Team Rafiqul Hoque

উচ্চ রক্তচাপ বা হাই ব্লাড প্রেশার: (নীরব ঘাতক)

বিশ্বজুড়ে উচ্চ রক্তচাপ একটি নীরব ঘাতক হিসেবে পরিচিত এবং আরও অনেক দেশের মত বাংলাদেশেও বিপুল সংখ্যক মানুষ উচ্চ রক্তচাপে ভুগে থাকেন।

উচ্চ রক্তচাপ বা হাই ব্লাড প্রেশার কি ?

হৃৎপিণ্ডের ধমনীতে রক্ত প্রবাহের চাপ অনেক বেশি থাকলে সেটিকে উচ্চ রক্তচাপ বা হাই ব্লাড প্রেশার হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।

কখন বুঝবেন আপনার উচ্চ রক্তচাপ বা হাই ব্লাড প্রেশার ?

একজন প্রাপ্তবয়স্ক সুস্থ স্বাভাবিক মানুষের রক্তচাপ থাকে ১২০/৮০ মিলিমিটার মার্কারি।

সাধারণত উচ্চ রক্তচাপ বলা হয় যদি—
* রক্তচাপ সবসময় ১৪০/৯০ বা এর বেশি থাকে
* ৮০ বছর বা তার অধিক বয়সীদের ক্ষেত্রে রক্তচাপ যদি ১৫০/৯০ বা এর বেশি থাকে

বিঃদ্রঃ — বয়স এবং বিশেষ কিছু রোগের ক্ষেএে ব্লাড প্রেশার রিডিং এর তারতম্য হতে পারে ।

রক্তচাপ বেড়ে যাওয়ার কারণ

* ওজন স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হওয়া;
* খাবারের তালিকায় যথেষ্ট পরিমাণে শাকসবজি ও ফলমূল না থাকা;
* অতিরিক্ত পরিমাণে মদপান / ধুমপান করা;
* অতিরিক্ত লবণ খাওয়া;
* পর্যাপ্ত শারীরিক পরিশ্রম না করা;
* অতিরিক্ত চা-কফি, কোমল পানীয় ও অন্যান্য ক্যাফেইন-জাতীয় পানীয় খাওয়ার অভ্যাস থাকা;
* রাতে একটানা ৬-৮ ঘণ্টার চেয়ে কম ঘুমানো;
* অতিরিক্ত শারীরিক ও মানসিক চাপ , অ্যাংজাইটি;
* বয়স পঁয়ষট্টি বছরের ঊর্ধ্বে হওয়া;
* পরিবারে বাবা, মা, ভাই-বোনের মত নিকট আত্মীয়দের হাই ব্লাড প্রেশার থাকা ( বংশীয় / পারিবারিক কারন ) ॥

লক্ষণ
উচ্চ রক্তচাপের একেবারে সুনির্দিষ্ট কোন লক্ষণ সেভাবে প্রকাশ পায় না। তবে সাধারণ কিছু লক্ষণের মধ্যে রয়েছে:

* প্রচণ্ড মাথা ব্যথা করা, মাথা গরম হয়ে যাওয়া এবং মাথা ঘোরানো
* ঘাড় ব্যথা করা
* বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া
* অল্পতেই রেগে যাওয়া বা অস্থির হয়ে শরীর কাঁপতে থাকা
* রাতে ভালো ঘুম না হওয়া
* মাঝে মাঝে কানে শব্দ হওয়া
* অনেক সময় জ্ঞান হারিয়ে ফেলা

——(বিশেষ করে বয়স্কদের)
- দাঁড়ালে দৃষ্টি ঝাপসা হওয়া,
- মতিভ্রম হওয়া,
- বমি লাগা, গা কাপা ইত্যাদি হতে পারে।
-* উচ্চরক্তচাপের জন্য রক্তনালি শক্ত হয়ে যায় ফলে রক্ত সাপ্লাই কমে যায়। সেজন্য এনজাইনা বা হার্টের ব্যথা, হৃদস্পন্দনের পরিবর্তন, হার্টের দুর্বলতা/হার্ট ফেইলরের উপসর্গ নিয়ে আসতে পারে।

উচ্চ রক্তচাপের স্বাস্হ্য ঝুঁকিঃ

উচ্চ রক্তচাপ একটানা অনিয়ন্ত্রিত থাকলে মারাত্মক ও প্রাণঘাতী কিছু রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়। যেমন—
* হৃদরোগ;
* হার্ট অ্যাটাক;
* স্ট্রোক;
* হার্ট ফেইলিউর ;
* কিডনির সমস্যা;
* পায়ে রক্ত চলাচল কমে ফলস্বরূপ গ্যাংগ্রিন বা পঁচা ঘা হতে পারে;
* অ্যাওর্টা নামক দেহের বৃহত্তম ধমনীর রোগ ;
* মস্তিষ্কে রক্ত সরবরাহ কমে যাওয়ার কারণে সৃষ্ট ডিমেনশিয়া ।
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রিত মাধ্যমেও এসব ঝুঁকি কমিয়ে আনা সম্ভব।

স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া এবং নিয়মিত ব্যায়াম করেই এটি নিয়ন্ত্রণের সর্বোত্তম উপায়।

"উচ্চ রক্তচাপের জন্য কোন ম্যাজিক পিল নেই। "


এম রফিকুল হক , পিএইচডি গবেষক (মনোবিজ্ঞান), অনারারি ডিপ্লোমা ইন সাইকোথেরাপী (বিএসএমএমইউ), এডভান্সড ট্রেনিং ইন সাইকোলজি, আমেরিকা, এম.ফিল (ক্লিনিক্যাল সাইকোলজি), এম.এস (ক্লিনিক্যাল সাইকোলজি)
আমাদের টিমে রয়েছেন সাইকোথেরাপিস্ট, সাইকোলজিস্ট ও সাইক্রিয়াটিস্ট৷ এছাড়াও এসিস্ট করার জন্যে এমবিবিএস পাশ করা ডাক্তারগণ এক্টিভ থাকেন৷
𝐖𝐞 𝐚𝐫𝐞 𝐚𝐥𝐰𝐚𝐲𝐬 𝐭𝐡𝐞𝐫𝐞 𝐟𝐨𝐫 𝐲𝐨𝐮.
Get Us on WhatsApp: 01322-926367
Our Hotline: +88 01322-926361
Join us:
https://www.facebook.com/groups/growwithtrh
Our Website: https://teamrafiq.com/

