Panchbibi Upazila
Come here & Know About Panchbibi
ভারতীয় হাই কমিশন (HCI) থেকে ভিসা ছাড়াই জরুরী ভিত্তিতে পাসপোর্ট ফেরত নিতে হলে করনীয়...
নিচে দেওয়া ই-মেইল আইডি তে ই-মেইল করবেন একটি আবেদনের ফরম্যাট সংযুক্ত করা হলো।
Email to: [email protected]
DD/MM/YYYY
To
The visa officer,
High Commission of India,
Plot No 1-3, Park Street,
Baridhara,Dhaka-1212, Bangladesh.
Sub: Application for returning my Passport without issuing visa.
Dear Sir,
It’s a humble request With Due respect, would like to draw your kind attention that, My Name is XYZ, my father name is XYZ, I have submitted my visa application to visit India on (DD/MM/YYYY My passport No. is XYZ, Token No. is XYZ Now for some unavoidable circumstances I have to go to abroad Urgently for emergency purpose. For this reason I need my passport back.
I therefore, request you to grant me Under this situation to meet up my necessity request you to please return my passport without visa as soon as possible I shall be obliged to you forever in this regard.
Thank you for your kind Qonsideration
Name : XYZ
Passport No: XYZ
Application submission Date:
Token No: XYZ
Mobile No:
E-mail:
💥🚃 ই-টিকেটিং সিস্টেমে টিকেট ক্রয়ের নিয়মাবলী/পদ্ধতি🚃💥
Registration প্রক্রিয়াঃ (শুধুমাত্র একবার করতে হবে)।
প্রথমে www.eticket.railway.gov.bd ওয়েব সাইটে প্রবেশ করতে হবে।
ওয়েব সাইটটির নীচের দিকে “Registration” বাটনে ক্লিক করতে হবে।
Create an Account” নামের নতুন একটি Page আসবে। এখানে “Personal Information” এর সংশ্লিষ্ট ঘরগুলো প্রয়োজনীয় তথ্যাদি দিয়ে পূরণ করতঃ Security code ঘরের পাশে প্রদর্শিত “Security Code” দিয়ে পূরণ করে Register বাটনে ক্লিক করতে হবে।
সকল তথ্যাদি সঠিক থাকলে “Registration Successful” নামে নতুন একটি Page আসবে।
ই-টিকেটিং সিস্টেম থেকে তাৎক্ষনিকভাবে আপনার প্রদত্ত ই-মেইল ঠিকানা Bangladesh Railway এর থেকে একটি ই-মেইল পাঠানো হবে।
আপনার ই-মেইল এর মেসেজ বক্সে Bangladesh Railway প্রদত্ত ই-মেইলটি খুলতে হবে। মেসেজের ভিতর রক্ষিত “Click” লিংকটিতে ক্লিক করতে হবে। এ প্রক্রিয়ার পর যাত্রীর Registration প্রক্রিয়াটি সম্পূর্ণ হবে।
ক্রয় প্রক্রিয়াঃ
প্রথমে www.eticket.railway.gov.bd ওয়েব সাইটে প্রবেশ করতে হবে।
“Log in” এর প্যানেল ই-মেইল ঠিকানা, পাসওয়ার্ড এবং সিকিউরিটি কোড পূরণ করতঃ “Log in” বাটনে ক্লিক করতে হবে।
এরপর যে Pageটি আসবে তাতে “Purchase ticket” বাটনে ক্লিক করতে হবে।
এখানে যে Pageটি আসবে সে Page এ আপনার চাহিত ভ্রমণ তারিখ, প্রারম্ভিক স্টেশন, গন্তব্য স্টেশন, ট্রেনের নাম, শ্রেনী, টিকেট সংখ্যা যেভাবে রয়েছে তা পূরণ করতে হবে। এর পরের পেইজে “Registration Seat Available” দ্বারা চাহিত টিকেট এবং এর মূল্যমান জানিয়ে দেয়া হবে। টিকেট থাকলে “Purchase ticket” বাটন ক্লিক করতে হবে।
ক্রেডিট কার্ড, ক্যাশ কার্ড কিংবা ব্রাক ব্যাংকের একাউন্ট মারফত যাত্রির জমাকৃত টাকা থেকে টিকেট মূল্য কেটে নেয়া হবে এবং যাত্রীর ই-মেইলে ই-টিকেটটি পাঠিয়ে টিকেট নিশ্চিত করা হয়ে থাকে।
ই-মেইল মেসেজ বক্স থেকে প্রেরিত টিকেটটির প্রিন্ট নিয়ে ফটো আইডিসহ ই-টিকেট প্রদত্ত “Ticket Print Information” প্রদান করে সংশ্লিষ্ট সোর্স ষ্টেশন থেকে যাত্রার পূর্বে ছাপানো টিকেট সংগ্রহ করতে হবে।
[ বিঃদ্রঃ ২৬ মার্চ থেকে রেজিষ্ট্রেশন প্রক্রিয়া শুরু হবে ]
©️সংগৃহীত
#সতর্কীকরণ_বিজ্ঞপ্তি
বেক্সিমকো কোম্পানির "নাপা" সিরাপের নিন্মোক্ত ব্যাচ নং-৩২১১৩১২১ সম্বলিত ঔষধ কারো কাছে থাকলে দ্রুত নিকটস্থ কর্তৃপক্ষকে অবহিত করুন এবং সেটি বিক্রি থেকে বিরত থাকুন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নাপা সিরাপ খেয়ে দুই ভাই মারা যাওয়ায় ঔষধ প্রশাসন কর্তৃপক্ষ নোটিশটি দিয়েছে।
আইনী টিপস:
১) ঋণ চুক্তিতে কখনও গ্যারান্টোর হবেন না।
২) বাল্যবিবাহে কখনও স্বাক্ষী হবেন না।
৩) মিথ্যা মামলায় স্বাক্ষী হবেন না।
৪) জাল দলিলে স্বাক্ষী হবেন না।
৫) কোন কোম্পানিতে চাকরির জন্য জাতীয় পরিচয়পত্র মূল কপি / ৩০০ টাকার স্ট্যাম্প চুক্তি করবেন না।
🌷শিক্ষণীয় পোস্ট🌷
✍️ বাচ্চাদের কখনো আকাশের দিকে শূন্যে ছুড়বেন না ✍️
🍁 রাজিব ও ময়না দম্পতির সংসারে প্রথম সন্তান আসল। মেয়ের নাম রাখা হল "ইরা"। অনেক ফুটফুটে মেয়ে।দেখতে অনেক মায়াবী।
গালে নরম মাংস।যে কেউ দেখলেই আদর করতে চাইবে,গালের মাংস ধরে টানাটানি করবে।
প্রথম সন্তান,যত্নের কোন ঘাটতি রইল না।সুস্থ্য স্বাভাবিকভাবেই বড় হতে লাগল সে।
🍁একদিন.........
