Dr. Shahidul Islam
নবজাতক, শিশু ও কিশোর রোগে অভিজ্ঞ।
১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে ফ্রি স্বাস্হ্য সেবা।
I've just reached 800 followers! Thank you for continuing support. I could never have made it without each one of you. 🙏🤗🎉
Big shout out to my newest top fans! 💎 Hosneara Khatun
আসসালামু আলাইকুম।
আমরা আপনার কথাগুলো শুনেছি। যেহেতু মামনির জন্মের সময় একটু জটিলতা হয়েছে ওর ওজন একটু কম ছিল এটা কিন্তু তেমন গুরুতর সমস্যা না যেহেতু এখন মামনি ভালো আছে। এটা আপনি নিজেও ভালো বুঝবেন।কিন্তু বিষয়টা হচ্ছে ওর উইনিংটা রাইট টাইমে হয়নি আবার মামনি পুরোপুরি ব্রেস্টফিড করে নাই ফর্মুলা খেয়েছে।মামনি এমনিতেও সামান্য দূর্বল ছিল আর এই দুইটা মিলে বেশি ডায়রিয়া ও ঠান্ডা কাশি সমস্যায় ভুগেছে।যার জন্য ওর ওজন টা একটু কম রয়েছে। তবে এটা কাটিয়ে উঠা সম্ভব সামনাসামনি দেখতে পারলে ভালো হত কিছু পরীক্ষা নিরীক্ষার প্রয়োজন ইনফেকশন, হেলমিনথিয়াসিস, এনিমিয়া বাদ দেওয়ার জন্য। এই সমস্যা গুলো থাকলে ঠিক করতে হবে।এগুলো ইনশা আল্লাহ্ আপনি ঠিক করে নিতে পারবেন।ওর রুচি বাড়ানোর জন্য ঘরে তৈরী টকদই, আমলকী র রস দেওয়া যেতে পারে কিছু মেডিসিন যেমন জিংক, প্রোবায়োটিকস্, ভিটামিন সি সিরাপ দিতে পারেন রক্ত অল্পতা থাকলে সেই ওষুধ দিতে হবে (ওষুধ এর অপব্যবহার রোধে পাবলিকলি ওষুধের নাম বলা হয় না)।
আরো কিছু পরামর্শ যা আমরা চেম্বারে রোগীদের দিয়ে থাকি আপনাকে ইনবক্সে জানিয়ে দেওয়া হবে ইনশাআল্লাহ্। আপনি মামনিকে নিয়ে প্যানিক হবেন না ঠান্ডা মাথায় ধৈর্য ধরে আস্তে আস্তে এগোবেন। মামনির ডেভেলপমেন্ট ঠিক আছে আলহামদুলিল্লাহ্। আপনি গ্রোথ নিয়ে প্যানিক হবেন না এই বয়সে ডেভেলপমেন্ট টাই আসল গ্রোথ এর চেয়ে। ঠিকঠাক পুষ্টি পেলে গ্রোথ ঠিক হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ্। বারবার জোড় যুলুম করে খাওয়াবেন না। ওর পছন্দের খাওয়ার তৈরী করে দেন।কিছুদিন আগে ওর জ্বর হয়েছিল অসুস্থ হওয়ার পর বাচ্চারা খাবে না এটা স্বভাবিক।বড়রাও খেতে পারে না। ওর সামনে বেশি বেশি পানি খাবেন।মজা করে খাবেন। খাবেন আর মুখে ঢকঢক বলবেন বিভিন্ন মুখভঙ্গি করবেন যেন মামনির হাসি পায়। আস্তে আস্তে মামনি আকৃষ্ট হবে পানি খেতে। খাবার ওর হাতে দিবেন খেতে সাথে আপনি ও খাবেন। নরম ফল বিভিন্ন আকৃতিতে কেটে দিবেন। মোবাইল পুরোপুরি বন্ধ। বাইরের খাওয়ার বন্ধ।