Dreamz

আসসালামু আলাইকুম। সুস্বাদু হোমমেইড ফুড আপনাদের হাতে তুলে দিতে পারাটাই আমাদের সফলতা।

Photos from Dreamz's post 17/11/2023

তিনটি খাদ্যদ্রব্য স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে অপরিসীম অবদান রাখে। সেগুলো হল, মধু, কিসমিস ও আদা।

❐ প্রখ্যাত তাবেঈ, হাফিযুল হাদীস ইমাম ইবনে শিহাব আয যুহরী রহ. (মৃত্যু: ১২৪হিজরী) প্রচুর পরিমাণ মধু পান করতেন। তিনি বলতেন, “মধু স্মৃতি শক্তি প্রখর করে।”

❐ তিনি আরও বলেন,
من أحب أن يحفظ الحديث فليأكل الزبيب
“যে হাদীস মুখস্থ করতে চায় সে যেন কিশমিশ খায়।”

❐ ইমাম ইবনুল কাইয়েম রহঃ বলেন, “আদার একটি উপকারিতা হল, এটি স্মৃতি শক্তি বৃদ্ধি করে।” (তিব্বে নববী, ইমাম ইবনুল কাইয়েম রহ.)

-আব্দুল্লাহিল হাদী বিন আব্দুল জলীল
দাঈ, জুবাইল দাওয়াহ সেন্টার , সৌদি আরব।

Photos from Dreamz's post 16/11/2023

আছে কি কেউ একটু রহমতের কাঙাল?

আবু হুরায়রা (রাযি.) থেকে বর্ণিত যে, তিনি বলেন : রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি আমার প্রতি একবার দরুদ পাঠ করবে, আল্লাহ তার প্রতি দশবার রহমত বর্ষণ করবেন।’

[সহিহ মুসলিম, হাদিস নং ৭৯৭]

আলী ইবনে আবু তালিব (রাযি.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন : রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, ‘কৃপণ সেই ব্যক্তি, যার নিকট আমার উল্লেখ করা হলো কিন্তু সে আমার উপর দরুদ পাঠ করল না।

Photos from Dreamz's post 14/11/2023

🤣🤣চা*পা মারার গল্প 🤣🤣

তিন ইঁদুর নিজেদের বীরত্বের গল্প করছে-😳

প্রথম ইঁদুর : জানিস, সেদিন আমি এক বোতল ইঁদুর মারার বি**/ষ খেয়ে ফেলেছি, অথচ আমার কিছুই হয়নি।☹️

দ্বিতীয় ইঁদুর : কিছুদিন আগে আমি একটা ফাঁ*দে আটকা পড়ে গেছিলাম। ফাঁ*দটা ভে*ঙে বেরিয়ে এসেছি।

তৃতীয় ইঁদুর : তোরা গল্প করো, আমি আজ উঠি। বাড়ি ফিরে আবার পোষা বিড়ালটাকে খাবার দিতে হবে🐸🐸

🤣🤣🤣🤣🤣

ইঁদুর গুলো তো চা*পা মারলো এবার আপনাদের পা*লা সবাই একটা করে চা*পা* মারার কথা বলে যান
কালেক্ট

Photos from Dreamz's post 13/11/2023

আপনি কেমন জীবনসঙ্গী কামনা করেন? কেমন সন্তান গড়ে তুলতে চান?

নাজিমুদ্দিন আইয়্যুব। তিনি একটা লম্বা সময় পর্যন্ত অবিবাহিত ছিলেন। তার ভাই আসাদুদ্দিন তাকে একদিন প্রশ্ন করলেন, হে ভাই! তুমি কেন বিবাহ করছো না? নাজিমুদ্দিন তাকে বললেন, আমি আমার জন্য উপযুক্ত কাউকে পাইনি।

আসাদুদ্দিন বললেন, আমি কি তোমার জন্য একটি প্রস্তাব দিব? নাজিমুদ্দিন জিজ্ঞেস করলেন, কার ব্যাপারে প্রস্তাব রাখতে চাচ্ছেন?
আসাদ উদ্দিন বললেন, সেলজুক সাম্রাজের বাদশার রাজকন্যা অথবা প্রধান ওজিরের কন্যার ব্যাপারে বলছি।

নাজিমুদ্দিন বলেন, তারা কেউই আমার যোগ্য নয়। এই কথা শুনে তার ভাই আশ্চর্য হলেন এবং জিজ্ঞাস করলেন, তাহলে কে তোমার উপযুক্ত? নাজিমুদ্দিন উত্তর দিলেন,

"আমি একজন সালিহা জীবনসঙ্গিনী কামনা করি, যে আমাকে হাত ধরে জান্নাতে নিয়ে যাবে। আর তার গর্ভ থেকে আমার ঘরে এমন এক সন্তান জন্ম নিবে, যাকে সে উত্তমরূপে প্রতিপালন করবে। আমাদের সন্তান যুবক বয়সে উপনীত হবে। সে হবে সুদক্ষ অশ্বারোহী। সে-ই বাইতুল মাকদিসের স্বাধীনতা উম্মাহর কাছে ফিরিয়ে আনবে।"

আসাদুদ্দিন এবার আর আশ্চর্য হলেন না। তিনি জিজ্ঞাস করলেন, তুমি এমন মেয়ে কোথায় পাবে? নাজিমুদ্দিন বললেন, যে আল্লাহর জন্য একনিষ্ঠভাবে নিয়ত রাখে, আল্লাহ তাকে দান করেন।

তারপর কোন একদিন নাজিমুদ্দিন তিকরিত ( ইরাকের একটি শহর) এর কোন এক মসজিদে একজন শাইখের মজলিসে ছিলেন। এমন সময় একজন যুবতী এসে দেয়ালের আড়াল থেকে ঐ শাইখকে ডাকতে লাগলেন। ঐ শাইখ নাজিমুদ্দিন থেকে অনুমতি নিয়ে যুবতীর ডাকে সাড়া দিলেন। মসজিদের শাইখ যুবতী মেয়েটিকে বলল, তোমাকে বিয়ের প্রস্তাব দেয়ার জন্য বাড়িতে যেই ছেলেটিকে পাঠিয়েছিলাম, তাকে ফিরিয়ে দিলে কেন? যুবতী উত্তর দিল, শাইখ! ছেলেটি মর্যাদা আর সৌন্দর্যের ক্ষেত্রে উত্তম হলেও আমার জন্য উপযুক্ত না। শাইখ বলল, তাহলে তুমি কেমন ছেলে চাও? যুবতী মেয়েটি উত্তরে বলল,

"আমি এমন একজন যুবককে কামনা করি, যিনি আমাকে হাত ধরে জান্নাতে নিয়ে যাবেন। আর আমার গর্ভে তার এমন এক সন্তান জন্ম নিবে, যে হবে অভিজ্ঞ অশ্বারোহী। সে বাইতুল মাকদিসকে মুসলিম উম্মাহর অধীনে ফিরিয়ে আনবে।"

আল্লাহু আকবার! হুবহু এই কথাটাই তো নাজিমুদ্দিন তার ভাইকে বলেছিল। নাজিমুদ্দিন সৌন্দর্য আর মর্যাদার অধিকারী অনেক মেয়েকে প্রত্যাখ্যান করেছে। আর এই মেয়েও এরকম অনেক ছেলের প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়েছে। আবার তাদের উভয়ের উদ্দেশ্যও এক।

নাজিমুদ্দিন এই সুযোগ হাতছাড়া করতে চাইলেন না। তিনি দাঁড়িয়ে গিয়ে শাইখকে ডেকে বললেন, শাইখ! আমি এই মেয়েকে বিবাহ করতে চাই। শাইখ বললেন, আরে এই মেয়ে গ্রামের সবচেয়ে দরিদ্র ঘরের সন্তান। নাজিমুদ্দিন বললেন, এটাই সেই মেয়ে যাকে আমি কামনা করি।

নাজিমুদ্দিন সেই মেয়েকে বিবাহ করলেন। তাদের ঘরে একজন সন্তান জন্ম নিল। সেই সন্তান মহান বীর যোদ্ধা হয়ে বাইতুল মাকদিসকে মুসলিমদের অধীনে ফিরিয়ে আনলেন। তিনিই হলেন সালাউদ্দিন আইয়্যুবি রহিমাহুল্লাহ।

এটাই আমাদের ঐতিহ্য। আমাদের সন্তানদের এই শিক্ষাই দেয়া উচিত।

মূল: আলি সাল্লাবি হাফিজাহুল্লাহ
অনুবাদ: ইফতেখার সিফাত হাফিজাহুল্লাহ

Photos from Dreamz's post 12/11/2023

||সন্তানের সাথে এভাবে কথা বলার অভ্যাস গড়ুন||

১। আপনার সন্তানকে এভাবে বলবেন না: উঠো, নামাজ পড়ো, নইলে তুমি জাহান্নামে যাবে।
বরং বলুন: আসো আমরা একসাথে নামাজ পড়ি, যাতে আমরা জান্নাতে একসাথে থাকতে পারি।

২। আপনার সন্তানকে বলবেন না: তোমার রুমটি গোছাও। এবং ময়লা আবর্জনা পরিস্কার করো।
বরং বলুন: তোমার রুম গোছাতে আমার সহযোগীতা প্রয়োজন? তুমি তো সবসময় পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা পছন্দ করো মাশাআল্লাহ।

৩। আপনার সন্তানকে বলবেন না: ঘরে বা রাস্তায় বল নিয়ে খেলবে না। বরং বলুন: মাঠে খেলাধুলা কত আনন্দের তাই না?