মেয়ের বয়স পাঁচ মাস।শীতকাল তখন।উঠোনে মেয়েকে নিয়ে রোদ পোহাচ্ছে ময়না। সকালের রোদ বাচ্চার জন্য খুব উপকারী। বাচ্চাকে রোদে শুইয়ে রাখল। হঠাৎই সেখানে আসল পাশের ঘরের রবিন। ইরার চাচা হয় রবিন।এসেই ইরাকে কোলে নিল।আদর করতে লাগল। হাসানোর চেষ্টা করল।কিছুক্ষণ পর সে ইরাকে আকাশের দিকে ছেড়ে দিয়ে আবার বল ক্যাচ ধরার মত করে ধরছে।
এতে যেন ইরা আরও খুশি হচ্ছে। ময়নাও দেখে হাসছে। মেয়ে হাসলে যেকোন মায়েরই ভালো লাগে।
ময়নারও ভালো লাগছে।
আর রবিন কেন!সবাই ই তো এভাবে খেলা করে বাচ্চাকে নিয়ে।
রবিন আবার ইরাকে আকাশের দিকে ছেড়ে দিল। ঠিকঠাক মত ক্যাচও ধরল।
🍁কিন্তু #একি_হল ??
ইরা হাসছে না। চোখ বন্ধ করে আছে। রবিন ভয় পেয়ে গেল।
ময়নাকে ডাক দিল।
ময়না দৌড়ে এসে ইরাবতীকে কোলে নিল ইরাকে।নানান নামে ডাকতে শুরু করল।হাত দিয়ে চোখ খুলার চেষ্টা করল।
কিন্তু না!ইরা চোখ খুলছে না।
চিৎকার করে কেঁদে উঠল ময়না।
বাড়ির সব মানুষ এসে ভীড় করল।
সবাই সাধ্যমতো চেষ্টা করল ইরাকে জাগানোর। কেউ ই পারল না।
উঠোনে শুয়ে গড়াগড়ি খেতে লাগল ময়না।
🍁তাড়াতাড়ি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হল ইরাকে। ইমার্জেন্সিতে নেওয়ার পর ডাক্তার পরীক্ষা নিরীক্ষা করে বলে দিলেন ইরা মারা গেছে।
আর হাসবে না সে।
চিরদিনের জন্য তার হাসি বন্ধ হয়ে গেছে। অজ্ঞান হয়ে যায় ময়না।
একমাত্র মেয়েকে হারানোর ব্যাথা
সে নিতে পারছে না।
ঘরের পিছনে কবর দেওয়া হয় ইরাকে।
মাঝে মাঝেই রাতে পাগলের মত আচরণ করে ময়না। মেয়ের কবরের কাছে দৌড়ে চলে যায়। বিড়বিড় করে কথা বলে! ইরাকে ভুলতে পারছে না।
খাওয়া দাওয়া করছে না।
শুকিয়ে যাচ্ছে।অগত্যা ময়নাকে নিয়ে শহরে পাড়ি জমায় রাজিব।
🌷ঘটনার ব্যাখ্যাঃ-
বাচ্চাদের আকাশে তুলে আবার কোলে নিয়ে আমরা অনেক আনন্দ পাই।বাচ্চারাও পায়।
কিন্তু বাচ্চাদের শরীরের অঙ্গ প্রত্যঙ্গ ম্যাচিউর হতে অনেকদিন সময় লাগে।
খুব সহজেই সেগুলো #আঘাতপ্রাপ্ত হতে পারে। ইরাকে যখন বারবার উপরে তোলা হচ্ছিল তখন #গ্রাভিটির_এগেইনস্টে তাকে বারবার উপরে তোলায় তার #ব্রেইনের সাথে মাথার খুলির #হাড়ের বারবার ধাক্কা লাগছিল।
যেহেতু তার ব্রেইন টাও #নরম আর মাথার হাড়টাও নরম তাই হাড়ের সাথে বারবার ধাক্কা লেগে তার ব্রেইনের #ধমনী ছিড়ে যায়।
ধমনী শিরাতে রক্ত চলাচল করে।
ব্রেইনের ধমনী ছিড়ে #রক্তক্ষরণ শুরু হয় মাথার ভিতরে।
রক্তে থাকে #গ্লুকোজ।
গ্লুকোজ না পেলে ব্রেইন ৪-৫ মিনিটের ভিতর #মারা যায়।সাথে #জীবন্ত মানুষটাও।রক্ত সব ধমনী দিয়ে বের হয়ে #আল্টিমেটলি
ব্রেইন #ডেথ হয় ছোট্ট ইরার।
🌷তাই এসব ব্যাপারে #সঠিকভাবে জানতে হবে,সতর্ক হতে হবে, সামান্য একটি ভুলের কারণে আমরা আমাদের প্রিয়জনকে হারাতে পারি!!
গ্রামীন খিরা!
