Divisional Engineer-1, Bangladesh Railway, Paksey
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Divisional Engineer-1, Bangladesh Railway, Paksey, Government Organization, Paksey, Pabna.
কাজটা মোটেও সহজ ছিলো না! ৩০ ফুট স্প্যানের ৫ স্প্যানের ব্রিজ। ৩৪ ফিট ৩ ইঞ্চি করে গার্ডার।Temporary arrangement এর জন্য ব্লক টাইম চাইলাম ১০ ঘন্টার। অনুমান ৬ ঘন্টা অনুমোদন পেলে সাড়ে ৫ ঘন্টার মধ্যে কাজটা শেষ করব।
কিন্তু কিছুটা হতাশ হলাম যখন অনুমোদন পেলাম মাত্র ৪ ঘন্টার।কিন্তু শ্রদ্ধেয় প্রধান প্রকৌশলী স্যারের কড়া নির্দেশ এই ৪ ঘন্টায় কাজটা করতে হবে।নির্দেশের সাথে সাথে নির্দেশনাও দিয়ে দিলেন কিভাবে ৪ ঘন্টায় কাজটা করা সম্ভব। ভরসাটা শুরু সেখান থেকেই! আমিও মননে গেথে নিলাম কাজটা আমি ৪ ঘন্টাতেই শেষ করব!
ব্লক টাইম শুরুর সময় ১০ টা হলেও প্রথমেই ধাক্কা গেলাম যখন আমাকে ব্লক টাইম দেয়া হলো ১০ টা ২৫ মিনিট থেকে।
আমার সময় নির্ধারিত সময় ২ টা পর্যন্ত।কিন্তু তখনও আমি চিত্তে অটল, আমি ২ টার ভিতরেই শেষ করব কাজটা।করেছিও তাই। আমরা মাত্র ২ ঘন্টা ৫০ মিনিটে( ১ টা ১৫) কাজটা শেষ করেছি।
আমার এ ই এন, এস এস এ ই /ওয়ার্কস, ওয়ে, এবং ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ার ও এস এস এ ই/ব্রিজ আমরা সবাই মিলে কাজটা করতে পেরেছি তার মূল কারন হলো আমরা প্রত্যেকটা অংশ অংশ কাজের ৩ টা করে অপশন রেখেছিলাম যেন ১ম অপশন ফেল করলে আমরা ২য় অপশনে যেতে পারি কিংবা ২য় অপশন ফেল করলে ৩য় অপশনে যেতে পারি। এ বিষয়ে আমাদের সার্বিক নির্দেশনা দিয়েছেন অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী সেতু স্যার।
কাজটা থেকে শিক্ষা নেয়ার জন্য আমার অধীনস্ত নতুন কর্মকর্তাদের আজ কাজের সাইটে সকলকে নিয়ে এসেছিলাম। তবে নির্দেশনা ছিলো কাজ চলাকালীন সময়ে তারা একটি কথাও বলতে পারবে না। শুধু দেখবে আর শিখবে। তারা কথা রেখেছে। তারপর কাজ পরবর্তীতে আমি তাদের একেবারে A to Z তাদের আমি ব্রিফ করেছি কিভাবে কাজটা করেছি আমরা। কিভাবে কি মেজারমেন্টে কাজগুলো করতে হয়।
আর সবশেষে গাং কারে যখন ফিরেছি সবাই মিলে শুনেছি গান। যা আমার প্রেশার রিলিজ মোক্ষম ওষুধ। এস এস এ ই/ ওয়ে উৎপল তো বলেই ফেললো স্যার এত যে টেনশনে ছিলেন তা কিন্তু আর মনে হচ্ছে না, বেশ একটা পিকনিক পিকনিক লাগছে!