খেলারছলে খাবে। পানি না ফুটিয়ে ইলেকট্রিক ফিল্টারে পরিশুদ্ধ করে দিবেন( সবার জন্য না ফুটানো পানি সবচেয়ে বেশি নিরাপদ)। আর প্রেসক্রিপশনে দেওয়া ওষুধ গুলো দিবেন।মামনির দাঁত উঠতেছে দাঁত এ ব্যাথা হলেও খেতে চাইবেনা এটি মাথায় রাখবেন তবে সেটি বেশিদিন না। ওকে পর্যাপ্ত সময় দিবেন। ঠান্ডা বা পেট এ সমস্যা যেন না হয় এই ব্যাপার এ কড়া হবেন।ক্ষুধা লাগার সময় দিবেন। খাওয়ানো আগে এটা ওটা হালকা খাইয়ে ক্ষুধা নষ্ট করবেন না। ধৈর্য ধরে আস্তে আস্তে এগোবেন। এরপরেও রুচি না আসলে আমাদের জানাবেন।
ধন্যবাদ।
আসসালামু আলাইকুম। Tohfa Bashar
আমি সবসময় বলে এসেছি বাচ্চার ০৬ মাসে ওজন হবে বাচ্চার জন্মের সময়ের ওজনের দ্বিগুণ। আপনি আমাদের কে আপনার বাচ্চার জন্মের সময়ের ওজন জানিয়েছেন। আপনার বাবুর ওজন ঠিক আছে মাশাআল্লাহ্।
বাড়তি খাবার শুরুর দিকে আপনি ভাতের মাড়, ভাত চটকে, ওটস, বিভিন্ন ফলের পিউরি মানে ফল সিদ্ধ করে চটকে দিতে পারেন যেমন পেয়ারা, কলা,আপেল ( লবন পানিতে ভিজিয়ে রাখবেন আগে থেকেবা খোসা ছুলে দিবেন)ইত্যাদি। এত ছোট বাবু কে আম টা এবার দিবেন না পেট খারাপ হতে পারে অল্প খাইয়ে দেখবেন যে ওর সহ্য হয় কিনা। সবার সব খাওয়ার সহ্য হবেনা আবার অনেকে অনেক কিছু খেতে পারবে। নিজের বাচ্চাকে অন্য বাচ্চার সাথে তুলনা করবেন না। মনে রাখবেন প্রতিটি শিশুই আলাদা। আমরা সবাই একেক রকম কেউ এক রকম নই। প্রতিটি খাবার দিয়ে চেক করবেন যে বাবুর পেট এ সহ্য হচ্ছে কিনা বা এলার্জির সমস্যা হচ্ছে কিনা। একটি নতুন খাওয়ার দিবেন দিয়ে ৩ দিন পর্যন্ত দেখবেন কোনো এলার্জির সমস্যা হয় কিনা কিন্তু এর মধ্যে আপনি অন্য নতুন খাবার খাইয়ে দিলে বুঝতে পারবেন না যে কোন খাবার টা থেকে সমস্যা হলো কোন খাওয়ার টি বন্ধ করলে সমাধান হবে। এভাবে ধীরে ধীরে এগোবেন ৭ মাস থেকে আস্তে আস্তে মাছ, মুরগী এগুলোতে যাবেন। ডিমে অনেক বাচ্চার সমস্যা হয় ডিম ভালো মতন সিদ্ধ করে যেন একটুও কাঁচা না থাকে। ৭ মাস থেকে সামান্য পানিতে কুসুম মিলিয়ে অল্প দিয়ে দেখবেন সহ্য হয় কিনা পেট এ। সহ্য না হলে বাদ আরোও সময় পরে আরেকটু বড় হলে চেষ্টা করবেন।সাদা অংশ ১ বছর পর থেকে। বাচ্চার খাওয়ার এ কোনো লবণ চিনি মেশানো যাবেনা। খাবার মিষ্টি করতে চাইলে খেজুর দিতে পারেন। খাবার পেস্ট এর মত নরম করবেন যেন ওর গলায় আটকে না যায় অনেক ছোট বাবু। ৮ মাস থেকে আস্তে আস্তে শক্তের দিকে যাবেন। গরুর দুধ ২ বছর পর থেকে।নিয়মিত অল্প অল্প করে পানি খাওয়া র অভ্যাস করবেন। কোনো ধরনের বাইরের খাওয়ার দিবেন না।আরও প্রশ্ন থাকলে কমেন্টে জানাবেন।
