Good Life Aerobics and Yoga
Promoting Physical and Mental Health in Bangladesh
*মানসিক ভাবে ভালো থাকার উপায়*
১) অসুস্থ না হলেও মেডিকেল চেকআপ করুন।
২) অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা করবেন না।
৩) মানুষকে ক্ষমা করে দিন।
৪) রাগ পুষে রাখবেন না। মনে রাখবেন কেউ-ই রগচটা মানুষকে পছন্দ করে না। আড়ালে-আবডালে পাগলা বলে ডাকে।
৫) পিপাসার্ত না হলেও জল পান করুন।
৬) সিদ্ধান্তটি সঠিক জেনেও কখনো কখনো ছাড় দিতে হয়।
৭) যতই বয়স হোক না আর ব্যস্ত থাকুন না কেন, জীবনসঙ্গীকে মাঝে মাঝে নিরিবিলি কোথাও নিয়ে হাত ধরে হাঁটুন, হোটেলে খাওয়াতে না পারলে বাদাম বা ঝালমুড়ি খান। আর তাকে বুঝতে দিন, সেই আপনার সবচেয়ে আপন। কারণ, আপনার সবরকম দুঃসময়ে সেই পাশে থাকে বা থাকবে।
৮) ক্ষমতাধর হলেও বিনয়ী হোন।
৯) আর্থিক সঙ্গতি থাকলে আর সুযোগ পেলেই পরিবার পরিজন নিয়ে নিজের দেশ এমনকি ভিন্নদেশকে দেখতে বেড়িয়ে পড়ুন। দান করুন ।
১০) ধনী না হলেও তৃপ্ত থাকুন।
১১) মাঝে মাঝে ভোরের সূর্যোদয় ,রাতের চাঁদ এবং সমুদ্র দেখতে ভুল করবেন না। বৃষ্টির জলে বছরে একবার হলেও ভিজবেন। আর দিনে ১০ মিনিট হলেও শরীরে রোদ লাগাবেন।
১২) মহাব্যস্ত থাকলেও নিয়মিত ব্যায়াম করুন আর ৩০ মিনিট হাঁটুন। আর মহান সৃষ্টিকর্তাকে নিয়মিত স্মরণ করুন। মিথ্যা ত্যাগ করুন ।
১৩.সর্বদা হাসিখুশি থাকুন। সুযোগ পেলেই কৌতুক পড়বেন। পরিবারের সবার সঙ্গে মজার ঘটনাগুলো শেয়ার করবেন। মাঝে মাঝে প্রাণবন্ত ভাবে হাসবেন।
১৪) সবার সাথে মিশবেন ছোটো বড় ভাববেন না।
- "WORLD MENTAL HEALTH DAY"
Mindful is to train the mind to bring full attention to what’s happening and what we’re doing, without obsessing about the past or the future.
It involves a quality of presence that encompasses our day-to-day lives, amidst an often anxiety-producing world where expectations and self-judgment can often feel overwhelming.
সুখী কে?
পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী দেশ ফিনল্যান্ড।
উত্তর - পশ্চিম ইউরোপের ৫৫ লাখ জনসংখ্যার এই দেশটি টানা ৫বার সুখী দেশের তালিকায় প্রথম। ঘন সবুজ অরণ্য ও হ্রদ বেষ্টিত এই দেশের প্রাকৃতিক বনভূমিকে 'সবুজ সোনা' বলা হয়। স্বাধীনতা, দুর্নীতি, অপরাধ, দূষণ, স্বাস্থ্যসমস্যা, নিরাপত্তা নিয়ে কোনো সমস্যা নেই। ১-১৬ বছর বিনামূল্যে শিক্ষা প্রদান করা হয়। এত এত সুযোগ সুবিধা থাকার পরও আত্মহত্যার তালিকায় দেশটি ২১ তম। জীবনের যে লক্ষ্য উদ্দেশ্য সবই যখন পেয়ে যাচ্ছে তাইলে মানুষ আত্মহত্যা করছে কেন?
