Ketomorin
Nearby grocery stores
Mirpur/1, Dhaka
Mirpur
1212
1216
Mirpur 01
South Bishil, Mirpur/1
1216
Pallabi
1216
Dhaka
1216
1216
Haouse/15
Mirpur
1216
ভেজাল খাবারের স্রোতের বিপরীতে গিয়ে ম?
ঈদ-কুরবানির ছুটিতে সাধারণত আমরা অনেকেই গ্রামের বাড়ি বেড়াতে যাই, অনেক আত্মীয়স্বজনও আমাদের বাড়িতে বেড়াতে এসে থাকেন।
চাচাতো-মামাতো-ফুফাতো-খালাতো ভাইবোনেরা একত্রিত হন। এ ছাড়াও নানারকম নিকট-দূরের অনেক আত্মীয়স্বজন আমাদের বাসায় বেড়াতে আসেন, আমরাও যাই। এ-সময় ঘুমানোর জায়গা নিয়েও অনেক পরিবারে সংকট দেখা যায়। স্থান সংকুলান না করতে পেরে ছেলেমেয়েদেরকে অনেক সময় আমরা এমন মানুষদের সাথে ঘুমাতে দিয়ে থাকি, যেটা ইসলামি মূল্যবোধের সাথে যায় না। মেহমানদের আপ্যায়ন, নানারকম ব্যস্ততার কারণে ছেলেমেয়েরা কোথায় থাকে, তার খোঁজ রাখতে মায়েরা ভুলে যান। আর এই সুযোগেই অনেক সময় আমাদের ছেলেমেয়েদের জীবনে ঘটে যায় অনেক ভয়াবহ ঘটনা।
দাম্পত্য ও পারিবারিক কাউন্সেলিংয়ের কিছু ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা আছে আমার। আমি প্রফেশনাল কাউন্সেলর নই, নিজের জানাশোনা লোকদের মধ্যে অনেক সময় অনেকে এসেছেন কাউন্সেলিংয়ের জন্য। আমার যতটুকু জ্ঞানবুদ্ধি আল্লাহ দিয়েছেন, সে অনুযায়ী সাধ্যমতো চেষ্টা করেছি।
আজ তেমনই একটা কাউন্সেলিংয়ের ঘটনা আপনাদের সাথে শেয়ার করব।
বেশ অনেক বছর আগের কথা। এক ভদ্রলোক আমাকে ইনবক্স করেছেন, তিনি আমার সাথে দেখা করতে চান। পারিবারিক বিষয়ে তার পরামর্শ প্রয়োজন। আমি ব্যক্তিগতভাবে না-চেনার কারণে সাক্ষাতে আগ্রহবোধ করছিলাম না। তিনি জানালেন—বিষয়টি খুবই মানবিক এবং তাকে একজন নির্ভরযোগ্য লোক আমার সাথে এ নিয়ে পরামর্শ করতে বলেছে।
পারিপার্শ্বিক নানা পরিস্থিতির কারণে আমি তারপরও সাক্ষাতের ব্যাপারে অনাগ্রহ দেখালে তিনি সমস্যার কথা ইনবক্সেই বললেন। সমস্যা হলো তিনি তার স্ত্রীকে ডিভোর্স দিতে চান। মোটামুটি সিদ্ধান্ত নিয়েই ফেলেছেন। শেষবারের মতো তিনি একটু বুঝতে চান; আর এজন্যই আমার শরণাপন্ন হয়েছেন। একটি সংসার রক্ষা করার কথা চিন্তা করে অবশেষে তাকে অফিসে আসতে বললাম।
ডিভোর্সের মতো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণের কারণ জানতে চাইলে তিনি বললেন, বিছানায় যেতে চাইলেই তার স্ত্রী রুদ্রমূর্তি ধারণ করেন। কিছুতেই তাকে শান্ত করা যায় না। এরপর এক পর্যায়ে অপ্রকৃতস্থ হয়ে পড়েন। তখন কাউকে সহ্য করতে পারেন না—বিশেষ করে পুরুষ কাউকে। মারাত্মকরকম অস্বাভাবিক আচরণ করেন।
