tusar

সত্যিকারের ভালবাসা মানুষের প্রতিটি মুহূর্তকে আরও মূল্যবান করে তোলে।

জন্মই হয় মৃত্যুর জন্য!
আবার সেই জন্মদিনের জন্যই এতো উৎসব!!

যেকোনো পরিস্থিতেই সুন্দর করে হাসি দিয়ে কথা বলতে হবে, মানুষকে নিজের আবেগ বুঝতে দেয়া উচিৎ নয়।

অতীত নিয়ে ভাবনা অথবা ভবিষ্যত নিয়ে কৌতুহলী,
বর্তমানে আগ্রহী নই কেউ-ই!

অধিকার লাভের জন্য সংগ্রাম করতে হবে।
কারন অধিকার-ই হলো, এক উজ্জ্বল ভবিষ্যতের আধার।

অনুভূতিগুলিকে কথায় প্রকাশ করা মানুষের পক্ষে খুবই কঠিন 😴

মানবতা যেখানে শূন্যে, পণ্য সেখানে নগন্য 😴

মগজচোলাইকে কখনো সন্দেহ করতে নেই

সাধারণ মানুষেরও দোষ আছে। এরা কোন কারন ছাড়াই প্রজাতন্ত্রের কিছু কর্মচারীকে দিনে-রাতে হুজুর হুজুর করে বেড়াচ্ছে! যার কারনে এইসব কর্মকর্তারাও নিজেদের বিশাল কিছু মনে করছেন।

ভবিষ্যতের পিছে যত দৌড়াবেন,
ভবিষ্যৎ তত পিছাবে।
😴

নিজেদের তৈরিকৃত নিয়মের মাইরপ্যাচে তুমরাই মা'রা খাবা।
ইহা অনিবার্য... 🙂

me too 😴

Tusar AhMed (@tus4rm) on Threads 𝘀𝗶𝗺𝗽𝗹𝗲 🇧🇩 ♪ b +. 8 Followers.

দেশে পদ্মা ব্রীজ হইলো। কাজ পাইলো চায়না এবং অন্যান্য কয়েকটি দেশ। টেকনোলজি নাই...

পারমানবিক পাওয়ার প্লান্ট হইলো। কাজ পাইলো রাশিয়া। টেকনোলজি নাই...

গোমতি ব্রীজ করা হইলো। কাজ পাইলো জাপান। টেকনোলজি নাই...

স্মার্ট কার্ড হইলো। কাজ পাইলো ফ্রান্স। টেকনোলজি নাই...

ই-পাসপোর্ট হইলো। কাজ পাইলো জার্মানি। টেকনোলজি নাই...

মেট্রোরেল হইলো। কাজ পাইলো থাইল্যান্ড, জাপানসহ আরো দুই চার দেশ। টেকনোলজি নাই..

দেশের মাটির নীচে কি কি খনিজ পদার্থ আছে তা অনুসন্ধান আর উত্তােলন করার টিকনোলজিও নাই...

এই রকম "টেকনোলজি নাই" খাত কতগুলা আছে, সেইগুলা খোঁজার টেকনোলজিও নাই...

"টেকনোলজি নাই" বলে হাত গুটায়ে বসে থেকে বিদেশীদের কাজ দেওয়া দেশটায় প্রতিনিয়ত হাজার হাজার মসজিদ মাদ্রাসা তৈরি হচ্ছে। সরকারীকরন করা হলো ১৮ হাজার মাদ্রাসা। কয়েক হাজার কোটি টাকা দিয়া মডেল মসজিদ বানাইয়া সরকারি বেতনে ইমাম নিয়োগের ব্যবস্হা করা হলো।

টেকনোলজি ডেভেলপমেন্ট, বিজ্ঞান ও গবেষণার জন্য টাকা বরাদ্দ নাই। বিশেষজ্ঞ, প্রযুক্তিবিদ তৈরির জন্য সরকারী, বেসরকারী উদ্যোগ নাই। আর প্রযুক্তিবিদ তৈরি করেই লাভ কি? বুয়েট আর মেডিক্যালে পড়াশোনা করে টাখনুর উপর কাপড় পরে তাবলীগ জামাত এর চিল্লায় যায়। আগে দৃষ্টিভঙ্গী এবং চিন্তার পরিবর্তন দরকার৷

