bismillaah.com
Nearby schools & colleges
Nimsar
বদিউদ্দীন মিয়াজী মসজিদ আমতলী।
Khulshi Chottogram
POSTCODE3623
4000
Rahattarpul
1222
Chattogram
This is the official page of Bismillaah.com. We provide authentic Islamic history and knowl
ঠিক আজ থেকে ৯৭৬ বছর আগে আজকের এইদিনে পারস্যের বিখ্যাত বাণিজ্যিক শহর নিশাপুরে জন্ম নেন মধ্যযুগের অন্যতম শ্রেষ্ঠ দার্শনিক, কবি, গণিতজ্ঞ ও জ্যোতির্বিদ ওমর খৈয়াম। ওমর খৈয়ামের পুরো নাম ঘিয়াথ আদ্ দীন আবু ফাতাহ ওমর ইবনে খৈয়াম নিশাপুরি। "ঘিয়াথ আদ্ দীন" মানে বিশ্বস্ত কাঁধ কিংবা যাকে বিশ্বাস করা যায়। রসকষহীন গণিত নিয়ে তিনি কাজ করেছেন আবার তাঁর হাত ধরে সৃষ্টি হয়েছে মধুর সব কবিতা। ওমর খৈয়ামের "রুবাইয়াত" তো অনবদ্য সৃষ্টি। আধুনিক বীজগণিতের স্ট্রাকচার তৈরি হয়েছে ওমর খৈয়ামের হাত ধরে। ভূগোল, বলবিদ্যা, খনিজ বিজ্ঞান, আইন এমনকি সঙ্গীতও বাদ যায়নি ওমর খৈয়ামের জ্ঞানপিপাসার তালিকা থেকে।
এই অসাধারণ, অতুলনীয়, অনুপম কবি ও দার্শনিক ওমর খৈয়ামের ৯৭৬ তম জন্মবার্ষিকীতে উনাকে শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছি।
শরীফার গল্প নিয়ে কী হতে যাচ্ছে...
অনেকগুলো আলোচনার বিষয়ের মধ্যে মূল আলোচনা হলো─ সরাসরি 'সকাতা' নিয়ে পাঠ্যবইয়ে লিখার সময় এখনো আমাদের দেশে আসেনি। আমাদের দেশে এখন যেকোনো বিষ গেলানো হয় বুঝেশুনে, আস্তে আস্তে।
প্রথমে মধু, মধুর সাথে একটু বিষ, সমানে সমান, বিষের সাথে একটু মধু এবং পুরোপুরি বিষ দিয়ে একটা ধাপ সম্পাদন করা হয়। একেক ধাপের সময়কাল একেক রকম হয়। অনেকসময় কিছু ধাপ বাদও পড়ে যায়!
এই গল্প এখন তৃতীয় ধাপে আছে আমরা 'বেকুব' বলে! পুরোপুরি 'সকাতা' নিয়ে লিখতে গিয়ে তৃতীয় লিঙ্গের ব্যাপারটা ঢোকানো হয়েছে। এটা খুব 'চালাকি' করে 'সকাতা'-র সাথে সমানে-সমানে মেশানো হয়েছে 'কনফিউসড' এবং 'ডিস্ট্র্যাক্ট' করার জন্য। যাতে অনেকেই দোদুল্যমান অবস্থায় পড়েন এবং চুপ থাকেন। মূলত ভাজ দেয়া ছাড়া এটা আর কিছুই না।
এই গল্প আরো 'ছোট' হবে পাঠ্যবইয়ের মতো। 'মূল বিষয়' তৃতীয় লিঙ্গের ব্যাপারটা গায়েব হয়ে যাবে। শুধু শরীফা-শরীফা বা শরীফ-শরীফ হতে মোটেও বেশি সময় লাগবে না আমরা আরেকবার 'বেকুব' হলে!