সর্বোপরি এ কয়েকদিন যারা এর পিছনে শ্রম দিয়েছে তাদের
সকলকে, বিশেষ করে সারেং আজিজুল, সুলতান এবং ঠিকাদার রবি ও তার প্রতিনিধি উজ্জ্বলকে অনেক ধন্যবাদ। যখন যেভাবে বলেছি সেটা সঠিক ও সুন্দরভাবে পালন করার জন্য।
আরো একটা ব্যস্ততম দিন..আরো একটা উদ্বোধন!!আজ বেনাপোল স্টেশনে নবনির্মিত গুডস ইয়ার্ড এর সাইডিং লাইনের শুভ উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ রেলওয়ের পাকশি বিভাগের সু্যোগ্য বিভাগীয় রেলওয়ে ব্যবস্থাপক (ডি আর এম) শ্রদ্ধেয় Shahid Islam স্যার।অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন বিভাগীয় পরিবহন কর্মকর্তা Anwar Sumon মহোদয়, বেনাপোল স্থলবন্দর এর পরিচালক(ট্রাফিক) সহ অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ এবং বিভিন্ন পর্যায়ের ব্যবসায়ী ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় কর্মরত ব্যক্তিবর্গ।স্বল্প পরিসরে এ অনুষ্ঠান সুন্দরভাবে সম্পন্ন করার জন্য সংশ্লিষ্ট সকলকে অনেক ধন্যবাদ।
১৩ই জুন,২০২১। আমার অন্য আর দশটা ব্যস্ততম দিনগুলোর মতোই ছিলো।কিন্তু এদিনের অন্য একটা প্রাপ্তি আছে। এদিনই আমি প্রথম পদ্মার বুকে দাঁড়িয়ে স্বপ্নের সেতু দেখলাম আর মনে মনে বললাম " আমি ইহারে দেখিলাম।"
দিনটা শুরু করেছিলাম ১২ই জুন দিবাগত রাত ২ টা থেকে। ঈশ্বরদী থেকে যখন সুন্দরবন ট্রেন ছাড়ল তখন ২ টা ৩৫ বাজে। চোখটা একটু বুঝে আসতেই কন্ট্রোল থেকে ফোন, কালুখালি স্টেশনের ৪ নং লাইনের একটা পয়েন্ট বাস্ট হয়েছে। দ্রুতই সংশ্লিষ্ট এস এস এ ই/ওয়েকে জানিয়ে দিলাম সকালের আগেই সেটা ঠিক করে দিতে। এরপর আবার একটু চোখ বুঝতেই আবার ফোন কন্ট্রোল থেকে! এবার হালসা, চুয়াডাঙ্গা টি-২৩ গেটে ট্রাক আটকেছে, মেইন লাইন ব্লক। আবার সংশ্লিষ্ট এস এস এ ই / ওয়েকে জানিয়ে দিলাম সংশ্লিষ্ট মেটকে পাঠিয়ে দ্রুত সরানোর ব্যবস্থা নিতে। একপ্রকার এই সব করতে করতেই কমলাপুর,ঢাকা।
এরপর গেলাম রেস্ট হাউসে।কিন্তু রেস্ট আর হলো কই! নাস্তা করেই বেরিয়ে গেলাম, উদ্দেশ্য রেলভবন। পরপর দুইটা মিটিং শেষে রেলভবন থেকে যখন বের হলাম তখন দুপুর ১ঃ৩০ প্রায়। এবার উদ্দেশ্য মাওয়া!
যে রাস্তা দিয়ে আমি মাওয়া এলাম সেই রাস্তা আর ২০১০ এর দিকে যখন প্রতিনিয়ত যাতায়াত করতাম তার সাথে আকাশ পাতাল ব্যবধান। এ যেন স্বপ্ন নয় স্বপ্নের ঘোর!
ইচ্ছে ছিলো স্পীড বোটে পাড়ি দেব পদ্মা।কিন্তু বিধি বাম। স্পীড বোট চলাচল বন্ধ।আমার সাথে থাকা পিয়ন মামুন বলল, স্যার চলেন ট্রলারে যাই। আপনার কি ভয় করবে? আমি বললাম, মামুন আমি তো নদীর জলেই মানুষ, আমি ট্রলারে যেতে ভয় পেলে অন্য কেউ পারবে এ পথ ট্রলারে পাড়ি দেবার সাহস করতে!
আমরা ট্রলারে রওনা দিলাম। আর পাড়ি দেবার পথেই ইতিহাসের সাক্ষী হলাম। " আমি উহাকে দেখিলাম।আমি পুরো বাংলাদেশের স্বপ্নকে নিজের চোখে আঁকিলাম।"
কেওড়াকান্দি থেকে ভাংগা রেল স্টেশন আসার পথে আমি ফেসবুকের পাতায় পাতায় ভেসে বেড়ানো পাখির চোখের সেই ভাংগার কিয়দংশও দেখলাম।
স্টেশনে এসেই আমার মূলকাজ ট্রলিতে রেলপথ পরিদর্শন শুরু করলাম।আগামী ১৬ই জুন আই এম ই ডি এর পরিদর্শন আছে থেমে থাকার সুযোগ কই.…..!
