Student's Coaching
Welcome Our Batch�
শিক্ষা নিয় গল্প⁉️
এক গ্রামে একজন কৃষক ছিলেন।
তিনি দুধ থেকে দই ও মাখন তৈরি করে বিক্রি করতেন।
একদিন কৃষকের স্ত্রী মাখন তৈরি করে কৃষককে দিলেন বিক্রি করতে।
কৃষক তা বিক্রি করার জন্য গ্রাম থেকে শহরের উদ্দেশ্যে রওনা হলেন।
মাখনগুলো গোল-গোল রোল আকৃতিতে রাখা ছিল।
যার প্রত্যেকটির ওজন ছিল ১ কেজি করে।
শহরে পৌঁছে কৃষক প্রতিবারের ন্যায় পূর্ব নির্ধারিত দোকানে মাখনগুলো দিয়ে,পরিবর্তে চা চিনি তেল ও তার সংসারের প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি নিয়ে আসতেন।
আজ কৃষক চলে যাওয়ার পরে দোকানদার মাখনের রোলগুলো একটা একটা করে ফ্রিজে রাখার সময়
ভাবলেন মাখনের ওজন সঠিক আছে কিনা আজ একবার পরীক্ষা করে দেখা যাক।
মাখনের রোলগুলো ওজন করতেই উনি দেখলেন মাখনের ওজন আসলে ১ কেজি নয় তা প্রতিটা আছে ৯০০ গ্রাম করে।
পরের সপ্তাহে আবার কৃষক উক্ত দোকানে মাখন বিক্রি করতে গেলেন।
দোকানের সামনে পৌঁছানোর সঙ্গে সঙ্গে দোকানদার কৃষকের উদ্দেশ্যে চিৎকার করে বললেন,বেরিয়ে যাও আমার দোকান থেকে।
এবার থেকে কোন বেঈমান চিটিংবাজের সাথে ব্যবসা কর। আমার দোকানে আর কোনদিন পা রাখবে না।
৯০০ গ্রাম মাখন ১ কেজি বলে বিক্রি করা লোকটার মুখ আমি দেখতে চাইনা।”
কৃষক বিনম্রভাবে কম্পিত স্বরে দোকানদারকে বললেন ”দাদা!
দয়া করে রাগ করবেন না।
আসলে আমি খুবই গরিব মানুষ,দাড়িপাল্লার বাটখারা কেনার মতো পয়সা আমার নেই।
তাই আপনার থেকে প্রতিবার যে এক কেজি করে চিনি নিয়ে যেতাম,সেটা দাড়িপাল্লার একপাশে রেখে অন্য পাশে মাখনের রোল মেপে নিয়ে আসতাম!!
শিক্ষণীয় বিষয়:
আপনি অপরকে যেটা দেবেন,সেটা কোন না,কোন ভাবে আপনার কাছে ফিরে আসবেই,?
সেটা সম্মান হোক কিংবা ঘৃণা⁉️
দ্বীনদারিত্ব এবং চরিত্রকে প্রায়োরিটি দিয়ে বিয়ে করুন যদিও সে হালাল ভাবে অল্প আয় করার মানুষ হয়। মনে রাখবেন আজ যাকে অল্প আয়ের বলে রিজেক্ট করছেন আগামী কাল হয়তো তাকে আল্লাহ বেশি আয়ের উৎস তৈরি করে দিবেন। অল্প আয় অথবা নিম্নমানের চাকরি করার কারণে কারো দীনদারিত্ব অথবা চরিত্র নষ্ট হয়ে যায় না বরং এরকম দ্বীনদার পাত্র পেয়ে বার বার রিজেক্ট করলে সমাজে বিশৃঙ্খলা এবং ফিতনা তৈরি হয়। ফুরাতে থাকে নিজের নেয়ামতে ভরা যৌবন।।
একজন দ্বীনদার ছেলে অল্প আয়ের কারণে হারামে ডুব দিয়েছে এরকম খুব কমই পরিলক্ষিত হয়। পক্ষান্তরে দ্বীন তেমন বোঝেনা সাংসারিক খরচের চাহিদা মেটানোর জন্য হারামের সাগরে ভেসে গেছে এরকম ব্যাক্তির উদাহরণের অভাব নেই। তাই অনাগত স্বামীকে নিয়ে শুধু খুনসুটি আর ফ্যান্টাসির কথা না ভেবে সাংসারিক জীবনের সুখ-দুঃখের কথাটাও ভাবুন।
মনে রাখবেন যাদের অনেক টাকা পয়সা রয়েছে তাদের জীবনেও দুঃখ ধরা দেয়। দুঃখ শুধু গরিবের জন্য নয়। কেননা এই দুনিয়া পরীক্ষার জায়গা আর এখানে দুঃখ সবাইকেই কমবেশি স্পর্শ করবে।
দ্বীন বোঝেনা এরকম পয়সাওয়ালা স্বামীর ফ্ল্যাটে থাকার চেয়ে দ্বীন পালনের সচেষ্ট এরকম স্বামীর কুড়ে ঘরে থাকা অনেক আনন্দের। দুজনে মিলে সাংসারিক জীবনের চ্যালেঞ্জগুলোকে হাতে হাত রেখে মোকাবেলা করার চেষ্টা করা অনেক ভালোবাসার। যেহেতু সাংসারিক জীবনে পরীক্ষা আসবেই, অতএব এমন কারো সাথে সেই পরীক্ষার পথে হাঁটা উচিত যে নাকি সমমনা, যে নাকি রবকে চিনে, যে নাকি রবের আনুগত্য করে পরীক্ষায় পতিত হওয়ার পরেও।
টাকা পয়সা বা সম্পদ এগুলো রিজিকের নিম্ন স্তর, একজন উওম তাকওয়াবান জীবন সঙ্গী হচ্ছে আল্লাহর পক্ষ হতে সবচেয়ে বড় রিজিক! কিন্তু এখনকার মানুষ ভালো খাওয়া,দামি ফ্লাট,একটা বড় চাকুরি, এসব কে রিজিক মনে করে।হোক সেটা হারাম ।