আগামী শুক্রবার ১৬ জুন ২০২৩ টিম রফিকুল হক এর অধীনে ডাক্তার, সাইকোলজিস্ট ও মেডিক্যাল এসিস্ট্যান্ট দের অধীনে রাজধানীর পূর্ব শেওড়াপাড়া তে "ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প" অনুষ্ঠিত হবে৷ এক্ষেত্রে রোগীদের পূর্নাংগ সেবা দিতে প্রায় ৮৫০০ (আট হাজার পাচশত) টাকা "অতিরিক্ত" প্রয়োজন। সম্ভাব্য রোগির সংখ্যাঃ ২০০-৩০০

আসুন এই ভালো কাজে শামিল হই৷ বিকাশ/নগদ এর মাধ্যমে যতটুকুন পারি সাহায্য করে সমাজটাকে এগিয়ে নিই৷

কারো টাকার উপর বিশ্বাস না থাকলে নিমোক্ত জিনিষ "অতিরিক্ত" কিনে দিতে পারেনঃ
১. ৩০০ টি প্রেসক্রিপশন
২. অক্সিমিটার - ২টি
৩. ইলেক্ট্রিক থার্মোমিটার - ৩ টি
৪. ব্লাড প্রেসার মেশিন - ২টি, স্টেথোস্কোপ সহ
৫. ২৫ জনের চেয়ার, একটি ৫ ফিট টেবিল ও টুল
৬. ডায়াবেটিস পরিমাপক স্টিক - ২০০ টি কমপক্ষে
৭. ২টি স্যানিটাইজার
৮. ১ টি বড় হেক্সিসল
৯. ডায়াবেটিস মাপার মেশিন (ধার হিসেবে), কুইকচেক ব্র‍্যান্ড
১০. প্রচারের জন্য ১০০০ লিফলেট

উপরের ১০ টি আইটেম "অতিরিক্ত"৷ বাকিগুলো আমরা নিজেরা ফাইন্যান্স করছি৷
বিকাশ/নগদ নাম্বারঃ 01533618869 (সেন্ড মানি)
অনুগ্রহপূর্বক রেফারেন্স অপশনে নিজের নামটি লিখে দিবেন, যাতে করে আমরা ট্র‍্যাক করতে পারি এবং ধন্যবাদ জানাতে পারি 🙏

বাংলাদেশের পুরো সাইকোলজিক্যাল মার্কেট যাচাই করলে দেখবেন একটা জিনিষ খুব কমন-

মানসিক রোগী কে বলা হয় "পাগল" যেখানে তাকে শতভাগ সুস্থ করা যায় বিভিন্ন উপায়ে৷

আমাদের চিফ কন্সালটেন্ট স্যার রোগী দেখছেন ২০১৮ সাল থেকে৷ কিন্তু এতদিন ছিলেন লোকচক্ষুর আড়ালে, অন্তত- এই বিষয়ে৷

আর তাই, নন জাজমেন্টাল পয়েন্ট অফ ভিউ থেকে একজন মানসিক রোগীকে সুস্থ করে তুলতে আমাদের টিম বদ্ধপরিকর৷

আমাদের রয়েছে-
সাইক্রিয়াটিস্ট
সাইকোলজিস্ট
নিউট্রিশনিস্ট
থেরাপিস্ট

ফোনঃ ০১৩২২-৯২৬৩৬১
ওয়াটসএপঃ ০১৩২২-৯২৬৩৬৭

www.teamrafiq.com

আমরা জানি, আপনারা ওয়াটসএপ এ টেক্সট দিচ্ছেন।

আপনারা আমাদের সেবা নিতে চাচ্ছেন, কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের সাথে জানাচ্ছি এত টেক্সট এর রিপ্লাই একদিনে আমাদের পক্ষে দেওয়া কষ্টকর।

আমরা চাই আমরা যাদের সাথে কথা বলবো তাদেরকে যেন পূর্ণাঙ্গ সেবা দিতে পারি, তাই আমরা দিনে ৫০ টির অধিক ম্যাসেজের রিপ্লে দেওয়ার সর্বোচ্চ চেষ্টা করি, এতে টেক্সট এর মান বজায় থাকে এবং আপনার সমস্যা আমরা গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করতে পারি।

আপনাদের কাছে একটাই অনুরোধ একটু ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করুন।

এম রফিকুল হক , পিএইচডি গবেষক (মনোবিজ্ঞান), পিজিটি ইন সাইকোথেরাপী (বিএসএমএমইউ), এডভান্সড ট্রেনিং ইন সাইকোলজি, আমেরিকা, এম.ফিল (ক্লিনিক্যাল সাইকোলজি), এম.এস (ক্লিনিক্যাল সাইকোলজি)

ভিজিটিং কনসালট্যান্ট, স্কয়ার হাসপাতাল
ভিজিটিং স্পেশালিষ্ট, হেলথল্যাবস লিমিটেড, মিরপুর
লিড সাইকোলজিস্ট,
টিআরএইচ ডক্টরস টিম
শনি-সোম-বুধ ০৮:৩০-১০:৩০
শুক্রবার
১১-১ টা (সকাল) এবং
৮-১০ টা (রাত)
সিরিয়াল এর জন্য ইনবক্স করুন
★সময় নিয়ে রোগী দেখা হয়
★ভিজিট ৬০০/-
★ছাত্র ছাত্রীদের জন্য ভিজিট এ ডিসকাউন্ট !!
★রিপোর্ট দেখানো ফ্রি
★সিরিয়াল ছাড়া রোগী দেখা হয়না৷
মিরপুর হেলথল্যাবস লিমিটেড এ সিরিয়াল পাওয়া যাচ্ছে৷ (পূর্ব শেওড়াপাড়া, মনিপুর স্কুল শেওড়াপাড়া ব্রাঞ্চ এর আগে)