আমি তার কাছে জানতে চাইলাম—এর পেছনে কী কারণ থাকতে পারে বলে মনে করেন। তিনি খুব নির্দিষ্টভাবে কিছু বলতে পারলেন না। তবে পরিবারের অন্যান্যরা বলে—তার স্ত্রীর নাকি অন্য কারও সাথে রিলেশন আছে, তার কাছ থেকে ডিভোর্স নেওয়ার জন্য এসব অভিনয় করে। আর স্ত্রীর পরিবার থেকে কে নাকি বলেছে তার ‘উপরি ভাব’; অর্থাৎ জিনের আছর আছে। কারণ যা-ই হোক, বেচারা স্বামীর প্রাণ ওষ্ঠাগত। নতুন বিয়ে করে কোথায় একটু সুখ-আনন্দ করবে, তার তো উপায় নাই-ই, উলটো ছেড়ে দে মা কেঁদে বাঁচি অবস্থা। তবে ভদ্রলোক নিজে এর কোনোটায় বিশ্বাস করেন বলে মনে হলো না; বরং স্ত্রীর প্রতি তিনি যথেষ্ট আন্তরিক, তবে পরিস্থিতি এতটা নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে যে, তিনি একরকম অসহায় বোধ করছেন।
আমি তাকে আরেকটু ধৈর্য ধরতে বললাম। বললাম আপনি ডিভোর্স দিলে তো যেকোনো সময়েই দিতে পারবেন, তবে তার এ-আচরণের কারণ উদ্ঘাটন না করে যদি ডিভোর্স দেন, তা বোকামি হবে। কারণ উদঘাটন করে যদি দেখেন তা সমাধান সম্ভব, তাহলে সমাধানের চেষ্টা করেন আর যদি সমাধানের অযোগ্য হয়, তাহলে আপনি তখন যা খুশি, সিদ্ধান্ত নিয়েন। পরামর্শ দিলাম স্ত্রীর বাবা-মা, ভাইবোন কারও সাথে একান্তে বসে তাদের থেকে জানতে চেষ্টা করুন এর পেছনে নির্দিষ্ট কোনো কারণ আছে কি না!
কিছুদিন পর ভদ্রলোক আবার এলেন। তিনি জানালেন যে এবার তিনি কারণ উদ্ধার করতে পেরেছেন। কারণটা হলো, তার স্ত্রী কিশোরী বয়সে তাদের বাসায় বেড়াতে আসা এক দূর সম্পর্কের মামা বা চাচা টাইপের এক আত্মীয়ের হাতে ধর্ষণের শিকার হয়েছিলেন। তাদের বাসার লোকজন তেমন ধর্ম-কর্ম করতেন না, পর্দা-পুশিদার ধার ধারতেন না। দশ-এগারো বছর বয়স। বাচ্চা মেয়ে। ‘আরে উনি তো তোমার মামা লাগেন, এখানেই ঘুমাও, কী হবে!’ এভাবে নাকি একই রুমে ঘুমাতে দিয়েছিলেন বাবা মা।
সেই দুর্ঘটনা তার কিশোরী মনে এত গভীর রেখাপাত করেছিল যে, এখন তার জীবনটাই ধ্বংসের মুখে। যখন তার স্বামী তার কাছে আসতে চায়, তখন তার মানসপটে কৈশোরের সেই ভয়ংকর দৃশ্য ভেসে ওঠে। তার স্বামীকে সে তখন চিনতে পারে না, মনে হয় সেই ধর্ষক তার দিকে এগিয়ে আসছে। সে প্রাণপণ চেষ্টা করে বাঁচতে। সে চিৎকার করে ওঠে। দৌড় দেয়। ঘর থেকে বেরিয়ে যায়। এরপর প্রলাপ বকতে থাকে।
একটু অসচেতনতা, একটু অসতর্কতা, একটি ঘটনা। আজ একজন পুরুষের, একজন নারীর ও দুটি পরিবারের জীবন এমন সংকটের মুখে ঠেলে দিয়েছে, যা থেকে কোনো দিন উত্তরণ হবে কিনা, কেউ জানে না।
আহ! বাবা, মা! কেন মহান স্রষ্টা মানুষকে বাবা-মা বানিয়েছেন! কেন মানবপ্রজন্ম রক্ষার জন্য এই নিয়ম দিয়েছেন? তিনি চাইলে তো আকাশ থেকে মানুষ বৃষ্টি করতে পারতেন। তিনি চাইলে মাটি থেকে গাছের মতো মানুষ গজাতে পারতেন। তিনি চাইলে নদী থেকে মাছের মতো জলজ্যান্ত মানুষ উঠে আসত; কিন্তু মানুষ তো মানুষ। সৃষ্টির সেরা জীব। তার জন্ম, প্রতিপালন, আচার-ব্যবহার, আদব-কায়দা, নিরাপত্তা, আবাসন তো সৃষ্টির সেরা জীবের মতই হওয়া চাই।
আপনি কেমন বাবা-মা হলেন, আপনার যে সন্তানের জীবনের নিরাপত্তা ও সুরক্ষা দেওয়া ছিল আপনার দায়িত্ব, আপনি তাকে ধর্ষিতা হওয়ার জন্য তুলে দিলেন অন্যের বিছানায়!
