রূপসী জয়পুরহাট
You may also like
জয়পুরহাট, রাজশাহী, বাংলাদেশ
স্বাধীন বাংলায় ব্রিটিশ শাসনামলে ১৮২১ সালে বৃহত্তর রাজশাহী জেলার চারটি, রংপুর জেলার ২টি ও দিনাজপুর জেলার ৩টি থানা নিয়ে যে বগুড়া জেলা গঠিত হয়েছিল তারই অংশ নিয়ে ১৯৭১ সালে প্রথমে জয়পুরহাট মহকুমা এবং পরবর্তীকালে ১৯৮৪ সালে জয়পুরহাট জেলা গঠিত হয়।
ষোড়শ এবং সপ্তদশ শতাব্দী পর্যন্ত জয়পুরহাটের ইতিহাস অস্পষ্ট; কারণ এই সময়ে ভারতবর্ষের ইতিহাসে জয়পুরহাটের কোন স্বতন্ত্র ভৌগোলিক অবস্থান ছিল না। জয়পুরহ
InshaAllah
Jhumka New Version
সর্বসাধারণের জন্য সুপেয় ঠান্ডা পানির স্টল
সৌজন্যে : মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক, মেয়র, জয়পুরহাট পৌরসভা
স্থান: জয়পুরহাট কেন্দ্রীয় মসজিদ মার্কেটের সামনে
যিনা কারীর লজ্জা স্থানের দূর্গন্ধে জাহান্নাম বাসী অস্থির হয়ে উঠবে!
■■ যিনা কাকে বলে?
কোন কাজ গুলো যিনা?
যিনা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন এবং যিনা করার পূর্বে এই হাদীসটিএকবার পড়ে নিন!!
■▪যিনা কী?
■▪শুধুই অবৈধ ভাবে মেলামেশা করাকেই যিনা বলা হয়?
■▪না!!
●● হাদীসের ভাষায় যিনা বহু প্রকারে বিভক্ত। যেমনঃ
●▪০১। কোন বেগানা নারী অথবা পুরুষের প্রতি দৃষ্টি দেওয়া চোখের যিনা!
●▪০২। যৌনতা সম্পর্কিত অশ্লীল কথাবার্তা বলা জিহ্বার যিনা!
●▪০৩। বিবাহ সম্পর্ক ছাড়া অবৈধ ভাবে কাউকে স্পর্শকরা হাতের যিনা!
●▪০৪। ব্যাভি চারের উদ্দেশ্যে হেঁটে যাওয়া পায়ের যিনা!
●▪০৫। সে সম্পর্কিত খারাপ কথা শোনা কানের যিনা।
●▪০৬। যিনার কল্পনা করা ও আকাংখা করা মনের যিনা!
●▪০৭। অতঃপর লজ্জাস্থান একে পূর্ণতা দেয় অথবা অসম্পূর্ণ রেখে দেয়!
-----(বুখারী, মুসলিম, সুনানে আবু দাউদ, সুনানে আন-নাসাঈ)!
●● অথচঃ আমরা কেবলমাত্র সর্বশেষ ধাপ টিকেই যিনা মনে করে থাকি! এবার ভেবে দেখুন আপনি এসব কাজের কোনো একটির সাথে জড়িত ননতো?
■■ যিনা স্পষ্ট হারামঃ
আল্লাহ তা'আলা যিনাকে হারাম ঘোষণা করে বলেনঃ -------"তোমরা যিনার ধারের কাছেও যাবে না। কেননা তা অত্যন্ত নির্লজ্জ এবং খারাপ কাজ।"
-----(সুরা বনী-ইসরাঈল আয়াতঃ ৩২)
■■ যিনার শাস্তিঃ
যিনার শাস্তি অত্যন্ত ভয়াবহ! রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আ'লাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ
---------"আমি স্বপ্নে একটি চুলা দেখতে পেলাম। যার উপরের অংশ ছিল চাপা আর নিচের অংশ ছিল প্রশস্ত। আর সেখানে আগুন উত্তপ্ত হচ্ছিল এবং ভিতরে নারী পুরুষরা চিল্লাচিল্লি করছিলো! আগুনের শিখা উপরে আসলে তারাও উপরে উঠছে, আবার আগুন স্তিমিত হলে তারা নিচে যাচ্ছিলো! সর্বদা তাদের এঅবস্থা (এমন)চলছিলো! আমি জিবরাঈল(আঃ )কে জিজ্ঞেস করলামঃ এরা কারা???"
●▪জিবরাঈল(আঃ) বললেনঃ
-------"তারা হলো অবৈধ যৌনচারকারী নারী ও পুরুষ!"
-----(বুখারী)
■■ যিনা কারীর লজ্জা স্থানের দূর্গন্ধে জাহান্নাম বাসী অস্থির হয়ে উঠবে!
■▪সেদিন যিনা কারীকে পিপাসা মেটানোর জন্য এই পঁচা পানিই পান করতে দেওয়া হবে!
●● তাই সবারই উচিত প্রেমিক-প্রেমিকা নামের বিবাহ বহির্ভূত এই সব শয়তানি সম্পর্ক বাদ দেওয়া।
আল্লাহ আমাকে সহ সবাইকে সকল ধরনের গুণাহা থেকে দুরে থাকার তৌফিক দান করুন।
আমিন। - ❤️
বিয়ে করছেন কাকে?
জয়পুরহাটে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের নিয়ে মাইকিংয়ে প্রচারণা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
👉সিভিল সার্জন জয়পুরহাট
"আমার বাবা চাকরিজীবী। আমার মা গৃহিণী। মা বাবার ওপর নির্ভরশীল৷ একদম ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র প্রয়োজনে বাবার ওপর নির্ভরশীল হয়ে থাকতে হয়। আমি আমার স্বামীর ওপর এমন নির্ভরশীল হতে চাই না। তাই আমি চাকরি করবো।"
এই অনুচ্ছেদটি এদেশের অনেকগুলো পরিবারের চিত্র। একটু খেয়াল করে দেখুন, 'নির্ভরশীল' শব্দটিকে। এই শব্দটি পরিবারের মেয়েটির মধ্যে চাকরি করার স্পিরিট যোগান দিয়েছে। কিন্তু এই ভাবনাটি কি আসলেই যথার্থ? তার মা কি আসলেই তার বাবার ওপর নির্ভরশীল?
দেখেন, নির্ভরশীলতা তখন আসে যখন সেখানে বিনিময় থাকে না। যেমন, আমরা সূর্যের ওপর নির্ভরশীল। এই নির্ভরশীলতা প্রয়োজনীয়, সার্ভাইভালের জন্য। বিনিময়ে কিন্তু আমরা সূর্যকে কিছু দেই না। তাই, আমরা সূর্যের ওপর নির্ভরশীল কথাটা যথাযথ।
এখন দেখুন, এই পরিবারটির বেলায় কী হচ্ছে। অর্থ উপার্জন বাবা করছে এটা সঠিক। কিন্তু মা কী করছে দেখুন। রান্নাবান্না, ঘরদোর সুন্দর রাখা, বাচ্চাদের সুন্দর বেড়ে ওঠা নিশ্চিত করা, স্বামীর শারিরিক ও মানসিক চাহিদা নিশ্চিত করা আরো কতো কী! এই কাজগুলো যদি তিনি না করতেন, তবে কী এই পুরুষ চলতে পারতেন? তাহলে তো দেখা গেলো, এই পুরুষও পালটা এই নারীর ওপর নির্ভরশীল। এবং, এই পুরুষেরই নারীটির ওপর নির্ভরশীলতা বেশি! তবে একতরফাভাবে মেয়েটি কেন ভাবলো যে, তার মা তার বাবার ওপর নির্ভরশীল?
