Ma Medicine Corner

Ma Medicine Corner

I Am a general practitioner, I believe that the service of creation is the service of the Creator.

30/10/2023

হে আল্লাহ, আপনি মুনাফিকদেরকে হেদায়েত দিন অথবা তাদের থেকে ক্ষমতা কেড়ে নিয়ে এমন কাউকে প্রতিস্থাপিত করুন যারা মুমিনদের কষ্টে এগিয়ে যাবে ৷ হামাসকে অভিশপ্ত কাফেরদের ওপর বিজয় দান করুন ৷
হে আল্লাহ, শহীদ হতে যাওয়া সবার মৃত্যুকষ্ট উঠিয়ে নিন ৷ জীবতদের প্রতি রহম করুন ৷ শত্রুদেরকে পরাজিত করুন ৷ কাফেরদের মনে ত্রাসের সৃষ্টি করুন ৷ ভাইদের সাহায্যে কিছু করতে না পারায় আমাদেরকে ক্ষমা করুন ৷

20/10/2023

⭕️গাজায় ইসরায়েলি বিমান হামলায় বিধ্বস্ত বাড়ির ধ্বংস্তূপের নিচ থেকে উদ্ধার হওয়া এক ফিলিস্তিনি শিশু💔

08/10/2023

দীর্ঘদীন ধরে নিপিড়ীত ফিলিস্তিনি মানুসদের এভাবে মেরে ফেলা হয়েছিল
আর আজ এগুলি ইহুদিদের লাশ প্রশান্তি লাগছে আজকে এই সিন টা দেখে আলহামদুলিল্লাহ।

17/08/2023

#দ্রব্যমূল্য_পাগলা_ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি
যেন পাগলা ঘোড়ার রেস
সিন্ডিকেটের খপ্পরে আজ
আমজনতার জীবন শেষ।

ব্যবসায়ীর লাভের নেশা
জ্বালছে আগুন বাজারে
শতো টাকার পণ্য এখন
লাগছে কেনা হাজারে।

মধ্যবিত্ত জ্বলছে নিত্য
তিলে তিলে হচ্ছে শেষ
জিনিসপত্রের দামে আগুন
জ্বলছে সারা বাংলাদেশ।
#আব্দুল্লাহ_আল_মামুর

14/08/2023

জাতির ক্রান্তিলগ্নে আপনাকে হারিয়ে আমরা 🥲🥲
বাকরুদ্ধ 🥲🥲আল্লাহ আপনাকে জান্নাতুল ফিরদউস দান করুক আমিন।

28/06/2023
28/06/2023

জিলহজ মাসের ৯ তারিখ অর্থাৎ আজ ফজর নামাজের পর থেকে নিয়ে ১৩ তারিখ আসর পর্যন্ত সময়কে তাশরিকের দিন বলে।

এই দিনগুলোর প্রতি ফরজ নামাজের পর অন্তত একবার পাঠ করতে হবে—

তাকবিরে তাশরীক:

ﺍﻟﻠﻪ ﺃﻛﺒﺮ ﺍﻟﻠﻪ ﺍﻛﺒﺮ، ﻻ ﺇﻟﻪ ﺇﻻ ﺍﻟﻠﻪ، ﻭﺍﻟﻠﻪ ﺃﻛﺒﺮ ﺍﻟﻠﻪ ﺃﻛﺒﺮ ﻭﻟﻠﻪ ﺍﻟﺤﻤﺪ

উচ্চারণ: ‘আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার ওয়া লিল্লাহিল হামদ’

অর্থ: আল্লাহ মহান, আল্লাহ মহান। আল্লাহ ছাড়া সত্য কোনো উপাস্য নেই। আল্লাহ মহান, আল্লাহ মহান। সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য।

14/06/2023

১ লক্ষ ৬৮ হাজার স্টুডেন্ট এর মধ্যে. ১ লক্ষ ৪৮ হাজার স্টুডেন্ট দুঃখ ভারাক্রান্ত মন নিয়ে নীরব সময় পার করছে. আমি ও একজন

23/05/2023

যে গাছে ফুল দেখে মজা পাবে। সেই কেবল জীবনকে উপভোগ করতে পারবে।

30/04/2023

এস এস সি /দাখিল /এস এস সি (voc)সকল পরীক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন ।

23/04/2023

এখন থেকে আমরা সম্পুর্ন ভেষজ ঔষুদের মাধ্যমে আপনাদের জন্য ৩ টি বিশেষ সার্ভিস নিয়ে এসেছি।
#পলিপাস
#পাইলস
#টন্সিলাইটিস

22/04/2023

মা মেডিসিন কর্নার এর পক্ষ থেকে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা
🌙🌙ঈদ মোবারক🌙🌙

21/04/2023

চাঁদ দেখা গেছে ঈনশাল্লাহ আগামিকাল ঈদ হবে🌙

10/04/2023

বদরী সাহাবীদের তালিকা ||

দ্বিতীয় হিজরীর ১৭ই রমাদান সংঘটিত হওয়া ঐতিহাসিক বদর যুদ্ধে স্বয়ং রাসূল (সাঃ) নেতৃত্ব দেন। এই যুদ্ধে মুসলিমদের স্বল্প লোকবল ও স্বল্প অস্ত্রবল থাকা সত্ত্বেও তারা জয় লাভ করে। এই যুদ্ধ জয় ছিল মুসলিমদের সর্বপ্রথম বড় বিজয়। বদর যুদ্ধে ৩১৩ জন সাহাবী উপস্থিত ছিলেন যাদের বদরী সাহাবী বলা হয়। এই যুদ্ধে ১৪ জন সাহাবী শাহাদাত লাভ করেন। অংশগ্রহণকারী এবং শাহাদাত বরণকারী সাহাবীদের তালিকা নিচে দেওয়া হল।

মুহাজির সাহাবীঃ

১. হযরত আবু বকর (রাঃ)
২. হযরত উমর ফারুক (রাঃ)
৩. হযরত উসমান (রাঃ)
৪. হযরত আলী মোর্তাজা (রাঃ)
৫. হযরত হামজা (রাঃ)
৬. হযরত যায়েদ বিন হারেছা (রাঃ)
৭. হযরত আবু কাবশাহ সুলাইম (রাঃ)
৮. হযরত আবু মারছাদ গানাভী (রাঃ)
৯. হযরত মারছাদ বিন আবু মারছাদ(রাঃ)
১০. হযরত উবাইদা বিন হারেছ(রাঃ)
১১. হযরত তোফায়েল বিন হারেছ(রাঃ)
১২. হযরত হুসাইন বিন হারেছ(রাঃ)
১৩. হযরত আউফ বিন উসাসা (রাঃ)
১৪. হযরত আবু হুযায়ফা (রাঃ)
১৫. হযরত ছালেম (রাঃ)
১৬. হযরত সুহইব বিন সিনান (রাঃ)
১৭. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন জাহাশ(রাঃ)
১৮. হযরত উক্বাশা বিন মিহসান(রাঃ)
১৯. হযরত শুজা’ বিন ওহাব (রাঃ)
২০. হযরত ওতবা বিন রবীআহ (রাঃ)
২১. হযরত ইয়াযীদ বিন রুকাইশ(রাঃ)
২২. হযরত আবু সিনান (রাঃ)
২৩. হযরত সিনান বিন আবু সিনান(রাঃ)
২৪. হযরত মুহরিয বিন নাজলা(রাঃ)
২৫. হযরত রবীআ’ বিন আক্সাম (রাঃ)
২৬. হযরত হাতেব বিন আমর (রাঃ)
২৭. হযরত মালেক বিন আমর (রাঃ)
২৮. হযরত মিদ্লাজ বিন আমর (রাঃ)
২৯. হযরত সুওয়ায়েদ ইবনে মাখশী(রাঃ)
৩০. হযরত উৎবা বিন গাযওয়ান(রাঃ)
৩১. হযরত জুবাইর বিন আউওয়াম(রাঃ)
৩২. হযরত হাতেব বিন আবি বালতাআহ(রাঃ)
৩৩. হযরত সা’দ বিন খাওলা (রাঃ)
৩৪. হযরত মুসআব বিন উমায়ের(রাঃ)
৩৫. হযরত মাসউদ বিন সা’দ (রাঃ)
৩৬. হযরত আঃ রহমান বিন আউফ(রাঃ)
৩৭. হযরত সা’দ বিন আবু উবায়দা(রাঃ)
৩৮. হযরত উমায়ের বিন আবিওয়াক্কাস(রাঃ)
৩৯. হযরত মিক্বদাদ বিন আমর(রাঃ)
৪০. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন মাসউদ(রাঃ)
৪১. হযরত মাসউদ বিন রাবীআ(রাঃ)
৪২. হযরত যুশ্ শিমালাইন (রাঃ)
৪৩. হযরত খাব্বাব বিন আরাত(রাঃ)
৪৪. হযরত বিলাল বিন রবাহ্ (রাঃ)
৪৫. হযরত আমের বিন ফুহায়রা(রাঃ)
৪৬. হযরত ছুহাইব বিন সিনান(রাঃ)
৪৭. হযরত তালহা বিন উবাইদুল্লাহ্(রাঃ)
৪৮. হযরত আবু সালমা বিন আব্দুল আসাদ(রাঃ)
৪৯. হযরত শাম্মাস বিন উসমান(রাঃ)
৫০. হযরত আকরাম বিন আবুল আকরাম(রাঃ)
৫১. হযরত আম্মার বিন ইয়াছির(রাঃ)
৫২. হযরত মুআত্তিব বিন আউফ (রাঃ)
৫৩. হযরত যায়েদ ইবনে খাত্তাব(রাঃ)
৫৪. হযরত আমর বিন সুরাকা (রাঃ)
৫৫. হযরত ওয়াকেদ বিন আব্দুল্লাহ্(রাঃ)
৫৬. হযরত খাওলা বিন আবু খাওলা(রাঃ)
৫৭. হযরত আমের বিন রবীআহ (রাঃ)
৫৮. হযরত আমের বিন হারিছ (রাঃ)
৫৯. হযরত আমের বিন আব্দুল্লাহ্(রাঃ)
৬০. হযরত খালেদ বিন বুকাইর(রাঃ)
৬১. হযরত ইয়ায বিন গানাম (রাঃ)
৬২. হযরত সাঈদ বিন যায়েদ (রাঃ)
৬৩. হযরত উসমান বিন মাজউন(রাঃ)
৬৪. হযরত সাইব বিন উসমান (রাঃ)
৬৫. হযরত কুদামা বিন মাজউন(রাঃ)
৬৬. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন মাজউন(রাঃ)
৬৭. হযরত মা’মার বিন হারেছ(রাঃ)
৬৮. হযরত আবু উবায়দা ইবনুল জাররাহ(রাঃ)
৬৯. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন মাখ্রামা(রাঃ)
৭০. হযরত খাব্বাব মাওলা উৎবা বিন গযওয়ান (রাঃ)
৭১. হযরত আবুস্ সাইব উসমান বিন মাজউন(রাঃ)
৭২. হযরত আমর বিন আবু সারাহ(রাঃ)
৭৩. হযরত সাকাফ বিন আমর (রাঃ)
৭৪. হযরত মুজায্যার বিন যিয়াদ(রাঃ)
৭৫. হযরত খাব্বাব ইবনুল মুনযির(রাঃ)
৭৬. হযরত উমায়ের বিন আবী ওয়াক্কাছ(রাঃ)
৭৭. হযরত মিকদাদ বিন আমর (রাঃ)
৭৮. হযরত নোমান বিন আসার বিনহারেস(রাঃ)
৭৯. হযরত মিহ্জা’ মাওলা উমরফারুক(রাঃ)
৮০. হযরত ওহাব বিন আবী সারাহ(রাঃ)