আমাদের সমাজে এমন অনেক মানুষও আছেন; যারা নিজেরা নামাজ-কালাম করেন, অনেক মহিলা আছেন; যারা বাইরে যাওয়ার সময় যথারীতি মুখ-ঢাকা বোরকা পরে যান; কিন্তু ঘর-বাড়িতে পর্দার ব্যাপারে মোটেই সচেতন নন। চাচাত, মামাত আর পাড়াত ভাই-বোনদের সাথে এমনভাবে চলেন, যেন তারা পর্দার হুকুমের বাইরে।
মনে রাখবেন, রাস্তার একজন মানুষ হঠাৎ এসে আপনার মেয়ের ওপর, আপনার ছেলের ওপর চড়াও হবে না। যারা আপনার বাড়িতে থাকে কিংবা আসা-যাওয়া করে, তাদের দ্বারাই এ-ধরণের অঘটন ঘটার আশঙ্কা সবচেয়ে বেশি; অথচ বাইরে বেরোবার সময় সাতপাট্টা পরে বের হলেও বাড়ি-ঘরে নারী-পুরুষদের পৃথকীকরণ ও পর্দার ব্যাপারে আমরা সবচে বেশি উদাসীন।
প্রত্যেক মানুষের একটি পাবলিক চেহারা আছে, যেটা সবাই প্রকাশ করে। এখানে কেউই নিজেকে খারাপভাবে প্রকাশ করে না। নিজের চারিত্রিক, নৈতিক যত খারাপ দোষ আছে, তার ওপর অনেকগুলো পর্দা ঝুলিয়ে তা ঢেকে রাখে। নিজে যতটুকু ভালো, তার চেয়ে অনেক বেশি ভালো সাজিয়ে নিজেকে প্রকাশ করে। এ-কারণে আমাদের মনে আমাদের চারপাশের মানুষদের সম্পর্কে একটা সাধারণ নিষ্পাপ ধারণা থাকে। আরে ও আমাদের অমুক, আরে এ তো আমাদের...।
বিশেষত ভাইবোনের ছেলেমেয়েদের ব্যাপারে। তাদের প্রতি যেহেতু একটা সন্তানসুলভ দৃষ্টিভঙ্গি থাকে, তাই তাদেরকে আমরা স্বতন্ত্র একটি ছেলে বা মেয়ে, একজন নারী বা পুরুষ হিসেবে মূল্যায়ন করে উঠতে পারি না। এভাবে আমরা বিষয়টিকে হালকাভাবে নিই। আসলে আমরা মানুষদেরকে সঠিক ও পূর্ণাঙ্গভাবে চিনি না। সঠিকভাবে কেবল তিনিই চেনেন; যিনি মানুষকে সৃষ্টি করেছেন। তাই তিনি তাদের জীবন পরিচালনার জন্য যে নিয়ম দিয়েছেন, তা হালকাভাবে দেখার সুযোগ নেই। আর আমরা যে এভাবে হালকাভাবে দেখিয়ে নিজেদেরকে ভালো মানুষ সাজাতে চাই, এটাও আসলে ভালো মানুষ সাজানো নয়।
আমরা মনে করি—আহ! আমার বোনের ছেলেকে, ভাইয়ের ছেলেকে যদি ভেতরঘরে ঢুকতে নিষেধ করি, ড্রয়িংরুমে বসিয়ে রাখি, তাহলে তারা মাইন্ড করবে, আমার ভাইবোনেরা মনে কষ্ট পাবে। পাড়া-প্রতিবেশীদেরকে যদি ঘরে অবাধে প্রবেশ করতে না-দেওয়া হয়, তারা মনে মনে ক্ষিপ্ত হবে।
আমাদের মেয়েদের ক্ষতি হবার চিন্তা করে আমরা তাদেরকে পর্দার মধ্যে না লুকালেও সেই একই লোকেরা যখন আমাদের বাড়িতে আসে, আমরা আমাদের টাকাপয়সা, সোনাদানা ও মূল্যবান জিনিসপত্র কিন্তু ঠিকই লুকিয়ে রাখি। তখন আমরা ঈমান রক্ষার ব্যাপারে সচেতন হয়ে যাই। বলি, মাল যায় যার ঈমান যায় তার। কিন্তু আমাদের ইজ্জত, আমাদের মেয়েদের ইজ্জত লুণ্ঠিত হলে আমাদের ঈমান যায় না!
