Organic Harb
Organic food
কিশমিশ বা কিসমিস হলো শুকনো আঙ্গুর। এটিকে ইংরেজিতে রেইসিনও বলা হয়।কিশমিশ বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে উৎপাদিত হয় এবং এটি সরাসরি খাওয়া যায় ও বিভিন্ন খাদ্য রান্নার সময় উপকরণ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এটি প্রাচীনকাল থেকে শক্তি বা ক্যালরির চমৎকার উৎস হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে।
বর্ণনা
এটি তৈরি করা হয় সূর্যের তাপ অথবা মাইক্রোওয়েভ ওভেনের সাহায্যে। তাপের ফ্রুক্টোজগুলো জমাট বেঁধে পরিণত হয় কিশমিশে। আর এভাবেই আঙ্গুর শুকিয়ে তৈরি করা হয় মিষ্টি স্বাদের কিসমিস। এতে রয়েছে পটাশিয়াম, যা হার্টকে ভাল রাখে এবং খারাপ কোলেস্টরল দূর করতে সাহায্য করে। রয়েছে আয়রন যা রক্তাল্পতা কমাতে বিশেষভাবে সাহায্য করে। এছাড়াও রয়েছে কার্বোহাইট্রেট, যা এনার্জি জোগায়। মহিলারাই বিশেষত রক্তাল্পতায় ভোগেন, তাই চিকিৎসকরা বলেন কিসমিস খাওয়া মহিলাদের স্বাস্থ্যের পক্ষে বিশেষ উপকারি।
বিস্তৃতি
সাধারণত ইরাক, ইরান, পাকিস্তান ও ভারতে জন্মে থাকে।
পুষ্টি
Raisins, seedlessপ্রতি ১০০ গ্রাম (৩.৫ আউন্স)-এ পুষ্টিমান
শক্তি ১,২৫২ কিজু (২৯৯ kcal)
শর্করা
৭৯.১৮ g
চিনি ৫৯.১৯ g
খাদ্য আঁশ ৩.৭ g
স্নেহ পদার্থ
০.৪৬ g
প্রোটিন
৩.০৭ g
ভিটামিন পরিমাণ দৈপ%†
থায়ামিন (বি১)
৯%
০.১০৬ মিগ্রা
রিবোফ্লাভিন (বি২)
১০%
০.১২৫ মিগ্রা
নায়াসিন (বি৩)
৫%
০.৭৬৬ মিগ্রা
প্যানটোথেনিক
অ্যাসিড (বি৫)
২%
০.০৯৫ মিগ্রা
ভিটামিন বি৬
১৩%
০.১৭৪ মিগ্রা
ফোলেট (বি৯)
১%
৫ μg
কোলিন
২%
১১.১ মিগ্রা
ভিটামিন সি
৩%
২.৩ মিগ্রা
ভিটামিন ই
১%
০.১২ মিগ্রা
ভিটামিন কে
৩%
৩.৫ μg
খনিজ পরিমাণ দৈপ%†
ক্যালসিয়াম
৫%
৫০ মিগ্রা
লৌহ
১৪%
১.৮৮ মিগ্রা
ম্যাগনেসিয়াম
৯%
৩২ মিগ্রা
ম্যাঙ্গানিজ
১৪%
০.২৯৯ মিগ্রা
ফসফরাস
১৪%
১০১ মিগ্রা
পটাসিয়াম
১৬%
৭৪৯ মিগ্রা
সোডিয়াম
১%
১১ মিগ্রা
জিংক
২%
০.২২ মিগ্রা
অন্যান্য উপাদান পরিমাণ
Fluoride 233.9 µg
Link to USDA Database entry
একক
μg = মাইক্রোগ্রাম • মিগ্রা = মিলিগ্রাম
IU = আন্তর্জাতিক একক
†প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য মার্কিন সুপারিশ ব্যবহার করে শতাংশ অনুমান করা হয়েছে।
উৎস: ইউএসডিএ ফুডডাটা সেন্ট্রাল
কিশমিশে ওজন অনুসারে ৭২% শর্করা থাকতে পারে যার বেশিরভাগ ফ্রুক্টোজ এবং গ্লুকোজ। এগুলিতে প্রায় ৩% প্রোটিন এবং ৩.৭% –৬.৮% ডায়েটার ফাইবারও রয়েছে।
আমেরিকান কলেজ অফ কার্ডিওলজির ৬১ তম বার্ষিক বৈজ্ঞানিক অধিবেশন ২০১২-তে উপস্থাপিত উপাত্ত থেকে জানা যায় যে রক্তচাপের হালকা পরিমাণে বৃদ্ধি পাওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে কিসমিসের নিয়মিত সেবন (দিনে তিনবার) রক্তচাপকে অন্যান্য সাধারণ স্ন্যাকস খাওয়ার তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস করতে পারে।
ড্যাক্টিলোরহিজা হাতগিরিয়া হল একটি প্রজাতির অর্কিড যা সাধারণত হিমালয় থেকে পাকিস্তান থেকে এসই তিব্বত পর্যন্ত 2,800-4,000 মিটার (9,200-13,100 ফুট) উচ্চতায় জন্মাতে দেখা যায়। স্থানীয়ভাবে একে 'সালাম পাঞ্জা' বা 'হাট্টা হাদ্দি' বলা হয়। নেপালি এবং হিমালয় অঞ্চলে একে 'পাঞ্চাউল' (पाँचऔंले) বলা হয়। 'পাঞ্চাউল' নামটি (অর্থাৎ 5টি আঙুলযুক্ত হাত) এর মূল থেকে উদ্ভূত হয় যা প্রায় 3-5টি আঙুল বিশিষ্ট হাতের আঙ্গুলের মতো। এটি দীর্ঘ ফুলের ডালপালা সহ একটি খাড়া বহুবর্ষজীবী ভেষজ। গাছটি তার ঔষধি গুণের জন্য সুপরিচিত। মূলের মিষ্টি স্বাদ আছে। এটি সংগ্রহ এবং বিক্রয়ের জন্য কঠোরভাবে নিষিদ্ধ, তবে নেপালের আশেপাশে সহজেই পাওয়া যায়।
ব্যবহারসমূহ
কন্দ থেকে নিষ্কাশিত রস একটি টনিক হিসাবে ব্যবহৃত হয় এবং এছাড়াও pyorrhea (মাড়ি এবং দাঁতের প্রদাহ) চিকিত্সার জন্য ব্যবহৃত হয়। রুট পেস্ট বাহ্যিকভাবে কাটা এবং ক্ষতগুলিতে পোল্টিস হিসাবে প্রয়োগ করা হয় এবং অন্ত্রের রোগে নির্যাস দেওয়া হয়। হাত্তা হাদ্দি শব্দের অর্থ হস্ত (হাট্টা বা হাত) এর মতো মূল (জাদি)।
বাসস্থান
যেহেতু এটি 'পাঁচাউল' বা 'সালামপাঞ্জা' নামে অত্যন্ত ব্যবসা করা হয় এবং বন্য অবস্থায় পাওয়া যায়, তাই এর বাণিজ্যিক গুরুত্বের জন্য অবৈজ্ঞানিকভাবে সংগ্রহ করা হচ্ছে। Dactylorhiza hatagirea হিমালয়ের স্থানীয়। এটি 2800 - 4000 মিটার উচ্চতার মধ্যে নাতিশীতোষ্ণ থেকে সাবলপাইন বায়োক্লিয়েট পর্যন্ত পশ্চিম থেকে পূর্ব পর্যন্ত পাওয়া যায়। ফুলগুলি একটি টার্মিনাল স্পাইকে গোলাপী-বেগুনি দেখায়, একটি শক্ত পাতাযুক্ত কান্ডে বহন করা হয়। এটিতে পামেটেলি লোবযুক্ত শিকড় কন্দ রয়েছে, আর্দ্র জায়গায়, খোলা জায়গা, ঝোপের জমি এবং খোলা তৃণভূমিতে ভাল জন্মে।
বিপন্ন
ডাক্টিলোরহিজা হাতগিরিয়া হিন্দু-কুশ হিমালয়ের জন্য স্থানীয়। এটি CAMP পোখরা (2001) সংরক্ষণ তালিকায় বিপন্ন হিসাবে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়েছে, এবং সংগ্রহ, ব্যবহার এবং বিক্রয়ের জন্য কঠোরভাবে নিষিদ্ধ (কঠোরভাবে সুরক্ষিত প্রজাতির তালিকা I GoN, 2001, 2005), এবং নিয়ন্ত্রণ ব্যবসার জন্য পরিশিষ্ট II এ তালিকাভুক্ত করা হয়েছে (CITES – 1974)। জুন-জুলাই মাসে ফুল। শিকড়গুলি কন্দযুক্ত, 2 বা 3 লোবে বিভক্ত।
দারুচিনি হলো এই গ্রহের সবচেয়ে বেশি অ্যান্টি-অক্সিডেন্টসমৃদ্ধ ভেষজ। এর মিষ্টি স্বাদ ও সুন্দর সুবাসের জন্য শতাব্দীর পর শতাব্দীর ধরে প্রায় প্রতিটি সংস্কৃতিতেই আদৃত হয়ে আসছে। দারুচিনিতে রক্তের শর্করা রোধ করাসহ উন্নত অসাধারণ ঔষধি গুণাবলি রয়েছে, যা প্রদাহ কমাতে ও স্নায়বিক স্বাস্থ্য উন্নীত করতে সহায়তা করে। এ ছাড়া সুগন্ধি মসলা হিসেবে দারুচিনি ব্যাপকভাবে পরিচিত। শুধু রান্নায় গন্ধ বৃদ্ধি নয়, শরীর ও ত্বক উভয়ের জন্যই দারুচিনি ব্যবহার করা যায়। এর অনেক উপকারিতা রয়েছে। চলুন জেনে নিই দারুচিনি আমাদের শরীরের কী কী উপকারিতা সাধন করে থাকে।