৪। আপনার সন্তানকে বলবেন না: উঠো, পড়াশুনা করো এবং খেলাধুলা ছাড়ো, কারণ পড়াশোনা করা খেলাধুলার চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ।
বরং বলুন: তুমি যদি তোমার পাঠ তাড়াতাড়ি শেষ করো, তাহলে তুমি তোমার ইচ্ছেমত খেলতে পারবে।

৫। আপনার সন্তানকে বলবেন না: খাওয়ার পর হাত ধুতে ভুলবে না।
বরং বলুন: তোমার ধোয়া হাতের ঘ্রান আমার খুব ভালো লাগে।

৬। আপনার সন্তানকে বলবেন না: দেয়ালে রং দিয়ে আঁকাআঁকি করো না।
বরং বলুন: কাগজে আঁকতে থাকো এবং তোমার অঙ্কন শেষ হলে আমি দেয়ালে ঝুলিয়ে দিবো।

৭। আপনার সন্তানকে বলবেন না: এগুলো কি অঙ্কন করেছো?!
বরং বলুন: আমি তোমার অঙ্কন অনেক পছন্দ করি। তোমার রং এর ব্যবহারও অত্যন্ত দারুণ। তোমার লাল টকটকে সূর্য অঙ্কনটি আমার বেশ পছন্দ হয়েছে। এত সুন্দর কি করে আঁকো আমাকে একটু বলবে?

৮। আপনার সন্তানকে বলবেন না: বাম কাতে ঘুমাবে না।
বরং বলুন: জানো, আমাদের রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের ডান কাত হয়ে ঘুমানো শিখিয়ে গেছেন। আমাদের ডান কাতে ঘুমানো উচিত।

৯। আপনার সন্তানকে বলবেন না: বোকা, এত সহজ একটি প্রশ্নের উত্তর দিতে পারলে না কেন?
বরং বলুন: তোমার উত্তরটি ঠিক হয়েছে। তবে এ প্রশ্নটির উত্তর আরো সুন্দর করতে তোমার সাহায্যের প্রয়োজন ছিল। দ্বিতীয় প্রশ্নটি দেখো তো সুন্দর করে উত্তর করতে পারে কি না? তুমি খুব মেধাবী। আমার বিশ্বাস তুমি পারবে।💕
-আরবি থেকে অনুবাদ

Photos from Dreamz's post 11/11/2023

মনটা বিষন্ন,ভীষণ বিষন্ন।
ঘটনাটা হলো-
বয়স ২৭, ৮ বছরের বিবাহিত জীবন।বিয়ের পর সাড়ে ছয় বছরের চেষ্টায় প্রথমবার মা হতে যাচ্ছেন।৩৬+ সপ্তাহের গর্ভবতী। বারবার চেয়েছিলেন শুরু থেকেই ডাক্তার দেখাতেন।কিন্তু,শ্বাশুড়ি-ননদ-ননাস-খালাশ্বাশুড়ি মানা করেছেন।এজন্য স্বামীও উনাদের অমতে ডাক্তার দেখান নি।কোনো টেস্টও করাননি।বউ বারবার অনুরোধ করেছে, কিন্তু শ্বশুরবাড়ির লোকজন বলছিল,"বুড়া বেডির বাচ্চা হইবো,কত্ত ঢং করে।আমাদের তো তোমার বয়সে ৩-৪ টা বড় বাচ্চা ছিল।আমরা ডাক্তার দেখাইনি।তাতে কি আমাদের বাচ্চা হয়নাই!"শেষপর্যন্ত মেয়ে ঘরেই উনাদের কথামতো চলতে থাকলো।আজ আসলো আমার কাছে আল্ট্রাসনোগ্রাফী করতে।সাথে শ্বশুরবাড়ির মুরুব্বীরা। কারন,সবাই জানতে চায় "ছেলে নাকি মেয়ে হবে"?
প্রোব পেটে দিয়েই আঁতকে উঠলাম।বারবার দেখছিলাম আর রোগীর কাছে হিস্ট্রি নিচ্ছিলাম যে কোনো ডাক্তার দেখিয়েছেন কিনা,এর আগে আল্ট্রা করেছেন কিনা,আয়রন,ক্যালসিয়াম খাচ্ছেন কিনা।
সবগুলো উত্তর আমাকে হতাশ করে দিলো।উত্তর ছিলো " না"।সাথে সাথে ননাস বলে উঠলো,"বুড়াবেডির বাচ্চা হইবো,এমনেই ভালা হইবো। আর আমরা তো খাওয়াই।আলগা ক্যালসিয়াম লাগতো না।"
আমি মোটেও অবাক হয়নি।বাড়ির বউদের প্রায় ৯০% শ্বশুরবাড়ির লোক এলিয়েন ভাবে।তাদের সাথে অন্যরকম ব্যবহার করে।সে নিয়ে আরেকদিন লিখবো।
তো,যা ঘটলো প্রায় নয়মাসের বাচ্চার মাথার হাড় তৈরি হয়নি।শুধু মগজ,চোখ,নাক,মুখ আছে।যেটাকে মেডিকেলের ভাষায় বলি " "
তারপর উনাদের সব বুঝিয়ে বললাম।এবং আবারও কনফার্মেশনের জন্য অন্য রেডিওলজিস্টের কাছে রেফার করলাম।মায়ের চোখ-মুখ ভুলার মতো নয়।ফ্যাকাসে হয়ে গেছে।শ্বশুরবাড়ির লোকজনরা ততক্ষণে বলা শুরু করেছে,"বুইড়া বয়সে বাইচ্চা হইলে এমনই তো হইবো"
মেয়েটা আমাকে কান্না করে বলে উঠলো, "ম্যাডাম, যে ওষুধ দিবেন অইটাই খাব।আমারে সবাই না করলেও খাব।ম্যাডাম জানেন,আমারে পেটে বাচ্চা আসার পর একদিনও পেট ভইরা কেউ খাইতে দেয় নাই।বাচ্চা নাকি বেশি বড় হইয়া যাইবো।আমার ক্ষুধা লাগলেও আমাকে বলে,পানি খাইতে।" আমি নির্বাক হয়ে বসে রইলাম। যাইহোক,বুঝিয়ে পাঠালাম। কিন্তু সারাটাদিন মনটা অনেক খারাপ হয়ে আছে।এখনো এত মধ্যযুগীয় টর্চার চলে ভেবে খারাপ লাগছে।বাচ্চাটাকে নিয়ে মা-বাবা সহ সবাই অনেক স্বপ্ন দেখেছেন। কিন্তু এই বাচ্চা জন্ম নিলে কিছুক্ষণ পরই মারা যাবে।কয়েকমাস আগে ধরা পড়লেও মায়ের জন্য কমব্যথার হতো।এখন তো পুরো ডেলিভারি ব্যথা সহ্য করে জন্ম দিবে।কিন্তু ফলাফল!!
মেয়েদের বলছি,দয়া করে আপনাদের জীবনের গুরুত্বপূর্ণ ডিসিশন ননদ,ননাস,মাসি-পিসিশ্বাশুড়ি,পাশের বাসার ভাবী সহ যারা অনুচিত কথা বলে তাদের কথা শুনে পরিবর্তন করবেন না।যদি আপনি মনে করেন যে আপনি আপনার জায়গায় ঠিক আছেন, আপনি সেটাই করবেন।নিজের বাচ্চা,নিজের স্বাস্থ্য সবার আগে।এসব টক্সিক মানুষকে প্রয়োজনে জানাবেন না যে,আপনি গর্ভবতী। এরা জীবন কঠিন করে দেয়।এজন্য আমার বাবা সবসময় বলেন, "মেয়েদের নিজের পায়ের নিচে মাটি শক্ত করে বিয়ে করা উচিত।খুটি শক্ত থাকলে, মেয়েদের জীবনের ভোগান্তি কমে।"
সবাই ভালো থাকুন,সচেতন থাকুন।
ধন্যবাদ।

ডাঃঅনামিকা আচার্য্য।

Photos from Dreamz's post 09/11/2023

প্রাচীন গ্রীসে সক্রেটিসের প্রজ্ঞার খ্যাতি ছিলো। একদিন কেউ তার কাছে এসে বললো -

--- আপনি কি জানেন আমি আপনার বন্ধু সম্পর্কে কি শুনেছি?