২০২৩ সাল চলে আসলেও আমরা এখনো মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যাকে ট্যাবু বলে আখ্যায়িত করি, আমাদের মধ্যে ভয় কাজ করে
অথচ আমরা কি জানি যে বাংলাদেশের প্রতি পাঁচজন লোকের মধ্যে একজন মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যায় ভোগেন।
মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা কিন্তু যে কোন বয়সেই হতে পারে এবং যে কোন সময় হতে পারে আর চিকিৎসার মাধ্যমে জটিল রোগীরাও সুস্থ হয়ে উঠতে পারেন।
দুঃখজনক ঘটনা হচ্ছে শারিরীক বেদনার মতো জটিলতা তৈরি না হওয়ায় আমরা অনেকেই বুঝতে পারি না কখন আসলে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া উচিত এবং শারীরিক রোগের মত মানসিক রোগকে খুব একটা গুরুত্ব দেইনা। বরং তা লুকানোর চেষ্টা করি, পাছে লোকে পাগল ভেবে ফেলে।হয়তো খুব কাছের মানুষের সাথে সমস্যাগুলো নিয়ে কথা বলি যারা হয়তো আমাদের সমস্যাগুলো উড়িয়ে দেয় কিংবা ভুল পরামর্শ দেয় যেখান থেকে মানুষের সমস্যার আরো অবনতি শুরু হয়। এজন্য আমাদের সবার জানা উচিত সঠিক কাউন্সেলিং এর মাধ্যমেই বেশিরভাগ মানসিক সমস্যার সমাধান হয়ে যায় এবং প্রয়োজনে ওষুধের মাধ্যমে পুরোপুরি আরোগ্য লাভ করা যায় তাই মানসিক সমস্যার আচরণ বা উপসর্গ দেখা গেলে একজন মনোরোগ বিশেষজ্ঞের সাথে যোগাযোগ করুন।

এম রফিকুল হক, পিএইচডি রিসার্চার
এম.ফিল, এম.এস (ক্লিনিক্যাল সাইকোলজি)
পিজিটি (আমেরিকা)
ভিজিটিং কনসালট্যান্ট, স্কয়ার হাসপাতাল
ভিজিটিং স্পেশালিষ্ট, হেলথল্যাবস লিমিটেড, মিরপুর
লিড সাইকোলজিস্ট,
টিআরএইচ ডক্টরস টিম

শনি-সোম-বুধ ০৮:৩০-১০:৩০
শুক্রবার
১১-১ টা (সকাল) এবং
৮-১০ টা (রাত)

সিরিয়াল এর জন্য ইনবক্স করুন
★সময় নিয়ে রোগী দেখা হয়
★ভিজিট ৬০০/-
★ছাত্র ছাত্রীদের জন্য ভিজিট এ ডিসকাউন্ট !!
★রিপোর্ট দেখানো ফ্রি
★সিরিয়াল ছাড়া রোগী দেখা হয়না৷

মিরপুর হেলথল্যাবস লিমিটেড এ সিরিয়াল পাওয়া যাচ্ছে৷ (পূর্ব শেওড়াপাড়া, মনিপুর স্কুল শেওড়াপাড়া ব্রাঞ্চ এর আগে)

মাঝ রাতে ভয়ে ঘুম ভেঙ্গে যায় ?

শরীর ভালো রাখতে গেলে পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম প্রয়োজন। প্রতিদিন নিয়ম করে ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমানো উচিত, নইলেই দেহে বাসা বাঁধতে পারে একাধিক রোগ। কিন্তু বর্তমান সময়ে অনেকেরই ভালো বা ডিপ স্লিপ হয় না সেক্ষেত্রে। এর মূল কারণ স্ট্রেস, নানান চিন্তা, রাত জেগে ফোন ঘাঁটা, ইত্যাদি। আর ভালো ঘুম না হলেই বিভিন্ন রোগ যেমন ডায়াবিটিস, উচ্চ রক্তচাপ দেখা দিচ্ছে। এই সময় এখন এই রোগের শিকার বহু মানুষ হচ্ছেন। কিন্তু জানেন কেন অনেকেরই মাঝ রাতে একই সময় ভয়ে ঘুম ভেঙে যায়? না এর নেপথ্যে মোটেই কোনও অতিপ্রাকৃতিক কারণ নেই।

দেখুন কেন রাতে ভয়ে আপনার ঘুম ভেঙে যায় এক সময় ?

 স্লিপ অ্যাপনিয়ার কারণেই অনেকের রোজ রাতে একই সময় ঘুম ভেঙে যায়। আর এটা একটা গুরুতর রোগ। অনেকেই এই রোগটি সম্পর্কে জানেন না। উল্টে এতে অভ্যস্থ হয়ে এই রোগ নিয়েই বাঁচতে শুরু করেন।
 রাতে ঘুম ভাঙা সমস্যার নয়, বরং ঘুম ভাঙার পর আর ঘুমোতে না পারাটাই আসল সমস্যা। আর প্রায় এটা হতে থাকলে দুশ্চিন্তা বাড়ে যা ক্ষতি করে আমাদের সিম্প্যাথেটিক নার্ভাস সিস্টেমের। এর ফলে বাড়তে পারে হার্টবিট।
 হঠাৎ ঘুম ভেঙে গেলে, তারপর আবার ঘুমিয়ে পড়লে সেটাকে বলে অনিদ্রা। কিন্তু এটা ঠিক ইনসোমনিয়া নয়। অন্য কারণ থাকতে পারে।