রাতে বাসায় ফিরে শুধু বউকে বললাম আজ উন্নয়ন আর উন্নয়ন দেখলাম, চোখে মুখে আনন্দ আর আনন্দ নিয়ে ফিরলাম। কিন্তু বিশ্বাস করো এর পরেও বুকের এক কোনায় চিন চিন করে ব্যথা করেছে যখন পাড়ি দিয়েছি পদ্মা। আমি ২০১০ থেকে ২০১২ এই দুই বছরে মাসে অন্তত দুই দিন পাড়ি দিতাম পদ্মা। আর মুগ্ধ হয়ে দেখতাম সাদা সাদা গাংচিলের সারি। কাল সারাটা পদ্মা তাদের কাউকেই আমি খুঁজে পাই নি.....।
Bridge No. 199 between station Bheramara-Mirpur. রোদ আর তাপদাহে অবস্থা খারাপ।
সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ।
আরো একটা দিন ... আরো একবার রেলপথে।পাকশি থেকে ট্রলিতে পরিদর্শন শুরু করে চলেছি দর্শনা বর্ডার পর্যন্ত। পথিমধ্যে পোড়াদহ স্টেশনে মুজিব বর্ষে স্টেশন আধুনিকায়ন নিয়ে এ ই এন, এস এস এ ই দের নিয়ে মিটিং।
সাথে এ ই এন/ চুয়াডাঙ্গা হিসেবে সদ্য পদোন্নতি পাওয়া Md Habibur Rahman কে ফুলের শুভেচ্ছা।
সুন্দরতম দিনে সুন্দর একটা দিন কাটছে আজ। সকালটা শুরু হয়েছে গোপালগঞ্জ স্টেশনে টুংগিপাড়া এক্সপ্রেস ট্রেনে যাত্রীদের মাঝে ফুল ও মিষ্টি বিতরণের মধ্য দিয়ে।যাত্রীদের প্রায় সকলেই এই হঠাৎ পাওয়া শুভেচ্ছাতে আবেগে আপ্লূত হয়েছে।
এরপর ছিলো স্টেশন সংলগ্ন এলাকার শিশুদের নিয়ে স্নেহময় পরিবেশে জাতির পিতাকে স্মরণ।আজ যে স্বাধীন বাংলাদেশ তিনি আমাদের দিয়ে গেছেন, যার মুক্ত বাতাসে ঘুরে ফিরি সারাক্ষণ তার স্মরণে শিশুদের হাত দিয়ে বদ্ধ খাচার কবুতর পেয়েছে মুক্তির বারতা।
তারপর....পুষ্পমাল্য নিয়ে ছুটে গিয়েছি সশ্রদ্ধ সালাম দিতে জাতির পিতার সমাধিসৌধ।শ্রদ্ধায় যেখানে মাথা নোয়াতে ইচ্ছে হয় মনের অজান্তেই।
সবশেষে করেছি নিজের দায়িত্ব সঠিকভাবে পালনের ব্রত নিয়ে গোবরা স্টেশন থেকে সাতৈর স্টেশন পর্যন্ত ট্রলিতে রেলপথ ও অন্যান্য স্থাপনা পরিদর্শন।
এখন রাত ৯ টা, আজ শিশু দিবস, দুইটা ছেলে আছে আমার তাই তাদের জন্য আছে খেলনা, হোক সবশেষে ঘরে ফেরা......
বীরবল মণ্ডল
17-03-2021
Rail Broken হলে করণীয়.....
https://www.youtube.com/watch?v=GkVsanXl7cc
How to Protect Train at Level Crossing Gate in Case of Abnormal Situation. How to Protect Train at Level Crossing Gate in Case of Abnormal Situation.This video is a Small effort of Birbal Mondal, DEN-1, Paksey, Bangladesh Railway to...
পাকশি থেকে যশোর পর্যন্ত ট্রলিতে রেলপথ পরিদর্শন করলাম। গ্যাংম্যান দের রেললাইন ওভারহলিং( ঝাড়া খোলাই) এর কাজ পরিদর্শনই ছিলো মূল উদ্দেশ্য। কাজ দেখে সন্তুষ্টই হয়েছি বলব। ধন্যবাদ Engr Suman Bose Shamol Datta এবং নতুন যোগদানকৃত Saiful Islam কে। তবে কিছু জায়গায় এলাইনমেন্ট এ সমস্যা এবং কিছু জয়েন্টে সমস্যা দেখা যায়। এগুলো সমাধানের জন্য তাদের নির্দেশ প্রদান করা হয়। বছরের শুরুতে মেট ও কিম্যানের হাতে সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে সম্পূর্ণ নতুন রুপে ওয়ে এন্ড ওয়ার্ক্স ম্যানুয়াল অনুযায়ী কাজের খাতা প্রদান করা হয়।( খাতার জন্য স্পেশাল ধন্যবাদ Goutam Biswas এবং Jihad Hossain কে)
নতুন বছর উপলক্ষে ডিইএন/১ জনাব বীরবল মন্ডল স্যার তার অধীনে কর্মরত কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের ফুল ও চকলেট দিয়ে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।
এসময় স্যার নতুন বছরে নতুন উদ্যম ও স্পৃহা নিয়ে ডিইএন/১ অফিসের সবাইকে কাজ করতে উৎসাহিত করেন।
স্যার সবাইকে তার নিজ নিজ দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করার বিষয়ে বিশেষ গুরুত্বারোপ করেন।
জাতির জনকের জন্মশত বার্ষিকীতে রেলসেবা ও নিরাপত্তা সপ্তাহ'২০২০ উদযাপন এর উদ্বোধনী দিনের কুয়াশাজড়ানো সকালে শ্রদ্ধেয় অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী Ashadul Haque স্যারের সাথে খুলনা ইয়ার্ড পরিদর্শন এর মাধ্যমে শুরু হলো।