আমরা শত শত কোরানে হাফেজ তৈরি করছি। কোরান তেলাওয়াত করে পুরস্কার পেয়ে খুশিতে গদগদ হচ্ছি। কোরান নাজেল হওয়া দেশ খোদ সৌদি আরব বিদেশী প্রযুক্তি ছাড়া এক চুল নড়তে পারেনা। আরেকদল মূর্খ আছে যারা কোরান বিজ্ঞান বলে চেচাচ্ছে। অথচ সারা জীবন কোরান পড়ে কোন কিছু আবিষ্কারের সূত্র পাইলোনা৷ আফসোস!

কোরানের কোথায় উল্লেখ নাই এটা বিজ্ঞান গ্রন্থ। নবীও বলেননি কোরান বিজ্ঞান, স্বয়ং আল্লাহও বলেননি কোরান বিজ্ঞান। তারপরও মৌলবাদি, ধর্মান্ধরা জোর করে একে বিজ্ঞানের সাথে সম্পৃক্ত করতে চায়। কিন্তু কেন? কোরানকে মহিমান্বিত করার জন্য এর গায়ে বিজ্ঞানের তকমা লাগাতে হবে কেন?
কোরানের অনেক বাণীতেই আছে "পড়ো" অর্থাৎ জ্ঞান অর্জন করো।
কোথায় বলেনি এটা তোতাপাখির মতো মুখস্থ করে বসে চিবাও।
একসময় এটা মুখস্থ করার প্রয়োজন ছিলো যখন ছাপাখানা ছিলো না। ছিলো না উন্নত প্রযুক্তি। তাছাড়া যুদ্ধ করতে গিয়ে অনেক সাহাবা মারা যেতেন যারা এইসব সূরা আয়াত মুখস্থ করে রাখতো। এখন কোটি কোটি রিসোর্স আছে তা সংগ্রহ করার। সামান্য মোবাইলেই মেমোরিতে, ইউএসবিতে, চিপে, এপে কুরানের মতো শত পুস্তক জমিয়ে রাখা যাচ্ছে। আছে লাইব্রেরি ছাপাখানা। আছে মিউজিয়াম গ্রন্থাগার। তারপর ও একদল তোতাপাখি হওয়াটা জরুরি মনে করছে।

ফলে একটা ইউজলেস জেনারেশন তৈরি হচ্ছে যা বাস্তবিক দুনিয়ায় কোন কাজের না।
ব্রেইন আছে ইউজ নাই।
ফলে একটা পরনির্ভরশীল জাতি তৈরি হচ্ছে যাদের আসলে ভিক্ষা করা ছাড়া তিনবেলা আহারের কোন ব্যবস্থা নাই।
তারপর ও আরেকদল মূর্খ বলবে, দুনিয়াবি আহারের কোন প্রয়োজন নেই।
তাহলে ভিক্ষা করে পেট চালাচ্ছিস কেন? হজ্জ করতেও যে টাকা লাগে সেটা জানিস না? ফ্রিতে বর্তমান দুনিয়ায় পানিও পাওয়া যায় না।

কিন্তু এই বাস্তবতা মূর্খগুলা ততোদিন বুঝবে না, যতদিন না এরা সোমালিয়া আফগানিস্তানের মতো খাবারের জন্য কাড়াকাড়ি করে মারা যাবে।

এইভাবে পরনির্ভরশীল জাতি একদিন এর পরিণতি অবশ্যই ভোগ করবে।
যদি না আত্মনির্ভরশীল হওয়ার কোন রোডম্যাপ এখনই তৈরি না করেন।

© স্যার আলাউদ্দিন আল আজাদ।
[একদিন মানুষের বোধোদয় হবে, সেদিন আফিমের নেশা কেটে জেগে উঠবে মানুষ।]

প্রকৃতির কাছে গেলে সুস্থ হয়ে উঠি

মানুষের জন্য ভালো কিছু করতে পারাটাও জীবনে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে।

উচ্চাশা যেখানে শেষ হয়, সেখান থেকেই শান্তির শুরু হয়।

নানান রঙের মানুষ, নানান রঙের স্বপ্নের ঘুড়ি।

পরমাত্মার সাথে পরিচয় হওয়া আবশ্যক।