هذه هي النفسHadhih-hi-alnafs
هذه هي النفس
hadhih hi alnafs
Purification of the soul
আত্মার পরিশ?
ছেলে পড়া নিয়ে বিরক্ত করছে, বাবা হয়ে বললেন বড় হয়ে রিকশা চালাবি!
মেয়ে রান্না করতে গিয়ে পাতিল পুড়িয়ে ফেলেছে, মা হয়ে বললেন জামাইর ভাত কপালে নাই৷!
ফেরেশতা আমিন বলল!
আল্লাহ কবুল করে নিল!!
এভাবেই নিজের হাতে নিজের সন্তানের ভবিষ্যৎ শেষ করছেন আপনি।
তাই বাচ্চাদের কখনো এইসব বলা থেকে বিরত থাকুন আপনার কথা সত্যি তার রিজিক এ লাগতে পারে।
এজন্য হাদিসে আছেঃ- যখন তুমি রাগান্বিত হও তখন চুপ থাকো।’ (মুসনাদে আহমদ, হাদিস : ৪৭৮৬)
আল্লাহ সকলকে বুঝার তৌফিক দান করুন।
—আমিন🤲
ইমাম শাফিয়ি রহ. বলেন,
‘দুনিয়ার সবাইকে সন্তুষ্ট করা তোমার দ্বারা সম্ভব নয়। সুতরাং আল্লাহর সাথে সৎ থাকো, বাকি দুনিয়াকে ভুলে যাও। কে কী বলল পরোয়া কোরো না।’
[তাওয়ালা আত-তাসিস, ইবনে হাজার রহ. ১৬৮ পৃ.]
কিয়ামতের দিন যাদেরকে প্রথমে জান্নাতের দিকে ডাকা হবে,তারা হলেন ঐসব ব্যক্তি যারা সুখে দুঃখে সব সময় আল্লাহর প্রশংসা করেন"!
(মিশকাতুল-২৩০৮)
আলহামদুলিল্লাহ
অজুখানায় ঢুকে দেখি একটা বাচ্চা পানির কল ছেড়ে দাঁড়িয়ে আছে। ভাবলাম, হয়তো পানি নিয়ে খেলা করছে। একেবারেই ছোট বাচ্চা। এই বয়সের বাচ্চারা সুন্দর কিছু দেখলে খেলায় মেতে ওঠে।
কিন্তু কাছে গিয়ে দেখি সে ওযু করছে! হাত ধোয়ার সময় বলছে, এক... দুই... তিন...। এভাবে তিনবার করে নিজের ছোট্ট ছোট্ট আঙুল দিয়ে হাত-পা ধৌত করছে।
তাকে বললাম, মাশা আল্লাহ, তুমি তো ভালোই ওযু করতে জানো দেখি!
আমার কথা শুনে ভাঙা ভাঙা বুলিতে সে যা বলল তা ছিল এমন—'ওযু করা এক্কেবারে সহজ। এতে আমার অসুবিধা হয় না কখনও। অসুবিধা হয় নামাজে দাঁড়াতে গেলে। ছোট বলে সবাই আমাকে পেছনের কাতারে পাঠিয়ে দেয়। কিন্তু আমি তো অন্যদের মতো দুষ্টুমি করি না। তখন বরং ওদের দুষ্টুমির কারণে আমিও নামাজ পড়তে পারি না ঠিকমতো।'
বললাম, 'তোমার আব্বুর সাথে নামাজে দাঁড়াবে। তাহলে কেউ তোমাকে পেছনে পাঠাবে না।' বলল, 'আব্বু মারা গেছেন। প্রতিবেলা নামাজের সময় হলে আম্মু আমাকে মসজিদে পাঠান। আর বলে দেন, আব্বুর সাথে দেখা করতে চাইলে নামাজ পড়ে তার জন্য দুআ করো। তাহলে খুব তাড়াতাড়ি আব্বুর সাথে সুন্দর একটা জায়গায় তোমার দেখা হবে।❤️✨
সাহাবীঃ- আল্লাহর রাসুল সর্বপ্রথম মসজিদ কোনটি?
রাসুল সাঃ- মাসজিদুল হারাম।
সাহাবীঃ- তারপর কোনটি?
রাসুল সাঃ- মাসজিদুল আকসা।
সাহাবীঃ- উভয়ের মধ্যে পার্থক্য কত বছরের?
রাসুল সাঃ- ৪০ বছরের। এখন তোমার জন্য সমগ্র পৃথিবীই মাসজিদ। অতএব যেখানেই তোমার সালাতের ওয়াক্ত হয়, সেখানেই তুমি সালাত আদায় করতে পারো।(অপবিত্র জায়গা ছাড়া)
ইবনে মাজাহ-৭৫৩
আমাদের জন্মদিনের মত, আমদের মৃত্যুবার্ষিকীও প্রতি বছরই আসে। শুধু আমাদের না, আমাদের জীবিত মা-বাবা সহ সকল আপনজনদের মৃত্যুবার্ষিকীই আসে। শুধু তারিখ টা জানিনা। তবে যখন একবার জানা হবে, আর ভুলতে পারবো না। ওই তারিখগুলো তে প্রিয়জনদের কথা মনে পড়বে, তাদের ভুলত্রুটি গুলোর চাইতে সুন্দর স্মৃতিগুলোই বেশি মনে পড়বে, চোখ ভিজবে আর দোয়া আসবে।
মহামারীর আবির্ভাবের পর, এখন আর প্রিয় মানুষ গুলোকে হারানোটা অসম্ভব মনে হয় না। নিজেদের ব্যাপারেও ভয় লাগে, কিন্তু কাছের মানুষগুলোকে ছাড়া আমাদের জীবনটাও যে আর আগের মত থাকবেনা সেটিই কেন যেন বেশি ভাবা হয়।
হতে পারে এটিই আমাদের শেষ রমজান, অথবা এটিই কাছের মানুষদের সাথে আমাদের শেষ রমজান। এই শেষ কয়েকদিনে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চেয়ে গুনাহ মাফ না করিয়ে নিতে পারলে নিশ্চিত হতভাগা। ঠিক তেমনি, কাছের মানুষেরা একে অপরকে ক্ষমা করে বন্ধনগুলো সুন্দর করতে না পারলেও বড় আফসোস।
রাসুলুল্লাহ (সাঃ) কে হযরত আয়েশা (রাঃ) রমাদানের শেষ দশদিনের দু’আ সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলে রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এই দু’আটির কথা বলেছিলেন...
