Md Yakub Ali
Everything
وَإِنِّى لَغَفَّارٌ لِّمَن تَابَ وَءَامَنَ وَعَمِلَ صَـٰلِحًا ثُمَّ ٱهْتَدَىٰ,
তবে যে তাওবা করে, ঈমান আনে ও সৎকাজ করে, তারপর সোজা-সঠিক পথে চলতে থাকে তার জন্য আমি অনেক বেশী ক্ষমাশীল।
(সুরা ত্বহা: ৮২)
বিজয়ের হাসি ফিরে আসুক সব মজলুমের হৃদয়ে ।
তাকাব্বালাল্লাহু মিন্না ওয়া মিনকুম ।
আলহামদুলিল্লাহ
মাহে রমজান আসন্ন
"বাহ্যিক চেহারা দেখে কখনো কাউকে বিচার করা ঠিক না,
হতে পারে দামী পোশাকের ভিতরে একটা নোংরা মন আছে ।।
আবার হতে পারে নোংরা পোশাকের ভিতরে একটা বড়ো মন আছে" ।
কেউ হারিয়ে ছেলে, কেউ হারিয়ে ভাই, কেউ হারিয়ে দ্বীনের সাথী নিঃস্ব এই ধরায় ।
(বহু বেদনার ২৮শে অক্টোবর)
ইয়া আল্লাহু, ইয়া গাফুরুর রাহিম
২৮ শে অক্টোবরে শাহাদাত বরণাকারী প্রিয় ভাইদেরকে আপনি শহিদ হিসেবে কবুল করুন ।
আমিন
আমাকে মাঝেমধ্যে প্রশ্ন করা হয়—কেমন নেতৃত্ব দিচ্ছেন?
জবাবে বলি—সামর্থ্যের সবটুকু উজাড় করে সম্ভব সর্বোচ্চ মানসম্মত নেতৃত্ব দেওয়ার চেষ্টা করছি। জনপ্রতিনিধিদের কাছে যে প্রত্যাশা ও আকাঙ্ক্ষা করতাম, তা সামনে রেখে সর্বোচ্চটুকু করার চেষ্টা করছি। দুনিয়ার অনেক স্বপ্ন ও চাওয়া-পাওয়াকে কুরবানি দিয়ে একটা ক্ষুদ্র জনপদের মানুষদের জীবনমান উন্নয়নে সম্ভব সর্বোচ্চটুকু করছি৷
—আপনি তো দারুণ জনপ্রিয়! এত জনপ্রিয় হলেন কীভাবে?
—না, আমি জনপ্রিয় নই। নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ই জনপ্রিয়তার চূড়ান্ত মানদণ্ড নয়। আমার এলাকার অনেকেই আমাকে নিয়ে ফ্রাস্ট্রেটেড। অনেকের প্রত্যাশা আজও মেটাতে পারিনি। বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশে জনতুষ্টি খুব টাফ জব৷ এখানে হাজারো মানুষ জীবনযুদ্ধ করছে। আদতেই হাজার হাজার মানুষকে সরাসরি সেবা দেওয়া প্রয়োজন; সেখানে আমরা হয়তো কয়েক শত মানুষকে সেবা দিতে পারছি৷ শত শত রাস্তা করা দরকার, ৪০/৫০টি করতে পারছি৷ হয়তো ১০ হাজার নাগরিকের ভাতা পাওয়া দরকার, ২ হাজার নাগরিককে দিতে পারছি৷ ব্যক্তিগতভাবে সেবাবঞ্চিত মানুষের হতাশা বুঝতে পারি৷
—এই হতাশাগ্রস্ত মানুষরা তো আপনার সমালোচনা করে, তাতে খারাপ লাগে না?
—প্রথমের দিকে খারাপ লাগত৷ এখন আর লাগে না। কারণ, আমি জানি—আমার সামর্থ্যের সর্বোচ্চটুকু দিয়ে চেষ্টা করছি৷ এর বেশি কিছু করা আমার পক্ষে সম্ভব নয়৷ দুনিয়ার কোনো সমস্যা রাতারাতি সমাধান করা যায় না৷ এই সমাজের সব মানুষের চাওয়া-পাওয়া মাত্র দেড় বছরে পূরণ করতে পারা ম্যাজিকালই তো বটে! নাগরিক জীবনের সমস্যার সমাধান একটা চলমান প্রক্রিয়া।
—আপনি কি আপনার দায়িত্ব পালন নিয়ে খুশি?
