Dr. Sakhawat Hossain
Dr. MOHAMMAD SAKHAWAT HOSSAIN
MBBS (DU); CCD (BIRDEM)
ICPPN (Singapore); PGPN (Boston)
ENS (Germany)
বালু নদীর তীরে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ।
লোকেশন - ঠিকানা
ঘুরাঘুরির ফাঁকে কফি শপে কিছু সময়।
Eid -2023
📢 ৫ থেকে ১১ বছর বয়সী সকল শিশুকে বিনামূল্যে কোভিড-১৯ এর টিকা প্রদানের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।
✅ ২৫ আগস্ট ২০২২ থেকে এই টিকা প্রদান শুরু হবে
✅ ৫ থেকে ১১ বছর বয়সী সকল শিশু এই টিকা নিতে পারবে
✅ এই টিকা শিশুদের জন্য বিশেষভাবে তৈরি ও নিরাপদ
✅ নির্ধারিত স্কুল কেন্দ্রে শিশুদের এই টিকা প্রদান করা হবে
✅ স্কুল কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে শিশুদের টিকা প্রদানের কেন্দ্র ও তারিখ জানিয়ে দেয়া হবে
✅ টিকার জন্য www.surokkha.gov.bd ওয়েবসাইটে শিশুর জন্ম নিবন্ধন নম্বর দিয়ে আজই রেজিস্ট্রেশন করুন
✅ আপনার শিশুকে নির্ভয়ে করোনার টিকা দিন
✅ করোনার টিকা নিলেও সাবধানতার জন্য নিয়মিত মাস্ক পরতে হবে ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে।
করোনা সংক্রান্ত যে কোন তথ্যের জন্য ফ্রি কল করুন
☎ ৩৩৩ বা ১৬২৬৩ নম্বরে।
ঈদ মোবারক
জোর করে শিশুকে খাওয়ানো ঠিক নয়। এতে শিশুর খাওয়ার প্রতি ভয় সৃষ্টি হয়।
ইদানীং ডায়রিয়ার প্রকোপ খুব বেড়ে গিয়েছে । ছোট বড় সকলেই কমবেশী আক্রান্ত হচ্ছে। ডায়রিয়া প্রতিরোধে যে কাজগুলো আমাদের করণীয় আসুন তা জেনে নেই...
কলেরার টিকা।
২৬শে জুন থেকে মুখে খাওয়ার কলেরার টিকা দুই ডোজ গ্রহণ কর্মসূচির উদ্বোধন হয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদফতরের সংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার সহযোগিতায় এই কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে।
ঢাকা মহানগরীর দুই সিটি করপোরেশন এলাকার প্রায় ২৪ লাখ মানুষকে কলেরার টিকা প্রদানের কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছে।
২৬ জুন থেকে আগামী ২ জুলাই পর্যন্ত সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত প্রথম ডোজ কলেরা টিকাদান প্রায় ৭০০টি টিকাদান কেন্দ্রের মাধ্যমে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এর মধ্যে ইপিআই কর্মসূচিতে ব্যবহৃত টিকাদান কেন্দ্র, সূর্যের হাসি ক্লিনিক রয়েছে।
দক্ষিণ কোরিয়ার ইউবায়োলোজিক্স কোম্পানি লিমিটেডের তৈরি ইউভিকল প্লাস নামের কলেরার দুই ডোজের টিকা ১ বছর থেকে তদূর্ধ্ব বয়সীদেরকে প্রদান করা হবে। এই টিকা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা অনুমোদিত।
গর্ভবতী মহিলা এবং যারা বিগত ১৪ দিনের মধ্যে অন্য কোনো টিকা গ্রহণ করেছে তারা ছাড়া সবাই এই টিকা গ্রহণ করতে পারবেন।
এই টিকা নেওয়ার ১৪ দিনের মধ্যে করোনার টিকাসহ অন্য কোনো টিকা নেওয়া যাবে না। এই টিকার প্রথম ডোজ নেওয়ার পর ১৪ দিন থেকে ছয় মাস পর্যন্ত দ্বিতীয় ডোজ নেওয়া যাবে।
তথ্যসূত্র: স্বাস্থ্য বাতায়ন।
#জেনে_রাখা_ভালো
#ভারনিক্স কি...???
বাচ্চা জন্ম নেওয়ার পরে প্রায় সকল বাচ্চার শরীরে যে সাদা ময়লার মত পদার্থ দেখা যায় সেটাকে "ভারনিক্স "বলে। "ভারনিক্স " নামের পদার্থটি প্রায় সকল বাচ্চার শরীরেই দেখা যায়। কোন কোন বাচ্চা শরীরে এত ভারনিক্স নিয়ে জন্মগ্রহণ করে আবার কোন কোন বাচ্চা একেবারে পরিষ্কার থাকে।
এই ভারনিক্স টা সম্পর্কে অনেকে অবগত নয়, বাচ্চাকে মুছে যখন অভিভাবকদের কাছে দেওয়া হয় তখন শরীরে ভারনিক্স থাকলে তারা ভাবেন বাচ্চাকে ক্লিয়ারলি ক্লিন করা হয়নি বা নিজেরাই মুছতে বসে যান।
সৃষ্টির সবকিছুর পিছনেই গভীর রহস্য লুকায়িত আছে, তাঁর অসীম জ্ঞান বুঝার ক্ষমতা আমাদের কারোরি নেই!