আনসার সাহাবীঃ

৮১. হযরত সা’দ বিন মুআজ (রাঃ)
৮২. হযরত আমর বিন মুআজ (রাঃ)
৮৩. হযরত হারেস বিন আউস (রাঃ)
৮৪. হযরত হারেস বিন আনাস (রাঃ)
৮৫. হযরত আব্বাদ বিন বিশর (রাঃ)
৮৬. হযরত সালামা বিন সাবেত(রাঃ)
৮৭. হযরত হারেস বিন খাযামা(রাঃ)
৮৮. হযরত মুহাম্মদ বিন মাসলামা(রাঃ)
৮৯. হযরত সালামা বিন আসলাম(রাঃ)
৯০. হযরত উবায়েদ বিন তাইয়িহান(রাঃ)
৯১. হযরত কাতাদা বিন নোমান(রাঃ)
৯২. হযরত উবায়েদ বিন আউস (রাঃ)
৯৩. হযরত নসর বিন হারেস (রাঃ)
৯৪. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন তারেক(রাঃ)
৯৫. হযরত আবু আব্স বিন জব্র (রাঃ)
৯৬. হযরত আবু বুরদাহ্ হানী বিননিয়্যার(রাঃ)
৯৭. হযরত আসেম বিন সাবেত (রাঃ)
৯৮. হযরত মুআত্তিব বিন কুশাইর(রাঃ)
৯৯. হযরত আমর বিন মা’বাদ (রাঃ)
১০০. হযরত সাহল বিন হুনাইফ(রাঃ)
১০১. হযরত মুবাশ্শির বিন আব্দুলমুনযির(রাঃ)
১০২. হযরত রিফাআ বিন আঃ মুনযির(রাঃ)
১০৩. হযরত খুনাইস বিন হুযাফা(রাঃ)
১০৪. হযরত আবু সাবরা কুরাইশী(রাঃ)
১০৫. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন সালামা(রাঃ)
১০৬. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন সুহাইল(রাঃ)
১০৭. হযরত সা’দ বিন মুআয (রাঃ)
১০৮. হযরত উমায়ের বিন আউফ(রাঃ)
১০৯. হযরত আমের বিন সালামা(রাঃ)
১১০. হযরত ছফওয়ান বিন ওহাব(রাঃ)
১১১. হযরত ইয়ায বিন বুকাইর(রাঃ)
১১২. হযরত সা’দ বিন উবায়েদ(রাঃ)
১১৩. হযরত উওয়াইম বিন সায়েদাহ(রাঃ)
১১৪. হযরত রাফে বিন আনজাদা(রাঃ)
১১৫. হযরত উবায়েদ বিন আবুউবয়েদ (রাঃ)
১১৬. হযরত সা’লাবা বিন হাতেব(রাঃ)
১১৭. হযরত আবু লুবাবাহ আব্দুল মুনযির(রাঃ)
১১৮. হযরত হারেস বিন হাতেব(রাঃ)
১১৯. হযরত আসেম বিন আদী (রাঃ)
১২০. হযরত আনাছ বিন কাতাদা(রাঃ)
১২১. হযরত মাআন বিন আদী (রাঃ)
১২২. হযরত সাবেত বিন আকরাম(রাঃ)
১২৩. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন ছাহল(রাঃ)
১২৪. হযরত যায়েদ বিন আসলাম(রাঃ)
১২৫. হযরত রিব্য়ী বিনরাফে’ (রাঃ)
১২৬. হযরত সা’দ বিন যায়েদ(রাঃ)
১২৭. হযরত সালমা বিন সালামা(রাঃ)
১২৮. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন যায়েদ(রাঃ)
১২৯. হযরত আসেম বিন কায়েস(রাঃ)
১৩০. হযরত আবুস্ সয়্যাহ বিননোমান(রাঃ)
১৩১. হযরত আবু হাব্বাহ বিন আমর(রাঃ)
১৩২. হযরত হারেস বিন নোমান(রাঃ)
১৩৩. হযরত খাওয়াত বিন যুবাইর(রাঃ)
১৩৪. হযরত মুনযির বিন মুহাম্মদ(রাঃ)
১৩৫. হযরত আবু আকীল আব্দুর রহমান(রাঃ)
১৩৬. হযরত আবু দুজানা (রাঃ)
১৩৭. হযরত সা’দ বিন খায়সামা(রাঃ)
১৩৮. হযরত মুনযির বিন কুদামা(রাঃ)
১৩৯. হযরত মালেক বিন কুদামা(রাঃ)
১৪০. হযরত হারেস বিন আরফাজা(রাঃ)
১৪১. হযরত জাবের বিন আব্দুল্লাহ(রাঃ)
১৪২. হযরত মালেক বিন নুমায়লা(রাঃ)
১৪৩. হযরত খারেজা বিন যায়েদ(রাঃ)
১৪৪. হযরত সা’দ বিন রবী’ (রাঃ)
১৪৫. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিনরাওয়াহা(রাঃ)
১৪৬. হযরত বশির বিন সা’দ (রাঃ)
১৪৭. হযরত সিমাক বিন সা’দ(রাঃ)
১৪৮. হযরত সুবাঈ বিন কায়েস(রাঃ)
১৪৯. হযরত আব্বাদ বিন কায়েস(রাঃ)
১৫০. হযরত ইয়াযিদ বিন হারেস(রাঃ)
১৫১. হযরত খোবায়ের বিন য়াসাফ(রাঃ)
১৫২. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন কায়েস(রাঃ)
১৫৩. হযরত হারিস বিন যিয়াদ(রাঃ)
১৫৪. হযরত তামীম বিন য়াআর(রাঃ)
১৫৫. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন উমায়ের(রাঃ)
১৫৬. হযরত যায়েদ বিন মুযাইন(রাঃ)
১৫৭. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন উরফুতাহ্(রাঃ)
১৫৮. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিনরবী’ (রাঃ)
১৫৯. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিনআব্দুল্লাহ্(রাঃ)
১৬০. হযরত আউস বিন খাওলা (রাঃ)
১৬১. হযরত যায়েদ বিন উবায়েদ(রাঃ)
১৬২. হযরত উকবাহ বিন ওহাব(রাঃ)
১৬৩. হযরত রিফাআহ বিন আমর(রাঃ)
১৬৪. হযরত উসায়ের বিন আসর(রাঃ)
১৬৫. হযরত মা’বাদ বিন আব্বাদ(রাঃ)
১৬৬. হযরত আমের বিন বুকাইর(রাঃ)
১৬৭. হযরত নওফল বিন আব্দুল্লাহ্(রাঃ)
১৬৮. হযরত উবাদা বিন সামেত(রাঃ)
১৬৯. হযরত নোমান বিন মালেক(রাঃ)
১৭০. হযরত সাবেত বিন হায্যাল(রাঃ)
১৭১. হযরত মালেক বিন দুখশুম(রাঃ)
১৭২. হযরত রবী’ বিন ইয়াছ (রাঃ)
১৭৩. হযরত ওয়ারাকা বিন ইয়াছ(রাঃ)
১৭৪. হযরত আমর বিন ইয়াছ (রাঃ)
১৭৫. হযরত আমর বিন কয়েস (রাঃ)
১৭৬. হযরত ফাকেহ বিন বিশ্র(রাঃ)
১৭৭. হযরত নওফল বিন সা’লাবা(রাঃ)
১৭৮. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন সা’লাবা(রাঃ)
১৭৯. হযরত মুনযির বিন আমর (রাঃ)
১৮০. হযরত আবু উসায়েদ মালেক(রাঃ)
১৮১. হযরত মালেক বিন মাসউদ(রাঃ)
১৮২. হযরত আবদে রাব্বিহি (রাঃ)
১৮৩. হযরত কা’ব বিন জাম্মায(রাঃ)
১৮৪. হযরত জমরাহ বিন আমর (রাঃ)
১৮৫. হযরত যিয়াদ বিন আমর (রাঃ)
১৮৬. হযরত হুবাব বিন মুনযির(রাঃ)
১৮৭. হযরত উমায়ের বিন হারাম(রাঃ)
১৮৮. হযরত উমায়ের বিন হুমাম(রাঃ)
১৮৯. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন আমর(রাঃ)
১৯০. হযরত মুআজ বিন আমর (রাঃ)
১৯১. হযরত মুআউওয়াজ বিন আমর(রাঃ)
১৯২. হযরত খাল্লাদ বিন আমর(রাঃ)
১৯৩. হযরত উকবাহ্ বিন আমের(রাঃ)
১৯৪. হযরত সাবেত বিন খালেদ(রাঃ)
১৯৫. হযরত বিশ্র বিন বারা (রাঃ)
১৯৬. হযরত তোফায়েল বিন মালেক(রাঃ)
১৯৭. হযরত তোফায়েল বিন নোমান(রাঃ)
১৯৮. হযরত সিনান বিন সাঈফী(রাঃ)
১৯৯. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন জাদ(রাঃ)
২০০. হযরত উৎবা বিন আব্দুল্লাহ্(রাঃ)
২০১. হযরত জাব্বার বিন সাখর(রাঃ)
২০২. হযরত খারেজা বিন হিময়ার(রাঃ)
২০৩. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন হুমায়্যির(রাঃ)
২০৪. হযরত ইয়াযিদ বিন মুনযির(রাঃ)
২০৫. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন নোমান(রাঃ)
২০৬. হযরত জহহাক বিন হারেসা(রাঃ)
২০৭. হযরত আসওয়াদ বিন যুরাইক(রাঃ)
২০৮. হযরত মা’বাদ বিন কায়েস(রাঃ)
২০৯. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন কায়েস খালেদ(রাঃ)
২১০. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন আব্দে মানাফ্(রাঃ)
২১১. হযরত খালিদ বিন কায়েস(রাঃ)
২১২. হযরত সুলাইম বিন আমর (রাঃ)
২১৩. হযরত কুতবা বিন আমের (রাঃ)
২১৪. হযরত আন্তারা মাওলা বনীসুলাইম (রাঃ)
২১৫. হযরত আব্স বিন আমের (রাঃ)
২১৬. হযরত সা’লাবা বিন আনামা(রাঃ)
২১৭. হযরত আবুল য়াসার বিন আমর(রাঃ)
২১৮. হযরত উবাদা বিন কয়েস(রাঃ)
২১৯. হযরত আমর বিন তাল্ক (রাঃ)
২২০. হযরত মুআজ বিন জাবাল (রাঃ)
২২১. হযরত কয়েস বিন মুহ্সান(রাঃ)
২২২. হযরত হারেস বিন কয়েস(রাঃ)
২২৩. হযরত সা’দ বিন উসমান(রাঃ)
২২৪. হযরত উকবা বিন উসমান(রাঃ)
২২৫. হযরত জাকওয়ান বিন আবদেকয়েস(রাঃ)
২২৬. হযরত মুআজ বিন মায়েস (রাঃ)
২২৭. হযরত আয়েজ বিন মায়েজ(রাঃ)
২২৮. হযরত মাসউদ বিন সা’দ(রাঃ)
২২৯. হযরত রিফাআ বিনরাফে’ (রাঃ)
২৩০. হযরত খাল্লাদ বিনরাফে’ (রাঃ)
২৩১. হযরত উবায়েদ বিন যায়েদ(রাঃ)
২৩২. হযরত যিয়াদ বিন লাবীদ(রাঃ)
২৩৩. হযরত ফারওয়াহ বিন আমর(রাঃ)
২৩৪. হযরত আতিয়্যা বিন নুওয়াইরা(রাঃ)
২৩৫. হযরত খলিফা বিন আদী (রাঃ)
২৩৬. হযরত উমারা বিন হায্ম(রাঃ)
২৩৭. হযরত সুরাকা বিন কা’ব(রাঃ)
২৩৮. হযরত হারেসা বিন নোমান(রাঃ)
২৩৯. হযরত সুলাইম বিন কয়েস(রাঃ)
২৪০. হযরত সুহাইল বিন কয়েস(রাঃ)
২৪১. হযরত আদী বিন আবুয্ যাগ্বা(রাঃ)
২৪২. হযরত মাসউদ বিন আউস (রাঃ)
২৪৩. হযরত আবু খুজাইমাহ্ বিন আউস(রাঃ)
২৪৪. হযরত রাফে’ বিন হারেস(রাঃ)
২৪৫. হযরত মুআওয়াজ বিন হারেস(রাঃ)
২৪৬. হযরত নোমান বিন আমর (রাঃ)
২৪৭. হযরত আমের বিন মুখাল্লাদ(রাঃ)
২৪৮. হযরত উসাইমা আশযায়ী (রাঃ)
২৪৯. হযরত ওদীআহ বিন আমর (রাঃ)
২৫০. হযরত আবুল হামরা মাওলা হারেস(রাঃ)
২৫১. হযরত সা’লাবা বিন আমর(রাঃ)
২৫২. হযরত সুহাইল বিন আতীক(রাঃ)
২৫৩. হযরত হারেস বিন আতীক(রাঃ)
২৫৪. হযরত হারেস বিন ছিম্মাহ(রাঃ)
২৫৫. হযরত উবাই বিন কা’ব (রাঃ)
২৫৬. হযরত আনাস বিন মুআজ (রাঃ)]
২৫৭. হযরত আউস বিন সামেত (রাঃ)
২৫৮. হযরত আবু তাল্হা যায়েদ বিন ছাহল(রাঃ)
২৫৯. হযরত হারেসা বিন সুরাকা(রাঃ)
২৬০. হযরত আমর বিন সা’লাবা(রাঃ)
২৬১. হযরত সাবেত বিন খানছা(রাঃ)
২৬২. হযরত আমের বিন উমাইয়াহ্(রাঃ)
২৬৩. হযরত মুহ্রিয বিন আমের(রাঃ)
২৬৪. হযরত সাওয়াদ বিন গাযিয়্যাহ(রাঃ)
২৬৫. হযরত আবু যায়েদ কয়েস বিন সাকান(রাঃ)
২৬৬. হযরত আবুল আওয়ার বিন হারেস(রাঃ)
২৬৭. হযরত হারাম বিন মিল্হান(রাঃ)
২৬৮. হযরত কয়েস বিন আবী সা’সা(রাঃ)
২৬৯. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন কা’ব(রাঃ)
২৭০. হযরত উসাইমা আসাদী (রাঃ)
২৭১. হযরত আবু দাউদ উমাইর (রাঃ)
২৭২. হযরত সুরাকা বিন আমর (রাঃ)
২৭৩. হযরত কয়েস বিন মাখলাদ(রাঃ)
২৭৪. হযরত নোমান বিন আব্দে আমর(রাঃ)
২৭৫. হযরত জহ্হাক বিন আব্দে আমর(রাঃ)
২৭৬. হযরত সুলাইম বিন হারেস(রাঃ)
২৭৭. হযরত জাবের বিন খালেদ(রাঃ)
২৭৮. হযরত সা’দ বিন সুহাইল(রাঃ)
২৭৯. হযরত কা’ব বিন যায়েদ(রাঃ)
২৮০. হযরত বুজাইর বিন আবিবুজাইর(রাঃ)
২৮১. হযরত ইৎবান বিন মালেক(রাঃ)
২৮২. হযরত মুলাইল বিন ওবারাহ(রাঃ)
২৮৩. হযরত হেলাল বিন মুআল্লাহ(রাঃ)
২৮৪. হযরত আনাছাহ আল হাবাশী(রাঃ)
২৮৫. হযরত বাহ্হাস বিন সালাবা(রাঃ)
২৮৬. হযরত জাব্র বিন আতীক (রাঃ)
২৮৭. হযরত আবু আয়্যুব আনছারী(রাঃ)
২৮৮. হযরত খিরাশ ইবনুস সিম্মাহ(রাঃ)
২৮৯. হযরত খুরাইম বিন ফাতেক(রাঃ)
২৯০. হযরত খুবাইব বিন ইছাফ(রাঃ)
২৯১. হযরত খুবাইব বিন আদী (রাঃ)
২৯২. হযরত খিদাশ বিন কাতাদা(রাঃ)
২৯৩. হযরত খালেদ বিন সুওয়াইদ(রাঃ)
২৯৪. হযরত রাফে’ বিন আল মুআল্লা(রাঃ)
২৯৫. হযরত রুখায়লা বিন সা’লাবা(রাঃ)
২৯৬. হযরত সাব্রা বিন ফাতেক(রাঃ)
২৯৭. হযরত সুহাইল বিনরাফে’ (রাঃ)
২৯৮. হযরত সুওয়াইবিত বিনহারমালা(রাঃ)
২৯৯. হযরত তুলাইব বিন উমাইর(রাঃ)
৩০০. হযরত উবাদা বিন খাশখাশকুজায়ী(রাঃ)
৩০১. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন জুবাইরবিননোমান (রাঃ)
৩০২. হযরত আবু সালামা বিন আব্দুলআসাদ (রাঃ)
৩০৩. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন আব্স(রাঃ)
৩০৪. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন উনায়েছ(রাঃ)
৩০৫. হযরত উবাইদ বিন সা’লাবা(রাঃ)
৩০৬. হযরত উমায়ের বিন নিয়ার(রাঃ)
৩০৭. হযরত মালেক বিন আবীখাওলা(রাঃ)
৩০৮. হযরত মালেক বিন কুদামা(রাঃ)
৩০৯. হযরত মুরারা বিনরবী’ (রাঃ)
৩১০. হযরত মাসউদ বিন খাল্দাহ(রাঃ)
৩১১. হযরত মুআজ বিন হারেস (রাঃ)
৩১২. হযরত মা’কিল বিন আলমুনযির(রাঃ)
৩১৩. হযরত নোমান বিন আছার বিনহারেছ (রাঃ)