চিন্তার মানদণ্ডের কারণে। মেয়েটি অর্থকে মানদণ্ড বানিয়েছে। অর্থ দিয়ে যা মাপা যায়, তার মূল্য আছে, অর্থ দিয়ে যা মাপা যায় না, তার মূল্য নেই। কিন্তু একটু খেয়াল করলে দেখা যাবে মায়ের কাজগুলোরও অর্থমূল্য আছে। যদিও অর্থমূল্য নির্ধারণ করা অযৌক্তিক, কারণ মা হচ্ছেন মা। কিন্তু তর্কের খাতিরে আমরা একটুখানি করে দেখি।
আপনি হোটেলে একবেলা খাবার খান। মা যেই যেই খাবার রান্না করেন, সেটা একটা ভালো-পরিচ্ছন্ন পরিবেশনায় খেতে হলে ঐ মানের হোটেলে ১০০ টাকার কাছাকাছি লেগে যাবে। ঐ হোটেলের বাবুর্চির স্যালারি কতো? ১০ হাজার? আপনার মা তো ৩০ দিনে ৯০ বেলা ক্লান্তিহীন রান্না করছেন, আপনাকে ডেকে নিয়ে খেতে বসাচ্ছেন, খাবার শেষে ধোয়াটোয়ার কাজও করছেন, তাহলে তাঁকে কতো স্যালারি দেবেন?
ঝাড় দেয়া, ঘর মোছার জন্য একটা বুয়া রাখেন তো। দেখবেন সে মাসে পাঁচ হাজার টাকা দাবি করবে। কিন্তু, তারপরও খাটের নিচে ময়লা থেকে যাবে, শোকেজের কোণায় ধুলো জমে থাকবে। কিন্তু, মা কতো যত্ন নিয়ে ঘর ঝেড়েঝুড়ে রাখছেন, আবার মুছছেন, তাহলে মা'কে কতো স্যালারি দেবেন?
প্রাইভেট টিউটরকে মাসে কতো টাকা স্যালারি দেন? ৬-৭ হাজার? যেই মা কথা বলা শেখালো, ভালো-খারাপ চেনালো, খাবার খেতে, ওয়াশরুমে যেতে, হাঁটতে, পড়তে, লিখতে শেখালো, তার কতো স্যালারি হবে?
হাসপাতালে নার্স কিংবা ডাক্তারকে ঠিক কতো টাকা দিলে তারা আপনার শিয়রে সারারাত বসে পট্টি দিবে মায়ের মতো?
এরপর এই একই নারী তো স্বামীর হক্ব আদায় করছে। শারিরিক হক্ব আদায় করছে। মানসিক প্রশান্তি দিচ্ছে। দুঃশ্চিন্তা দূর করার চেষ্টা করছে। সমস্যা শুনছে, সাজেশন দিচ্ছে। পুরো ফ্যামিলিকে মায়া দিয়ে আগলে রাখছে এই নারী। মায়া তো এবস্ট্রাকট জিনিস, এটার অর্থমূল্য তো নির্ধারণ করতে পারবেন না।
তাহলে মায়ের কাজের অর্থমূল্য নেই, এমনটাও কী বলা গেলো? অর্থাৎ, আমার বাবা চাকরি করছে তাই আমার মা তার ওপর নির্ভরশীল এই কথাটা একেবারেই অবান্তর। এইযে, বাবা অর্থ সরবরাহ করছে, ভরণপোষণ করছে, এটা তার অধিকার। এই অধিকার আল্লাহ নির্ধারণ করে দিয়েছেন। এতে নারীর জন্য লজ্জার কিছু নেই। এটা তার প্রাপ্যের চেয়ে বরং অনেক কম! তাই নতজানু হওয়ারও মোটেও কিছু নেই। (নতজানু এই অর্থে যে, আমি টাকা রোজগার করতে পারছিনা, তাই আমি ছোটো হয়ে থাকবো।)
কিন্তু আলাপটা এখানেই শেষ নয়। আরেকটি অনুচ্ছেদে চলে যাই।
"আমার বাবা চাকরিজীবী। আমার মা গৃহিণী। মা বাবার ওপর নির্ভরশীল। বাবা মাকে যেমন-তেমন করে ট্রিট করে, খোঁটা দিয়ে কথা বলে, মতামতের মূল্য দেয় না। আমি এরকম আমার স্বামীর ওপর নির্ভরশীল হয়ে এসব সহ্য করতে চাই না। তাই আমি চাকরি করবো।"
দেখুন, গল্পটা একেবারে ১৮০ ডিগ্রি ঘুরে গেলো। এবার সমস্যাটা আর চিন্তার মানদণ্ডে না। এবার সমস্যাটা পুরুষেরই অবদান। এই বাবা তার মেয়ের মধ্যে পুরুষ সম্পর্কে একটি বিরূপ ধারণা সেট করে দিয়েছে, যা তাকে আল্লাহর তৈরি ফিতরাতের বিরুদ্ধে যেতে বাধ্য করছে।
আমাদের সমাজের পুরুষদের একটা বিশাল অংশ প্রথম অনুচ্ছেদের মেয়েটির মতো চিন্তা করে। তারা ভাবে, মেয়েরা চাকরি করে না বলে তারা আমাদের ওপর নির্ভরশীল। তাদেরকে যাচ্ছেতাই ভাবে ট্রিট করা যাবে। দুইদল-ই আল্লাহর দেয়া ফিতরাত অস্বীকার করছে।
ইসলামী রাষ্ট্রে এসব সমাধানের ব্যবস্থা আছে। খলিফার আদালতে বিচার তোলা যাবে। পুরুষটাকে সোজা করা যাবে, সিরিয়াস কেসে তালাক পর্যন্তও যাবে। কিন্তু, বর্তমান সমাজের প্রেক্ষাপটে? এখন তো খলিফাও নেই, ইসলামী আদালতও নেই, গ্রাম্য বিচার-শালিসে তো মহিলা বাই ডিফল্ট অপরাধী।
ঠিক সেই জায়গাটিতেই একটা চাকরিপ্রিয় ক্যারিয়ারিস্টিক নারীপ্রজন্ম গড়ে উঠছে। তারা হয় প্রথম কেইসের অথবা দ্বিতীয় কেইসের। প্রথম কেইস হলে সেটা তাদের চিন্তার দৈন্যতা। দ্বিতীয় কেইস হলে তারা পরিস্থিতির স্বীকার।
আমি সমাধান আলোচনা করবো না। আমি অতোবড়ো মাথাওয়ালা নই। আমি এই ছোটোখাটো প্রবন্ধের শেষে একটি অনুচ্ছেদে শুধুমাত্র দুটো কেইসের এন্ড রেজাল্ট দেখানোর চেষ্টা করবো।
নারী চাকরিতে আসলে আদতে সমস্যাটা কোথায়? সমস্যা আসলে বিবিধ।
প্রথমেই চলে আসে ফিতরাত নষ্ট হওয়ার ব্যাপারটি। এই পৃথিবীতে প্রতিটি বস্তুর স্বতন্ত্র জায়গা আছে, প্রতিটি প্রজাতির নিজস্ব অবস্থান আছে। ব্যতিক্রম নয় পুরুষ আর নারীও। পুরুষ এবং নারী শারিরিক ও মানসিকভাবে সম্পূর্ণ ভিন্ন। এই ভিন্নতাও সুন্দর এবং এমনভাবে করা যে, তারা পরস্পরের জন্য উপকারী বলে প্রতীয়মান হয়। তারা এমনভাবে সহাবস্থান করবে যাতে ন্যাচার ভায়োলেট না হয় এবং পরস্পরের অধিকার ও কর্তব্যের জায়গাটিও ঠিক থাকে।
নারী ও পুরুষ কে কোথায় অবস্থান করবে, এই ব্যাপারে নির্ধারণ করতে পারেন কে? অবশ্যই তাদের স্রষ্টা তাইতো? তাহলে আমরা নারী-পুরুষের অবস্থান কী হবে, তাদের এক্টিভিটি কেমন হবে, এটা জানবো কুরআন এবং হাদীস থেকে। ইসলামে জেনারেল কেইসে নারীদের চাকরি করার ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়েছে।
কেন সেটার কিছু নমুনা বলি।
প্রথমত, এটা তার জন্য একটা ফিজিকাল বার্ডেন। একজন নারী মাসে ৬-৭ দিন অসুস্থ থাকে। এইসময় কি তার চাকরি অফ করার সুযোগ আছে? তাকে তো ঠিকই অফিসে যেতে হবে, সারাদিন কাজ করতে হবে। ঘরে থাকলে সুবিধা কী হতো? এখানে তার শ্বাশুড়ি আছে কিংবা মেয়ে আছে, কিংবা স্বামী আছে। তারা জানে এবং বোঝে। এখানে তার ফুসরতের সুযোগ আছে। অফিসে আছে?
