Muhammad Sohel Rana Salafi

"অর্থশূন্য মানুষ যানজটে আটকে থাকা
এম্বুলেন্সের মত অসহায়!
কথাটি একেবারেই সত্য না হলেও অনেক খানি মিল রয়েছে"

|| সঠিক সময়ে সঠিক বন্ধু নির্বাচন করুন/ কারণ ভালো বন্ধু আপনাকে জান্নাতের পথে অগ্রসর করবে/ আর খারাপ বন্ধু আপনাকে আড্ডা, জুয়া, মদ.. আরো কত কি খারাপ কাজে ব্যস্ত করে দুনিয়াবি চিন্তায় চিন্তিত করে তুলবে|
তাই সাবধান হোন সময় শেষ হলে আর সময় ফিরে আসে না তাই সময় থাকতেই দ্বীনী বন্ধু গড়ে তুলুন বা একাকী থাকুন।
📔ভালো বন্ধুর উদাহরণ হলো আতর বিক্রেতার মত, হয়তো তুমি তার আতর কিনবে অথবা না কিনলেও সুগন্ধি অবশ্য পাবে।

[সহীহুল বুখারী হা/২১০১]

আলহামদুলিল্লাহ
আজ নিজেকে মুক্ত করলাম, নিজের ভিতরে লুকানো মানসিক চাপ হতে ।

ভালোবাসা যদি হয় ভালো থাকার কারণ!
-তাহলে-
একমাত্র আল্লাহ ছাড়া আমাকে কেউ ভালোবাসেনি।

হাজারো বন্ধুর চেয়ে একজন সৎ বন্ধু জীবনে অনেক মূল্যবান!
হোকনা সে সবার থেকে গরীব অথবা মুর্খ।

'জীবন চিরস্থায়ী নয়'

কিন্তু জীবনে করা ভালো-মন্দ কাজ সমূহ!
পরকালের জন্য চিরস্থায়ী।

✍️ অর্থের কাছে স্বপ্ন এবং শখ দুইটাই অসহায়! 🙁

"যোগ্যতার বেশি সপ্ন দেখিও না, নয়লে কষ্ট পাবে"
নিজ যোগ্যতার বেশি কাউকে ভালোবেসো-না
নয়লে আঘাত পাবে।
সবচেয়ে উত্তম হবে,
সৎ আমল করো,
বিনিময়ে আল্লাহর জান্নাত‌ পাবে।
ইনশা-আল্লাহ।

আমার সবটুকু বিশ্বাস যে-জনে দিয়েছে ভেঙ্গে,
তাহাকে কৃতজ্ঞতা জানায়,
সে-যে দিয়েছে আমায়,
অন্ধ চোখে আলো, যাহার বিশা-লতার মাঝে,
আমাকে একটুও দেয়নি ঠাই.....
তাহাকে কৃতজ্ঞতা জানায়, সে যে দিয়েছে আমায় মহাশূন্যে আশ্রয়........🌹

না দিতে পারলে আগেই বলে দিস তুই দিতে পারবি না,
এতে তুই কারও নিকটে ছোট হবি না।
কাউকে কথা দেওয়ার আগে শতবার ভেবে নিস তুই প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে পারবি তো?

মাথাই রাখিস,
প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে না পারলে তোর প্রতি কারও খারাপ ধারণা সৃষ্টি হতে পারে!
আবার তোর দেওয়া প্রতিশ্রুতির জন্য কেউ কষ্টও পেতে পারে!