বদর যুদ্ধে শাহাদাত বরণকারী সাহাবীদের তালিকাঃ

(১) হযরত সাফওয়ান ইবনে বাইদা (রা) মোহাজের
(২) হযরত সাহজা ইবনে সালির গে (রা) মোহাজের
(৩) হযরত আকিল ইবনুল বুকাইরা (রা) মোহাজের
(৪) হযরত উবায়দা ইবনুল হারিছ (রা) মোহাজের
(৫) হযরত মুশ শিমালাইন (রা) মোহাজের
(৬) হযরত করেন। তা উমায়ন ইবনে আবী ওয়াক্কাস (রা) মোহাজের
(৭) হযরত মুবাশ্বর ইবনে আবদুল মুনয়িব (রা) আনসার
(৮) হযরত সা'দ ইবনে খায়ছামা (রা) আনসার
(৯) হযরত উমায়র ইবনুল হুমাম (রা) আনসার
(১০) হযরত ইয়াযীদ ইবনে হারিছ (রা) আনসার
(১১) হযরত রাফি ইবনে মুআল্লা (রা) আনসার
(১২) হযরত হারিছা ইবনে সুরাকা (রা) আনসার
(১৩) হযরত আওফ ইবনে হারিছ (রা) আনসার
(১৪) হযরত মুআওবিয ইবনে হারিছ (রা) আনসার।

তথ্যসূত্রঃ

১. "ঐতিহাসিক বদর যুদ্ধের কাহিনী ও ৩১৩ জন সাহাবীর নামের তালিকা", অপরাধ বার্তা
২. সীরাতুন নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম), আল্লামা শিবলী নো'মানী (রহঃ) ও আল্লামা সৈয়দ সুলাইমান নদভী (রহঃ), পেজ নং ১৬০-১৬৪

#ইসলামের_ইতিহাস_ও_সীরাত_page

08/04/2023

উত্তম কাজের জন্য উত্তম পুরস্কার ব্যতীত আর কি হতে পারে?
সূরাঃ আর-রাহমান
আয়াত নং - ৬০