اَللّٰهُمَّ اِنَّكَ عَفُوٌّ تُحِبُّ الْعَفْوَ فَاعْفُ عَنِّيْ
উচ্চারনঃ আল্লাাহুম্মা ইন্নাকা ‘আফুউয়্যুন তুহিব্বুল ‘আফওয়া ফা‘ফু ‘আন্নী।
অর্থঃ হে আল্লাহ! নিশ্চয়ই আপনি অতি ক্ষমাশীল, ক্ষমাকে পছন্দ করেন। সুতরাং আপনি আমাকে ক্ষমা করে দিন।
রেফারেন্স:- (তিরমিযী ৩৫২২)
ক্ষমা আল্লাহ্ ভালবাসেন। আমরা মানুষকে ক্ষমা করলে, আল্লাহ্ আমাদেরও ভালবাসবেন। লাইলাতুল কদরে আমাদেরও ক্ষমা করবেন।
আল্লাহ্ বলেন:
وَلۡیَعۡفُوا۟ وَلۡیَصۡفَحُوۤا۟ۗ أَلَا تُحِبُّونَ أَن یَغۡفِرَ ٱللَّهُ لَكُمۡۚ
তারা যেন একে অপরকে ক্ষমা করে এবং দোষত্রুটি উপেক্ষা করে। তোমরা কি ভালবাসো না যে, আল্লাহ্ তোমাদেরকে ক্ষমা করেন?
(কুরআন ২৪-২২)
সূরা আল-বাকারা, 2:185
রমাযান মাস ...
শয়তান দু' প্রকারের '
- অদৃশ্যমান,
- রোজাদার নামাজি পর্দাশীল মেয়ে উইথ বয়ফ্রেন্ড 🌚
ইবনুল জাওযী রাহিঃ বলেন–
আল্লাহর কসম! কবরবাসীদের যদি বলা হতো, “তোমরা কি চাও?” তবে তারা রমাদানের একটি দিন চাইতো!
[আত তাবসিরাহ, ২/৮৫] 🌸
এক গর্ভবতী স্ত্রী তার স্বামীকে জিগ্যেস করলো, “তোমার কি মনে হয়, ছেলে হবে না মেয়ে হবে ?”
স্বামী – যদি ছেলে হয় তাহলে ওকে আমি অঙ্ক পড়াবো, ওকে নিয়ে রোজ খেলতে যাবো, মাছ কিভাবে ধরতে হয় সেটা শেখাবো…
স্ত্রী- আর যদি মেয়ে হয় ?
স্বামী - আর যদি মেয়ে হয় তাহলে তাকে কোন কিছু শেখানোর দরকার নেই।
স্ত্রী- কেন ?
স্বামী - কারন, আমার মেয়ে আমাকে দ্বিতীয়বার নতুন করে সবকিছু শেখাবে… কি পরতে হবে…কিভাবে খেতে হবে… কোথায় কি বলতে হবে না বলতে হবে… একদিক থেকে দেখলে সে আমার দ্বিতীয় মায়ের মতই…আমি তার জন্য কিছু করতে পারি আর নাই পারি সে আমাকে চিরদিন নিজের হিরো মনে করবে… … যখন আমি কোন কিছু করতে তাকে নিষেধ করবো সে আমাকে বুঝতে চেষ্টা করবে। আর সবসময় তার স্বামীর সঙ্গে আমার তুলনা করবে। সে যে বয়সেই পৌঁছাক, সারাজীবন এটাই চাইবে যে আমি তাকে একটা Baby Doll এর মতই ভালবাসি। মেয়ে বলেই সে আমার জন্য পুরো সংসারের সাথে লড়াই করবে, যখন কেউ আমাকে দুঃখ দেবে সে তাকে কোনদিন ক্ষমা করবে না।
স্ত্রী- তার মানে হচ্ছে, তোমার মেয়ে তোমার জন্য যা কিছু করবে তা তোমার ছেলে করতে পারবে না ?
স্বামী- সেটা না… এমন হতে পারে আমার ছেলেও এসব করতে পারে… কিন্তু সে শিখবে। আর মেয়ে এই সব গুন নিয়েই পৃথিবীতে জন্ম নেবে।
স্ত্রী- কিন্তু সে তো চিরকাল আমাদের সাথে থাকবে না।
স্বামী- কিন্তু আমরা তার মনের ভেতরেই থাকবো। এতে কোন কিছু যায় আসে না সে কোথায় গেল না গেল…কারন মেয়েরা সবসময় বিনাশর্তে ভালবাসা আর দেখাশোনার জন্যই জন্ম নেয়। একটা কথা মনে রাখবে মেয়ে ভাগ্য সবার হয় না… যে ঘর সৃষ্টিকর্তার পছন্দ সে ঘরেই মেয়ের জন্ম হয়।। ❤😍
ধন্যবাদ সবাইকে 💙
উত্তম বন্ধু তো সে-ই.....
