Ahel Food Service
we want to insure safe food for the learge people of our country. please pry for me.
Its very dificult to insure safe food for our growing population,but we always trying to provide authentic product.
অর্জিনাল যশোরের খেজুরের দানাদার গুড় ও পাটালি গুড় আসতে শুরু করেছে
মধু কখন খাওয়া উচিত
👉দেহে এনার্জির ঘাটতি পুরনে মধু খেতে পারেন। অতিরিক্ত পরিশ্রম বা শরীরচর্চার পর শক্তির যোগান দিতে ঝটপট মধু খেয়ে নিন।
👉রাতে ঘুমানোর আগে ১ চামচ মধু আদর্শ, এতে করে মেলাটোনিন লেভেল বেড়ে যায়। ভালো ঘুম পেতে সাহায্য করে।
👉শারীরিক অসুস্থতায় মধু খেতে পারেন। অনেক যুগ ধরে রোগ নিরাময়ের জন্য এই মধু ব্যবহার হয়ে আসছে ...
নকশী কাঁথা ফুলের মেলা
খেজুর গুড়ের যশোর জেলা।
যশোর জেলার খেজুর গুড় নেওয়ার জন্য যারা যারা আগ্রহী তারা জলদি জলদি ইনবক্স করুন প্লিজ।
আপনার সোনামণি ও ঘি
যেসব কারণে ঘি বাচ্চার খাবারে দিবেন
✏️ঘি চর্বির জন্য একটি হেলদি উৎসএবং দৈহিক শক্তির জন্য উত্তম উৎস যা শৈশবের সময় দৈহিক বৃদ্ধি এবং বিকাশের জন্য প্রয়োজন।
✏️শৈশব থেকে সুসাস্থের অধিকারী হবার জন্য ঘি অন্যতম। এতে থাকা প্রাকৃতিক চর্বি এবং এনার্জি সঠিক গ্রোথ এবং ডেভেলপমেন্টে কাজ করে।
✏️ সাধারনত জন্মের সময়ের ওজন ১ বছরে তিনগুন হয় এটাই স্বাভাবিক। কাজেই ৬ মাসের পর থেকে বুকের দুধের পাশাপাশি বাড়তি খাবারে একটু ঘি শিশুর সঠিক ওজন ধরে রাখতে সাহায্য করে।
✏️যেহেতু শৈশবের সময় গ্রোথ রেট হাই থাকে তাই বাচ্চার শরীর বেশী পরিমানে ক্যালোরি চায়। ১ গ্রাম ঘিতে ৯ ক্যালোরি থাকে। কাজেই খাবারে ঘির পরিমান যোগ করা যেমনি সহজ তেমনি শিশুকে একটিভ রাখার স্বাস্থ্যকর উপায়।
✏️প্রথম এক বছর শিশুর মস্তিক গঠনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ সময়। সুস্থ পরিবেশ এবং পুষ্টিকর খাবার মস্তিক গঠনে সাহায্য করে। আর এই মস্তিস্কের ৬০% তৈরি হয় ফ্যাট থেকেই।
✏️এছাড়া ঘি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান সমূহের একটি দারুণ উৎস। অতএব আপনার শিশুর খাদ্যে ঘি যোগ করা মানে সংক্রমণ এবং রোগের সূত্রপাত রোধ করা।
✏️ঘি ভিটামিনে থাকা দ্রবণীয় চর্বি শোষণ করতে সাহায্য করে। যদি খাবারে ঘি যোগ করা হয় তবে শিশু সহজে ভিটামিন এ, ডি, ই এবং কে শোষণ করতে পারে।
❤আপনার সোনামণির কতটুকু ঘি খাওয়া দরকার❓
✍️বাচ্চার বয়স এবং ওজনের উপর নির্ভর করে দৈনন্দিন খাবারের সাথে ঘি দিতে হবে।