আচ্ছা, প্রেগনেন্সি লিভ কয় মাসের? ৬ মাসের। শুরুর ৪ মাস? প্রেগনেন্সি নিয়েই তো অফিস করতে হয়। মেডিকেল রিসার্চ ঘেঁটে দেখবেন প্রেগনেন্সি নিয়ে অফিস করার স্বাস্থ্যঝুঁকি।
কিছু নারী আছে, যারা সন্তানই নিতে চান না ক্যারিয়ারের চাপে। ফলে দেখা যায়, বয়স বেড়ে গেলে সন্তান নিতেও জটিলতা তৈরি হয়। কেউবা অক্ষম হয়ে পড়ে। হাইলি ফিজিকাল বিভিন্ন পেশা, যেমন- সেনাবাহিনী, খেলাধুলো ইত্যাদিতে প্রফেশনাল নারীদের মধ্যে বন্ধ্যাত্ব দেখা যায় অনেক বেশি!
এরপর আসে, সন্তানের ঠিকঠাক বেড়ে ওঠার ব্যাপারটি। ক্যারিয়ারিস্টিক নারীরা ছোটো বাচ্চাকে বুয়ার কাছে রেখে চাকরিতে বেরিয়ে পড়তে দেখা যায়। এতে কী হয়? না সন্তান মায়ের যত্ন-আত্তি পায়, না পায় মায়ের শিক্ষা। সে পায় বুয়ার শিক্ষা আর তার অবহেলা। প্রায়ই দেখা যায় ছোটো বাচ্চাদেরকে বুয়ার নির্যাতন করার নিউজ। এই ক্ষতিটা কি ছোটো কোনো ক্ষতি?
একটা নারীবাদী টোন আছে, "নারীর কাজ কি শুধু বাচ্চা উৎপাদন আর লালন-পালন করা নাকি?" আমি এখানে 'শুধু' শব্দটার বিরোধিতা করি। অবশ্যই নারীর কাজ শুধু বাচ্চা উৎপাদন, লালন-পালন করা না। নারী অনেক কাজই চাইলে করতে পারে। কিন্তু, এই কাজটা স্পেশালি নারীকে অর্পণ করা হয়েছে এবং স্বয়ং আল্লাহ-ই অর্পণ করেছেন। বাচ্চা জন্মদানের উপযোগী শরীর তাকে দিয়েছেন আর লালন-পালনের উপযোগী মন। এটা অস্বীকার করা মানে প্রকৃতিকে অস্বীকার করা।
আসলে চাকরি নিয়ে আমার কোনো সমস্যাই নেই। চাকরি করুক, কিন্তু এই ক'টি বিষয় নিশ্চিত করতে পারবে কি?
১. যথাযথ পর্দা।
২. মাহরামসহ সফর।
৩. খুব বেশি প্রয়োজন ব্যতীত নন-মাহরামের সাথে ইন্টারেকশন থেকে বেঁচে চলা।
৪. স্বামীর হক্ব আদায় করা।
৫. সন্তানের হক্ব আদায় করা।
একজন চাকরিজীবী নারীর জন্য এর যেকোনো একটিও পরিপূর্ণ করা আজকের সমাজের প্রেক্ষাপটে অন্তত সম্ভব নয় বলে আমি মনে করি।
যথাযথ পর্দা আপনি কতোক্ষণ করবেন? কোথায় করবেন? কর্পোরেট জবগুলো ক্রমাগত ইসলামোফোবিক হচ্ছে। আপনি নিকাব করলে বলবে, "তাহলে আর চাকরি করার মূল্য কী?" এই বাক্যেরও একটা তাৎপর্য আছে, যদি বোঝেন। অনেক কর্মক্ষেত্র আছে, নিকাবই এলাউড না। পরীক্ষা দেবেন, নিকাব এলাউড না। প্রেজেন্টেশন দেবেন, নিকাব এলাউড না। তাহলে যথাযথ পর্দা ম্যান্টেইন হচ্ছে?
এরপর আসেন মাহরামসহ সফর। এই জায়গায় কী করবেন আপনি? আপনার স্বামীর চাকরি এক জায়গায়, আপনার অন্য জায়গায়। সে আপনাকে রোজ অফিসে পৌঁছে দিতে পারবে না। আপনাকে চলাফেরা করতে হচ্ছে একাকী। এই হায়েনার দেশে আপনার সেফটি কী? আপনার চাকরি আপনাকে রাস্তায় সিকিউরিটি দিচ্ছে? বাসে আপনি মলাস্টেটেড হলে, রাস্তায় আপনি টিজড হলে, কার ক্ষতি? অবশ্যই চাকরি না করা এর সমাধান না বলতে পারেন, কিন্তু যতোদিন সমাধান না আসছে, ক্ষতি মেনে নেবেন?
নন-মাহরামদের সাথে ইন্টারেকশন ঠেকাতে পারবেন? আপনার অফিসের বস থেকে শুরু করে, সহকর্মী, পিয়ন, সবই তো নন-মাহরাম। তাদের সাথে আপনার কাজ করা লাগছে পাশাপাশি বসে। টিম করে প্রেজেন্টেশন দেয়া লাগছে। প্রয়োজনে-স্বল্প প্রয়োজনে কল-মেসেজিং করা লাগছে। ঠেকাতে পারছেন কই?
স্বামীর হক্ব আদায় করা কী সত্যিই সম্ভব? সারাদিনের অফিসের ক্লান্তির পর আপনার কি রেস্টের প্রয়োজন নেই? অবশ্যই আপনি বাসার স্ট্রেসের সাথে অফিস+জার্নির স্ট্রেসকে মেলাবেন না দয়া করে। দুটো যে কতটা ভিন্ন তা আপনি জানেন। আপনার ইচ্ছে হবে না মোটেও এতো স্ট্রেসের পর স্বামীর সাথে একটু ভালো করে কথা বলতে। অফিসে যদি প্যারা থাকে আর মেজাজ বিগড়ে থাকে, তাহলে তো আরো না।
আর সন্তান? সে তো বড়ো হচ্ছে বুয়ার কাছেই..
এইসব আলোচনা আমাদেরকে তৃতীয় একটি পরিবারের প্রতিচ্ছবি দেখায়।
"আমার বাবা-মা দুজনেই চাকরিজীবী। দুজনে দিনভর অফিসে থাকেন। রাতে আসেন। এসে দুজনে যান্ত্রিক তরীকায় আমার খোঁজ নেন। তারপর ফ্রেশ হয়ে খাওয়াদাওয়া করেন। তারপর একদফা ঝগড়া করেন। বাবা-মা দুজনে রাতেও পরবর্তী দিনের জন্য অফিসের কাজগুলো দেখেন। আমি সারাদিন একা ঘরে বসে থাকি। হাসিনা খালা দুপুরে খাইয়ে দেন। আমি টিভি দেখি আর বাবা-মায়ের অপেক্ষা করি। আমার খুব কান্না পায়। আমি কাঁদলে খালা আমাকে বকা দেন।"
দেখেন, আমি কাউকে দোষ দিচ্ছি না। আমি দুটো সিনারিও থেকে একটা কনক্লুশন সিনারিওতে গেছি। অনেক বেশি জেনারালাইজড হয়ে গেছে হয়তো। কিন্তু, রেজাল্ট এর কাছাকাছিই আসবে। আমি কোনো সমাধান দেখাইনি। শুধু দেখিয়েছি, যেই সমাধানটা ফেমিনিজম প্রস্তাব করেছে, সেটা ইসলামের সাথে সাংঘর্ষিক এবং সেটা আদতে প্র্যাক্টিকালও না।
এই জাহিলি সমাজে সবচেয়ে বেশি করণীয় আছে পুরুষদের। আপনারা শপথ নেন যে, আপনারা পুরুষ হবেন। আল্লাহ আপনার স্ত্রীর ভরণপোষণ আপনার ওপর বাধ্যতামূলক করেছেন, সেই দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করেন। আপনি এইটা তার ওপর দয়া করছেন না, এটা তার অধিকার, এই মানসিকতা লালন করেন। আপনার স্ত্রীর মতামতের গুরুত্ব দেন। স্ত্রীকে যাচ্ছেতাইভাবে ট্রিট করবেন না। একটু গাইরতওয়ালা পুরুষ হন, এমন কোনো কাজ করবেন না যাতে আপনার স্ত্রী-কন্যাকে এমন পরিস্থিতিতে পড়া লাগে যেটা ইসলাম এলাউ করে না। আপনার স্ত্রী-কন্যাকে ইসলামী শিক্ষা দিন, আল্লাহকে চেনান, রাসূলকে (স) চেনান। নারীকে নারী হিসেবে চেনান, তার ফিতরাতকে চেনান। তার যথাযথ মর্যাদা নিশ্চিত করুন, নয়তো আপনি নিজেই তাদেরকে জাহিলিয়াতের দিকে ঠেলে দিলেন, এটা মাথায় রাখুন।
বোনেদের প্রতি আহবান, সচেতন হোন। নারী হিসেবে নিজেকে চিনুন। নিজের নারীত্বকে ভালোবাসুন, সম্মান করুন। নিজের মর্যাদাকে চিনুন, নিজের মর্যাদা রক্ষা করুন। ফেমিনিস্টদের চক্করে পড়ে জীবনকে দুর্বিষহ বানাবেন না। দুনিয়ায় আপনি কোনো কম্পিটিশনে আসেননি। পুরুষ আপনার কম্পিটিটর নয়, আপনার সহযোগী। প্রাকৃতিক অবস্থানকে অস্বীকার করে অসুস্থ পৃথিবী তৈরি করবেন না।
©
সবাইকে ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা।
تقبل الله منا ومنكم صالح الأعمال
How to stop promotional messages!