যে লোকদের ওপর আপনি সামান্য টাকাপয়সার ব্যাপারে আস্থা রাখলেন না, আপনার অমূল্য সম্পদ কন্যাটির ব্যাপারে তাদেরকে কীভাবে ফেরেশতা ভাবলেন? অথচ অর্থের প্রতি লোভের চেয়ে নারীর প্রতি পুরুষের আকর্ষণের মাত্রা অনেক বেশিই থাকে।
পর্দার ব্যাপারে শক্ত অবস্থান নিলে যে বহিরাগতদের সাথে পরিবারের লোকদের অবাধ মেলামেশা বাধাগ্রস্ত হয়, তারা অনেক সময় এমন কথা নিয়ে উপস্থিত হন যে, এর দ্বারা তাদেরকে অপমান করা হয়েছে। তারা বোঝাতে চান যে, তাদেরকে এর দ্বারা চরিত্রহীন সাব্যস্ত করা হয়েছে। প্রশ্ন হলো, তাহলে একই ব্যক্তি যখন তার টাকাপয়সা সোনাদানা সুরক্ষিত স্থানে লুকিয়ে রাখেন, তখন কি আপনারা আপনাদেরকে চোর সাব্যস্ত করা হয়েছে বলে অপমান বোধ করেন? করেন না; অথচ ওটা করলে এটা মনে করাও যৌক্তিক ছিল!
আসলে সুরক্ষা দেওয়ার ব্যাপারে যেসব সাবধানতামূলক পদক্ষেপ নেওয়া হয়, তার উদ্দেশ্য প্রত্যেক ব্যক্তিকে অপরাধী মনে করা নয়। আপনি বাইরে গেলে আপনার ঘরে তালা দিয়ে যান—এর অর্থ আপনার প্রতিবেশীরা সব চোর তা নয়। আপনার বাড়িতে ঘরের টাকাপয়সা, সোনাদানা বিশেষভাবে আলমারি সিন্দুকে লুকিয়ে রাখেন—এর অর্থ এই নয় যে, আপনার বাড়িতে আগত মেহমানরা সবাই চোর!
যে-কারণে তারপরও আমরা এসব সতর্ক থাকি তা হলো, আমরা তো সবাইকে নিশ্চিতভাবে চিনি না, কারও একটু হাতটানের স্বভাব থাকতে পারে। কারও চুরির স্বভাব থাকতেও পারে। আর এ-ধরনের লোকেরা যদি অরক্ষিত কিছু পায়, তা নিয়ে যেতেও পারে। একইভাবে পর্দা-ব্যবস্থা গ্রহণ করা দ্বারা সবাইকে চরিত্রহীন সাব্যস্ত করা হয় না। তবে অবাধ মেলামেশা হলে নারী-পুরুষের কারও সাথে কারও অনৈতিক কিছু হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা প্রবল হয়ে ওঠে।
তাই আপনার প্রাণপ্রিয় কন্যাটির ব্যাপারে, ছেলেটির ব্যাপারে আরও একটু সচেতন হোন। আপনি তার অভিভাবক। তার নিরাপত্তার দায়িত্ব আপনার। আপনার সামান্য অবহেলা তার গোটা জীবনটাকে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দিতে পারে।
আপনি কি তা চান?
লিখেছেন : আবু তাসমিয়া আহমদ রফিক
প্রধান সম্পাদক, সিয়ান পাবলিকেশন
ভালো খাবো || সুস্থ থাকার আন্দোলন
Alhamdulillah!
First design prototype is in hand.
Valokhabo Smart Food Container is on development. That can't be opened manually without the help of ValoKhabo Food Collector mobile App. As soon as the app starts capturing the video of the collection the jar's cap will be opened.
THIS IS A LONG WAY. THE ROAD IS NOT SO SOFT TO APPROACH.
ঈদ মানেই আনন্দ, ঈদ মানেই প্রখর খুশির উল্লাস😇
অপেক্ষার প্রহর শেষে কুরবানির ঈদ এসেছে আবার ফিরে🤩
ভালো খাবো পরিবারের পক্ষ থেকে সকলকে জানাই ঈদের মিষ্টি শুভেচ্ছা ও আন্তরিক ভালোবাসা!
We are on the way of development.
The Entire Development.
From Farmers to Consumer via
THE HI TECH SMART SILICON & SOFT.
We are coming Ingsha Allah.