এরপর স্যার এবং চীফ কমান্ড্যান্ট আশাবুল ইসলাম মহোদয় বেলুন উড়িয়ে এ উদযাপনের উদ্বোধন করেন। তারপর ঢাকাগামী চিত্রা এক্সপ্রেস ট্রেনে যাত্রীদের মাঝে ফুল ও চকোলেট বিতরন করে তাদেরকে বাংলাদেশ রেলওয়েতে ভ্রমণে স্বাগত জানানো হয় এবং সবশেষে যাত্রী ও রেলওয়ের সকল স্তরের কর্মচারীদের নিয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সেই সহকারী নির্বাহী প্রকৌশলী/যশোর থাকা থেকেই মনের ভিতর একটা স্বপ্ন ছিলো, যে দর্শনা-জগতি সেকশনে ১৮৬২ সালের ১৫ই নভেম্বরের মাধ্যমে এদেশে রেল চলাচলের শুরু সেটাকে অনাড়ম্বরের মাধ্যমে হলেও উদযাপন করা। নিজের কর্মক্ষেত্রের বাহিরে হওয়ায় তা সম্ভব হয়ে উঠে নি কিন্তু ইচ্ছেটা মরে যায় নি! তাই বিভাগীয় প্রকৌশলী-১/পাকশি হিসেবে যোগদান করার নূন্যতম সময়ের মধ্যে আমার এই ইচ্ছেটার কথা আমি আমার শ্রদ্ধেয় প্রধান প্রকৌশলী/পশ্চিম,বাংলাদেশ রেলওয়ে Al Fattah Masudur Rahman স্যার এবং শ্রদ্ধেয় বিভাগীয় রেলওয়ে ব্যবস্থাপক,বাংলাদেশ রেলওয়ে, পাকশি Shahid Islam স্যার কে জানাই। তারা আমার প্রস্তাব সাদরে গ্রহন করেন এবং আমাকে একটা প্রোগ্রাম করার প্রয়োজনীয় দিক-নির্দেশনা প্রদান করেন।
পরবর্তীতে ১২ ই নভেম্বর বিভাগীয় রেলওয়ে ব্যবস্থাপক, বাংলাদেশ রেলওয়ে, পাকশি স্যারের মাধ্যমে জানতে পারি বাংলাদেশ রেলওয়ের সুযোগ্য মহাপরিচালক স্যারের সরাসরি ও প্রত্যক্ষ অবদানে এই বছরের ১৫ই নভেম্বর দিনটাকে "১ম রেল দিবস-২০২০" হিসেবে পেয়েছি।
এরই ধারাবাহিকতায় "১ম রেল দিবস -২০২০" উদযাপনে বিভাগীয় রেলওয়ে ব্যবস্থাপক, বাংলাদেশ রেলওয়ে, পাকশি স্যারের নেতৃত্বে পাকশি রেলওয়ে বিভাগের সকল কর্মকর্তাসহ সেই প্রথম শুরু হওয়া দর্শনা-জগতি সেকশন ট্রলিতে পরিদর্শন করা হয় এবং এদেশের প্রথম স্টেশন জগতি রেলওয়ে স্টেশনে "১ম রেল দিবস -২০২০" উদযাপন করা হয়।
১৮৬২ সালের ১৫ই নভেম্বরের মাধ্যমে রেলওয়ের যে ইতিহাস এদেশে রচিত হয়েছে সেই একই স্টেশনে আজ তার ১৫৮ তম বার্ষিকীকে "১ম রেল দিবস-২০২০" উদযাপনে প্রধান অতিথি হিসেবে আমার শ্রদ্ধেয় শাহিদ স্যার (বিভাগীয় রেলওয়ে ব্যবস্থাপক,বাংলাদেশ রেলওয়ে) কে পেয়ে এবং নিজের সভাপতিত্বে ও সার্বিক ব্যবস্থাপনায় থেকে এবং পাকশি বিভাগের সকল বিভাগীয় কর্মকর্তাদের সাথে এই নতুন ইতিহাসের সাক্ষী হতে পেরে নিজেকে অনেক ভাগ্যবান মনে করছি।
অনুষ্ঠানটা অত্যন্ত সুন্দরভাবে সম্পন্ন করার জন্য Goutam Biswas, Jihad Hossain, Md. Saiful Fahim, Sukumar Biswas, Shamol Datta কে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
গতকাল ঝটিকা সফরে কুষ্টিয়া সেকশনের লেভেল ক্রসিং গেটগুলো পরিদর্শন করলাম। গেইটকিপারদের পারফরম্যান্স এ একটু হতাশ হতে হলো। এরপর পোড়াদহ থেকে ভেড়ামারা পর্যন্ত পুশট্রলি করলাম। লাইন পরিদর্শন করে স্বস্তি নিয়েই ফিরলাম পাকশি। রাতে আবার চিত্রা ট্রেনে চলে আসলাম খুলনা......আজকে খুলনা মংলা রেলপথ নির্মাণ প্রকল্পে জি আই বি আর মহোদয়ের পরিদর্শন।
গড়াই ব্রীজ কুস্টিয়া
গতকাল থেকে মনটা খুব খারাপ। কেন জানি মানুষের মৃত্যু আমার মনে খুব প্রভাব ফেলে। গতকাল যশোরের নওয়াপাড়ায় একটা অবৈধ রেল ক্রসিং এ ডাউন মহানন্দার সাথে একটা প্রাইভেট কারের সংঘর্ষে অন্তত ৪ জনের প্রানহানি হয়েছে। আমার জানা মতে এল জি ই ডি কতৃক এই ক্রসিং নির্মাণের পর থেকে ট্রেনের সাথে সংঘর্ষে এই নিয়ে ৬ জনের মৃত্যু হলো।
এটির নির্মাণ চলাকালীন সময়ে আমি যশোরে সহকারী নির্বাহী প্রকৌশলী হিসেবে কর্মরত ছিলাম। তখন সেসময়ের এল জি ই ডির নির্বাহী প্রকৌশলীকে আমি অনেক অনুরোধ করে বলেছি, স্যার এই মৃত্যুকূপ তৈরি করবেন না।রেলের যথাযথ অনুমতি নিয়ে গেটম্যান নিয়োগের মাধ্যমে এটা নির্মাণ করেন। লাভ হয় নি, এটা একসময় চালু হয়ে গেলো। আমরাও মৃত্যুর মিছিলে পা রাখলাম। আমি আমার চাকরি বাচাতে আমার ডিপ্লোমা প্রকৌশলীকে দিয়ে অবৈধ রাস্তা নির্মাণের জন্য একটা এজাহার করে রাখলাম। কিন্তু এতে তো আর মানুষের মৃত্যু রক্ষা হয় না!
