Simanta Prodhan
I am a very ordinary person. I like to write. If you don't have the patience to read my writing,
আমি সাধারণ একজন মানুষ। পেশা সাংবাদিকতা। লেখালেখি হৃদয়ের টান। রক্তে মেশে গেছে। ছাইপাশ যা লিখি সেগুলো হয়তো অখাদ্য। জাতীয় দৈনিকে নিয়মিত কলাম লিখি। ছড়া, গান, গল্প, স্ক্রিপ্ট লিখি
কাউকে যদি হারিয়ে ফেলেন, তাকে একদিন না একদিন খুঁজে পাবেনই। একবার যদি নিজেকে হারিয়ে ফেলেন আর খুঁজে পাবেন না। তখন সারাটা জীবন জিন্দালাশ হয়ে থাকতে হবে। তার থেকে ভালো, নিজের মত থাকুন, নিজস্ব ট্র্যাকে চলুন। এতে কেউ আপনার সাথে আসুক বা না আসুক, বুক চিতিয়ে বলুন, ‘আই ডোন্ট কেয়ার’।
সত্য বেশিদিন ধামাচাপা দিয়ে রাখা যায় না। সূর্যের রশ্মির মত সে প্রকাশ পাবেই।
একটা ঝড় যখন আসে তখন অনেক যত্নে গড়া ঘর-বাড়ি, সাজানো গোছানো বাগান তছনছ করে দিয়ে যায়। ঝড় শেষে একটু একটু করে আবার সবকিছু ঠিকঠাক করা যায়। আগের চেয়েও সুন্দর করে ঘর-বাড়ি তৈরি করা সম্ভব যদি সময় নিয়ে ধীরে সুস্থে সেসব করা যায়। তাড়াহুড়ো করে যদি কেউ সবকিছু ঠিকঠাক করার চেষ্টা করেন তবে, সুন্দর আর কিছু হয়ে উঠবে না। তাই সবসময় সময় নিন। ধৈর্য ধারণ করুন।
Please subscribe, like and comment
Simanta Prodhan - YouTube Simanta Prodhan is a YouTube channel that offers motivational and inspirational videos to help you stay motivated. Their videos include best motivational vid...
আপনি কথা বিক্রি করেন নাকি কিনেন? ।। motivation ।। 2023।। simanta prodhan তাদের কাজই হচ্ছে কথা বিক্রি করা। এরা আপনার কাছ থেকে কথা কিনে অন্যের কাছে বিক্রি করে আবার অন্যদের কথা বিক্রি করবে আ...
অকৃতজ্ঞ মানুষ যেমন হয়।। motivation।। 2023।। simanta_prodhan অকৃতজ্ঞদের জন্য যত যা কিছুই করেন না কেন, এরা কখনই তা স্বীকার করবে না। তাদের ধারণা, আপনি যা করেছেন, তা তার প্রাপ্য ছি.....
যাদের সঙ্গে কখনই তর্কে জড়াবেন না ।। motivation।। 2023।। simanta prodhan মিথ্যাবাদীদের সঙ্গে তর্কে জড়ালে তারা আপনাকেই মিথ্যাবাদী হিসেবে প্রমাণ করতে যত যা কিছু করার দরকার তাই করবে। #...
মিথ্যাবাদীদের সঙ্গে তর্কে জড়াবেন না
সন্দেহ করবেন না
Failure is the pillar of success
এসব মানুষ দ্বারা কম-বেশি আমরা অনেকেই আক্রান্ত
#মানুষ
বিষের চেয়েও বিষধর কান কথা
ধোঁকা দেয় যেজন
হতভাগা সেজন
I've received 100 reactions to my posts in the past 30 days. Thanks for your support. 🙏🤗🎉
নারী দিবস মানেই লিঙ্গ বৈষম্য জিইয়ে রাখার প্রবণতা
#নারীদিবস #লিঙ্গবৈষম্য #নারীঅধিকার #পুরুষতান্ত্রিক #সীমান্ত_প্রধান
মানুষের ওপর বিশ্বাস হারানো যাবে না
#মানুষ #অমানুষ
আমি সেই মেয়েটিকে খুঁজছি
পুরুষ মানুষমাত্রই পাথর, স্বার্থপর! তারা কাঁদাতে জানেন, কখনও কাঁদেন না!
প্রতিষ্ঠিত পাত্র চাই!
বিয়ের প্রলোভনে ‘ধ/র্ষ/ণ মামলা’র যৌক্তিকতা কতটুকু?