🍁মধু সরিষা (র): 🍁
হাফ কেজি = ২১০ টাকা
১ কেজি = ৪০০ টাকা
🌺 মধু সরিষা প্রসেসড: 🌺
হাফ কেজি = ২৫০ টাকা
১ কেজি = ৪৭০ টাকা
☘️ কালোজিরার তেল ☘️
১ কেজি = ১৩০০ টাকা
হাফ কেজি = ৭২০ টাকা
১০০ মিলি = ১৫০ টাকা
৫০ মিলি = ৮০ টাকা
🍂 ঘি 🍂
১০০ গ্রাম = ১৩০ টাকা
২০০ গ্রাম = ২৫০ টাকা
১ কেজি = ১২২০ টাকা
🍀 সরিষার তেল 🍀
১ লিটার = ১৯০ টাকা
৫ লিটার = ৯৪০ টাকা
ডেলিভারি চার্জঃ
ঢাকার মধ্যে হোম ডেলিভারি ৬০ টাকায়
ঢাকার বাইরে সুন্দরবন কুরিয়ারে ডেলিভারি ১০০ টাকায়
অর্ডার করার জন্য আমাদেরকে মেসেজ করুন
১/ আপনার প্রয়োজনের পন্যগুলোর নাম,
২/ আপনার নাম,
৩/ আপনার ঠিকানা,
৪/ আপনার ফোন নম্বর
অথবা যে কোন প্রয়োজনে কল করুন - ০১৭৮৯৩৩৪১৪৮
মধুতে প্রায় ৪৫টি খাদ্য উপাদান থাকে। ফুলের পরাগের মধুতে থাকে ২৫ থেকে ৩৭ শতাংশ গ্লুকোজ, ৩৪ থেকে ৪৩ শতাংশ ফ্রুক্টোজ, ০.৫ থেকে ৩.০ শতাংশ সুক্রোজ এবং ৫ থেকে ১২ শতাংশমন্টোজ। আরও থাকে ২২ শতাংশ অ্যামাইনো অ্যাসিড, ২৮ শতাংশ খনিজ লবণ এবং ১১ শতাংশএনকাইম। এতে চর্বি ও প্রোটিন নেই। ১০০ গ্রাম মধুতে থাকে ২৮৮ ক্যালরি।
পুরুষোত্তম - গ্রুপের পোস্ট
আমরা এখানে 'alpha male' হতে চাই।
তাহলে alpha male কী?
alpha male হচ্ছে the dominant male animal in a particular group. একদল প্রাণীর মাঝে যে প্রভাবশালী প্রধান পুরুষ প্রাণীটা, তাকে বলে alpha male. দশটা পুরুষের মাঝে সে আরেকটু বেশি পুরুষ, সে 'পুরুষোত্তম'। গোত্রপতি, আমীর, হেডম্যান, চীফ। মানবসমাজেও নানান নামে তারা ছিলেন। সবার ছায়া হয়ে থাকে, সবার বিবাদ মিটিয়ে দেয়, সবার সমস্যায় নিজে আগে থাকে। শান্তি শৃংখলা, প্রয়োজন, উন্নতি, টিকে থাকা সব কিছুর দায়িত্ব নেয়। a man tending to assume a dominant or domineering role in social or professional situations. মানুষের ক্ষেত্রে দেখবেন, বন্ধুদের গ্রুপে একটা ছেলে সব নিজে উপযাচক হয়ে করে, এক্সট্রোভার্ট। সম্মিলিত কাজগুলো সে করে সবার হয়ে। সবাই তার কথা শোনেও। অফিসেও পাবেন। লীডারশীপ কোয়ালিটি বলা যায়।
তাহলে beta male ও আছে? জি আছে। যে স্রোতের সাথে চলে। দায়িত্ব নেয় না। ভাদাইম্যা টাইপের।
আর আছে omega male. 'আমার দ্বারা কিছু হবে না' এই টাইপ। হাল ছেড়ে দেয়া টাইপ।
আমরা হব alpha male. আর alpha male-এর সবচেয়ে বড় উদাহরণ কে বলেন তো? আমাদের নবীজী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। তাঁর জীবনীটা চিন্তা করেন। একজন সম্রাট, বিচারক, সেনাধ্যক্ষ, সংস্কারক। আবার একই সাথে একজন স্বামী, একজন পিতা, একজন বন্ধু, একজন বাবা। তাঁর শরীরেও ছিল একশ' পুরুষের শক্তি।
আমাদের পয়লা কোয়ালিটি হবে pro-activity. আমাদের হতে হবে আশ্চর্যরকম শান্ত। এর বিপরীত হল reactive. কথায় কথায় ছ্যাঁৎ করে ওঠা, রিয়াক্ট করা, মারতে যাওয়া, বকাবকি করা, ধমকানো। alpha maleরা হয় ভয়ংকর রকম ঠান্ডা। তাদের রাগও হয় ঠাণ্ডা, রেগে গেলে দৃষ্টি হয় শীতল, চোয়াল হয় শক্ত। ব্যস তাদের রাগ এতটুকুই। যে শত্রু না, তার সাথে এর চেয়ে বেশি না।
রাগ জমানো থাকে শত্রুর জন্য। যে আমার টেরিটরি বা ভূখণ্ড নিতে আসে। আমার দিকে যারা চেয়ে আছে, আমার উপর যারা নির্ভরশীল, তাদের উপর কেউ জুলুম করতে আসে যখন, তখনকার জন্য রাগ জমা। নবীজীকে দেখেন। উনার সাথে ব্যক্তিগত যত আক্রমণ-জুলুম, উনি মাফ করে দিয়েছেন। পুরোটা মক্কার জীবন উনি কিন্তু প্রোঅ্যাক্টিভ। কিন্তু যখন কমিউনিটি হয়েছে মদীনায়, যখন উনি সমাজপতি, রাষ্ট্রপতি; তখন দীনের উপর হামলা, মুসলিমদের উপর হামলা আর বরদাশত করেননি। তখন উনি একজন alpha male.