সক্রেটিস লোকটিকে থামিয়ে বললেন, "আমার বন্ধু সম্পর্কে আমাকে কিছু বলার আগে তোমাকে তিনটি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে"।

-- মাত্র তিনটি প্রশ্ন? বেশ বলুন,

প্রথম প্রশ্ন, " তুমি আমায় যা বলতে চাও তার সত্যতা নিজে যাতাই করেছো?" (TRUTH)

-- না, আমি শুধু শুনেছি।

খুব ভালো! সুতরাং, এটি সত্য কিনা তা তুমি জানো না। আমরা দ্বিতীয় প্রশ্ন। "তুমি আমার বন্ধু সম্পর্কে আমাকে যা বলতে চাও, এটা কি ভাল কিছু?"(KINDNESS)

-- না, একদম না।

তাহলে তুমি ভালো কিছু বলতে চাও না। বেশ, আমার তৃতীয় প্রশ্ন হলো এর উপযোগিতা আছে বা দরকারি কি?(UTILITY)

-- সত্যিই নেই।

সুতরাং, উপসংহার, তুমি আমাকে যা বলতে যাচ্ছ তা সত্য নয়, ভালও নয়, দরকারীও নয়। কেন, তাহলে আমাকে এই কথা বলতে চেয়েছিলে?

"গসিপ একটি খারাপ জিনিস। শুরুতে এটি উপভোগ্য এবং মজার মনে হতে পারে, কিন্তু শেষ পর্যন্ত, এটি আমাদের হৃদয়কে তিক্ততায় পূর্ণ করে এবং আমাদেরকেও বিশুদ্ধ বিষে ডুবিয়ে দেয়!"

(Copied)

Photos from Dreamz's post 08/11/2023

🌹কিছু ভালো কথা জেনে নিই🌹

-একদিন হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) হযরত আলী (রাঃ) কে বলেছিল "ঘুমাতে যাওয়ার আগে ৫টি কাজ প্রতিরাতে করবে"
১..৪ হাজার দিনার সদকা করবে।
২..একটি কুরআন খতম করবে।
৩..জান্নাতের মূল্য পরিশোধ করবে।
৪..দুজন ব্যক্তি যদি দুজনের উপর রাগ করে থাকে তাইলে সেই রাগ ভাঙ্গিয়ে তাদেরকে খুশি করে তুলবে।
৫..একবার হজ্জ করবে, তারপর ঘুমাতে যাবে।
---হযরত আলী (রাঃ) তখন বললেন "হে রাসূলুল্লাহ! এটা তো মনে হচ্ছে অসম্ভব,আমি এই পাঁচটি কাজ কিভাবে করতে পারবো?
--তখন হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বললেন
১.. "সূরা ফাতিহা ৪বার পড়লেই চার হাজার দিনার সদকা করার সমপরিমাণ সাওয়াব পাবে"💞
২.. "সূরা ইখলাস ৩বার পড়লে একটি কুরআন খতমের সাওয়াব পাবে"💞
৩.. "তিনবার যেকোনো একটি দরুদ শরীফ পড়বে, তাহলে জান্নাতের মুল্য পরিশোধ করার সমপরিমাণ সাওয়াব পাওয়া যাবে। যেমন সবচেয়ে ছোট দরুদ শরীফ হচ্ছে "সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম"💞
৪.."যেকোনো ইস্তাগফার বা আস্তাগফিরুল্লাহ ১০বার পাঠ করলে দুজন অখুশি মানুষকে খুশি করার সমপরিমাণ সাওয়াব পাবে"💞
৫.."সর্বশেষ কালেমা শাহাদত চারবার পাঠ করলে একটি হজ্জ সমপরিমাণ সাওয়াব পাওয়া যাবে"💞

Photos from Dreamz's post 07/11/2023

একটি অসাধারণ সুন্দরী যুবতী
একটা ওষুধের দোকানের সামনে
চুপ করে দাঁড়িয়ে ছিল।
মনে হচ্ছিল যেন সে দোকানের
ভীড় কমার অপেক্ষায় ছিল।
দোকানের মালিক তার দিকে
বেশ সন্দেহের দৃষ্টিতে
তাকাচ্ছিল মাঝে মাঝে।
ভাবছিল, সে এমন কিছু জিনিস
কিনতে এসেছে সেটা নিতান্ত
গোপনীয়। কারো সামনে সে বলতে
বোধহয় লজ্জা বোধ করছে।
ভেবেই যাচ্ছে আর নিজেও
চাইছে যেন ভীড়টা তাড়াতাড়ি
কমে যায়।
ওষুধের বিক্রী কমে কমুক, সুন্দরী
যুবতীটির কী প্রয়োজন আর সেটা
সে মেটাতে পারবে কিনা, সেই
ভেবেই তার হাঁকপাকানি
অবস্থা।
যাই হোক, অনেকক্ষণ দাঁড়ানোর
পর অবশেষে দোকানটা একটু
ফাঁকা হল।
কোন গ্রাহকই আর ছিলনা।
মেয়েটি দোকানে ঢুকল আর
মালিককে একটু আস্তে ঈশারায়
ডাকল, একেবারে মৃদু সুরে সলজ্জ
ভঙ্গীতে একটা কাগজ দোকান-
মালিকের দিকে এগিয়ে দিল আর
অতি সুরেলা ভঙ্গীতে, প্রায়
ফিসফিস করে বলল,
“কাকু, আমার না........আমার না......কি যে বলি.......
আমার না এক ডাক্তারের সঙ্গে
বিয়ে পাকা হয়ে গেছে। আর আজ
না ওনার প্রথম চিঠি পেয়েছি।
ডাক্তারদের হাতের লেখা তো
আপনারাই পড়তে পারেন, তাই
একটু এটা পড়ে শোনাবেন?আমি
কিচ্ছু বুঝতে পারছিনা কাকু।

Photos from Dreamz's post 06/11/2023
Photos from Dreamz's post 06/11/2023

The Power Of " সূরা মূলক

" মনে করুন , আপনি মারা গেছেন ! আপনার জানাজার নামাজ শেষ ! আপনাকে কবরে রাখা হলো ! আপনি অপেক্ষা করতেছেন মুনকার নাকির ফেরেশতার জন্য ! কিন্তু , তাঁরা আসছে না ! অথচ জান্নাতের সুঘ্রাণ পাওয়া শুরু করেছেন আপনি ! একটু পরেই– কবরের সাথে জান্নাতের একটি সুড়ঙ্গপথ তৈরি হয়ে গেলো ! আপনি ভাবলেন , এ কেমন কথা ! প্রশ্ন - উত্তর কই !? তখন আপনার মনে পড়ল— ' প্রতি রাতে সূরা মূলক পাঠ করলে কবরে প্রশ্ন উত্তরের ঝামেলা নাই ! কবর আজাবেরও কোনো চান্স নাই ! অতঃপর , রেশমী চাদরের নরম বিছানায় গা এলিয়ে দিয়ে আপনি বললেন- · ' আলহামদুলিল্লাহ ' !

~ ( তিরমিজি -২৮৯০ এর সহীহ অংশ থেকে )।

Photos from Dreamz's post 05/11/2023

চোখ ভিজে গেলো.…….