কমপক্ষে ৬ মাস বয়স থেকে দেয়া উত্তম।
✍️দুধের পাশাপাশি বাড়তি খাবার দেয়ার দিন থেকেই একটু একটু ঘি দেয়া শুরু করুন।
কেননা এই সময় থেকে বাচ্চা বসা, হামাগুড়ি এবং হাঁটার চেষ্টা করে, কাজেই ক্যালোরি খরচ করার অবস্থায় আসে।
✍️ তাই প্রথমে খিচুড়ির সাথে কয়েক ফোঁটা দিয়ে অভ্যস্ত করুন এরপর ধীরে ধীরে পরিমান বাড়াতে থাকুন।
✍️আপনার সোনামণি যদি আন্ডার ওয়েট হয়ে থাকে তবে বেশী পরিমানে দিন।
✍️আর যদি ওভার ওয়েট হয়ে থাকে তবে ঘির পরিমাণটা কমিয়ে দিন।
💢 বাড়িতে ৮ মাসের বাচ্চা থাকলে শুরু করুন ১চা চামচ ঘি দিয়ে। এরপর ৩ – ৪ চা চামচ করে ঘি দিন। পরিমান হুট করে বাড়িয়ে দিবেন না। ধীরে ধীরে বাড়ান এবং ওজনের দিকে খেয়াল রাখুন। কেননা ওভারওয়েট হয়ে গেলে ঘি’র পরিমান কমিয়ে দিতে হবে।
❣️শেষে আরেকটি জিনিস মনে করিয়ে দেই, বাচ্চাদের অবশ্যই দেশি খাঁটি ঘি মানে গরুর দুধ থেকে যে ঘি তৈরি করা হয় তা খাওয়াবেন।
🍯মধু সংরক্ষণ❗
🍯প্রতিদিন মধু আমরা কমবেশি অনেকেই খাই। ঠাণ্ডা লাগা উপশমেও দারুণ কাজে আসে মধু। মধু সংরক্ষণ করা খুবই সহজ। আলাদা কোনও ঝামেলা পোহাতে হয় না মধু সংরক্ষণ করার জন্য।
🍯কাচের এয়ারটাইট বয়ামে মধু রাখুন। ঢাকনা শক্ত করে আটকে রাখলেই মধু ভালো থাকবে অনেক দিন পর্যন্ত।
🍯মেটাল অথবা প্লাস্টিকের পাত্রে মধু রাখবেন না। মধুর কৌটা শীতল স্থানে রাখুন। এমন কোথাও রাখবেন না যেখানে সরাসরি রোদ এসে পড়ে। চুলার আশেপাশে কিংবা গরম কোথাও একেবারেই রাখা যাবে না মধুর কৌটা।
🍯রুম টেম্পারেচারই মধু সংরক্ষণের জন্য আদর্শ। মধু ফ্রিজে রাখার প্রয়োজন নেই একদমই। বরং ফ্রিজে রাখলেই নষ্ট হয়ে যায় মধুর গুণ।
🍯 মধুর ওঠানোর চামচে যেন কোনও পানি না থাকে সেদিকে লক্ষ রাখাও জরুরি। পানি গেলে নষ্ট হয়ে যাবে মধু।
🍯অনেক সময় মধু ঘোলাটে হয়ে যায়। এক বাটি গরম পানির মধ্যে মধুর বয়াম রেখে দিন। আগের মতো স্বচ্ছ হয়ে যাবে।
নকশী কাঁথা ফুলের মেলা
খেজুর গুড়ের যশোর জেলা।
যশোর জেলার খেজুর গুড় নেওয়ার জন্য যারা যারা আগ্রহী তারা জলদি জলদি ইনবক্স করুন প্লিজ।
🍯মধু সংরক্ষণ❗
🍯প্রতিদিন মধু আমরা কমবেশি অনেকেই খাই। ঠাণ্ডা লাগা উপশমেও দারুণ কাজে আসে মধু। মধু সংরক্ষণ করা খুবই সহজ। আলাদা কোনও ঝামেলা পোহাতে হয় না মধু সংরক্ষণ করার জন্য।
🍯কাচের এয়ারটাইট বয়ামে মধু রাখুন। ঢাকনা শক্ত করে আটকে রাখলেই মধু ভালো থাকবে অনেক দিন পর্যন্ত।
