Atikur Rahman Atik
Nearby media companies
Mohammad Por
1207
Mohammadpur
Mohammadpur
Mohammedpur
Mohammadpur
Mohammadpur
Sadar, Dinajpur
Mohammadpur
1207
1207
1207
1207
Civil Engineer ( Blood Group B+ )
আগামীকাল নওগাঁ তে B+ রক্তের প্রয়োজন। থ্যালাসেমিয়ার কারণে প্রেগ্ন্যাসিতে হিমোগ্লোবিন কম
যোগাযোগ ঃ 01940313099
জরুরি ভিত্তিতে এক ব্যাগ রক্তের প্রয়োজন।
রক্তের গ্রুপ - B(-ve) বি নেগেটিভ।
স্থান = বাংলাদেশ থ্যালাসেমিয়া হাসপাতাল, ধানমন্ডি।
যোগাযোগ - ০১৭১৫১২৯২২৪
জরুরী ভিত্তিতে এক ব্যাগ AB+ (এবি পজেটিভ) ব্লাড লাগবে,
ঢাকায় কেউ দিতে পারলে কমেন্ট করেন অথবা পোস্ট শেয়ার করেন।
আপনার একটি শেয়ার খুজে দিতে পারি মানুষটিকে ফিরিয়ে দিতে পারে তার আপন মানুষের কাছে
গতকাল ১৭/৮/২৩ তারিখে আনুমািনক দুপুরের সময়
এই লোকটি দমদমা বোয়ালমারী, পিয়ারপুর থেকে হারিয়ে গেছে। তার ব্রেইনে একটু সমস্যা আছে। যদি কেউ এই লোকটি সন্ধান পান তাহলে নিম্নে নাম্বারে যোগাযোগ করবেন। 01945145391, 01946847922.
যেকোনো সম্পর্ক নষ্ট হওয়ার ১০টি কারণ:
১ ) মিথ্যা বলা । ( মিথ্যা বলা ধীরে ধীরে একটি সম্পর্কের বিচ্ছেদ ঘটায় । )
২ ) অতীতের ভুল বুঝাবুঝি মনে রাখা ( সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে চাইলে অতীতকে ভুলে যান )
৩) দোষারােপ করা । ( কোন বিষয়ে দোষারােপ না করে তাকে বুঝিয়ে বলুন )
৪ ) সব বিষয়ে নাক গলানাে ।
(প্রত্যেক মানুষের আলাদা আলাদা ব্যক্তিসত্তা রয়েছে। সে স্বাধীনতা চায় । )
৫ ) সময় কম দেওয়া । ( সময় না দেওয়ার ফলে , অনেক মধুর সম্পর্ক বিচ্ছেদে গড়ায় । )
৬ ) মত বিরােধ হওয়া । ( ধৈর্য সহকারে আলােচনা করে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করুন )
৭) অহংকার বা EGO । ( কখনাে নিজের যােগ্যতা বা অবস্থানের জন্য অহংকার করবেন না )
৮ ) সন্দেহ করা । ( কোন বিষয়ে সন্দেহ না করে খােলাখুলি আলোচনা করুন । )
৯) রেগে যাওয়া।
১০ ) প্রশংসা না করা ।( প্রশংসা ভালােবাসা বৃদ্ধি করে ও সম্পর্ক মজবুত করে তােলে । )
কুরআনের পাখি আল্লামা সাঈদি আর নেই!
ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রজিউন।
#মা_এখনও_অংক_বোঝেনা,
১ টা রুটি চাইলে ২ টো নিয়ে আসে।
কোথাও যাওয়ার সময় ২০ টাকা চাইলে ৫০ টাকা পকেটে ঢুকিয়ে দেয়।
মা ইংরেজিও বোঝে না,
I hate u বললে উল্টে না বুঝে ছেলেকে ভালোবেসে বুকে টেনে নেয়।
মা মিথ্যেবাদী,
না খেয়ে বলে খেয়েছি। পেটে খিদে থাকা সত্ত্বেও নিজে না খেয়ে প্রিয় খাবারটা ছেলের জন্য যত্ন করে তুলে রাখে।
মা বোকা,
সারাজীবন কলুর বলদের মতো রান্নাঘর আর আমাদের ভালোমন্দের পিছনে কাটিয়ে দেয়।
মা চোর,
বন্ধুদের সাথে পিকনিকে যাব বললে রাতেই বাবার পকেট থেকে টাকা চুরি করে আমাকে দিয়ে দেয়।
মা নির্লজ্জ,
মাকে কতবার বলি আমার জিনিষে যেন হাত না দেয়। তবুও মা নির্লজ্জের মতো আমার এলোমেলো পড়ে থাকা জিনিসগুলো নিজের হাতে গুছিয়ে রাখে।
মা বেহায়া,
আমি কথা না বললেও জোর করে এসে বেহায়ার মতো গায়ে পড়ে কথা বলে। রাতে ঘুমের ঘোরে আমাকে দরজা দিয়ে উঁকি মেরে দেখে যায়।
মায়ের কোন কমনসেন্স নেই,
আমার প্লেটে খাবার কম দেখলে কেমন জানি করে। খোকা এতো খাবার কম কেন? এই বলে প্লেটটা ভর্তি করে দেয়। এতো খাওয়ার পরেও মায়ের চোখে যেন কত দিনের না খাওয়া ছেলে।
মা কেয়ারলেস,
নিজের কোমরের ব্যথা, পিঠের ব্যথায় ধুঁকে ধুঁকে মারা গেলেও কখনো ঔষধের কথা বলে না। অথচ আমাদের একটা কাশিতে তাঁর দিনটা যেন ওলটপালট হয়ে যায় ডাক্তার, হাকিম, বৈদ্য সব এক করে বসে।
মা আনস্মার্ট,
অনেকের মায়ের মতো করে মা দামী দামী শাড়ি পড়ে না। ভ্যানিটিব্যাগ ঝুলিয়ে, স্মার্টফোন হাতে নিয়ে ঘুরতেও যায়না। সারাদিন খালি রান্নাঘর আর আমাদের ভালোমন্দের চিন্তায় পুরোনো হয়েই জীবনটা কাটিয়ে দেয়।
মা স্বার্থপর,
নিজের সন্তান ও স্বামীর জন্য মা দুনিয়ার সব কিছু ত্যাগ করতে পারে।
পৃথিবীর সবচেয়ে খারাপ বোধহয় মা। তাই বুঝি আমরা সন্তানেরা তাঁদের এত কষ্ট দিই, তবুও তাদের পরিবর্তন হয়না। প্রতিদিন এসব আচরণগুলো বারবার তারা করে। একটু বড় হয়ে গেলেই আমরা তাদের বৃদ্ধাশ্রমে বা জীবন থেকে দূরে রাখি। তবুও তারা বোকার মতো ঠাকুরের কাছে আমাদের জন্য প্রার্থনা করে।
সারাজীবনটা আমাদের খালি ভালোবাসা দিয়েই যায় বিনিময়ে দিনে একবার হলেও সন্তানের মুখে আদর করে 'মা' ডাক শুনতে চান। তাঁরা কতো নির্বোধ তাই না!?