দুমড়ে মুচড়ে স্বপ্নের মালা, আকাশ ছোঁয়ার সাধ
প্রিয় বাবা, তুমি প্রস্তুত করো তোমার চওড়া কাঁধ।
আগে চড়েছিল ছোট্ট আমিটা, এবারে আমার লাশ। মুখোশে মুখোশে মানুষের সাথে শুয়োরের বসবাস।
- রোমেন রায়হান
ইসলামী ব্যাংকের ১৭ ডিজিট একাউন্ট নাম্বার বের করার নিয়ম:
-১ম ৪ সংখ্যা ২০৫০
-পরের ৩ সংখ্যা ব্রাঞ্চ কোড
-পরের ২ সংখ্যা একাউন্ট কোড
-ছয় ডিজিটের সর্ট একাউন্ট নাম্বার। (যদি ৬ ডিজিটের কম হয়, ৬ ডিজিট হতে যতটা কম হয়, সামনে ততটা শূন্য বসবে।)
-সর্বশেষ ২ সংখ্যা বের করতে- সামনের ৫০ থেকে শুরু করে শেষ পর্যন্ত যোগ করে ঊনিশ (১৯) বিয়োগ করলে শেষের ২ সংখ্যা বের হয়ে যাবে।
বিঃদ্রঃ যোগফল যদি ৩৮ এর বেশি হয়, তাহলে ৩৮ বিয়োগ করতে হবে।
আর যোগ সংখ্যা ৫৭ এর বেশি হলে যোগফল থেকে ৫৭ বিয়োগ করতে হবে।
-চলুন একটা বের করে দেখা যাক-
যেমন:
A/c: 20507770274048215
A/c Title: Abu Hayat Md Towfiq
# ২০৫০= ইসলামী ব্যাংক কোড
# ৭৭৭= এজেন্ট শাখার কোড
# ০২= সেভিংস একাউন্ট কোড
# ৭৪০৪৮২= একাউন্ট নাম্বার
-শেষের ২ সংখ্যার বের করতে=
সামনের ২০ বাদ দিয়ে যোগ করে ৩৮ বিয়োগ- 5+0+7+7+7+0+2+7+4+0+4+8+2= 53
53-38= 15
মিলিয়ে দেখুন, উপরের একাউন্ট নাম্বারের শেষের ২ সংখ্যা 15।
যদি ফলাফল ২ ডিজিটের না আসে তবে ১৭ ডিজিট হবেনা, সেক্ষেত্রে ঐ ডিজিটের আগে একটা শূন্য বসিয়ে দুই সংখ্যা করে নিবো।
উল্লেখ্য - এভাবে শাখার একাউন্ট নম্বরও বের করা যাবে।
# ০১= কারেন্ট একাউন্ট কোড (AWCA)
# ০২= সেভিংস একাউন্ট কোড (MSA)
# ০৩= ডিপিএস একাউন্ট কোড (MSSA)
# ০4= মাসিক মুনাফাভিত্তিক একাউন্ট কোড (MMPDSA)
# ০৫= মেয়াদী (এফডিআর) একাউন্ট কোড (MTDRA)
# ০৭= হজ্জ একাউন্ট কোড (MHSA)
# 67= স্টুডেন্ট একাউন্ট কোড (SMSA)
collected
আজ থেকে আর মাত্র ১০ বছর পরঃ
আপনার প্রাইভেসি বলতে কিছুই থাকবেনা। কিছুই ফাঁকি দিতে পারবেন না। যেমন আপনি পিৎজা কিনতে চাইলে যা হবে---------
: হ্যালো ! এটা কি পিৎজা হাট?
- না স্যার, এটা গুগল'স পিৎজা।
: আমি কি তাহলে ভুল নাম্বারে ফোন করেছি?
- না স্যার, গুগল দোকানটা কিনে নিয়েছে।
: ওকে, আমি কি পিজার অর্ডার দিতে পারি?
- স্যার, আপনি সাধারণত যে পিজার অর্ডার দেন আজকেও কি ওটাই দিবেন?
: আমি সাধারণত যে পিজার অর্ডার দেই সেটা আপনি কিভাবে জানেন?
- আপনার ফোন নাম্বার অনুযায়ী , আপনি শেষ ১৫ বার ডাবল চিজ বারো স্লাইস সসেজ পিজা অর্ডার
করেছেন।
: আমি এবারও ওটাই চাই।
- কিন্তু স্যার আপনার কলেস্টেরল যেহেতু হাই তাই আমি ৮ স্লাইজ ভেজিটেবল পিজা অর্ডার করতে পরামর্শ দিচ্ছি।
: আমার কলেস্টেরল হাই এটা আপনি কিভাবে জানেন?
-সাবস্ক্রাইবার গাইড থেকে। আমাদের কাছে আপনার গত ৭ বছরের ব্লাড টেস্টের রিপোর্ট আছে।
: আমি ভেজিটেবল পছন্দ করি না, যেটা চাইছি ঐটাই দেন । কলেস্টেরল এর জন্য আমি ঔষধ খাই।
- কিন্তু আপনিতো নিয়মিত ঔষধ খান না। ৪ মাস আগে লাজ ফার্মা থেকে ৩০টা ট্যাবলেটের একটা বক্স কিনেছিলেন।
: আমি অন্য আরেকটা দোকান থেকে বাকিগুলা নিয়েছি।
- কিন্তু আপনার ক্রেডিট কার্ড তো তা বলছে না!
: আমি নগদ ক্যাশ দিয়ে কিনেছি।
- আপনার ব্যাংক স্টেটমেন্ট অনুযায়ী সে পরিমান টাকা আপনি উঠাননি।
: আমার অন্য আয়ের উৎস আছে।
- আপনার ট্যাক্স ফর্মে সে তথ্য নাই।
: ধুর মিয়া, আপনার পিজার গুষ্টি কিলাই। পিজাই খামু না। গুগল, ফেসবুক, হোয়াটস অ্যাপ, সেলফোন, ইন্টারনেট ছাড়া দ্বীপে চলে যামু যেখানে আমার উপর কেউ এত নজরদারি করতে পারবে না।
- জি স্যার বুঝতে পেরেছি, তার আগে আপনার পাসপোর্ট রিনিউ করতে হবে , ৫ সপ্তাহ আগে মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে।
🙄🙄🥴🤔☹️🤪🙃🙃🤒😷😬🥴
আসসালামুআলাইকুম।আশা করি সবাই অনেক ভাল আছেন।প্রতিবারের মতো আবারো আপনাদের মাঝে আরেকটি আর্টিক্যাল নিয়ে হাজির হলাম।টাইটেল দেখে অনেকে হয়তো বুঝে গেছেন, আজকে কোন বিষয় আপনাদের মাঝে লিখতে যাচ্ছি। আজকের বিষয় হলো,করোনাকালীন মাস্ক পড়ার বিশেষ সাবধানতাগুলো। করোনার সময় আমরা সবাই কম-বেশি মাস্ক পড়ে থাকি। অনেক সময় মাস্ক পড়ে থাকলে অনেক সমস্যায় পড়তে হয়। তবে আজকে কিছু সাবধানতা গুলো তুলে ধরব যে গুলো মেনে চললে কোনো সমস্যা হবে না। মাস্ক পড়া হয় মুলত ধুলা-বালি ও জীবাণুর হাত থেকে রক্ষার জন্য। তবে এখন করোনার জন্য মাস্ক পড়া বাধ্যতামূলক। অনেক সময় যখন মাস্ক পড়ে থাকলে সমস্যা হওয়াটাই স্বাভাবিক। কিছু সাবধানতা যদি অবলম্বন করে চলা যায়,তবে আর কোনো সমস্যায় পড়তে হবে না। তাই আমাদের সবার এই সাবধানতা অবলম্বন করে চলা উচিৎ মাস্ক পড়ে। কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাকঃ
১) পরিস্কার ও আরামদায়ক মাস্ক পড়া উচিৎ। কারন পরিস্কার মাস্ক না পড়লে ত্বকের অনেক ক্ষতি হয়ে থাকে।রুক্ষ কাপড়ের মাস্ক পরিধান করা থেকে বিরত থাকতে হবে। এই গরমের সময় পাতলা মাস্ক গুলো ই সব চেয়ে বেশি ভাল। তাই শুকনা, পরিস্কার ও পরিপাটি মস্ক পরিধান করতে হবে।
২) এই করোনার সময় দীর্ঘ সময় ধরে মাস্ক পড়ে থাকতে হয়।এই দীর্ঘ সময় ধরে মাস্ক পরিধান করলে অনেক সময় দেখা যায় আমাদের ঠোঁট শুষ্ক হয়ে ওঠে। তাই দীর্ঘ সময় মাস্ক না পড়াই ভাল। একটু পর অন্তত মাস্ক একটু খুলে আবার পরিধান করা ই সবচেয়ে ভাল। এছাড়া ও যদি ঠোঁট শুষ্ক হয়েই যায়,তাহলে ঠোঁটে লিপবাম লাগাতে হবে,যাতে ঠোঁট শুষ্ক না হয়।
৩) মাস্ক যদি দীর্ঘদিন পড়ে থাকেন,তাহলে দেখবেন যে ত্বকের উপর মৃত কোষ জমে গেছে এবং অনুজ্জ্বল দেখা যাচ্ছে। এই সমস্যায় পড়লে দীর্ঘদিন মাস্ক পড়ে থাকলে, সপ্তাহে অন্তত দুইবার ঘরোয়া উপায়ে স্কাব দিয়ে আমাদের মুখ এক্সফোলিয়েট করা উচিৎ। যাতে আমাদের ত্বকে জমে থাকা মৃত কোষ গুলো দূর হয়ে যায় ও আমাদের ত্বক উজ্জ্বল দেখায়।
৪) মাস্ক পরিধান করে থাকতে অনেক সময় দেখা যায়,আমাদের ত্বক লাল হয়ে যায়।এবং আমাদের ত্বকে জ্বালা করে।এই সমস্যায় পড়লে বরফ নিয়ে পাতলা কাপড় দিয়ে আলতো ভাবে লাগিয়ে রাখলে, আরাম পাওয়া যাবে।
৫)দীর্ঘক্ষন মাস্ক ব্যাবহার করলে দেখবেন ত্বক অনেক অনুজ্জ্বল হয়ে গেছে। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে, মুখ পরিস্কার করতে হবে এবং টোনার ময়শ্চচারাইজার ব্যাবহার করতে হবে।
৬) অনেক মেয়েরা মাস্ক পড়ার আগে,অনেক ভারী মেকাপ করে থাকে। এই গরমের সময় এই মেকাপ ঘামের সাথে মিশিয়ে গলে বিক্রিয়া হতে পারে। এবং অনেক সমস্যার কারন হয়ে দাড়াতে পারে৷ তাই মাস্ক পরিধান করলে মেকাপ হালকা রাখতে হবে।
৭) ভেজা মাস্ক পরিধান করা থেকে বিরত থাকতে হবে।কারন ভেজা মাস্ক পড়লে ত্বকে সংক্রামক হতে পারে। কোনো ভাবেই ভেজা মাস্ক পড়া যাবে না।এজন্য বাড়তি মাস্ক রাখতে হবে।মাস্ক ভিজে গেলেই পরিবর্তন করতে হবে।
সৃষ্টিকর্তা বলেছেন,
তুমি যাকেই আমার চেয়ে বেশি ভালোবাসবে,
আমি তাকেই তোমার কাছ থেকে দূরে সরিয়ে নিবো।
এবং তোমাকে একা করে রাখবো।
তিনি আরও বলেছেন,
কখনো বলবে না 'আমি তাকে ছাড়া বাঁচবোনা।'
তবে আমি তাকে ছাড়াই তোমাকে বাঁচাবো। এবং পেছনের
অনুগত সব আবেগ কেড়ে নিয়ে, তোমাকে দিব্যি সামনের
দিকে নিয়ে যাবো।
তুমি কি দ্যাখো না?
ঋতুরাও বদলাতে থাকে।
ছায়া দেওয়া গাছের পাতারাও একদিন শুকিয়ে যায়।
এবং ধৈর্যেরাও হারিয়ে যায় একদিন।
কিন্তু তোমার স্রষ্টা ধৈর্যশীল ও পরম দয়ালু,
সে ঝরে যাওয়া পাতার ডাল থেকেই আবার সবুজ পাতার
জন্ম দেয়।
তুমি কি দ্যাখো না, তোমার স্রষ্টার এই নিদর্শন?
যে মানুষটাকে তুমি নিজের অংশ ভাবতে, সেই মানুষটাই
একদিন তোমার অচেনা হয়ে যায়।
তখন তোমার মন ক্ষণিকের জন্য ভেঙে পড়ে।
এমনকি তোমার বন্ধু শত্রুতে পরিণত হয়,
আর শত্রু খানিক সময় পর, পরিণত হয় বন্ধুতে।
যে মানুষটাকে নিজের জীবনের চেয়েও বেশি ভালোবাসতে,
সেও একদিন প্রতারণা করে।
তবে, তুমি কেন স্রষ্টা বিমুখ হয়ে মানুষকে ভরসা করো?
অদ্ভুত না এই পৃথিবী?
যখন তুমি ভাবো এটা কখনোই হবে না,
কিন্তু পরোক্ষণে সেটাই হয়। সেটাই হবার নয় কি?
তুমি বলো,
'আমি পড়বো না' অথচ তুমি পড়ো।
তুমি বলো,
'আমি বিস্মিত হবো না।'
অথচ তুমি রোজ বিস্মিত হও।
এবং সবচেয়ে বিচিত্র বিষয় হচ্ছে-
তুমি বলতে থাকো,'আমি মরে গেছি' অথচ তুমি বেঁচে
আছো। অথচ তুমি বেঁচে থাকো।
তোমার স্রষ্টা তোমাকে বাঁচায়,
তোমার স্রষ্টা তোমাকে বাঁচিয়ে রাখেন।
লেখক : আল্লামা জালালউদ্দিন রুমি
কিছু ব্যাক্তিগত মতামত!