#বিয়ের_প্রলোভনে_ধর্ষণ #সীমান্ত_প্রধান
আপনার হাসি-ঠাট্টাই হিরো আলমের বাড়ি-গাড়ির মূল উৎস
কবিতা : আমাকে ছেড়ে যাওয়ার পর
কবি : হুমায়ূন আজাদ
কণ্ঠ : সীমান্ত প্রধান
আজব এক চক্রাকারে ঘূর্ণিয়মান আমরা। অদ্ভুত সব চরিত্র চারপাশে শুঁয়োপোকার মত বিচরণ করছে। কেউ তেল নিয়ে ঘুরছে, কেউ ঘুরছে ঘিঁ এর কৌটা নিয়ে। কেউ কেউ দিনরাত এক করে, অদম্য শক্তি নিয়ে স্বপ্ন সাজিয়ে বাস্তবায়নের পথে হেঁটে যাচ্ছে আরেক শ্রেণি পথরোধ করে সৃষ্টি করছে প্রতিবন্ধকতা, স্বপ্নগুলো তাসের ঘরের ন্যায় তছনছ করে দিয়ে হাসছে পৈশাচিক হাসি।
এই সমাজে একটা শ্রেণি মেধা নিয়ে, শ্রম আর ঘাম ঝরিয়ে অবস্থান তৈরিতে অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছে, আরেকটা শ্রেণি চাটুকার, মেধাহীন, তেলবাজি করে মেধাবী মানুষগুলোকে পিছনে ফেলে দিয়ে হাত পা টিপে কিংবা মামু খালুর জোরে শক্ত অবস্থানে বসে আছে, খালি কলসের মত।
এই সমাজে আরেক শ্রেণি আছে কাঁকড়ার মত। পাশের মানুষটি যখন সামনে এগিয়ে যেতে চাইবে তখন এরা পা ধরে টেনে নিচে নামিয়ে আনার চেষ্টা করবে এবং একটা সময় নামিয়ে আনবে নিজের কাতারে। আরও একটা শ্রেণি আছে বাড়াভাতে ছাই ছিটাতে পটু।
আজকাল আমরা, পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধহীন, বিশ্বাস ভঙকারী, দীনতা আর চরম রকমের অসহিষ্ণু হয়ে উঠছি। নীতি নৈতিকতা শিকেয় তুলে দিয়ে কেমন জানি ভণ্ড, প্রতারক, মুখোশধারী হয়ে উঠছি। কাছে এসে, পাশে বসে, বন্ধু হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া মানুষটির বুকে ছুরি চালাতেও দুবার ভাবছি না। আমরা বিবর্তনের ধারায় মানুষ থেকে ধীরে ধীরে `না-মানুষ` হয়ে যাচ্ছি।
প্রিয়তমেষু,
তুমি সন্ধ্যামালতি, রোদ্রজ্জ্বল এই শহরে আমি এক উদ্বাস্তু নাগরিক। আক্ষরিক অর্থেই আমাদের যোজন যোজন দূরত্ব।
নিকোটিনে পোড়া কালশিটে ঠোঁট কী করে প্রত্যাশা করে পারিজাতের ছোঁয়া! নিজেই হেসে উঠি, খুব সিনেমাটিক।
সারমেয় শাবকের সাথে এক রুটিতে দুপুর পার করে দেওয়া এই যুবকটিও হতে পারতো দুরন্ত প্রেমিক।
নির্লজ্জতার সীমা ছাড়িয়ে এতকাল যে যুবকটি আশ্রয় খুঁজেছিলো ওই পদ্মযুগল চোখে, সে এখন জীবন্ত শব।
ধরা যাক, ডিপ্রেশন একটা তৈলাক্ত ড্রাম আর আপনি একটা কাঁকড়া। সেই ড্রামে আপনি পড়ে গেছেন। শত চেষ্টা করেও উঠে আসতে পারছেন না। যতবারই উঠে আসার চেষ্টা করছেন, ততবারই পিছলে নিচে পড়ে যাচ্ছেন। এখান থেকে উঠে আসতে না পারলে আপনি মারা যাবেন। উঠে আসাটা দরকার। কেউ আপনাকে সাহায্য করবে না। মৃত্যু না হওয়া পর্যন্ত চেষ্টা করে যান ড্রাম থেকে উঠে আসতে।
ডিপ্রেশন একটি কৌতুক নয়, আপনি হয়তো কাউকে হাসতে দেখতে পারেন কিন্তু ভেতরে ভেতরে সে মারা যাচ্ছে। হয়তো আপনি তাকে দেখছেন অনেকের সঙ্গে আড্ডা দিচ্ছে। কিন্তু সবার মাঝে থেকেও সে একা বোধ করছে তা হয়তো দেখতে পাচ্ছেন না। ডিপ্রেশনটা অনেকটা ঘুনপোকার মত। একজন মানুষকে ধীরে ধীরে শেষ করে দেয়। তা আশেপাশে থাকা মানুষগুলো মোটেও বুঝতে পারে না।