আমাদেরকে এভাবেই অনেকবার আগেও 'বেকুব' বানানো হয়েছিল। তাই, সিদ্ধান্ত আপনার।
🤓🤓🤓🤓
নারীর জীবনে পুরুষের ভূমিকা
আমাদের মতো রক্ষণশীল সমাজে মেয়েরা নিঃশর্ত ও নিরবচ্ছিন্ন সমর্থন ও সুরক্ষা পায় দু'জন পুরুষের কাছ হতে। তাদের বাবা এবং স্বামীর কাছ থেকে। এরপরের লেভেলে তাদের আনকন্ডিশানল সাপোর্ট আসে তাদের ছেলেসন্তান ও ভাই থেকে। যদি থাকে। এরপরে তারা শেলটার এবং কোঅপারেশন পায় তাদের মেয়েসন্তান ও বোনদের থেকে।
অল্পবয়েসী মেয়েরা এটি বুঝতে পারে না। পাশ্চাত্যমানসিকতা দ্বারা অবসেসড থাকার কারণে তারা এটি মানতেও পারে না। বিশেষ করে, বাবার পরপরই প্রথম ক্যাটাগরিতে স্বামীর ভূমিকার ব্যাপারে তারা সন্দিহান। এটি আমি অনুমান করি। আমার অভিজ্ঞতাও অনুরূপ।
আসলে জীবনের বৃহত্তর বাস্তবতাকে রিয়েলাইজ করার জন্য দরকার বয়স, অভিজ্ঞতা তথা মেচিউরিটির।
'উচ্চশিক্ষিত আধুনিক নারীদের ক্ষমতার বিকার' শিরোনামে বেশ ক'বছর আগে আমি একটা সিরিজ লেখা লিখেছিলাম। ১ম বা ২য় পর্ব দেয়ার পরে একদিন রাত ১০টার পরে অপরিচিত এক মেয়ে ফোন করে আমার সাথে পৌণে এক ঘণ্টা ঝগড়া করছিল। লেখাটা কদ্দুর পড়ে তার মাথায় নাকি আগুণ ধরে গেছিল। সে ঢাকায় কোনো এক প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের পূর্ণকালীন শিক্ষক।
এক পর্যায়ে সে বললো, 'আপনারা বয়স্ক লোকেরা কথায় কথায় বয়সের দোহাই দেন। এটি ঠিক না'। আমি তখন বলেছিলাম, 'দেখেন, বয়সের মাধ্যমে, জীবনের নানা ঘাত-প্রতিঘাত আর অভিজ্ঞতার মাধ্যমে যা পাওয়ার, তা তো আপনি এট ইউর থার্টিজ মিয়ার উইশফুল থিংকিং দিয়ে কোনোভাবেই পাবেন না।'
I appreciate her innocence, sincerity and courage. মেয়েটার নাম, ওর বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম, কোনোটাই আমার মনে নাই।
সে যাই হোক।
দেখেছি, দেশে এবং বিদেশে, অল্প বয়সে নারীরা থাকে কম-বেশি নারীবাদী। পরিণত বয়সে তারা বুঝতে পারে, নারীবাদ একটা ফাঁদ। স্বামী সন্তান সংসার, এককথায় ট্রাডিশনাল জেন্ডার রোলই হলো মোস্ট ফুলফিলিং সামথিং। পুরুষেরা যেভাবে তাদের অল্প বয়সে নারীদের রূপসৌন্দর্যের ফাঁদে পড়ে। পরিণত বয়সে বুঝতে পারে, রূপের মূল্য অতিসামান্য। গুণই আসল জিনিস। কাজে লাগে।
সারাজীবন পানের সাথে তামাক পাতা খেয়ে আমার মা ৭০ এর কাছাকাছি বয়সে ক্যান্সার আক্রান্ত হলেন। ঢাকার সেন্ট্রাল হাসপাতালে তখন তিনি লাং ক্যান্সারের চিকিৎসা নিচ্ছেন। সপ্তাহখানেক উনার সাথে থেকে আমি চট্টগ্রাম চলে আসার একদিন পরে উনাকে বড় আপার বাসায় নেয়া হয়। পরের দিন ফজর শুরুর সময়ে উনি বড় আপার হাতে ইন্তেকাল করেন।
আমি যখন উনার সাথে কেবিনে ছিলাম তখন আমি প্রতিটা মুহূর্তে উনার সাথে লেগে থাকতাম। এমনকি এটেনডেন্ট বেডে না থেকে উনার বিছানার নিচে ফোমের উপর শুয়ে থাকতাম। রুমে ফুলটাইম এসি চলার বিষয়টি ভুলে গিয়ে উনি একবার বললেন, 'এই দেখ তো, শীতকালের রোদ কী সুন্দর...!'। মাঝে মাঝে জিজ্ঞাসা করতেন, 'মিতুল কই? ওকে দেখছি না কেন? ফ্যাকাল্টিতে গেছে?' উনি ভুল করে মনে করতেন, উনি আমার ক্যাম্পাসের বাসাতেই আছেন।
ঘুম থেকে উঠার পরে উনি অনেক সময়ে লোকজনকে চিনতে পারতেন না। আমাকে দেখে একদিন বললেন, 'আপনার মতো দেখতে আমার একটা ছেলে আছে। চিটাগাং ইউনিভার্সিটির টিচার'।
উনার গলার আওয়াজ তখন ক্রমাগতভাবে ছোট হয়ে আসছিল। উনি আমার সাথে সারাক্ষণ কথা বলতেন। কোনো এক ভিজিটর উনাকে কথা না বলতে বলাতে উনি বললেন, 'আমি আর কথা বলতে পারবো না। তাই যতক্ষণ পারি, বলতেছি।' শেষের দিকে উনার কথা জড়িয়ে আসতো। দুর্বল স্বর। আমরা শুধু বুঝতাম। আহা, বাঁচার জন্য মানুষের কী আপ্রাণ চেষ্টা...!