১.যে আপনাকে শুধুমাত্র আল্লাহর জন্য ভালোবাসে;
২.আপনাকে যে আল্লাহর কথা স্মরণ করিয়ে দেয়;
৩.যে আপনাকে কোন কাজে আল্লাহর অসন্তুষ্টির বিষয়ে মনে করিয়ে দেয়;
৪.যে বন্ধু আপনাকে আল্লাহর সাথে সাক্ষাতের ব্যাপারে উৎসাহিত করে- আর এমন বন্ধুই আখিরাতের পাথেয়!
এইবার মিলিয়ে দেখুন তো- আপনি যাদের বন্ধু ভাবেন তাদের কিংবা আপনি যাদের বন্ধু তাদের এই বন্ধুত্বের দাবিগুলো মিটছে কিনা?
আমাদের বন্ধুত্বগুলো হোক অনন্তকালের আর সম্পর্কগুলো হোক আখিরাত কেন্দ্রিক।
⢤⠀⠀⠀⠀⠀⠀⠀⡀
⠀⠀⠀⠀⠀⠀⠀⠀⠀⠀⠀⠀⠇⠀⠀⠀⠀⠀⠀⣿⡄
⠀⠀⠀⠀⠠⢤⠀⠀⠀⠀⠀⠀⠀⢀⡀⠤⠂⠀⠀⢻⡟⠄
⠀⠀⠀⠀⠀⠁⠀⠀⢀⡠⠤⠒⢈⠁⡀⠀⣄⠠⠄⢸⣇
⠀⠀⠀⠀⠀⠀⠀⠈⠀⠀⠐⡇⢸⡀⡇⠀⠀⠃⠀⠀⣿
⠀⠀⠀⠀⠠⡗⠀⠀⠀⠀⠀⠙⢃⠉⠁⠀⠀⡀⠀⠀⢻⡆
⠀⠀⠀⠐⠁⠀⢀⡄⠀⠀⠀⠀⣾⡇⠀⠀⢸⣷⡄⠀⠸⣇
⠀⠀⠀⠀⠀⣰⢿⠁⠀⠀⠀⠀⢸⡇⠀⠀⠘⣿⠀⠀⠀⣿
⠈⠀⠀⠀⢀⡏⡾⠀⠀⠐⠀⠀⢸⣧⠀⡥⠀⢻⡇⠐⠀⢹⡆
⠇⠀⠐⠀⣸⠀⣇⠀⠀⠘⠀⠀⡸⣿⡀⠀⠀⠈⣿⠀⠀⢸⡇
⠸⡀⠀⢠⡇⠀⣿⣆⡀⠀⣀⣴⠇⢹⣷⣤⣤⣤⠇⠀⠀⠈⡇
⠀⠹⢶⠟⠀⠀⠘⠿⣿⡿⠟⠁⠀⠀⠙⠛⠛⠉⠀⠀⠀⠀⠃
Ma sha Allah ❤
বর্তমান সময়ের অন্যতম কয়েকটি ফেতনার মধ্যে বিটিএস একটি। অন্যান্য ফেতনার সাথে এই ফেতনা অনেকটায় আলাদা যার কারণে কয়েকদিন ধরেই চিন্তায় আছি। অনেকটা মস্তিষ্ক বিকৃত মানুষ আর একেবারেই দ্বীন ইসলাম সম্পর্কে অজ্ঞ ব্যাক্তি ছাড়া এমন ফেতনায় কারও পরার কথা না। যারা BTS FAN আছেন তাদেরকে আমি আল্লাহ এবং আল্লাহর রাসূল (সাঃ) এর কয়েকটি আদেশ উপদেশ আর সতর্কবাণী পৌঁছে দিতে চাই। তবে হ্যাঁ আপনি যদি প্রকৃত মুসলিম হয়ে থাকেন তাহলে এটি আপনার জন্যই করা পোস্ট। অমুসলিম কাফির,নাস্তিক কিংবা তথাকথিত মুসলিম যাদের কাছে কুরআন-হাদিস খুব একটা মুল্যবান নয় তাদের জন্যে এই পোস্ট না।
BTS এর কয়েকটি কার্যক্রম আর বৈশিষ্ট্যের মধ্যে গান,নাচ অন্যতম। এরা এদের জীবনের লড়ায়ের গল্প নিয়ে গান তৈরী করে থাকে। এবং এদের গান যেকোন ভাষার মানুষের কাছেই শ্রুতিমধুর লাগে। এছাড়া তাদের চেহাড়া বেশ আকর্ষণীয় যা অনেক মহিলাদেরকেও কাছে টানে। এছাড়া ওরা অনেক ভালো ভালো কাজের সাথে জড়িত যেমনঃ বিরাট অংকের অর্থ দান করা। আর এদেরকে মাঝে মাঝে সমকামীদের মতো আচরণ করতে দেখা যায়। আর তারা মোটামুটি সকলেই নাস্তিক বলেই আমরা জানি।
আসুন এদের প্রত্যেকটা কার্যক্রম আর বৈশিষ্ট্য নিয়ে আজকে সংক্ষেপে আলোচনা করার চেষ্টা করব। ইনশাআল্লাহ।
১. গান বাজনা ও নাচঃ
♦️ নবী (সাঃ) বলেছেনঃ আমার উম্মাতের মধ্যে অবশ্যই এমন কতগুলো দলের সৃষ্টি হবে, যারা ব্যভিচার, রেশমী কাপড়, মদ ও বাদ্যযন্ত্রকে হালাল জ্ঞান করবে। [বুখারী হা/৫৫৯০]
♦️ রাসূল (সা) বলেন, আমার উম্মাতের এক প্রকার লোক বের হবে যারা বাদ্যযন্ত্র চালাবে। আল্লাহ তাআলা এদেরকে মাটির নিচে ধ্বসিয়ে দিবেন এবং তাদের কতককে বানর ও শুকরে রুপান্তরিত করবেন। [আবু দাউদ হা/৩৬৮৮]
♦️ উমর ইব্ন আবদুল আযীয (রহঃ) বলেন, তুমি যে বাদ্যযন্ত্র ও সেতার বের করেছ, তা তো ইসলামে বিদআত (নতুন আবিষ্কার)। আমি স্থির করেছি তোমার নিকট এমন এক ব্যক্তিকে পাঠাব, যে তোমার মাথার লম্বা বাবড়ি সমান করে কেটে দেবে। [নাসাঈ হা/৪১৩৫]