😥☹️😔
আসুন যাদের মা বেঁচে আছেন তাদের কে সন্মান করুন নিঃস্বার্থ ভালোবাসার মূল্য দিন। যাদের মা মারা গেছেন তাদের জন্য নিয়মিত পার্থনা করুন।❤️❤️
৫০-৬০বছর ধরে যারা সংসার করেছে। তারা কিসের জালে আটকে ছিল...? মুলত তাদের প্রত্যাশা ছিল অতিসীমিত। ফেসবুক ছিল না বলে; তাদেরকে কেউ বলে নাই যে- স্ত্রীর জন্মদিনে গোলাপ না দিলে। সেই জামাই ভাল না। বছরে দুইটা টুর না দিলে, সেই জামাই এই যুগে চলে না। মাঝে মাঝে রেস্টুরেন্টে না খাওয়ালে; সেই জামাই রোমান্টিক না। তাদেরকে কেউ বলে নাই; স্বামীর সমান হতে। স্বামীকে তারা দেখত একইসাথে শ্রদ্ধা, ভয় আর ভালবাসার দৃষ্টিতে। তারা স্বামীর সহধর্মিণী হয়ে স্বামীকে রাখতো রাজার মত। নিজে হত রাণী। একান্নবর্তী পরিবারে সন্তান বেড়ে উঠতো, সবার আদরে।
অপরদিকে কালো স্ত্রী নিয়েও পুরুষরা গর্ব করতো। একজন পুরুষ একজন নারীকে নিয়েই ৫০-৬০বছর সন্তুষ্ট থাকতো। সংসার নামক পান্তাভাত খেতে খেতে কোন বিরিয়ানী তাদের হাতিছানি দিতে পারতো না।
আটকে থাকার জন্য নারীদের প্রয়োজন স্বামীর প্রতি শ্রদ্ধা, সন্তুষ্টি, ভালবাসা। পুরুষের প্রয়োজন লয়্যালিটি আর সংসারের প্রতি ডেডিকেশন।
সবকিছু জন্য ধন্যবাদ our childhood love.🥺✨
৪ মাসের বাচ্চা পেটেই মারা গেছে। রোগীর অবস্থা এতটাই ক্রিটিকাল যে জরায়ু কেটে ফেলা হইছে। শরীরের রক্ত কণিকা কমতে কমতে ১১ হাজারে নেমে এসেছে। ৬ ব্যাগ রক্ত দেয়ার পরেও রোগ ক্ষান্ত হয়নি। মরণাপন্ন অবস্থায় জীবন মৃত্যুর লড়াই করে যাচ্ছে একজন গর্ভধারিণী মা, একজন যোদ্ধা মা।
এই মূহুর্তে এই মা'কে বাচাঁনোর জন্য ২ ব্যাগ রক্ত ও ৪ ব্যাগ "বি পজিটিভ" প্লাটিলেট প্রয়োজন।
প্লীজ এগিয়ে আসুন। কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের এখনো খুলেনি তাই ডোনার পাওয়া যাচ্ছে না।
দিতে না পারলেও শেয়ার করুন। যেন বি পজিটিভ রক্তদাতারা এগিয়ে আসে।
স্থান: ইমার্জেন্সি ডিপার্টমেন্ট, ঢাকা মেডিকেল
যোগাযোগ: 01812685560 (রোগীর হাসবেন্ড)
এক বৃদ্ধ ট্রেনে উঠেছে। উপরোক্ত বগিতে
বৃদ্ধ একাই ছিলো।
হঠাৎ ১২ জন যুবক চলন্ত ট্রেনের
ঐ বগিতে উঠেই চিৎকার করে গান গাচ্ছিলো।
ছুরি দিয়ে আম কেটে কেটে খাচ্ছিলো ।
হঠাৎ একটি যুবক বলে উঠলোঃ
"চল আমরা ট্রেনের চেইনটা টেনে ট্রেনটাকে
থামিয়ে দেই।"
#২য় যুবকঃ "না দোস্ত, লেখা আছে পাঁচ
শত টাকা জরিমানা অনাথায় ছয় মাস জেল।"
#১ম যুবকঃ "আমরা একশো টাকা করে
চাঁদা তুলি। বারোশো টাকা হবে বাকী
সাত শো টাকা দিয়ে লাঞ্চ করবো।
Let's fun friends" (বারোশো টাকা
তুলে ১ম যুবকের পকেটে রাখলো)
#৩য় যুবকঃ "দোস্ত, আমরা চেইন টেনে
ঐ বুইড়াটাকে দেখিয়ে দিলে পাঁচ শো
টাকাও বাঁচলো Fun হলো। আমরা ১২
জনে সাক্ষী দিলে টিটি মেনে যাবে।"
বৃদ্ধ কাঁদতে কাঁদতে হাত জোড় করে
বললোঃ "বাবা, তোমরা আমার ছেলের
বয়সী। কেনো আমাকে বিপদের মধ্যে
ফেলবে?"