🍯মেটাল অথবা প্লাস্টিকের পাত্রে মধু রাখবেন না। মধুর কৌটা শীতল স্থানে রাখুন। এমন কোথাও রাখবেন না যেখানে সরাসরি রোদ এসে পড়ে। চুলার আশেপাশে কিংবা গরম কোথাও একেবারেই রাখা যাবে না মধুর কৌটা।
🍯রুম টেম্পারেচারই মধু সংরক্ষণের জন্য আদর্শ। মধু ফ্রিজে রাখার প্রয়োজন নেই একদমই। বরং ফ্রিজে রাখলেই নষ্ট হয়ে যায় মধুর গুণ।
🍯 মধুর ওঠানোর চামচে যেন কোনও পানি না থাকে সেদিকে লক্ষ রাখাও জরুরি। পানি গেলে নষ্ট হয়ে যাবে মধু।
🍯অনেক সময় মধু ঘোলাটে হয়ে যায়। এক বাটি গরম পানির মধ্যে মধুর বয়াম রেখে দিন। আগের মতো স্বচ্ছ হয়ে যাবে।
👉👉যশোরের বিখ্যাত খেজুরের পাটালী গুড়
যশোরের খেজুরের নারিকেল পাটালী।
নকশী কাঁথা ফুলের মেলা
খেজুর গুড়ের যশোর জেলা।
যশোর জেলার খেজুর গুড় নেওয়ার জন্য যারা যারা আগ্রহী তারা জলদি জলদি ইনবক্স করুন প্লিজ। নতুন গুড়ের ঘ্রান নিতে চাইলে আর দেরি নয়।
শীতকালে গুড়ের স্বাদ বাঙালির কাছে মধুর সমান। আমাদের দেশে খেজুরের রস থেকে গুড় তৈরি হয়। বছরের শেষে গুড় দিয়ে তৈরি পিঠে, পুলি, পায়েস, মিষ্টি নিয়ে মজে থাকে বাঙালি। গবেষকরা বলছেন গুড়ের উপকারিতা অনেক।
-আপনি যদি প্রতিদিন খাওয়ার পর একটু গুড় খান তাহলে হজম তাড়াতাড়ি হবে। গুড় আমাদের হজমে সাহায্য করা এনজাইমের শক্তিকে বাড়িয়ে দেয়।
-শরীরে আয়রনের অভাব ঘটলে হিমগ্লোবিনের ঘাটতি হয় ফলে নানারকম সমস্যার সৃষ্টি হয়। গুড়ে প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে। প্রতিদিন অল্প পরিমাণে গুড় খেলে শরীরে আয়রনের ঘাটতি কমতে পারে।
প্রিমেনস্ট্রুয়াল সিনড্রোম বা পিএমএস সমস্যায় কমবেশি প্রায় সমস্ত মহিলারা ভোগেন। প্রতিদিন নিয়ম করে অল্প পরিমাণ গুড় খেলে শরীরে হরমোনের সমতা বজায় থাকে। এছাড়া গুড় আমাদের শরীরে হ্যাপি হরমোনের বৃদ্ধি ঘটায় ও হরমোনের সমতা বজায় রাখে।
-আমাদের শরীরে কার্বোহাইডেড জাতীয় খাবার অথাৎ চিনি এনার্জি প্রদান করে। কিন্তু এই এনার্জি অনেক সময় আমাদের শরীরে রক্তে চিনির পরিমাণ বাড়িয়ে কিডনি, চোখ ও রক্তের চাপ বাড়িয়ে দেয়। গুড় খেলে এই সমস্যাটি কম হতে পারে। কারণ গুড় রক্তের সঙ্গে মিশতে কিছুটা সময় লাগে। ফলে রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ হঠাৎ করে বেশি কমে বা বেড়ে যেতে পারেনা। ফলে আমাদের শরীরের অন্যান্য অঙ্গগুলির ক্ষতি কম হয়।
-গুড় আমাদের শরীর গরম রাখতে সাহায্য করে। ফলে সর্দি, কাশি, ভাইরাল ফিবারের হাত থেকে রক্ষা করে ও শরীর গরম রাখে।
খলিশা ফুলের মধুঃ
প্রশ্নঃ খলিশা ফুলের মধু কি?
এটা কি চাকের মধু?
এটার বিশেষত্ব কি?