♦️ আনাস (রা) হতে বর্ণিত, যারা গান বাজনা নিয়ে ব্যাস্ত হয়ে পরবে তাদের উপর অবশ্যই তিনটি ভয়াবহ বিপদ নেমে আসবে- (১) বিভিন্ন এলাকায় ভূমি ধসে যাবে (২) উপর থেকে অথবা কোন জাতির পক্ষ থেকে যুলুম অত্যাচার চাপিয়ে দেওয়া হবে (৩) অনেকের পাপের দরুণ আকার-আকৃতি বিকৃত করা হবে।[উপদেশ অধ্যায় হা/৯৯। আল হাদিস এন্ড্রোয়েড অ্যাপ]
♦️ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ গান-বাজনা মানুষের অন্তরে কপটতা উৎপাদন করে, যেভাবে পানি শস্য উৎপাদন করে। [মিশকাতুল মাসাবিহ হা/৪৮১০]
অর্থাৎ যারা বাদ্যযন্ত্রকে হালাল মনে করে, বাদ্যযন্ত্র শুনে ইনজয় করে, এগুলো সাপোর্ট করে এরা সবাই সমান অপরাধে অপরাধী। আল্লাহ এদেরকে বানর ও শূকর বানিয়ে দিবেন। এবং একজন সাহাবি সেই ব্যাক্তিদেরকে মাথা কেটে ফেলতে চেয়েছেন। তাদের উপর আল্লাহ গজব নাজিল করবেন। এবং তাদের অন্তরে কপটতা উৎপাদন করে। এরপরেও কী আপনি একজন মুসলিম হয়ে আল্লাহ আর তার রাসূলের বিপরীতে চলে যাবেন?
২. চেহাড়া দেখে আকর্ষিত হওয়াঃ আমাদের মধ্যে অনেক মেয়েরাই আছে যারা BTS দের চেহারা বেশ পছন্দ করে। অনেকে এদের চেহারা দেখে এতোটায় আকর্ষিত হয় যে তাদেরকে নিজের মনের মাধুরী মিশিয়ে রোমান্টিক কথাবার্তাও বলে। আবার কেউ যদি এদের চেহারা সমালোচনা করে তখন তারা এর প্রতিবাদ করতেও ভুলেন না।
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা কুরআন কারীমে বলেন,
وَ قُلۡ لِّلۡمُؤۡمِنٰتِ یَغۡضُضۡنَ مِنۡ اَبۡصَارِہِنَّ وَ یَحۡفَظۡنَ فُرُوۡجَہُنَّ وَ لَا یُبۡدِیۡنَ زِیۡنَتَہُنَّ اِلَّا مَا ظَہَرَ مِنۡہَا وَ لۡیَضۡرِبۡنَ بِخُمُرِہِنَّ عَلٰی جُیُوۡبِہِنَّ
অর্থ: আর মুমিন নারীদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে সংযত করে এবং তাদের লজ্জাস্থানের হেফাযত করে। [ সূরা আন-নুর-৩১]
অর্থাৎ উক্ত আয়াত দ্বারা আল্লাহ মুমীন নারীদেরকে বলছেন তাদের দৃষ্টিকে হেফাজত করতে। তারা কোন বেগানা পুরুষের দিকে অপ্রয়োজনে তাকাতে পারবে না। শুধু ছেলেরাই তাদের চোখের হেফাজত করবে বেপারটি এমন নয়। মেয়েদেরকেও তাদের চোখের হেফাজত করতে বলা হয়েছে।
♦️ উম্মে সালমা (রা) বর্ণিত হাদীস যাতে বলা হয়েছেঃ ‘একদিন উম্মে-সালমা ও মায়মুনা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুমা উভয়েই রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাথে ছিলেন। হঠাৎ অন্ধ সাহাবী আব্দুল্লাহ ইবনে উম্মে মাকতুম তথায় আগমন করলেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাদের উভয়কে পর্দা করতে আদেশ করলেন। উম্মে-সালমা বললেনঃ হে আল্লাহর রাসূল, সে তো অন্ধ, সে আমাদেরকে দেখতে পাবে না এবং আমাদেরকে চেনেও না। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ তোমরা তো অন্ধ নও, তোমরা তো তাকে দেখছো। [তিরমিযীঃ ২৭৭৮, আবু দাউদঃ ৪১১২] তবে হাদীসটির সনদ দূর্বল।