তুই ঠিক কুয়াশার মতোন।
তোকে দেখছি কিন্তু ধরতে পারছি না! 👬

—

আসক্ত হওয়া ভালো 🥰🌸✨
তবে নেশায় নয়, আল্লাহর ইবাদতে 🥰🌸✨

—

দুনিয়াতে পুরুষের জন্য সবচেয়ে বড় ফেতনা হ’ল নারী।

-বুখারী হা/৫০৯৬।

🦋🥀࿐
ლ_༎ হাজারো༎স্বপ্নের༎শেষ༎স্থান ༎••༊🙂🤲
♡_༎কবরস্থান༎

রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেন, তোমাদের মধ্যে ঐ ব্যক্তি সবচেয়ে উত্তম, যে কুরআন শিখে এবং অন্যকে শিখায়।

-সহীহুল বুখারী হা/৫০২৭।

পুরুষটার মাধ্যমেই রব আপনার রিজিকের ব্যবস্থা করেন।
মানুষটার যত্ন নিয়েন, কষ্ট দিয়েন না। হোক সে স্বামী, বাবা কিংবা ভাই।

প্রশ্ন : জুম‘আর দিন আখেরী যোহর পড়তেই হবে, না পড়লে জুম‘আ আদায় হবে না। একথার কোন ভিত্তি আছে কি?

প্রশ্নকারী : বেলালুদ্দীন মন্ডল, কলিকাতা,

উত্তর : জুম‘আর দিনে আখেরী যোহর নামে কোন ছালাত নেই। বরং জুম‘আর পরে সুন্নাত ছালাত রয়েছে। তা দুই, চার বা ছয় রাক‘আত পর্যন্ত পড়া যায়। যেমন রাসূল (ছাঃ) বলেন, ‘তোমাদের কেউ যখন জুম‘আর ছালাত আদায় করে, তখন সে যেন তারপরে চার রাকা‘আত (সুন্নাত) ছালাত আদায় করে’ (মুসলিম হা/৮৮১; ইবনু মাজাহ হা/১১৩২)। রাসূল (ছাঃ) জুম‘আর ছালাত আদায় করে তাসবীহ ও যিকির পাঠ করে তারপর বাড়িতে গিয়ে দুই রাক‘আত সুন্নাত ছালাত আদায় করতেন (মুসলিম হা/৮৮২)। এজন্য ইবনু ওমর (রাঃ) সহ সালাফগণ জুম‘আর দিনে মসজিদে সুন্নাত আদায় করলে চার রাক‘আত পড়তেন এবং বাড়িতে গিয়ে পড়লে দুই রাক‘আত পড়তেন (তিরমিযী হা/৫২৩-এর আলোচনা দ্রষ্টব্য)।

‘আখেরী যোহর’ নামে জুম‘আর ছালাতের পরে পুনরায় যোহরের চার রাক‘আত একই ওয়াক্তে পড়ার যে রেওয়াজ চালু আছে, তা নিঃসন্দেহে বিদ‘আত। কারণ জুম‘আ হ’ল যোহরের স্থলাভিষিক্ত। এক্ষণে যে ব্যক্তি জুম‘আ আদায়ের পর যোহর পড়ে, তার পক্ষে কুরআন, সুন্নাহ এবং কোন বিদ্বানের সমর্থন নেই (ফিক্বহুস সুন্নাহ)। গ্রামে জুম‘আ হবে কি হবে না, এই সন্দেহে পড়ে কিছু লোক দু’টিই পড়ে থাকে।

প্রশ্নোত্তর পর্ব, মাসিক আত-তাহরীক,
ডিসেম্বর ২০২৩ সংখ্যা। ভারত।

রাসূল (সাঃ) বলেছেন,
‘নিশ্চয়ই আল্লাহ তা‘আলা মদ, জুয়া ও সব ধরনের বাদ্যযন্ত্র হারাম করেছেন’

-বায়হাক্বী, হাদীস সহীহ, মিশকাত হা/৪৫০৩ ; বাংলা ৮ম খন্ড হা/৪৩০৪।

‘‘আর মু’মিনদের উচিত সর্বদা আল্লাহর ওপর তাওয়াক্কুল বা ভরসা করা’’
(আলে ‘ইমরান ৩/১২২)