একজন উওম তাকওয়াবান জীবন সঙ্গী যে কত বড় নেয়ামত, রিজিক শুধু যার আছে তাই বুঝে, যার নাই সেই খুঁজে , আর যে পায়নি উওম জীবন সঙ্গী, সে আফসোস করে।
হাসান বসরী (রহ.) বলেন
-আমি মক্কার বাজারে গেলাম। কাপড় কিনতে। দোকানদার শুরু থেকেই কাপড়ের প্রশংসা করতে শুরু করলো। ক্ষণে ক্ষণে শপথ করে বলতে লাগলো, তার কাপড়ই বাজারের সেরা, ইত্যাদি
কাপড় না কিনেই দোকান থেকে বেরিয়ে এলাম। এমন লোকের কাছ থেকে কিছু কেনা নিরাপদ নয়।
দুই বছর পর আবার হজ্জে গেলাম। আবার কাপড় কিনতে গেলাম। অদূরে দাঁড়িয়ে লোকটার প্রতি লক্ষ রাখলাম। নাহ, আগের মতো প্রশংসা-শপথ কোনওটাই করছে না। ক্রেতাও নিজের পছন্দ মতো কেনাকাটা করছে।
এগিয়ে গেলাম। জানতে চাইলাম, -তুমি কি অমুক লোক নও? -জি।
-তাহলে তোমার এই পরিবর্তনের কারণ কী?
-তখন আমার ঘরে প্রথম স্ত্রী ছিল। আমি যদি সন্ধ্যায় অল্প টাকা নিয়ে ফিরতাম সে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করে রাতটা মাটি করে দিত। যত বেশি টাকাই নিয়ে যেতাম, তার চোখে লাগত না। আরও বেশি কেন রুজি করলাম না, তা নিয়ে উঠতে-বসতে খোঁটা শুনতে হতো। তার বাপের দোহাই দিত!
-তারপর?
-আল্লাহ আমার দিকে ফিরে তাকিয়েছেন। প্রথম স্ত্রী মারা গেছে। দ্বিতীয় বিয়ে করেছি। বিয়ের পরদিন বাজারে আসছি, বউ পেছন থেকে আমার জামা টেনে গতি রোধ করে বললো,
শুনুন! আল্লাহকে ভয় করে চলবেন। আমাদেরকে হালাল খাওয়াবেন। গুনাহ করে বেশি কামানোর প্রয়োজন নেই ।
আপনি হালাল পথে কম রোজগার নিয়ে এলেও সেটাকে আমি পরম সমাদরে অনেক বেশি মনে করবো।
আপনি যদি কিছু না নিয়েই রাতে ফিরলে, সেটাই আল্লাহর ফয়সালা বলে খালি পেটে ঘুমিয়ে পড়বো।
তবুও হারামের পথে যাবেন না
বই - 'দুজন দুজনার'
"হে যুবক !
চরিত্রবান স্ত্রী পেতে হলে নিজের চরিত্রকে আগে সংশোধন করো।"
"হে যুবতী !
চরিত্রবান স্বামী পেতে হলে নিজের চরিত্রকে আগে সংশোধন করো।"
আল্লাহ বলেন,"নিশ্চয় দুশ্চরিত্রা নারী দুশ্চরিত্র পুরুষের জন্য; দুশ্চরিত্র পুরুষ দুশ্চরিত্রা নারীর জন্য; মুমিন নারী মুমিন পুরুষের জন্য, মুমিন পুরুষ মুমিন নারীর জন্য"।🌸
--- [সূরা আন নূর- ২৬]
আল্লাহ, আমাদেরকে সুন্দর
চরিত্র গঠনের তাওফিক দান করুক🍁 আমিন💖
সাত আসমান সাত জমিন সম্পর্কে কিছু ধারণা
২২৮ টি দেশ নিয়ে এই পৃথিবী।
পৃথিবী থেকে সুর্য ১৩ লক্ষ গুন বড়।
ব্যাটেল জুইস নামে একটি তারা আছে, যা সূর্যের চেয়ে ৩৩ কোটি গুণ বড়। আল্লাহু আকবর।
প্রক্সিমা সেন্ট্রাই, আলফা সেন্ট্রাই, ব্যাটেল জুইস এরকম ৫০০ বিলিয়ন তারকা নিয়ে গঠিত গ্যালাক্সি।
আল্লাহ তায়ালা কোটি কোটি গ্যালাক্সি সৃষ্টি করেছেন।
পৃথিবীর সবচেয়ে দ্রতগামী যান Apollo 11. সেকেন্ডে চলে ১১ কিঃমিঃ বেগে। মিনিটে চলে ৬৬০ কিঃ মিঃ বেগে, ঘন্টায় চলে ৩৯ হাজার কিঃমিঃ বেগে। যদি কেউ পৃথিবীর সবচেয়ে কাছের তারকা প্রক্সিমা সেন্ট্রাই Apollo 11 তে চড়ে যেতে চায়, সময় লাগবে ১ লক্ষ ১৫ হাজার বছর। যাহা কোন ক্রমেই সম্ভব নহে।
গ্যালাক্সি, সুপার নোভা, ব্লাক হোল এগুলো ১ম আকাশ নয়।
* ১ম আকাশের মহাশুন্য,
তারপর ১ম আকাশ।
*তারপর ২য় আকাশের মহাশুন্য,
তারপর ২য় আকাশ।
*তারপর ৩য় আকাশের মহাশুন্য,
তারপর ৩য় আকাশ।
*তারপর ৪র্থ আকাশের মহাশুন্য,
তারপর ৪র্থ আকাশ।
*তারপর ৫ম আকাশের মহাশুন্য,
তারপর ৫ম আকাশ।
*৬ষ্ঠ আসমানে একটা গাছ আছে।
গাছটির নাম সিদরাতুলমুনতাহা।
বিশ্ব নবী হযরত মুহাম্মদ ( সাঃ) বলেছেন, তোমার আংটি যদি সাহারা মরুভূমিতে ফেলে দেওয়া হয়, বিশাল মরুভূমির তুলনায় আংটিটা যত ছোট, আল্লাহর ২য় আসমানের তুলনায় ১ম আসমান ততো ছোট। আল্লাহু আকবর।
*৭ম আসমানে আছে বিশাল সমুদ্র জগৎ ও আল্লাহর আরশ। আরশের ভিতর আছে আল্লাহর কুরশি, আল্লাহর সিংহাসন। একটি বার চিন্তা করে দেখুন আল্লাহর সিংহাসন কত বড়?