05/04/2023

শরীরে আয়রনের ঘাটতি?
আয়রন সমৃদ্ধ খাবার তালিকা- জেনে নিন

আয়রনের ঘাটতি বিশ্বজুড়ে সবচেয়ে সাধারণ পুষ্টির ঘাটতিগুলির মধ্যে একটি। এটি অনুমান করা হয় যে 2 বিলিয়নেরও বেশি মানুষ রক্তাল্পতায় ভুগছেন শুধু আয়রন সমৃদ্ধ খাবার তালিকা সম্পর্কে পরিপূর্ণ জ্ঞ্যান না থাকার কারনে, যা শরীরে আয়রনের অভাবের কারণে সৃষ্ট একটি অবস্থা। লোহা একটি অপরিহার্য খনিজ যা শরীরের অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজের জন্য প্রয়োজনীয় তাই আয়রন সমৃদ্ধ খাবার তালিকা সম্পর্কে জ্ঞ্যান থাকা অতি জরুরি, যার মধ্যে লোহিত রক্তকণিকা তৈরি করা এবং বিভিন্ন অঙ্গ ও টিস্যুতে অক্সিজেন পরিবহন করা। পর্যাপ্ত আয়রন ছাড়া, শরীর পর্যাপ্ত হিমোগ্লোবিন তৈরি করতে অক্ষম, লোহিত রক্তকণিকার প্রোটিন যা অক্সিজেন বহন করে।

শরীরে আয়রনের ঘাটতি?
আয়রনের ঘাটতি বিভিন্ন কারণে ঘটতে পারে, নিত্য দিনের খাবার ম্যানু তে পরিপূর্ণ আয়রন সমৃদ্ধ খাবার তালিকা না থাকলে এই ঘটনা ঘটতে পারে, যার মধ্যে অপর্যাপ্ত খাদ্য গ্রহণ, দুর্বল শোষণ বা অত্যধিক রক্তক্ষরণ সহ। শরীর সাধারণত যকৃত, অস্থি মজ্জা এবং প্লীহাতে আয়রন সঞ্চয় করে এবং যখন এই সঞ্চয়গুলি হ্রাস পায়, এটি রক্তাল্পতার কারণ হতে পারে এবং আয়রন সমৃদ্ধ খাবারের অভাবে রক্তাল্পতার কারণ হতে পারে। আয়রনের অভাবের অন্যান্য উপসর্গগুলির মধ্যে ক্লান্তি, দুর্বলতা, শ্বাসকষ্ট, মাথাব্যথা এবং মাথা ঘোরা অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে।

আয়রনের ঘাটতি যে কাউকে প্রভাবিত করতে পারে, তবে এটি কিছু নির্দিষ্ট গোষ্ঠীর মধ্যে বেশি সাধারণ, যেমন সন্তান জন্মদানের বয়সের মহিলা, গর্ভবতী মহিলা এবং শিশু৷ ঋতুস্রাবের সময় রক্তক্ষরণের কারণে মহিলাদের পুরুষদের তুলনায় বেশি আয়রনের প্রয়োজন হয় এবং গর্ভবতী মহিলাদের ভ্রূণের বৃদ্ধি ও বিকাশের জন্য অতিরিক্ত আয়রনের প্রয়োজন হয়। শিশু এবং অল্প বয়স্ক শিশুদেরও তাদের দ্রুত বৃদ্ধি এবং বিকাশের জন্য আরও আয়রনের প্রয়োজন হয়।

আয়রনের ঘাটতি রোধ করার সর্বোত্তম উপায় হল একটি পরিপূর্ণ আয়রন সমৃদ্ধ খাবার তালিকা নিত্য দিনের খাবার ম্যানু তে থাকা যাতে সুষম খাদ্য এবং বিভিন্ন ধরনের আয়রন সমৃদ্ধ খাবার অন্তর্ভুক্ত থাকে। দুই ধরনের খাদ্যতালিকাগত আয়রন রয়েছে: হিম আয়রন এবং নন-হিম আয়রন। হিম আয়রন পশু-ভিত্তিক খাবারে পাওয়া যায়, যেমন লাল মাংস, হাঁস-মুরগি এবং মাছ, এবং শরীর দ্বারা আরও সহজে শোষিত হয়। নন-হিম আয়রন উদ্ভিদ-ভিত্তিক খাবারে পাওয়া যায়, যেমন মটরশুটি, মসুর ডাল, পালং শাক, এবং সুরক্ষিত সিরিয়াল, কিন্তু কম সহজে শোষিত হয়।

নন-হিম আয়রনের শোষণকে বাড়ানোর জন্য, এটি ভিটামিন সি-তে বেশি, যেমন সাইট্রাস ফল, টমেটো এবং মরিচের সাথে এটি খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। আয়রন-সমৃদ্ধ খাবারের সাথে চা, কফি এবং দুগ্ধজাত দ্রব্যের মতো আয়রন ইনহিবিটর খাওয়া এড়ানোও অপরিহার্য কারণ তারা আয়রন শোষণে হস্তক্ষেপ করতে পারে।

যাদের আয়রনের মাত্রা কম তাদের জন্যও আয়রন সাপ্লিমেন্টের সুপারিশ করা যেতে পারে এবং পাশাপাশি আয়রন সমৃদ্ধ খাবার তালিকা প্রতিদিনের খাবার ম্যানু তে রাখতে হবে, তবে কোন সাপ্লিমেন্ট শুরু করার আগে একজন স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারীর সাথে পরামর্শ করা গুরুত্বপূর্ণ। আয়রন সাপ্লিমেন্টের অত্যধিক ব্যবহার লোহার বিষাক্ততার দিকে পরিচালিত করতে পারে, যা অঙ্গের ক্ষতি এবং অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যার কারণ হতে পারে।

খাদ্যতালিকাগত পরিবর্তনের পাশাপাশি, লোহার ঘাটতি চিকিৎসার মাধ্যমেও চিকিত্সা করা যেতে পারে, যেমন আয়রন ইনজেকশন বা শিরায় আয়রন থেরাপি। এই পদ্ধতিগুলি সাধারণত লৌহের তীব্র ঘাটতি বা যারা তাদের খাদ্য থেকে আয়রন শোষণ করতে অক্ষম তাদের জন্য সংরক্ষিত।

Photos from Ma Medicine Corner's post 04/04/2023

পুড়ব জ্বলব আমি জ্বলন্ত কয়লা হব
কেউ দেখবেনা দেখার কেউ নেই
অসহায় এক দেশে আমার বাস !

30/03/2023

সেদ্ধ ডিমে ক্যালোরি বেশি নাকি তেলে ভাজা ডিমে?

উত্তর :
একটা ভাজা ডিমে যে পুষ্টিগুণ থাকে তাহলো- ৯০ ক্যালরি, ৬.৮ গ্রাম ফ্যাট, স্যাচুরেটেড ফ্যাটের পরিমাণ ২ গ্রাম। অপরদিকে একটি সেদ্ধ ডিমের পুষ্টিগুণ হলো ৭৮ ক্যালরি, ৬.৩ গ্রাম প্রোটিন, ০.৬ গ্রাম কার্বহাইড্রেট, ৫.৩ গ্রাম ফ্যাট এবং ১.৬ গ্রাম স্যাচুরেটেড ফ্যাট।

সুতরাং বুঝাই যাচ্ছে ভাজা ডিম আর সেদ্ধ ডিমের পুষ্টিগুণের মাঝে একটু হলেও ফারাক আছে। তবুও সবার ক্ষেত্রে যেমন ডিম ভেজে খাওয়া ঠিক নয় তেমনি সেদ্ধ ডিমও সবার জন্য ভালো নয়।

সেদ্ধ ডিম কাদের উপকারে আসে?

যারা ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে চান তারা সেদ্ধ ডিম খাবেন। যাদের শরীরে অ্যালবুমিনের পরিমাণ কম তারা সেদ্ধ ডিম খাবেন। কিন্তু যাদের শরীরে অ্যালবুমিনের পরিমাণ বেশি তারা সেদ্ধ ডিমের সাদা অংশ খাবেন না। ব্লাড প্রেসারের সমস্যাযাদের আছে তারাও সেদ্ধ ডিমে খেতে পারেন।

ডিম ভাজা কাদের জন্য উপকারী?

বাচ্চাদের ক্ষেত্রে ডিম ভেজে খাওয়াতে পারেন। কারণ, গবেষণায় দেখা গেছে একটি সেদ্ধ ডিমের তুলনায় অনেক বেশি গুণ থাকে ভাজা ডিমের কুসুমে। ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে চান যারা তারা ভাজা ডিম অবশ্যই খাবেন না কারণ সেদ্ধ ডিমের থেকে ভাজা ডিমে ক্যালরি বেশি থাকে। যাদের ব্লাড প্রেসারের সমস্যা আছে তারাও ভাজা ডিম খাবেন না। ভাজা ডিমের থেকে সেদ্ধ ডিমে ফসফরাস কম থাকে আর এই ফসফরাস হাড় শক্ত করতে খুব গুরুত্বপূর্ণ।

ভাজা ডিমে ও সেদ্ধ ডিমের ভিটামিনের পরিমাণ প্রায় একই। একটা গোটা সেদ্ধ ডিমের ১৫% রাইবোফ্লোভিন, ১০ % ভিটামিন বি১২ ও ১১ % ভিটামিন। এই রাইবোফ্লোভিন শরীরের রক্তকণিকা তৈরি করতে সাহায্য করে। ভিটামিন বি১২ স্নায়ুতন্ত্র ও মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা নিয়নন্ত্রণ করে।ভিটামিন ডি রোগ সংক্রমণ প্রতিরোধ করে।

ভাজা থেকে সেদ্ধ ডিমের মিনারেলের পরিমাণ কম। সেদ্ধ ডিমে আছে ৯% ফসফরাস,ওমলেটে আছে ফসফরাসের ১০%। যা শিশুদের দাঁত, হাড় শক্ত করে, গর্ভবতী নারীদের জন্য, কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে সেদ্ধ ডিম। কিন্তু পোচ বা ভাজা ডিম খেলে এর উপকারিতা চলে যায়।

তাই পুষ্টিবিদরা পোচ বা ভাজা ডিমের পরিবর্তে সেদ্ধ ডিম খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। কিন্তু শরীরের সমস্যা অনুযায়ী ডিম খাবেন। উপরে দেওয়া আছে সেই কোন সমস্যা থাকলে কোন ডিম খাবেন।

23/03/2023

নতুন চাঁদ দেখার দোয়া

اللَّهُمَّ أهِلَّهُ عَلَيْنَا بِالأمْنِ وَالإيمانِ، وَالسَّلاَمَةِ وَالإسْلاَمِ، رَبِّي وَرَبُّكَ اللهُ