ধন্যবাদ।
সহসা রাতের বেলা ডিউটি তে আসি
রোগীর অপেক্ষায় করি ডাক্তারি
Emergency phone পকেটেতে ভরি
রোগীর অপেক্ষায় অবিরত আমি
সাহসী যুবক এক দৌড়েতে আসে
টানাটানি করে বলে, যেতে হয় সাথে।
এমা নেই নেইকো তো এমন নিয়ম
কি হয়েছে বাপু, বল দেখি সব
শুনে হেসে হেসে কহে ;আমি সব জানি
টাকায় পারেনা হেন কাজ আছে নাকি
কত চাই বলে ফেল ভাঙুড়ার আামি
ঢের দেখেছি আমি, সব জানি সব জানি
মেজাজ গোপন করি কহিলাম তাকে
আমায় এসব বলে হওয়ার নহে
এই জায়গা ছাড়ি নড়িব না চুল রোগীরে লইয়া আস
আমি নই ভুল।
ডর ভয় মনে রেখে হাফ ছেড়ে বেঁচে
লোকালের টেনশনে ঘাম গেল ছুটে।
যাক তবে শান্তিতে শুয়ে পড়ি বটে
নতুবা প্রেশার টা চড়িবে ত ঘটে।
কিঞ্চিত সময়ে ঝিমুনিটা আসে
emergency call মোবাইল এ বাজে
রাত বাজে ১ টা কোন রোগী আসে
সুইসাইড কেস
ব্লেডে হাত কাটে
কেন কি হইয়াছে কৌতুহল জাগে
মা কেঁদে কেটে কহে
বিয়ে ভেঙে গেছে
প্রিয় সখীর বাবা রাজি নয় সে যে
সমুদ্র সম ব্যাথা সহিতে না পারে
সান্ত্বনা ছাড়িলাম এক নিঃস্বাসে
কাঁচা ঘুম ভেঙে গেছে তাতে আর কি বে।
বুঝিয়ে আবার সেই নিরালায় বসি
রোগীর অপেক্ষায় আমি মালা জপি
এরূপে কেটে গেল রাত্রি দ্বিপ্রহর
এবারে ঝিমুনি টা আসিতেছে প্রখর
ক্রিং ক্রিং টেলিফোন emergency call
ডাক আসিলে ভাবি তবে কি আরেকজন
রোগীদের রোগ লয়ে ভাবি মনে মনে
অসমাপ্ত রোগীর ব্যাস্ততায় আর লিখার সময় পাই নাই🤣
কবি মণ😅
আপনার মণে জাগা সকল প্রশ্নের উত্তর জানতে আমাদের কমেন্টে জানান। লাইক & শেয়ার দিয়ে পাশে থাকবেন।
ধন্যবাদ।
আসসালামুআলাইকুৃম
আমাদের সমাজে একটা ধারনা যে মায়ের ঠাণ্ডা,কাশি হলে বাবুকে বুকের দুধ খাওয়ানো যাবে না।তাদের ধারনা বুকের দুধের মাধ্যমে বাবুর ঠাণ্ডা কাশি হবে।এটা একদম ই ভুল ধারনা।মায়ের বুকের দুধ খাওয়ানোর সাথে বাবুর ঠাণ্ডা কাশির কোনো সম্পর্ক নেই।এইজন্য মাকে কিছু সাধারণ নিয়ম মেনে চললেই হবে। ☺️
ধন্যবাদ।
Please help us to get more stars✨👑 please Like & share our post.