যুবকগুলো বৃদ্ধের অনুরোধ অবজ্ঞা করে
চেইনটা টান দিতেই। টিটি চলে এসে
জিজ্ঞাসা করলোঃ "কে চেইন টেনেছে?"
যুবকগুলো বৃদ্ধকে দেখিয়ে বললোঃ
"ঐ চাচা মিয়া টেনেছে।"
টিটি বৃদ্ধকে বললোঃ "অকারনে চেইন
টানলে পাঁচ শত টাকা জরিমানা অথবা
ছয় মাস জেল।"যুবকগুলো চিৎকার
করে বললোঃ "স্যার, বুইড়া অকারনেই
টেনেছে। হো হো হো হো........."
বৃদ্ধ একটু দাঁড়িয়ে বললোঃ
"টিটি সাহেব আমি বিপদে পড়েই চেইন
টেনেছি।"
টিটি বললোঃ "কি বিপদ?"
বৃদ্ধ বললোঃ "ঐ যুবকগুলো আমার
গলায় ছুরি ধরে আমার বারো শো টাকা
ছিনতাই করেছে।"
টিটি বললোঃ "কি সর্বনাশ?"
বৃদ্ধ বললোঃ "দেখুন ঐ যুবকটির পকেটে
টাকা আর ঐ ব্যাগে ছুরি।"
টিটি পুলিশ কল করে ১২জন যুবককে
গ্রেফতার করে নিয়ে যাচ্ছিলো।
তখন বৃদ্ধ তার পাকা চুল/দাড়ি দেখিয়ে
যুবকগুলোকে বললোঃ
"এইগুলো বাতাসে পাকে নাই"
[collected]
হারিকেন নিজেও ভাবেনি এই ডিজিটাল যুগে সে আবার তার ভরা যৌ!বন ফিরে পাবে!'🙂
"যারা ভেবেছিলেন বড় হয়ে গরীবদের সেবা করবেন কিন্তু বড় হয়ে দেখেন নিজেই গরীব" Can Haha This post 🙂
আকাশ যেন একটি নিখুঁত খালি ক্যানভাস যেখানে মেঘ করে আনাগোনা
রাজশাহী ❤️
ভাবতেছি আমার এসএসসি , ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং, বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং সব গুলোর সার্টিফিকেট লাইভে এসে পু*ড়ে ফেলি কেননা এদেশে মেধার মূল্যায়ন এর চেয়ে ভাইরাল ইস্যুকে বেশি গুরুত্ব দেয়া হয় 🤔
মন্তব্য :- আমি এই চাকরি দেওয়া কে সকল মেধাবী ছাত্রদের একটা অপমান করা মনে করি। কেননা একজন সুলতানার মতো প্রায় ৪ কোটি বেকার ছাত্র বাংলাদেশে আছে অর্ধ কোটি সুপারিশ প্রাপ্ত ( নন কেডার) আছেন, তারা আজ বেকার এমন শত শত সুলতানার জন্য। এই ৪ কোটি বেকার এর সকলের সার্টিফিকেট যত্ন করে রাখা আছে তারা যদি লাইভে এসে সকলে সার্টিফিকেট পুড়িয়ে ফেলে তাহলে তাদের ও কি চাকুরি দেওয়া হবে?
তাহলে আমি ও পুড়াইতে ইচ্ছুক।
সে যদি যোগ্য হইতো তাহলে কোনো না কোনো পরীক্ষা তে উর্তীর্ণ হতো।
তাহলে সর্টিফিকেট পুড়ালে যদি চাকরি হয় তাহলে নিয়োগ পরীক্ষা কেনো দরকার?
কেনো শতভাগ পাশ দেখাতে হবে?
শিক্ষিত বেকার বানানোর দরকার কেনো?