কোন প্রকার দূর্ঘটনা ঘটলে সেইখানে বাস/ট্রাক ইনভলভ থাকলে খবরে বলা হয় "ঘাতক বাস/ট্রাক চালক।
তাদের পয়েন্ট অফ ভিউ থেকে ব্যাপারটা এমন যে দূর্ঘটনা ইচ্ছেকৃত ভাবে হয়েছে।
কিন্ত ব্যাপারটা কি আসলেই এমন?
একটি দূর্ঘটনার পিছনে হাজারটা কারন থাকতে পারে।
যারা বলে ইচ্ছেকৃত তাদের বলতে চাই একটি দূর্ঘটনার পর একজন ড্রাইভারের চাকরি থাকে না..
তারা দিন আনে দিন খায়..
তাদের পরিবার আছে,ছেলে-মেয়ে আছে..
তারাও সবার মতো তাদের পরিবারের কথা চিন্তা করে।
যারা বলে..
প্রশিক্ষিত ড্রাইভার নাই দেশে!!
তাহলে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী অবশ্যই প্রশিক্ষণ ছাড়া তাদের ড্রাইভার নিয়গ দেন না।
তাহলে কেন এই দূর্ঘটনা?
মূলকথা এইটাই যে প্রতিটি মানুষ তার জানের মায়া করেন।
যাত্রী ভরা বাসের সব থেকে সামনে কিন্ত স্টাফরাই থাকেন।
কোন মালিকই তার এতো টাকার সম্পদ অদক্ষের হাতে তুলে দেয় না।
দূর্ঘটনা বলে আসে না..
কারন এটি দূর্ঘটনা।
এদের নিয়ে দোশারোপ করার আগে সঠিক কারন খুজে বের করুন।
কারন সবাই মানুষ ভুল সবার দ্বারাই হয়..
যার একটি বাস্তব ছবি দিয়ে দিলাম।
ছবি - ইন্টারনেট।
cp
এক ৯ বছরের বাচ্চা মেয়ে বলছে তার মাকে,সে বেহেশতে যেতে চায় না।এক বেহেশতে এতোদিন একটা মানুষ কিভাবে থাকে?বোরিং লাগে না?
আরেক বাচ্চা তার বাবাকে বলছে,বেহেশতে ওয়াইফাই নেই,কাজেই সে বেহেশতে যেতে চায় না।
-প্রথমটা আমার এক ফিমেল হিজাবি কলিগের কাছে শোনা তার নিজের বাচ্চার ব্যাপারে।
-দ্বিতীয়টা ফেসবুকে এক বাবা কমেন্ট করেছেন তার নিজের বাচ্চার ব্যাপারে।
উভয় প্যারেন্টই তাদের বাচ্চাদের এরূপ কথা বলার মতো প্রতিভায় পুলকিত।হাসির রিয়েক্ট দেখলাম চোখেমুখে উভয়েরই।
আমার চোখেমুখে ভয়ের রিয়েক্ট।কি জেনারেশন আমরা রেখে যাচ্ছি পৃথিবীতে।এদের উপরই কি তাহলে কিয়ামত হবে??
বাসায় ফিরে বাচ্চার মাকে অভিজ্ঞতা শেয়ার করলাম।বাচ্চার মা সাথে সাথে মেয়েকে ডাকলো।
বললো?এখনই!
আবার শিউর হয়ে নেই।অনেকদিন বাসায় জান্নাত জাহান্নামের আলোচনা হয় না।বাচ্চার মেন্টালিটি এখনো ঠিক আছে কি না পরীক্ষা নেয়া দরকার?বর্তমানে বিগড়ে যেতে সময় লাগে না।
জিজ্ঞাসা করলো,তুমি কি জান্নাতে যেতে চাও,নাকি জাহান্নামে।
-উত্তর দিল জান্নাতে।
বাচ্চার মা বলল,কেন যেতে চাও?পয়েন্টগুলো বলো।
-এরপর একে একে পয়েন্ট বলা হলো।আমরাও কিছু হেল্প করলাম।
বাচ্চার মা বলল,দেখো,জান্নাতে কিন্তু ওয়াইফাই নাই।সমস্যা হবে না।
-উত্তর এলো,না।এর চেয়ে ভালো জিনিস আছে।
জিজ্ঞাসা করা হলো,জাহান্নামে কেন যেতে চাও না?সেখানের খাবারের নামগুলো বলো।
-ক্ষুধায় কাঁটাযুক্ত যাককুম ফল,রক্ত পূজ,আগুন,এবং সাপ।
ওকে।
ঠিক আছে যাও।
এরপর আজকে আবার ডাকা হলো।আজকের বিষয়বস্তু সম্পত্তি বন্টন।কারণ আমার মা তার ছেলে-মেয়েদের শিখিয়েছিলেন,ছেলে মেয়ে সমান।যার জন্য আমার বোনের সেভাবে মাইন্ড সেটআপ হয়েছিল।আমি চাই নাই, আমার সন্তান ভুল মাইন্ড সেটআপ নিয়ে বড় হোক।
বাচ্চার মা জিজ্ঞেস করলো,ধরো,তোমার বাবা একটা সম্পত্তি রেখে গেল।এটা তুমি আর তোমার ছোট ভাই মুহাম্মাদ কিভাবে ভাগ করে নিবে?
-আমার মেয়ে অনেকক্ষন চিন্তা করে বলল,অর্ধেক অর্ধেক।
বাচ্চার মা বলল,এটা তো তোমার কথা বললা।কিন্তু আল্লাহর কথা বলো।আল্লাহ কিভাবে ভাগ করতে বলছেন?
-উত্তর এলো,জানি না।
বাচ্চার মা বলল,দেখ,তোমার কিন্তু কোন খরচ নেই।এখন তোমার খরচ কে চালায়?
-বাবা।
তোমার বিয়ের পর তোমার খরচ কে চালাবে?
-তোমার স্বামী চালাবে।বুঝতে পারছো।
আর অন্যদিকে তোমার ভাইয়ের খরচ কে চালাবে?
-তাকে নিজেই চালাতে হবে।
-এমনকি ওর বৌয়ের খরচও ওকেই চালাতে হবে।
-ওর ছেলেমেয়েদের খরচও চালাতে হবে।
-এমনকি প্রয়োজনে আমার খরচও চালাতে হবে।
-এমনকি আল্লাহ না করুক,তুমি যদি কখনো ওর বাসায় উঠতে বাধ্য হও,তাহলে তোমার খরচও চালাবে।
কারণ মেয়েদের খরচ সবসময়ই ছেলেরা চালায়।এটাই মেয়েদের সম্মান।
বুঝতে পারছো?