আল্লাহর সিংহাসনের উপর যদি সাত আসমান, সাত জমিন রাখা হয়, বিশাল মরুভূমিতে আংটি ফেলে দিলে যেমন হারিয়ে যাবে, সাত আসমান, সাত জমিনও তদ্রূপ হারিয়ে যাবে। আল্লাহু আকবর।
মালিক তোমার সৃষ্টি সম্পর্কে জানা ও বোঝার তাওফিক নসিব দান করুন।
আমিন ইয়া রাব্বুল আলামিন।
একজন আল্লাহর ওলী নিজ পুত্রকে অসিয়ত করে বলেছিলেন, জীবনে তিনটি বিষয়ে কখনো ছাড় দিবে না!!
১। ভালো খাবার খাওয়া৷
২। ভালো বিছানায় ঘুমানো।
৩। ভালো ঘরে বসবাস করা।
ছেলে : কিন্তু আমি তো দরিদ্র। এইগুলো আমার দ্বারা কিভাবে সম্ভব?
বুজুর্গ বাবা :
১. যখন প্রচন্ড খিদে পাবে, তখন খাবে৷ তাহলে যা খাবে, তাই হবে সবচেয়ে ভালো খাবার।
২. যখন আমল করতে করতে ক্লান্ত হয়ে যাবে, তখন ঘুমাবে। যেখানেই ঘুমাবে, সেটাই হবে ভালো বিছানা।
৩. যখন মানুষের সাথে মিশবে, সদাচারণ করবে। তাদের অন্তর জয় করে সেখানে বাস করবে। এটাই হবে তোমার জন্য সবচেয়ে ভালো ঘর। ভালো ঠিকানা।
[ দিওয়ানুল 'আরব ]
🤣হালাল প্রেম 🥰🥰
قال الزوج لزوجته: الزوجة مصباح البيت -
🤣🤣এক স্বামী তার স্ত্রীকে বললেন, স্ত্রী হলো ঘরের বাতি৷
কথাটি শুনে স্ত্রী তো খুব খুশি৷
🤣এবার স্বামী স্ত্রীকে খুশি দেখে বললেন,
فماذا لو كان في البيت أربعة مصابيح؟
🤣😬তাহলে ঘরে চারটি বাতি থাকলে কেমন হয়?
🤣🤣তখন স্ত্রী স্বামীর মতলব বুঝে উত্তর দিলেন,
إن المبذرين كانوا إخوان الشياطين
নিশ্চয় অপচয়কারী শয়তানের ভাই৷৷
কিছু বুঝলেন?🙊😁🤣
আল্লাহর অবাধ্যতায় লিপ্ত থাকা অবস্থায় যেনো🥺
মালাকুল মউত এর সাথে দেখা না হয়ে যায়!💔
আল্লাহুমাগফিরলী 😥🤲
........ ভর্তি চলছে ......... ভর্তি চলছে .......
একাদশ ও দাদ্বশ শ্রেণীতে
** সকাল শিফট-৭. ৩০, বিকাল শিফট-২. ৩০ মিনিট থেকে.
* মাসিক বেতন মাত্র= ২০০০/= সকল বিষয়
* আমাদের বৈশিষ্ট্য *
* গ্রুপ ভিত্তিক আসন সংখ্যা-৩০
* সপ্তাহে ৬ দিন ক্লাস..
* বিষয় ভিত্তিক অভিজ্ঞ শিক্ষকমন্ডলী দ্বারা ক্লাস পরিচালিত.
* বিষয় ভিত্তক সৃজনশীল ও MCQ লেকচার শীট প্রদান.
* প্রতিটি অধ্যায় পড়ানো শেষে সৃজনশীল ও MCQ পরীক্ষা নেওয়া হয়.