👉খলিশা ফুলের মধুকে সুন্দর বনের আশির্বাদ বলা হয়। স্বাদ, ঘ্রান এবং কোয়ালিটির জন্য একে গোল্ড মধু ও বলা হয়।বিশ্বের সর্ববৃহৎ ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবন মধুর স্বর্গরাজ্য। সুন্দরবনে যেসব গাছ হয় তার মধ্যে, খলিশা, গড়ান, কেওড়া, বাইন গাছে ফুল ধরে। এর মধ্যে সবচেয়ে দামী ফুল খলিশা ফুল। এ ফুলের মধুর দাম ও সব থেকে বেশি।হানিপ্লান্ট হিসেবে খলিশা গাছের বেশ কদর সুন্দরবনে। সুন্দরবনের খলিশা মধু বিখ্যাত ও উন্নত মানের। খলিশা ফুলের মধু একমাত্র সুন্দরবনেই হয়। দেশের সেরা এ ফুলের মধু এখন দুর্লভ। সুন্দরবন থেকে প্রায় পাচ রকম মধু পাওয়া যায়। এর মধ্যে খলিশা ফুল স্বল্প স্থায়ী হওয়ায় এর দাম তুলনামূলক বেশি। খুব তরল এবং অত্যন্ত সুস্বাদু আর দারুণ ঘ্রাণ খলিশা ফুলের মধুর। এক কথায় সুন্দর বনের আশীর্বাদ খলিশা ফুলের মধু।
👉মধুর উপকারিতা বলে শেষ করা যাবে না।
👉ফুসফুসের যাবতীয় রোগে মধু উপকারী। বর্তমানে করনা রোগের উপশম এর জন্যও মধুর ব্যবহার খুবই কার্যকরী।
👉মধু ভালো শক্তি প্রদায়ী খাদ্য। তাপ ও শক্তির ভালো উৎস। মধু দেহে তাপ ও শক্তি জুগিয়ে শরীরকে সুস্থ রাখে।
👉হজমে সহায়তা করে।
👉মধু রক্তের হিমোগ্লোবিন গঠনে সহায়তা করে বলে এটি রক্তশূন্যতায় বেশ ফলদায়ক।
👉দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। গাজরের রসের সঙ্গে মধু মিশিয়ে খেলে দৃষ্টিশক্তি বাড়ে।
👉মেয়েদের রূপচর্চার ক্ষেত্রে মাস্ক হিসেবে মধুর ব্যবহার বেশ জনপ্রিয়। মুখের ত্বকের মসৃণতা বৃদ্ধির জন্যও মধু ব্যবহৃত হয়।
👉ওজন কমাতে সাহায্য করে।পেট পরিষ্কার করে, চর্বি কমায়, ফলে ওজন কমে। প্রতিদিন সকালে গরম পানির সাথে মধু এবং লেবু মিশ্রণ করে খেলে ওজন কমতে সহায়তা করে।
👉তারুণ্য বজায় রাখতে মধুর ভূমিকা অপরিহার্য। এটি অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট, যা ত্বকের রং ও ত্বক সুন্দর করে। ত্বকের ভাঁজ পড়া ও বুড়িয়ে যাওয়া রোধ করে।
👉মধুর গুরুত্বপূর্ণ উপকরণ ক্যালসিয়াম। ক্যালসিয়াম দাঁত, হাড়, চুলের গোড়া শক্ত রাখে, নখের ঔজ্জ্বল্য বৃদ্ধি করে, ভঙ্গুরতা রোধ করে।
👉এতে রয়েছে ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স, যা রক্তশূন্যতা ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
সারাদিন গুড়ের প্যাকেজিং করতে করতে আমার কাহিল অবস্থা তার মধ্যে শাড়ি সেলাইয়ের কর্মীদেরও কাজ বোঝাতে বোঝাতে আমার পাবনা যাওয়ার অবস্থা হয়ে গেছে।
👉তবুও শান্তি যশোর জেলার গুড় খেয়ে সবাই খুব খুশি।
আলহামদুলিল্লাহ সরিষার তেল, খলিশা ফুলের মধু ও যশোরের খেজুর গুড়ের আজকের ডেলিভারি।
আলহামদুলিল্লাহ এগুলো সব আজকের ডেলিভারি।
খুলনায় যারা থাকেন যশোরের খেজুর গুড় ঠিলেসহ নিতে পারবেন।
শুধু রান্নার স্বাদে-ঝাঁঝে নয়,
সর্ষের তেল শরীরে মালিশ করার সুফলও অনেক, শীতে থাকা যায় নীরোগ।❗
🍯সুন্দরবনের মধুর উপরে গাদ জমে কেন❓
🍯 সুন্দরবনের চাকের মধুর উপরে পলেন তথা গাদ জমে। এই নিয়ে অনেকের অভিযোগ। বিশেষ করে যাদের সুন্দরবনের প্রাকৃতিক মধু সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারনা নেই তাদের কাছে এটি অস্বাভাবিক মনে হয়।