একজন বাংগালী নারীর জীবনে তার বাবা আর স্বামীর অবস্থান কোথায়, সেটা বলার জন্য এই ব্যক্তিগত স্মৃতিচারণ।
উনার এ' অবস্থাতেও আমি উনাকে ভিন্ন ভিন্ন সময়ে অন্তত দু'বার জিজ্ঞাসা করেছি, 'মা, কার কথা আপনার মনে পড়ছে বেশি?' দু'বারই উনি অত্যন্ত ক্ষীণ কণ্ঠে কিন্তু স্পষ্টভাবে, হাতের দুই আঙ্গুল উঁচিয়ে তাৎক্ষণিকভাবে বলেছেন, 'দুইজনের কথা। আমার বা'জান আর তোর বাবা'।
সুস্থ থাকতে কতবার উনি আমাদের বলেছেন, 'দেখ, আমি ভাবতাম, আমার বা'জান না থাকলে আমার পক্ষে বেঁচে থাকা সম্ভব হবে না। বা'জান মারা গেল কত বছর...! অথচ আমি কী সুন্দর বেঁচে আছি। সংসার করছি...!' এ'কথা বলে উনি কতক্ষণ নিরবে কাঁদতেন।
আমার মায়ের সাথে আমি খুব ঝগড়া করতাম। রাগারাগি করতাম। ফ্যামিলি সংক্রান্ত নানা বিষয়ে। আমরা ৯ভাইবোন সবাই জীবিত। আমার বড় ৪জন। ছোট ৪জন। বড়রা সবাই অবসরপ্রাপ্ত। বাইরের লোকদের সাথে তো দূরের কথা, ২০০৯ সালে আম্মা মারা যাওয়ার পর হতে ভাই বোন বড়-ছোট কারো সাথে সে'রকম ঝগড়া আর হয় না। কেউ আর আমাকে সেভাবে সহ্য করে না ...!
পুরনো হাড় ভাংগলে যেমন জোড়া নেয় না, বয়স হয়ে যাওয়ার পরে, বিশেষ করে বাবা-মায়ের অনুপস্থিতিতে, ঝগড়াঝাটির পরে এমনকি ভাইবোনদের সম্পর্কেও স্বতঃস্ফূর্ততা আর ফিরে আসে না। কোনো কারনে দূরত্ব তৈরি হলে তা থেকে যায়।
তাই, যা কিছু যায়, মাঝে মাঝে মনে হয় তা যেন চিরতরেই যায়। ফিরে আসে না আর। কোথাও যেন এই কথার কন্টিনিউশানে লিখেছিলাম,
এ'জীবন যেন প্রিয়বঞ্চিত এক স্মৃতির কারাগার।
একজন নারীর পরিণত বয়সে স্বামীর শূণ্যতা পূরণ হয় না কোনোকিছু দিয়ে। একইভাবে পরিণত বয়সে স্ত্রীর শূণ্যতা পুরুষদের ঠেলে দেয় আগাম মৃত্যুর মুখে। হিউম্যান বন্ডিং ইজ দ্যা মোস্ট প্রেশাস থিং অন আর্থ। মানবিক সম্পর্কের চেয়ে দামী কিছু নেই এই পৃথিবীতে।
আপন সাহচর্যের নেই কোনো বিকল্প, আধুনিক ব্যক্তি-স্বাধীনতাবাদী জীবনে যার সবচেয়ে বেশি অভাব।
কার্টেসী: মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক
শিক্ষক
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
পবিত্র হজ্জ্ব পালন করতে গিয়ে জামারাতে শয়তানকে পাথর মারার সময় হুড়োহুড়িতে পদদলিত হয়ে অতীতে বহু মুসল্লি মারা গেছেন। বাংলাদেশের প্রকৌশলী মোহাম্মদ ইব্রাহীম সস্ত্রীক হজ্বে গিয়ে এই দৃশ্য দেখে মর্মাহত হয়ে চিন্তা করতে লাগলেন- কিভাবে তা থামানো যায়? দেশে ফিরে তিনি একটি সুবিস্তারিত প্রকল্প প্রণয়ন (পরিকল্পনা) করে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র ও ধর্ম মন্ত্রণালয়ে জমা দিলেন। সেখান থেকে ঢাকাস্থ সৌদি দূতাবাসের মাধ্যমে যোগাযোগ করা হলে সৌদি সরকার এই প্রকল্প বাস্তবায়নের উদ্যোগ গ্রহণ করে।