* সাপ্তাহিক পরীক্ষার ফলাফল sms এর মাধ্যমে অভিভাবকদের জানানো হয়।
💜 Student's coaching, khulna,01302677988
শুধু একফালি চাঁদ— যেন বদলে দিয়েছে গোটা পরিবেশ। যেন বাতাসের গুঞ্জরনে আনন্দের ঘনঘটা। যেন আকাশের পরতে পরতে ছড়িয়ে পড়েছে উৎসবের আমেজ!
আজ হৃদয় জুড়ে খুশির কল্লোল। প্রশান্তির স্নিগ্ধ হাওয়া যেন দেহ আর মনের সাথে মিলেমিশে একাকার! যেন কতো আশা-আকাঙ্ক্ষার, অনিঃশেষ ভালোবাসার মুহূর্তটা এলো বলে! ইয়া রব, একেই বুঝি বলে তৃষাতুর অপেক্ষা?
আলহামদুলিল্লাহ, ভালোবাসার মুহূর্তটাকে আমি আবার পেয়েছি 💚
আহলান ওয়া সাহলান, ইয়া শাহরু রামাদান 💚
~আরিফ আজাদ।
দু'আ কবুল হওয়ার ২৯টি স্থান, ক্ষেত্র ও সময়ঃ-
(১) সুরা ফাতিহা ও সুরা বাকারার শেষ দুই আয়াত পাঠ করার পর দু'আ করলে দু'আ কবুল হয়।
(মুসলিম-৮০৬)
(২) অনুপস্থিত ব্যক্তির জন্য দু'আ, কোন মুসলিমের অগোচরে অন্য মুসলিমের জন্য দু'আ করলে দু'আ কবুল হয়।
(মুসলিম-৬৮২২)
(৩) জালিমের বিরুদ্ধে মাজলুম ব্যক্তির দু'আ কবুল হয়।
(তিরমীযি-৩৪৪৮)
(৪) মা-বাবা তার সন্তানের জন্য দু'আ করলে দোয়া কবুল হয়।
(তিরমীযি-৩৪৪৮)
(৫) নেককার সন্তানের দু'আ কবুল হয়। (বাবা-মায়ের জন্য তাদের মৃত্যুর পর)। (আবু দাউদ-২৮৮০)
(৬) আরাফাতের ময়দানে দু'আ করলে দু'আ কবুল হয়।
(তিরমীযি-৩৫৮৫)
(৭) বিপদগ্রস্ত অসহায় ব্যক্তির দু'আ তাড়াতাড়ি কবুল হয়।
(সূরা : নমল, আয়াত-৫৭,৬২ ও
সূরা : ইসরার, আয়াত-৬৭)
(৮) সেজদায় দু'আ করলে দু'আ কবুল হয়। (নাসায়ী-১০৪৫)
(৯) হজ্জের স্থানসমূহের দু'আ তাড়াতাড়ি কবুল হয়। যেমন: আরাফাহ, মুজদালিফা, মিনা।
(ইবনে মাজাহ-২৮৯২)
(১০) হজ্জ করা অবস্থায় হাজ্জীর দু'আ কবুল হয়।
(ইবনে মাজাহ-২৮৯৩)
(১১) উমরাহ করার সময় উমরাহকারীর দু'আ কবুল হয়।
(নাসায়ী-২৬২৫)
(১২) আযানের পর দু'আ কবুল হয়।
(তিরমীযি-২১০)
(১৩) ক্বিতাল চলাকালীন সময় দু'আ করলে দু'আ কবুল হয়।
(আবু দাউদ-২৫৪০)
(১৪) বৃষ্টি বর্ষণকালে দু'আ করলে দু'আ কবুল হয়।
(আবু দাউদ-২৫৪০)
(১৫) শেষ রাতের দু'আ, তাহাজ্জুদের সময়কার দু'আ কবুল হয়।
(বুখারী-১১৪৫)
(১৬) জুম্মার দিনে দু'আ কবুল হয়, আসরের শেষ দিকে তালাশ করার জন্য নির্দেশ আছে।
(নাসায়ী-১৩৮৯)
(১৭) লাইলাতুল ক্বদরের রাত্রির দু'আ কবুল হয়।
(বুখারী ও মুসলিম)
(১৮) আযান ও ইকামতের মধ্যবর্তী সময়কার দু'আ কবুল হয়।
(আহমাদ-১৪৬৮৯, মুসলিম-৬৬৮)
(১৯) ফরয সালাতের শেষ অংশে দু'আ করলে কবুল হয়। (সালাম ফিরানোর আগে)।
(রিয়াদুস স্বালেহীন-১৫০৮, তিরমীযি-৩৪৯৯)
(২০),মুসাফিরের দু'আ কবুল হয়। (সফর অবস্থায়)।
(তিরমীযি-৩৪৪৮)
(২১) রোজাদার ব্যক্তির দু'আ কবুল হয়। (রোজা অবস্থায়)।
(ইবনে মাজাহ-১৭৫২)
(২২) ন্যায়পরায়ণ শাসকের দু'আ কবুল হয়।
(তিরমীযি-২৫২৬)
(২৩) দু'আ ইউনুস পাঠ করে দু'আ করলে দু'আ কবুল হয়। (দোয়া ইউনুস: লা ইলাহা ইল্লা-আন্তা সুবহানাকা ইন্নি কুনতুম মিনাজ জোয়ালিমীন।)
(তিরমীযি-৩৫০৫)
(২৪) ইসমে আযম পড়ে দু'আ করলে দু'আ কবুল হয়। (ইসমে আযম: আল্লা-হুম্মা ইন্নী আস-আলুকা বি-আন্না লাকাল হামদু লা-ইলাহা ইল্লা-আন্তা ওয়াহ'দাকা লা-শারীকা লাকাল মান্না-ন।
সংগৃ
মুসলিম জাহানের খলিফা হযরত উমর (রাঃ) এর ঈদ শপিং!