এভাবে যদি সার্টিফিকেট পুড়ালে চাকরি পাওয়া যায় তাহলে সার্টিফিকেট পুড়ানো এক সময় একটা আর্ট হয়ে যাবে। আজ সুলতানা চাকরি পেয়েছে, আগামিকাল আমি সার্টিফিকেট পুড়িয়ে ফেলব তাহলে চাকরী কি নিশ্চিত?
Atikur Rahman Atik
পৃথিবীর সব সৌন্দর্য গ্রামের মাঝে রয়েছে❤️
শুভ সকাল
আমার বিয়ে করার সেরা মুহূর্ত
জাফলং এ পর্যটকদের উপর হামলা ....
টিকেট কেনাকে কেন্দ্র করে নারী-পুরুষ পর্যটকদের উপর হামলা করেছে কাউন্টারের লোকেরা, স্বেচ্ছাসেবক লেখা পোশাক পরিহিতরা হামলা করেছে নিরীহ পর্যটকদের উপর।
বিঃদ্রঃ- এই ভিডিও টি বাংলা টাইম এন্ড টিউন এর প্রতিনিধি দেলোয়ার হোসেন ক্রেডিট, আমাদের অনুমতি ব্যাতিত যারা কপি করছেন, আপনাদের বলছি ক্রেডিট হিসেবে Bangla Time & TuneTune এর লিংক দিয়ে দিবেন যোগাযোগ- ০১৭১৭৬১৬৬৩৬
৫ মিনিটে কালার হওয়া মেহেদী গুলা ইউজ করা থেকে বিরত থাকুন 😭
এর থেকে আর সুন্দর দৃশ্য হতেই পারে না,,,
১৯৭২ সালের ২৪ এপ্রিল সোমবার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রোকেয়া হল প্রাঙ্গনে উন্মোচিত হয়েছিল পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বর্বরতার আরও একটি নিদর্শন। রোকেয়া হলের গণকবর খুঁড়ে ১৫টি মাথার খুলিসহ প্রচুর হাড় উদ্ধার করা হয়েছিল।
পাকিস্তানী নরপশুদের নৃশংস গণহত্যার শিকার শহীদদের দেহাবশেষ, পরবর্তীতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদ সংলগ্ন প্রাঙ্গনে সমাধি দেয়া হয়। এই গণকবর থেকে সেদিন একটি ঘড়ি ও কয়েকগাছি চুড়ি পাওয়া যায়। ঘড়িটি নাসিরউদ্দিন নামে এক ব্যক্তির বলে জানা যায়, তাঁর ভাই গিয়াসউদ্দিন রোকেয়া হলের কর্মচারী ছিলেন। আরেক কর্মচারী আলী আক্কাসের মেয়ে রাশিদার কিছু চুড়ি পাওয়া যায়। এখানেই নমী রায়ের (কর্মচারী) ভাইয়ের স্ত্রী'র চুড়ি পাওয়া গেছে। নমী রায় এবং তাঁর পরিবারের ৭ জন সদস্য ২৫শে মার্চ একাত্তরের কালরাতে রাতে শহীদ হন। উল্লেখ্য যে,চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারীদের কোয়ার্টারের প্রতিটি বাসায় হানা দিয়েছিল পাকিস্তানী জল্লাদ'রা।
২৫শে মার্চ একাত্তর দিবাগত রাতে, রোকেয়া হলের নিরাপত্তা কর্মী মরহুম মনির উদ্দীন সারা রাত হলের পানির ট্যাংকির নিচে আত্মগোপন করেছিলেন। পরদিন ভোরে স্বজনদের খুঁজতে বেড়িয়ে আবিস্কার করেন একমাত্র মেয়ে সুরাইয়ার কন্যা রক্তের স্রোতে বসে আছে আর আপনমনে কথা বলছে চিৎকার করছে। সে রাতে এই শিশুটি ছাড়া পরিবারের ৫ জনকে হত্যা করেছিল পাকিস্তানী হার্মাদরা।
২৫ মার্চ রাতে রোকেয়া হলে কী ঘটেছিল এ সম্পর্কে ঢাকার তৎকালীন মার্কিন কনসাল জেনারেল 'আর্চার কেন্ট ব্লাড' মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরে যে রিপোর্ট পাঠিয়েছিলেন পরবর্তীতে তা গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়। অবমুক্ত মার্কিন গোপন দলিল থেকে ৩১ মার্চ ১৯৭১ সালে পাঠানো বার্তায় উল্লেখ আছে, ' “Extent of Casualties in Dhaka",' We Would Estimate That Perhaps As Many As 4,000 to 6,000 People Thus Far Have Lost Their Lives As A Result Of Military Action.' There were students, university faculties and East Pakistan Police men killed “During The Really Hard Fighting On Night Of The 25th.”