* গাঁটের ব্যথায়
অনেকেই গাঁটের সমস্যায় ভুগছেন। এ ক্ষেত্রে দারুচিনিকে জয়েন্টের ব্যথা কমানোর ওষুধ হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। উষ্ণ গরম পানির মধ্যে এক চামচ মধু আর দারুচিনিগুঁড়া ভালোভাবে মিশিয়ে নিন, এরপর শরীরের ব্যথা স্থানে আস্তে আস্তে মালিশ করুন। ২-৩ দিন ভালোভাবে মালিশ করুন। কিছুদিন পর দেখবেন ব্যথা কমে যাবে।
* পেটের সমস্যায়
দারুচিনি পেটের জন্য ভীষণ উপকারী। এটি অ্যাসিডিটির সমস্যা দূর করে ও পেটের ব্যথা উপশম করে। পেট পরিষ্কার করতে রাতে শোবার আগে দারুচিনির সঙ্গে হরীতকীর গুঁড়া মিশিয়ে খেলে উপকার পাওয়া যায়। অ্যাসিডিটি রোধ করতে মধুর সঙ্গে দারুচিনি মিশিয়ে খেলে অ্যাসিডিটি ভালো হয়ে যায়।
*রক্তে এলডিএল হ্রাসে
প্রতিদিন আধা চা–চামচ দারুচিনির গুঁড়া রক্তে খারাপ কোলেস্টেরল এলডিএলের মাত্রা কমায়। প্রতিদিন ২ ইঞ্চি পরিমাণ দারুচিনি দুই কাপ পানিতে জ্বাল দিয়ে সেই পানি এক কাপে নিয়ে এসে সেই পানি গরম–গরম চায়ের মতো করে দিনে তিন বার পান করলে কোলেস্টেরলের সমস্যা সমাধান হয়ে যায়, ডায়াবেটিস না থাকলে দারুচিনির পানিতে এক চা–চামচ মধু মিশিয়ে পান করতে পারেন।
*টাইপ-২ ডায়াবেটিসে
রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে এবং টাইপ-২ ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য খুবই উপকারী। প্রতিদিন ২ ইঞ্চি পরিমাণ দারুচিনি দুই কাপ পানিতে জ্বাল দিয়ে সেই পানি এক কাপে নিয়ে এসে গরম–গরম চায়ের মতো করে দিনে তিনবার খেলে টাইপ-২ ডায়াবেটিসের জন্য অনেক উপকারী, রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে কার্যকর।
*শরীরের ছত্রাকজনিত সমস্যায়
অনেকে শরীরের নানান স্থানে ছত্রাকজনিত সমস্যা ভুগে থাকেন। তাঁদের জন্য দারুচিনি একটি আদর্শ সমাধান। ইস্ট ছত্রাকজনিত ইফেকশন প্রতিরোধ করতে প্রতিদিন ২ ইঞ্চি পরিমাণ দারুচিনি দুই কাপ পানিতে জ্বাল দিয়ে সেই পানি এক কাপে নিয়ে এসে গরম–গরম চায়ের মতো করে দিনে তিনবার পান করলে দারুচিনির গুণাবলি চমৎকারভাবে কাজ করে। ছত্রাকজনিত সমস্যা সমাধান হয়, বিশেষ ক্ষেত্রে ছত্রাকে উষ্ণ গরম পানির মধ্যে এক চামচ মধু আর দারুচিনিগুঁড়া ভালোভাবে মিশিয়ে নিন, এরপর শরীরের ছত্রাক স্থানে আস্তে আস্তে মালিশ করুন। ২-৩ দিন ভালোভাবে মালিশ করুন। কিছুদিন পর দেখবেন ছত্রাক কমে যাবে।
*হৃদ্রোগ প্রতিরোধে
হৃদ্রোগের অনেক ধরন রয়েছে, তার মধ্যে অনেকের বুকে চিনচিন ব্যথা, হাঁটতে কষ্ট হয়, সিঁড়ি বেয়ে উঠতে কষ্ট হয়, তাঁদের জন্য দারুচিনি বেশ উপকারী। ১০০ গ্রাম জিরার গুঁড়া, ১০০ গ্রাম ধনিয়ার গুঁড়া, ৫০ গ্রাম দারুচিনির গুঁড়া একসঙ্গে মিশিয়ে এই মিশ্রণ এককাপ গরম পানিতে এক চা–চামচ মিশিয়ে চায়ের মতো পান করলে হৃদ্রোগীদের জন্য দারুণ উপকারী। এটি রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রাখে, উচ্চরক্তচাপ ও কোলেস্টেরেলের সমস্যাও দূরে রাখে।
*বাতের ব্যথা ও শরীরের হাড়ের ব্যথায়
বাতের ব্যথা ও শরীরের হাড়ের ব্যথায় আধা চামচ দারুচিনির গুঁড়া এক চামচ মধুর সঙ্গে মিশিয়ে খেলে ব্যথা দূর হয়। তা ছাড়া দারুচিনি–মিশ্রিত শর্ষের তেল গায়ে মালিশ করলে ব্যথা ভালো হয়। এ ক্ষেত্রে পানি পানের বিষয়টি খুব ভালোভাবে খেয়াল করতে হয়, পানি কমও পান করা যাবে না, বেশিও পান করা যাবে না। তাই পরিমাণের ক্ষেত্রে সচেতন হয়ে পানি পান করতে হবে। কোনো অবস্থাতে পানিশূন্যতায় ভোগা যাবে না।
*গলাব্যথা ও খুশখুশে কাশিতে
ঠান্ডায় গলাব্যথা বা খুশখুশে কাশিতে এককাপ গরম পানিতে দারুচিনি, মধু মিশিয়ে সারা দিনে ৬ বার চায়ের মতো করে খেলে গলায় আরাম পাওয়া যায় ও খুশখুশে কাশি কমে যায়।
*স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে
বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে স্মৃতিশক্তি হ্রাস পাবে, এটা স্বাভাবিক নিয়ম। নিয়মিত প্রতিদিন একবেলা ২ ইঞ্চি পরিমাণ দারুচিনি দুই কাপ পানিতে জ্বাল দিয়ে সেই পানি এক কাপে নিয়ে এসে গরম–গরম চায়ের মতো করে পান করলে স্মৃতিশক্তি হ্রাস হওয়ার প্রবণতা কমে এবং স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায়। এটা শিশুদের বেলায় প্রযোজ্য নয়।
সারা দিনে ২ চা–চামচের বেশি দারুচিনি খাওয়া যাবে না, দারুচিনি খাওয়ার কারণে ডায়রিয়া ও মাথা ধরার মতো উপসর্গ দেখা দিতে পারে। যাঁদের এমন উপসর্গ দেখা দেবে, তাঁদের দারুচিনি না খাওয়াই উত্তম। বাজারে দারুচিনির নামে অনেক ধরনের গাছের ছাল দারুচিনি বলে বিক্রি হয়ে থাকে, কেনার আগে গন্ধ এবং একটু ভেঙে মুখে দিয়ে দেখুন ঝাঁজালো স্বাদ কি না। নিশ্চিত হলেই নেবেন। প্যাকেটজাত দারুচিনি পরিহার করুন।
জায়ফলে অনেকগুলি যৌগ থাকে যা রোগ প্রতিরোধে এবং সামগ্রিক স্বাস্থ্যের প্রচারে সহায়তা করে। যে কোনও ধরনের ব্যথা কমাতে, হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটাতে, অনিদ্রার সমস্যা দূর করতে এবং মস্তিষ্কের ক্ষমতা বাড়াতে এই প্রাকৃতিক উপাদানটি নানাভাবে সাহায্য করে থাকে।
আকরকাঁটা (বৈজ্ঞানিক নাম: Alangium salvifolium), যা আঙ্কুরা নামেও পরিচিত, একধরনের স্বল্পকালীন ফুলেল উদ্ভিদ। এই গাছের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে স্বভাবে এরা কষ্টসহিষ্ণু এবং যেখানে-সেখানে জন্মাতে পারে। এদের ফলের আকার পেয়ারার মতো, কিন্তু ছোট; এটি নরম সুস্বাদু শাঁসযুক্ত হলেও অপ্রীতিকর উগ্র গন্ধযুক্ত।
আকার
Alangium salviifolium.
