Dr.AK Biplob

Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Dr.AK Biplob, Doctor, Dhaka.

26/02/2024

অ্যাপেন্ডিসাইটিসের ব্যথা হলে সেটা বুঝবেন কিভাবে?

অ্যাপেন্ডিসাইটিসের ব্যথা সাধারণত নাভির চারপাশে বা নাভির একটু ওপর থেকে শুরু হয়। কয়েক ঘণ্টা পর তলপেটের ডান দিকের অংশে ব্যথাটা স্থায়ী হয়। থেমে থেমে ব্যথা ওঠে সেটা তীব্র ও হালকা—দুই রকমেরই হতে পারে।

25/02/2024

পিত্তথলিতে পাথর হলে বুঝবেন কিভাবে?

* পেটের ডান দিকে তীব্র ব্যথা অনুভূত হওয়া এবং ঘন্টা খানেক স্থায়ী হওয়া
* পেটের পিছনে, ডান কাঁধে, পিঠে ব্যথা এবং সেই সাথে বমি ভাব এবং হালকা জ্বর হওয়া।
* জন্ডিস হওয়া।
* বুকে ব্যথা হতে পারে।
* পিত্তথলিতে পাথরের মূল লক্ষণ হল-- পেটের ডান দিক থেকে ব্যথা শুরু হয়ে ডান কাঁধ পর্যন্ত পৌঁছায়।

এরকম লক্ষণ প্রকাশ পেলে কোন প্রকার বিলম্ব না করে অতিসত্বর রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের কাছে যান।

15/11/2023
06/08/2023

নির্ধারিত ফী অনলাইন মোবাইল ব্যাংকিং এ জমা দিয়ে,
অনলাইনে লাইভ ডাঃ এর সাথে কথা বলে
টেলিমেডিসিন সেবা নিন।
বিস্তারিত জানতে এবং এপয়েন্টমেন্ট নিতে পেইজের ইনবক্স এ মেসেজ দিন

29/06/2023

কোষ্ঠকাঠিন্য , নানাবিধ কারণে হতে পারে।

সবচেয়ে কমন ও গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটা কারণ হলো:

১) খাবারের তালিকায় যথেষ্ট পরিমাণে ফাইবার বা আঁশ না থাকা
২) পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান না করা
৩) শুয়ে-বসে থাকা ও শারীরিক পরিশ্রমের অভাব
৪) পায়খানার বেগ আসলে তা চেপে রাখা
৫) মানসিক চাপ, উদ্বেগ বা বিষণ্ণতা
৬) ঔষধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

29/06/2023

পরিমিত পরিমানে গরুর মাংস খাওয়া দাওয়া করুন।

১) অতিরিক্ত গরুর মাংস খেলে কোষ্ঠকাঠিন্যের ঝুঁকি বাড়ে। গরুর মাংসের সাথে নানা ধরনের সবজি মিলিয়ে খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে অনেকটাই মুক্তি পাওয়া যাবে।

২) বেশি পরিমাণ গরুর মাংস খেলে কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ে। এমনকি প্রক্রিয়াজাত লাল মাংস খেলে তা মৃত্যু ঝুঁকি বয়ে আনতে পারে।

৩) এতে উপস্থিত বেশি মাত্রার সোডিয়াম রক্তচাপ সৃষ্টিতে এবং বাড়াতে সাহায্য করে।

৪) হৃদরোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ায়।

৫) এলার্জির সমস্যা বৃদ্ধি করে।

29/06/2023

গরুর মাংসের উপকারিতা :

১) গুরুর মাংস খেলে শিশুর বুদ্ধি-বৃত্তিক গঠন, শারীরিক বর্ধন ও রক্ত বর্ধনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

২) খনিজ লবণের দুর্দান্ত উৎস হওয়ায় খনিজের অভাব দূর করে।

৩) প্রোটিনের ভালো উৎস। মাংস ছাড়াও হাড়, কলিজা, মগজ ইত্যাদি থেকে পাওয়া যায় প্রোটিন। প্রোটিন থেকে পাওয়া এমাইনো এসিড কাজে লাগে হাড় ও মাংসপেশি ভালো রাখতে।