সুতরাং আমরা এখানে শারীরিক-মানসিক-আত্মিক সব বিষয় নিয়েই আলোচনা করব ইনশাআল্লাহ।
❤️ সুন্দরবনের মধু ❤
প্রতি কেজি ১১০০৳
হাফ কেজি ৫৫০৳
আসসালামু আলাইকুম
" আজওয়া খেজুর এর উপকারিতা"
👉 লাংস ও ক্যাভিটি ক্যান্সার থেকে শরীরকে দূরে রাখে।
👉অন্ত:সস্তা নারীর সন্তান জন্মের সময় আজওয়া খেজুর খেলে জরায়ুর মাংসপেশির দ্রুত সংকোচন প্রসারন ঘটিয়ে প্রসব হতে সাহায্য করে।
👉 ফুসফুসের সুরক্ষার পাশাপাশি মুখগহব্বরের ক্যান্সারজনিত রোগ নিরাময় করে।
👉প্রসব পরবর্তী কোষ্টকাঠিন্য ও রক্ত ক্ষরন কমিয়ে দেয় ।
👉 এতে আছে ডায়েটরি ফাইবার যা কোলেস্টোরল থেকে মুক্তি দেয়।
👉 এতে রয়েছে ৭৭.৫%কার্বোহাইড্রেট, যা অন্যান্য খাদ্যের বিকল্প হিসেবে কাজ করে।
👉 এতে আছে ৬৩ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম ও ৭.৩ মিলিগ্রাম লৌহ যা হাড়,দাঁত,নখ, ত্বক, ও চুল ভাল রাখতে সহায়তা করে ।
👉 আজওয়া খেজুর হৃদরোগের ঝুকি কমায়, হজম শক্তি বৃদ্ধি করে, লিভার ও পাকস্থলির শক্তি বৃদ্ধি করে।
👉 আজওয়া খেজুর ত্বকের উজ্জলতা বাড়ায়, চেহারাকে করে লাবণ্যময় এবং ভিটামিন এ সমৃদ্ধ এই খেজুর দৃষ্টি শক্তির জন্য গুরুত্বপূর্ন কাজ করে।
তাই সুস্থ ও সুখিময় জীবন গড়ার জন্য প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় খেজুর খাওয়া জরুরী।
ধন্যবাদ সবাইকে।।।😍😍
#আপনি_জানেন_কি?
মধুতে গ্লুকোজ ও ফ্রুকটোজ এ দুটি সরাসরি মেটাবলাইজড হয়ে যায় এবং ফ্যাট হিসাবে জমা হয় না
❤সুন্দরবনের মধু❤
৫০০ গ্রাম ৫৫০৳
১ কেজি ১১০০৳
💛ঘি💛
২৫০ গ্রাম ৪০০৳
৫০০ গ্রাম ৭৯০৳
১ কেজি ১৫৮০৳
🇯 🇺 🇲 🇲 🇦 🇲 🇺 🇧 🇦 🇷 🇦 🇰
পুরাতন গ্রাহকদের জন্য থাকছে সকল পণ্যের উপর ১০% ডিসকাউন্ট!!
নিচে ডিসকাউন্ট ব্যতিত বিক্রয় মূল্য উল্লেখ করা হলোঃ
❤সুন্দরবনের মধু❤
৫০০ গ্রাম ৫৫০৳
১ কেজি ১১০০৳
💛ঘি💛
২৫০ গ্রাম ৪০০৳
৫০০ গ্রাম ৭৯০৳
১ কেজি ১৫৮০৳
💚সরিষার তেল💚
১.৫ কেজি ৩১৫৳
পুরাতন গ্রাহকদের কদর আমরা করতে জানি,
কারণ আপনাদেরকে সাথে নিয়েই আমাদের এই পথচলা। তাই তাদের জন্য থাকছে সকল পণ্যের উপর ১০% ডিসকাউন্ট!!