Telecom Operator USSD Code
Grameenphone *121*1101 #
Banglalink *121*8*6 # ▪ Then type 2
Robi *7 # ▪ Then type 2
প্রশ্ন: জয়পুরহাট এর পূর্ব নাম কি ছিলো?
উত্তর: জয়পুরহাটের পূর্বের নাম ছিলো বাঘবাড়ি।
ঊনবিংশ শতাব্দীর আগে জয়পুরহাটে লোকবসতি তেমন ছিল না! ছিল বাঘ, ভালুক, শৃগাল আর বানর। বনের রাজা বাঘ তাই স্থানীয় নাম ছিল "বাঘবাড়ি" পরবর্তীতে গোপনন্দ্রগঞ্জহাট।
❝কাগজে লিখ নাম, ছিড়ে যাবে।
ব্যানারে লিখ নাম, মুছে যাবে।
পাথরে লিখ নাম, ক্ষয়ে যাবে।
হৃদয়ে লিখ নাম, রয়ে যাবে।❞
"ওবায়দুল কাদের এম.পি"
যে মেয়ের মা যত বেশি চালাক সেই মেয়ে ততো তাড়াতাড়ি তালাক।
_RC
মেয়ে দেখার আগে মেয়ের মা সম্পর্কে ভালে করে খোঁজ খবর নিন, গাছ গুনেই ফল কেমন বুঝতে পারবেন।
_RC
মেয়ে দেখতে যাওয়ার পর যদি দেখেন মেয়ের বাবার চেয়ে মেয়ের মা বেশি কথা বলছে! তাহলে তাড়াতাড়ি কেটে পড়েন। কারণ ঐ পরিবার পুরুষের নিয়ন্ত্রণের বাহিরে।
_RC
যে পরিবারে মেয়ের বাবা চুপ থাকে কিন্তু মেয়ের মা-ই সব বলছেন...তাহলে বুঝে নিবেন ঐ পরিবারের প্রফেসর মেয়ের বাবা নয় মেয়ের মা!
_RC
যে সংসারে পুরুষ থাকতে নারী মাতাব্বর সেই সংসারের সাথে আত্মীয়তা করা থেকে বিরত থাকুন।
_RC
যে মেয়ের মা মেয়ের বাবার মাথায় কাঠাল রেখে ভেঙে খায়, তাহলে বুঝে নিবেন এক দিন মেয়েকেও আপনার মাথায় কাঠাল রেখে ভেঙে খাওয়ার বুদ্ধি দিবে।
_RC
ভাত-কাপড়ের কষ্টে এখন আর সংসার ভাঙ্গে না, মায়ের একটা কু-পরামর্শেই মেয়ের সংসার ভাঙ্গাই যথেষ্ট। যা সারাজীবন খেসারতের ঘানি টানতে হয়, সহজ সরল অদম্য বাবার।
_RC
হে নারী, যা বুঝার আগেই বুঝে নিও। সব কিছু হারিয়ে পরে আপসোস করলেও কোন লাভ নেই। মনেরেখ কিছু কু-পরামর্শেই ভালোবাসার হাতে গড়া সংসার বিলীন হয়ে যায়।
_RC
যে মেয়ে তার সকল সিদ্ধান্ত তার মায়ের উপর ছেড়ে দেয়, দেখবেন আপনাকেও ছেড়ে একদিন চলে যাবে।
_RC
#সাবধান
PTI Joypurhat
জয়পুরহাটে কলেজ ছাত্রীকে ধর্ষণের পর শ্বাসরোধ করে হত্যার অভিযোগ
জয়পুরহাটের পাঁচবিবিতে আয়েশা ছিদ্দিকা(২০) নামের এক কলেজ ছাত্রীকে ধর্ষণের পর শ্বাসরোধ করে হত্যার অভিযোগ উঠেছে ।
ঘটনাটি শুক্রবার দিবাগত রাতে উপজেলার আটাপুর ইউনিয়নের মাঝিনা গ্রামে ঘটে । আয়েশা ছিদ্দিকা জয়পুরহাট সরকারি কলেজের উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের অর্নাস প্রথম বর্ষের ছাত্রী এবং ঐ গ্রামের মোজাম্মেল হকের মেয়ে ।
সরেজমিনে গিয়ে নিহতের বড় ভাই ও প্রতিবেশি সুত্রে জানা যায়, ঈদের পরের দিন আয়েশা ছিদ্দিকাকে বাড়িতে রেখে তার ভাই ও ভাবি শ্বশুর বাড়িতে বেড়াতে যায়।
শুক্রবার (৬ই মে) সকালে আয়েশা প্রতিবেশি মহিলাদের সঙ্গে দিনাজপুরের স্বপ্নপুরীতে পিকনিকে যায়। রাত ৯টার দিকে বাড়িতে এসে বাড়িতে কেউ না থাকায় পাশের বাড়ীর দুই ভাতিজিকে নিয়ে ঘরে শুয়ে পড়ে। রাত ১১টার দিকে আয়েশা ভাতিজিদের ঘরে রেখে পাশের ঘরে ফোনে কথা বলতে যায় । তারা ধারণা করে যে, রাতের কোন এক সময় কে বা কাহারা কৌশলে বাড়ির সীমানা প্রাচীর টপকিয়ে ভিতরে ঢুকে আশেয়ার মুখে কাপড় গুঁজে ধর্ষণ করে হত্যা করে পালিয়ে যায় ।
সকালে অন্য ঘরে শুয়ে থাকা ভাতিজিরা জেগে উঠে ঘর থেকে বাহির হতে গিয়ে বাহির থেকে ঘরের দরজা আটকানো থাকায় ডাকাডাকি করলে পাশের বাড়ি থেকে তাদের মা এসে দরজা খুলে বাড়িতে প্রবেশ করে দেখতে পান আয়েশার মুখে কাপড় গোঁজা ও বিবস্ত্র মৃত দেহ বিছানায় পড়ে থাকতে ।
এ ঘটনা দেখে সে চিৎকার করলে আশে পাশের লোকজন এসে পুলিশে খরব দেয় ।
এব্যাপারে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (পাঁচবিবি সার্কেল) ইশতিয়াক আলম জানান, সংবাদ ঘটনাস্থলে পরিদর্শনে আসি । প্রামথিক ভাবে ধারণা করা হচ্ছে, মেয়েটিকে ধর্ষণের পর শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে । তবে ময়ন্ত তদন্ত রিপোর্টের পর হত্যার কারণ ও আসামীদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনা হবে ।
©
আমাদের সবার প্রিয় আলিসান হোটেল
পাচুর মোড়
জয়পুরহাট
আসন্ন পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর/২০২২ উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ রেলওয়ের গৃহীত কর্মপরিকল্পনা :
১. এবার ঈদের অগ্রিম টিকিট ৫ দিনের হিসেবে আগামী ২৩ এপ্রিল থেকে দেয়া শুরু হবে৷ যথাক্রমে,
২৩ তারিখে ২৭ তারিখের
২৪ তারিখে ২৮ তারিখের
২৫ তারিখে ২৯ তারিখের
২৬ তারিখে ৩০ তারিখের
২৭ তারিখে ১ মে তারিখের
২. উক্ত সময়ে সব রুটের টিকিট কমলাপুর বা বিমানবন্দরে পাওয়া যাবে না। ভির ও চাপ কমাতে রুট অনুযায়ী বিভিন্ন স্থান ভাগ করে দেয়া হয়েছে। তথা,
ক. কমলাপুরে শুধু পশ্চিমাঞ্চলের সব ট্রেনের টিকিট পাওয়া যাবে। খুলনা, রাজশাহী, রংপুর, নীলফামারি, পঞ্চগড়, লালমনিরহাট, কুড়িগ্রাম রুটের সব ট্রেনের টিকিট শুধু মাত্র কমলাপুরেই পাওয়া যাবে।