৪) জিংকের ঘাটতি দূর করে। জিংক আমাদের শরীরের কোষ ভালো রাখে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

28/06/2023

গরু, খাসি, মহিষ ও ভেড়ার মাংসকে লাল মাংস বা রেড মিট বলে। রেড মিট বা লাল মাংসের মধ্যে #মায়োগ্লোবিন নামক উপাদান বেশি থাকার কারণে মাংস লাল হয়।

#গরুর_মাংস এর পুষ্টি উপাদান :

গরুর মাংসে রয়েছে শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় নয়টি পুষ্টি উপাদান। সেগুলো হল - প্রোটিন, জিংক, ভিটামিন বি ১২, সেলিনিয়াম, আয়রন, রিবোফ্লেবিন, ফসফরাস, নায়াসিন এবং ভিটামিন বি ৬।

25/06/2023

#ডেঙ্গু মশার শরীরে কালো-সাদা ডোরাকাটা দাগ থাকে। বাঘের শরীরের ডোরাকাটা দাগের সঙ্গে মিল আছে বলে টাইগার মশাও বলা হয়।

#সকাল ও বিকেলে সংক্রমণের সম্ভাবনা সব চেয়ে বেশি। গবেষণা অনুসারে, মশা দিনের বেলায় সব চেয়ে বেশি সক্রিয় থাকে, সূর্যোদয়ের প্রায় ২ ঘন্টা পরে এবং সূর্যাস্তের কয়েক ঘন্টা আগে। যদিও, এডিস ইজিপ্টাই মশা সূর্যাস্তের পরেও মানুষকে কামড়াতে পারে।

#সাম্প্রতিক পর্যবেক্ষণ অনুসারে, শুধু দিনের বেলাতেই নয়; এডিস মশা সক্রিয় থাকে উজ্জ্বল আলোতে। তাই ঘর আলোকিত থাকলে রাতেও কামড়াতে পারে এডিস মশা।

12/06/2023

#ঘামাচি এক ধরনের চর্মরোগ। গরমকালে শরীর ঘেমে গিয়ে ঘাম গ্রন্থির নালি বন্ধ হয়ে যায়। ফলে ঘামের বিভিন্ন উপাদান ত্বকের বিভিন্ন স্তরে জমা হয়ে লাল বর্ণ ধারণ করে ফুসকুড়ির ন্যায় যা প্রকাশ পায় সেটি হল ঘামাচি বা Heat Rash.

প্রতিকার:
➡️ ঘাম হলে সঙ্গে সঙ্গে তা তোয়ালে বা রুমাল দিয়ে মুছে নিন।
➡️ গ্রীষ্মকালে প্রতিদিন দুবার গোসল করার অভ্যাস করুন।
➡️ আইস ব্যাগ বা গামলায় ঠান্ডা পানি বা বরফ নিয়ে ঘামাচি আক্রান্ত স্থানগুলোতে অন্তত পাঁচ থেকে দশ মিনিট ধরে সেক দিবেন।

➡️ লেবুর রসে রয়েছে শক্তিশালী এন্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান, যা ঘামাচি দূর করতে বেশ কার্যকরী। দিনে তিন থেকে চার গ্লাস লেবুর রস মিশ্রিত পানি পান করুন।

➡️ সম্ভব হলে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ঠান্ডা ঘরে থাকুন। না হলে ঘরে বৈদ্যুতিক পাখা চালু রাখুন এবং দরজা- জানালা খোলা রাখুন।

➡️ অতিরিক্ত খারাপ অবস্থা হলে ভয় না পেয়ে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

