AIMS Healthcare

https://www.bbc.com/bengali/articles/c6pxy0r3y91o

মেডিক্যাল ভিসা: পশ্চিমবঙ্গের নতুন ব্যবস্থা, চার দিনেই ভিসা পাবেন বাংলাদেশীরা? - BBC News বাংলা বাংলাদেশ থেকে পশ্চিমবঙ্গে চিকিৎসা করানোর জন্য যারা মেডিক্যাল ভিসার আবেদন করবেন, তাদের ভিসা প্রদানের ব্যবস্থায়...

সিএমসিতে কেন যাবেন না?

১. অনেক ডাক্টারের বয়স হয়ে গিয়েছে। তারা আগের মত রোগীর প্রতি ফোকাস দিতে পারে না। মাঝে মাঝে খেই হারিয়ে ফেলে বা একটা বাক্য শুনিয়ে দেবে আপনার আর উত্তর করার শক্তি থাকবে না।

২. হসপিটালটি এক সময় চ্যারিটিতে চলত কিন্তু দাতাদের সংখ্যা কমে যাওয়া, হসপিটালের ব্যায় বৃদ্ধি, মিশনের ব্যয় মেটানোর জন্য কয়েক ধাপে তারা ব্যায় বাড়িয়ে দিয়েছে যা আর কম খরচে চিকিৎসা এই কথাটির সাথে খাটে না। এছাড়া ভবিষ্যত ব্যয়ের কথা চিন্তা করেও বিভিন্ন খাতে টাকার পরিমাণ বাড়িয়ে দিয়েছে যা রোগীদের পকেট থেকেই যায়।

৩. সিএমসি তাদের সক্ষমতার চেয়ে প্রচুর রোগীকে সেবা দেওয়ার চেষ্টা করে। এতে কিছু রোগীর ক্ষতি হয়। তারা ডাক্টারের কাছ থেকে সঠিক দিক নির্দেশনা ও সেবা পায় না।

৪. রোগীদের হাতে কোন রিপোর্ট দেওয়া হয় না। এছাড়া ডাক্টারের এপয়েন্টমেন্ট দিনও সার্ভারে রিপোর্ট আসে না। তাই তিন থেকে এক সপ্তাহ বাড়তি অপেক্ষা করতে হয় রোগীদের।

৫. রিপোর্ট নিতেও টাকা পরিশোধ করতে হয়। এক পেইজের একটা রিপোর্টের জন্যও ৭০-১৭৫ বা তারও বেশি টাকা দিতে হয়।

৬. গার্ডের স্টাপদের ব্যবহার কিছুটা ভালো হলেও যেসব কর্মচারি চেয়ার টেবিলে বসে কাজ করে তাদের ব্যবহার জঘন্য।

৭. অনেকক্ষেত্রে আপনার ইমারজেন্সি কোন সুবিধা স্টাপদের কাছে পাওয়া যায় না।

৮. সিএমসির ভিতরে দালালদের একটা সিন্ডিকেট আছে যার জন্য স্বাভাবিকভাবে আপনি তিন মাসের ভিতর কোন ডেট নাও পেতে পারেন।

৯. আপনি কাষ্টমার কেয়ারে ফোন দিলে সরি আর আপনাকে এমন কিছু করতে বলবে যে পরিবেশ পরিস্থিতে আপনি করতে পারবেন না। যেমন ধরুন ডাক্টারের কাছে আবার যেতে বলবে কিন্তু গার্ড ও স্টাপরা আপনাকে এপয়েন্টমেন্ট ছাড়া যেতেই দিবে না।

১০. এত বাংলাদেশী পেশেন্ট যায় তারা কোন বাঙ্গালী লোক রাখতে চায় না বা বাংলা শিখতেও চায় না।

১১. আপনি মেডিসিন বা চিকিৎসা নিয়ে আসার পর মেইল করলে আপনাকে জোড়াতালি দিয়ে একটা উত্তর লিখে পাঠিয়ে দিবে যেটি ডাক্টার রিপ্লাই করে না। মেইলে বা চ্যাটে আপনার কাঙ্খিত উত্তর আপনি কখনোই শুনবেন না।

১২. সিএমসিতে আমরা টাকা দিয়ে পরামর্শ কিনি কিন্তু টাকা ব্যতিত আপনাকে তেমন পাত্তাই দিবে না।

ভেলুরে সব হসপিটালের চিত্র একই রকম। তামিলরা বাঙ্গালীদের কোন দাম দেয় না। স্থানীয় দোকানীরা সুযোগ পেলে ডাকাতি করে। আপনি ভুক্তভোগী হবেন পুলিশের কাছে যাওয়া ছাড়া আপনি ঐ এলাকাতে কোন পুলিশ পাবেন না। সমস্যায় পড়লে কলকাতার বাঙ্গালীরাও আপনাকে নূন্যতম সাহায্য করবে না।
( অভিজ্ঞতালব্ধ বিবৃতি )
সংগৃহীত

Free OPD Camp in Chattragram

knee joint রিপ্লেসমেন্ট (হাঁটু বদলানো) একটি অপারেশন, যার সাহায্যে হাঁটুর অকেঁজো অংশ বদলে দেওয়া হয়। এই অপারেশনের সাহায্যে হাঁটুর ব্যাথা সারানো যায় । এছাড়া, চলাফেরা ও কাজ করার ক্ষমতা বাড়ানোর জন্যও এই অপারেশন করা হয় ।