আকরকাঁটার অধিকাংশ গাছই ছোটোখাটোো ও এলোমেলো শাখা-প্রশাখায় ঝোপঝাড়েরই সমতুল্য। তবে কোনো কোনোটি আবার মাঝারি উচ্চতারও হতে পারে। এটি পত্রমোচী গাছ। কাণ্ড ম্লান-ধূসর, বাকল আঁশযুক্ত, স্থূল এবং শাখা-প্রশাখা পত্রাচ্ছন্ন। এর পাতার বোটা খাটো, লম্বা-ডিম্বাকার, ঘন সবুজ। এই গাছ ছায়া-সুনিবিড়, তাই পথতরু হিসেবেও আদর্শ শ্রেণীর। শীতে সব পাতা ঝরে পড়ে। বসন্তের শুরুতেই নিষ্পত্র ডালপালায় পুষ্প-প্লাবন নামে। অসংখ্য সরু পাপড়িতে ফুলের গড়ন নান্দনিক।
ব্যবহার
উৎকৃষ্ট জ্বালানি হিসেবেও ব্যবহার্য। আয়ত সীমিত বিধায় এই কাঠে চাষের যন্ত্রপাতি, গরুর গাড়ি এবং আরও টুকিটাকি তৈরি করা যায়। বাদ্যযন্ত্রের জন্যও এই কাঠ উপযোগী। সুগন্ধি শিকড় কৃমিনাশক, চর্মরোগের প্রতিষেধক। ফলও ভক্ষ্য; জ্বর ও রক্তদোষে ব্যবহার্য। পাতার নির্যাস বাতের ব্যথায় ও বিষফোড়ায় উপকারী। কাঠ দীর্ঘস্থায়ী, রেখাচিত্রিত ও সুগন্ধি
হরিতকী (ইংরেজি: black- or chebulic myrobalan) একটি ভেষজ উদ্ভিদ। ভারতবর্ষের বিভিন্ন স্থানে এটি পাওয়া যায়। বাংলাদেশে ঢাকা, চট্টগ্রাম ও টাঙ্গাইল প্রভৃতি স্থানে বেশি পাওয়া যায়। হরিতকী ফল বিভিন্ন রোগের চিকিৎসায় এবং রন্ধনশিল্পে বহুল ব্যবহৃত ভেষজ ফল।
বিবরণ
শুকনো হরিতকী ফল
হরিতকীর বৈজ্ঞানিক নাম টের্মিনেলিয়া চেব্যুলা (Terminalia chebula)। হরিতকী একটি বৃক্ষ জাতীয় সপুষ্পক উদ্ভিদ। বাংলাদেশ ও ভারতে এর আদি নিবাস। ভারতবর্ষের বনাঞ্চলে বা গ্রামাঞ্চলে বিক্ষিপ্তভাবে এই গাছ দেখা যায়। উচ্চতা ৪০ ফুট পর্যন্ত হতে পারে। ফেব্রুয়ারি-মার্চ মাসে পাতা ঝরে নতুন পাতা গজাতে থাকে। বাকল গাঢ় বাদামি। বাকলে লম্বা ফাটল থাকে। পাতা লম্বা-চ্যাপ্টা, কিনার চোখা, লম্বায় পাঁচ-ছয় ইঞ্চি।
ফুল ফোটে ডালের শেষ প্রান্তে। রং হালকা হলুদাভ সাদা। ফল লম্বাটে, মোচাকৃতি। লম্বায় প্রায় দেড় ইঞ্চি। কাঁচা ফল সবুজ, পরিপক্ব ফল হালকা হলুদ[৩]। শুকালে কালচে খয়েরি রং হয়। ফলের ত্বক ভীষণ শক্ত। এই ফল বছরের পর বছর ভালো থাকে। ফলের এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্ত পর্যন্ত লম্বা লম্বা পাঁচ-ছয়টি শিরা থাকে। ফলের বাইরের আবরণ কুঁচকানো। ডিসেম্বর থেকে মে মাস পর্যন্ত ফল সংগ্রহ করা হয়। ফলের ভেতর একটিমাত্র ভীষণ শক্ত বীজ থাকে। বীজ থেকে চারা তৈরি করা যায়।
হরিতকী তিতা গন্ধ বিশিষ্ট। ইহা ট্যানিন, অ্যামাইনো অ্যাসিড, ফ্রুকটোজ, সাকসিনিক অ্যাসিড এবং বিটা সাইটোস্টেরল সমৃদ্ধ।
ব্যবহার
এ গাছের ফল-বীজ-পাতা সবই মানুষের উপকারে আসে। হরিতকীর কাঠ খুব মজবুত। এই কাঠ ফ্রেম, খুঁটি, আসবাব তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। মানুষের রোগ প্রতিরোধে প্রতিষেধক হিসেবে এই উদ্ভিদ বিশেষ কার্যকর। জীবাণু ও ছত্রাকজনিত রোগের ক্ষেত্রে বিশেষ উপকারী। প্রচলিত আছে, প্রতি সকালে এক কাপ পরিমাণ হরিতকী ভেজানো পানি ব্যবহার করলে রোগ থেকে দূরে থাকা যায়। আমলকী ও বিভীতকীর (বহেড়া) সঙ্গে হরিতকী ভেজানো পানি, সব রোগের আশ্চর্য মহৌষধ। আমলকী, হরিতকী ও বহেড়া এই তিন ফলের মিশ্রণকে ত্রিফলা বলে। আয়ুর্বেদিক ওষুধ হিসেবে ত্রিফলা স্বাস্থ্যের জন্য বহুমাত্রিক উপকারী। হরিতকী চূর্ণ ঘিয়ের সঙ্গে মিশিয়ে খেলে, পিত্তশূল দূর হয়। পাইলস, হাঁপানি, চর্ম রোগ, ক্ষত রোগ, কনজাংটিভাইটিস রোগে হরীতকী ব্যবহৃত হয় বিশেষভাবে পরিশোধনের মাধ্যমে। ইহা রক্ত চাপ এবং অন্ত্রের খিঁচুনি হ্রাস করে। হৃৎপিণ্ড ও অন্ত্রের অনিয়ম দূর করে। ইহা রেচক, কষাকারক, পিচ্ছিলকারক, পরজীবীনাশক, পরিবর্তনসাধক, অন্ত্রের খিঁচুনি রোধক এবং স্নায়বিক শক্তিবর্ধক। তাই ইহা নতুন ও পুরাতন কোষ্ঠকাঠিন্য, স্নায়বিক দুর্বলতা, অবসাদ এবং অধিক ওজন এর চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। হরিতকীতে এ্যানথ্রাকুইনোন থাকার কারণে ইহা রেচক বৈশিষ্ট্য সমৃদ্ধ।
আগে চামড়ার ট্যানিংয়ের জন্য ও কাপড়ে রঙ করতে হরিতকীর ফল ব্যবহার করা হতো।
জয়ত্রি বা জয় (দ্বিপদ নাম: Myristica fragrans) হচ্ছে ইন্দোনেশিয়ার মালাক্কা দ্বীপের চিরসবুজ গাছ। এটি হচ্ছে জায়ফলের প্রধান উৎস। এটি উষ্ণমণ্ডলীয় অঞ্চলে বিস্তৃতভাবে জন্মে, যেসব এলাকায় জন্মে সেগুলো হচ্ছে চীনের কুয়াংতুং ও ইউন্নান, তাইওয়ান, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া ক্যারিবিয়ান অঞ্চলের গ্রানাডা, ভারতের কেরালা, শ্রীলঙ্কা এবং দক্ষিণ আমেরিকা।