🍯উপরে জমে থাকা সরের মতো বা গুড়ের মতো এটি ফুলের অভ্যন্তরে থাকা গুড়ো। যাকে পরাগ বলা হয়। মৌমাছি চাকের ছিদ্র ছিদ্র অংশে এটা জমা করে। মধু সংগ্রহ শুরু করলে এটাকে আবার ফেলে দেয়। তারপরও কিছু অংশ থেকে যায়।
🍯মৌচাকের আশেপাশে খেয়াল করে দেখবেন এমন পড়ে আছে। আবার মধুর অংশ ছাড়াও অন্য অংশেও এটা থাকে। প্রথম দিকের মধুতে এটার পরিমাণ কম থাকে।
🍯একটা চাক প্রথম কাটার পরে দ্বিতীয়বার, তৃতীয়বার এভাবে বারবার যখন কাটা হয় তখন মৌমাছি মধু আর ফুলের এই অংশ পৃথক না করে একাকার করে ফেলে। মৌয়ালরা এই অংশ মধু থেকে পৃথক না করে মধুর সাথেই চেপে দেয়।
🍯 কোন মধুতে কম কোন মধুতে বেশি পরিমাণে এই গাদ দেখা যায়।
গাদ খেলে কোন ক্ষতি নেই। কোষ্ঠকাঠিন্যের রোগীদের জন্য উপকারী। চাইলেই উপর থেকে চামচ দিয়ে উঠিয়ে ফেলা যায়।
📌মৌমাছি মুখে করে চাকে যায়ই নিয়ে যায় সেটাই উপকারী। কাদামাটি নিলে সেটা মোম হয়ে যায়। ফুলের রষ এবং পানি নিলে সেটা হয় মধু। পরাগ নিলে সেটা হয় গাদ বা পলেন।
📌গাদ জমা সুন্দরবনের প্রাকৃতিক মধুর অন্যতম বৈশিষ্ট্য। তবে প্রথম দিকের মধুতে এটা খুব কম বা নাও হতে পারে। মৌয়াল সচেতন হলে গাদ পৃথক করতে পারেন।
📌প্রথম দিকের মধু ছাড়া অন্য সকল মধুতে গাদ জমে। এটি চাকের মধুর অন্যতম প্রমাণ
📌ফুলভেদে এটার কালারও ভিন্ন হয়।
📌এটি খেলে কোন ক্ষতি হয়না। বরং উপকারী।
📌অনেকে প্রসেস করে এটাকে বের করে ফেলে।
শীতকালে গুড়ের স্বাদ বাঙালির কাছে মধুর সমান। আমাদের দেশে খেজুরের রস থেকে গুড় তৈরি হয়। বছরের শেষে গুড় দিয়ে তৈরি পিঠে, পুলি, পায়েস, মিষ্টি নিয়ে মজে থাকে বাঙালি। গবেষকরা বলছেন গুড়ের উপকারিতা অনেক।
-আপনি যদি প্রতিদিন খাওয়ার পর একটু গুড় খান তাহলে হজম তাড়াতাড়ি হবে। গুড় আমাদের হজমে সাহায্য করা এনজাইমের শক্তিকে বাড়িয়ে দেয়।
-শরীরে আয়রনের অভাব ঘটলে হিমগ্লোবিনের ঘাটতি হয় ফলে নানারকম সমস্যার সৃষ্টি হয়। গুড়ে প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে। প্রতিদিন অল্প পরিমাণে গুড় খেলে শরীরে আয়রনের ঘাটতি কমতে পারে।
প্রিমেনস্ট্রুয়াল সিনড্রোম বা পিএমএস সমস্যায় কমবেশি প্রায় সমস্ত মহিলারা ভোগেন। প্রতিদিন নিয়ম করে অল্প পরিমাণ গুড় খেলে শরীরে হরমোনের সমতা বজায় থাকে। এছাড়া গুড় আমাদের শরীরে হ্যাপি হরমোনের বৃদ্ধি ঘটায় ও হরমোনের সমতা বজায় রাখে।
-আমাদের শরীরে কার্বোহাইডেড জাতীয় খাবার অথাৎ চিনি এনার্জি প্রদান করে। কিন্তু এই এনার্জি অনেক সময় আমাদের শরীরে রক্তে চিনির পরিমাণ বাড়িয়ে কিডনি, চোখ ও রক্তের চাপ বাড়িয়ে দেয়। গুড় খেলে এই সমস্যাটি কম হতে পারে। কারণ গুড় রক্তের সঙ্গে মিশতে কিছুটা সময় লাগে। ফলে রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ হঠাৎ করে বেশি কমে বা বেড়ে যেতে পারেনা। ফলে আমাদের শরীরের অন্যান্য অঙ্গগুলির ক্ষতি কম হয়।
-গুড় আমাদের শরীর গরম রাখতে সাহায্য করে। ফলে সর্দি, কাশি, ভাইরাল ফিবারের হাত থেকে রক্ষা করে ও শরীর গরম রাখে।
সুন্দরবনের খলিশা ফুলের মধু।
মধু কেন খাবেন?