ঈদের আগের দিন খলিফা উমরের (রা) স্ত্রী নিজ স্বামীকে বললেন, ‘আমাদের জন্য ঈদের নতুন কাপড় না হলেও চলবে, কিন্তু ছোট বাচ্চাটি ঈদের নতুন কাপড়ের জন্য কাঁদছে’।
আরব জাহানের শাসক খলিফা উমর (রা) বললেন, ‘আমার তো নতুন কাপড় কেনার সামর্থ্য নেই’।
পরে খলিফা উমর (রা) তার অর্থমন্ত্রী আবু উবাইদা (রা) কে এক মাসের অগ্রিম বেতন দেয়ার জন্য চিঠি পাঠালেন।
সমগ্র মুসলিম জাহানের খলিফা যিনি, যিনি সেই সময় প্রায় অর্ধেক পৃথিবী শাসন করছেন, তাঁর এ ধরণের চিঠি পেয়ে আবু উবাইদার (রা) চোখে পানি এসে গেল। উম্মতে আমীন আবু উবাইদা (রা) বাহককে টাকা না দিয়ে চিঠির উত্তরে লিখলেন, ‘আমীরুল মুমিনীন! অগ্রিম বেতন বরাদ্দের জন্য দুটি বিষয়ে আপনাকে ফয়সালা দিতে হবে।
প্রথমত, আগামী মাস পর্যন্ত আপনি বেঁচে থাকবেন কি না?
দ্বিতীয়ত, বেঁচে থাকলেও দেশের জনসাধারণ আপনাকে সেই মেয়াদ পর্যন্ত খিলাফতের দায়িত্বে বহাল রাখবে কিনা?’
চিঠি পাঠ করে খলিফা উমর (রা) কোন প্রতি উত্তর তো করলেনই না, বরং এত কেঁদেছেন যে তাঁর চোখের পানিতে দাঁড়ি ভিজে গেলো। আর হাত তুলে আবু উবাইদার (রা) জন্য দোয়া করলেন- একজন যোগ্য অর্থমন্ত্রী নির্বাচিত করতে পেরেছেন ভেবে।
©
সাত আসমান সাত জমিন সম্পর্কে কিছু ধারণা
২২৮ টি দেশ নিয়ে এই পৃথিবী।
পৃথিবী থেকে সুর্য ১৩ লক্ষ গুন বড়।
ব্যাটেল জুইস নামে একটি তারা আছে, যা সূর্যের চেয়ে ৩৩ কোটি গুণ বড়। আল্লাহু আকবর।
প্রক্সিমা সেন্ট্রাই, আলফা সেন্ট্রাই, ব্যাটেল জুইস এরকম ৫০০ বিলিয়ন তারকা নিয়ে গঠিত গ্যালাক্সি।
আল্লাহ তায়ালা কোটি কোটি গ্যালাক্সি সৃষ্টি করেছেন।
পৃথিবীর সবচেয়ে দ্রতগামী যান Apollo 11. সেকেন্ডে চলে ১১ কিঃমিঃ বেগে। মিনিটে চলে ৬৬০ কিঃ মিঃ বেগে, ঘন্টায় চলে ৩৯ হাজার কিঃমিঃ বেগে। যদি কেউ পৃথিবীর সবচেয়ে কাছের তারকা প্রক্সিমা সেন্ট্রাই Apollo 11 তে চড়ে যেতে চায়, সময় লাগবে ১ লক্ষ ১৫ হাজার বছর। যাহা কোন ক্রমেই সম্ভব নহে।
গ্যালাক্সি, সুপার নোভা, ব্লাক হোল এগুলো ১ম আকাশ নয়।
* ১ম আকাশের মহাশুন্য,
তারপর ১ম আকাশ।
*তারপর ২য় আকাশের মহাশুন্য,
তারপর ২য় আকাশ।
*তারপর ৩য় আকাশের মহাশুন্য,
তারপর ৩য় আকাশ।
*তারপর ৪র্থ আকাশের মহাশুন্য,
তারপর ৪র্থ আকাশ।
*তারপর ৫ম আকাশের মহাশুন্য,
তারপর ৫ম আকাশ।
*৬ষ্ঠ আসমানে একটা গাছ আছে।
গাছটির নাম সিদরাতুলমুনতাহা।
বিশ্ব নবী হযরত মুহাম্মদ ( সাঃ) বলেছেন, তোমার আংটি যদি সাহারা মরুভূমিতে ফেলে দেওয়া হয়, বিশাল মরুভূমির তুলনায় আংটিটা যত ছোট, আল্লাহর ২য় আসমানের তুলনায় ১ম আসমান ততো ছোট। আল্লাহু আকবর।
*৭ম আসমানে আছে বিশাল সমুদ্র জগৎ ও আল্লাহর আরশ। আরশের ভিতর আছে আল্লাহর কুরশি, আল্লাহর সিংহাসন। একটি বার চিন্তা করে দেখুন আল্লাহর সিংহাসন কত বড়?