সতর্কতা:
** ভুল করেও নখ দিয়ে ঘামাচির স্থান চুলকাবেন না।

** অতিরিক্ত খারাপ অবস্থা হলে কোন প্রকার প্রসাধনী ব্যবহার করা যাবে না।
** ঘামাচি হলে নাইলনের কাপড় পড়া থেকে বিরত থাকুন।
**ঘর কখনো স্যাতস্যাতে রাখবেন না।
সব সময় ঘর আলো বাতাসের পূর্ণ রাখুন।

10/06/2023

হৃদপিন্ডের যত্ন:

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে হলে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন।

ফলমূল ও শাক সবজি বেশি করে খাবেন।
খাবারের তালিকা থেকে অত্যাধিক প্রোটিন,চর্বি এবং লবণ বাদ দিন।
নিয়মিত শরীরচর্চা বা ব্যায়াম করুন।
পরিবারের সদস্যদের সাথে বেড়ানো,আনন্দ করার অভ্যাস করুন।

07/05/2023

প্রসঙ্গ: #খাবার স্যালাইন।

সবাইকে মনোযোগ দিয়ে পড়ার অনুরোধ রইলো।

"প্রচণ্ড গরম পড়েছে... পাশের সারির সিটে বসেছিল দুই ছেলে... দুজনই ছাত্র...

কৌতূহল নিয়ে দেখছি কী করে!!

হাফ লিটার (৫০০ মি.লি) পানির বোতলে প্রথমে এক প্যাকেট খাবার স্যালাইন ঢালল... একটু ঝাঁকি দিল... এরপর আরেক প্যাকেট স্যালাইন বের করল... সব মিলে দুই প্যাকেট স্যালাইন ঢালল ঐ হাফ লিটার পানির মধ্যেই...

জিজ্ঞাসা করলাম, ভাই দুই প্যাকেট কেন ঢাললেন?

- এক প্যাকেটে অত স্বাদ পাওয়া যায় না... তাছাড়া যে গরম পড়েছে, তাতে বেশি খাওয়াই ভালো।

এরকম ভুল প্রায় লোকই করে... সবাই ভাবে, স্যালাইনই তো... কী আর হবে!! কিন্তু এটা যে কত মারাত্মক ভুল, তা বেশিরভাগ লোকই জানে না... বিশেষ করে বাচ্চাদের ক্ষেত্রে তো আরো বেশি বিপজ্জনক...

কয়েক মাস আগের কথা... ডায়রিয়া হওয়ার পর খিঁচুনি নিয়ে এক বাচ্চাকে হাসপাতালে নিয়ে এসেছে।

একটু সন্দেহ হলো... জিজ্ঞাসা করলাম, কী খাইয়েছেন বাবুকে?

- কেন? স্যালাইন।

- বানিয়েছেন কীভাবে?

- হাফ গ্লাসের মতো পানিতে এক প্যাকেট স্যালাইন গুলিয়েছি।

- নিয়ম তো হাফ লিটার বা আধা সের পানিতে স্যালাইন গুলানো। কিন্তু হাফ গ্লাস পানিতে কেন?

- ছোট বাচ্চা, অত আর স্যালাইন খেতে পারবে?

তাড়াতাড়ি বাচ্চাকে মেডিকেলে রেফার করে দিলাম। অল্প পানিতে স্যালাইন গুলানোর কারণে বেশি ঘনত্বের লবণ শরীরের ভেতরে গিয়ে লবণের পরিমাণ বাড়িয়ে দিয়েছে। এর ফলে খিচুনি শুরু হয়েছে, যা খুবই মারাত্মক... কিডনি নষ্ট হওয়া থেকে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।

এভাবে অনেক বাচ্চা মারা যায় ডায়রিয়ার কারণে নয়, ভুলভাবে স্যালাইন বানানোর কারণে।

মনে রাখা উচিত, খাবার স্যালাইন কোন সাধারণ পানীয় নয় যে ইচ্ছেমতো খাবেন। এটি ওষুধ... বমি, পাতলা পায়খানা বা গরমের ফলে প্রচণ্ডরকম ঘেমে শরীর থেকে যে পানি, লবণ বের হয়ে যায়, তা পূরণ করার জন্য এটি খাওয়া হয়।