এই হাদিস থেকেও মহিলাদের চোখের হেফাজত করার বিষয়টি জোরদার করা হয়েছে।
৩. অমুসলিমদের ভালো কাজঃ একজন মানুষ ততক্ষণ না মুসলিম হতে পারে না যতক্ষণ তার আকিদা সঠিক না থাকে।" লা ইলাহা ইল্লাল্লহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ" যে এই কালিমা মনে প্রাণে বিশ্বাস করবে, মুখে স্বীকার করবে এবং কর্মে প্রকাশ করবে তাকে মুসলিম বলা যাবে। তাছাড়া সে মুসলিম হতে পারে না। আর যে ব্যাক্তির এই আকিদা ঠিক নাই অর্থাৎ যে কাফির কিংবা অমুসলিম তার কোন ইবাদাত,ভালো কাজ কিছুই গ্রহণ করা হয় না।
وَ مَنۡ یَّکۡفُرۡ بِالۡاِیۡمَانِ فَقَدۡ حَبِطَ عَمَلُہٗ ۫ وَ ہُوَ فِی الۡاٰخِرَۃِ مِنَ الۡخٰسِرِیۡنَ
অর্থ: আর কেউ ঈমানের সাথে কুফরী করলে তার কর্ম অবশ্যই নিষ্ফল হবে এবং সে আখেরাতে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হবে।[ মায়েদাহ -৫]
♦️ আল্লাহ তা’আলা মুশরিকদের ইসলাম গ্রহণের পরও তাদের কোন আমল কবুল করবেন না যতক্ষণ না তারা মুশরিকদেরকে পরিত্যাগ করে মুসলিমদের কাছে এসে যায়। [ নাসাঈ -২৫৭০]
অর্থাৎ কোন ব্যাক্তির কোন ভালো কাজই আল্লাহর কাছে কবুল হয়না যতক্ষণ পর্যন্ত সে মুসলিম না হয়। আর আপনি তাদের দান করা দেখে তাদের প্রসংশায় পঞ্চমুখ। কেন আপনি কী কোন মুসলিমদের দান করা দেখেন না? আর কী বললে আপনি বুঝবেন যে আপনি ইসলাম থেকে বেরিয়ে গেছেন। আপনার একটুও ভয় হয় না আল্লাহর বিরুদ্ধে যেতে?
৪. সমকামীতাঃ যারা BTS FAN তারা কেউই মানতে চাইবেন না যে এরা সমকামী। আপনাদের যুক্তি হচ্ছে এরা মাঝে মাঝে অভিনয়ের প্রয়োজনে এগুলো করে থাকে। আচ্ছা এই যুক্তি দিয়ে কী আপনি টিকতে পারবেন? না কখনোই না। ইসলাম কখনো প্রয়োজনেও হারাম কাজ সমর্থন করে না। আর ওরা তো অভিনয়ের মাধ্যমে এগুলো করে থাকে। আচ্ছা তাও বাদ দিলাম। অন্তত এইটা তো আপনি মানবেন যে BTS এর মাধ্যমে সমকামীতাকে আর যায় হোক খারাপ দৃষ্টিতে দেখা হয় না। বলা যায় সমকামীতা প্রমোট করা হয় মাঝে মাঝে। আর আপনিই একটু ভেবে দেখুন তো আপনার কাছে এই সমকামীতা সহজ হয়ে গিয়েছে কিনা? আসুন এইবার এই সমকামীতা সম্পর্কে আল্লাহ কী বলেন জেনে নিই,
অবশ্যই ইসলামে homosexuality সম্পূর্ণ হারাম। এবং স্বাভাবিক ব্যভিচারের চেয়েও খারাপ। লুত (আ) এর কওমকে (S***m আর Gomorrah নগরী) আল্লাহ ধ্বংস করে দিয়েছিলেন যেসব কারণে এর মধ্যে সমকামিতা ছিল একটি। আমি এখানে কুরআনের আয়াত আর হাদিসগুলো উল্লেখ করছি।
♦️ "এবং আমি লূতকে প্রেরণ করেছি। যখন সে স্বীয় সম্প্রদায়কে বললঃ তোমরা কি এমন অশ্লীল কাজ করছ, যা তোমাদের পূর্বে সারা বিশ্বের কেউ করেনি ? তোমরা তো কামবশতঃ পুরুষদের কাছে গমন কর নারীদেরকে ছেড়ে। বরং তোমরা সীমা অতিক্রম করেছ।" (আরাফ ৭:৮১-৮২)
♦️ "সারা জাহানের মানুষের মধ্যে তোমরাই কি পুরূষদের সাথে কুকর্ম কর?