খ. বিমানবন্দরে শুধু চট্রগ্রাম ও নোয়াখালী রুটের সব ট্রেনের টিকিট পাওয়া যাবে৷
গ. তেজগাঁও থেকে শুধু ময়মনসিংহ, জামালপুরগামী ও দেওয়ানগঞ্জ রুটের সকল আন্তঃনগর ট্রেনের টিকিট পাওয়া যাবে৷
ঘ. ক্যান্টনমেন্ট স্টেশন থেকে শুধুমাত্র মোহনগঞ্জ গামী মোহনগঞ্জ ও হাওর এক্সপ্রেসের টিকিট পাওয়া যাবে৷
ঙ. ফুলবাড়িয়া (পুরাতন রেলওয়ে স্টেশন) থেকে শুধুমাত্র সিলেট ও কিশোরগঞ্জগামী সকল আন্তঃনগর ট্রেনের টিকিট পাওয়া যাবে।
৩. এবার টিকিট কাটতে গেলে সাথে NID কপি নিতে ভুলবেন না। কারন এবার রেল ভ্রমণ নিরাপদ ও আরামদায়ক করার লক্ষ্যে 'টিকিট যার ভ্রমণ তার' শ্লোগানে NID/Birth Certificate ইনফো ব্যাতিত কেউকে টিকিট দেয়া হবে না। সেই সাথে টিকিট হস্তান্তর যোগ্য নয়। আপনার টিকিটে অব্যশই আপনাকে ভ্রমণ করতে হবে। একজনের টিকিটে অন্যকেউ ভ্রমণ করলে অর্থ দন্ড সহ শাস্তির ব্যাবস্থা রয়েছে৷ আর একজন মানুষ সর্বোচ্চ ৪ টিকিট ক্রয় করতে পারবেন। তাই টিকিট কেটে ভ্রমণের ক্ষেত্রেও প্রমান হিসেবে মুল NID বা কপি সাথে রাখবেন।
৪. কাউন্টারের পাশাপাশি ৫০% টিকিট অনলাইনেও পাওয়া যাবে৷ তবে এবার কোন অ্যাপ থেকে টিকিট কাটার সুবিধা থাকছে না। শুধুমাত্র রেলের ই-টিকিট পোর্টাল থেকে অনলাইনে টিকিট কাটা যাবে৷
(https://eticket.railway.gov.bd)
৫. উক্ত সময়ে কাউন্টার থেকে সকাল ৮ টা থেকে বিকাল ৪ টা ও অনলাইনে সকাল ৬ টা থেকে টিকিট বিক্রি শুরু হবে।
৬. আগামী ২৫ এপ্রিল থেকে সকল আন্তঃনগর ট্রেনের অফ ডে প্রত্যাহার করা হবে। অর্থাৎ ঈদের আগ পর্যন্ত ট্রেন গুলো প্রতিদিনই চলবে।
৭.সকল ট্রেন ঈদের দিন বন্ধ থাকবে। সেই সাথে ঈদ যেহেতু চাঁদ দেখার উপর নির্ভরশীল। তাই আগামী ২, ৩ ও ৪ মে তারিখের টিকিট বিক্রি বন্ধ থাকবে। ১ মে চাঁদ দেখার উপর নির্ভর করে উক্ত তারিখের টিকিট বিক্রির সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
৮. সকল আন্তঃনগর ছাড়াও কিছু রুটে ঈদ স্পেশাল/বিশেষ ট্রেন চালাবে বাংলাদেশ রেলওয়ে। রুট গুলো হলো,
ক. "চট্টগ্রাম-চাঁদপুর-চট্টগ্রাম" রুটে ২ টি, চাঁদপুর স্পেশাল ১/২।
খ. "ঢাকা-দেওয়ানগঞ্জ-ঢাকা" রুটে ১টি, দেওয়ানগঞ্জ স্পেশাল।
গ. "খুলনা-ঢাকা-খুলনা" রুটে ১টি, খুলনা স্পেশাল (মৈত্রীর রেক দিয়ে চলনো হবে তাই ফুল রেক এসি কোচ থাকবে)
উক্ত ট্রেন গুলোর মধ্যে শুধু "খুলনা স্পেশাল" আগামী ২৯ এপ্রিল থেকে ঈদের আগের দিন বা ১মে পর্যন্ত চলবে। এবং বাকি চাঁদপুর ও দেওয়ানগঞ্জ স্পেশাল ২৯ এপ্রিল থেকে ১ মে ও ৪ মে থেকে ৮ মে পর্যন্ত চলাচল করবে।
ঘ. ঈদের দিন শুধুমাত্র 'সোলাকিয়া স্পেশাল' নামে ২টি বিশেষ ট্রেন চলাচল করবে।
সোলাকিয়া স্পেশাল-১, ভৈরববাজার-কিশোরগঞ্জ-ভৈরববাজার, রুট দিয়ে।
শোলাকিয়া স্পেশাল-২, 'ময়মনসিংহ-কিশোরগঞ্জ-ময়মনসিংহ' রুট দিয়ে চলাচল করবে।
৯. ফিরতি টিকিট:
১ মে ৫ মে তারিখের
২ মে ৬ মে তারিখের
৩ মে ৭ মে তারিখের
৪ মে ৮ মে তারিখের।
১০. এবার ঈদ যাত্রায় প্রতিটি আন্তঃনগর ট্রেনে শুধুমাত্র মহিলা ও প্রতিবন্ধী যাত্রীদের জন্য একটি করে স্বতন্ত্র কোচ সংযোজন করা হবে।
১১. প্রতিটি টিকেট বিক্রয় কেন্দ্রে একটি করে মহিলা ও প্রতিবন্ধীদের জন্য কাউন্টার থাকবে।
১২. ঈদের অগ্রিম টিকিট অফেরৎযোগ্য। অর্থাৎ বিক্রিত টিকিট ফেরৎ নেয়া হবে না।
১৩. স্পেশাল ট্রেনের কোন টিকেট অনলাইনে পাওয়া যাবে না। শুধুমাত্র রুট অনুযায়ী স্টেশন কাউন্টার হতে বিক্রি করা হবে।
১৪. টিকিট কালোবাজারী ঠেকাতে রেলের বিশেষ মনিটরিং টিম, নিরাপত্তা বাহিনী, পুলিশ, আরএনবি, বিজিবি, র্যাব সর্বক্ষণিক প্রহরায় থাকবে। এছাড়াও জেলা প্রশাসক এর সহযোগিতায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হবে।
১৫. বড় স্টেশন গুলোতে যেকোন পরিস্থিতিতে বা ইমারজেন্সিতে তৎক্ষণাৎ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করার সুবিধার্থে কর্মকর্তা নিয়োগ করা হবে।
১৬. যাত্রীবাহী ট্রেন চলার সুবিধার্থে ঈদের ৩ দিন আগে থেকে অতিপ্রয়োজনীয় কন্টেইনার ও জ্বালানি তেলবাহী ট্রেন ছাড়া সকল গুডস ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকিবে। সেই সাথে যেকোন দুর্ঘটনা দ্রুত মোকাবেলায় নিজ নিজ অবস্থানে রিলিফট্রেন বা উদ্ধারকারী ট্রেন তৎপর থাকবে।
ধন্যবাদ।
সাইদ আনোয়ার
ছবি : সবুজ খান
🟢🟢🟢🟢🟢🟢🟢🟢🟢🟢🟢🟢🟢🟢🟢🟢
🟢🟢🟢🟢🟢🟢🟢🟢🟢🟢🟢🟢🟢🟢🟢🟢
🟢🟢🟢🟢🟢🟢🔴🔴🔴🔴🟢🟢🟢🟢🟢🟢
🟢🟢🟢🟢🟢🔴🔴🔴🔴🔴🔴🟢🟢🟢🟢🟢
🟢🟢🟢🟢🟢🔴🔴🔴🔴🔴🔴🟢🟢🟢🟢🟢
🟢🟢🟢🟢🟢🔴🔴🔴🔴🔴🔴🟢🟢🟢🟢🟢
🟢🟢🟢🟢🟢🟢🔴🔴🔴🔴🟢🟢🟢🟢🟢🟢
🟢🟢🟢🟢🟢🟢🟢🟢🟢🟢🟢🟢🟢🟢🟢🟢
🟢🟢🟢🟢🟢🟢🟢🟢🟢🟢🟢🟢🟢🟢🟢🟢
১ কেজি বােতলজাত সয়াবিন তেলের মূল্য-১৬০ টাকা এবং খােলা তেল ১ কেজি-১৩৬ টাকা
কেউ বেশি টাকা দিয়ে তেল কিনবেন না।
দাম বেশি চাইলে দোকানিকে বলবেন ভাউচার দিন
বাকিটা দেখবে ম্যাজিস্ট্রেট।
আপনি শুধু ফোন দিয়ে জানান ১৬১২১ নাম্বারে
ভোক্তা অধিকারে।
ভাউচার ছাড়া কেউ বেশি দামে তেল কিনবেন না!!!
