Shimul Aperture
Nearby public figures
CUTELEEROWOON
dhaka
Mohakhali
Tangila
Jamalpur
National Press Club
Lakshmipur
Godindogonj Gaibandha
Sylhet
Sirajganj 87875872
Rnd Road
I'm A Perfect Musical Instruments Out
dhaka
I think that's the strength of photography, to decide the decisive moment, to click in the moment to come up with a picture that never comes back again..
My sister! If you cannot feed yourself, don't fall in love. Relationship is not a restaurant! 😂😂
আমার এক ক্লোজ বন্ধু মাসে বেতন পায় ১ লাখ টাকা, কিন্তু সে তার স্ত্রীকে জানিয়েছে তার বেতন মাসে মাত্র ৩০ হাজার টাকা। তার স্ত্রী কোন উচ্চবাচ্চ করেনি। প্রতিমাসে ৭০ হাজার টাকা সে তার স্ত্রীর কাছ থেকে লুকিয়ে রেখে বছরে ৮ লাখ ৪০ হাজার টাকা জমিয়েছে। এছাড়াও তার বাড়তি কিছু আয় আছে যা তার স্ত্রী জানেনা।
এদিকে আমার স্ত্রী জানে আমার বেতন মাসে ৫০ হাজার টাকা। আসলে ইনকামটাক্স এটা ওটা কেটে হাতে বেতন পাই ৪৫ হাজার টাকা। কিন্তু মাসের খরচের হিসাব আমার স্ত্রী ৫০ হাজার টাকা ধরেই করে থাকে, ফলে প্রতি মাসে ৫-৬ হাজার টাকার একটা টানাটানি হয়।
আমার স্ত্রী জানে আমি আমার বন্ধুর চেয়ে ২০ হাজার টাকা বেশি বেতন পাই। তাই বন্ধুর পরিবার আর আমার পরিবার কোথাও একসাথে বেড়াতে গেলে খাবার বিল, উবার বিল ও বাচ্চাদের রাইডের খরচ আমার স্ত্রী আমাকেই দিতে বলে। এভাবে একবার ঢাকা শহরে ঘুরতে যাওয়া মানে আমাদের পরের দুই সপ্তাহে বাজার খরচ কমাতে হয় অথবা বিয়ে বা জন্মদিনের দাওয়াত অ্যাভোয়েড করতে হয় অসুস্থতার কথা বলে।
বছর শেষে আমার স্ত্রী বললো, তার বাবা মাকে অর্থাৎ আমার শ্বশুরবাড়ীতে ঈদে ৩০ হাজার টাকার উপহার দিতে হবে কারণ আমি ভালো বেতনের চাকরি করি (মূলত তাদের মেয়েকে স্ত্রী হিসেবে পাওয়ার বাৎসরিক চার্জ)।
ওদিকে আমার বন্ধু কোথাও একটা গোপনে জমি কিনতে গিয়ে শ্বশুর বাড়ির এক লোকের সাথে দেখা হয়ে গিয়েছে। সেই লোক নাকি গিয়ে তার শ্বশুরকে জানিয়ে দিয়েছে ’আপনার জামাইকে দেখলাম ৮ লাখ টাকা দিয়ে জমি বায়না দিয়েছে।’ বন্ধুর শ্বশুরবাড়িতে কানাঘুষা। বন্ধুর স্ত্রী জেনে অভিমান করে বসে আছে - তাকে না জানিয়ে সে কিভাবে এতো টাকা লুকিয়ে রেখেছিলো। এই অভিমান ভাঙ্গাতে আমার বন্ধু নাকি কিছুই করছে না। ভাবটা এমন- ‘থাক তুই অভিমান করে, আমার কি।’
বন্ধুর বউ ভেবে দেখলেন এই অভিমান পর্ব চলতে থাকলে লস। স্বামী তার আবেগকে কোন পাত্তাই দিচ্ছে না। শেষে আমার বন্ধুর স্ত্রী প্রস্তাব দিয়েছে, ‘ওগো তুমি যদি ঈদে মাত্র ১৫ হাজার টাকার উপহার আমার বাবা-মাকে দাও তাহলে আমি আর রাগ করে থাকবো না।’
এদিকে আমি ঈদ বোনাস হাতে পাওয়ার আগেই আমার স্ত্রী লিস্ট করে ফেলেছে কাকে কী দিতে হবে। [ও বলতে ভুলে গেছি আমি একটা ধার নিয়ে রেখেছিলাম অফিস কলিগের কাছ থেকে, যে মাসে হঠাৎ বাচ্চাটা অসুস্থ হয়ে পড়ে। এই-টেস্ট সেই-টেস্ট করে তখন ২০ হাজার টাকা নেমে যায়। বছর শেষে বোনাস পেলে কলিগকে ফেরত দিবো বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম।]
গতকাল রাস্তায় হঠাৎ সেই বন্ধুর সাথে দেখা, বললাম তোদের কি খবর? ঝামেলা মিটেছে?