তাহলে এখন বলো,ওর খরচ কত বেশি।আর তোমার কোন খরচই নেই।
তাহলে এখন বলো,বাবার সম্পত্তিতে ওর কতভাগ পাওয়া উচিত,আর তোমার কতভাগ??
আল্লাহ একটা সমাধান দিছেন।সে অনুযায়ী তুমি পাবে ১ ভাগ,আর তোমার ভাই ২ ভাগ।
ঠিক আছে??
আর কখনো শুনবো না তো,অর্ধেক অর্ধেক পাবা?
-নাহ।
প্যারেন্টিং।এভাবেই আলহামদুলিল্লাহ,আমরা প্যারেন্টিং করি।নিজের জ্ঞান বুদ্ধি কে আল্লাহর হুকুমের সামনে নত করে দেয়ার নামই মুসলমান।
[প্যারেন্টিং গ্রুপ থেকে নেয়া]
⚠️ #সতর্কতা মুলক পোষ্ট⚠️
এই শীতে আমরা অনেকে জুতা বা কেডস পড়ে থাকি,,,কিন্তু আমরা কি কখনো দেখে শুনে এই জুতা বা কেডস পরি ?
আসুন সকলে জুতা,কেডস পড়ার আগে দেখে পরি।
না হলে যে কোন মুহুর্তে ঘটে যেতে পারে বড় ধরনের দুর্ঘটনা।
কারন শীতের সময় গরম উষ্ণতা পাওয়ার জন্য বিষাক্ত সাপ অথবা বিষাক্ত পোকা মাকড় জুতার ভেতর থাকতে পারে।
তাই সকলে সতর্ক থাকবেন!
➡️মনে রাখবেন, আমাদের একটু সতর্কতা যে কোন
ধরনের দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা করতে পারে ।।
#সংগৃহীত।
পদ্মবিল!
বেঁচে থাকলে আর যে কতো
গ্রুপ পেজ দেখতে হবে
আমাদের প্রিয় পাঁচবিবি উপজেলার নাম ব্যাবহার করে দিন দিন গ্রুপ আর পেজ বেড়েই চলছে!!
মানব সেবায় আপনিও অংশিদার হন!
আমাদের আশেপাশে এমন গায়ে ঘা-ওয়ালা কুকুর প্রায়ই দেখা যায়৷ মাত্র ১০ টাকার একটি ঔষধের অভাবে অবলা প্রাণীগুলো একসময় ধুঁকে ধুঁকে মারা যায়। কাউকে বলার ক্ষমতাও তার নেই।
'NEOMEC' কিংবা ('Ivermectin' গ্রুপের) যে কোন একটি ঔষধ ফার্মেসি থেকে কিনে মিষ্টি কিংবা রুটি অথবা যে কোন খাবারের সাথে মিশিয়ে খাইয়ে দিন। দেখবেন কয়েক দিনেই সুস্থ হয়ে যাবে।
(ঔষধের গায়েই সব তথ্য পাবেন) (একটি সিগারেটের পেছনে দশ টাকা না নষ্ট করে চলুন একটি প্রাণীকে সুস্থ করে তুলি, এবং এতেই আনন্দ আরো বেশি)
সংগৃহীত❤️
হৃদয় বিদারক দৃশ্য 😪😪
মৃত্যুর আগে দুনিয়ার সবচেয়ে আপন মানুষ (মা) এর সাথে শেষ কথা বলে চির বিদায় জানালেন একজন রেমিট্যান্স যোদ্ধা
করোনা উপসর্গ নিয়ে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করলেন একজন কুয়েত প্রবাসী ভাই 😪
আল্লাহ এই ভাইকে জান্নাত নসীব করুন,,🤲আমিন🤲
কোটিপতি বাবার মাদকাসক্ত সন্তানের চেয়ে
গরিব বাবার হাফেজ সন্তান অনেক উত্তম 💟
এয়ারপোর্টে একটা বক্স দেয়া আছে অভিযোগ বা পরামর্শ দেয়ার জন্য। আমরা বাঙালীরা দান বাক্স মনে করে টাকা পয়সা দেয়া শুরু করছে সেই বক্সে।
বিয়েতে খেতে বসেছি। খাবার সামনে আসতেই মনে পড়লো গিফট এনেছি ৬০০/-, রিকশা ভাড়া দিয়েছি ৬০/-।
সবমিলিয়ে এই বিয়েতে খরচ করেছি ৬৬০/-
সুতরাং এই খরচ খাওয়ার টেবিলেই তুলতে হবে। এহেন চিন্তা থেকেই ২০দিনের অভুক্তের মতো সব আইটেম প্লেটে নিলাম। খাওয়া শেষে দেখলাম প্লেটের ৬০ ভাগ খাবারই খেতে পারি নাই। এরপরেও আমার কোন আফসোস নাই, কারণ খরচের পয়সা তো উসুল করতে পেরেছি! এমনটা ভেবে হাসিমুখে বিজয়ীর বেশে যখন খাবার টেবিল ছেড়ে আসছি, তখনই মনে পড়লো পেছনে অপচয় করে আসছি একজন পিতার বহু বছরের শ্রমে তিল তিল করে জমানো টাকায় মেয়ের বিয়ে উপলক্ষে আয়োজন করা খাবার। এখানে যখন আমি বিজয়ীর হাসি হাসছি, তখন হয়তো সেই পিতা হিসাব কষছেন, দুঃশ্চিন্তা করছেন এই খাবার আয়োজন করতে গিয়ে হওয়া দেনা নিয়ে। যে মূহুর্তে আমি অপচয় করে সগৌরবে অট্টহাসি দিচ্ছি, সে মূহুর্তেই হয়তো বিশ্বের নানান প্রান্তে খাবারের অভাবে বুকফাটা আর্তনাদ করছে আমারই মতো রক্তমাংসের কোন অসহায় মানুষ।
সো, প্লিজ! সামর্থ্য থাকলে গিফট দিবেন, না থাকলে দিবেন না। কিন্তু গিফটের পয়সা উসুলের অজুহাতে বিয়ে বাড়িতে খাবার অপচয় করবেন না প্লিজ!