সুখী দেশের তালিকায় তৃতীয় পৃথিবীর এক টুকরো স্বর্গ খ্যাত সুইজারল্যান্ড। ঘড়ি, ট্রেন আর চকলেটের জন্য বিশ্বজোড়া খ্যাতি রয়েছে সুইসদের। ইউরোপের গতিময় চোখ ধাঁধানো ফুটবলেও অগ্রগামী পথিক। অর্থনীতি, সংস্কৃতি আর প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি সুইজারল্যান্ড।
সুইস সরকার আত্মহত্যার সরকারি অনুমোদন দিয়েছে। সারকো নামক কফিন যেই কফিনে একবার শুয়ে পড়লেই শেষ! প্রথম বছরেই ১৩০০ জনের সফল মৃত্যু। ডিগনিটাস সংস্থায় আত্মহত্যার জন্য ২০০ ডলার দিয়ে সদস্য হতে হয়। মৃত্যু সফল হলে দিতে হয় আরও ৭ হাজার ডলার। খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসা,গাড়ি, বাড়ি, নারী সবকিছু থাকার পরও কেন এত মৃত্যুর আয়োজন?
পৃথিবীর সবচেয়ে অসুখী দেশ আফগানিস্থান। ইংরেজদের সূর্য যখন ডুবে না মানে সারা দুনিয়া ব্যাপি যখন তাদের সাম্রাজ্য তারা তিন তিনবার আফগানিস্তান আক্রমণ করে। প্রতিবারই ইংরেজরা শোচনীয় ভাবে হেরে যায়। আফ্রগান দখল করতে এসে ১০ বছর শেষে সোভিয়েত ইউনিয়নই ভেঙে যায়। ২০ বছর যুদ্ধ করে ১ ট্রিলিয়ন ডলার খরচ করে আমেরিকা রিক্ত হস্তে ফিরে যায়।
একজন আফগান যোদ্ধার কাছে জিজ্ঞেস করা হল, দেশ তো স্বাধীন হলো আপনার অনুভূতি কি? মাটির দিকে তাকিয়ে বলল আলহামদুলিল্লাহ। অথচ তার পরিবারের ২২জন সদস্য শহীদ হয়েছে।
যুগের পর যুগ যুদ্ধ অতঃপর লাখ লাখ মানুষের মৃত্যু মিছিল, অভিবাসী, রক্ত, গোলা বারুদ, রাস্তাঘাট, স্কুল কলেজ সবকিছু ধ্বংস একই পরিবারের ২২ জন মানুষের মৃত্যু তারপরও মানুষ কিভাবে বেঁচে থাকে?
আমি আসলে জীবনের সুখী হওয়ার সমীকরণ বুঝি না আসলে কে সুখী? বাড়ি, গাড়ি, বিশ্ববিদ্যালয়ের উচ্চতর ডিগ্রি থাকার পরও জেনেভার রাস্তা দিয়ে গুটি গুটি পায়ে ৭ হাজার ডলার পকেটে নিয়ে সারকোতে আত্মহত্যা করতে যাওয়া যুবক, নাকি ২০ বছর যুদ্ধ করে পরিবারের ২২জন হারানো যোদ্ধা, নাকি ১০১তম সুখী দেশের চট্টগ্রাম শহরের সেই অশীতিপর বৃদ্ধ যে ভিক্ষা করে জীবনকে টেনে নিয়ে যাচ্ছে?
সুখ আপেক্ষিক জিনিস।
#সুখীজীবনেরগল্প
চিয়া সিডকে সুপার ফুড বলা হয় কেন জানেন?
এতে আছে দুধের চেয়ে ৫ গুণ বেশি ক্যালসিয়াম,
কমলার চেয়ে ৭ গুণ বেশি ভিটামিন সি,
পালংশাকের চেয়ে ৩ গুণ বেশি আয়রন,
কলার চেয়ে দ্বিগুণ পটাশিয়াম,
মুরগির ডিম থেকে ৩ গুণ বেশি প্রোটিন,
স্যামন মাছের চেয়ে ৮ গুণ বেশি ওমেগা-৩!