বন্ধু বললো - ’আরে বাদ দে। কোন ঝামেলা নাই। বরং হাতে কিছু টাকা আছে জেনে তারা এক প্রকার সমীহ করা শুরু করে দিয়েছে। দেখি, দুটো পাঞ্জাবী কিনে দিয়ে ঈদটা পার করা যায় কিনা।’
আমি বললাম, সেটাই সেটাই। সংসারে তো অশান্তি করে থাকা যায় না।
বন্ধু প্রসঙ্গ ঘুরিয়ে বললো, থাইল্যান্ড যাবি নাকি, সামনে মাসে কয়েকজন মিলে যাবার প্ল্যান করছি।
আমি বললাম- না, থ্যাইলান্ড আমার ভালো লাগে না !
‘কাজ আছে যাইরে’ বলে বাসায় চলে এলাম।
টিভিতে বাজেট আলোচনা শুনছি।
আরাফ সিদ্দিক
"Put my medals on my chest;
Tell my mom,I did my best.
Tell my father not to bow,
he won't get tension from me now.
Tell my lover not to cry,
I am a soldier born to die."
-Rupert Brooke
করলি বহু পড়াশুনা
কাজে কামে ঝলসে কানা
কথায় তো চিড়া ভেজেনা
জল কিম্বা দুধ না দিলে।।
#সাঁইলালনফকির
"My philosophy is: What people say about me is none of my business.
I am who I am and do what I do.
I expect nothing and accept everything.
And that makes life easier.--
We live in a world where funerals are more important than the deceased, marriage is more important than love, looks are more important than the soul.
We live in a packaging culture that despises content."
Sir Anthony Hopkins
বছর কুড়ি আগেও পাড়াগুলোতে পাড়া কালচার ছিল। আর ছিল রোয়াক। পাড়ার উঠতি থেকে পড়ন্ত যুবকরা সেখানে আড্ডা মারত। সাথী ছিল চা, কাউন্টার করে খাওয়া সিগারেট আর মাঝে মধ্যে টুকটাক তেলেভাজা কি ঝালমুড়ি। ওয়াও মোমো বা মনজিনিস তখনও ভবিষ্যতের গর্ভে। রেস্তোরাঁ কালচার তখনও বাঙালীর জীবনযাত্রায় প্রবেশ করে নি।
পাড়ার যুবকদের একটা করে ভালো নাম ছিল ঠিকই, কিন্তু সেগুলো কেবল স্কুল কলেজে ব্যবহার হওয়ার জন্য। পাড়ার মধ্যে তারা হাবুল, পটলা, বাপি নামেই পরিচিত ছিল। কখনও কখনও চেহারার বৈশিষ্ট্য অনুসারের নাম দেওয়া হত। ঢ্যাঙা, ন্যাড়া, কালু ইত্যাদি নামগুলি ছিল তারই প্রতিফলন। বডি শেমিং নিয়ে আমজনতা তখনও সচেতন হয় নি৷ তাই এমন সব নাম নিয়ে আপত্তির কিছু ছিল না কারো কাছে। ঢ্যাঙা বা কালুরাও তাদের নাম শুনে স্বাভাবিক ভাবেই সাড়া দিত।
পাড়ায় বিয়ে বাড়ি হোক বা শ্রাদ্ধ বাড়ি, আগুন লাগা হোক বা মাঝ রাতে রোগীকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া, সব ব্যাপারে রোয়াকের যুবকরাই ছিলেন অগ্রণী। পাড়ায় কারো বিয়ে লাগলে যেমন কোমরে গামছা বেঁধে পরিবেশন করতে লাগত আবার তেমনই কেউ মারা গেলে শবদেহে কাঁধ দেবার লোকেরও অভাব হত না। মাঝরাতে কেউ গুরুতর অসুস্থ হলেও কোনো সমস্যা ছিল না৷ রোগীর বাড়ির লোকের এক ডাকেই পটলা হাবুলরা সাইকেল ভ্যানে রোগীকে চাপিয়ে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যেত। সারারাত জেগেও থাকত হাসপাতালে। দরকারে নিজেদের মধ্যে টাকা তুলে ওষুধও কিনতো রোগীর।
উপদ্রবও যে একেবারে ছিল না তা নয়। পুজোয় চাঁদার জন্য হুজ্জোতি করা, সরস্বতী পুজোর আগের দিন এর ওর বাড়ির পাঁচিল ডিঙিয়ে বাগান থেকে ফল ফুল পেড়ে আনা, কারো পোষা মুরগী চুরি করে পয়লা জানুয়ারী বা মহালয়ার রাতে 'ফিস্টি' এসব লেগেই থাকত৷ পাড়ার খিটকেলে বুড়ো বুড়িদের নানা আপত্তিকর সৃজনশীল নামে ডেকে তাদের রাগিয়ে দিয়ে গালাগাল খেয়ে মজা পাবার বদভ্যাসও অনেকেরই ছিল। কিন্তু সব মিলিয়ে পটলা হাবুল বাপিরা ছিল পাড়ার এক একটা স্তম্ভ। পাড়াগুলো তাদের ছাড়া অচল ছিল।