হজের সময় পাথর মারার জন্য প্রত্যেক হাজীকে সৌদি আরবের মিনায় তিনদিন অবস্থান করতে হয়। যে তিনটি স্তম্ভে পাথর মারতে হয়, তাকে বলা হয় জামরা বা পাথরের স্তূপ। এটা শয়তানের প্রতীকী স্তম্ভ। প্রথম জামরার নাম জামরাতুল আকাবা, মধ্যেরটি উস্তা ও শেষেরটি উলা। একটি থেকে অন্যটির দূরত্ব মোটামুটি ৩৩০ মিটার। পাথর মারার ক্ষেত্রে আগে কোনো নিয়ম ছিল না। যে যেদিক থেকে যেভাবে পারত, পাথর মারা শুরু করত এবং একপর্যায়ে বিশৃঙ্খলায় পদদলিত হয়ে প্রাণ হারাত।
মোহাম্মদ ইব্রাহীম ১৯৯৪ সালে প্রথম সস্ত্রীক হজ্ব করতে গিয়ে লক্ষ করলেন- অদক্ষ ব্যবস্থাপনার কারণে শয়তানকে পাথর মারতে গিয়ে পদদলিত হয়ে প্রতিবছর অনেক প্রাণহানি ঘটছে। একই কারণে সেবার ২৭০ জন হাজী মারা যান।
দেশে ফিরেই মোহাম্মদ ইব্রাহীম শয়তানকে পাথর মারার একটি মডেল (একমুখী বিজ্ঞানসম্মত পরিকল্পনা) তৈরি করলেন। তাঁর পরিকল্পনার চারটি ধাপ রয়েছে- ১. প্রতিটি জামরাকে বেড়া দিয়ে পরস্পর সংযুক্ত করতে হবে, যাতে উভয়দিকে দু’টি রাস্তার সৃষ্টি হয়। ২. জামরার দেয়াল মাত্র ছয় ফুট বাই ছয় ফুট ছিল, তা উভয়দিকে অন্তত ৩০ ফুট করে বাড়িয়ে নেওয়া। ৩. একমুখী ট্রাফিক সিগনালের ব্যবস্থা করা। ৪. এরপর মিনার দিকে ‘In’ ও অপর প্রান্তে ‘Out’ বসিয়ে জনতার স্রোত একমুখী চালনা করা- এদিক দিয়ে ঢুকে পাথর মেরে ওদিক দিয়ে বেরিয়ে যাবে; কেউ পেছনে ফিরবে না। এই হলো প্রস্তাবিত প্রকল্পের সংক্ষিপ্তসার।
এই পরিকল্পনা এতটাই নিখুঁত ছিল যে, খোদ সৌদি বাদশা ফাহাদ মোহাম্মদ ইব্রাহীমকে "মুহিব্বুল খায়ের" হিসেবে উপাধিতে ভূষিত করে তাঁর জন্য উপহারসামগ্রী পাঠান। শুধু তাই নয়, পরে তাঁকে পবিত্র মক্কায় প্রকল্প-প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করার সুযোগ করে দিয়েছিলেন। ক্বাবা শরীফের তৎকালীন প্রধান ঈমাম শায়খ আবদুস সুবাইল বলেন, পৃথিবীর ১০ জন সেরা প্রকৌশলীদের মধ্যে ইব্রাহীম একজন। কেননা এর আগে হাজারো প্রকৌশলী হজ্ব করে গেলেও কেউ কখনো এ বিষয়টি নিয়ে ভাবেননি বা সমস্যা নিরসনের উদ্যোগ নেননি।
মোহাম্মদ ইব্রাহীম ১৯৪১ সালে চাঁপাইনবাবগঞ্জে জন্মগ্রহণ করেন। বাবা আলহাজ্ব মো. ইদ্রিস ছিলেন স্থানীয় স্কুলের প্রধান শিক্ষক। ১৯৬২ সালে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে বুয়েটে ভর্তি হলেও তৃতীয় বর্ষে ওঠার পর স্বাস্থ্যগত কারণে রাজশাহী বিআইটিতে মাইগ্রেশন নিয়ে তিনি বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি লাভ করেন। এরপর জাপানে উচ্চতর শিক্ষাগ্রহণ করেন।
