি এমন কষ্ট!
মোটিভেশান না দিয়ে আপনারা দিচ্ছেন ভুজুংভাজুং , "আংকেল একটু দেখবে" "একটা পিপড়া কামড় দিবে" "একটা পাখি গান গাবে!" এইসব কি গোজামিল কথাবার্তা! এইসব গোজামিল বাচ্চারা বুঝে।
আজ এক বাচ্চা বললো, আংকেল যদি দেখতেই চায়, তাহলে ছবি তুলে নিয়ে যাক, যত খুশি দেখুক, কিন্তু আপনারা আমাকে অপারেশান থিয়েটারে নিয়ে যাচ্ছেন কেন???
তাকে চিৎপটাং করে নেয়ার সময় সে কাঁদতে কাঁদতে একটা কথাই বললো,
"এ কেমন বেইমানী!!!"
©️ Dr. Zaman Sunny
Assistant Professor of Burn and Plastic Surgery
Sheikh Hasina National Institute of Burn and Plastic Surgery
"উদয়ের পথে শুনি কার বাণী
ভয় নাই ওরে ভয় নাই
নিঃশেষে প্রাণ যে করিবে দান
ক্ষয় নাই তার ক্ষয় নাই"
১৯৭১ সালে যুদ্ধ যখন শেষের দিকে তখন বাঙালি জাতির মেরুদণ্ড ভেঙে দেয়ার জন্য পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী এক ঘৃণ্য ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়৷ বাঙালি জাতি যাতে বিশ্বের দরবারে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে না পারে, তাই পাকিস্তানি সেনাবাহিনী ও দেশীয় দোসররা মিলে পৈশাচিকভাবে হত্যা করে এদেশের বুদ্ধিজীবীদের৷
আজ ১৪ই ডিসেম্বর "শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস" আমরা প্ল্যাটফর্ম অব মেডিক্যাল এন্ড ডেন্টাল সোসাইটি শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি আমাদের জাতির সূর্য সন্তানদের..
আজ ঐতিহাসিক ১৪ই ডিসেম্বর, শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস। পৃথিবীর ইতিহাসের অন্যতম এক কালো অধ্যায়।
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন, আজকের এইদিনে বাংগালী বুদ্ধিজীবী নিধন বাংলার ইতিহাসে অন্যতম বর্বর এবং নৃশংসতম হত্যাযজ্ঞ।
সেদিনের নির্মম হত্যাযজ্ঞে নিহত বুদ্ধিজীবীদের প্রকৃত সংখ্যা আজ পর্যন্ত অনিশ্চিত। কিন্তু তৎকালীন ১৯৭২ সালের প্রকাশিত "বাংলাদেশ" শীর্ষক গ্রন্থ হতে প্রাপ্ত তথ্য মতে, বাংলার নিহত শহীদ বুদ্ধিজীবী সন্তানদের মধ্যেঃ ৯৯১জন শিক্ষাবিদ, ৪৯জন চিকিৎসক, ৪২জন আইনজীবী, ১৩জন সাংবাদিক, ১৬জন সাহিত্যিক, শিল্পী এবং প্রকৌশলী সহ আরও অনেকে ছিলেন। নিহত বুদ্ধিজীবী সকল শহীদদের প্রতি আমরা সর্বস্তরের মানুষের বিনম্র শ্রদ্ধা নিবেদন ও তাদের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি। জাতি হিসেবে আপনাদের এই আত্মত্যাগের প্রতিদান আমরা কোনোদিন শোধ করতে পারবো না।
©প্ল্যাটফর্ম অব মেডিকেল এন্ড ডেন্টাল সোসাইটি
রাজশাহী জোন
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the practice
Telephone
Website
Address
17-18, Shyamoli, Mirpur Road
Dhaka
1207
Dhaka, 1207
we share our experience regarding Trauma, Casualty cases in private hospital
House: 1, Road: 8, Bosilla Garden City, Mohammadpur
Dhaka, 1207
Digito, the trusted name in the health and digital gadget sector of Bangladesh. We are ready to serv
Mirpur Road
Dhaka
Living a healthy life is the ultimate choice.Knowledge is a must. So for ensuring the utmost thing and to aware people about different health problems and solutions is my passiona...
Gulshan Grace, CWS (C), 8 South Avenue, Apt-5B, Bir Uttam Ak Khandakar Rd
Dhaka, 1212
Our Audiologist Specializes In Hearing Loss and Tennitus Treatments. Our Aim Is To Make Our Patients
Dhaka, 1341
আমাদের এইখানে সব রোগের ডক্টর আছে। এবং সব রকম এর টেস্ট করানো হয়।