এম রফিকুল হক, সিএইচআরএমপি
পিএইচডি গবেষক (সাইকোলজি)
পিজিটি (বিএসএমএমইউ)
এডভান্সড ট্রেনিং ইন সাইকোলজি (আমেরিকা)
এম.ফিল (ক্লিনিক্যাল সাইকোলজি), এম.এস (ঢাবি)
সাইকোথেরাপিস্ট
টিম রফিকুল হক
𝐖𝐞 𝐚𝐫𝐞 𝐚𝐥𝐰𝐚𝐲𝐬 𝐭𝐡𝐞𝐫𝐞 𝐟𝐨𝐫 𝐲𝐨𝐮.
Get Us on WhatsApp: 01322-926367
Our Hotline: +88 01322-926361
Join us:
https://www.facebook.com/groups/growwithtrh
Our Website: https://teamrafiq.com/

ঘুমের ওষুধ মানসিক সমস্যার একমাত্র সমাধান নয় ৷

সম্প্রতি ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায় বলা হয়েছে, নিয়মিত ঘুমের ওষুধ সেবনের ফলে মানুষ দ্রুত মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যায়। আমাদের অনেকেরই ভাল ঘুম না হওয়ার সমস্যা রয়েছে। রাতে স্বাভাবিক পরিমাণে ঘুমের অভাবে মানসিক সমস্যা সৃষ্টির পাশাপাশি ডায়াবেটিসের মতো অসুখও শরীরের বাসা বাঁধতে পারে।

ঘুম মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একটি সুস্থ ও পর্যাপ্ত ঘুম আপনাকে পুনরুদ্ধার করে সামগ্রিক কর্মক্ষমতা, বৃদ্ধি দেয়। কিন্তু আপনি যদি পরিপূন্ন ঘুম পাচ্ছেন অথবা মনের ব্যাধির কারণে ঘুমের সমস্যা হচ্ছে , তবে এটি মানসিক সমস্যার একটি সংকেত হতে পারে।
মনোবিজ্ঞানে ঘুমের সমস্যাগুলির নাম হলো ঘুমের সমস্যা বা ঘুমের অস্তিত্বের সমস্যা।
ঘুমের সমস্যার ফলে মানসিক ও শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে, যেমন দুর্বল মেমোরি, হতাশা, চিন্তা এবং বিচারের অক্ষমতা, স্বাস্থ্যসম্পর্কিত সমস্যা, ভয় বা আতংকিত থাকা ইত্যাদি।
বেশিরভাগ বেশীর ভাগ ক্ষেত্রেই আমরা আমাদের ঘুমিয়ে সমস্যার এড়াতে ঘুমের মেডিসিন ব্যবহার করে থাকি। ঘুমের ঔষধ একমাত্র সমাধান নয় …..
মানসিক সমস্যার সমাধানে একটি সমগ্র পদ্ধতি প্রয়োগ করা উচিত। •পরিবেশ পরিবর্তন,
•নিয়মিত শারীরিক চর্যাপদ্ধতি, •মেডিটেশন,
•ব্যায়াম,
•প্রাকৃতিক চিকিৎসা এবং
•নিজেকে ব্যস্ত রাখা এবং মনোযোগ বৃদ্ধি

এছাড়াও নিজেকে ব্যস্ত রাখা এবং মনোযোগ বৃদ্ধি কয়েকটি পদ্ধতি যেমনঃ
-পরিবেশ সজ্জা,
-ঘুমের নিয়মিত সময়সূচি,
-স্বাস্থ্যকর খাদ্য পর্যবেক্ষণ,
-মনোযোগ প্রশিক্ষণ,
-শ্বাস ব্যায়াম বা মেডিটেশন ইত্যাদি
সহায়তা করতে পারে।
মানসিক সমস্যা সমাধানে চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করা উচিত যাতে সমস্যার মূল কারণ চিকিৎসার মাধ্যমে ঠিক করা যায়।
তাই, ঘুমের সমস্যার মানসিক সমাধানে মাত্র মেধা কল্পিত ওষুধ ব্যবহার করা যায়না। সামগ্রিক পদ্ধতি ব্যবহার করে মানসিক স্বাস্থ্য উন্নতি করা উচিত।

এম রফিকুল হক, পিএইচডি রিসার্চার
এম.ফিল, এম.এস (ক্লিনিক্যাল সাইকোলজি)
পিজিটি (আমেরিকা)
ভিজিটিং কনসালট্যান্ট, স্কয়ার হাসপাতাল
ভিজিটিং স্পেশালিষ্ট, হেলথল্যাবস লিমিটেড, মিরপুর
লিড সাইকোলজিস্ট, টিআরএইচ ডক্টরস টিম।

শনি-সোম-বুধ ০৮৩০-১০৩০
সিরিয়াল এর জন্য ইনবক্স করুন
★সময় নিয়ে রোগী দেখা হয়
★ভিজিট ৬০০/-
★রিপোর্ট দেখানো ফ্রি

মিরপুর হেলথল্যাবস লিমিটেড এ সিরিয়াল পাওয়া যাচ্ছে৷ (পূর্ব শেওড়াপাড়া, মনিপুর স্কুল শেওড়াপাড়া ব্রাঞ্চ এর আগে)

𝐇𝐚𝐩𝐩𝐲 𝐛𝐢𝐫𝐭𝐡𝐝𝐚𝐲 🎂, 𝐒𝐢𝐫 .. 𝐘𝐨𝐮 𝐚𝐫𝐞 𝐚 𝐰𝐨𝐧𝐝𝐞𝐫𝐟𝐮𝐥 𝐩𝐞𝐫𝐬𝐨𝐧 𝐚𝐧𝐝 𝐚𝐧 𝐢𝐧𝐬𝐩𝐢𝐫𝐚𝐭𝐢𝐨𝐧𝐚𝐥 𝐦𝐞𝐧𝐭𝐨𝐫 . 𝐎𝐮𝐫 𝐭𝐞𝐚𝐦 𝐢𝐬 𝐟𝐨𝐫𝐭𝐮𝐧𝐚𝐭𝐞 𝐭𝐨 𝐡𝐚𝐯𝐞 𝐲𝐨𝐮 𝐚𝐬 𝐚 𝐦𝐞𝐧𝐭𝐨𝐫 ..