এটি নির্দিষ্ট নিয়মেই গুলাতে হবে... ছোট-বড় সবার জন্য একই নিয়মে বানাতে হবে... আধা সের বা হাফ লিটার পানির মধ্যে পুরো এক প্যাকেট মিশিয়ে স্যালাইন দ্রবণ প্রস্তুত করতে হবে। তবেই তা শরীরে গিয়ে কাজ করবে।

এর কম পানিতে বানালে লবণের ঘনত্ব বেড়ে গিয়ে কিডনির ক্ষতি করবে... বেশি পানিতে বানালে লবণের ঘনত্ব কমে গিয়ে সঠিকভাবে ঘাটতি পূরণ হবে না।

একবার স্যালাইন বানালে, তা সর্বোচ্চ বারো ঘণ্টা পর্যন্ত রাখা যায়, তবে ছয় ঘণ্টা পর্যন্ত রাখতেও অনেকে পরামর্শ দেন।

কখনো হাফ প্যাকেট স্যালাইন, এক গ্লাস পানি- এভাবে বানাবেন না... কিংবা পরবর্তিতে বানানোর জন্য প্যাকেটে কিছু স্যালাইন রেখেও দিবেন না... এক প্যাকেট দিয়ে একসাথে হাফ লিটারই বানাবেন...

একবার বানানোর পর, বয়স ও প্রয়োজনভেদে যতটুকু দরকার, সেখান থেকে নিয়ে সেভাবে খাবেন। শেষ হয়ে গেলে আবার হাফ লিটার পানিতে এক প্যাকেট গুলিয়ে নতুন করে বানাবেন।

ডায়াবেটিস, উচ্চরক্তচাপ, কিডনি-রোগ কিংবা হার্টের রুগীর ক্ষেত্রে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে স্যালাইন খাবেন।

আর হ্যাঁ, বাজারে "টেস্টি স্যালাইন" নামক যা পাওয়া যায়, সেগুলো অবশ্যই খাওয়া যাবে না.. এগুলোতে মাত্রার কোন ঠিক তো নেই-ই, এর পাশাপাশি ওষুধ প্রশাসনেরও কোনো অনুমোদন নেই। বরং ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে অনেক কোম্পানির টেস্টি স্যালাইনে স্যাকারিন ও কাপড়ের রং পর্যন্ত পাওয়া গেছে।
!!সবাই পোষ্টটি শেয়ার করবেন !!

[সংগৃহীত]

16/04/2023

সান স্ট্রোকের বিরুদ্ধে নিন প্রতিরক্ষামূলক ব্যবস্থা:

* ঠান্ডা পানিতে গোসল করুন
* গরম,মসলাদার খাবার এড়িয়ে চলুন
* এসপিএফ 30 বা উচ্চতর সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন
* হালকা রঙের পোশাক ও সানগ্লাস ব্যবহার করুন
* তৃষ্ণা না পেলেও নিয়মিত পানি পান করুন
* সন্ধ্যার দিকে বাইরে কাজ করুন
* ছায়া এবং ঘরে ঠান্ডায় বেশি থাকুন

এই সময় রোদে বেশি থাকলে সানস্ট্রোক হবার সম্ভাবনা থাকে,যার ফল মারাত্মক হতে পারে।
তাই,প্রচন্ড গরম থেকে বাঁচতে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।

10/04/2023

তীব্র তাপ প্রবাহে রূপ নিতে যাচ্ছে তাপ প্রবাহ দাবানল ১

এপ্রিল আসার পর থেকে দেশের বিভিন্ন স্থানে বয়ে যাচ্ছে খরা প্রবাহ ও তাপ প্রবাহ। তাপপ্রবাহ দেশের বিভিন্ন স্থানে মৃদু থেকে মাঝারি মাত্রায় চলমান রয়েছে। তবে তা আরও তীব্রতর হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। আগামী ১১ই এপ্রিল হতে দেশের পশ্চিমাঞ্চলের কোথাও কোথাও মৃদু থেকে মাঝারি তাপ প্রবাহ শক্তিশালী হয়ে মাঝারি থেকে তীব্র তাপ প্রবাহে রূপ নিতে পারে।