রাসূল (সাঃ) বলেছেন,
❝যে যুবক-যুবতী যৌবনে আল্লাহর ইবাদতে লিপ্ত থাকবে,
ক্বিয়ামতের দিন আল্লাহ্ তাকে আরশের ছায়ায় আশ্রয় দান করবেন❞
[বুখারী হা/৬৮০৬]

অতীতে কি করছেন ভুলে যান এবং তাওবাহ করে ফিরে আসুন রবের পথে :

❝তবে যে তাওবা করে, ঈমান আনে এবং সৎকর্ম করে। পরিণামে "মহান আল্লাহ"
তাদের পাপগুলোকে পূণ্য দ্বারা পরিবর্তন করে দেবেন।
"মহান আল্লাহ" অতীব ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।❞
(সুরা ফুরকান, আয়াত নং ৭০)📖

🌴আজ শরীরের শক্তি আছে কিন্তু এবাদাত করার ইচ্ছা নেই 😢
🌴 পরে ইবাদত করার ইচ্ছা থাকবে কিন্তু শরীরের শক্তি বা সময় হয়তো থাকবে না 😢

নারী।💝

'নারী' ততক্ষণই আপনার যতক্ষণ সে রাগ করে, অভিমান করে, চিল্লাচিল্লি করে, অধিকার খাটায়, বিরক্ত করে, ভালবাসে, আদর যত্ন করে, খেয়াল রাখে৷ 🙂

কিন্তু যখনই একবার আপনি তার আত্মসম্মানে আঘাত করবেন, ইগনোর করবেন, ব্যস্ততা দেখাবেন, অবহেলা করবেন দিনের পর দিন।

তখন যদি একবার নিজেকে গুটিয়ে নেয়৷
আপনার সব কিছু থেকে সরিয়ে নেয়৷ একবার যদি মুখ ফিরিয়ে নেয় বিশ্বাস করেন তখন হাজার বার চাইলেও আর আগের সেই মানুষটি কে পাবেন না, হাজার কান্না করেও ধরে রাখতে পারবেন না, আটকে রাখতে পারবেন না৷

ওই যে কথায় বলেনা! 👇
'যে নারী খোঁপার মতো বেঁধে রাখতে পারে সে নারী খোলা চুলের মতো ছেড়ে দিতেও পারে'
তাই বুঝতে শিখুন,জানতে শিখুন, আগলে রাখতে শিখুন৷ কোনটা অভিমান,কোনটা অভিযোগ, কোনটা রাগ, কোনটা ভালোবাসা, কোনটা মুড সুয়িং!

শুধু ছেড়ে গেছে, চলে গেছে এই অপবাদ না দিয়ে চলে যাওয়ার কারণ খুঁজুন, মেয়ে জাতি বড় অভিমানী!

আর নারী জাতি বড় সম্মানের কারণ সে আপনার মা, আপনার বোন, আপনার স্ত্রী, আপনার সন্তানের মা। 🖤

🥰 আলহামদুলিল্লাহ 🥰
আতর যতই নাড়াচাড়া করবেন ততোই সুগন্ধি ছড়াবে।

প্রশ্ন : নাভীর নীচের লোম, বগলের পশম, গোঁফ এবং নখ কতদিন পরপর পরিষ্কার করা যরূরী?

প্রশ্নকারী : মহিবুল ইসলাম, নাটোর।

উত্তর: চল্লিশ দিনের মধ্যে গোঁফ ছাটা, বগলের লোম উপড়ানো ও নাভীর নীচের লোম কাটা সুন্নাত (মুসলিম হা/২৫৮; মিশকাত হ/৪৪২২)। তবে প্রতি সপ্তাহে পরিষ্কার করা উত্তম (শারহুস সুন্নাহ হা/৩১৯৭; কাশশাফুল ক্বেনা‘ ১/৭৭)।

প্রশ্নোত্তর পর্ব, মাসিক আত-তাহরীক,
ডিসেম্বর ২০২৩ সংখ্যা।

"সংসারে যদি বাবার গুরুত্ব বুঝতে চান, 🤔
বুড়ো আঙ্গুল টা বাদ রেখে রুটি ছিড়ে খেয়ে দেখুন"

প্রশ্ন : ফজরের ছালাতের সময় গোসল ফরয হয়েছে; কিন্তু বিদ্যুৎ নেই ও পানিও নেই। প্রতিবেশী থেকে পানি আনাও বেশ কঠিন। এমতাবস্থায় তায়াম্মুম করে ছালাত আদায় করা যাবে কি?