অশ্বগন্ধা একটি ভেষজ উদ্ভিদ।[২] এই গাছের পাতা সেদ্ধ করলে ঘোড়ার মূত্রের মতো গন্ধ বেরোয় বলে একে অশ্বগন্ধা বলা হয়ে থাকে। এই পাতার বৈজ্ঞানিক নাম ‘উইথানিয়া সোমনিফেরা (এল) ডুনাল’। আয়ুর্বেদে একে বলা হয় বলদা ও বাজিকরি।বা শীতকালীন চেরি । যদিও এর পাতা সাধারণত আয়ুর্বেদ চিকিৎসা শাস্ত্রে ঔষধি হিসাবে ব্যবহৃত হয় তবুও এর ব্যবহার যে নিরাপদ এবং কোনো রোগের ঔষধে হিসেবে কার্যকর সে ব্যাপারে যথেষ্ট ডাক্তারি তথ্য নেই।
বিবরণ
অশ্বগন্ধার মূল, পাতা, ফুল, ফল, ছাল, ডাল সবই ওষুধ হিসাবে ব্যবহার করা হয়। ৩৫–৭৫ সেমি (১৪–৩০ ইঞ্চি) ক্রমবর্ধমান হয়ে গাছটি সাধারণত দুই-আড়াই হাত উঁচু হয় এবং শাখাবহুল থাকে। এতে ছোট ছোট মটরের মতো ফল হয়। ফুল ছোট, সবুজ এবং ঘণ্টা আকৃতির। ফল পাকলে কমলার মতো কিছুটা লাল হয়।[৭]
চাষ
শক্তিবর্ধক: এ গাছের রস শক্তিবর্ধক। পুরুষের শুক্রাণু বাড়াতে বেশ কার্যকর। অশ্বগন্ধার মূল ও পাতা স্নায়ুবিক বিভিন্ন রোগে উপশম আনে। দুধ ও ঘিয়ের সঙ্গে পাতা ফুটিয়ে খেলে শরীরে বল পাওয়া যায়। ইনসমনিয়ায় বা অনিদ্রায় ভুগলে অশ্বগন্ধা উত্তম ওষুধ হিসাবে কার্যকর হতে পারে।
ভালো ঘুমের জন্য অশ্বগন্ধা গুঁড়ো চিনিসহ ঘুমানোর আগে খাওয়া যেতে পারে। সর্দি-কাশি থেকে মুক্তি পেতে অশ্বগন্ধার মূল গুঁড়ো করে খাওয়া যেতে পারে। চোখের ব্যথা দূর করতে অশ্বগন্ধা বিশেষ উপকারী।
ক্রনিক ব্রংকাইটিসের ক্ষেত্রেও অশ্বগন্ধা একটি কার্যকর ওষুধ। অশ্বগন্ধার মূল অন্তর্ধুমে পুড়িয়ে (ছোট মাটির হাঁড়িতে মূলগুলো ভরে সরা দিয়ে ঢেকে পুনঃমাটি লেপে শুকিয়ে ঘুটের আগুনে পুড়ে নিতে হয়। আগুন নিভে গেলে হাঁড়ি থেকে মূলগুলো বের করে গুঁড়ো করে নিতে হয়) ভালো করে গুঁড়িয়ে নিয়ে আধা গ্রাম মাত্রায় একটু মধুসহ চেটে খেলে ক্রনিক ব্রংকাইটিসে উপকার হয়।
মানসিক ও শারীরিক দুর্বলতা, যেমন মাথা ঝিমঝিম করে ওঠা, সংজ্ঞাহীনতা, অবসাদ প্রভৃতি দূর করে অশ্বগন্ধা। মনোযোগ বাড়ায়। ক্লান্তি দূর করে সঞ্জীবনী শক্তি পুনরুদ্ধার করে।
অশ্বগন্ধার ফল অম্বল-অজীর্ন, পেট ফাঁপা এবং পেটের ব্যথা নিরাময় সহ যকৃতের জন্য ভীষণ উপকারী। হজমের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। তবে অশোধিত অশ্বগন্ধা গুঁড়ো বা পাউডার হজমে গোলমাল সৃষ্টি করে। এর ফলে তলপেটে ব্যথা উঠতে পারে। সুতরাং যাদের হজমশক্তি দুর্বল, তাদের অবশ্যই ভালো মানের অশ্বগন্ধা সেবন করতে হবে।
একটি বৃক্ষের দোকানটি স্টেমের খাঁটি অংশে ফিড করে, যা চেহারা এবং বাদামী রঙে রুক্ষ এবং লম্বা করে তোলে। অপ্রাপ্তবয়স্ক পাতা শ্যাড হয় এবং উদ্ভিদ ধীরে ধীরে মারা যায়। কারমাইন লাল মাকড়সা মাইট ( Tetranychus urticae ) ভারতে উদ্ভিদের সবচেয়ে প্রচলিত কীটপতঙ্গ। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে, এই উদ্ভিদ একটি আক্রমণকারী জন্য একটি নতুন জলাধার হোস্ট হিসাবে ভজনা করা হয়েছে mealybug প্রজাতি Phenacoccus solenopsis।
টি অ্যাসানোলাইড, উপক্ষার এবং অসংখ্য সিটাইন্ডোসাইডগুলি বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে। Withanolides গঠনের দিক একই রকম ginsenosides এর Panax Ginseng, লে somnifera, "ভারতীয় Ginseng" এর জন্য একটি সাধারণ নাম নেতৃস্থানীয়।
ঐতিহ্যগত ঔষধ
অশ্বগন্ধার শুকনো গাছের গুঁড়ো, শতাব্দী ধরে ঐতিহ্যবাহী ভারতীয় ঔষধ ব্যবহার করা হয়েছে। প্রধানত উদ্ভিদের সাথে ক্লিনিকাল গবেষণার আয়ুর্বেদিক ছাড়া, কোনও উচ্চমানের প্রমাণ নেই যে এটি কোনও ঔষধি সুবিধা প্রদান করে এবং প্রেসক্রিপশনযুক্ত ওষুধগুলির সাথে একে চিকিৎসকগণ কখনো এটি সেবনে উৎসাহিত করে না। আসগগাঁওযুক্ত সম্পূরক খাদ্য তালিকায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এটি বিক্রি করা হয়। তবে তাদের মাঝে এ ঔষটি নিয়ে কোনো প্রভাব আছে বলে প্রমাণ পাওয়া যায়নি।
শতমূলী (ইংরেজি: Asparagus) সবজি হিসাবে ব্যবহৃত একবীজপত্রী উদ্ভিদ। পুঁথির মালার মতো গাঁটযুক্ত সঞ্চয়ী গুচ্ছমূলবিশিষ্ট বলে এর নাম শতমূলী। শতমূলী (Asparagus) Liliaceae পরিবারের একটি বহুবর্ষজীবী লতানো উদ্ভিদ। এর ইউনানি নাম সাতাওয়ার, আয়ুর্বেদিক নাম শতাবরী ও শতমূলী এবং বৈজ্ঞানিক নাম Asparagus racemosus Willd.