আগামী ৩ দিনে তাপ প্রবাহের তীব্রতা কোথায় কেমন থাকতে পারে চলুন দেখে নেওয়া যাক।

তীব্র তাপ প্রবাহ (≥40ºসে) : আগামী ৩ দিনে যশোর, চুয়াডাঙ্গা, ঝিনাইদহ, কুষ্টিয়া, রাজশাহী, ঈশ্বরদী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, ফরিদপুর অঞ্চল সমূহ ও এর পার্শ্ববর্তী এলাকায় প্রায় তীব্র তাপ প্রবাহ (≥40ºC) বয়ে যেতে পারে।

মাঝারি তাপ প্রবাহ (≥38ºC) : আগামী ৩ দিনে সম্পূর্ণ খুলনা বিভাগ, বরিশাল বিভাগ, রাজশাহী বিভাগ, ঢাকা বিভাগ এবং চট্টগ্রাম বিভাগের অধিকাংশ এলাকায় মাঝারি তাপ প্রবাহ (≥38ºC) বয়ে যেতে পারে।

মৃদু তাপ প্রবাহ (≥36ºC) : আগামী তিন দিনে রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ এলাকায় মৃদু তাপ প্রবাহ (≥36ºC) বয়ে যেতে পারে।
উল্লেখিত এলাকাসমূহে ১৪ তারিখ নাগাদ তাপ প্রবাহ আরো তীব্র তর হতে পারে।

তাপ প্রবাহের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে বাঁচতে আপনারা নিম্নোক্ত পদক্ষেপগুলো গ্রহণ করুন

সূর্যের আলো এড়িয়ে চলা:
সকাল ১২টা থেকে বিকাল ৩টা পর্যন্ত রোদের তীব্রতা বেশি থাকে। এ সময় জরুরি কাজ না থাকলে বাইরে বের না হওয়াটাই ভালো।

ছাতা ব্যবহার:
বাইরে বের হলে অবশ্যই ছাতা ব্যবহার করা, যাতে সরাসরি রোদের মধ্যে থাকতে না হয়। এ সময় চওড়া কিনারাযুক্ত টুপি, ক্যাপও ব্যবহার করা যেতে পারে। যারা মাঠেঘাটে কাজ করেন, তারা মাথায় ‘মাথাল’ জাতীয় টুপি ব্যবহার করতে পারবেন, যা তাদের রোদ থেকে রক্ষা করবে।

বেশি করে পানি পান করা:
গরমে ঘাম হয়ে শরীর থেকে প্রচুর পরিষ্কার পানি বের হয়ে যায়, তখন ইলেট্রোলাইট ইমব্যালান্স তৈরি হতে পারে। এ কারণে এই সময়টাতে প্রচুর পানি পান করতে হবে। লবণ মিশিয়ে পানি পান করতে পারলে আরো ভালো। ফলের জুস খাওয়া শরীরের জন্য ভালো, তবে এ জাতীয় জুস খাওয়ার সময় দেখে নিতে হবে সেটি পরিষ্কার ও জীবাণুমুক্ত পানি দিয়ে তৈরি কিনা। খোলা, পথের পাশের দুষিত পানি বা সরবত এড়িয়ে চলতে হবে।

সূতির কাপড় পরতে হবে:
গরমের এই সময়টায় জিন্স বা মোটা কাপড় না পরে সুতির নরম কাপড় ব্যবহার করতে হবে। এ ধরণের কাপড়ে অতিরিক্ত ঘাম হবে না এবং শরীর ঠাণ্ডা রাখতে সহায়তা করবে। গরমের সময় কালো বা গাঢ় রঙের কাপড় এগিয়ে সাদা বা হালকা রঙের কাপর পরিধান করা ভালো, কারণ হালকা কাপড় তাপ শোষণ করে কম।