জনস্বার্থে...
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ
রাশিয়ার হয়ে যুদ্ধে যাচ্ছেন মধ্যপ্রাচ্যের ১৬ হাজার স্বেচ্ছাসেবক!
প্রিয় জয়পুরহাট জেলার আজ ৩৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী৷ ১৯৮৪ খ্রিস্টাব্দের এইদিনে ‘জয়পুরহাট’ মহকুমা থেকে স্বতন্ত্র জেলা হিসেবে জন্ম লাভ করে৷
শুভ জন্মদিন জয়পুরহাট
আমি যে তাকে ভালোবাসি
তা ওর রূপের জন্যও নয়, গুনের জন্যও নয়।
ভালো না বেসে থাকতে পারিনা বলেই ভালোবাসি!
~শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
⛔বিবাহিত?
সংসারে অশান্তি। তালাক দিয়ে সব মিটমাট করে ফেলতে ইচ্ছা করে!
অবিবাহিত?
সারাক্ষণ বিয়ের ভাবনায় দিন কাটে। সঙ্গীকে পাওয়ার স্বপ্নে বিভোর!
⛔ধনী?
একটু শান্তি আর সুখের খোঁজ কোথা থেকে পাওয়া যায়, তা ভাবতে ভাবতে বিষন্নতায় ডুবে থাকা!
গরীব?
আরও বেশি অর্থ উপার্জনের পথ খুঁজে ফেরা!
⛔শিশু?
কবে যে বড় হবো? সবাই ছোট-ছোট বলে!
প্রাপ্তবয়স্ক?
ইশ্! সেই শৈশবটাকে যদি আবার ফিরে পেতাম!
⛔সন্তানপ্রাপ্ত?
এইগুলোর যন্ত্রণায় জিবনটা শেষ হয়ে গেল। একটাও মানুষ হলো না। যাদের সন্তান নেই তারাই ভালো আছে!
নিঃসন্তান?
আল্লাহ্, পৃথিবীর যেকোন কিছুর বিনিময়ে আমাকে সন্তান দাও!
⛔চাকুরীজীবি?
দিনভর এত খাটুনি আর ভালো লাগে না!
বেকার?
কবে যে একটা চাকুরী হবে!
⛔সেলিব্রেটি?
মুখ লুকাতে ব্যস্ত!
সাধারণ ব্যাক্তি?
সেলিব্রেটি হওয়ার স্বপ্নে বিভোর!
👉এই জগতে একমাত্র মৃত্যু ছাড়া মানুষের এই অসীম ইচ্ছা, চাহিদা আর অপূর্ণতাকে দমানোর কোনো শক্তি নেই।
কাজেই আসুন, যে যেই অবস্থানে আছি আলহামদুলিল্লাহ বলে, সেখান থেকেই নিজের মনের সর্বোচ্চ প্রশান্তিটা খুঁজে নেয়ার চেষ্টা করি।❤️❤️
#আলহামদুলিল্লাহ
🌹শিক্ষনীয় গল্প 🌹
স্বামী -: তুমি কি বোরকা ছাড়া আগামী
শুক্রবার তোমার চাচাতো বোনের
বিবাহের অনুষ্ঠানে যেতে চাচ্ছো??
স্ত্রী :- হ্যাঁ!! কেনো নয়?? বিশেষ একটা দিন!
স্বামী -: নাহ, তুমি বোরকা ছাড়া ঘর থেকে বের হতে পারো না।
স্ত্রী :- দেখো!! আমি বাহিরে বোরকা
পরিধান করেই বের হয়ে থাকি এ জন্য সবর্দা আমাকে বোরকা পরে বের হতে হবে?? আর তুমিতো আমার সাথেই যাচ্ছো!! তুমি কি আমাকে সন্দেহ করো? স্বামী -: সন্দেহ করবো কেনো? আচ্ছা এখন আমি বাজারে যাচ্ছি।
স্ত্রী :- বাজারে কেনো??
স্বামী -: একটা জিনিস আনতে...
(স্বামী বাজারে গিয়ে একটা বল কিনে আনলেন, যে বলটা দেখলে মনে হবেই এটা স্বর্ণের তৈরি বল, অতঃপর স্বামী বলটি নিয়ে বাসায় গেলেন)
স্ত্রী :- এটা কি স্বর্ণের??
স্বামী -: হ্যাঁ এটা অনেক মূল্যবান, এটা
ড্রইং রুমে ঝুলিয়ে রাখতে পারো।
স্ত্রী :- তুমি কি বোকা?? কেউ যদি এটা
দেখে ফেলে এবং চুরি করে নিয়ে যায়??
স্বামী -: দুটো দিন ঝুলিয়ে রাখো, এরপরে না হয় আলমারিতে রেখ দিও।
স্ত্রী :- তোমার মাথায় কি গোবর??
যখন কেউ যেনে যাবে আমাদের কাছে
স্বর্ণের বল আছে, তখন সে নিশ্চয়
অন্যকে বলে দিবে, এরপর তারা সকলে
মিলে ডাকাতি করতে আসতে পারে!
স্বামী -: (মুচকি হেসে বলল) তুমিতো
ভীষণ চালাক তুমি স্বর্ণের বল
আলমারিতে সুরক্ষিত করতে চাও অথচ বোরকার ভিতর নিজেকে সুরক্ষিত করতে চাওনা ! তুমি কি জানো তুমি আমার কাছে পৃথিবীতে সবচেয়ে দামী?? সুতরাং তোমাকেও আমি সুরক্ষিত করে রাখতে চাই, একটা দিন যদি তুমি বোরকা ছাড়া বের হও প্রথম দিন তোমার উপর দুষ্টু লোকদের বদ নজর পরবে, তারা তোমার সৌন্দর্যময় দেহের প্রতি লোভী হয়ে উঠবে, আর একদিন সুযোগ বুঝে আমার শ্রেষ্ঠ সম্পদের উপর আক্রমন করে বসবে,
তখন কি হবে ভাবতে পারছো??
স্ত্রী :- সত্যিই কি আমি তোমার
কাছে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ সম্পদ?