Thank you all in advance. ❤️
সচেতনতাই আনতে পারে সমাধান।
শিশুর রক্ত অল্পতার একটি কারণ হতে পারে কৃমির সংক্রমণ।
শিশু কিছু খেতে চায় না, শিশুর মেজাজ খিটমিটে হয়ে যাওয়া, অতিরিক্ত জেদ দেখানো, সারাক্ষণ খ্যানখ্যান করা, পেট এ ফোলা ভাব,খাওয়ার ব্যাতীত অন্যান্য বস্তু খেতে উদ্যত হওয়া( যদিও বা দাঁত উঠার পূর্বে এমন হতে পারে) এসকল লক্ষন যদি আপনার শিশুর মধ্যে থাকে তাহলে নিকটস্থ চিকিৎসক এর মাধ্যমে জেনে নিন আপনার শিশুর রক্ত অল্পতা আছে কিনা?
জনসচেতনতা মূলক পোস্ট সবার মাঝে ছড়িয়ে দিতে সবাইকে উপকৃত করতে পোস্টটি বেশি বেশি শেয়ার করুন।
ধন্যবাদ।
Big shout out to my newest top fans! 💎 Mozakkir Hossain
I've just reached 700 followers! Thank you for continuing support. I could never have made it without each one of you. 🙏🤗🎉
আসসালামু আলাইকুম।
কেমন আছেন সবাই?
এই সময়ে শিশুদের একটি রোগ খুব ছড়িয়ে পড়েছে সেটা হচ্ছে মামপস্। আমি সহজ ভাষায় লিখতে চেষ্টা করেছি সবার বুঝার সুবিধার্থে। এই রোগে আক্রান্ত রোগী গাল ফোলা, গালে ব্যাথা ও জ্বর নিয়ে আসে। রোগী কিছু খেতে পারে না । প্রচন্ড রকেরম ছোঁয়াচে এই রোগ। স্কুল পড়ুয়া বাচ্চা ৫-১০ বছর বয়সীদের বেশি হয়। সাধারণ প্যারাসিটামলেই ব্যাথা ও জ্বর ভালো হয় এন্টিবায়োটিক প্রয়োজন নেই। গালে গরম সেঁক ও গরম পানিতে গড়গড়া করলে উপকার পাওয়া যায়। রোগীকে খাওয়াতে খাওয়ার নরম করে রান্না করতে হবে ও স্যুপ জাতীয় খাদ্য দেওয়া যেতে পারে। পুরোপুরি ভালো হতে ৭-৮ দিন সময় লাগে। সংক্রমণ শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে ছড়িয়ে পড়লে জটিলতা সৃষ্টি করতে পারে।
রোগীকে পুরোপুরি সুস্থ হওয়ার আগ পর্যন্ত অবশ্যই অন্যদের থেকে আলাদা রাখতে হবে নতুবা রোগ সবার মাঝে ছড়িয়ে পড়তে পারে।*
জনসচেতনতা মূলক লেখনী সবার মাঝে ছড়িয়ে দিতে বেশি বেশি শেয়ার করবেন সবাই।
ধন্যবাদ।
ছবি : রোগীর অনুমতি নিয়ে তোলা।
ভ্রমণ পিয়াসী মন....❤️
Eid Mubarak.
Helal Uddin বাচ্চার ৬ মাসের পর থেকেই আস্তে আস্তে মায়ের দুধ কমিয়ে দিতে হবে রাতে ঘুমের ঘোরে দুধ খাওয়ানো অভ্যাস পরিবর্তন করতে হবে।অধিক ক্যালরি যুক্ত স্বাস্থ্য কর খাওয়ার দিতে হবে। যেমন- ডিম, মাছ,মাংস, ওটস্, টকদই,ভাত বা রুটি, সবজি ওজন বাড়ানোর জন্য ঘি দেওয়া যেতে পারে। বাইরের কোনো খাওয়ার দেওয়া যাবেনা। ১ বছর পর্যন্ত বাচ্চার খাওয়ার এ লবণ চিনি মেশানো যাবে না। বাচ্চার খাওয়ার ধীরে ধীরে শক্তের দিকে যেতে হবে। বাচ্চাকে প্রচুর খেলাধুলার ব্যাবস্থা করতে হবে তাহলে ওর ক্ষুধা পাবে।সারাদিন ওকে খাওয়ার সাধাসাধি করা যাবে না ক্ষুধা লাগলে খাওয়ার দিতে হবে। একবার খাওয়ার অন্তত ৩ ঘন্টা পর খাওয়ার দিতে হবে। মেইন মিলের আগে বেবি কে বুকের দুধ খাইয়ে দিবেন না এতে ওর ক্ষুধা নষ্ট হবে।