খাদিজা (রাঃ) এর মৃত্যুর পর প্রায় প্রতি রাতেই আয়িশা (রাঃ) এর ঘুম ভেঙে গেলে, উঠে এসে দেখতেন রাসুল (সাঃ) কান্নারত অবস্থায় আল্লাহর কাছে মিনতি করছেন,
হে আল্লাহ! যখন শেষ বিচারের দিন ছেলে বাবাকে চিনবে না,বাবা ছেলেকে চিনবে না,স্বামী স্ত্রীকে আর স্ত্রী স্বামীর চেহারা দেখে বিস্তৃত হবে তখন যেনো আমি আমার আমার প্রিয়তমা স্ত্রী খাদিজাকে চিনতে পারি এবং তাঁকে দেখে যেন বিস্মৃত না হই।

খাদিজা (রাঃ) গোশত খেতে পছন্দ করতেন।যদিও খুব কম সুযোগ হতো।কিন্তু কখনো হঠাৎ কোন উট, দুম্বা কিংবা খাসির গোশতের ব্যবস্থা হতো,তিনি তৃপ্তি করে খেতেন। উনার মৃত্যুর পর রাসুল (সাঃ) যখনি কোন গোশত হাদিয়া পেতেন কিংবা কোনোদিন হঠাৎ কোন
পশু জবাই হতো, তখন রাসুল (সাঃ) খুব যত্নে এক ভাগ মাংস সরিয়ে রাখতেন।

সেটা একটা পোটলায় ভরে মদীনার রাস্তায় চোখ মুছতে মুছতে হাটঁতেন, প্রিয়তমা খাদিজা (রাঃ) এর কোন পুরনো বান্ধবীর দেখা পান কিনা,,, সেই আশায়। কোনো বান্ধবীকে দেখলে, পোটলাটা দিতেন।

লিখার সময় কেঁদেছি। আল্লাহ সকল হালাল সম্পর্কে বারাকাহ দান করুক।
প্রত্যেক সংসারকে আল্লাহ ভালবাসা এবং স্নেহের আঁচলে আবৃত করুক.... আমীন

Photos from Dreamz's post 04/11/2023

নামাজ আপনাকে শক্তিশালী করে তুলবে।

কখনোই নামাজ ছেড়ে দিবেন না। যদি নামাজের পবিত্র অনুভূতি অন্তরে অনুভব না করেন, তবুও পড়ুন, যদি অলসতা লাগে, তবুও পড়ুন, যদি ইচ্ছে না করে,তবুও পড়ুন। মন যদি অন্য কিছুতে আচ্ছন্ন হয়ে থাকে, তবুও পড়ুন।
আল্লাহ তাআলা আমাদের সবাইকে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ার তাওফীক দান করুন আমীন।

Photos from Dreamz's post 03/11/2023

-যেখানেই থাকুন,
পড়ুন আস্তাগফিরুল্লাহ্ 🖤

▪️"আস্তাগফিরুল্লাহ্" অর্থ আমি আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি।সবচেয়ে ছোট ইস্তেগফার।অথচ কতো শক্তিশালী! যারা নিয়মিত এই তাসবিহ্ পাঠ করেন তাদের কল্পনায় থাকা অসম্ভব দোয়াগুলো সম্ভব দেওয়ার দায়িত্ব স্বয়ং আল্লাহর।যারাএর কারামাহ্ বুঝেছেন তাঁরা একে কারামাতের তাসবিহ্ও বলে থাকেন।এমনও অনেকে আছেন আস্তাগফিরুল্লাহ পড়তে পড়তে মুস্তাজাবুদ দাওয়া হয়ে গেছেন।

▪️হতাশায় ভূগছেন?অভাবে আছেন?গোনাহের কাজে অভ্যস্ত?উত্তম জীবন সঙ্গী খুঁজছেন?দোয়া কবুল হচ্ছেনা?পড়ুন;আস্তাগফিরুল্লাহ,আস্তাগফিরুল্লাহ,আস্তাগফিরুল্লাহ।
এই তাসবিহ সম্পর্কে আমাদের নবী(সাঃ) বলেন,"সুসংবাদ তার জন্য যে তার আমলনামায় অনেক ইস্তেগফার পেয়েছে।"
আপনি সর্বাবস্থায় এই তাসবিহ্ পড়তে পারেন শুধু ওয়াশরুম বাদে।বসে,শুয়ে,কাজ করতে করতে,হাঁটতে,গাড়িতে পড়তে পারেন আস্তাগফিরুল্লাহ।এর উচিলায় যখন একদিন মহান রব্বুল আলামীন আপনার দোয়া কবুল করে নিবেন,সেদিন আপনার চোখজোড়া ভিজে উঠবে আনন্দের অশ্রুকনায়, ইনশাআল্লাহ্।

▪️সেদিন হয়তো মনের অজান্তে বলে উঠবেন- "আমিতো তোমাকে ডেকে কখনো নিরাশ হইনি প্রভূ!" [সূরা মারইয়াম:৪]

Photos from Dreamz's post 02/11/2023

বাজারে সব কিছুর এত দাম মাঝে মাঝে যেন দিশা হারিয়ে ফেলি, যে খাবার গুলি আগে মধ্যবিত্তের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে ছিল তা-ও যেন আজ আকাশচুম্বি। আয় ব্যায়ের কোন সামঞ্জস্য নেই। বাজারে গেলে অংক কষে সব কিছু কিনতে হয়। অনেক প্রয়োজন না হলে কিছু কিনতে ইচ্ছে করেনা। প্রয়োজন গুলোকেও দিন দিন কেটে ছেটেঁ ছোট থেকে ছোট করে ফেলছি। যেটুকু না হলেই নয় সে টুকুই শুধু কিনি।পরিস্থিতি এত খারাপ হবে কখনো ভাবিনি।মাঝে মাঝে ভাবি আমার যদি এই অবস্থা হয় তাইলে যারা নিন্ম আয়ের মানুষ তাদের কি অবস্থা চলছে⁉️⁉️⁉️

Photos from Dreamz's post 01/11/2023

একজন বাবা তার সন্তানের কাছে কেমন, তা নির্ভর করে তিনি স্বামী হিসেবে তার স্ত্রীর সাথে কেমন আচরন করছেন তার উপর।

সন্তানেরা মায়ের চোখ দিয়েই বাবাকে দেখে। একজন স্ত্রী তার স্বামীকে শ্রদ্ধা করলে, ভালবাসলে... সন্তানেরাও বাবাকে ভালবাসতে শেখে, শ্রদ্ধা করে। একজন স্ত্রী তার স্বামীকে ঘৃণা করলে, সন্তানেরাও তাদের বাবাকে আজীবন ঘৃণার চোখে দেখে।

কারন বাচ্চাদের নিজেদের বিচার বিচক্ষণতা , নিরপেক্ষভাবে বিশ্লেষণ করার ক্ষমতা তৈরী হতে অনেক বছর সময় লাগে। আর মা হচ্ছে সন্তানের মোস্ট সেইফ টু ট্রাস্ট প্লেস যা তারা জন্মের আগে থেকেই বাই ন্যাচার পেয়ে আসছে।

একজন বাবার মুল্যায়ন ১০০% নিজের কাজ দিয়ে হয় না। বরং, মা কিভাবে বাবাকে সন্তানদের সামনে উপস্থাপন করছেন তার আলোকেই নির্ধারিত হয়। সন্তানেরা মায়ের চোখ দিয়েই বুঝে নেয়, বাবা কি হিরো নাকি ভিলেন।

তাই আপনার ঘরের বউটার কাছে একজন ভালো মানুষ হবার চেস্টা করুন

আপনার নার্সারি টু হাই স্কুল গোয়িং বাচ্চা যদি আপনাকে ভিলেন/হিরো ভেবে চলে এতে ৯০% আপনার স্ত্রীর প্রভাব হয়েছে। ১০% আপনার।

#কপি

Photos from Dreamz's post 31/10/2023

পাত্রের মা : তোমার চোখের এই অবস্থা ক্যান? কী কাজ করো? কাজের কী খুব বেশি চাপ?

আমি: হুম আন্টি অনেক চাপ😞। দিন রাত চব্বিশ ঘণ্টাই কাজ।

পাত্রের মা: কী কাজ করো তুমি?🙄

আমি: আন্টি আমি দিন রাত এককরে ফেসবুকে গল্প পড়ি 🤣🤣🤣।

কপি

Photos from Dreamz's post 30/10/2023

আমার কাছে কুরআানের সবচেয়ে কষ্টদায়ক আয়াত হলো সূরা কাসাস এর এই আয়াতটি -

"আপনি যাকে ভালোবাসেন, ইচ্ছা করলেই তাকে হেদায়াত করতে পারবেন না।আল্লাহ যাকে ইচ্ছা হেদায়াত দান করে থাকেন!"
~ [সূরা-কাসাসঃ ৫৬]

যতবার এই আয়াত এর মর্মটা উপলব্ধি করি ততবার চোখের পানি ঝড়ে! দুনিয়াতে আমরা নিজের আপনজনকে খুব বেশীই ভালবাসি, হয়তো অনেক সময় নিজের থেকেও কাউকে বেশিই ভালবেসে ফেলি, তাদের হেদায়েতের জন্য প্রতিনিয়ত দু'আ করি কিন্তু ফলাফল তাদের হেদায়েত নসিব হয়না!