আল্লাহর সিংহাসনের উপর যদি সাত আসমান, সাত জমিন রাখা হয়, বিশাল মরুভূমিতে আংটি ফেলে দিলে যেমন হারিয়ে যাবে, সাত আসমান, সাত জমিনও তদ্রূপ হারিয়ে যাবে। আল্লাহু আকবর।
মালিক তোমার সৃষ্টি সম্পর্কে জানা ও বোঝার তাওফিক নসিব দান করুন।
আমিন ইয়া রাব্বুল আলামিন।
সংগৃহীত।
সাহরিতে খেজুর খাওয়া মুস্তাহাব।অথচ হাজারে ১ জন ও এই আমলটি করে কিনা মনে হয়না, আসলে আমরা জানিনা।অনেকে ভাবে শুধু ইফতারিতেই খেজুর খাওয়া সুন্নাহ।কিন্তু সাহরীতে খেজুর খাওয়া : হারিয়ে যাওয়া বড় ধরণের একটি নির্দেশিত সুন্নাত।
রাসুলুল্লাহ সাঃ বলেছেন, :-
"মুমিনের জন্য খেজুর দিয়ে সাহারী খাওয়া কতইনা উত্তম।"
[আবূ দাউদ :২৩৪৫]
#মোটিভেশন!
#আল্লাহ_যা_করেন_মঙ্গলের_জন্যই_করেন!
৩টি ঘটনা- (এক)
সুইডেনে একজন দিনমজুরের খুব ইচ্ছা ছিল
সে টাইটানিকে চড়বে। এই উদ্দেশ্য সামনে রেখে সে
ওভারটাইম করতো!
টাইটানিক যাত্রা শুরু হওয়ার মাত্র এক মাস বাকি, পরিবারের সকলেই তাদের ভ্রমন নিয়ে খুব উৎসাহিত ছিল।
কিন্তু হঠাৎ তার ছেলেকে কুকুর কামড় দেওয়ার ফলে ছেলে জলাতঙ্ক রোগে আক্রান্ত হয়ে গেল। ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ছেলেকে ৬ মাসের মধ্যে বাইরে কোথাও নেওয়া যাবে না!
পরিবারের সকলেই খুব কষ্ট পেল। তাদের এতদিনের ইচ্ছার জন্য সে দিনরাত পরিশ্রম করেছিল। অথচ এখন সব ইচ্ছে পানিতে।
যাক, ১৯১২ সালে টাইটানিক যাত্রা শুরু করে দিনমজুরটি প্রতিদিন তার সন্তানকে বকা দিত!
তার স্বপ্ন ভাঙার জন্য অভিশাপ দিত।
১২ দিনের মাথায় টাইটানিক ডুবে যায়!
এরপর দিনমজুরটি তার সন্তানের কাছে ক্ষমা চায়।
(দুই)
প্রশান্ত মহাসাগরে একটি জাহাজ ডুবে যায়,
জাহাজের সকল যাত্রী মারা যায়, কেবল একজন বেঁচে যায়!
মানুষটা অনেক কষ্টে একটি দ্বীপে আশ্রয় নেয় এবং সেখানে থাকতে শুরু করে। ঘরবাড়ি বানিয়ে অবস্থান করে। ফল-ফলাদি খেয়ে জীবন ধারন করতে থাকে।
হঠাৎ একদিন তার ঘরে আগুন লেগে যায় এবং সে
কান্নায় ভেঙে পরে। সৃষ্টিকর্তাকে সে অপবাদ দিতে শুরু করে,''আমার সবকিছু কেড়ে নিলে, এখন আমার
বসবাসের ঘরটুকুও কেড়ে নিলে তুমি।"
দ্বীপে আগুন দেখে পাশ দিয়ে গমনকারী কিছু লোক তাকে উদ্ধার করতে আসে। দ্বীপে বসবাসের কষ্ট লাঘব হয়। ঘরে আগুন তার আশীর্বাদ হয়ে আসে। সে সৃষ্টিকর্তার নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করে।
(তিন)
একটি গ্রামে সকল মানুষ মাল্টিন্যাশনাল
কোম্পানিতে চাকরি করতো। তখনকার রীতি অনুযায়ী, সম্মানী ব্যক্তি মানেই মাল্টিন্যাশানাল কোম্পানিতে চাকরি করতে হবে। লোকটা গ্রাম থেকে শহরে গেল চাকরি পাওয়ার আশায়। এত শিক্ষিত না হওয়ার কারণে সে সুবিধা করতে পারছিল না, পরবর্তীতে সে একটি মাল্টিন্যশানাল কোম্পানিতে সুইপারে কাজ পায়। সব ফর্মালিটি শেষ। এখন কেবল জয়েন
করবে। এমনি মূহুর্তে কোম্পানি তাকে তার ইমেইল এড্রেস দিতে বলে। তখনকার সময় সকল কর্মকর্তাদের
ইমেইল এড্রেস ছিল বাধ্যতামূলক। তার কোনো
ইমেল ছিল না! ফলে সে চাকরিতে জয়েন করতে
পারেনি। রাগে দুঃখে সে পণ করে বসে যে, সে আর
চাকরিই করবে না।।
গ্রাম থেকে নিয়ে আসা টাকা দিয়ে টমেটো কিনে
ব্যবসা শুরু করে। ব্যবসায় প্রচুর পরিশ্রমের ফলে
সে ভাল টাকা ইনকাম করছিল। একদিন একজন
শিল্পপতি
কোরিয়ানদের কাছে রোজা এক বিস্ময়ের নাম। সারাদিন না খেয়ে থাকতে হবে! কিন্তু কেন?
এই না খাওয়া নিয়ে তাদের আরো মজার মজার প্রশ্নও আছে।
তারা যেসব প্রশ্নগুলো করে:
- পানিও খাওয়া যাবে না?