সঠিক জুতা নির্বাচন:
গরমের সময় খোলামেলা জুতা পরা উচিত, যাতে পায়ে বাতাস চলাচল করতে পারে। কাপড় বা সিনথেটিকে বাদ দিয়ে চামড়ার জুতা হলে ভালো, কারণ এতে গরম কম লাগে। সম্ভব হলে মোজা এড়িয়ে চলা যেতে পারে।

ভারী ও ফাস্টফুড এড়িয়ে চলুন:
এ জাতীয় খাবার হজম করতে সময় বেশি লাগে। ফলে সেটি শরীরের ওপর বাড়তি চাপ ফেলে এবং শরীরের উষ্ণতা বাড়িয়ে দেয়। বিশেষ করে অসুস্থ ব্যক্তিদের জন্য সেটি আরো বড় সমস্যা তৈরি করতে পারে। খাবারের মেন্যু থেকে গরমের সময় তেলযুক্ত খাবার, মাংস, বিরিয়ানি, ফাস্টফুড ইত্যাদি বাদ দেয়া যেতে পারে। বরং শাকসবজি ও ফলমূল বেশি করে খাওয়া যেতে পারে।

পুরনো বা বাসী খাবার না খাওয়া:
গরমে খাবার-দাবার তাড়াতাড়ি নষ্ট হয়ে যায়। ফলে বাসী খাবার বা আগের দিন রান্না করা খাবার খাওয়ার আগে দেখে নিতে হবে যে, সেটি নষ্ট কিনা। এ জাতীয় খাবার খেলে ডায়রিয়া, পাতলা পায়খানাসহ পেটের অসুখ হতে পারে।

ঘরে পানি ভর্তি বালতি রাখা:
এসি না থাকলেও সমস্যা নেই। ঘরের ভেতর ফ্যানের নীচে একটি পানি ভর্তি বালতি রাখুন, যা ঘরকে খানিকটা ঠাণ্ডা করে তুলবে।

প্রতিদিন অবশ্যই গোসল করা:
গরমের সময় প্রতিদিন অবশ্যই গোসল করতে হবে, যা শরীর ঠাণ্ডা রাখবে। দিনে একাধিকবার হাত, মুখ, পায়ে পানি দিয়ে ধুতে পারলে ভালো। বাইরে বের হলে একটি রুমাল ভিজিয়ে সঙ্গে রাখতে হবে, যা দিয়ে কিছুক্ষণ পর পর মুখ মুছে নেয়া যাবে।

হিট স্ট্রোকের ক্ষেত্রে সতর্ক থাকা:
প্রচণ্ড গরমে শরীরের তাপ নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা নষ্ট হয়ে তাপমাত্রা বেড়ে গেলে হিট স্ট্রোকে আক্রান্ত হতে পারে। ফলে মাংসপেশি ব্যথা, দুর্বল লাগা ও প্রচণ্ড পিপাসা হওয়া, দ্রুত শ্বাস-প্রশ্বাস, মাথাব্যথা, ঝিমঝিম করা, বমিভাব ইত্যাদি লক্ষণ দেখা গেলে প্রেশার পরীক্ষা করে দেখতে হবে এবং চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

©

08/03/2023

জলবসন্ত বা চিকেন পক্স একটি অতি সংক্রমক ভাইরাসজনিত রোগ। শিশুদের এ রোগটি হওয়ার প্রবণতা বেশি। তবে যেকোনো বয়সেই এটি হতে পারে। ছোঁয়াচে এ রোগ সারা বছর দেখা গেলেও গরমের সময়ে এর প্রাদুর্ভাব বেশি হয়।

✅️ চিকেন পক্সের লক্ষণ :