হেদায়েত অনেক দামি নিয়ামত স্বয়ং আল্লাহ সুবাহানাহু ওয়া তা'আলার পক্ষ থেকে আসে! আর দুনিয়াতে হেদায়েত পাওয়া এবং হেদায়েতের পথে টিকে থাকতে পারা পরকালের জন্য নিশ্চয় সুসংবাদ!

এজন্যই আল্লাহ সুবাহানাহু ওয়া তা'আলা বলেছেন, তিনি যাকে ভালবাসেন তাকে হেদায়েত দান করেন, যাকে ইচ্ছা তাকে সেখানে আমি আপনি কাঁদলেও কি! আহ! কতশত আহাজারি, কত বুঝানোর ব্যর্থ চেষ্টা ভালবাসার মানুষগুলো যেন বুঝে দুনিয়াটা ক্ষনিকের এখানে সবদিক দিয়ে কেউ পরিপূর্ণ নয়! একদিন মরতে হবে! দুনিয়া নয় বরং দুনিয়াতে বেঁচে থেকে জান্নাতের চিন্তা করে নফসকে পরাজিত করতে হবে! মন যা চাই তা করা যাবেনা বরং কুরআান হাদীস যেটা বলে সেটাই মানতে হবে! তবেই তো আমরা সফল হবো।

হে আমার রব! আপনি সবাইকে হেদায়েত দান করুন। আমীন।
কপি

Photos from Dreamz's post 29/10/2023

কালেক্ট

ঝুমঝুমিয়ে বৃষ্টি হচ্ছে। সেই সাথে একটু পর পর প্রচণ্ড জোরে বজ্রপাত। আমি ছেলে কোলে নিয়ে বসে আছি। বিদ্যুৎচমক দেখলেই তার কান চেপে ধরি, সে হালকা নড়েচড়ে আবার ঘুমিয়ে যায়। বেচারা অল্প একটু শব্দেও কেঁপে ওঠে আর তীব্রস্বরে চিৎকার করে কাঁদতে থাকে।

যদিও আমার হৃদপিণ্ডের ধুকপুকানির শব্দে তার ঘুম ভাঙে না, বরং আরো নির্ভরতায় ঘুমিয়ে কাদা হয়ে যায়। এই শব্দ শুনতে শুনতেই তো সে অনস্তিত্ব থেকে অস্তিত্বে এল!

ওর দিকে তাকিয়ে মাঝে মাঝে ভাবি, কী আশ্চর্য রকম অসহায় আর নরম হয় মানবশিশু! আর অভাবনীয় মায়া দিয়ে দেন আল্লাহ্ প্রতিটি মায়ের অন্তরে!

একজন মা তার সর্বোচ্চ শক্তিটুকু ব্যয় করে হলেও চেষ্টা করেন, সন্তানের গায়ে যেন এতটুকু আঁচ না লাগে। শিশুটির ঘুম ঘুম চোখের ফোকলা দাঁতের হাসি দেখে, সেই মা অবলীলায় ভুলে যান একে পৃথিবীতে আনার সুতীব্র যন্ত্রণার কথা!

তারপর একদিন সেই কাদামাটির দলা শিশুটি বিশাল বড় হয়ে যায়। শক্তিতে সামর্থ্যে সে মাকেও টপকে যায়। তার তখন মনেও থাকে না, এই বড় হবার পেছনে রয়েছে একজন নারীর দুয়া, অজস্র নির্ঘুম রজনী আর অবিশ্বাস্য পরিমাণের স্বার্থহীন ভালোবাসা।

যেমন আমারও মনে নেই, আমার শরীরের এক-একটি রক্তবিন্দুর জন্যেও আমার মায়ের কাছে আমি ঋণী। তারপরেও কতই না অকৃতজ্ঞ আচরণ করি আমরা মায়ের সাথে। এখন বুঝি, মায়েরা মনে হয় না সন্তানের ওপর রাগ করে থাকতে পারেন।

কিন্তু এই ‘মা’ নামক অদ্ভুত সত্ত্বাটিকেই কেন আমরা এত কষ্ট দিই? মা আমাদের কতই না ভালবাসেন! যদিও আমাদের ভেতর খুব কম সৌভাগ্যবান সময়মতো মায়ের ভালোবাসার মর্যাদা দিতে পারেন।

দু’হাত দু’পাশে ছড়িয়ে, ছোটবেলায় সবাই বলতাম, ‘মা, তোমাকে আমি আকাশের মত ভালোবাসি।’

আর বড় হবার পর বলি, ‘মা, তুমি কিছুই বোঝ না, বিরক্ত কোরো না তো!’

তারপর আরো এক বয়সে গেলে অনুভব করি, মা আসলেই অনেক বোঝেন, কিন্তু ততদিনে মা-সন্তানের মাঝে থাকে যোজন যোজন দূরত্ব। কখনো সেই দূরত্ব হয় মানসিক, আবার কখনো ভৌগোলিক।

কেন আমরা ছোটবেলার মতো মাকে আর বলতে পারি না, ‘মা, তোমাকে এখনো আমি আকাশের মতোই ভালোবাসি, আর আমি জানি, তুমি আমাকে তার চেয়েও বেশি ভালোবাসো’?

যেই মায়ের বুকের ওপর নরম শরীর নিয়ে আমরা নিশ্চিন্তে ঘুমিয়ে থাকতাম, সেই মা-ই যে এখন অনেক নরম হয়ে গিয়েছে, সে খবর কি আমরা রাখি?
________
|| মা ||

Photos from Dreamz's post 28/10/2023

#পোশাক

জান্নাতের সার্টিফিকেট প্রাপ্ত সাহাবী হযরত তালহা (রা:) প্রতিদিন নবীজীর পেছনে ফজরের নামাজ পড়েন। কিন্তু নামাজে সালাম ফিরানোর সাথে সাথে তিনি মসজিদে না বসে তাড়াতাড়ি বাড়ি চলে যান। এভাবে কয়েকদিন চলার পর অন্যান্য সাহাবিরা এটা নিয়ে আলোচনা শুরু করলেন যে, প্রতিদিন সালাম ফিরিয়েই তালহা চলে যান।
অথচ নবীজী (সা:) ফজরের পর সূর্য উদয় না হওয়া পর্যন্ত মসজিদে বসে বয়ান করেন। অন্যান্য সব সাহাবিরাও রাসূলের কাছে বসে থাকেন। এক পর্যায়ে এই কথা নবীজীর কানে পৌঁছালো।
❤️নবীজী সাহাবিদের বললেন:-আগামিকাল ফজরের নামাজ শেষে তালহা যেন আমার সাথে দেখা করে। পরের দিন নামাজে আসলে তালহাকে একথা জানিয়ে দেয়া হল। ফজরের নামাজ শেষ। তালহা বসে আছেন নবীজীর সাথে দেখা করার জন্য। একপর্যায়ে নবীজী তালহাকে ডাকলেন। ➡️নবীজী অতি মোলায়েম কন্ঠে তালহাকে বললেন,তালহা! আমি কি তোমাকে কোন কষ্ট দিয়েছি..?
আমি কি তোমার কোন হক নষ্ট করেছি..? ✔️একথা শুনে তালহা কেদে ফেললেন এবং বললেন, হে আল্লাহর রাসুল (সা:) আমার জীবন আপনার জন্য উৎসর্গ হোক। আপনি আমার কোন হক নষ্ট করেননি। নবীজী (সা:) বললেন,তাহলে তালহা ! তুমি প্রতিদিন নামাজ শেষে আমার কাছে না বসে চলে যাও কেন..? 😰তালহা কেদে কেদে বললেন, রাসুল (সা:) আমার এবং আমার স্ত্রীর সতর ডাকার জন্য একটি মাত্র জামা আছে। যেটা পরে আমি যখন নামাজ পড়ি আমার স্ত্রী তখন উলঙ্গ থাকেন। 😰স্ত্রী যখন নামাজ পড়েন আমি তখন উলঙ্গ থাকি। এক্ষেত্রে ফজরের নামাজের সময় একটু অসুবিধা হয়ে যায় ইয়া আল্লাহর রাসুল (সা:) ফজরের নামাজে আসার সময় আমি আমার স্ত্রীকে একটা গুহায় রেখে আসি। এমতাবস্থায় আমি যদি নামাজ শেষে এখানে বসে থাকি তাহলে তো আমার স্ত্রীর নামাজটা কাজা হয়ে যাবে ইয়া আল্লাহর রাসূল। এজন্য আমি নামাজ শেষে দৌড়ে চলে যাই। তালহার কথা শুনে আল্লাহর রাসুল দরদর করে কাঁদছেন। ❤️নবীজীর দাড়ি বেয়ে বেয়ে চোখের পানি পড়তেছে। সাথে সাথে নবীজী তালহাকে জানিয়ে দিলেন,তালহারে !
নিশ্চয়ই তুমি জান্নাতে যাবে।
আল্লাহু আকবার সুবহান আল্লাহ্ (মুসনাদে আহমদ)
➡️দেখুন একটা মাত্র পোশাক ছিল তালহা (রা:) এবং তার স্ত্রীর তারপরও আল্লাহর প্রতি কোন অভিযোগ ছিল না, এবাদতের প্রতি কোন অজুহাত ছিলো না আর আমাদের কত অভিযোগ কত অজুহাত আল্লাহর প্রতি। আল্লাহ্ মাফ করুন।
(আমিন) Collected.