এইতো মাত্র কিছুদিন আগে কুষ্টিয়ায় উচ্ছেদে অংশ নিলাম। ঘটনা মোটামুটি একইরকম, রেললাইন এর একেবারেই কাছ ঘেঁষে রাস্তা নির্মাণ করছে পৌরসভা। আমরা বাধা দিলাম, রেল দিয়ে ফেন্সিং দিয়ে আসলাম। আজ সকাল থেকে শুনছি সেখানে নাকি আমার নামে মানব বন্ধন হচ্ছে। আমি নাকি অবৈধভাবে সেখানে ফেন্সিং দিয়ে এসেছি! কি অদ্ভুত! একদিন এখানেও এভাবে মানুষ মারা যাবে আমরা চোখ বন্ধ করে থাকব!
আমি আজও সবিনয়ে অনুরোধ করছি, আপনারা যারা রেলের উপর দিয়ে রাস্তা নির্মাণ করছেন ( এল জি ই ডি, সওজ, সিটি করপোরেশন, পৌরসভা কিংবা ব্যক্তিগত) দয়া করে রেলের সাথে যোগাযোগ করে রেলের অনুমতি নিয়ে গেটম্যান নিয়োগের মাধ্যমে রাস্তা নির্মাণ করেন। হতে পারে আপনি ১ লক্ষ মানুষের সুন্দর যাতায়াতের ব্যবস্থা করছেন কিন্তু আসলেই কি পারেন ১ জনের মৃত্যুর কারণ হতে! আপনার আমার কাছে তার জীবনের মূল্য না থাকতে পারে কিন্তু তার পরিবারের কাছে সেইতো সব।
গতকাল থেকে মনটা খুব খারাপ। কেন জানি মানুষের মৃত্যু আমার মনে খুব প্রভাব ফেলে। গতকাল যশোরের নওয়াপাড়ায় একটা অবৈধ রেল ক্রসিং এ ডাউন মহানন্দার সাথে একটা প্রাইভেট কারের সংঘর্ষে অন্তত ৪ জনের প্রানহানি হয়েছে। আমার জানা মতে এল জি ই ডি কতৃক এই ক্রসিং নির্মাণের পর থেকে ট্রেনের সাথে সংঘর্ষে এই নিয়ে ৬ জনের মৃত্যু হলো।
এটির নির্মাণ চলাকালীন সময়ে আমি যশোরে সহকারী নির্বাহী প্রকৌশলী হিসেবে কর্মরত ছিলাম। তখন সেসময়ের এল জি ই ডির নির্বাহী প্রকৌশলীকে আমি অনেক অনুরোধ করে বলেছি, স্যার এই মৃত্যুকূপ তৈরি করবেন না।রেলের যথাযথ অনুমতি নিয়ে গেটম্যান নিয়োগের মাধ্যমে এটা নির্মাণ করেন। লাভ হয় নি, এটা একসময় চালু হয়ে গেলো। আমরাও মৃত্যুর মিছিলে পা রাখলাম। আমি আমার চাকরি বাচাতে আমার ডিপ্লোমা প্রকৌশলীকে দিয়ে অবৈধ রাস্তা নির্মাণের জন্য একটা এজাহার করে রাখলাম। কিন্তু এতে তো আর মানুষের মৃত্যু রক্ষা হয় না!
এইতো মাত্র কিছুদিন আগে কুষ্টিয়ায় উচ্ছেদে অংশ নিলাম। ঘটনা মোটামুটি একইরকম, রেললাইন এর একেবারেই কাছ ঘেঁষে রাস্তা নির্মাণ করছে পৌরসভা। আমরা বাধা দিলাম, রেল দিয়ে ফেন্সিং দিয়ে আসলাম। আজ সকাল থেকে শুনছি সেখানে নাকি আমার নামে মানব বন্ধন হচ্ছে। আমি নাকি অবৈধভাবে সেখানে ফেন্সিং দিয়ে এসেছি! কি অদ্ভুত! একদিন এখানেও এভাবে মানুষ মারা যাবে আমরা চোখ বন্ধ করে থাকব!