তারপর গঙ্গা দিয়ে অনেক জল বয়ে গেছে। অনেক বদল ঘটেছে মফঃস্বল থেকে বড় শহর সর্বত্র। পাড়া কালচার আজ বিলুপ্তপ্রায়। পাড়ায় রোয়াকের দেখা পাওয়া এখন ডোডো পাখির দেখা পাওয়ার চেয়েও বেশী কঠিন৷ আর হাবুল পটলা বাপিরা? তারাও হারিয়ে গেছে কালের স্রোতে। সর্বনাশা কেরিয়ারের ইঁদুর দৌড়ের যুগে এ যুগের হাবুল পটলারা কেউ এখন মাল্টিন্যাশানাল কোম্পানির সুট বুট পরা চাকুরে, কেউ সরকারী কেরানি, কেউ বা আবার জোম্যাটো বা সুইগির ডেলিভারি বয়। কাজের চাপে আড্ডা তো পরের কথা, মুখ দেখাদেখিই হয় না মাসের পর মাস। কেউ কেউ আবার কাজের সন্ধানে চলে গেছে দূর দেশে। ন'মাসে ছ'মাসে দেশে ফেরে। আড্ডা মারা দূরে থাক, পাড়ার সবার নামই জানে না ভালো করে কেউ। বাড়িই বা আর কোথায় পাড়ায়৷ সব ভেঙে গড়ে উঠছে একের পর এক ফ্ল্যাট। সুসজ্জিত সেসব ফ্ল্যাটে আস্তানা গাড়ছে বহিরাগত বিভিন্ন মানুষরা। তাদের টান নেই পাড়ার প্রতি। অনেকের ভাষা সংস্কৃতিও ভিন্ন।
পটলা হাবুল বাপিরা আর ফিরবে না কোনোদিন। রাতের আকাশের তারার মতই তারা মিলিয়ে গেছে কালের গহীন গর্ভে।
লেখা: চিত্রদীপ সোম
২০৭/- টাকা পড়ে পাইছে আমাদের আরমান। তার রাইতের ঘুম তো হারাম হইছেই দিনেও আর ঘুমাইতেছে না। একটু পর পর পকেট থেকে টাকা কয়টা বাইর করে খালি গুনতেছে। আমি বুঝতেছি না, দুইটা একশ টাকা, একটা পাঁচ টাকা আর একটা দুই টাকার নোট বার বার গোনার কি হইল? খালি গুনতেছে তাই ই না, খানিক বাদে বাদে টাকার নম্বরও মিলাইতেছে দেখতেখি। আমি বললাম- আরমান ঘটনা কি?
বিশাল একটা আগ্রহ নিয়ে বলল- স্যার দুইশ সাত টাকা পড়ে পাইছি। আমি বললাম, সে তো জানিই। কিন্তু, বার বার গুনতেছো ক্যান? এইবার সে মনে হয় আঘাত পাইলো।
-কি বলেন স্যার! গুনবো না? মানুষির টাকা। কার না কার হারাইছে। ও বেচারা মনে হয় খুঁইজে খুঁইজে হইরান। আর আপনের কাছে এইটে কিছুই মনে হইল না?
আরমান, শোন- এইটাতো অনেক টাকা না। যার হারাইছে, সে হয়তো এতক্ষণে ভুলেই গেছে।
- না স্যার। এইটে ঠিক না। আপনের এই কথাটা আমি মানতি পারলাম না। আমার একবার ২০ টাকা হারাইছিলো। দুই কিলো রাস্তা তিন বার সারা পথ ধরে খুঁজিছি। আজও পাই নি। আপনারা বড় লোক মানুষ। টাকা হারালি কিরাম লাগে সেইটে আপনে বুঝবেন না। কার না কার টাকা! বেচারা মনে হয় খুব টেনশানে আছে।
তাইলে তুমিই তাকে খুঁজে বের করো।
-জ্বি স্যার। চেষ্টায় আছি। পাবো ইনশাআল্লাহ। মানুষের আমানত। আমি গত দুই দিন রস্তার পাশের সব দুকানদারগে জিজ্ঞেস করিছি। কেউ হদিস দিতি পারে না। সব শালা টাউট। কয়, হ হারাইছে। আমিও কম চালাক না। বলি যে কত? একেকজন একেক কথা কয়। এক জন অবশ্য কাছাকাছি কইছিলো।
কত?
- স্যার, ২০০/- টাকা কইছে। আমি সাথে সাথেই টের পাইছি। ভুয়া। সাত টাকা কম বলিছে।
আরমান, পকেটের মানিব্যাগে কত টাকা থাকে আমরা তো গুনে রাখি না। সাত টাকা কম বেশী বলতেই পারে।
-উঁহু। গরীবের টাকা গোনা টাকা। তাদের মানিব্যাগ নাই। টাকা থাকে লুঙ্গির কোঁচে। সে প্রতি পয়সা পাই পাই হিসাব রাখে।
টাকাটা যে গরীবের তুমি বুঝলা ক্যামনে?