উচ্চারণ : ‘আল্লাহুম্মা আহিল্লাহু আলাইনা বিল আমনি ওয়াল ঈমানি, ওয়াস সালামাতি ওয়াল ইসলামি, রাব্বি ওয়া রাব্বুকাল্লাহ।’

অর্থ : ‘হে আল্লাহ! তুমি ওই চাঁদকে আমাদের ওপর উদিত করো নিরাপত্তা, ঈমান, শান্তি ও ইসলামের সাথে। (হে চাঁদ) আমার ও তোমার প্রতিপালক আল্লাহ।’ (সুনানে তিরমিজি: ১২২৮)

18/02/2023

শবে মেরাজের হাদীস
১. রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একরাতে হযরত উম্মে হানী রাদিআল্লাহু আনহা এর ঘরে বিশ্রামে ছিলেন । তার অর্থ নিদ্রা অবস্থায় হযরত জিবরাইল আলাইহিস সালাম ও অন্যান্য ফেরেশতাসহ ওই ঘরে অবতরণ করেন । এবং তাকে মসজিদে হারামে নিয়ে যান হযরত জিব্রাইল ও মিকাইল আলাইহিস সালাম রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে জমজমের পাশে নিয়ে বক্ষ বিদীর্ণ করেন ।
এবং কলব (অন্তরাত্মা) বের করে জমজমের পানি দিয়ে ধুয়ে ইলমম ও হিকমত এ পরিপূর্ণ স্বর্ণের পাত্রে রেখে আবার বুকে স্থাপন করেন ।
এরপর তারা বোরাক নামক বাহনে করে নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে মসজিদে আকসা পর্যন্ত নিয়ে যান ।
( সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৩৮৮৭ সহীহ মুসলিম , হাদীস নং ২৬৭ )
২. হযরত আনাস ইবনে মালিক রাদিআল্লাহু তা’আলা আনহু থেকে বর্ণিত । নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন , আমার কাছে একটি সাদা প্রাণী- বোরাক নিয়ে আসা হয় । যা গাধার চেয়ে বড় এবং খচ্চরের চেয়ে ছোট ছিল । ওটা ওর এক এক পদক্ষেপ এত দূরে রাখছিল যতদূর ওর দৃষ্টি যায় । আমি তাতে উঠে বসলাম । এবং ও আমাকে নিয়ে চললো । আমি বাইতুল মুকাদ্দাস পৌঁছে গেলাম । এবং দরজার ওই শিকলের সঙ্গে বেধে রাখলাম যেখানে নবীগণ বাঁধতেন ।
তারপর আমি মসজিদে প্রবেশ করে দুই রাকাত নামাজ আদায় করি । যখন সেখান থেকে বের হলাম তখন জিবরাঈল আলাইহিস সাল্লাম আমার কাছে একটি মদ এবং একটি পাত্রে দুধ নিয়ে এলেন । আমি দুধ পছন্দ করলাম । জিবরাঈল আলাইহিস সালাম বললেন আপনি ফিতরাত (প্রকৃতি ) পছন্দ করেছেন ।
তারপর আমাকে প্রথম আকাশের দিকে নিয়ে যাওয়া হল । এবং জিবরাঈল আলাইহিস সালাম দরজা খুলে দিতে বললেন । জিজ্ঞেস করা হলো আপনি কে ? উত্তরে বলা হলো! জিব্রাইল । আবার তারা প্রশ্ন করেন আপনার সাথে কে রয়েছেন ? জবাবে তিনি বলেন আমার সাথে রয়েছেন মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। পুনরায় জিজ্ঞেস করা হলো তার যাত্রা কি শুরু হয়েছে ? জিবরাইল আলাইহিস সালাম উত্তর দেন তার যাত্রা শুরু হয়েছে । তখন আমাদের জন্য দরজা খুলে দেওয়া হলো ।
সেখানে হযরত আদম আলাইহিস সালামের সাথে সাক্ষাৎ হলো । তিনি মারহাবা বললেন এবং আমার কল্যাণের দোয়া করলেন । এরপর আমাকে দ্বিতীয় আকাশে নিয়ে যাওয়া হল এবং জিবরাঈল আলাইহিস সালাম দরজা খুলে দিতে বললেন । জিজ্ঞেস করা হলো আপনি কে ? উত্তরে বলা হলো! জিব্রাইল । আবার তারা প্রশ্ন করেন আপনার সাথে কে রয়েছেন ? জবাবে তিনি বলেন আমার সাথে রয়েছেন মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম।
পুনরায় জিজ্ঞেস করা হলো তার যাত্রা কি শুরু হয়েছে ? জিবরাইল আলাইহিস সালাম উত্তর দেন তার যাত্রা শুরু হয়েছে । তখন আমাদের জন্য দরজা খুলে দেওয়া হলো ।
দ্বিতীয় আকাশে আমি ইয়াহহিয়াহ আলাইহিস সালাম ও ঈসা আলাইহিস সালামকে দেখতে পেলাম । যারা একে অপরের খালাতো ভাই ছিলেন । তারা দুজন ও আমাকে মারহাবা বললেন এবং আমার কল্যাণের প্রার্থনা করলেন । তারপর আমাকে নিয়ে তৃতীয় আকাশে উঠে যান এবং ফেরেশতা জিবরাঈল আলাইহিস সালাম দরজা খুলে দিতে বললেন, প্রশ্ন করা হলো কে ? উত্তরে বলা হলো‌ জিব্রাইল । আবার তারা প্রশ্ন করেন আপনার সাথে কে রয়েছেন ? জবাবে তিনি বলেন আমার সাথে রয়েছেন মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম।
পুনরায় জিজ্ঞেস করা হলো তার যাত্রা কি শুরু হয়েছে ? জিবরাইল আলাইহিস সালাম উত্তর দেন তার যাত্রা শুরু হয়েছে । তখন আমাদের জন্য দরজা খুলে দেওয়া হলো ।
তৃতীয় আকাশে আমার সঙ্গে সাক্ষাৎ হলো ইউসুফ আলাইহিস সালামের সাথে । যাকে সমস্ত সৌন্দর্যের অর্ধেক দেওয়া হয়েছিল। তিনি ও আমাকে অভ্যর্থনা জানালেন এবং আমার মঙ্গলের দোয়া করলেন ।
অতঃপর জিবরাইল আলাইহিস সালাম আমাকে সাথে নিয়ে চতুর্থ আকাশে উঠে যান এবং দরজা খুলে দিতে বললেন
প্রশ্ন করা হলো কে ? উত্তরে বলা হলো‌ জিব্রাইল ।
আবার তারা প্রশ্ন করেন আপনার সাথে কে রয়েছেন ? জবাবে তিনি বলেন আমার সাথে রয়েছেন মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। পুনরায় জিজ্ঞেস করা হলো তার যাত্রা কি শুরু হয়েছে ? জিবরাইল আলাইহিস সালাম উত্তর দেন তার যাত্রা শুরু হয়েছে । তখন আমাদের জন্য দরজা খুলে দেওয়া হলো ।
চতুর্থ আকাশে হযরত ঈদ্রিস আলাইহিস সালামের সাথে সাক্ষাৎ হলো । তিনি আমাদেরকে অভ্যর্থনা জানালেন এবং আমার মঙ্গল কামনা করে দোয়া করলেন । তার সম্পর্কে আল্লাহ তাআলা বলেন,
এবং আমি তাকে দান করেছিলাম উচ্চমর্যাদা ( সূরা মরিয়ম,৫৭ )
তারপর পঞ্চম আকাশে আমাকে নিয়ে যাওয়া হল এবং ফেরেশতা জিব্রাইল আলাই সালাম এর দরজা খুলে দিতে বললেন
আপনারা পড়ছেন শবে মেরাজের গুরুত্ব ও ফজিলত
প্রশ্ন করা হলো কে ? উত্তরে বলা হলো‌ জিব্রাইল । আবার তারা প্রশ্ন করেন আপনার সাথে কে রয়েছেন ? জবাবে তিনি বলেন আমার সাথে রয়েছেন মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। পুনরায় জিজ্ঞেস করা হলো তার যাত্রা কি শুরু হয়েছে ? জিবরাইল আলাইহিস সালাম উত্তর দেন তার যাত্রা শুরু হয়েছে । তখন আমাদের জন্য দরজা খুলে দেওয়া হলো ।
পঞ্চম আকাশে সাক্ষাৎ হয় হযরত হারুন আলাইহিস সালামের সাথে তিনি আমাকে অভ্যর্থনা জানালেন এবং আমার মঙ্গলের দোয়া করলেন ।
এরপর আমরা ষষ্ঠ আকাশে ওঠলাম এবং জিবরাঈল আলাইহিস সালাম দরজা খুলতে বললেন
প্রশ্ন করা হলো কে ? উত্তরে বলা হলো‌ জিব্রাইল । আবার তারা প্রশ্ন করেন আপনার সাথে কে রয়েছেন ? জবাবে তিনি বলেন আমার সাথে রয়েছেন মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। পুনরায় জিজ্ঞেস করা হলো তার যাত্রা কি শুরু হয়েছে ? জিবরাইল আলাইহিস সালাম উত্তর দেন তার যাত্রা শুরু হয়েছে । তখন আমাদের জন্য দরজা খুলে দেওয়া হলো ।
ষষ্ঠ আকাশে মূসা আলাইহিস সালামের সাথে সাক্ষাত হয় । তিনি আমাকে অভ্যর্থনা জানালেন এবং আমার মঙ্গলের দোয়া করলেন ।
তারপর তিনি আমাকে নিয়ে সপ্ত আকাশ গমন করেন এবং জিবরাঈল আলাইহিস সাল্লাম দরজা খুলতে বললেন
প্রশ্ন করা হলো কে ? উত্তরে বলা হলো‌ জিব্রাইল । আবার তারা প্রশ্ন করেন আপনার সাথে কে রয়েছেন ? জবাবে তিনি বলেন আমার সাথে রয়েছেন মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। পুনরায় জিজ্ঞেস করা হলো তার যাত্রা কি শুরু হয়েছে ? জিবরাইল আলাইহিস সালাম উত্তর দেন তার যাত্রা শুরু হয়েছে । তখন আমাদের জন্য দরজা খুলে দেওয়া হলো ।
সপ্তম আকাশে হযরত ইবরাহীম আলাইহিস সালাম বায়তুল মামুর হেলান দেয়া অবস্থায় দেখতে পাই। বায়তুল মামুর এ প্রত্যহ ৭০ হাজার ফেরেশতা গমন করে থাকেন । কিন্তু একদিন যারা ওখানে যান তাদের পালা কেয়ামত পর্যন্ত আর আসবে না । তারপর আমাকে সিদরাতুল মুনতাহায় নিয়ে যাওয়া হয় ।যেখানে গাছের পাতা ছিল হাতির কানের সমান এবং ফল ছিল বৃহৎ মাটির পাত্রের মতো । ওটা আল্লাহ তাআলার আদেশ ডেকে রাখছিল । ওর সৌন্দর্যের বর্ণনা কেউ দিতে পারে না ।
তারপর আল্লাহ তাআলা আমার ওপর যে ওহী নাযিল করার তা নাযিল করেন । এরপর আমার উম্মতের উপর দৈনিক ৫০ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ করা হয় । সেখান হতে নেমে আসার সময় মূসা আলাইহিস সালাম এর সাথে দেখা হয় । তিনি জিজ্ঞেস করেন আল্লাহ তাআলার নিকট থেকে আপনার উম্মতের জন্য কি প্রাপ্ত হয়েছেন ? আমি উত্তরে বললাম দিনে-রাতে ৫০ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করতে বলা হয়েছে । মূসা আলাইহিস সালাম বললেন আপনি আপনার রবের কাছে ফিরে যান। আপনার উম্মত দৈনিক ৫০ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করার ক্ষমতা রাখে না ।
আপনার পূর্বে আমি বনী ইসরাঈলদের লোকদের দেখেছি যে তারা কেমন ছিল। সুতরাং আমি আমার রবের কাছে যাই এবং বললাম হে আমার রব ! আমার উম্মতের বোঝা কমিয়ে দিন । তারা এতটা পালন করতে পারবে না । সুতরাং তিনি পাঁচ ওয়াক্ত কমিয়ে দেন । এরপর আমি মূসা আলাইহিস সালাম এর কাছে ফিরে এলাম । মূসা আলাইহিস সালাম আবার জিজ্ঞেস করলেন আপনাকে কি বলা হয়েছে ? বললাম আমার রব পাঁচ অক্ত কমিয়ে দিয়েছেন ।