পাঁচবিবি ষ্টেশন জামে মসজিদ।
রাতের অপরুপ দৃশ্য 💖
জয়পুরহাট কেন্দ্রীয় মসজিদ ও রাস্তার আশেপাশে এই লোকটিকে প্রায় সময়ই দেখা যেত। তিনি মানসিক ভারসাম্যহীন মানুষ কিন্তু হাতের লেখা দেখে তা বোঝার উপায় নেই। লেখার মানগুলোও একজন শিক্ষিত মানুষের মতই। তার জীবনে কি ঘটেছে আর কি কারণে আজ এই পরিণতি একমাত্র আল্লাহ ভালো জানেন। আমাদের আল্লাহ সুস্থ ও সবল রেখেছেন এই ভেবে শুকরিয়া আদায় করা উচিত। ছবিটি আনুমানিক দেড়-দুইবছর আগের তোলা।এখনও কি এই লোকটিকে দেখা যায়?
বাংলাদেশের,খুলনা, ময়মনসিংহ, ফরিদপুর, রাজশাহী, গাজীপুরে তালের ব্যাপক চাষ হলেও ফলটির আদি নিবাস আফ্রিকা। কেউ কেউ বলেন এর জন্মস্থান আমাদের উপমহাদেশেই। তবে এর জন্মস্থান যেখানেই হোক, ফলটি আমাদের সংস্কৃতির সঙ্গে মিশে গেছে এটাই সত্য। বারো মাস গাছে #তাল ফললেও কচি তালের শাঁস ঠিক এই সময়টিতেই বাজারে পাওয়া যায়।
অবাক করার মতো খাদ্যশক্তি রয়েছে তালের শাঁসে যা প্রায় ৮৭ কিলোক্যালোরি। গ্রীষ্মের এই দিনে এশিয়ার দেশেগুলোতে কাঁচা #তালের_শাঁস খুবই প্রিয় একটি খাবার। তালের শাঁসকে নারিকেলের মতই পুষ্টিকর বলে বিবেচনা করা হয়। এছাড়াও এর রয়েছে বিশেষ কিছু উপকারিতা।
> গরমের দিনে তালের শাঁসে থাকা জলীয় অংশ #পানিশূন্যতা দূর করে। প্রাকৃতিকভাবে দেহকে রাখে ক্লান্তিহীন।
> তালে থাকা ভিটামিন সি ও বি কমপ্লেক্স আপনার পানিপানের তৃপ্তি বাড়িয়ে দেয়। খাবারে রুচি বাড়িয়ে দিতেও সহায়তা করবে।
> তালে থাকা ভিটামিন-এ #দৃষ্টিশক্তিকে উন্নত করে।
> তালে থাকা এন্টি অক্সিডেন্ট শরীরের #রোগ_প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়।
> তাল বমিভাব আর বিস্বাদ দূর করতে খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
> তালে থাকা উপকারী উপদান আপনার ত্বকের যত্ন নিতে সক্ষম।
> কচি তালের শাঁস #লিভারের সমস্যা দূর করতে সহায়তা করে।
> এটি #রক্তশূন্যতা দূরীকরণে দারুণ ভূমিকা রাখে।
> তালের শাঁসে থাকা ক্যালসিয়াম হাঁড় গঠনে ভূমিকা রাখে।
ফেসবুকে যে ৫টি বিষয় শেয়ার করা মারত্মক ক্ষতিকর
ফেসবুক ব্যবহারকারীর সংখ্যা প্রতিনিয়ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। সেই সাথে বৃদ্ধি পাচ্ছে ফেসবুকে আসক্তির সংখ্যা। ফেসবুকের এই আসক্তির ক্ষতিকর প্রভাব পরছে ব্যক্তি এবং সামাজিক জীবন। অসংখ্য বিশৃঙ্খলা এবং হতাশার জন্ম দিচ্ছে এই ফেসবুক। ২০১৮ সালের মার্চ মাসে ১০০০ হাজার লোকের উপর একটা জরিপ করা হয় জরিপে দেখা যায় ৪১ শতাংশ লোক দাবি করে যে সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলো তাদের বিষণ্ণতা, দুশ্চিন্তা, বিমর্ষতা বৃদ্ধি করেছে। [১]
যাই হোক আজকের বিষয় মূলত ফেসবুকে যেসব বিষয় শেয়ার করা যাবে না তা নিয়ে। নিউজ ফিড ফেসবুকের গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ। ফেসবুক ব্যবহারকারীর ৮০ শতাংশ লোক তাদের দিনের অধিকাংশ সময় এই নিউজ ফিডে নষ্ট করে। আর এর মধ্যে অনেকে আছে যারা নিউজ ফিডে নিজের অনেক কিছু শেয়ার করে। আজকের এই লেখায় মূলত এরকম ৫ টি বিষয় নিয়ে আলোচনা হবে যে ৫টি তথ্য ফেসবুকে শেয়ার করা ক্ষতিকর।
ফেসবুকে শেয়ার
১. খাবারের ছবি শেয়ার
খাবারের ছবি কম বেশী সবাই শেয়ার করে থাকে। হঠাৎ রেস্টুরেন্টে গেল কিংবা কোন ভাল খাবার খেল তখনই ছবি তুলে ফেসবুকে শেয়ার। ব্যাপারটা আপনার কাছে ভাল মনে হলেও, এই ধরণের কাজ করা কখনই ভাল নয়।
প্রথমত বুঝা যাচ্ছে আপনি সচারচর এরকম ভাল খাবার খান না আজকে প্রথমবারের মতো খেলেন আর শেয়ার করে দেখিয়ে দিলেন আমি ভাল রেস্টুরেন্টে খাচ্ছি। আপনি নিজেকে জাহির করতে চাচ্ছেন! এটা এক ধরণের অহংকার আপনার মনের মধ্যে সৃষ্টি করে।
আর ইসলামে প্রতিবেশীর অধিকারের কথা বলতে গিয়ে বলেছেন আপনি যখন তরকারী রান্না করবেন তখন তরকারীতে ঝোল যেন বৃদ্ধি করে দেন যাতে করে প্রতিবেশীকে তার কিছু অংশ দেয়া যায়। [২] আর আমরা কি করছি! কাউকে তো খাবারে শরীক করছি না উল্টো খাবারের ছবি শেয়ার করছি!