Photos from Dreamz's post 26/10/2023

আমরা পাঁচ বোন। 🖤

সব বোনদের মধ্যে আমিই সবচেয়ে সুন্দরী কিন্তু যে কোন কারণেই হোক, আমি বুঝতে পারি না, কেন আমার আত্মীয়স্বজনরা সচরাচর অন্য বোনদের বাড়িতে বেড়াতে যায়।

কোন উপলক্ষ ছাড়া তারা খুব কমই আমার বাড়িতে বেড়াতে আসে, যেখানে অন্য বোনদের বাড়িতে প্রায় নিয়মিতই যায়। আমার ঘরে বেড়াতে আসার ব্যাপারে তারা খুবই অমনযোগী।
অধিকন্তু তারা আমার সাথে সম্পর্কও ছিন্ন করে ফেলে অনেকদিনের জন্য, যার ফলে অনেকদিন তাদের খুব কম সংখ্যক জনকেই আমি দেখতে পাই। এটা এমন যেন তাদের হৃদয় অভিধানে আমার নামটি পর্যন্ত নেই।

কিছু আমাকে দেখতে আসে অলস ও কুঁড়ে অবস্থায়। তাদের ক্ষমার আবেদন কখনই গ্রহণযোগ্য নয়। আমার কী করা উচিত?

বোনদের মধ্যে আমিই সবচেয়ে উদার, যাঁরা আমার বাড়িতে বেড়াতে আসে তাদের চেহারা আমি সুন্দর করে দেই তাদের মন খুশিতে ভরিয়ে দেই। কিন্তু কেউ আসতেই চায়না তবুও আমি আমার বোনদের কাছে সামান্যও অভিযোগ করি না, এই অল্প উপস্থিতির জন্য।
তারা সকলেই জানেন, আমিই সবচেয়ে বেশি প্রতিদান দেই।
অনেকেই আমার আত্মীয়স্বজনদের আমার বাড়িতে বেড়াতে আসার জন্য উপদেশ দেয়, কারণ আমার কাছে আছে ভাল জিনিসের প্রাচুর্য, যা আমি আমার বাড়িতে বেড়াতে আসা আত্মীয়দের দু’হাত ভরে দিই। এত কিছুর সত্ত্বেও, তারা আমার সাথে দূরত্ব বাড়িয়েই চলে।

সমস্যাটা কী? কেন এই পরিত্যাগ? আমি কি পাঁচ বোনের একজন না? কেন তারা আমাকে তাদের ঘনিষ্টতা থেকে দূরে রাখে? তারা কেন আমার সম্পর্কে ভুলে যায়?

এটাই আমার হৃদয় বিদারক ঘটনার শেষ। আমি কে তা জেনে কীই বা হবে?

আমাকে দুটি নামে ডাকা হয়, যার প্রত্যেকটি তিনটি করে বর্ণ দ্বারা গঠিত যদি আরবিতে বানান করা হয়।

আমি আর কেউই না, আমি হচ্ছি সম্পদশালী ও অবহেলিত ফজরের সালাত।

আমার অভিযোগ সেই সব মুসলিম সম্পর্কে, যারা আমাকে ত্যাগ করেছে।
আমার অন্য চার বোন হচ্ছে বাকি চার ওয়াক্ত সালাত এবং আমার আত্মীয় হচ্ছে মুসলমানরা, যাঁরা আমার মাধ্যমে আল্লাহর নৈকট্য লাভ করে।”

“…নিশ্চয় সালাত মুসলমানদের উপর ফরয নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে।”

[আন-নিসাঃ ১০৩]

# কালেক্টেড

Photos from Dreamz's post 25/10/2023

আমার এক সহকর্মীর খালুর তিনটা শিপ এক দিনে ডুবে যায় । ঐ তিনটা শিপ উঠাতে গিয়ে যা ব্যাংকে জমা ছিল তাও গেল । কিন্তু একটা শিপও উদ্ধার হলো না । একজন কোটিপতি এক নিমিষেই নি:স্ব !

চাঁদপুরের এক ধনাঢ্য ব্যক্তি এখন নামাজ শেষে মসজিদের সামনে মুখ ঢেকে হাত পাতে । শুধুই হাত পেতে থাকে , লজ্জায় মুখে কিছু বলে না । সারাজীবন মানুষকে দেয়া হাত দুটো এখন মানুষের কাছে হাত পাতে । সব ভাঙতে ভাঙতে শেষমেষ ভিটে মাটিও গিলে ফেলে রাক্ষুসে নদী ।

রোড এক্সিডেন্টে এক মাইক্রো বাসের সবাই স্পট ডেথ । গাড়ীতে ছিল স্বামী, স্ত্রী আর তাদের একমাত্র ছেলে, মাত্র ভার্সিটি পাশ করলো । ছেলেকে বিয়ে করাবে, মেয়ে দেখতে বাড়ী যাচ্ছিল । ঢাকা শহরের পাঁচ তলা বাড়ীটির সব মালিক এখন কবরে । আত্নীয় স্বজনে এখন বাড়ীর দখল নিয়ে মারামারি । কার বাড়ি কে দখল নেয় !

রফিক সাহেব খুব হিসাবী লোক । সারাটা জীবন প্ল্যান মাফিক চলেছেন । বুড়ো বয়সে চিকিৎসার জন্য যে হেলথ ইন্সুরেন্স করে রেখেছিলেন সেটাতেও কাজ হলো না । এমন অসুখ ধরা পড়েছে যে, সব টাকা শেষ । এখন বাড়ী বিক্রি করতে গিয়ে বিপত্তি । ছেলেরা দিবে না । বুড়ো মানুষ বাঁচবে আর কত দিন, বাড়ী বিক্রি করে সব পথে বসবে নাকি !

এরকম কত ঘটনা আমাদের সবার সামনে ঘটে যাচ্ছে । আমরা দেখছি আর চোখ বন্ধ রেখে ব্যাংক ভরছি । নিরাপদ ভবিষ্যতের জন্য কতই না পেরেশান আমরা ! অথচ সম্পদ কখনই ভবিষ্যত নিরাপত্তার গ্যারান্টী নয় । আমরা জানি কিন্তু মানি না । সবচেয়ে রুঢ় বাস্তবতা হচ্ছে, যে যত বেশী সম্পদের উপর ভর করে বাঁচতে চায়, আল্লাহ তাকে তত বেশী তার সম্পদের উপর নির্ভরশীল করে দেন ।

আপনি পরিশ্রম, মেধা আর শিক্ষার জোরে আজ এত উপরে, এ ধারণাটা ভূল । আমরা ভূলে যাই আল্লাহর দয়ার কথা । আমার চেয়ে কত যোগ্যতা সম্পন্ন মানুষ আমার চেয়ে কত নীচে পড়ে আছে !