তাহলে কি ভাবছেন?
বয়ঃসন্ধির মতো ৪০ এর পরের জীবনেরও একটা নাম থাকা উচিত। বুড়িও না, আবার ছুঁড়িও না, অদ্ভুত একটা বয়স। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এরা সংসারী ১৫/২০ বছর ধরে।
এক/দুই সন্তানের মা হলেও মনের ভেতরকার কিশোরীটা কোথাও যেন রয়ে যায়। সেই মনের কিশোরীটাকে অবদমনের ক্লান্তিকর প্রচেষ্টা সবসময়। কারন, পরিবেশ পরিস্থিতির কাছে ছুঁড়ি হয়ে থাকাটা নিছক হাস্যকর।
যা পাওয়ার ছিল, আর যা পাওয়া হয় নি, মনটা সেই হিসেব করতে বসে যায়, মন না চাইতেও। কতই বা আর ব্যস্ত থাকা যায়, সংসার, রান্নাবান্না, কিংবা অফিস নিয়ে? দিনের শেষে না পাওয়াগুলো কেমন যেন খোঁচাতে থাকে, দিনের শেষে মনে হয় কেউ তো থাকুক, কেউ তো শুনুক, মনের সব কথা, কোন জাজমেন্ট ছাড়া।
এদিকে সংসার, বাচ্চাকাচ্চা মানুষ করতে করতে জীবনটা বন্ধুহীন হয়ে যায়, সবাই যার যার জীবনে ব্যস্ত।
৪০ পেরোনো মেয়েরা একটা কঠিন রোগে ভোগে। নস্টালজিয়া! কারণে অকারণে শুধু পুরনো কথা মনে পড়ে। পুরোনো ক্ষতগুলো দগদগে হয়ে ওঠে! আবার মনে পড়ে ফেলে আসা শৈশব, তারুন্যের চঞ্চল মন, স্কুল, কলেজ, ইউনিভার্সিটির সোনালি দিনগুলো, তার সঙ্গে প্রথম দেখার ক্ষণটি, কখনো বা না ফুরানো কতো গল্প, বৃষ্টিবিলাস!!
যে কিছু সময়ের জন্য নিজের হয়েছিল, যে কষ্ট দিয়েছিল, কিংবা না চাইতেও যাকে কষ্ট দিতে হয়েছিল, সব মনে পড়ে যায় সময়ে অসময়ে।
রাতেরবেলা সব কাজ সেরে আয়নার সামনে দাঁড়ালে বড় অসুন্দর মনে হয় নিজেকে। চুল পড়ে অর্ধেক, মুখে বলিরেখারা সবে আঁকিবুকি শুরু করেছে, এক সময়ের মেদহীন শরীরটা স্বপ্নের মত লাগে, পেটে স্ট্রেচ মার্কের দাগ, সব মিলিয়ে ভীষণ অনাকর্ষণীয় লাগে নিজেকে। সেই বিষণ্ণতা ঢাকতেই হয়তো শাড়ি-গয়নায় মেতে থাকতে চায় মেয়েদের মন।
জীবনের অর্ধেকটা পার করে এসে ৪০ পেরোনো মেয়েদের দুর্নিবার প্রেমের ইচ্ছা জাগে। নাহ, প্রেম করার জন্য প্রেম না। মনে হয় কেউ থাকুক, কেউ শুনুক সব কথা, আবার কারো আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হতে মন চায়। মনটা আবার সবকিছু নতুন করে শুরু করতে চায়।
মন নতুন কাউকে চায়না, পুরাতন মানুষটাকেই আবার নতুন করে চায়। আবার তার চোখের তারা হয়ে থাকার বড় সাধ হয়। সংসার, বাস্তবতা সব অস্বীকার করতে চায় মনটা মাঝে মাঝেই।
৪০ পেরোনো মেয়ের বাবা-মায়ের কথা খুব মনে পড়ে। সেই জীবনটা খুব মনে পড়ে প্রতিনিয়ত। যা করতে ইচ্ছা করে তাঁদের জন্য, কিন্তু চাইলেই করা যায় না। শুধু মেয়ের বাবা-মা বলে অধিকারবোধ সীমিত করে রাখতে হবে এই ব্যাপারটাই খুব ভাবায়।