এ কথা শুনে মূসা আলাইহিস সালাম বললেন আপনি আবার আপনাদের কাছে ফিরে যান । আপনার উম্মতের বোঝা কমিয়ে আনুন । এভাবে আমি আল্লাহ তা’আলা ও মূসা আলাইহিস সালাম এর মাঝে আসা-যাওয়া করতে থাকলাম এবং প্রতিবার পাঁচ ওয়াক্ত করে সালাত কমিয়ে দেওয়া হচ্ছিল । অবশেষে তিনি বললেন হে মুহাম্মদ দিনে-রাতে মোট পাঁচ ওয়াক্ত সালাত ফরজ করা হলো এবং প্রত্যেকটি সালাতের জন্য দশগুণ সমাপ্ত করা হবে । সুতরাং এর মোট পরিমাণ পঞ্চাশে থাকলো । যে ব্যক্তি কোনো ভালো কাজ করার ইচ্ছা করলো অথচ তা সে করলো না তাহলে একটি ভাল কাজের আমল তার আমলনামা লিপিবদ্ধ করা হবে ।
আর যদি বাস্তবায়িত করে তাহলে দশটি আমলের সওয়াব লিপিবদ্ধ করা হবে । কোন ব্যক্তি যদি খারাপ কাজ করার ইচ্ছা করে কিন্তু সে যদি ওটা না করে তাহলে তার আমলনামায় কোন পাপ লিপিবদ্ধ করা হবে না । অতঃপর আমি নিচে নেমে আসি এবং মূসা আলাইহিস সালাম এর সাথে দেখা হলে তাকে এসব কথা বলি। তিনি বললেন আপনি আপনার রবের কাছে ফিরে যান । আপনার উম্মতের বোঝা কমিয়ে আনুন । তারা কখনোই আদেশ পালন করতে সক্ষম হবে না । কিন্তু বারবার আল্লাহর কাছে আসা যাওয়ার পর তার কাছে আবার যেতে আমি লজ্জাবোধ করছিলাম
( আহমদ/১৩৪৮ মুসলিম/ ১১৪৫ )
৩. আনাস রাদিআল্লাহু তা’আলা আনহু থেকে বর্ণিত।‌মিরাজের রাতে ঊর্ধ্ব গমনের জন্য বোরাকের লাগাম এবং জিন বা গদি প্রস্তুত করে রাখা ছিল । নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাওয়ার হওয়ার সময় সেটা ছটফট করতে থাকে । তখন জিবরাঈল আলাইহিস সাল্লাম তাকে বললেনঃ তুমি এটা কি করছো ? আল্লাহর শপথ তোমার উপর ইতোপূর্বে তার চেয়ে সম্মানিত ব্যক্তি কখনো সাওয়ার হয়নি । একথা শুনে বোরাক সম্পূর্ণরূপে শান্ত হয়ে যায় । ( তিরমিজি/ ৩১৩১ )
৪. ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল ( রহ)হযরত আনাস রাদিআল্লাহু তা’আলা আনহু থেকে বর্ণনা করেন । রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন যখন আমাকে আমার মহামহিমান্বিত রবের দিকে নিয়ে যাওয়া হয় তখন এমন কতগুলি লোকের পাশ দিয়ে যাচ্ছিলাম যাদের তামার নখ ছিল যা দ্বারা তারা নিজেদের মুখমন্ডল ও বুক খোঁচাচ্ছিল । আমি তাকে জিজ্ঞেস করলাম এরা কারা ? উত্তরে বললেন এরা হচ্ছে ওরাই যারা লোকের গোশত ভক্ষণ করত অর্থাৎ গীবত করত এবং তাদের মর্যাদাহানী করতো ।(আহমদ/৩২২৪ আবু দাউদ/৪৮৭৮
৫ .জাবের ইবনে আব্দুল্লাহ রাদিআল্লাহু আনহুমা থেকে বর্ণিত । তিনি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছেন, মিরাজের ব্যাপারে কুরাইশরা যখন আমাকে মিথ্যা প্ৰতিপন্ন করতে চেষ্টা করল তখন আমি কাবার হিজর অংশে দাঁড়ালাম। আর আল্লাহ বাইতুল মাকদিসকে আমার সামনে উদ্ভাসিত করলেন। ফলে আমি তার দিকে তাকিয়ে তার চিহ্ন ও নিদর্শনগুলো তাদেরকে বলে দিতে থাকলাম। ( সহীহ বুখারী, ৩৮৮৬)
শবে মেরাজ ও বিজ্ঞান
এখন বিজ্ঞানের যুগ । বিজ্ঞানের হাজারো আবিষ্কার সত্বেও মহাকাশের অপূর্ব সৃষ্টিলীলা সম্পর্কে বিজ্ঞান তেমন কোনো সংবাদই দিতে সক্ষম হয়নি । আল্লাহ তাআলা যে সংবাদ দিয়েছেন তার সত্যতাও তারা উপলব্ধি করতে সক্ষম হয় নি । অতএব তাদের পিছনে অত ছোটাছোটির কিছু নেই ।‌ খবর রাখা ভালো তবে ব্যস্ত হওয়ার কোনো মানে হয় না । কেননা কোন নবী রাসূল ওইগুলো নিয়ে বাড়াবাড়ি করেননি । মানুষ সৃষ্টি হওয়ার কারণ ইবাদত। এদিকে সবার মনোযোগী হওয়া উচিত । তবুও সংক্ষিপ্ত একটু ধারনা দিচ্ছি । যদি কিছুটা বুঝতে সক্ষম হন ।
শবে মেরাজ ও বিজ্ঞান
হাদিসে আছে পৃথিবী থেকে প্রথম আকাশের দূরত্ব ৫০০ বছরের রাস্তা । ৫০০ বছরের রাস্তা কত মাইল ? এ হিসেব যদি আমরা করি তাহলে দেখব যে শরীয়তে মুসাফির বলা হয় সে ব্যক্তি কে যে তিন দিনের দূরত্বের রাস্তা অতিক্রম করার নিয়তে ঘর থেকে বের হয় । আর একটা মানুষ চলার পথে তার স্বাভাবিক প্রয়োজন সেরে তিন দিনে ৪৮ মাইল পথ অতিক্রম করতে পারে অর্থাৎ প্রতিদিন সে ১৬ মাইল পথ হেঁটে অতিক্রম করতে পারে ।
আরো বেশিও পারে তবে সেটা ভিন্ন প্রসঙ্গ । উদাহরণস্বরূপ ১৬ বলা হয়েছে । এখন দৈনিক ১৬ মাইল হলে মাসে ৪৮০ মাইল । বছরে ৫,৭৬০ মাইল। একশ বছরে ৫, ৭৬,০০০ মাইল । অতএব ৫০০ বছরে ২৮,৮০,০০০ মাইল। আর যদি ৫০০ বছর রাস্তা মানুষের না হয়ে বরাকের হয় বা ঐ সিঁড়ির হয় যাতে চড়ে নবীজি আসমানের উঠেছিলেন তাহলে প্রথম আসমানের দূরত্ব কতটুকু ? আল্লাহ ব্যতীত অন্য কেউ তা জানে না । তবে বিজ্ঞানীরা বর্তমানে পৃথিবী থেকে সবচেয়ে দূরের যে নক্ষত্রটি আবিষ্কার করেছেন তার নাম দিয়েছেন তারা কোয়াশা ।
বিজ্ঞানীদের হিসাব মতে কোয়াশা পৃথিবী থেকে এক হাজার কোটি আলোকবর্ষ দূরে । আর আলোর গতি প্রতি সেকেন্ডে এক লক্ষ ছিয়াশি হাজার মাইল । অর্থাৎ প্রায় তিন লক্ষ কিলোমিটার । সুতরাং পৃথিবীবাসী যদি কোনদিন এমন যানবাহন তৈরি করতে সক্ষম হয় যার গতি হবে সেকেন্ডে এক লক্ষ ছিয়াশি মাইল , তাহলে ওই যানবাহনের চড়ে কোয়াসা পর্যন্ত পৌঁছতে সময় লাগবে এক হাজার কোটি বছর।
এবার ভেবে দেখুন তো হাজার হাজার গ্রহ- উপগ্রহ পাড়ি দিতে বিজ্ঞানের আবিষ্কার পারবে কি ? এটাই যদি না পারে তাহলে প্রথম আসমান , দ্বিতীয় আসমান , এভাবে সপ্ত আসমান পর্যন্ত পৌঁছা কেয়ামত পর্যন্ত সময় দেয়া হলেও তারা সক্ষম হবে না । অথচ আল্লাহ তাআলা এক রাতের মধ্যেই তাঁর হাবিবকে সবকিছু দেখিয়ে , নিজের কাছে নিয়ে আবার সকালের আগে পৌঁছে দিয়েছেন । তিনিই একমাত্র আল্লাহ । তার পক্ষেই শুধু এটা সম্ভব ।
শবে মেরাজের শিক্ষা
নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অসংখ্য ঘটনাপ্রবাহের মধ্য দিয়ে মেরাজের রাতে পথ চলছিলেন । এক জায়গায় তিনি একদল লোকের পাশ দিয়ে অতিক্রম করলেন । যাদের হাতে বড় বড় তামার নখ ছিল । তা দিয়ে তারা নিজেদের চেহারা আচড়ে ক্ষতবিক্ষত করছিল । নবী কারীম সাল্লাল্লাহু সাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন এরা কারা? জিবরাঈল আলাইহিস সালাম উত্তর দিলেন এরা সেসব লোক যারা দুনিয়াতে মানুষের গোশত খেত । অর্থাৎ এরা গীবত করতো । এরা পরনিন্দা করতো। এরা মানুষের দোষ চর্চা করত ।
এরপর নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম সামনে অগ্রসর হলেন । তিনি এক ব্যক্তিকে রক্তের দরিয়ায় হাবুডুবু খেতে দেখলেন । এবং দেখলেন যে সে পাথর লোকমা বানিয়ে খাচ্ছে । তখন নবীজী জিজ্ঞাসা করলেন ব্যাক্তি কে ? জিবরাঈল আলাইহিস সাল্লাম বললেন এ হলো সে যে সুদ খেতো । মানুষ রক্ত পানি করে টাকা পয়সা উপার্জন করতো আর এরা অবৈধভাবে তাদের সেগুলো গ্রহণ করত ।
এরপর একদল লোককে তিনি দেখলেন যাদের মাথা পাথর দিয়ে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দেওয়া হচ্ছে । আবার মুহূর্তের মধ্যে তা আগের মতোই হয়ে যাচ্ছে । আবার পাথর মেরে চূর্ণ-বিচূর্ণ করা হচ্ছে । এভাবে অনবরত চলছে । রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন এরা কারা ? ফেরেশতা জিব্রাইল আলাইহি স সালাম বললেন এর ঐসব লোক যারা ফরজ নামাজে অলসতা করতো ।
শবে মেরাজের শিক্ষা
এরপর তিনি একদল নারী-পুরুষের কাজ দিয়ে গেলেন । দেখলেন তাদের সামনে একটা পাতিলে পাকানো গোশত আছে। আর অপর একটা পাতিলে কাঁচা- পচা গোস্ত রাখা আছে । কিন্তু লোকগুলি ভালো পাকানো গোশত বাদ দিয়ে কাঁচা- পচা গোশত খাচ্ছে। জিজ্ঞেস করা হলো এরা কারা? হযরত জিবরাইল আলাইহিস সালাম উত্তর দিলেন এরা আপনার উম্মতের ঐ সমস্ত নারী-পুরুষ যাদের ঘরে হালাল বৈধ স্বামী স্ত্রী থাকা সত্বেও এরা অন্য নারী পুরুষের সাথে রাত কাটাতো ।
এক জায়গায় নবীজি দেখলেন যেন একটা তন্দুর- রুটি পাকানোর চুলা । যার মাঝে দাউ দাউ করে আগুন জ্বলছে । কিছুসংখ্যক উলঙ্গ নারী পুরুষ আগুনের মাঝে ঘুরপাক খাচ্ছে । সেখান থেকে বিশ্রী দুর্গন্ধ বেরিয়ে আসছে এবং তাদের লজ্জাস্থান কামড়াচ্ছে । নবীজি জিজ্ঞেস করলেন এরা কারা? তাকে বলা হল এরা ব্যভিচারী নারী ও পুরুষ । যারা ব্যভিচারে লিপ্ত হতো ‌।
এরপর কত দূর অগ্রসর হয়ে দেখলেন এক ব্যক্তি একটা বিরাট লাকড়ির বোঝা জমা করছে । এবং মাথায় উঠাবার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়ে আবার আরো কিছু লাকড়ী এনে‌ বোঝাটাকে ভারি করছে । আবার মাথায় ওঠাতে ব্যর্থ হয়ে আবারো বোঝা ছেড়ে লাকড়ি জমা করছে । আর বোঝা ভারি করছে ।‌ অথচ তার উচিত ছিল যখন সে দেখল বোঝা ভারি হয়ে গেছে তখন কিছু লাকড়ি কমিয়ে নেওয়া ।
কিন্তু সে বিপরীত কাজ করছে । এই অভিনব কাজ দেখে নবীজির জিজ্ঞেস করলেন ব্যাপারটা কি ? ফেরেশতা উত্তর দিলেন আপনার উম্মতের ওই ব্যক্তি যার উপরে মানুষের হক ও পাওনা রয়েছে । সে তা আদায় করতে পারছে না । অথচ দিন দিন সে ঋণের বোঝা আরো বাড়িয়ে তুলছে ।