-টাকাটা স্যার দুমড়ানো মোচড়ানো। ট্যারে গুঁজে না রাখলি এরাম হয়না, স্যার।
আমি আরমানকে বোকাসোকা বলেই জানি। তার এই কথা শোনার পর আমার নিজের কাছেই নিজেকে বোকা মনে হচ্ছিলো। কারণ তার কথায় যুক্তি আছে। এখন আমিও টেনশনে পড়ে গেছি। আসলেই টাকাটা কার?
অবশেষে একটা দফারফা হলো। আমি বললাম তাইলে এত না ভেবে মসজিদে দিয়ে দাও। আর তা না হলে তুমি যে দেড়শো টাকা বেশী চাওয়ায় গেঞ্জি কেনা বাদ দিয়ে চলে আসছিলা, ঐটা এই টাকাটা ভরে কিনে ফেলো।
এবার আরমান ভ্রু কুঁচকালো। বললো- স্যার, কি যে বলেন! দরকার হয় খালি গায়ে থাকপো। মাইনষির টাকায় জামা কিনবো না। আর, মসজিদের কথা বললেন। সেটা ভালো। তবে, মসজিদ তো খায় না। তার তো খিদে লাগে না। তাছাড়া, মসজিদে প্রচুর লোক দান খয়রাত করে। তারা দান করে সোয়াবের আশায়। আমি তো পরের টাকা দিয়ে সোয়াব কিনার আশা করি না। মসজিদ পাকাপোক্ত না হলিও তো অসুবিধা নাই স্যার। টাকাটা দিলি টাইলস আর এসি লাগাবে। নামাজ পড়ার জন্য তো এসব জরুরী না। আর এই টাকায় এসবের কিছু হবেও নানে। তার চেয়ে একটা না খাওয়া মানুষ এই টাকায় প্যাট পুইরে খাতি পারবে। মানুষ বাঁচলি না মুসুল্লি থাকপে। মানুষ না থাকলি নামায পড়বে কিডা?
মাথাটা ঘুরছে। ২০৭/- টাকা এখন আমার মাথাটা বন বন করে ঘুরাচ্ছে। কথা তো সত্য। এভাবে তো ভাবি নাই কোন দিন। কেউ পরের টাকা মেরে দিয়ে হজ্জ্ব করছে, যাকাত দিচ্ছে। হাজার হাজার কোটি টাকা মেরে দিয়ে দিব্যি দিন কাটাচ্ছে। আর কেউ ২০৭/- টাকার মালিক খুঁজে বের করার জন্য হন্যে হয়ে খুঁজছে।
সামনে ঈদ। রহমত, নাযাত আর মাগফেরাতের মাসে নামায পড়তে পড়তে আমরা মাথায় ঘাটি ফেলে দিচ্ছি। দান, সদকা আর যাকাতের নামে সওয়াব কেনার প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হয়েছি। শুনলাম কেউ কেউ যাকাত দিতে হবে বলে তাদের উপরি কামাইয়ের রেটও বাড়ায়ে দিছে। হায়রে, এরাও মানুষ, আরমানও মানুষ।
কাউকে কাউকে তো প্রার্থনার জায়নামায থেকে উঠেই দুর্বল কর্মচারীকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করতে শুনেছি, ইফতারের সময় হাত পাতায় ক্ষুধার্থ মানুষকে দুর দুর করে তাড়িয়ে দিতে দেখেছি, নিজের বাচ্চার চারটা জামা কেনার পর বাসার কাজের মেয়েটার দুই ঈদ আগে কেনা জামাটা রিপু করার জন্য সোনামুখি সুই আর সুতা কিনে আনতেও দেখেছি। মানুষের সাথে অমানুষের মত আচরণ করে দান সদকা দিয়ে কি হয়, আমার জানা নাই। আমি বুঝি আল্লাহ ভগবান তো থাকেন মানুষের ভেতর। তাকেই প্রবঞ্চনা করে তারই আরাধনা, সে এক প্রহসনের নামান্তর।
হে প্রতিপালক, তোমার দরবারে এই আরয গুজার - আরমানের টাকার মালিককে বের করে দাও। আর আমার মাথার ভেতর থেকে ২০৭/- টাকার ভাইরাসটা ডিলিট করো। সর্বোপরি, মানুষের মন থেকে ডিলিট করে দাও হিপোক্রেসি নামক ভাইরাস।
চিন্তায় আছি, আরমান কাল সকালে টাকাটা আবার না ফেরত নিয়ে আসে।
- আশীষ
বউ হঠাৎ আইসা বলল আচ্ছা ইংরেজীতে কম্পলিট আর ফিনিস মানে তো একই তাইনা,নগদ মাথায় বুদ্ধি আস্লো এরকম সুযোগ আর কবে পাই চানসে ঝাইড়া দেই একটু , ভাব নিয়া বললাম আরে না এক কেমনে হয়? এই শিখছো তুমি আমি তো ভাবতেই পারতেছিনা, 😂দুইটার অর্থ গভীরতা ভিন্ন উদাহরন সহ বলতেছি তাইলে ভুলবে না কখনো।
তোমার জীবনে আমি আইসা জীবনকে কি করছি বলো,বউ বলে পরিপূর্ণ তাইনা ঈংলিশ এ কম্পলিট ,আমি বললাম ভেরী গুড আর আমার জীবনে তুমি আইসা সে জীবন কে করছ ইংলিশ এ ফিনিশ বাংলায় সাফা কিরকিরা শেষ এককেরে বুজলা বেগম! ভেরী স্যাড ॥
ইফতারে এত শত ভাজাপোড়া খাওয়ার পরে দুইঘন্টা অযু টিকিয়ে নামাজ পড়া আসলেই চ্যালেঞ্জিং কারণ যতই কন্ট্রোল করি সিজদায় গেলেই ফুসসসস....॥
"বৌ মানে কি? বৌ মানে গাছতলা,
মানুষ তেতেপুড়ে এসে গাছতলায় বসে।
তা তুমি হচ্ছো আমার খেজুর গাছ!