প্রাকৃতিক এনার্জি বুস্টার হিসেবে পরিচিত মধু আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। স্বাস্থ্য সচেতনতার ক্ষেত্রে আমরা সবাই কিন্তু সাদা চিনিকে এভয়েড করি। সুতরাং চিনির বিকল্প হিসেবে মধুর কোনো জুড়ি নেই। এটাকে প্রাকৃতিক এনার্জি বুস্টার এজন্য বলা হয় কারন মধু খাওয়ার সাথে সাথে ইনস্ট্যান্ট এনার্জি পাওয়া যায়।
মধুর রয়েছে অনেক গুণ বিশেষ করে মধুর এন্টিঅক্সিডেন্ট প্রোপার্টিজ যা আমাদের শরীরের ইমিউনিটি সিস্টেম কে ইম্প্রুভ করে। ফলে আমাদের শরীর অনেক রোগের থেকে প্রতিরোধের ক্ষমতা গড়ে তোলে।
মধুর যে গুণ রয়েছে তা আমাদের শরীরে ওষুধের মতো কাজ করে। বিশেষ করে ছোট বাচ্চারা যারা স্কুলে যায় তাদের সকালে যদি দুধের সাথে একটু মধু দেওয়া যায় বা তাদের খাবারে যদি মধু এড করা যায় তাহলে বাচ্চারা অনেক্ক্ষণ এনার্জিটিক থাকে। পড়াশোনার ক্ষেত্রে তারা আরও বেশি মনোযোগী হতে পারে।
শুধু তাই নয় যারা ওজন কমাতে চান তারা যদি সকালে এক গ্লাস কুসুম গরম পানিতে ১ চামচ মধু ও লেবু মিক্স করে খান তাহলে আপনার শরীরের মেটাবলিজম বা বিপাকক্রিয়া বাড়িয়ে ওজন কমাতে সাহায্য করে।
নিয়মিত মধু খেলে ঠান্ডা কাশি থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। চায়ের সাথে চিনির পরিবর্তে একটু করে মধু খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায়।
যশোরের খেজুর গুড় চলে আসবে আর কয়েকদিনের মধ্যে যারা যারা খেজুর গুড় নিতে চান ইনবক্সে যোগাযোগ করুন প্লিজ।
🌺শুধু রান্নার স্বাদে-ঝাঁঝে নয়,
সর্ষের তেল শরীরে মালিশ করার সুফলও অনেক, শীতে থাকা যায় নীরোগ।❗
🍁এক সময়ে ঘরে ঘরে রেওয়াজ ছিল সদ্যোজাত শিশুদের স্নানের আগে সর্ষের তেল মাখিয়ে রোদে শুইয়ে রাখার। বিশেষ করে শীতকালে সর্ষের তেল দিয়ে শরীরে মালিশ করলে ত্বক আর হাড়, দুই ভাল থাকে।
🍁খাঁটি সর্ষের তেলের কদর প্রত্যেক বাঙালিই জানেন। কারণ খাঁটি সর্ষের তেল ছাড়া বাঙালির রান্না জমে না। রান্না ছাড়াও যেকোনো আচার আরও সুস্বাদু করে তুলতেও সর্ষের তেলের দরকার হয়।
🍁শীতকালে অনেক সময় বুকে কফ জমে যায়, তখন নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হয়। সর্দি-কাশি শীতকালের একটি সাধারণ সমস্যা। সর্ষের তেল হল এর মোক্ষম ওষুধ । ঝাঁঝ আর গন্ধের জন্য এই তেল বুকে-পিঠে মালিশ করলে সর্দি কমে যায় এবং কফ বেরিয়ে যায়। আরও ভাল হয় যদি এই তেল একটু গরম করে তাতে এক কোয়া রসুন দিয়ে ব্যবহার করা যায়।
🍁শীতকালে এই তেল আরও বেশি কাজে দেয়। কারণ এই তেল দিয়ে মালিশ করলে শরীরে রক্তসঞ্চালন বৃদ্ধি পায়। ফলে শরীর উষ্ণ হয়ে যায়। রক্তসঞ্চালন বৃদ্ধি পায় বলেই পেশি ও হাড়ে যদি কোনও ব্যথা থাকে, সেটা দূর হয়ে যায়।