এরা বড় গাছকে আশ্রয় করে বেঁচে থাকে। এ গাছের লতায় বাঁকানো কাঁটা থাকে। সরু মুলা ও গাজরকে একসঙ্গে বেঁধে রাখলে যেমন দেখায়, শতমূলীর শিকড়কে ঠিক সে রকমেই দেখায়। শতমূলীগাছের পাতাগুলো সরু সুতার মতো। সে জন্য কিছুটা দূর থেকে এদের দেখতে খুব সুন্দর লাগে। অনেকে শোভাবৃদ্ধির জন্য শখ করে বাড়ির সামনে বাগানে ফুল গাছের সঙ্গে শতমূলীগাছ লাগিয়ে থাকেন। তা ছাড়া এ গাছের পাশে কোনো বড় গাছ থাকলে শতমূলী নিজে থেকেই তাকে জড়িয়ে বড় হয়। শতমূলীর গোড়ায় একগুচ্ছ কন্দ মূল থাকে। শরতে শতমূলীর ফুল ও ফল হয়, পাকে মাঘ-ফাল্গুন মাসে। শতমূলীর ফল হয় ছোট মটরের মতো সবুজ রঙের এবং পাকলে সেই ফল লাল বর্ণ ধারণ করে।
শতমূলী আমাদের দেশের উত্তর ও পূর্বাঞ্চলের বনাঞ্চলে ও শালবনে পাওয়া যায়। বিভিন্ন বাগানেও চাষ করা হয়। বংশবিস্তারের জন্য বীজই প্রধান মাধ্যম। উষ্ণ নাতিশীতোষ্ণ পরিবেশে এবং বালুযুক্ত মাটিতে এ গাছটি ভালো জন্মায়। বীজ বপনের আগে বীজ ২৪ ঘণ্টা পানিতে ভিজিয়ে রাখতে হয়। বীজের অঙ্কুরোদগম হতে ১০-১৫ দিনের মতো সময় লাগে। অঙ্কুরিত চারার বয়স দুই থেকে তিন মাস হলে তা রোপণের উপযুক্ত হয়। কন্দমূল থেকেও চারা করা যায়। এপ্রিল-মে মাসে বীজ বপনের উপযুক্ত সময়।
শতমূলীর ভেষজ গুণাবলি অপরিসীম। শতমূলীর ফল আমাদের হজমশক্তি বৃদ্ধি করে এবং বায়ু নিঃসরণে এটি দারুণ কাজ করে। বাত ব্যথা ও স্নায়ু দুর্বলতায় শতমূলীর ছালের রসের সঙ্গে রসুন বেঁটে একসঙ্গে মিশিয়ে প্রলেপ দিলে ব্যথা ভালো হয়ে যায়। আমাশয় হলে শতমূলীর মূলের রস তিন-চার চা চামচ তিন থেকে সাত দিন প্রতিদিন সকালে ও বিকেলে খেলে আমাশয় ভালো হয়। এ ছাড়া এটি আমাদের অন্ত্রের কৃমি দূর করে এবং অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল হিসেবে কাজ করে। এ ছাড়া শতমূলীর মূলের রস নিয়মিত খেলে আমাদের নার্ভের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি পায় এবং চোখ ও রক্তের নানা সমস্যা দূর হয়
শিলাজিৎ কার্যকরী এক খনিজ যা ভারতে হিমালয় প্রদশের পাহাড় থেকে সংগ্রহ করা হয়
সুখী জীবন অনেক বড় নিয়ামত। কিন্তু নানা কারণেই এই জীবন সুখকর হয়ে ওঠে না অনেক সময়। কারো জন্য তা হয়ে ওঠে দুঃখের কারণ, কারো জন্য তা আবার বিভীষিকাময়।
জীবনকে পূর্ণতা দিতে এবং প্রতিটি অ্যাডভেঞ্চারকে লিমিটলেস করতে, ৪২ টি অত্যাশ্চর্য গুণে ভরপুর, সম্পূর্ণ ইকো-ফ্রেন্ডলি এই প্যাকেজে
কারন এখানে যে আইটেম ব্যবহার করা হয়েছে তার সবগুলো উপাদান মধ্যে প্রচুর ভিটামিন সমৃদ্ধ। প্রায় ৪২ টি শক্তিশালী ভিটামিন সমৃদ্ধ উপাদান ও মধু দিয়ে তৈরী করা হয়েছে
প্রতি কামড়েই আপনি পাবেন ভিন্ন স্বাদ😍
✅যেসকল উপাদান ব্যবহার করা হয়েছে
শতবরি
গোক্ষুর
আল,কুশি
অসগন্ধা
শিমুলমুল
মুসলি
তালমূলি
সহ প্রায় ৪২ টি উপাদানের সংমিশ্রনে বানানো এই প্যাকেজ
তে নিচের অর্ডার করতে Order Now বাটনে অথবা কল করুন
01776 133199
বিএসটিআই (PCR)সনদপ্রাপ্ত রেজিঃ নাম্বার ২৮২/২২ ২৮৪/২২
স্বাস্থ্য সচেতন মানুষ অনেকেই প্রতিনিয়ত স্থায়িত্তর জন্য বিভিন্ন খাবার খাচ্ছেন। এর মধ্যে বাজারে অধিক প্রচলিত খাবার মধু মিশ্রিত ড্রাই ফ্রুটসে ,কাটিলা গাম সহ অনেক ,উপকারিতা পাচ্ছেন না.পাবেন ওনা কারণ মধুময় বাদাম পুষ্টিকর খাবার এর বাইরে কিছু না । তাদের জন্য আমাদের এই প্যাকেজ
যেকোনো সফরে অথবা ঘরে দূর্বল কেউ থাকলে অথবা আপনার শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতায় এটি বিশেষ কার্যকরী একটি খাবার। কারন এখানে যে আইটেম ব্যবহার করা হয়েছে তার সবগুলো উপাদান মধ্যে প্রচুর ভিটামিন সমৃদ্ধ। প্রায় ৪২ টি শক্তিশালী ভিটামিন সমৃদ্ধ উপাদান ও মধু দিয়ে তৈরী করা হয়েছে
প্রতি কামড়েই আপনি পাবেন ভিন্ন স্বাদ😍
✅যেসকল উপাদান ব্যবহার করা হয়েছে
শতবরি
গোক্ষুর
আল,কুশি
অসগন্ধা
শিমুলমুল
মুসলি
তালমূলি
সহ প্রায় ৪২ টি উপাদানের সংমিশ্রনে বানানো এই প্যাকেজ
তে নিচের Order Now বাটনে অথবা কল করুন
01776 133199
বিএসটিআই (PCR)সনদপ্রাপ্ত রেজিঃ নাম্বার ২৮২/২২ ২৮৪/২২
স্বাস্থ্য সচেতন মানুষ অনেকেই প্রতিনিয়ত স্থায়িত্তর জন্য বিভিন্ন খাবার খাচ্ছেন। এর মধ্যে বাজারে অধিক প্রচলিত খাবার মধু মিশ্রিত ড্রাই ফ্রুটসে ,কাটিলা গাম সহ অনেক ,উপকারিতা পাচ্ছেন না.পাবেন ওনা কারণ মধুময় বাদাম পুষ্টিকর খাবার এর বাইরে কিছু না । তাদের জন্য আমাদের এই প্যাকেজ
যেকোনো সফরে অথবা ঘরে দূর্বল কেউ থাকলে অথবা আপনার শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতায় এটি বিশেষ কার্যকরী একটি খাবার। কারন এখানে যে আইটেম ব্যবহার করা হয়েছে তার সবগুলো উপাদান মধ্যে প্রচুর ভিটামিন সমৃদ্ধ। প্রায় ৪২ টি শক্তিশালী ভিটামিন সমৃদ্ধ উপাদান ও মধু দিয়ে তৈরী করা হয়েছে
প্রতি কামড়েই আপনি পাবেন ভিন্ন স্বাদ😍