সকালে স্কুলে বাচ্চাকে নামিয়ে দেয়ার পথে, গাড়ীর গ্লাস নামিয়ে , ছুটে আসা সম বয়সী ছেলেটাকে আপনার ছেলে যে ভিক্ষেটা দেয়, ঐ ভিক্ষেটা নেয়ার জন্য আপনার ছেলেও ছুটে আসতো পারতো । এবং বর্তমান অবস্হা থেকে ঐ অবস্হাতে ফেলতে খুব বেশী সময় লাগবে না যদি তিঁনি চান । আমরা অহংকার করি, আর আমরা ভূলে যাই ।

বেশীর ভাগ সম্পদশালীরা, যিনি দিয়েছেন তাঁকে ভূলে গিয়ে সম্পদ আকঁড়ে ধরে বাঁচতে চায় । অকৃতজ্ঞতা আর অহমিকায় ভোগে ।

অথচ দরিদ্র আর পিছিয়ে পড়ারাই আল্লাহকে বেশী ডাকে, বিনয় আর ভরসা করে শুধুই আল্লাহর ।

মানুষ বড়ই অকৃতজ্ঞ।
সূরা বনি ইসরাঈল: ৬৭, সূরা হজ্জ্ব: ৬৬, সূরা ঝুখরুফ: ৪৮ ও সূরা আদিয়াত: ৬

ভরসাকারীদের আল্লাহর উপরই ভরসা করা উচিত ।
সুরা ইব্রাহীম :১২

সময় থাকতেই আল্লাহকে স্মরণ করা উচিত ।

Collected

Photos from Dreamz's post 24/10/2023

কেন এতো আজাব গজব জানতে হলে পড়ুন প্লিজ আলী রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহু থেকে বর্ণিত, রাসুল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, " আমার উম্মত যখন ১৫ টি অভ্যাসে অভ্যস্ত হয়ে যাবে, তখন বিপদ -আপদ তাদের জন্য অবধারিত হয়ে যাবে।

সাহাবায়ে কেরাম জানতে চাইলেন " হে আল্লাহর রাসুল (সাঃ) সেগুলো কী.? তিনি বললেন, " যুদ্ধলব্ধ সম্পদ যখন একচ্ছত্র মালিকানা হয়ে যাবে, আমানত গনিমতের মতো মনে করা হবে, যাকাতকে জরিমানা মনে করা হবে, লোকেরা স্ত্রীদের আনুগত্য করে মায়ের অবাধ্য হবে, বন্ধুর সাথে কোমল ব্যবহার করবে আর পিতার সাথে দুর্ব্যবহার করবে, মসজিদে শোরগোল হবে৷ নিকৃষ্ট ব্যক্তিরা সম্প্রদায়ের প্রধান হবে, অনিষ্টের ভয়ে ব্যক্তিকে সম্মান করা হবে, মদ পান করা হবে, রেশমি কাপড় পরিধান করা হবে, লোকেরা গায়িকা ও বাদ্যযন্ত্র নিয়ে মত্ত থাকবে ও উম্মতের পরবর্তীরা পূর্ববর্তীদেরকে অভিসম্পাত করবে; তখন যেন মানুষ ৩ আজাবের অপেক্ষায় থাকে - অগ্নিবাতাস, ভূমিধস ও অবয়ব বিকৃত৷
( তিরমিজিঃ২২১০)

Photos from Dreamz's post 23/10/2023

সংগৃহীত পোষ্ট
************
কিছু মানুষ অন্যের সাফল্য সহ্য করতে পারে না। কেউ আল্লাহর রহমতে তার থেকে এগিয়ে যাবে, এটা সে সহ্য করতে পারে না। তাই সে প্রতিনিয়তই তার সাফল্য ম্লান করার অপচেষ্টায় লিপ্ত থাকে। তার মনোবল ভেঙে দিতে সামনে-পেছনে মিথ্যা ও অযৌক্তিক সমালোচনা করে।

সফল হওয়ার জন্য নিজের কাজে মনোযোগ না দিয়ে অন্যের ক্ষতি করার জন্য বিভিন্ন ফন্দি আঁটে। মিথ্যা প্রচারণা চালায়, যা কখনোই একজন মুমিনের কাজ হতে পারে না। বরং এ ধরনের কাজ মানুষকে আরও পেছনে নামিয়ে দেয়। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ বলেন, ‘দুর্ভোগ সে লোকের, যে সামনে-পেছনে মানুষের নিন্দা করে।’ -সুরা হুমাজাহ : ০১

অন্য আয়াতে ইরশাদ হয়েছে, ‘হে ইমানদাররা, তোমরা অধিক অনুমান থেকে দূরে থেকো। কারণ কোনো কোনো অনুমান পাপ এবং তোমরা একে অন্যের গোপনীয় বিষয় সন্ধান কোরো না এবং একে অন্যের গিবত কোরো না। তোমাদের মধ্যে কি কেউ তার মৃত ভাইয়ের গোশত খেতে চাইবে? বস্তুত তোমরা তো একে ঘৃণ্যই মনে করো। আর তোমরা আল্লাহর তাকওয়া অবলম্বন করো; নিশ্চয়ই আল্লাহ তওবা গ্রহণকারী, পরম দয়ালু।’ -সুরা হুজরাত : ১২

তা ছাড়া সাফল্য আল্লাহর নিয়ামত। মহান আল্লাহ যাকে ইচ্ছা তাকেই সফল করেন। যারা অন্যের সাফল্যে অযৌক্তিকভাবে ব্যথিত হয়, তারা মূলত আল্লাহর সিদ্ধান্তে খুশি হতে পারে না বলেই ব্যথিত হয়। কারণ পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ বলেছেন, ‘তারা কি আপনার রবের রহমত বণ্টন করে? আমিই দুনিয়ার জীবনে তাদের মধ্যে তাদের জীবিকা বণ্টন করি এবং তাদের একজনকে অন্যের ওপর মর্যাদায় উন্নীত করি, যাতে একে অন্যের দ্বারা কাজ করিয়ে নিতে পারে; আর আপনার রবের রহমত তারা যা জমা করে তা থেকে উৎকৃষ্টতর।’ -সুরা জুখরুফ : ৩২

তাই কোনো মুমিন তার অন্য ভাইয়ের সাফল্যে ব্যথিত হতে পারে না। তাকে ধ্বংস করার অপচেষ্টায় লিপ্ত হতে পারে না। আল্লাহ যদি কাউকে সফলতা দিতে চান, কারও হিংসা, বিদ্বেষ ও মিথ্যা অপবাদ, ষড়যন্ত্র কিছুই তার ক্ষতি করতে পারবে না। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ বলেন, ‘আল্লাহ মানুষের প্রতি কোনো অনুগ্রহ অবারিত করলে কেউ তা নিবারণকারী নেই এবং তিনি কিছু নিরুদ্ধ করতে চাইলে কেউ তার উন্মুক্তকারী নেই। আর তিনি পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাবান।’ -সুরা ফাতির : ২

অর্থাৎ মহান আল্লাহ কারও প্রতি রহমতের দৃষ্টি দিলে কেউ তার ক্ষতি করতে পারবে না। এমনকি পুরো পৃথিবী তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হলেও তার কিছুই করতে পারবে না।

Photos from Dreamz's post 22/10/2023

ছেলেটি রিক্সায় বসে আছে
রিক্সাওয়ালা গেছে
পাশের একটা দোকানে টাকা
ভাঙাতে......
-হঠাৎ একটা মেয়ে এসে বললঃ
--ভাই সাভার যাবেন?
_ ছেলেঃ আমাকে বলছেন?
_মেয়েঃ হ্যাঁ রিক্সাতে
বসে আছেন
তাই তো বলছি!
_ ছেলেঃ রিক্সাতে বসে
আছি মানে!?
_মেয়েঃ মানে আপনি
রিক্সাওয়ালা তো, তাই
আপনাকে বলছি।
ছেলেঃ আমাকে দেখে আপনার
রিক্সাওয়ালা মনে হয়?
_
মেয়েঃ হবে না কেন!! ২০১৭
সালের ডিজিটাল রিক্সাওয়ালা,
তাই এত সুন্দর ভাব নিয়ে বসে আছেন!
_ (এত্তবড় অপমান সহ্য করার নয়)
ছেলে
পকেট থেকে
দশ টাকা বের করল....
_ এই নিন দশ টাকা!
_মেয়েঃ টাকা!! এটা দিয়ে কি
হবে!!?
_ছেলেঃ ভিক্ষা দিচ্ছি _
মেয়েঃ মানে? আমাকে দেখে
আপনার ভিখারী মনে হয়?
_ছেলেঃ হবে না কেন!!
২০১৭ সালের ডিজিটাল ভিখারি!
একটু সাজুগুজু করে, চোখে সানগ্লাস,
কাঁধে
ভ্যানিটি ব্যাগ নিয়ে বের হয়েছেন........