টোটাল হাঁটু প্রতিস্থাপনের পরে যত্ন কিভাবে নেবেন? (How to take care after Knee Replacement Surgery in Bengali)
টোটাল হাঁটুর প্রতিস্থাপনের পরে, রোগীকে পুনরুদ্ধার ঘরে স্থানান্তরিত করা হয়, যেখানে তার খণ্ডগুলি ডাক্তারের তদারকি করা হয়। এছাড়াও, একই দিন শারীরিক থেরাপি শুরু করা যেতে পারে। রোগীকে প্রায় 3-5 দিনের জন্য হাসপাতালে থাকতে হতে পারে। কিছু দিন পরে, রোগীকে বাড়িতে যেতে দেওয়া হয়।
রোগীর প্রাথমিকভাবে ওয়াকার বা ক্রাচ বা একটি লাঠি লাগবে।
রোগীর ঘরে ফিরে অনুশীলন / শারীরিক থেরাপি চালিয়ে যেতে হবে।
উঠতে বা বসতে কিছুটা অসুবিধা হতে পারে তবে রোগীকে হাঁটু নাড়তে পরামর্শ দেওয়া হয়।
রোগীকে অবশ্যই সার্জনের প্রদত্ত নির্দেশাবলী অনুসরণ করতে হবে এবং কোনও জটিলতার ক্ষেত্রে তার সার্জনের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।
একজন ফিজিওথেরাপিস্ট রোগীকে নিযুক্ত করা হবে যারা পুনর্বাসনকে গাইড করবেন এবং হাঁটুর সম্পূর্ণ কার্যকারিতা অর্জনে সহায়তা করবেন।

সংগৃহীত

হাটু ব্যাথার কারন:

হাঁটুব্যথার অনেক কারণ রয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম বয়সজনিত অস্থিসন্ধির ক্ষয় বা অস্টিওআর্থ্রাইটিস। এ ছাড়া হাঁটুর লিগামেন্টে আঘাত পাওয়া, অস্থিসন্ধির মাঝে দূরত্ব কমে যাওয়া, অতিরিক্ত শারীরিক ওজন, বাতসহ নানা রোগে আক্রান্ত হওয়ার ফলে হাঁটুতে ব্যথা হতে পারে। সাধারণত পুরুষের তুলনায় নারীদের হাঁটুব্যথায় ভোগার হার বেশি।

উপসর্গ:
হাঁটুব্যথার পাশাপাশি রোগীর হাঁটু ফুলে যাওয়া, হাঁটুর সন্ধি শক্ত হয়ে যাওয়া, হাঁটু লাল বর্ণ ধারণ করা, হাঁটুতে গরম অনুভব করা—এসব উপসর্গ দেখা দিতে পারে। এ সময় হাঁটাচলা বা দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকতে সমস্যা হয়। চলাফেরার সময় হাঁটু ভাঁজ করলে শব্দ হতে পারে; ব্যথা অনুভূত হতে পারে। হাঁটুর শক্তি কমে যায়। ফলে সিঁড়ি দিয়ে ওঠানামা করতে গিয়ে প্রচণ্ড ব্যথা হতে পারে।

চিকিৎসা পদ্ধতি:
● হাঁটুব্যথায় বরফ কিংবা গরম পানির সেঁক আরাম দিতে পারে। তবে কখন ও কোন প্রক্রিয়ায় সেঁক দেবেন, সেটার জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

● আঘাতের কারণে হাঁটুতে ব্যথা হয়, তবে প্রাথমিক পর্যায়ে বরফ কিংবা ঠান্ডা সেঁক আরাম দিতে পারে। তবে দীর্ঘমেয়াদি ব্যথা বা আর্থ্রাইটিসজনিত ব্যথায় গরম পানির সেঁক সবচেয়ে কার্যকর। হাঁটুব্যথার রোগীরা চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে ব্যথানাশক ওষুধ খেতে পারেন। ফিজিওথেরাপিস্টের পরামর্শ অনুযায়ী নিয়মিত ব্যায়াম করলে হাঁটুব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া সহজ হয়।

● হাড়ের ক্ষয়জনিত কারণে হাঁটুতে ব্যথা হলে অনেক সময় অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন হতে পারে। অনেক সময় রোগীর অস্থিসন্ধিতে ইনজেকশন দেওয়া হয়। আবার অনেক সময় শেষ চিকিৎসা হিসেবে হাঁটু প্রতিস্থাপন করা দরকার হয়। তবে ওজন কমানো ও দৈনন্দিন জীবনধারায় পরিবর্তন না আনতে পারলে হাঁটুব্যথা থেকে দ্রুত মুক্তি পাওয়া কঠিন।

তবে সব চিকিৎসার ই সাইড ইফেক্ট আছে একমাত্র ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা ছাড়া। তায় নিয়মিত থেরাপি বা ব্যায়াম করুন সুস্থ থাকুন।
সংগৃহীত

" Diwali Greetings From Our Family To Yours, May this Diwali fill your life with happiness. "

Free OPD Camp