২. যাচাই-বাছাই ছাড়া কোন নিউজ বা তথ্য শেয়ার
ফেসবুক গুজবের কারখানা বলা চলে। যদিও অনেক সঠিক তথ্য এবং খবর প্রচার হয় ফেসবুকে তাই ফেসবুকে কোন কিছু শেয়ার করার আগে অবশ্যই সে বিষয়ে নিশ্চিত হয়ে নেয়া জরুরি। অন্যথায় মিথ্যা তথ্য প্রচার করে গুনাহগার হয়ে যাবেন। সেটা হোক ইসলামিক কিংবা সাধারণ কোন বিষয়। আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কুরআনেও বলেছেন সঠিক কথা বলতে। [৩]
রাসূল (সা.) বলেছেন, যাচাই করা ছাড়া কোন তথ্য বা খবর বর্ণনা করা মিথ্যাবাদী হওয়ার শামিল। [৪]
তাই ফেসবুক থেকে কোন তথ্য পেলে তা অবশ্যই যাচাই বাছাই করে শেয়ার করবেন। আপনার একটি মিথ্যা তথ্য শেয়ার করার দ্বারা ঝগড়া এমনকি সহিংসতা দেখা দিতে পারে।
৩. অযথা অন্যের সমালোচনা
রাসূল সা: বলেছেন যদি কোন ব্যক্তি কোনো মুসলমান ব্যক্তির দোষ গোপন রাখে তবে আল্লাহ তায়ালা দুনিয়া ও আখিরাতে তার দোষ গোপন রাখবেন। [৫] কিন্তু আমরা ফেসবুকে অধিকাংশ সময়ে মানুষের দোষ ত্রুটি বর্ণনায় অধিক সময় নষ্ট করি। অন্যের সমালোচনা শেয়ার করাটাকেই অনেক বেশী গুরুত্বপূর্ণ মনে করি।
এর দ্বারা নিজের যেমন গুনাহ হচ্ছে তেমনি শত্রুতাও সৃষ্টি হচ্ছে। আমাদের স্মরণ রাখা জরুরি ইসলামে সমালোচনা নয় ব্যক্তিকে সংশোধন, শুধরে দেয়া কিংবা দ্বীনের পথে দাওয়াত দেয়াকে পছন্দ করে। আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কুরআনে বলেন,
পেছনে এবং সম্মুখে প্রত্যেক পর নিন্দাকারীর জন্য দুর্ভোগ ও ধ্বংস। [৬]
এছাড়া অন্যের সমালোচনা বা গীবত করার অধিকাংশ বিষয় থাকে অনুমান নির্ভর। গীবত করা আর মৃত ভাইয়ের মাংস খাওয়া সমান কাজ। অপর দিকে অনুমান নির্ভর কথা বলা প্রসঙ্গে রাসুল (সা.) বলেন,
‘তোমরা অনুমান ও ধারণা করে কথা বলা থেকে বেঁচে থাকো। কেননা অনুমান করে কথা বলা সবচেয়ে বড় মিথ্যা।’ [৭]
৪. শো অফ
শো অফ কথাটি বর্তমানে বেশ প্রচলিত। ফেসবুক বর্তমানে শো অফ করার অন্যতম হাতিয়ার হয়ে গেছে। নতুন আইফোন কিনে মিরর সেলফি তুলে তা ফেসবুকে শেয়ার করা, দামি গাড়ি কিংবা দামি ব্রান্ডের জিনিস কিনে তা ফেসবুকে শেয়ার করে নিজেকে জাহির করাটা আমাদের অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। অথচ আমরা একবারের জন্যেও চিন্তা করি না এইগুলো অহংকারের বহি:প্রকাশ। অহংকার হলো কাফেরদের চরিত্র। আল্লাহ তায়লা বলেন,
বরং যারা কাফের, তারা অহংকার ও বিরোধিতায় লিপ্ত। [৮]
অপরদিকে রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, যার অন্তরে সরিষার দানা পরিমাণ ঈমান থাকবে সে জাহান্নামে প্রবেশ করবে না। আর যে ব্যক্তির অন্তরে সরিষার দানা পরিমাণ অহংকার থাকবে সেও জান্নাতে প্রবেশ করবে না। সহীহ মুসলিম: ১৬৮;
আপনার শো অফ করা অন্যের জন্য কষ্টকরও হতে পারে। ফেসবুকে অধিকাংশ মানুষের হতাশার অন্যতম কারণ তার আছে আমার কেন নেই এই নিয়ে। [৯]
৫. হতাশা ও দুর্বলতা প্রকাশ
শো অফ করা এবং শেয়ার করা যেমন ক্ষতিকর তেমনি নিজের দুর্বলতা এবং হতাশা ফেসবুকে শেয়ার করাটাও ক্ষতিকর। অতিরিক্ত ফেসবুক ব্যবহারের ফলে এমনিতেই আপনি হতাশা আর বিষণ্ণতার মধ্যে থাকেন। এর মধ্যে আবার নিজের হতাশা আর ব্যর্থতা শেয়ার করার দ্বারা পরিমাণ বৃদ্ধি করা ছাড়া আর কোন লাভ হয় না। [১০] ফেসবুকে আপনার হতাশার কথা শেয়ার না করে ধৈর্য ধারণ করুন। আল্লাহ তায়লা বলেন,
তবে যারা ধৈর্যধারণ করেছে এবং সৎকর্ম করেছে তাদের জন্য ক্ষমা ও বড় প্রতিদান রয়েছে। [১১]
আর নিয়মিত তওবা করুন। কেননা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,
‘‘আল্লাহ তা‘আলা স্বীয় বান্দার তওবা করার জন্য ঐ ব্যক্তি অপেক্ষা বেশী আনন্দিত হন, যে তার উট জঙ্গলে হারিয়ে ফেলার পর পুনরায় ফিরে পায়।’’ [১২]
শেষ কথা
উপরে উল্লেখিত বিষয় ছাড়াও বর্তমান সময়ে অনেকে ফেসবুকে নারীদের ছবি শেয়ার করা সহ আরও অনেক ধরণের ইসলাম বিরোধী কাজ করে থাকে। এর দ্বারা প্রতিনিয়ত গুনাহগারের খাতায় নিজের নাম লেখানো ছাড়া আর কোন লাভ হচ্ছে না। আর এসব বিষয় সকল স্যোশাল মিডিয়ার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Contact the organization
Website
Address
Bel-Amla Road
Joypur, 5900
You can use this location and page name on your post, Story and others. So, you can like this page. Thank you..
Panchbibi, Joypurhat
Joypur, 5910
পাঁচবিবি জয়পুরহাট জেলার অন্তর্গত এক
Sadar Road
Joypur, 5900
Fun, Entertainment, made in Joypurhat জয়পুরহাট, Bangladesh, (হযবরল)