কপি

Photos from Dreamz's post 21/10/2023

☘️তিনটি কাজে বিলম্ব করিও নাঃ

💐১. নামাজের ওয়াক্ত হলে।
💐২. মেয়ে বিয়ের উপযুক্ত হলে।
💐৩. লাশ এর জানাযা হয়ে গেলে।

🍀 তিনটি জিনিস একবার আসেঃ
💐১. মাতা-পিতা।
💐২. সৌন্দর্য্য।
💐৩. যৌবন।

🍀 তিনটি জিনিস ফিরে আনা যাই নাঃ
💐১. বন্দুকের গুলি।
💐২. মুখের কথা।
💐৩. শরিরের রূহ।

🍀 তিনটি জিনিস মৃত্যুর পর উপকারে আসেঃ
💐১. সু-সন্তান।
💐২. সদকা।
💐৩. ইসলাম।

🍀 তিনটি জিনিস সম্মান নষ্ট করেঃ
💐১. চুরি করা।
💐২. মিথ্যা কথা বলা।
💐৩. চোগোলখুরি করা।

🍀 তিনটি জিনিস চিন্তায় রাখেঃ
💐১. হিংসা।
💐২. অভাব।
💐৩. সন্দেহ।

🍀 তিনটি জিনিস কে সব সময় মনে রেখোঃ
💐১. উপদেশ।
💐২. উপকার।
💐৩. মৃত্যু।

🍀 তিনটি জিনিস কে আয়ত্তে রেখোঃ
💐১. রাগ।
💐২. জিহবা।
💐৩. অন্তর।

🍀 তিনটি জিনিস অভ্যাস করোঃ
💐১. নামাজ পড়া।
💐২. সত্য বলা।
💐৩. হালাল রিযিক।

🍀 তিনটি জিনিস থেকে দুরে থাকোঃ
💐১. মিথ্যা।
💐২.অহংকার।
💐৩. আভিশাপ।

🍀 তিনটি জিনিসের জন্য যুদ্ধ করোঃ
💐১. দেশ।
💐২. জাতি।
💐৩. সত্য।

🍀 তিনটি জিনিস কে চিন্তা করে ব্যবহার করোঃ
💐১. কলম।
💐২. কসম।
💐৩. কদম।

🍀 তিনটি জিনিস ধ্বংস হয়ে যায়ঃ
💐১. লোভ।
💐২. হিংসা।
💐৩. অহংকার।

ইয়া আল্লাহ আমাদের সবাইকে এগুলোর উপর আমল করার তাওফীক দান করুন।

🕋আমীন, ইয়া রাব্বাল আলামীন 🕋

কপিl

Photos from Dreamz's post 20/10/2023

বয়ফ্রেন্ডের দেওয়া ঈদের সুতি শাড়ীটা পরেই ওদের বাড়ি মাংস নিয়ে গেলাম সারপ্রাইজ দেওয়ার জন্য।

ওর বাবা হাতে মাংস দেখেই বললো যাও মা বাসার ভিতর যাও..

"আমিও গিয়ে কাচুমাচু হয়ে বসলাম" মাংসের ব্যাগের ভিতর আরো কিছু মাংস দিতে দিতে ওর মা বললো " কোন বাসায় কাজ করো?এমন শাড়ীই তো আমরাই ঈদে যাকাত দিছিলাম!!! তা আসছো যেহেতু গরুর ভুড়িটা পরিষ্কার করে দিয়ে যাও 🙂🙂
©️

Photos from Dreamz's post 19/10/2023

কেমন হবে বিচার দিবস-?? 👇👇

১। "সেদিন সকলে একত্রিত হবে।"
______[সূরা আনআম-২২]
২। "দুনিয়ার জমিন হবে রুটির ন্যায়।"
_________[মিশকাত-৫২৯৮]
৩। "মানুষ নগ্নপদ, নগ্নদেহ ও খতনাবিহীন সমবেত হবে।"
________[বুখারি, মুসলিম]
৪। "কেউ কারোর প্রতি দৃষ্টি দেওয়ার অবকাশ পাবে না।"
_______[মিশকাত-৫৩০২]
৫। "কাফেরদেরকে মুখের মাধ্যমে হাঁটিয়ে একত্রিত করা হবে।"
___________[মিশকাত-৫৩০৩]
৬। "প্রতি হাজারে ৯৯৯ জন লোক জাহান্নামী বলে ঘোষিত হবে।"
_______[বুখারি-৪৭৪১]
৭। "ঐদিন মানুষ ঘর্মাক্ত হবে, এমনকি ঘাম তাদের কান পর্যন্ত পৌছাবে।"
______________[বুখারি]
৮। "সূর্যকে অতি নিকটে আনা হবে এবং মানুষের আ'মল অনুপাতে ঘামের মধ্যে ডুবে থাকবে।"
________[বুখারি, মুসলিম]
৯। "দুনিয়াতে যারা আল্লাহ্'র জন্য সিজদাহ্ করে নাই কিংবা লোক দেখানোর জন্য সিজদাহ্ করেছে তারা সেদিন আল্লাহ্-কে সিজদাহ্ দিতে পারবে না।"
_______[সূরা কালাম-৪২, ৪৩]
১০। "মু'মিনদের হিসাব হবে মুখো-মুখি।"
_______[মিশকাত]
১১। "যার হিসাব পুংখানুপুংখ যাচাই করে হবে, সে ধ্বংস হবে।"
____________[মিশকাত-৫৩১৫]
১২। "ঐদিন মানুষের মুখ বন্ধ করে দেওয়া হবে।"
___________[সূরা ইয়াসিন-৬৫]
১৩। "হাত, পা, কান, চক্ষু এবং চামড়া মানুষের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিবে।"
____________[সূরা নুর-২৪]
১৪। "সে দিনের সময়সীমা হলো ৫০ হাজার বছরের সমান।"
_______[মুসলিম মিশকাত~১৭৭৩]
১৫। "তবে ঐ দিন মু'মিনের জন্য একটি ফরজ সালাত আদায়ের সময়ের ন্যায় মনে হবে।"
_______[বায়হাকী মিশকাত~৫৫৬৩]

আল্লাহ্ আমাদের সকলকে ক্ষমা করুক এবং পরিপূর্ণ ঈমান ও আমল নিয়ে তার কাছে যাওয়ার তৌফিক
দান করুক, আমিন॥

Want your business to be the top-listed Food & Beverage Service in Mirpur?
Click here to claim your Sponsored Listing.

Videos (show all)

Category

Telephone

Website

Address


Mirpur 11, Near Zamzam Convention Hall
Mirpur

Opening Hours

Monday 10:00 - 22:00
Tuesday 10:00 - 22:00
Wednesday 10:00 - 22:00
Thursday 10:00 - 22:00
Friday 10:00 - 22:00
Saturday 10:00 - 22:00
Sunday 10:00 - 22:00

Other Food & Drink in Mirpur (show all)
Zara's cake zone Zara's cake zone
Road 2, Avenue 5
Mirpur, 1216

My favorite blogs and making items enjoying.

Nutritee Nutritee
Block/c, Murpur/10
Mirpur, 1216

Homemade Nutritious & Tasty food.

The Juice Lover’s Corner The Juice Lover’s Corner
Road No. 08
Mirpur, 1216

Fresh fruits juice and hygienic drinks

Komevalo.com Komevalo.com
Nannumarket, Mirpur 11, Dhaka
Mirpur, 1216

Get best offer from us now!

Zesty.bd Zesty.bd
Rupnagar Residential Area
Mirpur, 1216

Unleash your taste buds with our exquisite selection of imported delights.

Mawa Food Mart Mawa Food Mart
Mirpur, Dhaka
Mirpur, 1216

আসসালামু অলাইকুম Mawa food mart পেজ এ আপনাকে স্বাগতম।

Nusrat Kitchen Nusrat Kitchen
Mirpur 1
Mirpur, 1216

আসসালামু আলাইকুম আপনাদের স্বাগতম আমার এই রান্নার পেজে ..

Hunger Stories Hunger Stories
Mirpur, 1216

Food is any substance consumed to provide nutritional support for an organism.

Nishi's Creations Nishi's Creations
Pirerbag
Mirpur, 1216

I'm not trying to be different. To me, I'm just being myself.

শখের রান্না শখের রান্না
Mirpur13 . Hazi Ali Hossain Road
Mirpur, 1236

আমরা সম্পূর্ণ ঘরোয়া ভাবে গুণগত মানস?