Another telegram written on the same day started, “Disturbing Aspect Of Current Situation Is That Wanton Acts Of Violence By Military Are Continuing In Dacca.”
Referring to the account of a “Bengali Businessman Not AL [Awami League] Supporter”, the cable wrote the man had seen “Six Naked Female Bodies At Rokeya Hall, Dacca U. Feet Tight Together. Bits Of Rope Hanging From Ceiling Fans. Apparently R***d, Shot, And Hung By Heels From Fans.” (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রোকেয়া হলে ফ্যানের সিলিংয়ে ৬টি মেয়ের পা বাঁধা মৃতদেহ ঝুলিয়ে রাখা হয়। ধারণা করা হয়েছে, তাদের ধর্ষণ করার পর গুলি করে ফ্যানের সঙ্গে পা ঝুলিয়ে দেয়)
রোকেয়া হল গণহত্যার প্রত্যক্ষদর্শী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকোত্তর শেষ বর্ষের তৎকালীন ছাত্রী শ্রদ্ধেয় ফরিদা খানম সাকী।
তিনি জানিয়েছেন, "আমরা রাত ৮টার মধ্যে খাবার খেয়ে নিই। এরপর আমি ও আমার রুমমেট মমতাজ বেগম রুমে গিয়ে শুয়ে শুয়ে গল্প করি। রাত ১১টার দিকে বিদ্যুৎ চলে যায়। সাড়ে ১১টার দিকে গুলির শব্দ শুনতে পাই। দূরে কোথাও হচ্ছে ভেবে আমরা আর গা করি না। গুলির আওয়াজ আরো বেড়ে যাওয়ায় আমরা দরজা খুলে বাইরে এসে দেখি পাকি সেনারা হলের মূল ফটক ভেঙে ফেলেছে। এরপর পুরো বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা আলোয় আলোকিত হয়ে উঠে। জগন্নাথ হল, জহুরুল হক হল থেকে গুলির আওয়াজ ভেসে আসছিল। অবিরাম গুলিবর্ষণে মনে হচ্ছিল একরাতেই বিশ্ববিদ্যালয় ধ্বংস করে দেবে। প্রচণ্ড ভীত হয়ে পেছনের দরজা দিয়ে প্রভোস্ট আখতার ইমামের বাসায় যাই। অনেক অনুনয় বিনয়েও তিনি আশ্রয় দিতে অস্বীকার করলে আবাসিক শিক্ষিকা সাহেরা বেগমের বাসায় আশ্রয় পাই। পরদিন রক্ত নদী পেরিয়ে এক আত্মীয়ের বাসায় পৌঁছি"।
তৎকালীন হল প্রভোস্ট আখতার ইমাম কি লজ্জিত হয়েছিলেন এমন অমানবিক আচরণের জন্য? আমাদের জানা নেই।
৯ নভেম্বর মঙ্গলবার ১৯৭১, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন উপাচার্য, পাকিস্তানী সেবাদাস সৈয়দ সাজ্জাদ হুসেইনের ভাষায়,'কিছু সশস্ত্র দুস্কৃতিকারী রোকেয়া হল আক্রমণ করে'। এবং ৩০ জনের মতো ছাত্রীকে প্রায় দুই ঘণ্টার মতো অবরুদ্ধ করে রাখে। তারা প্রভোস্টের বাড়িও আক্রমণ করে। সেই সময়ে রোকেয়া হলের কাছেই দু'টি শক্তিশালী সেনা ঘাটি ছিলো, তাদের অজ্ঞাতসারে ছাত্রীনিবাসে দুই ঘণ্টা ধরে এই আক্রমণ চালানো একেবারেই অসম্ভব ছিলো। তাই ধরে নেয়া যায় যে, এটা তাদেরই কারো অথবা তাদের সুবিধাভোগী বিহারীদের কাজ ছিলো। যদিও, নভেম্বরের এই ঘটনার বিবরণ ও তথ্য খুবই অপ্রতুল।