কাঁটা আছে, ছায়া নেই!...."🤣🤣
🎬 সাড়ে চুয়াত্তর (১৯৫৩)
বছর কুড়ি আগেও পাড়াগুলোতে পাড়া কালচার ছিল। আর ছিল রোয়াক। পাড়ার উঠতি থেকে পড়ন্ত যুবকরা সেখানে আড্ডা মারত। সাথী ছিল চা, কাউন্টার করে খাওয়া সিগারেট আর মাঝে মধ্যে টুকটাক তেলেভাজা কি ঝালমুড়ি। ওয়াও মোমো বা মনজিনিস তখনও ভবিষ্যতের গর্ভে। রেস্তোরাঁ কালচার তখনও বাঙালীর জীবনযাত্রায় প্রবেশ করে নি।
পাড়ার যুবকদের একটা করে ভালো নাম ছিল ঠিকই, কিন্তু সেগুলো কেবল স্কুল কলেজে ব্যবহার হওয়ার জন্য। পাড়ার মধ্যে তারা হাবুল, পটলা, বাপি নামেই পরিচিত ছিল। কখনও কখনও চেহারার বৈশিষ্ট্য অনুসারের নাম দেওয়া হত। ঢ্যাঙা, ন্যাড়া, কালু ইত্যাদি নামগুলি ছিল তারই প্রতিফলন। বডি শেমিং নিয়ে আমজনতা তখনও সচেতন হয় নি৷ তাই এমন সব নাম নিয়ে আপত্তির কিছু ছিল না কারো কাছে। ঢ্যাঙা বা কালুরাও তাদের নাম শুনে স্বাভাবিক ভাবেই সাড়া দিত।
পাড়ায় বিয়ে বাড়ি হোক বা শ্রাদ্ধ বাড়ি, আগুন লাগা হোক বা মাঝ রাতে রোগীকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া, সব ব্যাপারে রোয়াকের যুবকরাই ছিলেন অগ্রণী। পাড়ায় কারো বিয়ে লাগলে যেমন কোমরে গামছা বেঁধে পরিবেশন করতে লাগত আবার তেমনই কেউ মারা গেলে শবদেহে কাঁধ দেবার লোকেরও অভাব হত না। মাঝরাতে কেউ গুরুতর অসুস্থ হলেও কোনো সমস্যা ছিল না৷ রোগীর বাড়ির লোকের এক ডাকেই পটলা হাবুলরা সাইকেল ভ্যানে রোগীকে চাপিয়ে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যেত। সারারাত জেগেও থাকত হাসপাতালে। দরকারে নিজেদের মধ্যে টাকা তুলে ওষুধও কিনতো রোগীর।
উপদ্রবও যে একেবারে ছিল না তা নয়। পুজোয় চাঁদার জন্য হুজ্জোতি করা, সরস্বতী পুজোর আগের দিন এর ওর বাড়ির পাঁচিল ডিঙিয়ে বাগান থেকে ফল ফুল পেড়ে আনা, কারো পোষা মুরগী চুরি করে পয়লা জানুয়ারী বা মহালয়ার রাতে 'ফিস্টি' এসব লেগেই থাকত৷ পাড়ার খিটকেলে বুড়ো বুড়িদের নানা আপত্তিকর সৃজনশীল নামে ডেকে তাদের রাগিয়ে দিয়ে গালাগাল খেয়ে মজা পাবার বদভ্যাসও অনেকেরই ছিল। কিন্তু সব মিলিয়ে পটলা হাবুল বাপিরা ছিল পাড়ার এক একটা স্তম্ভ। পাড়াগুলো তাদের ছাড়া অচল ছিল।
তারপর গঙ্গা দিয়ে অনেক জল বয়ে গেছে। অনেক বদল ঘটেছে মফঃস্বল থেকে বড় শহর সর্বত্র। পাড়া কালচার আজ বিলুপ্তপ্রায়। পাড়ায় রোয়াকের দেখা পাওয়া এখন ডোডো পাখির দেখা পাওয়ার চেয়েও বেশী কঠিন৷ আর হাবুল পটলা বাপিরা? তারাও হারিয়ে গেছে কালের স্রোতে। সর্বনাশা কেরিয়ারের ইঁদুর দৌড়ের যুগে এ যুগের হাবুল পটলারা কেউ এখন মাল্টিন্যাশানাল কোম্পানির সুট বুট পরা চাকুরে, কেউ সরকারী কেরানি, কেউ বা আবার জোম্যাটো বা সুইগির ডেলিভারি বয়। কাজের চাপে আড্ডা তো পরের কথা, মুখ দেখাদেখিই হয় না মাসের পর মাস। কেউ কেউ আবার কাজের সন্ধানে চলে গেছে দূর দেশে। ন'মাসে ছ'মাসে দেশে ফেরে। আড্ডা মারা দূরে থাক, পাড়ার সবার নামই জানে না ভালো করে কেউ। বাড়িই বা আর কোথায় পাড়ায়৷ সব ভেঙে গড়ে উঠছে একের পর এক ফ্ল্যাট। সুসজ্জিত সেসব ফ্ল্যাটে আস্তানা গাড়ছে বহিরাগত বিভিন্ন মানুষরা। তাদের টান নেই পাড়ার প্রতি। অনেকের ভাষা সংস্কৃতিও ভিন্ন।