আসসালামু আলাইকুম৷ কেমন আছেন আপনারা? আপনার সুস্থতা কামনা করছি স্রস্টার মেহেরবানিতে৷

যেকোন রোগের সাথে মানসিক রোগ এর সমস্যাগুলি গুলিয়ে ফেলা উচিত নয়৷ কারণ বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় যে রোগটি ভাবা হচ্ছে, পেশেন্ট হিস্টোরিতে সেটা আসলে মূল রোগ নয়৷

যেমন অনেকে হয়তো অনিদ্রা ধরে চিকিৎসা চালাচ্ছেন, কিন্তু সেক্ষেত্রে মূল রোগ হতে পারে অতিরিক্ত দুশ্চিতা করা৷ এক্ষেত্রে বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিতে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই চিকিৎসক রা সময় নিয়ে পেশেন্ট দেখার মনোভাব এ থাকেন না৷ যদিও আস্তে আস্তে সমস্যা টির উত্তরণ ঘটছে৷

আমাদের মূল প্রত্যাশা আমাদের কাছে যিনিই পেশেন্ট হিসেবে আসুক তার ১০০% সমাধান এর প্রয়াস আমরা করি৷ আমরা বিশ্বাস করি স্রস্টার রহমত ছাড়া কোন রোগ ভালো হয়না৷ কিন্তু আমরা আমাদের প্রয়াসে কোন ত্রূটি বিচুতি রাখি না৷

এক্ষেত্রে আমাদের পেশেন্ট দের ফিডব্যাক শুনলেই আপনি বুঝবেন৷

আমরা চাইলেই একটা কাউন্সেলিং সেশন ভিডিও করে ছাড়তে পারি সোশ্যাল মিডিয়ায়৷ কিন্তু সেটা না করার পেছনে মূল কারণ, ৯০% ক্ষেত্রে মানসিক সমস্যা গুলি অনেক বেশি "ব্যক্তিগত"৷ আর তাই একজন পেশেন্ট এর ব্যক্তিগত জীবনকে এক্সপোজ করে আমরা টাকা কামাতে চাইনা৷

এক্ষেত্রে আমাদের সিইও রফিক স্যারের সাথে আমরা একত্রে বলতে চাই " লাগলে কম রোগী দেখা হবে কিন্তু যাকে নিয়ে আমরা কাজ করবো তাকে ১০০% সন্তুষ্ট রাখবো ইন শা আল্লাহ"৷

আমাদের জন্য দুয়া করবেন এবং যেকোন জিজ্ঞাসা বা পরামর্শেঃ

ফোনকলঃ ০১৩২২৯২৬৩৬১
ওয়াটসএপঃ ০১৩২২৯২৬৩৬৭

- ডা. জান্নাত, এমবিবিএস৷

কেন টিম রফিকুল হক?

কারণ টিম রফিকুল হক আপনাকে প্রোভাইড করছে বেস্ট আপনার সুস্বাস্থ্য ও সুস্থ মন নিশ্চিত করণের ফুল ডেডিকেটেড টিম।

এখানে রয়েছে ডাক্তার, সাইকোলজিস্ট সহ সাইকোথেরাপিস্ট, যারা আপনাকে সেবা দিতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।

আমরা মনে করি মানসিকভাবে যদি কেউ সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হতে পারে তবেই সে হবেন শারীরিক সুস্বাস্থ্যের অধিকারী।

মানসিক স্বাস্থ্য শারীরিক স্বাস্থ্যের সমানুপাতিক, টিম রফিকুল হকের মিশন সকলে যেন মানসিকভাবে সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হতে পারে।

টিম রফিকুল হক আপনাকে নিশ্চিন্ত করছে ২৪ ঘন্টার ডাক্তারি সেবা। পরিশেষে, টিম রফিকুল হকে আপনি পাচ্ছেন একগুচ্ছ ডাক্তার, যারা সেবা দেওয়ায় বদ্ধ পরিকর।

তাহলে টিম রফিকুল হক কেন নয়??

Team Rafiqul Hoque

Your psychologist , your listener.
Get Us on WhatsApp: 01322-926367
Our Hotline: +88 01322-926361
Join us:
https://www.facebook.com/groups/growwithtrh
Our Website: https://teamrafiq.com/

𝐖𝐞 𝐚𝐫𝐞 𝐚𝐥𝐰𝐚𝐲𝐬 𝐭𝐡𝐞𝐫𝐞 𝐟𝐨𝐫 𝐲𝐨𝐮.
Get Us on WhatsApp: 01322-926367
Our Hotline: +88 01322-926361
Join us:
https://www.facebook.com/groups/growwithtrh
Our Website: https://teamrafiq.com/

যেহেতু পেশেন্ট ডিমান্ড, তাই রফিকুল হক স্যার এখন থেকে গ্রীন রোডেও চেম্বার করবেন৷

গ্রীন রোড চেম্বারঃ
আর এইচ হোম সেন্টার, গ্রীন সুপার মার্কেট এর বিপরীতে, লিফট -০৩ (৪ তলায়), ৩৩১ নম্বর রুম (ভেঞ্চারাস প্রফেশনাল ইনস্টিটিউট), গ্রীন রোড, ঢাকা-১২১৫

সিরিয়ালঃ
ইনবক্স করুন৷
বা
০১৩২২৯২৬৩৬১ (ফোনকল)
০১৩২২৯২৬৩৬৭ (শুধু ওয়াটসএপ)