স্বামী -: অবশ্যই..!! কেনো নয়? হাদীসে
আছে উত্তম স্ত্রী পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ সম্পদ।
স্ত্রী :- আজ থেকে আল্লাহর পর্দার বিধান সঠিক রুপে পালন করবই করবো ইনশাআল্লাহ, আমি আমার ভুল বুঝতে পেরেছি।
স্বামী : আলহামদুলিল্লাহ.. আল্লাহ তোমার ভালো নিয়ত কবুল করুন।
রাজশাহী শিক্ষাবোর্ডে পাশের হার ৯৭.২৯ শতাংশ।
"জন্ম নিবন্ধন" করতে সরকারি ফি ছাড়া অতিরিক্ত টাকা দাবীর তথ্য পেলে, চেয়ারম্যান, সচিব, মেম্বার ও গ্রাম পুলিশ কারো চাকুরী থাকবে না।
👉নতুন নিবন্ধন ফি-৫০টাকা ।
👉জন্ম তারিখ সংশোধন ফি -১০০টাকা ।
👉নাম,পিতা ও মাতার নাম সংশোধন ফি -৫০টাকা ।
সংসদে প্রধানমন্ত্রী, শেখ হাসিনা (এমপি)।
বাণিজ্য মেলা ২০২২, জয়পুরহাট
জয়পুরহাট স্টেশন থেকে ট্রেন ছাড়ার সময়সূচি:
⬇ ডাউন ট্রেনসমূহ :
ঢাকা অভিমুখী :
● ৭০৬ একতা এক্সপ্রেস - রাত ০১.২১
● ৭৯৮ কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস - সকাল ১০.৫৩
● ৭৫৮ দ্রুতযান এক্সপ্রেস - দুপুর ১২.৩১
● ৭৯৪ পঞ্চগড় এক্সপ্রেস - বিকাল ০৪.৩২
● ৭৬৬ নীলসাগর এক্সপ্রেস - রাত ১০.৪৫
রাজশাহী অভিমুখী :
● ৭৩২ বরেন্দ্র এক্সপ্রেস - সকাল ০৯.০০
● ৮০৪ বাংলাবান্ধা এক্সপ্রেস - দুপুর ০১.০৯
● ৭৩৪ তিতুমীর এক্সপ্রেস - বিকাল ০৫.২৩
● ৩২ উত্তরা মেইল - ভোর ০৫.২২
খুলনা অভিমুখী :
● ৭২৮ রূপসা এক্সপ্রেস - সকাল ১১.২৯
● ৭৪৮ সীমান্ত এক্সপ্রেস - রাত ০৯.৩৮
● ২৪ রকেট মেইল - সকাল ১০.৩৫
⬆ আপ ট্রেনসমূহ :
পঞ্চগড় (বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম রেলওয়ে স্টেশন) অভিমুখী:
● ৭০৫ একতা এক্সপ্রেস - বিকাল ০৪.৫৬
● ৮০৩ বাংলাবান্ধা এক্সপ্রেস - রাত ১২.৪৪
● ৭৫৭ দ্রুতযান এক্সপ্রেস - রাত ০২.০০
● ৭৯৩ পঞ্চগড় এক্সপ্রেস - ভোর ০৪.৫০
কুড়িগ্রাম অভিমুখী :
● ৭৯৭ কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস - রাত ০২.৫৩
চিলাহাটি অভিমুখী :
● ৭২৭ রূপসা এক্সপ্রেস - দুপুর ০১.৫৪
● ৭৩১ বরেন্দ্র এক্সপ্রেস - সন্ধ্যা ০৬.০৪
● ৭৩৩ তিতুমীর এক্সপ্রেস - সকাল ০৯.৪২
● ৭৪৭ সীমান্ত এক্সপ্রেস - রাত ০৩.৩৪
● ৭৬৫ নীলসাগর এক্সপ্রেস - দুপুর ০১.০৭
পার্বতীপুর অভিমুখী :
● ২৩ রকেট মেইল - রাত ০৭.৫২
● ৩১ উত্তরা মেইল - সন্ধ্যা ০৬.৪৪
◆ সাপ্তাহিক বন্ধের দিনসমূহ :
● ৭২৭/৭২৮ রূপসা এক্সপ্রেস - বৃহস্পতিবার
● ৭৩১/৭৩২ বরেন্দ্র এক্সপ্রেস - রবিবার
● ৭৩৩/৭৩৪ তিতুমীর এক্সপ্রেস - বুধবার
● ৭৪৭ সীমান্ত এক্সপ্রেস - মঙ্গলবার [সোমবার রাতে খুলনা হতে ছাড়বে না। ৭৪৮ সীমান্ত এক্সপ্রেস খুলনা ছেড়ে জয়পুরহাট পৌঁছাতে রাত ১২টা পার হয়ে যায়, অর্থাৎ মঙ্গলবার ভোররাতে জয়পুরহাট থেকে চিলাহাটির উদ্দেশ্যে ছাড়বে না]
● ৭৪৮ সীমান্ত এক্সপ্রেস - সোমবার
● ৭৬৫/৭৬৬ নীলসাগর এক্সপ্রেস - রবিবার
● ৭৯৭ কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস - বৃহস্পতিবার [বুধবার রাতে ঢাকা হতে ছাড়বে না। ৭৯৭ কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ঢাকা ছেড়ে জয়পুরহাট পৌঁছাতে রাত ১২টা পার হয়ে যায়, অর্থাৎ বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে জয়পুরহাট থেকে কুড়িগ্রামের উদ্দেশ্যে ছাড়বে না]
● ৭৯৮ কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস - বুধবার
● বাংলাবান্ধা এক্সপ্রেসের রাজশাহী হতে শুক্রবার আর পঞ্চগড় হতে শনিবার । রেক বেইজ-রাজশাহী ।
TR লিখে স্পেস দিয়ে Train Code লিখে পাঠিয়ে দিন 16318 নাম্বারে আর জেনে নিন ট্রেনের বর্তমান অবস্থান।
যেমনঃ ঢাকাগামী নীল সাগর ট্রেনের ক্ষেত্রে : TR 766 Send to 16318
আবুল কাশেম ময়দান জয়পুরহাট
পুরানাপৈল ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নির্বাচিত বিজয়ী প্রার্থীদের তালিকা:
চেয়ারম্যান :
খোরশেদ আলম সৈকত
মেম্বার :
১নং ওয়ার্ড থেকে মেম্বার মোঃ তারাকুল
২নং ওয়ার্ড থেকে মেম্বার আরমান হোসেন হিরো
৩নং ওয়ার্ড থেকে মেম্বার কামরুজ্জামান রঞ্জু
৪নং ওয়ার্ড থেকে মেম্বার মোঃ ফরিদ
৫নং ওয়ার্ড থেকে মেম্বার আব্দুল লতিফ
৬নং ওয়ার্ড থেকে মেম্বার নবাইদুর রহমান
৭নং ওয়ার্ড থেকে মেম্বার মোঃ তারেক
৮নং ওয়ার্ড থেকে মেম্বার মোঃ আনিছুর রহমান
৯নং ওয়ার্ড থেকে মেম্বার আবু সুফিয়ান
সংরক্ষিত মহিলা আসন:
১,২,৩ নং ওয়ার্ড থেকে মহিলা মেম্বার মাবিয়া আক্তার
৪,৫,৬ নং ওয়ার্ড থেকে মহিলা মেম্বার ভারতী রানী
৭,৮,৯ নং ওয়ার্ড থেকে মহিলা মেম্বার মোছাঃ নারগিস বেগম
আগামীর পুরানাপৈল ইউনিয়ন গড়ার লক্ষ্যে পুরানাপৈল বাজার নিয়ে আমার ব্যক্তিগত পরিকল্পনা💝
১. ইন্টির মোড় পুরানাপৈল তিনমাথা।
হাকিম/হামিদ মার্কেট: হাকিম/হামিদ মার্কেটের বারান্দাটা সরকারি খাস জায়গা এবং টি স্টল খাস জায়গায় অবস্থিত। টি স্টল এর কারণে বিভিন্ন সময় এখানে দুর্ঘটনা হয়েছে, এগুলো দখলমুক্ত করতে হবে এবং বারান্দা দিয়ে ড্রেন দিতে হবে। পূর্ব পাশে জবেদ মার্কেট এর বারান্দার গা ঘেঁষে ড্রেন দিতে হবে এবং রেন্টির গাছটি কাটতে হবে, এখানে একটি স্বাধীনতা গোলচত্বর করতে হবে।