আমি আজও সবিনয়ে অনুরোধ করছি, আপনারা যারা রেলের উপর দিয়ে রাস্তা নির্মাণ করছেন ( এল জি ই ডি, সওজ, সিটি করপোরেশন, পৌরসভা কিংবা ব্যক্তিগত) দয়া করে রেলের সাথে যোগাযোগ করে রেলের অনুমতি নিয়ে গেটম্যান নিয়োগের মাধ্যমে রাস্তা নির্মাণ করেন। হতে পারে আপনি ১ লক্ষ মানুষের সুন্দর যাতায়াতের ব্যবস্থা করছেন কিন্তু আসলেই কি পারেন ১ জনের মৃত্যুর কারণ হতে! আপনার আমার কাছে তার জীবনের মূল্য না থাকতে পারে কিন্তু তার পরিবারের কাছে সেইতো সব।
গতকাল থেকে মনটা খুব খারাপ। কেন জানি মানুষের মৃত্যু আমার মনে খুব প্রভাব ফেলে। গতকাল যশোরের নওয়াপাড়ায় একটা অবৈধ রেল ক্রসিং এ ডাউন মহানন্দার সাথে একটা প্রাইভেট কারের সংঘর্ষে অন্তত ৪ জনের প্রানহানি হয়েছে। আমার জানা মতে এল জি ই ডি কতৃক এই ক্রসিং নির্মাণের পর থেকে ট্রেনের সাথে সংঘর্ষে এই নিয়ে ৬ জনের মৃত্যু হলো।
এটির নির্মাণ চলাকালীন সময়ে আমি যশোরে সহকারী নির্বাহী প্রকৌশলী হিসেবে কর্মরত ছিলাম। তখন সেসময়ের এল জি ই ডির নির্বাহী প্রকৌশলীকে আমি অনেক অনুরোধ করে বলেছি, স্যার এই মৃত্যুকূপ তৈরি করবেন না।রেলের যথাযথ অনুমতি নিয়ে গেটম্যান নিয়োগের মাধ্যমে এটা নির্মাণ করেন। লাভ হয় নি, এটা একসময় চালু হয়ে গেলো। আমরাও মৃত্যুর মিছিলে পা রাখলাম। আমি আমার চাকরি বাচাতে আমার ডিপ্লোমা প্রকৌশলীকে দিয়ে অবৈধ রাস্তা নির্মাণের জন্য একটা এজাহার করে রাখলাম। কিন্তু এতে তো আর মানুষের মৃত্যু রক্ষা হয় না!
এইতো মাত্র কিছুদিন আগে কুষ্টিয়ায় উচ্ছেদে অংশ নিলাম। ঘটনা মোটামুটি একইরকম, রেললাইন এর একেবারেই কাছ ঘেঁষে রাস্তা নির্মাণ করছে পৌরসভা। আমরা বাধা দিলাম, রেল দিয়ে ফেন্সিং দিয়ে আসলাম। আজ সকাল থেকে শুনছি সেখানে নাকি আমার নামে মানব বন্ধন হচ্ছে। আমি নাকি অবৈধভাবে সেখানে ফেন্সিং দিয়ে এসেছি! কি অদ্ভুত! একদিন এখানেও এভাবে মানুষ মারা যাবে আমরা চোখ বন্ধ করে থাকব!
আমি আজও সবিনয়ে অনুরোধ করছি, আপনারা যারা রেলের উপর দিয়ে রাস্তা নির্মাণ করছেন ( এল জি ই ডি, সওজ, সিটি করপোরেশন, পৌরসভা কিংবা ব্যক্তিগত) দয়া করে রেলের সাথে যোগাযোগ করে রেলের অনুমতি নিয়ে গেটম্যান নিয়োগের মাধ্যমে রাস্তা নির্মাণ করেন। হতে পারে আপনি ১ লক্ষ মানুষের সুন্দর যাতায়াতের ব্যবস্থা করছেন কিন্তু আসলেই কি পারেন ১ জনের মৃত্যুর কারণ হতে! আপনার আমার কাছে তার জীবনের মূল্য না থাকতে পারে কিন্তু তার পরিবারের কাছে সেইতো সব।
বীরবল মণ্ডল
বিভাগীয় প্রকৌশলী-১
বাংলাদেশ রেলওয়ে, পাকশী
গতকাল ট্রলি করার সময় ট্রাকের সাথে প্রায় সংঘর্ষ.... একপ্রকার মৃত্যুমুখ থেকে ফিরলাম! সারাদিনই মনটা একটু খারাপ ছিলো কিন্তু এই পড়ন্ত বিকেলে ট্রলিতে এসে লাইন দেখে মনটা ভালো হয়ে গেলো। আমার PWI/MBRG Engr Sumon Bose এবং AEN/CO Sukumar Biswas অত্যন্ত সুন্দরভাবে লাইনটা সাজিয়েছে ( আমি সাজিয়েছেই বলব)। অত্যন্ত ধন্যবাদ তাদের। ভাবতে ভালোই লাগে পরিশ্রমটা বিফলে যায় নি।
শুধু রেলওয়ে ট্র্যাকই নয়, আমরা রাস্তার কাজও পারি। location: ঝিকরগাছা,যশোর
এবারের ছুটে চলা শুরু হয়েছিলো গতকাল বিকাল ৫.০০ টায় ঈশ্বরদী থেকে টুংগিপাড়া এক্সপ্রেস এর ক্যাব রাইডিং করে রেলপথ পরিদর্শন করে কালুখালি পর্যন্ত যাওয়ার মাধ্যমে।এরপর রাতে রাজবাড়ী অবস্থান।
আজ সকালে প্রথমে কালুখালি ভাটিয়াপাড়া সেকশনের ফরিদপুর পাওয়ার প্ল্যান্টের পাশ্ববর্তী রেলপথ দিয়ে পরিদর্শন শুরু। এরপর মধুখালি স্টেশন পরিদর্শন এবং স্টেশনে মুজিব বর্ষ উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ।
সবশেষে মধুখালি মাগুরা প্রকল্পের কামারখালি বাজার সংলগ্ন এলাকায় জেলা প্রশাসনের সহায়তায় জমি অধিগ্রহণ সংক্রান্ত কাজে অংশগ্রহণ এবং তদ পরবর্তী জেলা প্রশাসক, মাগুরা স্যারের সাথে প্রকল্প সংশ্লিষ্ট ব্যাপারে মিটিং শেষে চুয়াডাঙ্গা গমন।
আর এখন চলেছি গাড়ির গ্লাসটা একটু নামিয়ে গানের সুরে ভেসে পাকশির পথে!আমি চিরদিনই গান শুনতে ভালোবাসি। মাঝে মাঝে ভাবি একদিন সবাইকেই পৃথিবী থেকে বিদায় নিতে হবে। কিন্তু আমি যেন গান শুনতে শুনতে বিদায় নিতে পারি!