নদীর টানে যাই রে ভেসে ভেসে,,,,,
আলহামদুলিল্লাহ্। আজকে আমাদের গ্রুপ এর ২০০ মেম্বার পূর্ণ হল।❤️
আসসালামু আলাইকুম।
বাচ্চার ডায়পার জনিত ঠান্ডা ও প্রসাবে ইনফেকশন এড়াতে শুধু মানসম্মত ডায়পার পড়ালেই হবেনা তা পড়াতে হবে সঠিক নিয়ম মেনে । ও সঠিক পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে।তবেই বাচ্চা সুস্থ থাকবে ভাল থাকবে।অনেক বাবা মা আছেন যারা বাচ্চাকে নিয়ে অনেক সচেতন ও চিন্তাশীল। আমার কাছে এসে বলেন অনেকে স্যার বাচ্চাকে তো ডায়পার দেই রাতে অনেক দামী ডায়পার তাও ঠান্ডা লেগে যাচ্ছে সকালে নাকটা ঘড় ঘড় করছে।আবার অনেকে র্যাশ এর কথা বলেন।তাদেরকে আমরা সঠিক নিয়মে ডায়পার পড়াতে বলি।
সকলে ভাল থাকবেন।
ধন্যবাদ।
আমার অধিকাংশ রোগীর মায়েদের প্রশ্ন বাবুকে কি খাওয়াবো ওজন কম কিছুই খায় না
ভিটামিন ডি এর ঘাটতি পূরণে আপনার শিশুকে প্রতিদিন রোদে ঘোরাফেরা করার সুযোগ করে দিবেন।সপ্তাহে অন্তত ৩ দিন সকাল ১০ টা থেকে দুপুর ৩ টা পর্যন্ত ১৫-২০মিনিট রোদে থাকলে ভিটামিন ডি এর ঘাটতি পূরণ সম্ভব।
সময় খুব দ্রুত চলে যায়।
আকাশে চাঁদের নিচ তাকিয়ে দেখুন।চাঁদ আর শুক্র গ্রহ কাছাকাছি
এই রমজান এ আপনার শিশুর ডেইলি রুটিন এ কি পরিবর্তন আনছেন?
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Telephone
Website
Address
Pabna
6620
Opening Hours
Monday | 18:30 - 21:00 |
Tuesday | 18:30 - 21:00 |
Wednesday | 18:30 - 21:00 |
Thursday | 18:30 - 21:00 |
Friday | 18:30 - 21:00 |
Saturday | 18:30 - 21:00 |
Sunday | 18:30 - 21:00 |
Ataikula Road
Pabna, 6600
Dr.Md.Rahmotullah MBBS,CMU(Ultra) BMDC Reg No:A-91961 General Physician
বিশ্বাস ভবন (জুবলী ট্যাংকের উত্তর পার্শ্বে) আতাইকুলা রোড, পাবনা।
Pabna, 6600
কম খরচে, মানসম্মত স্বাস্থ্যসেবা
Pabna
MBBS,MCGP(Medicine) CCD(Diabetology,BIRDEM) Resident Physician Square Medical Center BSCIC,Pabna.
Shamsh Plaza, Chatmohor Bus Stand, Chatmohor
Pabna
হামদর্দের যেকোন প্রোডাক্ট হোম ডেলিভা
Chatmohar Upozila Health Complex
Pabna, 6600
Dr. Md. Mobarok Hossain MBBS (Mymensingh Medical College) BCS (Health) Medical Officer UHC,Chatmohar.
আতাইকুলা বাজার, ডেমরা রোড, পাবনা
Pabna, 880
To keep a healthy oral hygiene come to my chamber
Pabna
ডা: মো:শাহিন রেজা এম বি বি এস( ঢাকা মেডিকেল কলেজ) বিসিএস( হেলথ) এফ সি পি এস ( নাক,কান,গলা)এফ পি