✅যেসকল উপাদান ব্যবহার করা হয়েছে
শতবরি
গোক্ষুর
আল,কুশি
অসগন্ধা
শিমুলমুল
মুসলি
তালমূলি
সহ প্রায় ৪২ টি উপাদানের সংমিশ্রনে বানানো এই প্যাকেজ
তে নিচের Order Now বাটনে অথবা কল করুন
01776 133199
স্বাস্থ্য সচেতন মানুষ অনেকেই প্রতিনিয়ত স্থায়িত্তর জন্য বিভিন্ন খাবার খাচ্ছেন। এর মধ্যে বাজারে অধিক প্রচলিত খাবার মধু মিশ্রিত ড্রাই ফ্রুটসে ,কাটিলা গাম সহ অনেক ,উপকারিতা পাচ্ছেন না.পাবেন ওনা কারণ মধুময় বাদাম পুষ্টিকর খাবার এর বাইরে কিছু না । তাদের জন্য আমাদের এই প্যাকেজ
যেকোনো সফরে অথবা ঘরে দূর্বল কেউ থাকলে অথবা আপনার শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতায় এটি বিশেষ কার্যকরী একটি খাবার। কারন এখানে যে আইটেম ব্যবহার করা হয়েছে তার সবগুলো উপাদান মধ্যে প্রচুর ভিটামিন সমৃদ্ধ। প্রায় ৪২ টি শক্তিশালী ভিটামিন সমৃদ্ধ উপাদান ও মধু দিয়ে তৈরী করা হয়েছে
প্রতি কামড়েই আপনি পাবেন ভিন্ন স্বাদ😍
✅যেসকল উপাদান ব্যবহার করা হয়েছে
শতবরি
গোক্ষুর
আল,কুশি
অসগন্ধা
শিমুলমুল
মুসলি
তালমূলি
সহ প্রায় ৪২ টি উপাদানের সংমিশ্রনে বানানো এই প্যাকেজ
তে নিচের Order Now বাটনে অথবা কল করুন
01798 735760
বিএসটিআই (PCR)সনদপ্রাপ্ত রেজিঃ নাম্বার ২৮২/২২ ২৮৪/২২
স্বাস্থ্য সচেতন মানুষ অনেকেই প্রতিনিয়ত স্থায়িত্তর জন্য বিভিন্ন খাবার খাচ্ছেন। এর মধ্যে বাজারে অধিক প্রচলিত খাবার মধু মিশ্রিত ড্রাই ফ্রুটসে ,কাটিলা গাম সহ অনেক ,উপকারিতা পাচ্ছেন না.পাবেন ওনা কারণ মধুময় বাদাম পুষ্টিকর খাবার এর বাইরে কিছু না । তাদের জন্য আমাদের এই প্যাকেজ
যেকোনো সফরে অথবা ঘরে দূর্বল কেউ থাকলে অথবা আপনার শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতায় এটি বিশেষ কার্যকরী একটি খাবার। কারন এখানে যে আইটেম ব্যবহার করা হয়েছে তার সবগুলো উপাদান মধ্যে প্রচুর ভিটামিন সমৃদ্ধ। প্রায় ৪২ টি শক্তিশালী ভিটামিন সমৃদ্ধ উপাদান ও মধু দিয়ে তৈরী করা হয়েছে
প্রতি কামড়েই আপনি পাবেন ভিন্ন স্বাদ😍
✅যেসকল উপাদান ব্যবহার করা হয়েছে
শতবরি
গোক্ষুর
আল,কুশি
অসগন্ধা
শিমুলমুল
মুসলি
তালমূলি
সহ প্রায় ৪২ টি উপাদানের সংমিশ্রনে বানানো এই প্যাকেজ
তে নিচের Order Now বাটনে অথবা কল করুন
01759 321609
স্বাস্থ্য সচেতন মানুষ অনেকেই প্রতিনিয়ত স্থায়িত্তর জন্য বিভিন্ন খাবার খাচ্ছেন। এর মধ্যে বাজারে অধিক প্রচলিত খাবার মধু মিশ্রিত ড্রাই ফ্রুটসে ,কাটিলা গাম সহ অনেক ,উপকারিতা পাচ্ছেন না.পাবেন ওনা কারণ মধুময় বাদাম পুষ্টিকর খাবার এর বাইরে কিছু না । তাদের জন্য আমাদের এই প্যাকেজ
যেকোনো সফরে অথবা ঘরে দূর্বল কেউ থাকলে অথবা আপনার শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতায় এটি বিশেষ কার্যকরী একটি খাবার। কারন এখানে যে আইটেম ব্যবহার করা হয়েছে তার সবগুলো উপাদান মধ্যে প্রচুর ভিটামিন সমৃদ্ধ। প্রায় ৪২ টি শক্তিশালী ভিটামিন সমৃদ্ধ উপাদান ও মধু দিয়ে তৈরী করা হয়েছে
প্রতি কামড়েই আপনি পাবেন ভিন্ন স্বাদ😍
✅যেসকল উপাদান ব্যবহার করা হয়েছে
শতবরি
গোক্ষুর
আল,কুশি
অসগন্ধা
শিমুলমুল
মুসলি
তালমূলি
সহ প্রায় ৪২ টি উপাদানের সংমিশ্রনে বানানো এই প্যাকেজ
তে নিচের Order Now বাটনে অথবা কল করুন
01759 321609
স্বাস্থ্য সচেতন মানুষ অনেকেই প্রতিনিয়ত বিভিন্ন খাবার খাচ্ছেন। মধু মিশ্রিত ড্রাই ফ্রুটসে ,কাটিলা গাম সহ অনেক ,উপকারিতা পাচ্ছেন না । তাদের জন্য আমাদের এই প্যাকেজ
যেকোনো সফরে অথবা ঘরে দূর্বল কেউ থাকলে অথবা আপনার শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতায় এটি বিশেষ কার্যকরী একটি খাবার। কারন এখানে যে আইটেম ব্যবহার করা হয়েছে তার সবগুলো উপাদান মধ্যে প্রচুর ভিটামিন সমৃদ্ধ। প্রায় ২২ টি শক্তিশালী ভিটামিন সমৃদ্ধ উপাদান ও মধু দিয়ে তৈরী করা হয়েছে
প্রতি কামড়েই আপনি পাবেন ভিন্ন স্বাদ😍
✅যেসকল উপাদান ব্যবহার করা হয়েছে
শতবরি
গোক্ষুর
আল,কুশি
অসগন্ধা
শিমুলমুল
মুসলি
তালমূলি
সহ প্রায় ৪২ টি উপাদানের সংমিশ্রনে বানানো এই প্যাকেজ
তে নিচের Order Now বাটনে অথবা কল করুন
01798 735760
👉বাচ্চা থেকে বৃদ্ধ সব বয়সীদের জন্য চমৎকার কাজ করে কাতিলা গাম সহ মধু মিশ্রিত ড্রাই ফ্রুট 🔥
স্বাস্থ্য সচেতন মানুষ অনেকেই প্রতিনিয়ত মধু মিশ্রিত ড্রাই ফ্রুট খাচ্ছেন। মধু মিশ্রিত ড্রাই ফ্রুটসে রয়েছে অনেক উপকারিতা। প্রতিদিন মধু মিশ্রিত ড্রাই ফ্রুটস খেলে কার্ডিওমেটাবলিক হেলথ ভালো থাকে, পাশাপাশি পেটও ভালো থাকে। তা ছাড়াও, মধু মিশ্রিত ড্রাই ফ্রুটসে আখরোট, বাদাম, কিসমিস বা খেজুরের মতো উপাদান থাকে যা শরীরে অন্যান্য উপকারও করে।