আপনার মানসিক সুস্থতার জন্য টিম রফিকুল হক যেভাবে কাজ করেঃ

১. আপনার সাথে যোগাযোগের পরপর কথা বলে প্রাথমিক সমস্যা চিন্হিতকরণ।
২.আপনার সমস্যা সংক্রান্ত সম্পূর্ণ তথ্য ও উপাত্ত সংগ্রহ করা।
৩. আপনাকে প্রয়োজনীয় ও পর্যাপ্ত সময় দেয়া।
৪. কাউন্সিলিং, পরামর্শ ও প্রয়োজনীয় ঔষধ দিয়ে সমস্যা সমাধান করা।
৫.আপনার সুস্থতার পথে আপনার সাথে থাকা।

এম রফিকুল হক, পিএইচডি রিসার্চার
এম.ফিল, এম.এস (ক্লিনিক্যাল সাইকোলজি)
পিজিটি (আমেরিকা)
ভিজিটিং কনসালট্যান্ট, স্কয়ার হাসপাতাল
ভিজিটিং স্পেশালিষ্ট, হেলথল্যাবস লিমিটেড, মিরপুর
লিড সাইকোলজিস্ট, টিআরএইচ ডক্টরস টিম।

শনি-সোম-বুধ ০৮৩০-১০৩০
সিরিয়াল এর জন্য ইনবক্স করুন
★সময় নিয়ে রোগী দেখা হয়
★ভিজিট ৬০০/-
★রিপোর্ট দেখানো ফ্রি

মিরপুর হেলথল্যাবস লিমিটেড এ সিরিয়াল পাওয়া যাচ্ছে৷ (পূর্ব শেওড়াপাড়া, মনিপুর স্কুল শেওড়াপাড়া ব্রাঞ্চ এর আগে)

আপনাদের ভালোবাসা ও দুয়ার কারণে আমরা অনেক সময় পেশেন্ট বেশী হওয়ায় এপয়েন্টমেন্ট নিতে পারছি না৷ এই অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার জন্য আমাদের মাফ করবেন৷

টিম রফিকুল হক তথা সাইকোলজিস্ট রফিক স্যারের ভাষ্যমতে, "দরকার হলে আমরা অর্ধেক রোগী দেখবো, কিন্তু প্রোপার সার্ভিস দিবো।"

আমরা শুধু শুধু ১০-১৫ মিনিটের জন্য পেশেন্ট নিয়ে ভিজিট এর টাকা নিয়ে সন্তুষ্ট নই, বরং এটা বিবেক অগ্রাহ্য করে আমাদের৷

আমাদের জন্য দুয়া করবেন আমরা যেন কোয়ালিটি ঠিক রাখতে পারি সব সময়!

ইতি-
টিম রফিকুল হক
হটলাইনঃ ০১৩২২৯২৬৩৬১
ওয়াটসএপঃ ০১৩২২৯২৬৩৬৭
mail: [email protected]

জীবনে চলার পথে আমরা কম বেশি সবাই এই কথাটি শুনছি ,, " ডাক্তার এবং উকিলের কাছে কোনো তথ্য লুকাতে নেই ।"

আপনার মনোরোগ বিশেষজ্ঞের কাছে কোন কিছু লুকোবেন না৷ এতে আপনারই ক্ষতি বেশি হবে ৷

শারীরিক সমস্যার মত মানসিক সমস্যায়ও আক্রান্ত হলে সঠিক কাউন্সেলিং ও চিকিৎসায় পুরোপুরি আরোগ্য লাভ করা যায় ৷
তবে সেক্ষেত্রে আপনার মনোরোগ বিশেষজ্ঞের সাথে আপনার খোলাখুলিভাবে আপনার সমস্যা আলোচনা করাটা খুবই জরুরী কারণ যখনই আপনি আপনার সত্যি কারের আবেগ ও মনোভাব প্রকাশ না করছেন তখনই এটি আপনার থেরাপির কার্যকরীতাকে বাঁধাগ্রস্থ করে।একজন মনোরোগ বিশেষজ্ঞের সাথে আপনার সম্পর্ক হওয়া উচিত খুবই স্বচ্ছ। কেননা যখন আপনি আপনার সমস্যা মনোরোগ ভাগ্যের কাছে খুলে বলবেন তখনই সে আপনার সমস্যার গোড়ায় গিয়ে সমস্যার ধরণ চিহ্নিত করতে পারবে এবং তার সাথে সাথে আপনার আপনার জন্য কার্যকরী এবং পার্সোনালাইজড ট্রিটমেন্ট প্ল্যানিং করতে পারবে করতে পারবে।
কাউন্সেলিং ঠিকমত না হলে সেটা আপনার জন্য ক্ষতিকারকও হতে পারে।

এছাড়া আপনার ধারণা না থাকায় সমস্যা সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা না থাকলে অনেক সময় ভুল ওষুধের কারণে আপনার শারীরিক ক্ষতিও হতে পারে তাই কখনোই মনোরোগ বিশেষজ্ঞের কাছে কিছুই লুকাবেন না।

এম রফিকুল হক, পিএইচডি রিসার্চার
এম.ফিল, এম.এস (ক্লিনিক্যাল সাইকোলজি)
পিজিটি (আমেরিকা)
ভিজিটিং কনসালট্যান্ট, স্কয়ার হাসপাতাল
ভিজিটিং স্পেশালিষ্ট, হেলথল্যাবস লিমিটেড, মিরপুর
লিড সাইকোলজিস্ট, টিআরএইচ ডক্টরস টিম

শনি-সোম-বুধ ০৮৩০-১০৩০
সিরিয়াল এর জন্য ইনবক্স করুন
★সময় নিয়ে রোগী দেখা হয়
★ভিজিট ৬০০/-
★রিপোর্ট দেখানো ফ্রি