শুধু ফাইন্যান্সিয়ালি ইন্ডিপেনডেন্ট হলেই কি সমাজ ইন্ডিপেন্ডেন্স দেয়? মেয়েরা কখনই সমাজের দাসত্ব থেকে পুরোপুরি বের হতে পারে না।
৪০ পেরোনো মেয়েটার মাঝে মাঝেই খুব একা থাকতে মন চায়। নিজের মত করে, নিজের জন্য। পরমুহূর্তেই সন্তানদের জন্য মন কাঁদে। মায়েরা সবচেয়ে ভয় পায় মৃত্যু। শত অভিমানেও সে বেঁচে থাকতে চায়, তার সন্তানদের জন্য। অন্তত যতদিন সন্তানদের জীবনে তার প্রয়োজন আছে ততদিন। চিৎকার করে কাঁদতে বড় সাধ হয়, যেন সেই কান্না কেউ শুনতে না পায়, এমন জায়গার খোঁজে মনে হয় জীবনটাই পার হয়ে যায়।
৪০ এর কাছে এসে মেয়েদের সবুজ মনটা আস্তে আস্তে নীল হতে শুরু করে, প্রথমে, হাল্কা, তারপর আস্তে আস্তে গাঢ় হয়। এক সময়, বেশি কথা বলা মেয়েটা চুপচাপ হয়ে যায়, মেনে নিয়ে বেঁচে থাকা শিখে যায়। পান থেক চুন খসতেই যে মেয়ের চোখের জল, নাকের জল এক হয়ে যেত, তার নিঃশব্দ কান্না খুব কাছের না হলে কেউ টেরই পায় না।
৪০ পেরোনো মেয়েগুলো ব্যালেন্স করতে করতে নিজেদের কথা ভুলে যায়। ভুলে যায় কি করলে ভালো লাগবে, ভুলে যায় মনটা কি চায়।
৪০ পেরোনো শরীরটাও আগের মত সাপোর্ট দেয় না। অপারেশনের ধকল, মেরুদন্ডে দেওয়া ইঞ্জেকশন শরীরটাকে অকেজো করে দেয়। ভাঙ্গা কোমর নিয়ে দিব্যি রান্নাবান্না, বাচ্চার দেখাশোনা, ঘরের কাজ, জার্নি সব করে যায়।তবু দিন শেষে শুনতে হবে কিছুই করে না।
৪০ পেরোনো মেয়েগুলো যত্ন চায়, তারা চায় কেউ তার মনের যত্ন করুক!
(৪০ পেরোনো একজন)
সুস্থ থাকার মন্ত্রটা খুব সোজা। অসুস্থ হই যে যে কারনে সেগুলো না করা।
Water aerobics (waterobics, aquarobics, aquatic fitness, aquafitness, aquafit) is the performance of aerobic exercise in water such as in a swimming pool. It is done mostly vertically and without swimming typically in waist deep or deeper water. 💙
💖💚
Happy We! at Aerobics and Yoga class 💞
Very important!
আমার বাগানের বিলাস তুমি
চোখ জুড়ানো সপন তুমি
তোমার গন্ধে আকুল আমার প্রাণ
অমূল্য প্রশান্তি তোমার মাতাল ঘ্রাণ 🫶
#রজনীগন্ধা #ঢাকা #ছাদবাগান #জুলাই২০২৩
The 3 Vitamin Deficiencies in Sciatica and Carpal Tunnel Syndrome Discover the three vitamin deficiencies behind sciatica and carpal tunnel syndrome. B12 deficiency video:▶️ https://youtu.be/cFSZk1_nXrY B1 deficiency videos...