সিলভিয়া প্লাথ একজন আমেরিকান কবি এবং উপন্যাসিক। ১৯৫৬ সালে তিনি Ted Hughes কে বিয়ে করেন। ফ্রিডা এবং নিকোলাস নামে তাঁদের দুই সন্তান রয়েছে। প্লাথ বিষন্নতায় ভুগছিলেন এবং ১৯৬৩ সালে তিনি আত্মহত্যা করেন।
জন বেরিম্যান, তিনি একজন অন্যতম কবি এবং বোদ্ধা। সিলভিয়া প্লাথের মত তিনিও একজন কনফেশনাল পোয়েট। আজীবন বিষন্নতায় ভুগেছেন। The Dream Songs তাঁর প্রধান কবিতা সংকলন, যেখানে ৩৮৫ টি কবিতা রয়েছে। কাব্যগ্রন্থটি বিংশশতাব্দির অন্যতম সেরা কাব্যগ্রন্থের মর্যযাদা পায়। ১৯৭২ সালে ওয়াশিংটন এভিনিউ ব্রিজ থেকে নব্বই ফুট নিচে বরফজমা Mississippi নদীতে লাফিয়ে পড়ে আত্মহত্যা করেছিলেন।
এ্যাডেলাইন ভার্জিনিয়া উলফ, ঊনিশ শতকের ব্রিটিশ আধুনিকতাবাদী লেখকদের মধ্যে তিনি ছিলেন প্রধানতম। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পূর্ব পর্যন্ত তিনি লন্ডন লিটারেসি সোসাইটি ’র গুরুত্বপূর্ণ একজন ব্যক্তিত্ব ছিলেন।
তাঁর শেষ উপন্যাসের (Between the Acts) পাণ্ডুলিপিটি তৈরি হওয়ার পরপরই তিনি আত্মহত্যা করেন। ১৯৪১ সালের ২৮ মার্চ কোটের সব পকেটে পাথর ভরে ওউস নদীতে ঝাঁপ দিয়ে ডুবে যান। ১৮ এপ্রিল নদীতে তাঁর দেহাবশেষ পাওয়া যায়।
উত্তর আধুনিক যুগের একজন লেখক ডেভিড ফস্টার ওয়ালেস। বিখ্যাত উপন্যাস Infinite Jest এর জন্য আমেরিকান এ উপন্যাসিক সর্বাধিক পরিচিত। তিনি ছিলেন সাহিত্যের অধ্যাপক; এবং উপন্যাস লেখার পাশাপাশি তিনি একজন ছোটগল্প লেখক এবং প্রাবান্ধিক ছিলেন।
ওয়ালেস বিষন্নতায় ভুগছিলেন, বহুদিন ধরে মেডিকেশনের চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়ে অবশেষে ২০০৮ সালে নিজ রুমে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন
আর্নেস্ট হেমিংওয়ে, ‘দ্যা ওল্ড ম্যান এন্ড দ্যা সি’ উপন্যাসের কল্যাণে আমাদের দেশেও লেখক বেশ পরিচিত, অন্তত পড়ুয়াদের কাছে। বিংশ শতাব্দির অন্যতম শ্রেষ্ঠ উপন্যাসিক।
আফ্রিকায় বিমান দুর্ঘটনরায় পড়ে তিনি শারীরিক এবং মানসিকভাবে আহত হয়েছিলেন। মৃত্যুর কিছুদিন পূর্বে লেখকের শরীরের অবস্থার মারাত্মক অবনতি হয়েছিল, তিনি চিকিৎসা আর মেনে নিতে পারছিলেন না। সবকিছু থেকে মুক্তি পেতে শর্টগানের গুলিতে আত্মহত্যা করেছিলেন।
হান্টার থমসন ছিলেন একজন আমেরিকান লেখক এবং সাংবাদিক।
হেমিংওয়ের মত তিনিও মাথায় গুলি করে আত্মহত্যা করেছিলেন।
এনি সেক্সটন, আমেরিকান লেখক এনি সেক্সটন উত্তর আধুনিকতার একজন অন্যতম কবি। তিনিও একজন কনফেশনাল পোয়েট। ১৯৭৪ সালে তিনি পাণ্ডুলিপিটি নিয়ে কবি Maxine Kumin ’র সাথে দেখা করে বইটি ১৯৭৫ ’র মার্চে প্রকাশ করতে বলেছিলেন। এরপর তিনি বাসায় ফিরে মায়ের উলের কোটটা পরে নেন, এক বোতল ভোদকা খেয়ে গাড়ির গ্যারেজে গিয়ে ইঞ্জিন চালিয়ে দিয়ে কার্বন মনোক্সাইড গ্যাসে আত্মহত্যা করেছিলেন।
হার্ট ক্রেন, আধুনিক যুগের একজন আলোচিত আমেরিকান কবি। ১৯৩২ সালের দিকে তিনি খুব বেশি পানাসক্ত হয়ে পড়েছিলেন, এ সময় তিনি কিছুদিন মেক্সিকোতে ছিলেন। মেক্সিকো থেকে নিউইয়র্ক ফেরার পথে মেক্সিকো উপসাগরে তিনি নিজেকে নিক্ষেপ করে আত্মহত্যা করেন। এ সময় তিনি চিৎকার করে বলতে থাকেন-
“Goodbye, everybody!”