সদ্যজাত শিশুর শরীরে ভারনিক্স নামের এক ধরণের তেল জাতীয় পদার্থ থাকে যা মায়ের গর্ভে থাকাকালীন তরল পদার্থ থেকে শিশুর ত্বককে রক্ষা করে। এটি অ্যান্টিবডির মত শিশুর রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে।
জন্মের পর পরই শিশুকে পরিষ্কার বা মোছার সময় খেয়াল রাখতে হবে যেন ভারনিক্স ওঠে না যায়। (WHO) এর মতে শিশুর শরীরে ভারনিক্স কমপক্ষে ৬ ঘন্টা রাখা এবং সবচেয়ে ভালো হয় ২৪ ঘন্টা রাখলে।
শিশুর শ্বাসনালিতে কিছু আটকে গেলে কী করবেন জেনে নিন!
ছোট শিশুদের সবকিছু মুখে দেওয়ার অভ্যাস।
একটু অসাবধান হলেই মুখে দেওয়া এই বস্তু শ্বাসনালিতে আটকে গিয়ে দুর্ঘটনা ঘটাতে পারে।
এ ধরনের দুর্ঘটনা যত দ্রুত শনাক্ত করা যায় ততই মঙ্গল।
হঠাৎ যদি কোনো বাচ্চার কাশি শুরু হয় বা বিষম খেতে শুরু করে এবং যদি এমন হয় যে ঠিক তার আগেই বাচ্চা ছোট কোনো বস্তু নিয়ে খেলছিল তবে বুঝতে হবে গলায় কিছু আটকে গেছে।
এ ক্ষেত্রে বাচ্চার মুখ দিয়ে অতিরিক্ত লালা বের হতে পারে।
কাশি থাকলেও জ্বর, সর্দি থাকবে না।
সন্দেহ হলে তৎক্ষণাৎ ব্যবস্থা নিতে হবে।
#তৎক্ষণাৎ করণীয়ঃ
শ্বাসনালিতে কিছু ঢুকে গেলে শিশুর মুখ খুলে যদি জিনিসটি দেখতে পান, সাবধানতার সঙ্গে বের করে ফেলুন।
তবে দেখা না গেলে খোঁচাখুঁচি করবেন না, এতে আটকে যাওয়া জিনিসটি আরও ভেতরে ঢুকে যেতে পারে। বাচ্চা যদি কাশতে থাকে তবে তাকে কাশতে দিন।
এতে কাশির সঙ্গে আটকে যাওয়া জিনিসটি বের হয়ে আসতে পারে। যদি শ্বাসকষ্ট হয় তবে শিশুর পিঠ চাপড়ে দিন।
বাচ্চার বয়স এক বছরের কম হলে আপনি টুল বা চেয়ারের ওপর বসে শিশুকে আপনার কোলের ওপর আড়াআড়িভাবে উপুড় করে শুইয়ে, মাথা ঝুলিয়ে দিন।
এরপর শিশুর পিঠের মাঝখানে, একটু ওপরের দিকে আপনার হাতের তালুর নিচের অংশ দিয়ে জোরে জোরে পাঁচবার চাপড় দিন।
কাজ না হলে আবার করতে পারেন।
বয়স বেশি হলে শিশুর পেছনে হাঁটু মুড়ে বা সোজা হয়ে দাঁড়ান, শিশুর বগলের নিচ দিয়ে দুই হাত ঢুকিয়ে, জাপটে ধরার ভঙ্গিতে শিশুর পেটের ওপরের অংশ বরাবর আপনার হাত রাখুন।
এরপর এক হাত মুষ্টিবদ্ধ করে, শিশুর বুকের সামনে চওড়া হাড়ের নিচে, যেখানে দুই পাশের পাঁজরের শেষের হাড়টি মিলিত হয়েছে সে জায়গায় রাখুন।
এবার অন্য হাত দিয়ে এই হাতটির কবজি চেপে ধরুন, দুই হাত দিয়ে ওপর এবং ভেতর দিক বরাবর শিশুর পেটে জোরে চাপ দিন।
পরপর পাঁচবার চাপ দিন।
এতে যদি কাজ না হয় কিংবা শিশুর যদি জ্ঞান না থাকে সে ক্ষেত্রে কাউকে সাহায্যের জন্য ডাকুন।
মুখ থেকে মুখে বা নাকে শ্বাস দিন এবং দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যান।
এ ধরনের দুর্ঘটনা এড়াতে ছোট পুঁতি, মার্বেল, বোতাম, ফলের বিচি, ছোট পার্টসযুক্ত খেলনা শিশুদের নাগালের বাইরে রাখা উচিত।
শিশুদের খেলনা বা জামা কেনার সময়ও পুঁতি, ঘন্টিওলা না কেনাই ভালো।
শিশুর ডায়রিয়া
ব্যাকটেরিয়া বা ভাইরাসের সংক্রমনের কারণে ডায়রিয়া হয়ে থাকে। খুব কম ক্ষেত্রে অ্যামিবার মতো প্রোটোজোয়ার কারণে ডায়রিয়া দেখা যায়। ভাইরাসের কারণে শিশুদের সবচেয়ে বেশি ডায়রিয়া হয়ে থাকে। বিশেষ করে রোটা ভাইরাস, অ্যাডিনোভা ভাইরাস ইত্যাদির কারণে শিশু ডায়রিয়ার আক্রান্ত হয়। পরিষ্কার পরিচ্ছনতার অভাব ও খাবার খোলা রাখার কারণে এইসব ভাইরাস ছড়িয়ে পরে।