নিচে ডিসকাউন্ট ব্যতিত বিক্রয় মূল্য উল্লেখ করা হলোঃ
❤সুন্দরবনের মধু❤
৫০০ গ্রাম ৫৫০৳
১ কেজি ১১০০৳
💛ঘি💛
২৫০ গ্রাম ৪০০৳
৫০০ গ্রাম ৭৯০৳
১ কেজি ১৫৮০৳
💚সরিষার তেল💚
১.৫ কেজি ৩১৫৳
ঘি নাম শুনলেই যেন মনটা ভরে যায়। গরম ভাতে একটু ঘী হলেই যেন পুরো ভাতটা নিমিষেই খাওয়া যায়। ভাতের সাথে ঘি খেলে শরীরে শক্তি থাকে দীর্ঘক্ষন। ভিটামিন এ ও ই থাকায় ঘি পুষ্টিগুণে ভরপুর। আর মন জুড়ানো ঘ্রাণ, স্বাদ আর পুষ্টি তখনি পাওয়া যায় যখন ঘি হবে খাঁটি গাওয়া ঘি, তাই না?
এখন থেকে, আমাদের কাছেই আপনারা পাচ্ছেন সুঘ্রান ও স্বাদেপূর্ণ এবং পুষ্টিগুন সমৃদ্ধ খাঁটি গাওয়া ঘি। আমাদের ঘি এর স্বাদ ও ঘ্রানেই এর আসল পরিচয়।
#খাঁটিগাওয়াঘি
#আপনি_জানেন_কি?
সরিষার তেল
Extra Virgin Mustard Oil
ঘানি ভাঙ্গাঃ ২০৫ টাকা (৯৩০ মিলি)
মেশিন ভাঙ্গাঃ ১৮৬ টাকা (৯৩০ মিলি)
পুরাতন গ্রাহকদের জন্য রয়েছে অতিরিক্ত ছাড়!!!
ক্রয় করতে, চলে আসুন ইনবক্সে।
#আপনি_জানেন_কি?
ঘিয়ের মধ্যে রয়েছে প্রাকৃতিক লুব্রিকেন্ট যা গিঁটে ব্যথা ও আর্থ্রাইটিসের সমস্যা সমাধানে কাজ করে।
ঘি (💚মহররমের অফার💙)
২০% ছাড়!!!
অফার মূল্যঃ
১ কেজি = ১২৬৪ টাকা
০.৫ কেজি = ৬৩২ টাকা
০.২৫ কেজি = ৩১৬ টাকা
এই অফার শুধুমাত্র মহররম মাসের জন্য প্রযোজ্য।
মহররম মাসের পর হতে-
প্রতি কেজি মাত্র ১৫৮০ টাকা।
তাল!
একজোড়া তাল মাত্র ৭০ টাকা!
'ভালো খাবো'তে চলছে তালের প্রি অর্ডার।
যারা নিতে চান তাদের আগামিকাল (১৬ আগষ্ট) বেলা ১২ টার মধ্যে অর্ডার করতে হবে।
ঢাকার মধ্যে নিম্নোক্ত এলাকাগুলোতে সম্পূর্ণ ফ্রী ডেলিভারী ইনশা আল্লহ্ঃ
বাড্ডা, বারিধারা, গুলশান, কুড়িল, মতিঝিল, খিলগাঁও, রাজারবাগ, মগবাজার, পল্টন, মিরপুর ১, ২, ৬, ৭, ১০, শ্যামলী, কল্যাণপুর, গাবতলী।
ঢাকার অন্যান্য এলাকাগুলোতে ডেলিভারি চার্জ ৮০ টাকা।
#আপনি_জানেন_কি?
সরিষার একাধিক প্রজাতি বিদ্যমান থাকায় আমরা তেলের ক্ষেত্রেও নিম্নোক্ত ধরণের সরিষার তেল পেতে পারিঃ
১.কালো সরিষা দানার তেল
২.হলুদ সরিষা দানার তেল
৩.কালো ও হলুদ সরিষা দানার মিশ্র তেল
#আপনি_জানেন_কি?
মধুতে গ্লুকোজ ও ফ্রুকটোজ এ দুটি সরাসরি মেটাবলাইজড হয়ে যায় এবং ফ্যাট হিসাবে জমা হয় না
'ভালো খাবো'র স্টকে এসে গেছে খাঁটি ঘি
আলহামদুলিল্লাহ।
'ভালো খাবো'র স্টকে রয়েছে সুন্দরবনের মধু। স্টক শেষের দিকে।
ঈদের আগে ডেলিভারি পেতে আগামীকাল (২৯ জুলাই) বেলা ১১ টার মধ্যে অর্ডার করুন। এর পরের অর্ডারগুলো ঈদের পরে ডেলিভারি হবে ইনশা আল্লহ্।
ঈদ উপলক্ষে ১০% ডিসকাউন্টে
৫০০ গ্রাম ৪৯৫ /=
১ কেজি ৯৯০ /=
বিদ্রঃ যারা আগে 'ভালো খাবো' থেকে যেকোন প্রোডাক্ট কিনেছেন তাঁদের জন্য রয়েছে ২০ % ডিসকাউন্টে ৮৮০/কেজি
'ভালো খাবো'র স্টকে নারকেলের সংখ্যা কম ছিলো এবং তা প্রথম দিনেই (গতকালই) স্টক আউট হয়ে গেছে।
সুতরাং নারকেলের অর্ডার না করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে।
Click here to claim your Sponsored Listing.