২. জলাবদ্ধতা নিরসনে বাজারের দুই পাশের ড্রেন ব্যবস্থা।
বাজারের ভেতরে অর্থাৎ তিন মাথা হইতে চারমাথা পর্যন্ত রাস্তা প্রশস্ত করতে হবে এবং রাস্তার দুইপাশে ড্রেন করতে হবে। জলাবদ্ধতা নিরসনে গুরুত্বপূর্ণ ব্যবস্থা নিতে হবে পরিকল্পিত উন্নয়ন করতে হবে।
৩. আগামীর পুরানাপৈল এর জন্য বিকল্প রাস্তা।
বাজারের সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ জায়গা পুরানাপৈল বাজার ধানহাটি মোড়, আমার পরিকল্পনা হচ্ছে এই মোড় থেকে পশ্চিম দিকে যে রাস্তাটা গিয়েছে এটি রেললাইন পর্যন্ত সীমাবদ্ধ, যদি এ রাস্তাটি একদম মেইন রাস্তা পর্যন্ত সংযোগ স্থাপন করতে পারি এটি হবে দুর্দান্ত পদক্ষেপ। বর্তমানে চলাচলের জন্য যে মোটা আইল/জঙ্গালটি রয়েছে, জমির মালিকের সঙ্গে আলোচনা করে যদি আমরা কিছু জমি ক্রয় করতে বা তাদের বুঝিয়ে রাস্তার জন্য জায়গা নিতে পারি তাহলে পুরানাপৈল বাজারের জন্য এটি হবে একটি নতুন বাইপাস রাস্ত, যার নাম হবে মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী বাইপাস।
৪. শহরের প্রধান বাইপাস মোড়।
পুরানাপৈল বাজারের আরো একটি গুরুত্বপূর্ণ জায়গা পাইকরতলী বাইপাস মোড়, এখানে রাস্তার দুই পাশে দুটি খাল রয়েছে যেটি সরকারি খাস জায়গা, এই দুইটি খাস জায়গা ভরাট করে রাস্তা আরো প্রশস্ত করে এখানে একটি গোল চত্বর আমাদের পুরানাপৈল ইউনিয়নয়ের এর জন্য হবে রোল মডেল।
আমার ব্যক্তিগত পরিকল্পনায় ভুল ত্রুটি থাকতে পারে অনুগ্রহপূর্বক ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন এবং আমার প্ল্যান গুলো বিবেচনায় নেবেন ইনশাআল্লাহ🤍
® RaRaja
জয়পুরহাট স্টেশন থেকে ট্রেন ছাড়ার সময়সূচী :
⬇ ডাউন ট্রেনসমূহ :
ঢাকা অভিমুখী :
● ৭০৬ একতা এক্সপ্রেস - রাত ০১.২১
● ৭৯৮ কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস - সকাল ১০.৫৩
● ৭৫৮ দ্রুতযান এক্সপ্রেস - দুপুর ১২.৩১
● ৭৯৪ পঞ্চগড় এক্সপ্রেস - বিকাল ০৪.৩২
● ৭৬৬ নীলসাগর এক্সপ্রেস - রাত ১০.৪৫
রাজশাহী অভিমুখী :
● ৭৩২ বরেন্দ্র এক্সপ্রেস - সকাল ০৯.০০
● ৮০৪ বাংলাবান্ধা এক্সপ্রেস - দুপুর ০১.০৯
● ৭৩৪ তিতুমীর এক্সপ্রেস - বিকাল ০৫.২৩
● ৩২ উত্তরা মেইল - ভোর ০৫.২২
খুলনা অভিমুখী :
● ৭২৮ রূপসা এক্সপ্রেস - সকাল ১১.২৯
● ৭৪৮ সীমান্ত এক্সপ্রেস - রাত ০৯.৩৮
● ২৪ রকেট মেইল - সকাল ১০.৩৫
⬆ আপ ট্রেনসমূহ :
পঞ্চগড় (বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম রেলওয়ে স্টেশন) অভিমুখী:
● ৭০৫ একতা এক্সপ্রেস - বিকাল ০৪.৫৬
● ৮০৩ বাংলাবান্ধা এক্সপ্রেস - রাত ১২.৪৪
● ৭৫৭ দ্রুতযান এক্সপ্রেস - রাত ০২.০০
● ৭৯৩ পঞ্চগড় এক্সপ্রেস - ভোর ০৪.৫০
কুড়িগ্রাম অভিমুখী :
● ৭৯৭ কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস - রাত ০২.৫৩
চিলাহাটি অভিমুখী :
● ৭২৭ রূপসা এক্সপ্রেস - দুপুর ০১.৫৪
● ৭৩১ বরেন্দ্র এক্সপ্রেস - সন্ধ্যা ০৬.০৪
● ৭৩৩ তিতুমীর এক্সপ্রেস - সকাল ০৯.৪২
● ৭৪৭ সীমান্ত এক্সপ্রেস - রাত ০৩.৩৪
● ৭৬৫ নীলসাগর এক্সপ্রেস - দুপুর ০১.০৭
পার্বতীপুর অভিমুখী :
● ২৩ রকেট মেইল - রাত ০৭.৫২
● ৩১ উত্তরা মেইল - সন্ধ্যা ০৬.৪৪
◆ সাপ্তাহিক বন্ধের দিনসমূহ :
● ৭২৭/৭২৮ রূপসা এক্সপ্রেস - বৃহস্পতিবার
● ৭৩১/৭৩২ বরেন্দ্র এক্সপ্রেস - রবিবার
● ৭৩৩/৭৩৪ তিতুমীর এক্সপ্রেস - বুধবার
● ৭৪৭ সীমান্ত এক্সপ্রেস - মঙ্গলবার [সোমবার রাতে খুলনা হতে ছাড়বে না। ৭৪৮ সীমান্ত এক্সপ্রেস খুলনা ছেড়ে জয়পুরহাট পৌঁছাতে রাত ১২টা পার হয়ে যায়, অর্থাৎ মঙ্গলবার ভোররাতে জয়পুরহাট থেকে চিলাহাটির উদ্দেশ্যে ছাড়বে না]
● ৭৪৮ সীমান্ত এক্সপ্রেস - সোমবার
● ৭৬৫/৭৬৬ নীলসাগর এক্সপ্রেস - রবিবার
● ৭৯৭ কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস - বৃহস্পতিবার [বুধবার রাতে ঢাকা হতে ছাড়বে না। ৭৯৭ কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ঢাকা ছেড়ে জয়পুরহাট পৌঁছাতে রাত ১২টা পার হয়ে যায়, অর্থাৎ বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে জয়পুরহাট থেকে কুড়িগ্রামের উদ্দেশ্যে ছাড়বে না]
● ৭৯৮ কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস - বুধবার
● বাংলাবান্ধা এক্সপ্রেসের রাজশাহী হতে শুক্রবার আর পঞ্চগড় হতে শনিবার । রেক বেইজ-রাজশাহী ।
TR লিখে স্পেস দিয়ে Train Code লিখে পাঠিয়ে দিন 16318 নাম্বারে আর জেনে নিন ট্রেনের বর্তমান অবস্থান।
যেমনঃ ঢাকাগামী নীল সাগর ট্রেনের ক্ষেত্রে : TR 766 Send to 16318
তথ্য সংগ্রহ : Joypurhat Railway Station ফেসবুক পেজ।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Telephone
Website
Address
5900
Bel-Amla Road
Joypur, 5900
You can use this location and page name on your post, Story and others. So, you can like this page. Thank you..
Panchbibi, Joypurhat
Joypur, 5910
পাঁচবিবি জয়পুরহাট জেলার অন্তর্গত এক
Sadar Road
Joypur, 5900
Fun, Entertainment, made in Joypurhat জয়পুরহাট, Bangladesh, (হযবরল)