এবং তোমাদের পালনকর্তা তোমাদের জন্য সঙ্গিনী হিসেবে যাদের সৃষ্টি করেছেন, তাদেরকে বর্জন কর? বরং তোমরা সীমালঙ্ঘনকারী সম্প্রদায়।" (শুয়ারা ২৬:১৬৫-১৬৬)
♦️ "স্মরণ কর লূতের কথা, তিনি তাঁর কওমকে বলেছিলেন, তোমরা কেন অশ্লীল কাজ করছ? অথচ এর পরিণতির কথা তোমরা অবগত আছ! তোমরা কি কামতৃপ্তির জন্য নারীদেরকে ছেড়ে পুরুষে উপগত হবে? তোমরা তো এক বর্বর সম্প্রদায়। উত্তরে তাঁর কওম শুধু এ কথাটিই বললো, লূত পরিবারকে তোমাদের জনপদ থেকে বের করে দাও। এরা তো এমন লোক যারা শুধু পাকপবিত্র সাজতে চায়। অতঃপর তাঁকে ও তাঁর পরিবারবর্গকে উদ্ধার করলাম তাঁর স্ত্রী ছাড়া। কেননা, তার জন্যে ধ্বংসপ্রাপ্তদের ভাগ্যই নির্ধারিত করেছিলাম।" (কুরআন 27:54-57)
♦️ "আমার প্রেরিত ফেরেশতাগণ সুসংবাদ নিয়ে ইব্রাহীমের কাছে আগমন করল, তখন তারা বলল, আমরা লুতের জনপদের অধিবাসীদেরকে ধ্বংস করব। নিশ্চয় এর অধিবাসীরা অপরাধী।" (২৯:৩১)
দুর্ভাগ্য আমাদের, Al-Fatiha Foundation নামে একটা "মুসলিম" foundation আছে... যেটা মুসলিম গে, লেজবিয়ানদের প্রতিনিধিত্ব করে!!!! কুরআনের স্পষ্ট আয়াত থাকা সত্ত্বেও কীভাবে তারা এটা করতে পারে??
এবার হাদিস দেখুনঃ
# "ইবনে আব্বাস (রা) বলেন, রাসুল (স) বলেছেন, তোমরা যদি কাউকে পাও যে লুতের সম্প্রদায় যা করত তা করছে, তবে হত্যা কর যে করছে তাঁকে আর যাকে করা হচ্ছে তাকেও।" (আবু দাউদ 38:4447)
# "আবু সাইদ আল খুদ্রি বলেন, রাসুল (স) বলেছেন, একজন পুরুষ আরেক পুরুষের যৌনাঙ্গ দেখবে না। এক নারী আরেক নারীর যৌনাঙ্গ দেখবে না। এক পুরুষ আরেক পুরুষের সাথে অন্তত undergarment না পরে একই চাদরের নিচে ঘুমাবে না। এক নারী আরেক নারীর সাথে কখনও অন্তত undergarment না পরে একই চাদরের নিচে ঘুমাবে না।" (আবু দাউদ, 31:4007)
# "আবু হুরাইরা (রা) থেকে বর্ণিত, রাসুল (স) বলেন, এক পুরুষ আরেক পুরুষের সাথে বা এক নারী আরেক নারীর সাথে ঘুমাতে পারবে না লজ্জাস্থান ঢাকা ব্যতীত। তবে ব্যতিক্রম করা যাবে, শিশু আর পিতার ক্ষেত্রে... রাসুল (স) ৩য় আরেকজনের কথা বলেছিলেন কিন্তু আমি ভুলে গিয়েছি।" (আবু দাউদ, 31:4008)
# "জাবির (রা) থেকে বর্ণিত, রাসুল (স) বলেছেন, আমি আমার কওমের জন্য সবচেয়ে বেশি যে জিনিসটা আশঙ্কা করি সেটা হল লুতের কওম যা করত সেটা যদি কেউ করে... " (তিরমিজি, 1457)
এবার আসুন সমকামীদের শাস্তি কী সেটা দেখা যাক। হাদিস আমাদের জানাচ্ছেঃ
# "ইবনে আব্বাস বলেন, অবিবাহিত কাউকে যদি সমকামিতায় পাওয়া যায় তাহলে তাঁকে পাথর মেরে হত্যা করতে হবে।" (আবু দাউদ, 38:4448 )
# "যে কাউকে লুতের কওমের মতো করতে দেখলে যে দিচ্ছে আর যে পাচ্ছে দুজনকেই হত্যা কর।" (তিরমিজি 1:152)
# মুয়াত্তা শরীফের 41 41.111 নাম্বার হাদিসে এর শাস্তি বলা আছে পাথর মেরে হত্যা।
# "ইবনে আব্বাস (রা) থেকে বর্ণিত, রাসুল (স) বলেছেন, অভিশপ্ত সে যে কিনা কোন পশুর সাথে সেক্স করে, আর অভিশপ্ত সে যে কিনা সেটা করে যা লুতের সম্প্রদায় করত।" (আহমাদ:1878)
# "ইবনে আব্বাস (রা) বলেন, আলী (রা) তাঁর সময়ে ২ জন সমকামীকে পুড়িয়ে দেন। আর আবু বকর(রা) তাদের উপর দেয়াল ধ্বসিয়ে দেন।" (মিশকাত, খণ্ড ১, পৃষ্ঠা ৭৬৫, প্রস্তাবিত শাস্তি)
৫. অমুসলিমদেরকে ভালোবাসাঃ একজন প্রকৃত ইমানদার ব্যাক্তি সকল মানুষকে ভালোবাসবে। আমরা জানি, রাসূল (সাঃ) অমুসলিমদের সাথে ভালো ব্যবহার করতেন। কিন্তু কোন ইহুদী, খ্রীষ্টান, কাফির, নাস্তিক এদের সবাইকে এতোটা ঘৃণা করতেন যে আপনি অবাক হয়ে যাবেন। ইহুদীরা আগে তাদের অস্ত্র একটা গাছে সাজিয়ে রাখতো। এইগুলো সাহাবীরা দেখে রাসূল (সা) এর কাছে বলেছিল তাদের জন্যও যেন এমন একটা গাছ নির্ধারণ করা হয় যেখানে তারাও অস্ত্র সাজিয়ে রাখতে পারে। তখন রাসূল (সা) তাদের এই কথা শুনে কঠিনভাবে নিষেধ করেন। এছাড়া রাসূল (সা) মুসলিমদের সাথে যদি ইহুদীদের কোন বিষয়ে সাদৃশ্য দেখতেন তখনই তিনি নিষেধ করতেন। বিভিন্ন হাদিসে আমরা এইগুলো দেখতে পাই। আর আল্লাহ বলেছেন
یٰۤاَیُّہَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا لَا تَتَّخِذُوا الۡیَہُوۡدَ وَ النَّصٰرٰۤی اَوۡلِیَآءَ ۘؔ بَعۡضُہُمۡ اَوۡلِیَآءُ بَعۡضٍ ؕ وَ مَنۡ یَّتَوَلَّہُمۡ مِّنۡکُمۡ فَاِنَّہٗ مِنۡہُمۡ ؕ اِنَّ اللّٰہَ لَا یَہۡدِی الۡقَوۡمَ الظّٰلِمِیۡنَ ﴿۵۱﴾
হে মুমিনগণ! তোমরা ইয়াহুদী ও নাসারাদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না, তারা পরস্পর পরস্পরের বন্ধু। আর তোমাদের মধ্যে কেউ তাদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহন করলে সে নিশ্চয় তাদেরই একজন। নিশ্চয় আল্লাহ যালিম সম্প্রদায়কে হেদায়াত দেন না।(সূরা মায়িদা-৫১)
আর আপনি এই জালিম, কাফিরদের ভালোবাসেন?