মিরপুর হেলথল্যাবস লিমিটেড এ সিরিয়াল পাওয়া যাচ্ছে ৷ (পূর্ব শেওড়াপাড়া, মনিপুর স্কুল শেওড়াপাড়া ব্রাঞ্চ এর আগে)
আসুন মন খুলে কথা বলি সময় নিয়ে কথা বলি।
মানসিক সুস্থতা ছড়িয়ে দেই সবার মাঝে।

২০২৩ সাল চলে আসলেও আমরা এখনো মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যাকে ট্যাবু বলে আখ্যায়িত করি, আমাদের মধ্যে ভয় কাজ করে ,অথচ আমরা কি জানি যে বাংলাদেশের প্রতি পাঁচজন লোকের মধ্যে একজন মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যায় ভোগেন।
মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা কিন্তু যে কোন বয়সেই হতে পারে এবং যে কোন সময় হতে পারে আর চিকিৎসার মাধ্যমে জটিল রোগীরাও সুস্থ হয়ে উঠতে পারেন।
দুঃখজনক ঘটনা হচ্ছে শারিরীক বেদনার মতো জটিলতা তৈরি না হওয়ায় আমরা অনেকেই বুঝতে পারি না কখন আসলে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া উচিত এবং শারীরিক রোগের মত মানসিক রোগকে খুব একটা গুরুত্ব দেইনা। বরং তা লুকানোর চেষ্টা করি, পাছে লোকে পাগল ভেবে ফেলে।হয়তো খুব কাছের মানুষের সাথে সমস্যাগুলো নিয়ে কথা বলি যারা হয়তো আমাদের সমস্যাগুলো উড়িয়ে দেয় কিংবা ভুল পরামর্শ দেয় যেখান থেকে মানুষের সমস্যার আরো অবনতি শুরু হয়। এজন্য আমাদের সবার জানা উচিত সঠিক কাউন্সেলিং এর মাধ্যমেই বেশিরভাগ মানসিক সমস্যার সমাধান হয়ে যায় এবং প্রয়োজনে ওষুধের মাধ্যমে পুরোপুরি আরোগ্য লাভ করা যায় তাই মানসিক সমস্যার আচরণ বা উপসর্গ দেখা গেলে একজন মনোরোগ বিশেষজ্ঞের সাথে যোগাযোগ করুন।

এম রফিকুল হক, পিএইচডি রিসার্চার
এম.ফিল, এম.এস (ক্লিনিক্যাল সাইকোলজি)
পিজিটি (আমেরিকা)
ভিজিটিং কনসালট্যান্ট, স্কয়ার হাসপাতাল
ভিজিটিং স্পেশালিষ্ট, হেলথল্যাবস লিমিটেড, মিরপুর
লিড সাইকোলজিস্ট, টিআরএইচ ডক্টরস টিম

শনি-সোম-বুধ ০৮৩০-১০৩০
সিরিয়াল এর জন্য ইনবক্স করুন
★সময় নিয়ে রোগী দেখা হয়
★ভিজিট ৬০০/-
★রিপোর্ট দেখানো ফ্রি

মিরপুর হেলথল্যাবস লিমিটেড এ সিরিয়াল পাওয়া যাচ্ছে৷ (পূর্ব শেওড়াপাড়া, মনিপুর স্কুল শেওড়াপাড়া ব্রাঞ্চ এর আগে)

We need YOU!

ঘুমের ওষুধ মানসিক সমস্যার একমাত্র সমাধান নয় ৷

সম্প্রতি ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায় বলা হয়েছে, নিয়মিত ঘুমের ওষুধ সেবনের ফলে মানুষ দ্রুত মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যায়। আমাদের অনেকেরই ভাল ঘুম না হওয়ার সমস্যা রয়েছে। রাতে স্বাভাবিক পরিমাণে ঘুমের অভাবে মানসিক সমস্যা সৃষ্টির পাশাপাশি ডায়াবেটিসের মতো অসুখও শরীরের বাসা বাঁধতে পারে।

ঘুম মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একটি সুস্থ ও পর্যাপ্ত ঘুম আপনাকে পুনরুদ্ধার করে সামগ্রিক কর্মক্ষমতা, বৃদ্ধি দেয়। কিন্তু আপনি যদি পরিপূন্ন ঘুম পাচ্ছেন অথবা মনের ব্যাধির কারণে ঘুমের সমস্যা হচ্ছে , তবে এটি মানসিক সমস্যার একটি সংকেত হতে পারে।
মনোবিজ্ঞানে ঘুমের সমস্যাগুলির নাম হলো ঘুমের সমস্যা বা ঘুমের অস্তিত্বের সমস্যা।
ঘুমের সমস্যার ফলে মানসিক ও শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে, যেমন দুর্বল মেমোরি, হতাশা, চিন্তা এবং বিচারের অক্ষমতা, স্বাস্থ্যসম্পর্কিত সমস্যা, ভয় বা আতংকিত থাকা ইত্যাদি।
বেশিরভাগ বেশীর ভাগ ক্ষেত্রেই আমরা আমাদের ঘুমিয়ে সমস্যার এড়াতে ঘুমের মেডিসিন ব্যবহার করে থাকি। ঘুমের ঔষধ একমাত্র সমাধান নয় …..
মানসিক সমস্যার সমাধানে একটি সমগ্র পদ্ধতি প্রয়োগ করা উচিত। •পরিবেশ পরিবর্তন,
•নিয়মিত শারীরিক চর্যাপদ্ধতি, •মেডিটেশন,
•ব্যায়াম,
•প্রাকৃতিক চিকিৎসা এবং
•নিজেকে ব্যস্ত রাখা এবং মনোযোগ বৃদ্ধি