আজ বোন হিসেবে কিছু কথা বলবো।
📌আমি অনেক মেয়ে ক্লায়েন্ট পাই যাদের পরিবার বডি শেমিং করে,আত্মীয় স্বজন,এমনকি স্বামীও ওজন নিয়ে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করে,আমার সেই বোনেরা আমার কাছে কেউ এসে কাদে,কেউবা ডিপ্রেসড। কেন ডিপ্রেসড হবা?ওজন বেশি থাকা মেয়েরা কি মানুষ না?তাই রুপ,ফিগার নয় বরং মেধাকে কাজে লাগাও।
📌অনেক আপু এটাও বলে,ম্যাডাম বাসায় অনেকেই লজ্জা দেয়,আত্মীয়স্বজন বলে তুমি মোটা,তোমার বিয়ে হবে।কেন?ওজন বেশি মেয়েদের কেন বিয়ে হবে না?এই একবিংশ শতাব্দীতে এই কথাগুলো শুনতে কতটা কষ্ট হয় একমাত্র যাকে বুলিং করা হয় সে বোঝে।
📌আরেক আপু সেদিন বললেন,ম্যাডাম আমার ফ্রেন্ডরা আমাকে হাতি ডাকে,কোন গুদামের চাল খাস এগুলো বলে।সবার সামনে! লজ্জায় লুকিয়ে কাদি। কনফিডেন্স শেষ।কেন বন্ধুরা মজার ছলেও কথাগুলো বলবে?বন্ধুকে বুঝিয়ে বলো,সেটা তোমার পছন্দ নয়,সেটা বলা ঠিক নয়।অন্যায়কে প্রতিবাদ করতে শেখ।
📌নিজেদের দুর্বল ভেবো না।এখানে স্টুডেন্ট /গৃহিণী /কর্মজীবী নারী সবাই আছো।কিন্তু পরনির্ভরশীল হবে না।স্টুডেন্ট যারা আছো টিউশনি করো বা অনলাইন বিজনেস কিংবা যেকোন ভাল কিছু।
📌গৃহিণী বোন যারা আছো,যতই হাসবেন্ড এর বা বাবার টাকা থাক,নিজেরা ক্রিয়েটিভ কিছু করো সেটা টিউশনি /অনলাইন বা অফলাইন ছোট বিজনেস কিংবা যেকোন ভাল কিছু।
📌কখন কার দুঃসময় আসে বলা যায় না।তাই নিজেদের এমনভাবে তৈরি করো যেন নিজের সম্মান নিয়ে জীবন চালাতে পারো।
📌তোমাদের সকলেরই যোগ্যতা আছে কিছু না কিছু করার।ভেবে দেখো।পেয়ে যাবে।বাচ্চা মানুষ করা, সংসার করা আলহামদুলিল্লাহ সেটা প্রতিটি মেয়ের দ্বায়িত্ব, সেই দ্বায়িত্ব পালনের পাশাপাশি নিজের দিকটাও দেখবে,নিজেকে ভালবাসবে।নিজের যত্ন নেবে।নিজের লাইফ সিকিউর করো।
📌অনেক কমপ্লেন পাই স্বামী আগের মত এটেনশন দেয় না ওয়াইফের ওজন বাড়ার পর থেকে,অথচ মেয়েদেরই সেই স্বামীর বাচ্চাকে গর্ভধারণ করে সন্তান জন্ম দিতে হয়।তাই যাদের বাচ্চা হওয়ার পর ওজন বেড়েছে তারা মাথা উচু করে ঘুরে দাড়াও।সেটার জন্য নিজের মেধা মনন ও এমন পারসোনালিটি ক্রিয়েট করো যেন তোমার সম্মান তুমি নিজে রক্ষা করতে পারো।
📌আর কারো কথায় নয়,বরং নিজের সুস্থতার জন্য সংকল্প করো নিজের ওজন সুন্দর মত নিয়ন্ত্রণে আনতে যাতে করে অল্প বয়সে তোমার বিভিন্ন রোগ না হয়ে যায়।ওজন বেশি থাকলে ডায়াবেটিস,প্রেশার, কোলেস্টেরল বাড়া সহ অনেক রোগের ঝুকি বাড়ে।তাই নিজের সুস্থতার জন্য পুষ্টিকর ডায়েট মেনে আস্তে ধীরে ওজন নিয়ন্ত্রণে আনো।কারো জন্য নয়,নিজে যেন অসুস্থ হয়ে পরনির্ভর না হও সেজন্য ওজন নিয়ন্ত্রণে আনো।