🍁সর্ষের তেল অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টে ভরপুর। তাই এই তেল দিয়ে মালিশ করলে স্বেদগ্রন্থির মাধ্যমে শরীরের টক্সিন বা বিষ বেরিয়ে আসে। তার সঙ্গে এতে আছে অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল এবং অ্যান্টিফাঙ্গাল উপাদান। তাই এই তেলের মালিশে জীবাণু সংক্রমণের আশঙ্কা অনেক কম থাকে।
সততার মূল্য সবখানেই আছে।
হয়তো সততার ফলাফল পেতে সময় লাগে কিন্তু একবার পেতে শুরু করলে আর পেছন ফিরে তাকাতে হয় না।
কথার সাথে যদি কাজের মিল না থাকে তবে একজন ক্রেতা একবার এসে আর আসবে না।
অন্যদিকে কথার সাথে যদি কাজের মিল থাকে তবে ক্রেতা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে রিপিট হবে।
তাই সৎ থেকে কাজ করে গেলে উদ্যোক্তা জীবনে সাফল্য পাওয়া সম্ভব।
দীর্ঘস্থায়ী সাফল্যের জন্য সততা ও ন্যায়পরায়নতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।
👉কাঠের ঘানিতে ভাঙানো খাঁটি সরিষার তেল।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Telephone
Website
Address
14/1 A N Das Lane Pti Mor
Khulna
9100
Kulati, Dumuria, Khulna
Khulna, 9250
Fresh food service food that everyone should eat or drink.
৭নং মিয়াপাড়া, PTI More
Khulna, 9100
দেশি-বিদেশি অর্গানিক ফুড, হেলথ ফুড, আমদানিকৃত ফুড, ভেষজ ঔষধি পন্য হেয়ার এন্ড স্কিন কেয়ার।
8/ka , Jashore Road , Khulna Sadar
Khulna, 1200
পাইকারি মূল্যে ১০০% খাঁটি দেশি চুইঝাল
G-8, KDA Avenue
Khulna, 9100
Castle Mart-Online is an e commerce based online grocery store for Khulna City and nearby areas. We
৭, মিয়াপাড়া মেইন রোড, পিটিআই মসজিদের দক্ষিণ পাশে খুলনা।
Khulna, 9100
দেশি-বিদেশি অর্গানিক ফুড,হেলদি লাইফ স্টাইল ফুড, ভেষজ ঔষধি পন্য হেয়ার এন্ড স্কিন কেয়ার।
৭, মিয়াপাড়া মেইনরোড, পিটিআই মসজিদের দক্ষিণ পাশে খুলনা।
Khulna, 9201
দেশি-বিদেশি অর্গানিক ফুড,সকল প্রকার ঔষধি পণ্য ও হেলদি লাইফ স্টাইল এর প্রডাক্ট পাওয়া যাবে ইন শা আল্।
1 No Hazi Ismail Road, Khulna
Khulna, 9100
Welcome to Our Official page Farm Beee. For The Very First Time in a Unique Style in KHULNA
Zorakol Bazar, Tutpara Main Road
Khulna, 9100
ঘি, মধু, তেল, গুঁড়া মসলা, ভেষজ উপাদান এবং সিজনাল পণ্য সংগ্রহকারী, প্রস্তুতকারক ও বিক্রেতা।
Daulatpur
Khulna
“Want to make the customers satisfied by our beautiful & Comfortable dress”