এছাড়াও নিজেকে ব্যস্ত রাখা এবং মনোযোগ বৃদ্ধি কয়েকটি পদ্ধতি যেমনঃ
-পরিবেশ সজ্জা,
-ঘুমের নিয়মিত সময়সূচি,
-স্বাস্থ্যকর খাদ্য পর্যবেক্ষণ,
-মনোযোগ প্রশিক্ষণ,
-শ্বাস ব্যায়াম বা মেডিটেশন ইত্যাদি
সহায়তা করতে পারে।
মানসিক সমস্যা সমাধানে চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করা উচিত যাতে সমস্যার মূল কারণ চিকিৎসার মাধ্যমে ঠিক করা যায়। মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য একটি সম্পূর্ণ পদ্ধতিগুলি ব্যবহার করে সামগ্রিক সমাধান নিশ্চিত করা উচিত।
তাই, ঘুমের সমস্যার মানসিক সমাধানে মাত্র মেধা কল্পিত ওষুধ ব্যবহার করা যায়না। সামগ্রিক পদ্ধতি ব্যবহার করে মানসিক স্বাস্থ্য উন্নতি করা উচিত।

এম রফিকুল হক, পিএইচডি রিসার্চার
এম.ফিল, এম.এস (ক্লিনিক্যাল সাইকোলজি)
পিজিটি (আমেরিকা)
ভিজিটিং কনসালট্যান্ট, স্কয়ার হাসপাতাল
ভিজিটিং স্পেশালিষ্ট, হেলথল্যাবস লিমিটেড, মিরপুর
লিড সাইকোলজিস্ট, টিআরএইচ ডক্টরস টিম

শনি-সোম-বুধ ০৮৩০-১০৩০
সিরিয়াল এর জন্য ইনবক্স করুন
★সময় নিয়ে রোগী দেখা হয়
★ভিজিট ৬০০/-
★রিপোর্ট দেখানো ফ্রি

মিরপুর হেলথল্যাবস লিমিটেড এ সিরিয়াল পাওয়া যাচ্ছে৷ (পূর্ব শেওড়াপাড়া, মনিপুর স্কুল শেওড়াপাড়া ব্রাঞ্চ এর আগে)

এছাড়াও আমাদের গ্রুপে আমরা বিভিন্ন সাময়িক সমস্যা নিয়ে আলোচনা, মিলিটারি সাইকোলজি এবং মানসিক সমস্যা বিষয় গুলো নিয়ে আলোচনা এবং মানুষের প্রশ্নের উত্তরের জবাব দিয়ে সমস্যার সমাধান করার চেষ্টা করে থাকি এবং ভিডিও ভিডিও বার্তার মাধ্যমে সচেতন করার চেষ্টা করে থাকি।
এবং সপ্তাহে একদিন ফ্রী কাউন্সিলিং এর বিস্তারিত প্রদান করে থাকি,তাই আপডেটেড থাকতে জয়েন করে ফেলুন নিচের লিংকে দেয়া গ্রুপে ॥

ধন্যবাদ॥

https://www.facebook.com/groups/growwithtrh

𝐂𝐀𝐒𝐄 𝐒𝐓𝐔𝐃𝐘 / কেস স্টাডিঃ

পেশেন্টের সমস্যা সে লিফটে উঠতে ভয় পান, এয়ারফ্লাইট ভয় পান, বাথরুমে দরজা লাগিয়ে রাখতে ভয় পান।

পেশেন্ট এর আগে ৪-৫ জন সাইক্রিয়াটিস্ট দেখিয়েছেন যেখানে 𝐂𝐥𝐚𝐮𝐬𝐭𝐫𝐨𝐩𝐡𝐨𝐛𝐢𝐚 / 𝐏𝐚𝐧𝐢𝐜 𝐀𝐭𝐭𝐚𝐜𝐤/ 𝐀𝐧𝐱𝐢𝐞𝐭𝐲 𝐝𝐢𝐬𝐨𝐫𝐝𝐞𝐫 ধরে চিকিৎসা করেছেন কিন্তু লাভ হয়নি৷

প্রায় কয়েক বছর কাউন্সেলিং নিয়েছেন তাও কাজ হয়নি।

𝐏𝐚𝐭𝐢𝐞𝐧𝐭 𝐇𝐢𝐬𝐭𝐨𝐫𝐲 নিতে নিতে একটা জায়গায় খটকা লাগলো, তাকে আমার চেম্বারের ভেতরকার ওয়াশরুম থেকে বন্ধ করে দিলাম৷ কিন্তু এবার সে ভয় পেলোনা৷ একদম নরমাল৷

কারণ সে কনফিডেন্ট ছিলো তার কোন হার্ম হবেনা৷ তার আগের সকল ঘুমের ওষুধ / এংজাইটির ওষুধ বাদ দেওয়ালাম।

𝐂𝐁𝐓 চললো, পাশাপাশি তার রেগুলার কিছু ওষুধ৷

আমি জানিনা স্রস্টা বারবার একই কাজ ঘটান কিনা, তবে এমন আবার পেলাম৷

পেশেন্ট যখন আসে, আমি খুব অবাক হই, কারণ এই পেশেন্ট তো আমার কাছে না আসলেও পারতো।

তাই, সেই পেশেন্ট এর ভরসা রাখার জন্য যা করা লাগে, আমি ও আমার টিম সেটাই করে৷

(বাস্তব ঘটনা অবলম্বনে)৷
এছাড়াও আমাদের গ্রুপে আমরা বিভিন্ন সাময়িক সমস্যা নিয়ে আলোচনা, মিলিটারি সাইকোলজি এবং মানসিক সমস্যা বিষয় গুলো নিয়ে আলোচনা এবং মানুষের প্রশ্নের উত্তরের জবাব দিয়ে সমস্যার সমাধান করার চেষ্টা করে থাকি এবং ভিডিও ভিডিও বার্তার মাধ্যমে সচেতন করার চেষ্টা করে থাকি।
এবং সপ্তাহে একদিন ফ্রী কাউন্সিলিং এর বিস্তারিত প্রদান করে থাকি,তাই আপডেটেড থাকতে জয়েন করে ফেলুন নিচের লিংকে দেয়া গ্রুপে ॥

ধন্যবাদ॥

https://www.facebook.com/groups/growwithtrh