স্বাধীনতার পাঁচ দশকের মাথায়, আমাদের অনেকেরই প্রচণ্ড লজ্জিত হওয়া উচিত।
আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নীরব থাকার জন্য রাষ্ট্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যাক্তিদের কিছুটা বেশী লজ্জিত ও অনুতপ্ত হওয়া উচিত।মানব ইতিহাসের অন্যতম বর্বর নৃশংস গণহত্যার বিচার না চেয়ে নির্লিপ্ত থাকার জন্য তাঁদের লজ্জিত হওয়া উচিত।
জাতিসংঘ, আন্তর্জাতিক আদালত প্রতিটি প্ল্যাটফর্মে আমাদের সোচ্চার ও উচ্চকিত দাবী করা উচিত এ গণহত্যার বিচারের। ঘাতক রাষ্ট্র পাকিস্তান ও তাদের ঘাতক অমানুষ সেনাসদস্যদের বিচারের দাবীও ফেরারি।
অর্ধশত বছর আগে মাটি খুঁড়ে তুলে আনা ১৫ টি করোটি আর অগণিত হাড় যেন আমাদের সবার দিকে তাকিয়ে বলছে, 'তোমরা কি বিব্রত হবে?'
🔴🖐👉২৪ এপ্রিল ১৯৭২, রোকেয়া হলের গণকবর খোঁড়ার মুহূর্তে ছবিটি তুলেছেন কিংবদন্তী আলোকচিত্রী শ্রদ্ধেয় জালালুদ্দিন হায়দার।
রাসুল (ﷺ) এর প্রিয় কন্যা বেহেস্তী নারীদের সরদার ফাতেমাতুয যোহরা (রাঃ) এর পবিত্র কামিজ মোবারক ও চাদর এবং হোসাইন (রাঃ) এর জুব্বা মোবারক।🥰
ভিডিও, শহিদ আল্লামা নুরুল ইসলাম ফারুকী (রাঃ) 🥰
আহা শৈশব ❤️❤️
বন্ধুকে ইফতারের দাওয়াত দিয়ে ডেকে নিয়ে গিয়ে মারধর করে ১০লক্ষ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে,
Israeli soldiers aggressively pushing elderly worshippers at one of the gates of Al-Aqsa mosque.
পহেলা বৈশাখ মানে, পান্তা পিনিক🥴
যেভাবে ধরা খেলেন তরমুজ বিক্রেতা।
দেখুন প্রাইভেট কার কেটে দুই ভাগ করে ফেললো অতপর যা ঘটলো / interesting facts
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
Mohammadpur
Dhaka
1207
Ground Floor, House # 302 Road # 4, Baridhara DOHS
Dhaka, 1212
Complete web solutions including domain, hosting, design, development & digital asset management.
Dhanmondi
Dhaka
HI, I am Lihan. like to make friends...love to traval and ride motorcycle also make moto vlog....
All The Funny Turn
Dhaka
This is all about fun. We are gathering all the funny moments of life....
Cricket@BD24/7
Dhaka
This page was created long ago for no reason & its still looking for its Path ? Let's give it one :)
Haragach, Rangpur. Bangladesh
Dhaka
ব্যার্থতা একটা পরিক্ষা মাত্র। শক্তি রেখে যারা চলে, তারা কখনো হারে না। আল্লাহ ভরসা❤️
Dhaka
"দুনিয়াতে আপনি আল্লাহকে খুশি করতে এসেছেন মানুষকে নয়।" ~ ড. বিলাল ফিলিপ্স হাফিজাহুল্লাহ