🟣🟣আমি তোমাদের পুষ্টিবিশেষজ্ঞ জেনিফার আপু।তোমাদের সকলের জন্য ভালবাসা ও দোয়া রইলো।সবশেষে বলবো,মেয়ে, তুমি নিজের একটা জগৎ তৈরি করে নাও যেখানে তুমি নিজে হাসবে,খেলবে,গল্পের বই পড়বে,নিজেকে সাজাবে....শুধুমাত্র নিজের জন্য।নিজেকে ভালবাসো,তখন দেখবে পৃথিবীটা কত সুন্দর। 🟣🟣
Nutritionist Jennifer Binte Huque
Diet & Nutrition consultant
👉আমি পুষ্টি বিশেষজ্ঞ জেনিফার বিনতে হক নিয়মিত অনলাইনে ডায়েট ও কাউন্সেলিং দিচ্ছি। এপোয়েন্টমেন্ট নিতে কল করুন 01977557575 নম্বরে
WhatsApp এ মেসেজ দিন বা আমার পেইজে যোগাযোগ করুন👇
পেইজ লিংকঃ
https://www.facebook.com/jennifer.nutritionistbd
Nutritionist Jennifer Binte Huque Jennifer Binte Huque is a reknowned clinical dietitian and nutritionist in Bangladesh
Evidence-based Mental Health Interventions for Common Mental Health Problems in Primary Care Asian Americans are much less likely than other racial groups to seek help for mental health issues due to social stigma, shame, saving face, and medical cos...
If you pollute the water, you can never expect to find clean drinking water. Save the environment and save our planet. Those who ignore their surroundings will soon have to face the agitation of Mother Nature. Let us act and take care of our environment.
অপরকল্পিত খাদ্যাভাস এবং জীবন যাপনের জন্য আমরা জীবনে ডেকে নিয়ে আসি ভয়ংকর সব ব্যাধি। একটু সচেতন হলেই এর থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। শুধু প্রয়োজন পজিটিভ মনোভাব এবং দৃঢ় মনোবল।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
Online
Dhaka
1215
Ground Floor, House # 302 Road # 4, Baridhara DOHS
Dhaka, 1212
Complete web solutions including domain, hosting, design, development & digital asset management.
Dhanmondi
Dhaka
HI, I am Lihan. like to make friends...love to traval and ride motorcycle also make moto vlog....
All The Funny Turn
Dhaka
This is all about fun. We are gathering all the funny moments of life....
Cricket@BD24/7
Dhaka
This page was created long ago for no reason & its still looking for its Path ? Let's give it one :)
Haragach, Rangpur. Bangladesh
Dhaka
ব্যার্থতা একটা পরিক্ষা মাত্র। শক্তি রেখে যারা চলে, তারা কখনো হারে না। আল্লাহ ভরসা❤️
Dhaka
"দুনিয়াতে আপনি আল্লাহকে খুশি করতে এসেছেন মানুষকে নয়।" ~ ড. বিলাল ফিলিপ্স হাফিজাহুল্লাহ