আমাদের উদ্দেশ্য
আমরা আর আমাদের একটি স্বপ্ন 'ভালো খাবো'।
একটি নির্ভেজাল ভালো খাবারের প্লাটফর্মের স্বপ্ন।
জাতীয় পর্যায়ে মানুষের জন্য বিশুদ্ধ খাবার সরবরাহের একটা আস্থাশীল প্লাটফর্মের স্বপ্ন...
হয়তো সময় লাগবে, একটা লম্বা সময়। যুগের বাচ্চারা যুবকে পরিণত হবে।
নিজেরা পণ্য কালেকশনে বের হয়ে, নিজেরা কোয়ালিটি যাচাই করে, নিজেরা কিনে,
নিজেরা বিক্রি করার প্রসেসে যদি আগাতে থাকি তবে যুগের বাচ্চারা বড় হয়ে, বুড়ো হয়ে মরেও যাবে এবং কালের বিবর্তনে আমরাও ইহকাল থেকে হারিয়ে যাবো কিন্তু বিশুদ্ধ প্লাটফর্ম হয়তো আর গড়ে উঠবেনা। আর যদি হয় তবে মাথা উঁচু করে কিছুটা উঠতে পারবে হয়তো কিন্তু কোটি জনতার স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তা করতে সেটি অক্ষম হবে এটাই স্বাভাবিক। কারনটা বুঝতে পারছেন যে দশের লাঠি একের বোঝা। কয়েকজন মানুষ মিলে কোটি লোককে সার্ভ করা যায়না, গেলেও সেটা পরিমিত হয়না।
এজন্য জাতীয় পর্যায়ে অন্যান্যদেরও এগিয়ে আসা দরকার এখানে। সমাজের সৎ ব্যবসায়ীদের একত্রিত হবার প্রয়োজন। কোন নির্দিষ্ট এলাকায় একত্রিত হওয়ার দরকার নেই বরং মনস্তাত্ত্বিকভাবে সততার জায়গা ঠিক রেখে রিমোটলি কানেক্টেড থাকা। আমরা চাই তাঁরা ব্যবসা করুক লাভবান হোক, গনমানুষও ভালো খাক। এটাই আমাদের পরিষ্কার উদ্দেশ্য, আমাদের মিশন, একটি সুস্থ থাকার আন্দোলন। মানুষের ব্যবসায়িক সততা শুধু মাত্র মৌখিক নয় বরং সে ইচ্ছা করলেও যেন ভেজাল মিশাতে না পারে এজন্য এখানে আমরা প্রযুক্তির শক্ত ব্যবহার করবো ইংশা আল্লহ্ তায়ালা।
ওয়েব প্লাটফর্ম এখন ডেভেলপমেন্ট ফেজে রয়েছে। এবছরে প্লাটফর্ম রেডি হলে আগামী বছর থেকে Blockchain technology implemented ইউজার অ্যাকাউন্ট ওপেন করা হবে ব্যবসায়ীদের জন্য ইংশা আল্লহ্।
সৎ ব্যবসায়ীদের একটা ভালো প্লে গ্রাউন্ড হবে আমরা আশাবাদী।
সবকিছু আল্লহ্'র ইচ্ছা। তিনি চাইলেই হবে, তিনি না চাইলে কিচ্ছু হবেনা।
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
Mirpur
1216
Mirpur
Mirpur, 1216
Assalamu Alaikum shobaike, 'Khabo Bhalo' team er pokkho theke shobaike shubechcha. Muloto apnader s
Mirpur Milk Vitta Road
Mirpur, 1212
রোগ আপনার নিরাময় আমাদের।ব্যাবসা নয় সেবাই আমাদের উদ্দেশ্য। আমাদের ওষুধগুলো বিদেশ থেকে আমদানিকৃত।
House : 02, Road : 02, Block : G, Section/02, Dhaka/1212
Mirpur, 1216
We Import Samyang brand noodles from Korea. We have been doing business with reputation in Bangladesh for the last 6 years. We distribute these noodles in different Super Shop.
14/2 Al-Modina Road, Ahmond Nagor, Mirpur 1
Mirpur, 1216
We started our journey with quality product assurance.
Mirpur
Some hardworking people of SHOTEJPUR are working to meet their own needs from the best crops of their production and give the extra to urban you! Just tell us what is needed at any...