~চুলকানিসহ লালচে পানিযুক্ত গোটা হয়।

~শরীর ম্যাজম্যাজ করে,
~হালকা ব্যথা হয়,
~জ্বর হয়,
~গায়ে ছোট ছোট বিচি বা র‌্যাশ উঠে।
সাধারণত এ র‌্যাশ বুকে-পিঠে দেখা যায়, তবে সারা শরীরেই উঠতে পারে।

07/03/2023

রমজান মাসে ডায়াবেটিসের ওষুধ ও ইনসুলিনের মাত্রা ও সময়সূচি পরিবর্তন করা হয়। সোজা নিয়মে সকালের ডোজটি দেওয়া হয় ইফতারির সময় এবং রাতের ডোজটি অর্ধেক করে শেষ রাতে দেওয়া হয়।

ওষুধের মাত্রার এই পরিবর্তন অনেকটাই রক্তে শর্করার পরিমাণ উঠা-নামার ওপর নির্ভর করবে।
তাই রক্তে শর্করা পরিমাপ করুন ও চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করে নিন।

09/11/2022

#ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হলে,কখন হাসপাতালে ভর্তি হবে?

**শরীরের যেকোনো অংশে রক্তপাত হলে

** প্লাটিলেটের মাত্রা কমে গেলে

**শ্বাসকষ্ট হলে বা পেট ফুলে পানি এলে

** প্রস্রাবের পরিমাণ কমে গেলে

** জন্ডিস দেখা দিলে

**অতিরিক্ত ক্লান্তি বা দুর্বলতা দেখা দিলে

**প্রচণ্ড পেটে ব্যথা বা বমি হলে।

26/10/2022

#ডায়াবেটিস আজীবনের রোগ। সঠিক ব্যবস্থা নিলে এই রোগকে সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। ব্যবস্থাগুলি রোগীকেই নিজ দায়িত্বে মেনে চলতে হবে। এ রোগের সুচিকিৎসার জন্য ডায়াবেটিস সর্ম্পকে রোগীর যেমন শিক্ষা প্রয়োজন, তেমনি রোগীর নিকট আত্মীয়দেরও এই রোগ সর্ম্পকে কিছু জ্ঞান থাকা দরকার।

**শরীর পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে ও পায়ের বিশেষ যত্ন নিতে হবে

**নিয়মিত রক্তের সুগার, চর্বি, লিভার ও কিডনির পরীক্ষা করতে হবে

**ধূমপান করা যাবে না

**শারীরিক কোন অসুবিধা দেখা দিলে দেরী না করে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে

**ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন কারণেই ডায়াবেটিস রোগের চিকিৎসা বন্ধ রাখা যাবে না
ডাক্তারের পরামর্শ ও ব্যবস্থাপত্র সুষ্ঠভাবে মেনে চলতে হবে

25/10/2022

রোগ নিয়ন্ত্রণের বিষয়ে #ব্যায়াম বা শরীর চর্চার ভূমিকা খুব গুরুত্বপূর্ণ। ব্যায়াম করলে শরীর সু্স্থ থাকে,ইনসুলিনের কার্যকারিতা ও নি:সরনের পরিমাণ বেড়ে যায়, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনে থাকে।

24/10/2022

ফাস্টফুড ও ভাজাপোড়া জাতীয় খাবার পরিহার করুন। মাছের ওমেগা ফ্যাটি-৩ অ্যাসিড মস্তিষ্ক ভালো রাখতে সাহায্য করে। মস্তিষ্ক ভালো রাখতে সপ্তাহে কমপক্ষে দুইদিন মাছ খান।

13/10/2022

#লিভার ভালো রাখার উপায় :