ডায়রিয়ার লক্ষনঃ
১। ভাইরাল ডায়রিয়ার প্রথম লক্ষন পানির মত পাতলা মল ত্যাগ হওয়া। এর সাথে পেটে হালকা ব্যথা হতে পারে ও বমি বমি ভাব হতে পারে।
২। সামান্য জ্বরও আসতে পারে। অনেক সময় নাক দিয়ে পানি পড়া, সর্দি-কাশি, হাচিঁ, নাকও বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
৩। বাচ্চার প্রসাব করার পরিমাণ কমে যেতে পারে।
৪। চোখ ফুলে যাবে, ঘন ঘন পানি পিপাসা পাবে।
৫। জিভ শুকিয়ে যাবে, ক্লান্ত লাগবে মন-মেজাজ খিটখিটে লাগবে।
সতর্কতাঃ
১। বাচ্চা দিনে কতবার প্রসাব করেছে সেদিকে খেয়াল রাখুন।
২। বাচ্চা বমি করছে কিনা, পানির মত পাতলা মল ত্যাগ করছে কিনা সেদিকে খেয়াল রাখুন।
৩। বাচ্চা যাতে ডিহাইড্রেটেড না হয়ে যায় সেদিকে খেয়াল রাখুন।
চিকিৎসাঃ
১। ভাইরাল ডায়রিয়ার প্রধান ও প্রথম চিকিৎসা হলো বাচ্চাকে ওরস্যালাইন খাওয়ানো।
২। ওরস্যালাইন শরীরের পানি ও প্রয়োজনীয় লবনের অভাব পূরণ করে ভারসাম্য বজায় রাখতে সহায়তা করে।
৩। বাচ্চা পাতলা মল ত্যাগ করলে ও বমি করলে ওরস্যালাইন খাওয়ানো শুরু করা দরকার।
৪। ছয় মাসের কম বয়সের শিশু যারা বুকের দুধ খায় তাদের ঘন ঘন বুকের দুধ খাওয়ানো ভালো।
৫। বাচ্চাদের মলের রিপোর্টে যদি ব্যাকটেরিয়া থাকে তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী অ্যান্টিবায়োটিক দেয়া উচিৎ।
খাবারঃ
১। বাড়ির খাবার খাওয়ান, বাইরের খাবার খেতে দেবেন না একেবারেই।
২। খিচুড়ি ও নরম ভাত খাওয়াতে পারেন, কাচা কলা দিয়ে। ৩। ছোট বাচ্চাদের বুকের দুধের বদলে বাইরের কোন দুধ না খাওয়ানোই ভালো।
৪। পানি এবং পানি জাতীয় খাবার খাওয়া ঘন ঘন।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Contact the practice
Telephone
Website
Address
House 2 Road 17 Block C Banani, Kakoli, Behind UAE Market
Dhaka, 1213
Implant, Cosmetic Dentistry and orthodontics
Shaheed Suhrawardy Medical College Hospital
Dhaka, 1207
আমি ডাঃ রাজীব একজন জেনারেল ও ল্যাপারোস্কপিক সার্জারী বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক
Resident Physician Dhaka Medical College And Hospital Dhaka. Chandpur Chember-Rimtouch Diagnostic And Consultation Centre, Mission Road, Chandpur
Dhaka, 1000
এমবিবিএস(আইএসএমসি) পিজিটি(মেডিসিন) এমডি গ্যাস্ট্রোএন্টেরোলজি কোর্স ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
Uttara
Dhaka, 1230
Hi, I'm a doctor and entrepreneur working to improve public understanding of medical science.
শনির আখড়া, জিয়া স্মরণী রোড, পলাশপুড় ( ছাপড়া মসজিদের পাশে ) কদমতলী, ঢাকা।
Dhaka, 1362
�Dr. Mishu Official Page. � DHMS (Dhaka) �BHMC (Dhaka) �MCH(Dhaka shisu hospital) �Homeo Co
House-19, Road-10B, Sector-11, Uttara
Dhaka, 1230
এখানে রোগীরা বাংলাদেশের যেকোন প্রান্ত থেকে Imo মাধ্যমে বিশেষজ্ঞ ডাক্টার দেখাতে পারবেন।