যেকোনো সফরে অথবা ঘরে দূর্বল কেউ থাকলে অথবা আপনার শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতায় এটি বিশেষ কার্যকরী একটি খাবার। কারন এখানে যে আইটেম ব্যবহার করা হয়েছে তার সবগুলো উপাদান মধ্যে প্রচুর ভিটামিন সমৃদ্ধ। প্রায় ২২ টি শক্তিশালী ভিটামিন সমৃদ্ধ ড্রাই ফ্রুট দিয়ে মধু মিশ্রিত ড্রাই ফ্রুটস তৈরী করা হয়েছে যা সম্পূর্ণ দেশি চিনা বাদাম মুক্ত মজাদার ও অত্যাধিক পুষ্টি গুন সম্পূর্ণ ❤️
প্রতি কামড়েই আপনি পাবেন ভিন্ন স্বাদ😍
✅আর এই ড্রাই ফ্রুটস এর মধ্যে প্রাকৃতিক চাকের লিচু ফুলের মধু মিক্স করে তৈরী হচ্ছে প্রিমিয়াম হানি নাটস😍
মধু মানব দেহের সকল রোগের নিরাময় হিসেবে কাজ করে❤️
✅যেসকল ড্রাই ফুডের টেস্ট আপনি পেতে চলেছেন-
লিচু ফুলের মধু
সাদা তিল
পাম্পকিন বীজ
তরমুজের বীজ
সূর্যমূখীর বীজ
গ্রিন পামেলো
কাঠবাদাম
কাজুবাদাম
পেস্তা বাদাম
আখরোট
থাই চিনা বাদাম
গোল্ডেন কিসমিস
ব্ল্যাক কিসমিস
খুরমা খেজুর
টমেটো চেরি
ত্বীন ফল
লাল এপ্রিকট
হলুদ এপ্রিকট
ইয়েলো ম্যাঙ্গো
সীডলেস প্লাম
আলুবোখারা (ড্রাই)
জর্দা আলু
01770 144199
👉অর্ডার করতে নিচের বাটনে অথবা এ লিঙ্কে ক্লিক করুন
https://organicharb.com/page/14
👉বাচ্চা থেকে বৃদ্ধ সব বয়সীদের জন্য চমৎকার কাজ করে কাতিলা গাম সহ মধু মিশ্রিত ড্রাই ফ্রুট 🔥
স্বাস্থ্য সচেতন মানুষ অনেকেই প্রতিনিয়ত মধু মিশ্রিত ড্রাই ফ্রুট খাচ্ছেন। মধু মিশ্রিত ড্রাই ফ্রুটসে রয়েছে অনেক উপকারিতা। প্রতিদিন মধু মিশ্রিত ড্রাই ফ্রুটস খেলে কার্ডিওমেটাবলিক হেলথ ভালো থাকে, পাশাপাশি পেটও ভালো থাকে। তা ছাড়াও, মধু মিশ্রিত ড্রাই ফ্রুটসে আখরোট, বাদাম, কিসমিস বা খেজুরের মতো উপাদান থাকে যা শরীরে অন্যান্য উপকারও করে।
যেকোনো সফরে অথবা ঘরে দূর্বল কেউ থাকলে অথবা আপনার শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতায় এটি বিশেষ কার্যকরী একটি খাবার। কারন এখানে যে আইটেম ব্যবহার করা হয়েছে তার সবগুলো উপাদান মধ্যে প্রচুর ভিটামিন সমৃদ্ধ। প্রায় ২২ টি শক্তিশালী ভিটামিন সমৃদ্ধ ড্রাই ফ্রুট দিয়ে মধু মিশ্রিত ড্রাই ফ্রুটস তৈরী করা হয়েছে যা সম্পূর্ণ দেশি চিনা বাদাম মুক্ত মজাদার ও অত্যাধিক পুষ্টি গুন সম্পূর্ণ ❤️
প্রতি কামড়েই আপনি পাবেন ভিন্ন স্বাদ😍
✅আর এই ড্রাই ফ্রুটস এর মধ্যে প্রাকৃতিক চাকের লিচু ফুলের মধু মিক্স করে তৈরী হচ্ছে প্রিমিয়াম হানি নাটস😍
মধু মানব দেহের সকল রোগের নিরাময় হিসেবে কাজ করে❤️
✅যেসকল ড্রাই ফুডের টেস্ট আপনি পেতে চলেছেন-
লিচু ফুলের মধু
সাদা তিল
পাম্পকিন বীজ
তরমুজের বীজ
সূর্যমূখীর বীজ
গ্রিন পামেলো
কাঠবাদাম
কাজুবাদাম
পেস্তা বাদাম
আখরোট
থাই চিনা বাদাম
গোল্ডেন কিসমিস
ব্ল্যাক কিসমিস
খুরমা খেজুর
টমেটো চেরি
ত্বীন ফল
লাল এপ্রিকট
হলুদ এপ্রিকট
ইয়েলো ম্যাঙ্গো
সীডলেস প্লাম
আলুবোখারা (ড্রাই)
জর্দা আলু
01816 366886
👉অর্ডার করতে নিচের বাটনে অথবা এ লিঙ্কে ক্লিক করুন
১ কেজি হানি নাটস এর সাথে ১৫০ গ্রাম কাতিলা গাম ফ্রি!
প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে চেক করে পেমেন্ট করুন, আমরা সম্পূৰ্ণ প্রিমিয়াম সিড দিয়ে তৈরি করেছি।
✅ শারীরিক ও মানসিক এনার্জি বৃদ্ধিতে হানি নাটস।
ইমিউনিটি সিস্টেম শক্তিশালী করতে, মেধাবিকাশে এবং শারীরিক ও মানসিক এনার্জি বৃদ্ধিতে যাদুর মতন কাজ করে এই হানি নাটস।
✅ ৫ বছরে শিশু থেকে শুরু করে বৃদ্ধ বয়স পর্যন্ত যে কেউ খেতে পারবেন এই হানি নাটস। মুখে জল নিয়ে আসা অত্যন্ত সুস্বাদু এই হানি নাটস আপনার ক্লান্তি দূর করে শরীরে এনার্জি যোগাবে, প্রোটিনের চাহিদা পূরন করবে এবং রক্তে খারাপ কোলেস্টেরল দূর করবে।
✅ প্রিমিয়াম উপাদানে প্রস্তুতকৃত আমাদের এই হানি নাটস এ থাকবে প্রচুর পরিমানে ড্রাই ফ্রূটস, হরেক রকমের বাদাম এবং বিভিন্ন বীজ জাতীয়।
📣 ক্যাশঅন ডেলিভারি। প্রোডাক্ট আপনার হাতে পেয়ে দেখে, চেক করে, প্রয়োজনে ডেলিভারি ম্যান থাকা অবস্থায় ১-২ চামচ খেয়ে তারপর পেমেন্ট করবেন। ভালো না লাগলে সাথে সাথে রিটার্ন।
📣 অর্ডার করতে আমাদেরকে মেসেজ করুন।
দাম ১১৫০ টাকা।
সারাদেশে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি!!!
১ কেজি হানি নাটস এর সাথে ১৫০ গ্রাম কাতিলা গাম ফ্রি!
ডেলিভারি চার্জ ফ্রি!
প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে চেক করে পেমেন্ট করুন, আমরা সম্পূৰ্ণ প্রিমিয়াম সিড দিয়ে তৈরি করেছি।
অগ্রীম ১ টাকা পেমেন্ট ছাড়াই অর্ডার করুন।
আপনি যদি শারীরিক দুর্বলতা অনুভব করেন বা ন্যুনতম পরিশ্রমে সহজেই ক্লান্ত হয়ে পড়েন তবে এই প্যাকেজটি আপনার জন্য খুবই উপকারী।
কাতিলা গাম সহ মধু মিশ্রিত ড্রাই ফ্রুট এ শরীরের মেটাবলিজমের রেট বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে। এতে উপস্থিত ফাইবার শরীরের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
কেন কাতিলা গাম সহ মধু মিশ্রিত ড্রাই ফ্রুট খাওয়া জরুরী?