প্রশ্নকারী : রাসেল আহমাদ, ময়মনসিংহ।

উত্তর : ওয়াক্তের মধ্যে পানি পাওয়ার সম্ভবনা না থাকলে তায়াম্মুম করে ছালাত আদায় করবে (মায়েদাহ ৫/৬; বিন বায, ফাতাওয়া নূরুন ‘আলাদ-দারব ৫/৩৪২)।
আমর ইবনুল ‘আছ (রাঃ) বলেন, ‘যাতুস সালাসিল’ যুদ্ধে শীতের রাতে আমার স্বপ্নদোষ হয়েছিল। শারীরিক অসুস্থতার আশংকায় গোসল না করে তায়াম্মুম করে সাথীদের নিয়ে ফজরের ছালাত আদায় করলাম। পরে সাথীরা রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর নিকটে এই ঘটনা বর্ণনা করলে আল্লাহর রাসূল (ছাঃ) বললেন, তুমি কি অপবিত্র অবস্থায় তোমার সাথীদের নিয়ে ছালাত আদায় করেছ? তখন আমি গোসল না করার কারণ ব্যাখ্যা করলাম এবং বললাম আল্লাহ বলেছেন, ‘নিজেদেরকে ধ্বংসে নিক্ষেপ করো না’ (বাক্বারাহ ২/১৯৫)। তখন রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) হাসলেন এবং চুপ থাকলেন (আবুদাঊদ হা/৩৩৪ ‘ঠান্ডা লাগার ভয় থাকলে অপবিত্র ব্যক্তি কি করবে’ অনুচ্ছেদ, সনদ ছহীহ; ইরওয়া হা/১৫৪)। এছাড়া আহত ব্যক্তিও গোসল না করে তায়াম্মুম করে ছালাত আদায় করতে পারবে (আবুদাঊদ হা/৩৩৬, ৩৬৭, ‘আহত ব্যক্তির তায়াম্মুম করা’ অনুচ্ছেদ)।

প্রশ্নোত্তর পর্ব, মাসিক আত-তাহরীক,
ডিসেম্বর ২০২৩ সংখ্যা।

মানুষের চরিত্র হচ্ছে একটি দোকান
মুখ হচ্ছে তালা,
তালা খুললেই বুঝা যাবে এটা কি দোকান!
স্বর্ণের নাকি কয়লার দোকান।

হঠাৎ দাম বেড়ে গেলে এড়িয়ে চলুন। হোক তা পিঁয়াজ অথবা মানুষ।
দেখবেন পঁচে গলে আবার আগের জায়গায় ফিরে আসবে।
ইনশা-আল্লাহ।

রাসূল (ﷺ) বলেছেন,
গোটা দুনিয়াই হলো সম্পদ, আর দুনিয়ার মধ্যে পুণ্যবতী স্ত্রীলোকের চেয়ে অধিক উত্তম কোন সম্পদ নাই।

-ইবনে মাজাহ হা/১৮৫৫

আলহামদুলিল্লাহ মাগরিবের নামাজ পড়েছি

আপনি
💔💔💔💔💔

তোমরা আমাদের একটা মাসজিদ নষ্ট করলে
আরও
অগনিত মাসজিদ তৈরি করবো
ইনশাআল্লাহ।

প্রত্যেক মানুষের জীবনে কিছু শব্দহীন কষ্ট থাকে,

যার সাক্ষী শুধু সে নিজেই।