পটলা হাবুল বাপিরা আর ফিরবে না কোনোদিন। রাতের আকাশের তারার মতই তারা মিলিয়ে গেছে কালের গহীন গর্ভে।
- চিত্রদীপ সোম
আমার বাপ আমারে সাঁতার শেখানোর প্রথম দিন কিছু বুইঝা উঠার আগেই হুট কইরা পুকুরে পার থেকে ছুইড়া ফেলসিলো পানিতে কোন কলসি,কলাগাছ বা লাইফ জ্যাকেট ছাড়া,কেজি খানেক পানি খাইয়া ঠিকই পাড়ে ফেরত আসছিলাম চরম মনখারাপ কইরা বাট পরে বুঝছি যখন দেখলাম কোরামের ভাইদের মাঝে আমি তাড়াতাড়ি শিখছি আর স্পিড মাশাললাহ ইয়ান থপ মারকা অহনো যেকোন যুবা রে চ্যালঞ্জ জানানোর দম আছে অহন বোঝেন।সেদিনে হয়তো এরকম করছিলেন বলেই বাস্তব জীবনে বাইচা গেছি নাইলে বাটপারগো দুনিয়ায় ডুইবা টাইটানিক হইয়া থাকতাম॥
এক বাসায় টিউশনিতে প্রতিটা দিন চায়ে হরলিক্স মিশিয়ে দিত। কোনো একটা দিন বাকি ছিল না। প্রতি দিনই দিত।
কৌতুহল বসত একদিন পঞ্চম শ্রেণির স্টুডেন্টরে জিজ্ঞেস করলাম তোমার আম্মু আমার চায়ে প্রতিদিন হরলিক্স মিশিয়ে দিয়ে দেয় কেন?
সে বললো, 'আসলে স্যার, আমার দাদুর জন্য মাদার হরলিক্স আনছিল। কিন্তু উনি খায় না এটা ডেট শেষ হয়ে গেছে গতমাসে। তাই ফেলে দেয়ার চেয়ে আপনার চায়ে একটু একটু মিশিয়ে দেয়...'
বউ বলেতেছে:প্রেমের সময় বা তার পরেও কত কেয়ার,আই লাভু মার্কা কথা বলতা এখন কিছুই বলো না
আমিঃ আরে নির্বাচন শেষ তাই প্রচার করা শেষ 🤣🤣🤣
পেপার পড়তেছিলাম হঠাৎ করে শব্দহীন ভাবে পেছন থেকে বউ এসে ভয় দেখানোর মত করে হাউ দিয়ে উঠলো আমি প্রতিউওরে বলে উঠলাম এর চেয়ে তোমার চেহারাটা দেখাইলে আরো বেশি ভয় পেতাম 😂
মতের অমিল হলেই যে তারা শত্রু ব্যাপারটা এমন না
স্বামী স্ত্রীর ও এরকম হতে পারে 😂😅😝
"The Alchemist" বইটার মূল ৫ টি বিষয়:
1. Follow Your Dreams:
মন থেকে চাইলে সারা দুনিয়ার সব ইচ্ছে পূরণ হয় এক্টুয়ালী। শেষবার চিন্তা করে দেখুন তো আপনি মনে প্রাণে চেয়েছেন তারপর সেই অনুযায়ী কাজ করেছেন - কয়বার হেরে গেছেন? খুব কম খুব কম হয়েছে এই ঘটনা।
Paulo তার বইয়ে বলে:
“When you want something, all the universe conspires in helping you to achieve it.”
2. Listen to Your Heart:
বাংলাদেশের একটা বড় সমস্যা হচ্ছে একটা সময় পর্যন্ত আমরা নিজের কথা শুনতে পারি না। মিথ্যা সামাজিক চাপে এইটা করি ওইটা করি, ঠিক এই কাজটা না করার জন্য অনেক উদাহরণ আছে বইতে।
“Listen to your heart. It knows all things because it came from the Soul of the World, and it will one day return there.”