**প্রাকৃতিক খাবার খান
তৈলাক্ত এবং ফাস্টফুড জাতীয় খাবার কম খান

**প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন

**ফুটানো পানি পান করুন

**একই সূচ ব্যবহারে অনেকে ইঞ্জেকশন নেয়া বন্ধ করুন

**একই শেভিং রেজর, ব্লেড কিংবা ক্ষুর ব্যবহার বর্জন করুন

**বাইরের খোলা খাবার, পানি ও শরবত পরিহার করুন

**চিকিৎসকের প্রেসক্রিপশন ব্যতীত ওষুধ সেবন বন্ধ করুন

**নিয়মিত ব্যায়াম করুন

**ধূমপান এবং মদ্যপান ত্যাগ করুন

**শাকসবজি, ফলমূল, উদ্ভিদজাত খাবার এবং রসুন, বীট, গ্রিন টি, লেবু, আমলকী খান বেশি করে

**টিকা নিন

**ধর্মীয় রীতিনীতি অনুসরণ করে দাম্পত্য জীবন যাপন করুন

**অতিরিক্ত চর্বিযুক্ত খাদ্য পরিহার করুন

**শরীরের ওজন স্বাভাবিক রাখুন
রক্ত গ্রহণের আগে পরীক্ষা করে নিন

**সব ঝুঁকিপূর্ণ ও অনৈতিক শারীরিক সম্পর্ক বা আচরণ পরিহার করুন

Want your practice to be the top-listed Clinic in Dhaka?
Click here to claim your Sponsored Listing.

Category

Website

Address

Dhaka
1205

Other Doctors in Dhaka (show all)
Dr Mostaque H Sattar Pino Dr Mostaque H Sattar Pino
House 2 Road 17 Block C Banani, Kakoli, Behind UAE Market
Dhaka, 1213

Implant, Cosmetic Dentistry and orthodontics

Rajib Dey Sarker Rajib Dey Sarker
Shaheed Suhrawardy Medical College Hospital
Dhaka, 1207

আমি ডাঃ রাজীব একজন জেনারেল ও ল্যাপারোস্কপিক সার্জারী বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক

Kaif Kaif
Dhaka, 1216

Bachelor of Ayurvedic Medicine and Surgery

ডাঃ মোঃ ওমর ফারুক ডাঃ মোঃ ওমর ফারুক
Resident Physician Dhaka Medical College And Hospital Dhaka. Chandpur Chember-Rimtouch Diagnostic And Consultation Centre, Mission Road, Chandpur
Dhaka, 1000

এমবিবিএস(আইএসএমসি) পিজিটি(মেডিসিন) এমডি গ্যাস্ট্রোএন্টেরোলজি কোর্স ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল

Dr Sabbir Hasan Dr Sabbir Hasan
Uttara
Dhaka, 1230

Hi, I'm a doctor and entrepreneur working to improve public understanding of medical science.

Dr.Sumaiya Siddika Dr.Sumaiya Siddika
শনির আখড়া, জিয়া স্মরণী রোড, পলাশপুড় ( ছাপড়া মসজিদের পাশে ) কদমতলী, ঢাকা।
Dhaka, 1362

�Dr. Mishu Official Page. � DHMS (Dhaka) �BHMC (Dhaka) �MCH(Dhaka shisu hospital) �Homeo Co

Dr. Rumana Khan Dr. Rumana Khan
Uttora
Dhaka

Dr Farhana Mobin Dr Farhana Mobin
Dhaka

I am a physician, writer & a social activist. Media is my passion.

Dr. Sakhawat Hossain Dr. Sakhawat Hossain
Dhaka

Dr. MOHAMMAD SAKHAWAT HOSSAIN MBBS (DU); CCD (BIRDEM) ICPPN (Singapore); PGPN (Boston) ENS (Germany)

Doctor Live-ডাক্টার দেখান Doctor Live-ডাক্টার দেখান
House-19, Road-10B, Sector-11, Uttara
Dhaka, 1230

এখানে রোগীরা বাংলাদেশের যেকোন প্রান্ত থেকে Imo মাধ্যমে বিশেষজ্ঞ ডাক্টার দেখাতে পারবেন।

HomeoHeals HomeoHeals
Dhaka, 1345

Treat the patient, not the disease

Dr. D M Nurul Amin Utpal - BPT Physiotherapist Dr. D M Nurul Amin Utpal - BPT Physiotherapist
Dhaka, 1229

ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা এবং পুনর্বাসন বি