ZS Vinegar

এভাবে ও ভিনেগার খাওয়া যায়

চলুন আজ অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার এর ৫ টি বিশেষ উপকারিতা জেনে নিই।

০১. প্রথমত অ্যাপেল সাইডার ভিনেগারে থাকে ৫-৬% এসিড যা শরীরের জন্য উপকারী এবং এটিতে বিদ্যমান থাকে এন্টি-অক্সিডেন্ট ও খনিজ লবণ।

০২. এটি ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়াকে ধ্বংস করতে সহায়তা করে। ফলে এটি ব্যাকটেরিয়া প্রতিষেধক হিসেবেও ব্যবহার করা হয়। শুধু তাই নয় খাবার সংরক্ষণ করতেও এটি বেশ কাজে আসে।

০৩. এটি ডায়াবেটিস রোগ নিয়ন্ত্রনে রাখতেও ভূমিকা রাখে।

০৪. অতিরিক্ত মেদ/ওজন কম করতে অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার অনন্য সমাধান।

০৫. অ্যাপেল সাইডার ভিনেগারে রয়েছে ক্যান্সারের মতো ভয়াবহ রোগেরর প্রতিরোধী গুণ! এসব উপকারিতার বাহিরেও এটির দ্বারা রূপচর্চা সহ নানা কাজ করা যায়।

সকালে খালি পেটে এই চমৎকার পানীয়টি আপনার হজম ক্ষমতাকে উন্নত করে, খাদ্য হতে প্রয়োজনীয় পুষ্টি আহরণে দেহকে সহায়তা করে।

এই পানীয়টি বাড়ায় মেটাবলিজম ক্ষমতা। এই মেটাবোলিজম রেট কমের কারণেই কিন্তু পরিমাণে খুব খেয়েও কারো কারো ওজন ভীষণ বাড়তে থাকতে। মেটাবোলিজম বাড়লে আপনি যা খাবেন সেটা হজম হয়ে যাবে, শরীরের জমবে না।

শুধু ওজন কমানোই নয়, মিষ্টি খাবারের প্রতি আসক্তি দূর করে এই দারুণ চমৎকার পানীয়টি। এবং সকালে এই পানীয় দিয়ে দিন শুরু করলে বাকি দিন অতিরিক্ত খেয়ে ফেলার প্রবণতাও রোধ করা যায়।

লেবু একটি ন্যাচারাল অ্যান্টিঅক্সিডেনট, এর আছে অ্যান্টি ভাইরাল ও অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল গুণাবলী। প্রচুর ভিটামিন সি, বায়ো ফ্ল্যাভনয়েড, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম সহ নানান রকমের ভিটামিন ও মিনারেল দিয়ে পরিপূর্ণ এই লেবু। যা কেবল ওজন কমাতেই সহায়তা করে না, বরং আপনার দেহের আরও অসংখ্য উপকার করে থাকে।

অন্যদিকে আপেল সাইডার ভিনেগারেরও আছে অ্যান্টি ভাইরাল ও অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল গুণাবলী। শুধু তাই নয়, বহু বছর যাবত এটা ব্যবহৃত হয়ে আসছে নানান রকমের ঘরোয়া চিকিৎসায়। শরীরে ব্লাড সার্কুলেশন ভালো রাখে, উচ্চ রক্তচাপ ও কোলেসটোরল নিয়ন্ত্রনে

গন্তব্য মিরপুর আলহামদুলিল্লাহ

হোমমেড অ্যাপেল সিডার ভিনেগার এবং পিং সল্ট
ডেলিভারি ডান উদ্দেশ্য বগুড়া

বাড়তি ওজন ও ভুরি কমাবে এই ভিনেগার।
🍏সকালে খালি পেটে এই চমৎকার পানীয়টি আপনার হজম ক্ষমতাকে উন্নত করে, খাদ্য হতে প্রয়োজনীয় পুষ্টি আহরণে দেহকে সহায়তা করে। এই পানীয়টি বাড়ায় মেটাবলিজম ক্ষমতা। এই মেটাবোলিজম রেট কমের কারণেই কিন্তু পরিমাণে খুব খেয়েও কারো কারো ওজন ভীষণ বাড়তে থাকতে। মেটাবোলিজম বাড়লে আপনি যা খাবেন সেটা হজম হয়ে যাবে, শরীরের জমবে না। শুধু ওজন কমানোই নয়, মিষ্টি খাবারের প্রতি আসক্তি দূর করে এই দারুণ চমৎকার পানীয়টি। শরীরে ব্লাড সার্কুলেশন ভালো রাখে, উচ্চ রক্তচাপ ও কোলেসটোরল নিয়ন্ত্রনে রাখে।