গরমের দিনে মধু মিশ্রিত ড্রাই ফ্রুট একটি উষ্ণ গরম খাবার তাই আমরা কাতিলা গাম সহ মধু মিশ্রিত ড্রাই ফ্রুট এর একটি প্যাকেজ আপনাদের জন্য বানিয়েছি। কাতিলা গাম শরীরের তাপমাত্রার ভারসাম্য ঠিক রাখে । এটা প্রোটিন এবং ফলিক অ্যাসিডের একটি ভলো উৎস যা দেহের স্বাস্থ্য পরিস্থিতি ভালো রাখে।
বাচ্চা থেকে বৃদ্ধ সব বয়সীদের জন্য চমৎকার কাজ করে কাতিলা গাম সহ মধু মিশ্রিত ড্রাই ফ্রুট 🔥
স্বাস্থ্য সচেতন মানুষ অনেকেই প্রতিনিয়ত মধু মিশ্রিত ড্রাই ফ্রুট খাচ্ছেন। মধু মিশ্রিত ড্রাই ফ্রুটসে রয়েছে অনেক উপকারিতা। প্রতিদিন মধু মিশ্রিত ড্রাই ফ্রুটস খেলে কার্ডিওমেটাবলিক হেলথ ভালো থাকে, পাশাপাশি পেটও ভালো থাকে। তা ছাড়াও, মধু মিশ্রিত ড্রাই ফ্রুটসে আখরোট, বাদাম, কিসমিস বা খেজুরের মতো উপাদান থাকে যা শরীরে অন্যান্য উপকারও করে।
যেকোনো সফরে অথবা ঘরে দূর্বল কেউ থাকলে অথবা আপনার শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতায় এটি বিশেষ কার্যকরী একটি খাবার। কারন এখানে যে আইটেম ব্যবহার করা হয়েছে তার সবগুলো উপাদান প্রচুর ভিটামিন সমৃদ্ধ। প্রায় ২২ টি শক্তিশালী ভিটামিন সমৃদ্ধ ড্রাই ফ্রুট দিয়ে মধু মিশ্রিত ড্রাই ফ্রুটস তৈরী করা হয়েছে যা সম্পূর্ণ দেশি চিনা বাদাম মুক্ত মজাদার ও অত্যাধিক পুষ্টি গুন সম্পূর্ণ। প্রতি কামড়েই আপনি পাবেন ভিন্ন স্বাদ😍
✅আর এই ড্রাই ফ্রুটস এর মধ্যে প্রাকৃতিক চাকের লিচু ফুলের মধু মিক্স করে তৈরী হচ্ছে প্রিমিয়াম হানি নাটস😍
মধু মানব দেহের সকল রোগের নিরাময় হিসেবে কাজ করে
✅যেসকল ড্রাই ফুডের টেস্ট আপনি পেতে চলেছেন -
লিচু ফুলের মধু
সাদা তিল
পাম্পকিন বীজ
তরমুজের বীজ
সূর্যমূখীর বীজ
গ্রিন পামেলো
কাঠবাদাম
কাজুবাদাম
পেস্তা বাদাম
আখরোট
থাই চিনা বাদাম
গোল্ডেন কিসমিস
ব্ল্যাক কিসমিস
খুরমা খেজুর
টমেটো চেরি
ত্বীন ফল
লাল এপ্রিকট
হলুদ এপ্রিকট
ইয়েলো ম্যাঙ্গো
সীডলেস প্লাম
আলুবোখারা (ড্রাই)
জর্দা আলু
📣 অর্ডার করতে আমাদেরকে মেসেজ করুন।
দাম ১১৫০ টাকা।
সারাদেশে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি!!!
১ কেজি হানি নাটস এর সাথে ১৫০ গ্রাম কাতিলা গাম ফ্রি!
প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে চেক করে পেমেন্ট করুন, আমরা সম্পূৰ্ণ প্রিমিয়াম সিড দিয়ে তৈরি করেছি।
✅ শারীরিক ও মানসিক এনার্জি বৃদ্ধিতে হানি নাটস।
ইমিউনিটি সিস্টেম শক্তিশালী করতে, মেধাবিকাশে এবং শারীরিক ও মানসিক এনার্জি বৃদ্ধিতে যাদুর মতন কাজ করে এই হানি নাটস।
✅ ৫ বছরে শিশু থেকে শুরু করে বৃদ্ধ বয়স পর্যন্ত যে কেউ খেতে পারবেন এই হানি নাটস। মুখে জল নিয়ে আসা অত্যন্ত সুস্বাদু এই হানি নাটস আপনার ক্লান্তি দূর করে শরীরে এনার্জি যোগাবে, প্রোটিনের চাহিদা পূরন করবে এবং রক্তে খারাপ কোলেস্টেরল দূর করবে।
✅ প্রিমিয়াম উপাদানে প্রস্তুতকৃত আমাদের এই হানি নাটস এ থাকবে প্রচুর পরিমানে ড্রাই ফ্রূটস, হরেক রকমের বাদাম এবং বিভিন্ন বীজ জাতীয়।
📣 ক্যাশঅন ডেলিভারি। প্রোডাক্ট আপনার হাতে পেয়ে দেখে, চেক করে, প্রয়োজনে ডেলিভারি ম্যান থাকা অবস্থায় ১-২ চামচ খেয়ে তারপর পেমেন্ট করবেন। ভালো না লাগলে সাথে সাথে রিটার্ন।
📣 অর্ডার করতে আমাদেরকে মেসেজ করুন।
দাম ১১৫০ টাকা।
সারাদেশে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি!!!
শিমুল গাছ কে আমরা অনেকেই অহেতু গাছ মনে করি। শিমুল গাছের গুনাবলী আমরা অনেকেই জানি না। জানি না শিমুল গাছ দিয়ে কি কি রোগের চিকিৎসা করা যায়। শিমুল গাছ মূলত আমাদের অনেক উপকারে আসে এবং এটা একটা ঔষধি গাছ। শিমুল মূলের কি ধরনের উপকারিতা রয়েছে তা বিস্তারিত আলোচনা করবো আজকের পোস্ট। দয়া করে ধৈর্য সহকারে পোস্টটি পড়ুন -
ফোড়া: ফোড়া হলে শিমুল গাছের ছাল ধুয়ে বেটে, ফোড়ার উপর প্রলেপ দিলে উপকার হয়।
যৌবনকালে শুক্রাল্পতায়: চারা শিমুলগাছের মূল বেটে 7 থেকে 10 গ্রাম নিয়ে তার সাথে একটু চিনি মিশিয়ে দু’বেলা খেলে শুক্রাল্পতা দুর হবে।
প্রৌঢ় অবস্থায় শুক্রাল্পতায়: চারা শিমুল গাছের নরম মূল চাকা-চাকা করে কেটে শুকিয়ে নিন। এবার ভালোভাবে চুর্ণ করে ছেকে একটা শিশিতে ভরে রাখুন। সে চুর্ণ দেড় থেকে দুগ্রাম মাত্রায় নিয়ে এককাপ দুধের সাথে খাবেন। এতে প্রচুর উপকার হবে। শিমুল ফুল
প্রদরে: শিমুলের কচি মূল গাওয়া ঘিয়ে ভেজে নিন। নামাবার সময় তাতে সামান্য সৈন্ধব লবণ মিশিয়ে দিন। এবার দেড় গ্রাম মাত্রায় নিয়ে এটা দু’বেলা খাবেন। প্রদরে খুব উপকার হয়।
পোড়া ঘায়ে: শিমুল তুলা নিয়ে তাতে শিমুল গাছের ছাল অথ্যাৎ মোচরস দিয়ে ভিজিয়ে পোড়া ঘায়ে দিন, ঘা সেরে যাবে।
রক্ত আমাশয়ে: শিমুলের ছাল চুর্ণ করে এক থেকে দুই গ্রাম মাত্রায় নিয়ে, ছাগল দুধের সাথে মিশিয়ে দু বেলা খাওয়ালে উপকার হবে।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
Pabna
1212
Vhangoora
Pabna
Welcome Our Page This is 100% natural and Organic Dairy product platform. You Can Try our products
Bhangura
Pabna, 6640
সম্পূর্ণ নিজস্ব তত্ত্বাবধানে এবং নিজস্ব কারিগর দ্বারা আমরা খাবার সামগ্রী প্রস্তুত করছি ৷
4th Floor, Molla Complex (Beside Of Lakkhi Mistanno Bhandar), Abdul Hamid Road
Pabna, 6600
ঐতিহ্য ঘেরা পাবনা জেলা সহ দেশের সকল জে
Paksey, Ishwardi, Pabna
Pabna, 6622
আমাদের কাছে সকল ধরণের খাঁটি মধু, পাবনার গাওয়া ঘি, সরিষার তেলসহ সকল ধরণের অর্গানিক ফুড পাওয়া যায়
Pabna
Pabna, 6762
"Ghee zone" is a ghee protected and pure organic ghee. Manufactured in Bangladesh.
Pabna
আমাদের কাছে পাবেন সব ভেজাল মুক্ত মধু,মধু মিশ্রিত বাদাম,ঘি,গুড়,পঞ্চভুত প্রভীতি খাবার।
Pabna
We're your go-to online destination for wholesome, sustainable, and delicious organic food.
Lotif Tower (4th Floor), Abdul Hamid Road
Pabna, 6600
Ishan Kishan Organic Product, To create an eco friendly image in the agriculture industry by creating high quality organic products for better health.
Degree Bot Thola More, Narayon Pur
Pabna, 6600
"সদাই ঘর" শুধু একটি অনলাইন ন্যাচারাল ফুড শপ নয়, আপনার সুস্থ জীবনের অংশীদার।