সময় ছুটে চলেছে....
জীবন ছুটে চলেছে.....
আর আমি.. হা হা হা....আমিও ছুটে চলেছি......
সেকশনের সব এস এস এ ই/ওয়ে রেলপথ সঠিকভাবে রক্ষনাবেক্ষনের নিয়ত নিয়ে যেভাবে প্রতিনিয়ত ট্রলি করে গাং এর উপর থেকে কাজ করছে। তাতে আশা করা যায় সবাই মিলেমিশে পরিশ্রম করে আমরা আমাদের রেলপথের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সামনে এগিয়ে যাতে পারব।
গত ২৫ সেপ্টেম্বর রেলপথ সচিব মহোদয় খুলনা রিমডেলিং স্টেশন পরিদর্শন করেন। পরিদর্শনকালে খুলনা স্টেশনের সার্বিক অবকাঠামো ও ব্যবস্থাপনা দেখে খুশি হন এবং উপস্থিত যাত্রীসাধারনের সাথে মতবিনিময় করেন। যাত্রীদের মুখে রেলের ইতিবাচক পরিবর্তনের কথা জেনেও খুব খুশি হন এবং সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জানান।
কিছু সময় হোক না চলা....পরিবর্তনের সাথে....
গতকাল সারাটা দিন..... ইতিহাসের সাথে....
চড়াইকোল থেকে পুশট্রলি যোগে জগতি পর্যন্ত রেললাইন পরিদর্শন।
পথিমধ্যে এদেশের রেলপথের ইতিহাসের প্রথম ব্রিজ, রেলপথের অতন্ত্র প্রহরী গড়াই ব্রিজ পরিদর্শন।
এবং সবশেষে এদেশের প্রথম স্টেশন জগতি পরিদর্শন।
আপনি নিশ্চিন্তে চলুন....আমরা তো রেলপথেই আছি.....আজকের মিশন..... যশোর থেকে দর্শনা....
চলতি পথে Mobarakganj Station Yard ও Senior Sub Assistant Engineer (Way) এর অফিস এবং স্টোর আকস্মিক পরিদর্শন....
SSAE/Way তার কাজে দক্ষতা ও ভালোবাসার স্বাক্ষর রাখছে দেখে ভালো লাগলো।
গত সপ্তাহটা একটা হেকটিক সিডিউল এর ভিতর কাটালাম। যার যাত্রা শুরু ৪ তারিখ সন্ধ্যা ৬ টা পাকশী থেকে।
খুলনা রাত ২ টা, দুর্ঘটনা সাইট পরিদর্শন। পরদিন সকাল থেকে খুলনায় চলমান অনান্য কাজের পরিদর্শনসহ তদন্ত কমিটির সাথে কয়েক দফায় দুর্ঘটনা সাইট পরিদর্শন শেষে রাতের আপ সীমান্তে নাইট সিগন্যাল পরিদর্শন করে রাত ২ টায় পাকশী।
পরদিন আবার সকাল ৬ টায় রাজবাড়ীর উদ্দেশ্যে যাত্রা এবং বিকাল ৪ টা পর্যন্ত মেট ও গেইটকিপার দের প্রশিক্ষণ প্রদান।প্রশিক্ষন শেষে রাজবাড়ী থেকে গোয়ালন্দ ঘাট পর্যন্ত মটর ট্রলিযোগে লাইন পরিদর্শন।
পরদিন সকাল থেকে আবার কিম্যান ও গেইটকিপার দের বিকাল ৪ টা পর্যন্ত প্রশিক্ষণ প্রদান। প্রশিক্ষণ শেষে রাজবাড়ী থেকে ভাংগা পর্যন্ত মটর ট্রলিযোগে লাইন পরিদর্শন। পরিদর্শন শেষে রাত ৯ঃ৩০ টায় রাজবাড়ীর সকল ইনচার্জদের সাথে মিটিং।
পরদিন সকাল ৬ঃ০০ টায় রাজবাড়ী থেকে গোবরার উদ্দেশ্যে মটর ট্রলিযোগে যাত্রা শুরু। সারাদিন লাইন পরিদর্শন শেষে সন্ধ্যা ৬ঃ৩০ টায় গোবরা থেকে যশোরের উদ্দেশ্যে যাত্রা। পথিমধ্যে নড়াইলে বন্ধুবর উজ্জ্বল এর আতিথিয়েতা ও তার ব্যবস্থাপনায় যশোর স্টেশনে গমন এবং রাতের আপ সীমান্তে ক্যাব রাইডিং করে রাত ২ টায় পুনরায় পাকশী আগমন।