♦️ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ তুমি যাদেরকে ভালোবাসো তাদের দলভুক্ত হবে। [আবু দাউদ হা/৫১২৬]
আর আপনি জানেন, ওরা নাস্তিক,ইহুদী,খ্রীষ্টান। আর আপনি তাদেরকে নিয়ে পরে আছেন? তাদেরকে ভালোবাসেন? তাদের জন্য অপরজনের সাথে ঝগরা করেন? তাদের ছবি প্রোফাইল পিকচারে দিয়ে রাখেন? তাদের বিপক্ষে কথা বললে আপনার কষ্ট লাগে? আপনি কী মুসলিম? লজ্জা লাগে আপনার মতো মুসলিমদের দেখে।
অনেকে নাকি আছেন যারা দোয়া করেন যেন BTS মুসলমান হয়ে যায়। শুধু BTS না সকলেই যেন মুসলমান হয়ে যায় সেইটায় আমরা চাই। তবে সবার প্রথমে তাদেরকে ইসলামদের দাওয়াত দিতে হবে। আর ইসলাম কবুল যদি করে তাহলে তাকে অবশ্যই গান বাজনা ত্যাগ করতে হবে। এইভাবে উচ্ছৃঙ্খলভাবে চলা ফেরা করতে পারবে না। নিজেদেরকে মেয়েদের সামনে প্রদর্শন করতে পারবে না। অর্থাৎ আপনিই চাচ্ছেন যেন ওরা এইসব গান বাজনা বাদ দিয়ে দেয়। অথচ আপনি ওদের গান পছন্দ করেন। এই থেকে এতোটুকু আপনি ক্লিয়ার হোন আপনি আর যায় হোক মুসলিম হতে পারেননি। আর যে নিজে মুসলিম হতে পারেনি সে কীভাবে আরেকজনকে মুসলিম বানাবে? ইসলাম কী তা আপনি জানেন না। এগুলো আপনাদের ভন্ডামি ছাড়া কিছুই না। শয়তান আপনাকে আষ্টেপৃষ্টে বেঁধে ফেলেছে। ফিরে আসুন দয়া
© একজন ভাইয়ের লেখা
Where are you going
Come back to Allah ✨
“যদি নিজের তাকদীর মানুষের কাছে উপস্থাপন করা হতো, তাহলে সে নিজের জন্য তাই লিখতো, যা আল্লাহ তার জন্য লিখেছেন।”
— ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ.)
দুঃখের পরেই আসে সুখ।😊🤎
বর্তমান যুগে কিছু মানুষ প্রেম হালাল মনে করেন।
তবে একটা জিনিস মনে রাখবেন যে আপনি যদি মদ্যপান এর আগে বিসমিল্লাহ বলেন মদ্যপান আপনার জন্য হালাল করা হবে না।
ঠিক তেমনি আপনি যদি আপনার প্রেমিক বা প্রেমিকার জন্য আল্লাহর কাছে পার্থনা করেন আল্লাহ কী তা কবুল করবেন?
আপনি কী যেনার অংশিদার হচ্ছেন না।
আল্লাহ রাব্বুল আ-লামিন আমাদের হেদায়েত দান করুন। আমিন।
Alhamdulillah
Stop telling God how big your storm is. Instead, tell the storm how big your God is!
The 6 Kalimas
The Six Kalimas are the basic beliefs of Muslims all around the world. They practice these beliefs and incorporate the basic principles in their lives. All the six Kalimas are verses of Quran.
1. First Kalima: Tayyab (Purity)
English Translation: There is no God but Allah Muhammad is the messenger of Allah
2. Second Kalima: Shahadat (Testimony)
Ashahado an laa ilaaha illal laho wahdahoo laa shareeka lahoo wa ash hado anna Mohammadan abdo hoo wa rasoolohoo
English Translation: I bear witness that no-one is worthy of worship but Allah, the One alone, without partner, and I bear witness that Muhammad is His servant and Messenger
Third Kalima: Tamjeed (Glorification)
Subhanallahe wal hamdulillahe wa laa ilaha illal laho wallahooakbar. wala haola wala quwwata illa bilahil aliyil azeem
English Translation: Glory be to Allah and Praise to Allah, and there is no God but Allah, and Allah is the Greatest. And there is no Might or Power except with Allah.