পেশাগত জীবনে তিনি শিক্ষা বিভাগ, বিআরটিসি, ওয়াপদা এবং সবশেষে বিসিআইসিতে কর্মরত ছিলেন। বিসিআইসি-এর প্রধান প্রকৌশলী হিসেবে অবসর গ্রহণকারী আলহাজ্ব মোহাম্মদ ইব্রাহীমের উল্লেখযোগ্য বইয়ের মধ্যে How to build a nice home বুয়েটসহ বিভিন্ন প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ানো হয়। তাঁর অন্যান্য বইয়ের মধ্যে রাহে মক্কা রাহে মদিনা ইঞ্জিনিয়ারিং ড্রইং, কোরানিক গাইড, হজ্ব পরিক্রমা, স্বল্পমূল্যে গৃহনির্মাণ, আল কুরআনে আধুনিক বিজ্ঞান ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।
তিনি চাঁপাইনবাবগঞ্জে বাবুপুর গ্রামে ইসলামিয়া ভোকেশনাল ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করেন। তাঁর অনুদানে কয়েকটি মাদ্রাসা ও মসজিদ পরিচালিত হয়।
তাঁর নাম এখনো জামারাতে লেখা আছে। মিনায় বর্ধিত প্রকল্পের পাশে রাস্তার ধারে Engineer Ibrahim from Bangladesh লিখে সবুজ গালিচায় সাদা অক্ষরে টাঙিয়ে দেওয়া হয়েছিল। মুসলিম বিশ্বে ‘আর্কিটেক্ট অব মডিফিকেশন প্লান অব জামরা’ নামে খ্যাতিমান এই মহান প্রকৌশলী ২০১৭ সালের ৮ জুলাই মৃত্যুবরণ করেন।
কৃতজ্ঞতাঃ Marshia Jaman
কুরবানীর পশু জবাই করে পারিশ্রমিক দেওয়া-নেওয়া জায়েয। তবে কুরবানীর পশুর কোনো কিছু পারিশ্রমিক হিসেবে দেওয়া যাবে না। -কিফায়াতুল মুফতী ৮/২৬৫
যে পশুর লেজ বা কোনো কান অর্ধেক বা তারও বেশি কাটা সে পশুর কুরবানী জায়েয নয়। আর যদি অর্ধেকের কম হয় তাহলে তার কুরবানী জায়েয। তবে জন্মগতভাবেই যদি কান ছোট হয় তাহলে অসুবিধা নেই। -জামে তিরমিযী ১/২৭৫; মুসনাদে আহমাদ ১/৬১০; ইলাউস সুনান ১৭/২৩৮; ফাতাওয়া কাযীখান ৩/৩৫২; আলমগীরী ৫/২৯৭-২৯৮
যে পশুর শিং একেবারে গোড়া থেকে ভেঙ্গে গেছে, যে কারণে মস্তিষ্ক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সে পশুর কুরবানী জায়েয নয়। কিন্তু শিং ভাঙ্গার কারণে মস্তিষ্কে যদি আঘাত না পৌঁছে তাহলে সেই পশু দ্বারা কুরবানী জায়েয। তাই যে পশুর অর্ধেক শিং বা কিছু শিং ফেটে বা ভেঙ্গে গেছে বা শিং একেবারে উঠেইনি, সে পশু দ্বারা কুরবানী করা জায়েয। -জামে তিরমিযী ১/২৭৬; সুনানে আবু দাউদ, হাদীস ৩৮৮; বাদায়েউস সানায়ে ৪/২১৬; রদ্দুল মুহতার ৬/৩২৪; আলমগীরী ৫/২৯৭
এমন শুকনো দুর্বল পশু, যা জবাইয়ের স্থান পর্যন্ত হেঁটে যেতে পারে না তা দ্বারা কুরবানী করা জায়েয নয়। -জামে তিরমিযী ১/২৭৫; আলমগীরী ৫/২৯৭; বাদায়েউস সানায়ে ৪/২১৪
কুরবানীর গরু, মহিষ ও উটে আকীকার নিয়তে শরীক হতে পারবে। এতে কুরবানী ও আকীকা দুটোই সহীহ হবে। -হাশিয়াতুত তাহতাবী আলাদ্দুর ৪/১৬৬; রদ্দুল মুহতার ৬/৩৬২