3. Learn from Everything:
সব কিছু থেকে শিখা একটা সায়েন্স। আপনার আশে পাশে যখন রিক্সায় উঠেন মামার সাথে একটু আড্ডা দিয়েন দেখবেন কিভাবে গল্প করে নতুন কিছু শিখছেন। লেখক বার বার সবকিছু থেকে শিখার কথা বলেছেন।
“The simple things are also the most extraordinary things, and only the wise can see them.”
4. Face Your Fears:
দেখবেন আপনি ততবারই হেরে গেছেন যতবার আপনি ভয় পেয়েছেন। ক্লাসের সবচেয়ে চুপচাপ ছেলেটাও তুখোড় ডিবেটার হয়ে যায় যখন তার ভয় কেটে যায়।
“There is only one thing that makes a dream impossible to achieve: the fear of failure.”
5. Keep Going, No Matter What:
ধরেন আপনি ঢাকা থেকে কক্সবাজারের বাসে উঠলে যাত্রাপথে আপনার হাতে ২ টা জিনিস: কন্টিনিউস ফোন গুতাবেন না আশে পাশে দেখে শিখবেন তা আপনার উপর ডিপেন্ড করে। আপনি গন্তব্যে খুব প্রশান্তি নিয়ে যেতে পারবেন যদি আশে পাশে শিখতে শিখতে মনের আনন্দে চলে যেতে পারেন।
“When we strive to become better than we are, everything around us becomes better, too.”
লাইফে কমোডে বসা অবস্থায় ভুমিকম্প হইল এখনো ভাবলাম, বিল্ডিং ধইসা গেলে একটা প্যান্ট খোলা লাশ উদ্ধার হইত।
কি একটা অবস্থা 😀
যেজন্য আমি শৈশবের ছবি পোস্ট করতে পারি না 😂
বাংলাদেশের খেলা নিয়ে আমার মনের অব্যক্ত সারাংশ ভাই কি সাবলীল ভাবে বলে দিল বাহ॥
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মধ্যে প্রফেসর আব্দুর রাজ্জাক সম্ভবত সবচেয়ে রহস্যময় মানুষ ছিলেন। বিয়ে করেন নি, চিরকুমার মানুষ। সবসময় পায়জামা এবং গেরুয়া রঙের পাঞ্জাবি পরতেন। খুব কম কথা বলতেন, তবে অতি ঘনিষ্ঠদের কাছে মজলিশি মানুষ হিসেবে পরিচিত ছিলেন। তাঁর চেহারার সঙ্গে হো চি মিনের চেহারার সাদৃশ্য ছিল। তিনি নিয়ম করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্লাবে যেতেন। নির্দিষ্ট একটা জায়গায় বসে ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাবা খেলতেন। অস্থিরতা নামক বিষয়টি তাঁর মধ্যে কখনো দেখি নি, তবে দাবা খেলার শেষের দিকে (যখন জয়-পরাজয় নির্ধারিত হবে) কিছু অস্থিরতা দেখা যেত।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষমতাধর মানুষদের উনি ছিলেন একজন। তাঁর ক্ষমতার উৎস আমি জানতাম না। শুনেছি তিনি হ্যারল্ড লাস্কি নামক জগৎবিখ্যাত অধ্যাপকের সঙ্গে Ph.D করছিলেন। থিসিস লেখার শেষ পর্যায়ে হ্যারল্ড লাস্কি মারা যান। প্রফেসর আব্দুর রাজ্জাক থিসিস জমা না দিয়েই দেশে ফিরে আসেন। কারণ তাঁর ধারণা হয়েছিল, হ্যারল্ড লাঙ্কি ছাড়া এই থিসিসের মর্ম কেউ বুঝবে না।
আমি হ্যারল্ড লাস্কিকে চিনি না। কেন তিনি জগৎবিখ্যাত তাও জানি না। আমি তাঁর ছাত্রের প্রতি সবার সমীহ দেখে অবাক হই। এমন না যে অধ্যাপক রাজ্জাক অনেক বইপত্র লিখে নিজেকে বিকশিত করেছেন। আমার মনে হয় তিনি তাঁর প্রতিভার পুরোটাই দাবা খেলায় ব্যয় করেছেন। সেখানেও তেমন কিছু করতে পারেন নি। বেশির ভাগ সময়ই অন্যদের কাছে হেরেছেন। আমি অতি নিম্নমানের দাবা খেলোয়াড়। তিনি আমার কাছেও মাঝে মধ্যে হারতেন। চাল ফেরত নেয়া দাবা খেলায় নিষিদ্ধ। এই নিষিদ্ধ কাজটি সবসময়ই করতেন।
অধ্যাপক রাজ্জাককে নিয়ে মাতামাতি শুধু যে দেশেই তা-না, বিদেশেও। দেশের বাইরের অনেকেই তাঁর পরামর্শে তাঁর অধীনে Ph.D করেছেন। অনেক গবেষণাপত্র উৎসর্গ করা হয়েছে তাঁর নামে। এক বাঙালি অর্থনীতিবিদ ঢাকায় এলেই রাজ্জাক স্যারের বাসায় যেতেন। তিনি কয়েকবার তাঁকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্লাবেও নিয়ে এসেছেন। পরিচয় করিয়ে দিয়েছেন— “এই ছেলে Economics ভালো জানে।”