এক জায়গায় গিয়ে দেখলেন কিছু লোকের জিব্বা কাচি দ্বারা কাটা হচ্ছে । আবার সাথে সাথে ঠিক হয়ে আগের মত হয়ে যাচ্ছে । আবার কাটা হচ্ছে আবার আগের মত হয়ে যাচ্ছে । এ অবস্থা চলতে আছে। দয়ার নবীজি প্রশ্ন করলেন এরা কারা ? উত্তর এলো এরা সে সমস্ত লোক যারা মানুষকে উপদেশ দিত কিন্তু নিজেরা সে উপদেশ অনুযায়ী আমল করত না।
প্রিয় পাঠক-পাঠিকাগণ ! এগুলো থেকে সবার শিক্ষা নেওয়া উচিত ।
শবে মেরাজের উপহার
মেরাজের রাতে নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও তাঁর উম্মতকে তিনটি জিনিস হাদিয়া দেওয়া হয় এক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ দুই বাকারার শেষ দুঃটি আয়াত যেখানে ঈমান আনুগত্য ও দোয়ার আলোচনা রয়েছে । তিন শিরক থেকে বেঁচে থাকার নির্দেশ এবং এর বিনিময় ক্ষমার ওয়াদা । ( সহীহ মুসলিম হাদীস নং ২৭৯ , জামে তিরমিজি , হাদীস নং ৩২৭৬ )
এক নম্বর হাদিয়া: পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ
এই হাদিয়া নিয়ে নবী কারীম সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম ফিরে আসছিলেন । আসার পথে সপ্তম আকাশে হযরত ইবরাহীম আলাইহিস সালামের সঙ্গে সাক্ষাৎ হলো । তিনি কিছু বললেন না ।
কিন্তু ষষ্ঠ আসমানে যখন হযরত মূসা আলাইহিস সালামের সঙ্গে দেখা হলো তখন তিনি জিজ্ঞেস করলেন ইয়া রাসূলাল্লাহ ! আপনার উম্মতের জন্য কি হাদিয়া নিয়ে এলেন ? রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উত্তর দিলেন দৈনিক ৫০ ওয়াক্ত নামাজ । হযরত মূসা আলাইহিস সালাম বললেন ইয়া রাসুলুল্লাহ ! আপনি আপনার পালনকর্তার নিকট ফিরে যান এবং সহজ করার আবেদন করুন।
আপনার উম্মতের জন্য এ বিধান কষ্টকর হবে । আমি বনী-ইসরাঈলকে খুব পরীক্ষা করেছি ।তাদের ওপর আমার তিক্ত অভিজ্ঞতা হয়েছে । সেই অভিজ্ঞতার উপর ভিত্তি করে বলছি । আপনার উম্মত দুর্বল হবে । তারা এ দায়িত্ব আঞ্জাম দিতে পারবে না । আপনি ফিরে যান । কিছু সহজ করে নিয়ে আসুন । (সহীহ বুখারী)
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ফিরে গেলেন । আল্লাহর নিকট বিনীত দরখাস্ত পেশ করলেন । আল্লাহ তা’আলা পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ কমিয়ে দিলেন। মূসা আলাইহিস সালাম এর সঙ্গে আমার দেখা হলো। তিনি জিজ্ঞেস করলেন কি খবর ? রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন আল্লাহ তায়ালা পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ কমিয়ে দিয়েছেন । হযরত মূসা আলাইহিস সালাম আবার আগের কথাই বললেন ।
আপনার উম্মত দুর্বল হবে । তারা দৈনিক এত নামাজ আদায় করতে পারবে না । আপনি আবার ফিরে যান। এভাবে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মূসা আলাইহিস সালাম ও আল্লাহর দরবারে নয় বার দা
যাতায়াত করলেন । এবং প্রতিবার আল্লাহ তা’আলা পাঁচ ওয়াক্ত করে কমিয়ে দিলেন ।
শেষ পর্যন্ত মোট পাঁচ ওয়াক্ত থাকলো। মূসা আলাইহিস সালাম আবারো যেতে অনুরোধ করলেন। কিন্তু রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উত্তর দিলেন আমি লজ্জা বোধ করছি। আর ফিরে যেতে পারবো না । তিনি নিচের দিকে রওনা হলেন । এমন সময় গায়েবী আওয়াজ এলো ।
ما يبدل القول لدي وما انا بظلام للعبيد
অনুবাদ: আমার কথায় পরিবর্তন হয় না । আমি বান্দার প্রতি জুলুম করি না । (সূরা কাফ :২৯)
অর্থাৎ পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়বে কিন্তু ৫০ ওয়াক্তের সওয়াব পাবে ।
দুইনাম্বার হাদিয়া : সুরা বাকারার শেষ দুটি আয়াত
اٰمَنَ الرَّسُوْلُ بِمَاۤ اُنْزِلَاِلَیْهِ مِنْ رَّبِّهٖ وَالْمُؤْمِنُوْنَ ؕ كُلٌّ اٰمَنَ بِاللهِ وَمَلٰٓئِکَتِهٖ وَكُتُبِهٖ وَرُسُلِهٖ * لَا نُفَرِّقُ بَیْنَ اَحَدٍ مِّنْ رُّسُلِهٖ * وَقَالُوْا سَمِعْنَا وَ اَطَعْنَا ٭ غُفْرَانَکَ رَبَّنَا وَ اِلَیْکَ الْمَصِیْرُ ﴿۲۸۵﴾ لَا یُکَلِّفُ اللهُ نَفْسًا اِلَّا وُسْعَهَا ؕ لَهَا مَا کَسَبَتْ وَعَلَیْهَا مَا اكْتَسَبَتْ ؕ رَبَّنَا لَا تُؤَاخِذْنَاۤ اِنْ نَّسِیْنَاۤ اَوْ اَخْطَاْنَا ۚ رَبَّنَا وَلَا تَحْمِلْ عَلَیْنَاۤ اِصْرًا کَمَا حَمَلْتَهٗ عَلَی الَّذِیْنَ مِنْ قَبْلِنَا ۚ رَبَّنَا وَلَا تُحَمِّلْنَا مَا لَا طَاقَۃَ لَنَا بِهٖ ۚ وَاعْفُ عَنَّا * وَاغْفِرْ لَنَا * وَارْحَمْنَا * اَ نْتَ مَوْلٰىنَا فَانْصُرْنَا عَلَی الْقَوْمِ الْکٰفِرِیْنَ ﴿۲۸۶﴾
আয়াত দুটির ফজিলত
১.যে ব্যাক্তি সূরা বাক্বারার শেষ তিন আয়াত ঘুমানোর আগে পড়বে। ঐ রাতে ঘুমের কারণে সে যদি তাহাজ্জুদ নামায পড়তে না পারে, আল্লাহ তা‘আলা তাকে তাহাজ্জুদ পড়ার নেকী দান করবেন।
২. রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, যে ব্যক্তি রাতে সূরা বাক্বারার শেষ দুই আয়াত পড়বে, ঐ ব্যক্তির জন্য তা যথেষ্ট হয়ে যাবে। (অর্থাৎ জিনের ক্ষতি, মানুষের ক্ষতি, সকল পেরেশানি ও মুছিবত থেকে হেফাজতের জন্য যথেষ্ট হবে। কারো কারো মতে রাতের সকল ওজিফার জন্য যথেষ্ট হবে)
(সহীহ বুখারী, হাদীস: ৪০০৮, সহীহ মুসলিম, হাদীস: ১৮৭৮)
৩.হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রা. বলেন হযরত জিবরিল ‘আলাইহিস সালাম রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বলেন, আপনি এমন দুটি নূরের সুসংবাদ গ্রহন করুন যা অন্য কোনো নবীকে দেওয়া হয়নি, একটি হল সুরা ফাতিহা অপরটি হল সুরা বাক্বারার শেষ দুই আয়াত। আপনি এর থেকে যা পড়বেন তা আপনাকে দেওয়া হবে। (সহীহ মুসলিম, হাদীস: ১৮৭৭)
তিন নম্বর হাদিয়া: গুনাগার উম্মতের ক্ষমা ঘোষণা
কাফের মুশরিক ব্যতীত অন্য সকল উম্মতকে ক্ষমা করে দেওয়া হবে । অর্থাৎ কাফের মুশরিকদের ন্যায় গোনাগার মুসলিম উম্মাহকে স্থায়ীভাবে জাহান্নামে রাখবেন না । যারা কবিরা গুনাহ করে তাওবা না করে মারা গেছে তাদের কাউকে নবীর সুপারিশ দ্বারা ক্ষমা করবেন । কাউকে ফেরেশতাদের সুপারিশ দ্বারা , কাউকে আলেমের সুপারি তারা ক্ষমা করবেনকাউকে কোরআনের হাফেজের সুপারিশ দ্বারা ক্ষমা করবেন ।
কাউকে নামাজের সুপারিশ দ্বারা কাউকে রামাদানের সুপারিশ দ্বারা কাউকে কুরআনের সুপারিশ দ্বারা আল্লাহ তাআলা ক্ষমা করবেন । এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি দিবেন । পক্ষান্তরে যদি গোটা বিশ্ব কোন কাফের মুশরিকদের জন্য সুপারিশ করে , এই পৃথিবীতে যত সম্পদ আছে সেগুলোসহ যদি আরও অনুরূপ সম্পদ মুক্তিপণ হিসেবে দেওয়া হয় তথাপি আল্লাহ তাআলা কেয়ামতের দিন কোন কাফের মুশরিক কে ক্ষমা করবেন না ।
উল্লেখিত তিনটি বিষয় ছাড়াও আরো একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় রাসূলে আকরাম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে মেরাজে আল্লাহর দান করেছেন । যা সূরা নাজম এ উল্লেখ করা হয়েছে। সে ব্যাপারে বিভিন্ন মতামত রয়েছে । তবে কোনো কোনো মুফাসসিরদের অভিমত হলো ইসলামী রাষ্ট্র পরিচালনার একটা গঠনতন্ত্র বা সংবিধান আল্লাহ তা’আলা তাঁর নবীজিকে দান করেছেন । যাতে ১৪টি প্রস্তাব রয়েছে। যা মেনে চলা প্রত্যেকটি নাগরিকের জন্য অপরিহার্য কর্তব্য ।
১. তাওহীদ
২. পিতা মাতার খেদমত
৩. আত্মীয়স্বজনদের হক আদায় করা
৪. অপচয় না করা
৫. মিতব্যয়ী হওয়া
৬. সন্তানদের হত্যা না করা
৭. ব্যভিচার থেকে বিরত থাকা
৮. খুনখারাবি না করা
৯. ইয়াতিমের মালের কাছেও না যাওয়া
১০. অঙ্গীকার পূরণ করা
১১. মাপ সঠিক ভাবে দেওয়া
১২. অজানা বিষয়ের পেছনে পড়ে না থাকা
১৩. অহংকার না করা
১৪. শিরক না করা ।
শবে মেরাজের কবিতা
নবীর মেরাজ
শরিফ আহমাদ
রাতের বেলা সবাই যখন
বিভোর ঘুমের মাঝে
উম্মে হানীর ঘরে নবী
শুয়ে নিজের সাজে
হঠাৎ করে দুই ফেরেশতা
এলো যেন লাজে ।
তাকে নিয়ে গেলেন তারা
যমযম কূপের কাছে
বুক করে দেন‌ অপারেশন
যেমন হুকুম আছে
বোরাকের পিঠজুড়ে নবী
ফেরেশতারা পাছে ।
বোরাক ছিলো বিশেষ বাহন
কী যে ছিলো গতি
প্রথম কেবলায় পৌঁছে যেতে
হলো না ক্লেশ-ক্ষতি
মানলো সকল নবী-রাসুল
নবীর ইমামতি ।
সপ্ত আকাশ পাড়ি দিয়ে
সামনে গেলেন একা
আরশে আজীম পৌঁছে প্রভুর
সঙ্গে করেন দেখা
তিন উপহার নিয়ে আসেন ‌
সব কিতাবে লেখা ।
নবীর মেরাজ বিশ্বাস করা
ঈমানের এক অংশ
সন্দেহ-বীজ বপন করে
নাস্তিকতার বংশ
নাম-নিশানা মুছবে তাদের
তারাই হবে ধ্বংস ।
শবে মেরাজের উক্তি ও স্ট্যাটাস
★ যৌবনের চেহারাটা মানুষ পছন্দ করে। আর যৌবন কালের ইবাদাত স্বয়ং আল্লাহ পছন্দ করেন।