- সিগারেটও না?
- লুকিয়ে যদি খাও?
- যদি শাওয়ারে ঢুকে পানি খাও?
রোজাদার বাঙালি অনেক হেসে ফের জবাব দিলেন: শাওয়ারে ঢুকে লুকিয়ে কেন খাবো? আমি তো ইচ্ছা করলে বিরিয়ানী রেঁধে ঘরে বসেই খেতে পারি! কিন্তু ভোর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত আমরা কিছুই খাইনা। এটা মহান আল্লাহ তায়ালার নির্দেশ। এতে আমরা অভ্যস্ত।
তখন শুরু হয় বিস্ময়ের আরেক ধাপ! আবারও এক গাদা প্রশ্ন:
- কেন খাও না?
- অদৃশ্য খোদা বলেছেন বলে?
- তিনি দেখতে পাবেন বলে?
- তোমাদের এতো সংযম!
- এতটাই আত্মনিয়ন্ত্রণ!!!
এরপর কোরিয়ানরা যে দুটো প্রশ্ন করে তাতে বাক্যহারা হয়ে পড়েন রোজাদার বাঙালি।
কোরিয়ান:
তবে তো নিশ্চয়ই তোমাদের দেশে কেউ মিথ্যা বলে না, আরেকজনের হক নষ্ট করে না, দুর্নীতি করে না, লুটপাট করে না, ঘুষ খায়না, কেউ পাপ করেনা! পুলিশ সেখানে বেকার, কোর্টে কোনো কেস নাই, ওকালতি পেশা বিলুপ্ত!
রোজাদার বাঙালি কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে ধূসর দৃষ্টি মেলে ভাবতে থাকেন, ভাবতেই থাকেন। কিন্তু তাঁর মস্তিষ্ক হতে কোনও উত্তর বের হয় না…...
"রব যখন কাউকে খুব করে চান, তখন সেই বান্দাকে সবদিক থেকে এমনভাবে একা করে দেন,
যেন সে তার রবকে খুঁজে পায়।
আর তার রবের ভালোবাসার দিকে ফিরে আসে"
___আলহামদুলিল্লাহ___
"দোয়ার শক্তি এত বেশি যে, তা বান্দার তকদীর পর্যন্ত বদলে দিতে পারে।''
(তিরমিজি- ২১৩৯)🤍
❝If Allah wants your welfare,
But there is no one who can cancel His grace.❞
[Surah Yunus: 107]
❝আল্লাহ যদি আপনার কল্যাণ চান,
তবে তাঁর অনুগ্রহ রদ করার মতো কেউ নেই।❞
[সূরা ইউনুস : ১০৭]
তাকে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ শিক্ষকের মর্যাদায় ভূষিত করা যেতে পারে 🥰
স্কুলের গেটের সামনে আইসক্রিম বিক্রি করা লোকটা আজও আছে , শুধু হারিয়ে গেছে শৈশবটা😥😥😥😥
💜💜আজকে আকাশে চাঁদ ও তারার এক সাথে অবস্থান বিরাল ঘটনার শাখী হলাম💜💜
নবীজি (সা.) বলেছেন, ‘যখন রমজান মাসের প্রথম রাতের আগমন ঘটে, তখন দুষ্ট জিন ও শয়তানদের শৃঙ্খলাবদ্ধ করা হয়। জাহান্নামের দরজাগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়, তার একটি দরজাও খোলা হয় না এবং জান্নাতের দরজাগুলো খুলে দেওয়া হয়, তার একটি দরজাও বন্ধ করা হয় না। আর একজন ঘোষক ঘোষণা করতে থাকে— হে কল্যাণের প্রত্যাশী! অগ্রসর হও। হে অকল্যাণের প্রার্থী! থেমে যাও। আল্লাহ তাআলা এ মাসের প্রতি রাতে অসংখ্য জাহান্নামিকে মুক্তি দান করেন। (তিরমিজি, হাদিস : ৬৮২)
কুত্তা পুষলে মডার্ন আর
গরু-ছাগল পুষলে গেয়ো খ্যাত এটা ভাবেন যারা
দয়া করে তারা কুত্তার দুধের চা খাবেন !
সিঙ্গাপুরে একটি স্কুলের প্রিন্সিপাল পরীক্ষার আগে আগে অভিভাবকদের কাছে একটি চিঠি লিখেছেন,চিঠিটির বাংলায় অনুবাদ পড়ুন, প্লিজ:
প্রিয় অভিভাবক,
কয়েক দিনের মধ্যেই আপনার সন্তানের পরীক্ষা শুরু হবে। আমি জানি, আপনারা খুব আশা করছেন যে, আপনাদের ছেলে-মেয়েরা পরীক্ষায় খুব ভালো রেজাল্ট করবে।
একটা বিষয় মনে রাখবেন যে, যারা পরীক্ষা দিতে বসবে, তাদের মধ্যে একজন নিশ্চয়ই ভবিষ্যতে শিল্পী হবে, যার গণিত শেখার কোনো দরকার নেই।
একজন নিশ্চয়ই ভবিষ্যতে উদ্যোক্তা হবে, যার ইতিহাস কিংবা ইংরেজি সাহিত্যে পাণ্ডিত্যের প্রয়োজন নেই।
একজন সংগীতশিল্পী হবে, যে রসায়নে কত নম্বর পেয়েছে তাতে তার ভবিষ্যতে কিছু আসে-যায় না।
একজন খেলোয়াড় হবে, তার শারীরিক দক্ষতা পদার্থবিজ্ঞান থেকে বেশি জরুরি।
যদি আপনার ছেলে বা মেয়ে পরীক্ষায় খুব ভালো নম্বর পায়, সেটা হবে খুবই চমৎকার। কিন্তু যদি না পায়, তাহলে প্লিজ, তাদের নিজেদের ওপর বিশ্বাস কিংবা সম্মানটুকু কেড়ে নেবেন না।
তাদেরকে বুঝিয়ে বলবেন যে, পরীক্ষার নম্বর নিয়ে যেন তারা মাথা না ঘামায়, এটা তো একটা পরীক্ষা ছাড়া আর কিছুই নয়। তাদেরকে জীবনে আরো অনেক বড় কিছু করার জন্য প্রস্তুত করা হচ্ছে।
আপনি আপনার সন্তানকে আজই বলুন যে, সে পরীক্ষায় যত নম্বরই পাক, আপনি সব সময় তাকে ভালোবাসেন এবং কখনোই পরীক্ষার নম্বর দিয়ে তার বিচার করবেন না!