কারিন বোয়ে, একজন সুইডিশ কবি ও উপন্যাসিক। মাত্রাতিরিক্ত ঘুমের ওষুধ খেয়ে মৃত্যুবরণ করেছিলেন বোয়ে। নিকবর্তী একটি পাহাড়ে পাথরের উপর তাঁর মৃতদেহ পড়েছিল।
জুকিয়ো মিশিমা, বিংশ শতাব্দির জাপানের অন্যতম একজন প্রভাবশালী সাহিত্যিক জুকিয়ো মিশিমা। তিনি একজন কবি, নাট্যকার, অভিনেতা এবং চিত্র পরিচালক। ১৯৬৮ সালে তিনি নোবেল সাহিত্য পুরস্কারের জন্য মনোনিত হয়েছিলেন, যেটি শেষপর্যন্ত তাঁরেই স্বদেশী Yasunari Kawabata পেয়েছিলেন। Utsukushii hoshi, The Temple of the Golden Pavilion, Utage no ato তাঁর বিখ্যাত কয়েকটি গ্রন্থ। Seppuku ’র মাধ্যমে জুকিয়ো মিশিমা আত্মহুতি দিয়েছিলেন।
ইউসুনারি কাওবাতা, সাহিত্যে নোবেল বিজয়ী প্রথম জাপানী তিনি। মৃত্যুর চার বছর পূর্বে ১৯৬৮ সালে তিনি এ পুরস্কারে ভূষিত হন। Snow Country, Thousand Cranes, and The Old Capital নোবেল পুরস্কার পাওয়ার ক্ষেত্রে এই তিনটি উপন্যাস বিশেষ ভূমিকা রেখেছে বলে মনে করা হয়, যদিও কাবাতা তাঁর সকল সাহিত্যকর্মের উপর নোবেল পুরস্কার পান।
জাপানের এই প্রভাবশালী লেখক ১৯৭২ সালে গ্যাস টেনে আত্মহত্যা করেন।
যারা সাঁতার জানে তারা জোয়ার কিংবা ভাটায় কিভাবে সমুদ্র সাঁতরাতে হয় তা জানেন। কিন্তু যারা অল্প সাঁতার জানা তারা এসব জানে না। এরা ডুবে যেতে থাকে। সংসারটাও আমার কাছে সমুদ্রের মত।
সাঁতার না জানা মানুষ আমি।
যার সাথে তুমি আঁট ঘাট বাঁধবে তার কাছে স্বচ্ছ থাকো। আতীত লুকিও না। যদি সে তোমার অতীত মেনে নিতে পারে, তবেই তোমরা উভয উভয়ের যোগ্য।
প্রতিটি সম্পর্কের শুরুটা হোক সত্য দিয়ে। মিথ্যা সম্পর্কের জন্য ভয়ানক ক্ষতিকর।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the public figure
Telephone
Website
Address
Shayesta Khan Road
Narayanganj
1400
Narayanganj
هذه هي النفس hadhih hi alnafs Purification of the soul আত্মার পরিশ?
Narayanganj
Life is a beautiful place, here we live to over come, when we lose something that time we earn learn
Narayanganj
গল্প পড়তে ভালোবাসি, যারা গল্প পড়তে ভালোবাসেন আমার পেজে লাইক ফলে দিয়ে রাখবেন ❤️❤️❤️❤️❤️