Fourth Kalima: Tauheed (Unity)
Laa ilaha illal lahoo wahdahoo la shareekalahoo lahul mulko walahul hamdo yuhee wa yumeeto wa hoa haiy yul la yamooto abadan abada zul jalali wal ikraam beyadihil khair. Wa howa ala kulli shayi in qadeer
English Translation: (There is) none worthy of worship except Allah. He is only One. (There is) no partners for Him. For Him (is) the kingdom. And for Through Him (is) the Praise. He gives life and causes death. And He (is) Alive. He will not die, never, ever. Possessor of Majesty and Reverence. In His hand (is) the goodness. And He (is) the goodness. And He (is) on everything powerful.
Fifth Kalima: Astaghfar (Penitence)
Astaghfirullah rabbi min kullay zambin aznabtuho amadan ao khat an sirran ao alaniatan wa atubu ilaihee min az zambil lazee aalamo wa min az zambil lazee la aalamo innaka anta allamul ghuyoobi wa sattaarul oyobi wa ghaffar uz zunoobi wala ha ola wala quwwata illa bila hil aliyil azeem
English Translation: I seek forgiveness from Allah, my lord, from every sin I committed knowingly or unknowingly, secretly or openly, and I turn towards Him from the sin that I know and from the sin that I do not know. Certainly You, You (are) the knower of the hidden things and the Concealer (of) the mistakes and the Forgiver (of) the sins. And (there is) no power and no strength except from Allah, the Most High, the Most Great.
Sixth Kalima: Radde Kufr (Rejecting Disbelief)
Allahumma innii a’udhu bika min an ushrika bika shai-anw- wa ana a’lamu bihii. Was tagh fi ru ka limaa laa alamu bihee. Tubtu anhu wa tabarra-tu min al-kufri wash-shirki wal-kizdhbi wal-ghiibati wal-bid’ati wan-namiimati wal fawaahishi wal-buhtani w-al-ma’aasii kulliha. Wa aslamtu wa aquulu La illaha illAllahu Muhammadur RasulAllah
English Translation: O Allah! Certainly I seek protection with You from, that I associate partner with You anything and I know it. And I seek forgiveness from You for that I do not know it. I repended from it and I made myself free from disbelief and polytheism and the falsehood and the back-biting and the innovation and the tell-tales and the bad deeds and the blame and the disobedience, all of them. And I submit and I say (there is) none worthy of worship except Allah, Muhammad is the Messenger of Allah
আল্লাহু আকবর।
সুবহানাল্লাহ।
রবের ভালোবাসার দিকে ফিরে এসো‼️🔥🥀
আযানের মধ্যে লুকিয়ে থাকা অলৌকিক গনিতের খেলা!
এই আযানের এই তথ্যগুলো পড়ার পর আপনি বাকরুদ্ধ হবেন আর আল্লাহর উপর আপনার ঈমান বৃদ্ধি পাবে ইনশাআল্লাহ!
১। আযানের ১ম শব্দ হল আল্লাহ এবং শেষ শব্দ ও হল আল্লাহ, এর মানে আল্লাহই শুরু এবং আল্লহই শেষ!
২। আযান শব্দটি পবিত্র কুরআনে সর্বমোট রয়েছে ৫ বার! আর আমাদের প্রতিদিন নামাজ ৫ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করি!
৩। আযানের মধ্যে সর্বমোট শব্দ হল ৫০ টি! আর আল্লাহ মিরাজের সময় হযরত মুহাম্মাদ (সঃ) কে সর্বপ্রথম ৫০ ওয়াক্ত ফরজ নামাজ দিয়েছিলেন!
পরে তা কমিয়ে ৫ ওয়াক্ত করা হয়! আর সহীহ হাদিস বলে একজন ব্যাক্তি ৫ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করলে আল্লাহ তাকে ৫০ ওয়াক্তের সাওয়াব দিবেন!
৪। আযানের মধ্যে সর্বমোট ১৭ টি ভিন্ন অক্ষর রয়েছে!
আর আমাদের প্রতিদিন ফরজ নামাজ হল ১৭ রাকাত!
ফজর ২ + জোহর ৪ + আসর ৪ + মাগরিব ৩ + এশা ৪
মোট ১৭ রাকাত!
৫। আযানের মধ্যে সবচেয়ে ব্যাবহৃত শব্দ হল ( আল্লাহ)
আল্লাহ শব্দের আলিফ অক্ষরটি সম্পূর্ণ আযানে আছে মোট ৪৭ বার, লাম অক্ষরটি ৪৫ বার এবং হা অক্ষরটি ২০ বার!
সুতরাং ৪৭+ ৪৫ + ২০ = ১১২
আর পবিত্র কুরআনের ১১২ নম্বর সূরা হল সূরা ইখলাস। যে সূরায় আল্লাহ নিজের পরিচয় দিয়েছেন।
সুবহানাল্লাহ
চিরবিদায় ।।
“কুল্লু নাফসিন জাইকাতুল মউত!”
-প্রত্যেক প্রাণীকেই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Website
Address
Shayesta Khan Road
Narayanganj, 1400
I am a very ordinary person. I like to write. If you don't have the patience to read my writing,
Narayanganj
Life is a beautiful place, here we live to over come, when we lose something that time we earn learn
Narayanganj
গল্প পড়তে ভালোবাসি, যারা গল্প পড়তে ভালোবাসেন আমার পেজে লাইক ফলে দিয়ে রাখবেন ❤️❤️❤️❤️❤️