Economics জানা মানুষটির নাম অমর্ত্য সেন। যিনি পরে ইকনমিক্সে নোবেল পুরস্কার পান।
–হুমায়ুন আহমেদ
অনেক রাতে আমাদের জন্য ঘরের ব্যবস্থা করা হল।জানানো হল গন খাবারের ব্যবস্থা আছে। কুপন দেখিয়ে খেতে হবে। কোন এক প্রতিষ্ঠান খাবার স্পন্সর করেছে। কোথায় গিয়ে খাব, কুপনই বা কোথায় পাব কিছুই জানিনা। শাওন বলল, 'চল বাইরে চলে যাই,
ম্যাকডোনাল্ডের হামবার্গার খেয়ে আসি'। আমি খুব উৎসাহ বোধ করছি না। প্রথমত অনেক রাত হয়ে গেছে, ম্যাকডোনাল্ড খুঁজে বের করা সমস্যা হবে। দ্বিতীয়ত নিউইয়র্ক খুব নিরাপদ শহরও নয়।
আমাদের বিপদ থেকে উদ্ধার করলেন ব্যান্ড তারকা জেমস্। নিজেই খাবার এনে দিলেন, আর কিছু লাগবে কিনা অতি বিনয়ের সঙ্গে জিজ্ঞেস করলেন। আমি তার ভদ্রতায় মুগ্ধ হয়ে গেলাম। তাকে বললাম আপনার মা গানটা আমি শুনেছি, মা নিয়ে সুন্দর গান করলেন।শাশুড়িকে নিয়ে গান করেননি কেন? প্রায়ক্ষেত্রেই দেখা গেছে শাশুড়িরা জামাই কে মায়ের চেয়েও বেশি আদর করে। আমার কথা শুনে ঝাকড়া চুলের জেমস্ কিছুক্ষণ আমার দিকে স্থিরদৃষ্টিতে তাকিয়ে হঠাৎ হোটেল কাঁপিয়ে হাসতে শুরু করলেন। এমন প্রানময় হাসি আমি অনেকদিন শুনি নি।
( রকসম্রাট গুরু জেমস্ কে নিয়ে কথাসাহিত্যিক হুমায়ুন আহমেদের মজার স্মৃতিচারন)
[📗:ভ্রমনকাহিনী,পৃষ্ঠাঃ১০৯।]
Sahed Patwary.. 🖋️
😶🌫️
সুস্থ সবল জীবনের জন্য জীম এবং ইয়োগা খুবই ভাল এবং এর বিকল্প নেই তবে যারা বছরজুড়ে স্ত্রীর কথায় উঠাবসা করেন তাদের না করলেও চলবে 😅😅
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the public figure
Telephone
Address
House No 25
Dhaka
1204
Opening Hours
Monday | 09:00 - 17:00 |
Tuesday | 09:00 - 17:00 |
Wednesday | 09:00 - 17:00 |
Thursday | 09:00 - 17:00 |
Saturday | 09:00 - 17:00 |
Sunday | 09:00 - 17:00 |
Dhaka, 1216
The more you travel around, the more knowledge achieved. I enjoying my life! Thanks to Allah.
H-&, R-4, 1st Floor, Kaderabad Housing
Dhaka, 1207
We are supplying PP woven bag machineries and all kinds of Spares. Our CAT Engineering Company maintain full stock spares in our store. So contact with us.
Dhaka
Jishu Tarafder - Leadership Coach, Corporate Trainer, Author, Painter and Video Maker
Old DOHS, Banani
Dhaka, 1213
”পথ যেদিকে নিয়ে যায় সেদিকেই যেও না। যেদিকে কোনও পথ নেই, সেদিকে হাঁটো এবং নিজের চিহ্ন রেখে যাও”
Dhaka
Dhaka, 1207
nEhAd CEO & Founder BD Event Management & Wedding Planners (R) www.bdeventmanagement.com
Dhaka
Name : Showrav Hello: +8801681400428 BASIC Level COURSE: GARAGE (DJ REPAIRING HOUSE, DHAKA) Sta
FLAT A4, ROSANA, 25 North Road
Dhaka, 1205
Branded clothing store who provides the best quality batik and other types of clothes.
Ta-119, Hasina Monjil (2nd Floor) , Bir Uttam AK Khandaker Sarak, Gulshan-1
Dhaka, 1212
Special Correspondent & Chief Reporter Daily Dhaka Press Joint General Secretary Journalist Unity Bangladesh (JUB) Group Creator & Chief Admin Media Watch★মিডিয়া ওয়াচ Chairman & ...