এই পরিদর্শনের উল্লেখযোগ্য দিকের অন্যতম হলো খুলনার এস এস এই (ওয়ে)কে ট্রেনিং প্রদান ও রাজবাড়ী তে মেট, কিম্যান ও গেইটকিপার দের ট্রেনিং প্রদান। এইএন/রাজবাড়ী, এস এস এই(ওয়ে এন্ড ওয়ার্কস) রাজবাড়ী, কুষ্টিয়া, যশোর ও খুলনা সবার প্রচেষ্টাতে এই প্রশিক্ষণ ও পরিদর্শন সুন্দরভাবে সম্পন্ন হয়েছে।
আশাকরি আমরা সবাই মিলে সামনের দিনগুলোতে পাকশী প্রকৌশল বিভাগ-১ এর কার্যক্রম গুলোকে আরো সুন্দরভাবে ত্বরান্বিত করব।
গতকাল রাতে রাজবাড়ী বিভিন্ন দপ্তরের অফিসারদের সাথে মিটিং করে আজ সকাল ৬ টায় রাজবাড়ী হতে শুরু করে গোপালগঞ্জ গোবরা পর্যন্ত মোটর ট্রলি করা যায় এই সময়ে বিভিন্ন গ্যাং ও ব্যালাস্ট ওয়াল নির্মাণের কাজ পরিদর্শন করা যায় সর্বোশেষ ৩৩৫ কিঃমিঃ এসে সন্ধা ৬ঃ৩০ এ ট্রলি সমাপ্ত করা হয়
০৮-০৯-২০২০ ইং তারিখে ২ য় দিনের মতো রাজবাড়ী সেকশনে কি-ম্যন,গেইট কিপারদের ট্রেনিং করানো হয় ট্রেন শেষে বিগত দিনগুলোতে ভাল কাজের জন্য সেরা কি-ম্যানদের প্রধান প্রকৌশলী/পশ্চিম স্যারের স্বাক্ষরিত সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়। প্রোগ্রামে উপস্থিত প্রধান অতিথি, অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশল - ব্রিজ/ পশ্চিন স্যার কে সম্মাননা ক্রেস্ট তুলে দেওয়া হয়।
চলছে গাড়ি.... যাত্রাবাড়ী..... সকাল ৬ টা....Rajbari towards Gobra Railway Station.......
নিরাপদ স্বাস্থ্য বিধি মেনে, রাজবাড়ী রেস্ট হাউজে মেট, কি-ম্যান, গেইট কিপারদের দক্ষতা উন্নায়ন প্রশিক্ষণ দেওয়া হয় এবং মোটর ট্রলি যোগে লাইন পরিদর্শন করা হয়
ডিইএন-১/পাকশী ও এইএন/রাজবাড়ী স্যারের নির্দেশ মোতাবেক লেভেল ক্রসিং গেইটের সৌন্দর্য বৃদ্ধির লক্ষে লেভেল ক্রসিং গেইট সমূহে ফুলের বাগান করা হচ্ছে
রাজবাড়ী হোম স্টেশন
কালুখালী - ভাটিয়াপাড়া সেকশনে ৫২ আর ব্রীজে ডিইএন-১/পাকশী ও এইএন/রাজবাড়ী স্যারের নির্দেশ রেইন কাট বন্ধে ও ব্যালাস্ট সংরক্ষণে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনে ওয়ে, ওয়ার্কস এক হয়ে কাজ করছে
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Contact the organization
Website
Address
Paksey
Pabna
Opening Hours
Monday | 09:00 - 17:00 |
Tuesday | 09:00 - 17:00 |
Wednesday | 09:00 - 17:00 |
Thursday | 09:00 - 17:00 |
Sunday | 09:00 - 17:00 |
Berhowlia, Faridpur
Pabna, 6650
Faridpur Union Parishad Faridpur, Pabna.
263P+MMM Pabna Government Womens College, Fazlul Haque Road
Pabna
Bangladesh National Cadet Corps Grooming Future Leaders
Shershah Road, Ishwardi
Pabna
This is the official page of Additional Superintendent of Police, Ishwardi Circle, Pabna.
BWDB Office, Pabna Sadar, Pabna
Pabna, 6600
Bangladesh Water Development Board
Pabna
Pabna
রোভার স্কাউট গ্রুপ, শহীদ এম. মনসুর আলী কলেজ,পাবনা।
০৩৭৯-০০০, ডি. সি. রোড, লাইরেরি বাজার, পাবনা সদর, পাবনা।
Pabna
"জীবন ও স্বাস্থ্য সুরক্ষায় সকলের জন্য নিরাপদ খাদ্য"