প্লিজ, এই কাজটি করুন, যখন এটা করবেন, দেখবেন যে, আপনার সন্তান একদিন পৃথিবীটাকে জয় করবে!!
একটি পরীক্ষা কিংবা একটি পরীক্ষায় কম নম্বর কখনোই তাদের স্বপ্ন কিংবা মেধা কেড়ে নিতে পারবে না।
প্লিজ,আরেকটা কথা মনে রাখবেন যে, এই পৃথিবীতে কেবল ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, অফিসার, প্রফেসর বা আইনজীবীরাই একমাত্র সুখী মানুষ নন।
অনেক শুভেচ্ছাসহ -
প্রিন্সিপাল
(সংগৃহীত এবং সংশোধিত)
ধৈর্য,,, মানুষকে ঠকায় না,,
বরং
উত্তম সময়ে শ্রেষ্ঠ উপহার দেয়..!
= সূরা যুমার, আয়াতঃ১০
এই দেশে মাছ শুকাইলে হয় শুটকি
ফল শুকাইলে হয় আচার
এই দেশে মেয়েরা শুকাইলে হয় স্মার্ট
ছেলেরা শুকাইলে হয় গাঞ্জাখোর
জীবনডা ওবায়দুল কাদেরের মতো হয়ে গেছে😒
দুঃখের কথা কইলেও সবাই হাসে!🙂
ছোট্ট এক ছেলে ছিলো প্রচন্ড রাগী। তাই দেখে বাবা তাকে একটা পেরেক ভর্তি ব্যাগ দিল এবং বললো যে, যতবার তুমি রেগে যাবে ততবার একটা করে পেরেক আমাদের বাগানের কাঠের বেড়াতে লাগিয়ে আসবে। প্রথমদিনেই ছেলেটিকে বাগানে গিয়ে ৩৭ টি পেরেক মারতে হলো। ....
পরের কয়েক সপ্তাহে ছেলেটি তার রাগকে কিছুটা নিয়ন্ত্রনে আনতে পারে তাই প্রতিদিন কাঠে নতুন পেরেকের সংখ্যাও ধীরে ধীরে কমে এলো। সে বুঝতে পারলো হাতুড়ী দিয়ে কাঠ বেড়ায় পেরেক বসানোর চেয়ে তার রাগকে নিয়ন্ত্রন করা অনেক বেশি সহজ।
শেষ পর্যন্ত সেই দিনটি এলো যেদিন তাকে একটি পেরেকও মারতে হলো না। সে তার বাবাকে এই কথা জানালো। তারা বাবা তাকে বললো এখন তুমি যেসব দিনে তোমার রাগকে পুরোপুরি নিয়ন্ত্রন করতে পারবে....
সেসব দিনে একটি একটি করে পেরেক খুলে ফেলো। অনেক দিন চলে গেল এবং ছেলেটি একদিন তার বাবাকে জানালো যে সব পেরেকই সে খুলে ফেলতে সক্ষম হয়েছে।তার বাবা এবার তাকে নিয়ে বাগানে গেল এবং কাঠের বেড়াটি দেখিয়ে বললো..
'তুমি খুব ভাল ভাবে তোমার কাজ সম্পন্ন করেছো,এখন তুমি তোমার রাগকে নিয়ন্ত্রন করতে পারো কিন্তু দেখো, প্রতিটা কাঠে পেরেকের গর্ত গুলো এখনো রয়ে গিয়েছে। কাঠের বেড়াটি কখনো আগের অবস্থায় ফিরে যাবে না।...
যখন তুমি কাউকে রেগে গিয়ে কিছু বলো তখন তার মনে ঠিক এমন একটা আচড় পরে যায়। তাই নিজের রাগতে নিয়ন্ত্রন করতে শেখো।মানসিক ক্ষত অনেক সময় শারীরিক ক্ষতের চেয়েও অনেক বেশি ভয়ংকর......
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Telephone
Website
Address
Khulna, 9250
This page is for knowing about biology and related with bio news around us on earth.
পি. টি. আই মোড়, খুলনা। (হামিদ আলী স্কুলের বিপরীতে, এ্যাপোলো ডায়াগনষ্টিক সেন্টারের ২য় তলায়)
Khulna, 9100
Ucchash Academy is an online & offline educational platform for academic and admission students.
Sonadanga
Khulna, 9100
'' আমি জিতবোই! হয়তো শীঘ্রই নয়,তবে অবশ্যই,, TIME WILL TELL!! WHO ARE YOU?