কেউ যদি কুরবানীর দিনগুলোতে ওয়াজিব কুরবানী দিতে না পারে তাহলে কুরবানীর পশু ক্রয় না করে থাকলে তার উপর কুরবানীর উপযুক্ত একটি ছাগলের মূল্য সদকা করা ওয়াজিব। আর যদি পশু ক্রয় করেছিল, কিন্তু কোনো কারণে কুরবানী দেওয়া হয়নি তাহলে ঐ পশু জীবিত সদকা করে দিবে। -বাদায়েউস সানায়ে ৪/২০৪; ফাতাওয়া কাযীখান ৩/৩৪৫
আরাফার দিনের সাওম, আল্লাহ বিগত ও আগত বছরের গুনাহের কাফফারা হিসেবে গ্রহণ করে থাকেন।
মুসলিম: ১১৬৩
নিশ্চয়ই আল্লাহর যিকিরে অন্তরসমূহ প্রশান্ত হয়
আর-রাদ:২৮
বাংলাদেশের আকাশে পবিত্র জিলহজ মাসের চাঁদ দেখা যাওয়ায় আগামী ২৯ শে জুন (বৃহস্পতিবার) পবিত্র ঈদুল আজহা উদযাপিত হবে
সৌদি আরবে চাঁদ দেখা গেছে,
দেশটিতে ঈদুল আজহা ২৮ জুন
وَمَا خَلَقۡتُ ٱلۡجِنَّ وَٱلۡإِنسَ إِلَّا لِيَعۡبُدُونِ
আমি জিন ও মানুষকে এ জন্য সৃষ্টি করেছি যে, তারা শুধু আমার ইবাদত করবে।
[সূরা আয্যারিয়াত: ৫৬]
فَصَلِّ لِرَبِّكَ وَٱنۡحَرۡ
তোমার প্রতিপালকের উদ্দেশ্যে সালাত আদায় কর ও পশু কুরবানী কর।
—সূরা আল-কাউসার: ২
"আর যারা ঈমান আনে ও সৎকাজ করে আমি অবশ্যই তাদেরকে সৎকর্মপরায়ণদের অন্তর্ভুক্ত করব।"
—সূরা আনকাবূত, আয়াত ৯
আমি তো ইচ্ছে করলে মেঘ থেকে লোনা পানি বর্ষণ করতে পারি, তাহলে তোমরা কেনো শুকরিয়া আদায় করো না?
আল-কুরআন
অতপর তুমি যখন চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে, তখন আল্লাহর উপর ভরসা কর।
সূরা আলে ইমরান: ১৫৯
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Website
Address
Chittagong
4225
Sailors Colony 1, CEPZ, Bandar Thana
Chittagong
Noubahini School & College, Chattogram নৌবাহিনী স্কুল ও কলেজ, ?
Chittagong Cantonment , Biozid
Chittagong, 4209
ALLAH AMAaY GYAAN DAaO.....This is the most prestegious college in chittagong .....
Jamal Khan
Chittagong
Online tuition for classes 9-12 (National Curriculum). One-to-one care on Higher Mathematics & Physics.
Chittagong
This is the official page of the Bandarban University Computer Science & Engineering Club(BUCSEC),a campus-based science organization of Bandarban University.
Chittagong, 1990
জ্ঞানে কর্মে সৃজনে ঐতিহ্যে চট্টগ্রাম কলেজ।
Chittagong
শিখার মধ্যে আনন্দ আছে যদি তুমি বুঝে শিখতে পার। আর গনিত শিখার আনন্দ আমি তুমাদের দিতে চায়।
Chittagong
“Teaching the world to be careful is a constructive service worthy of God’s great gift of life.
House-04, Lane-04, A-Block, Halishahar
Chittagong
A Complete information Point for Business Studies Students