Want your business to be the top-listed Health & Beauty Business in Rangpur?
Click here to claim your Sponsored Listing.

Videos (show all)

⭕️গাজায় ইসরায়েলি বিমান হামলায় বিধ্বস্ত বাড়ির ধ্বংস্তূপের নিচ থেকে উদ্ধার হওয়া এক ফিলিস্তিনি শিশু💔
দাত থাকতে দাতের যত্ন নিন।
ডিপ্রেশনে ভুগছেন ? তবে ভিডিওটি আপনার জন্য।
আসুন পরিবারের সবাই মিলে এক্সারসাইজ করি নিজের পরিবার ও দেশকে সুরক্ষিত করি।

Telephone

Address


Uttora Epz , Boro Shongolshi, Kachari Bazar
Rangpur
5300

Opening Hours

Monday 10:00 - 23:00
Tuesday 10:00 - 23:00
Wednesday 10:00 - 23:00
Thursday 08:00 - 23:00
Saturday 08:00 - 23:00
Sunday 08:00 - 23:00

Other Pharmacies / Drugstores in Rangpur (show all)
Lazz Pharma Ltd., Rangpur Branch Lazz Pharma Ltd., Rangpur Branch
Radhaballov More, RDRS Bhaban
Rangpur, 5400

Drug and Department Store Since 1972

Shokal'Er Homeo Hall Shokal'Er Homeo Hall
Gaibandha
Rangpur

আসসালামুয়ালাইকুম! যেকোনো অসুস্থতায় যোগাযোগ করুন ইনশাআল্লাহ্ ফল পাবেন🌸🖤 বিশ্বাস রাখুন ভরসা করুন💗

Pharmaceutical Gift Selling Market BD Pharmaceutical Gift Selling Market BD
DHAKA & RANGPUR
Rangpur, 5400

আপনার ঔষধ কোম্পানির সকল গিফট আইটেম বি?

Jony sopnno Jony sopnno
Madilahat
Rangpur

follow🥀 to❤️ follow

Brothers Pharma Brothers Pharma
Dhap, Rangpur. ( Beside Check-up Diagnostic Centre)
Rangpur, 5400

আসসালামু আলাইকুম, আমাদের সাথে ম্যাসে?

Take Your Best Choice Take Your Best Choice
Shapla Chattar
Rangpur, 5400

Quality products, affordable prices, reliable service, customer service are 100% guaranteed.

Tamanna Pharmacy And Department Store Rangpur Tamanna Pharmacy And Department Store Rangpur
Scout Building, Kacari Bazar Rangpur
Rangpur, 5400

Hygienic Atmosphere All Kinds of local medicine and foreign medicine Assured quality medicine Life support commodity Credit card convenience

Biplop Pharmacy Biplop Pharmacy
Medical Road, Boragari Bazar, Domar, Nilphamari
Rangpur, 5402

We are a best online pharmacy in Rangpur Division. Stay Safe & Get Your Required Medicine From Home. Order time: 10am to 10pm Within 12 hours we deliver medicine to your specific ...

Shandhany Pharmacy Shandhany Pharmacy
Paira Chattar
Rangpur, 5400

"সন্ধানী ফার্মেসি" রংপুর শহরের প্রাণকেন্দ্রে দীর্ঘ ৩০ বছর যাবত সুনামের সাথে সেবা দিয়ে আসছে।

সামি-সাদিক ফার্মেসী সামি-সাদিক ফার্মেসী
Madrasa Gate, Keranirhat, Rangpur City Corporation
Rangpur, 5400

Sami Sadik Pharmacy (SSP) provides multiple services e.g Circumcision, girl's nose & ear-piercing, I

Bokshi Medicine Corner Bokshi Medicine Corner
Jail Road
Rangpur

All kinds of medicine sales, supply with home delivery facilities.

Health Tips Bangla Health Tips Bangla
Rangpur, 5740

স্বাস্থ্য সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য জা?