—ঠিক খুশি নই, তবে কনফিডেন্ট। নিজের কমিটমেন্ট নিয়ে হতাশা নাই৷ দায়বদ্ধতার পেরেশানি উপলব্ধি করি গভীর থেকে৷ প্রচেষ্টার পুন:পুন তাড়না তো নির্ঘুম রাখে। সম্ভাব্য সব উপায়-উপকরণ ব্যবহার করে একটা জনপদের সার্বিক পুনর্বিন্যাসের লড়াই তো চালিয়ে যাচ্ছি৷
—এসব কাজের প্রভাব কি তৈরি হচ্ছে?
—সময় তার উত্তর দেবে, অপেক্ষা করুন। প্রতিটি পরিশ্রমের আউটপুট আল্লাহ নির্ধারিত।
"আল্লাহ যাদের সাহায্য করেন,
তাদের আটকানোর সাধ্য কারো নেই"
আয়া সোফিয়ার ভেঙ্গেছে শিকল,
ভাঙ্গবে শিকল আল-আকসার!
বাবরি আবার মসজিদ হবে,
ফিলিস্তিন ছাড়বে দখলদার!
ইনশাআল্লাহ।। ইনশাআল্লাহ।।
আলহামদুলিল্লাহ
"আক্বসা" উদ্ধারে চাই আরেকটি খায়বার ।
বিশ্বময় আওয়াজ হোক"আল্লাহু আকবার"।
ইনশাআল্লাহ
গত কাল থেকে আজ পর্যন্ত, আমি নিজেও গতকাল ফলো করেছি ৷
ইসলামের বিধান কে যারা অনুসরণ করে, ইসলামের বাণীকে যারা মানুষের কাছে পৌঁছে দেয়, আমরা তাদেরকে আল্লাহর জন্য ভালোবাসি ।
একজন তানজিম সাকিব।
জাতীয় দলের ক্রিকেটার এবং ধার্মিক যিনি প্রতিনিয়ত ইসলাম সম্পর্কে জানছেন এবং ইসলামকে মানার চেস্টা করছেন।
তাই সে সমাজের অপসংস্কৃতি বেহায়াপনা সম্পর্কে লিখালিখি করেছে এটা তার স্বাধীনতা। যাদের চুলকানো বেড়েছে তাদের বলছি এদেশের ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা তানজিম সাকিব এর পক্ষে আছে থাকবে। হাতে গণা কয়েকটি না*স্তিকের সহ্য হচ্ছে না সে নাকি ইসলাম ছড়াচ্ছে।
আসলে তারা চায় এদেশের তরুণ সমাজ জু*য়ারি এবং অপসংস্কৃতিতে নিমজ্জিত হউক। পশ্চিমা সংস্কৃতির দিকে ঝুঁকে থাকুক। তাই তাদের চুলকায়।
আরে ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, আফ্রিকার মতো দেশে হাশিম আমলা, মঈন আলি, উসমান খাজাদের মতো মুসলিম ক্রিকেটাররা অপসংস্কৃতি ম*দ জু*য়ার বিপক্ষে থেকে এগুলো কে বয়কট করেছেন। ইসলামকে বুকে লালন করে অনেক জরিমানাও দিতে হয়েছে তাদের। হয়তো তাদের পাশে তাদের দেশের তেমন মানুষ ছিলেন না। কিন্তু এটা বাংলাদেশ।
তানজিম সাকিব সিলেটের ছেলে সে তার পরিবার থেকে ধর্মীয় শিক্ষার পাশাপাশি অনেক আলেম উলামার কাছ থেকে ইসলামের জ্ঞান অর্জন করছে। বাংলাদেশের ধর্মপ্রাণ মুসলিম তানজিম সাকিবের পক্ষে আছে থাকবে।
বন্ধু এর প্রতি বন্ধু এর অত্যন্ত চমৎকার বার্তা ।
সবাইকে দয়া করে পড়ার অনুরোধ রইল ।
শেয়ার করে সবাইকে জানার পড়ার ,বুঝার সুযোগ করে দেয়ার অনুরোধ রইল ।
আমি বরাবরই কিছু লিখতে চাই না এসব নিয়ে,তবে বন্ধু তোমার হে*দায়েত আমি অনেক কাছ থেকে দেখেছি এবং তোমাকে আমি আমার বন্ধু হিসেবে গ্রহন করেছি। আমি সবাইকে আমার বন্ধুত্যের জায়গা দেই না,কারণ যে আ*খিরাতের জন্য কল্যানকর নয় সে বন্ধু হতে পারে না।
বন্ধু মনে রেখো আমরা দুনিয়ায় কোন মানুষকে খুশি করতে আসিনি আমরা শুধুই এসেছি আল্লাহকে খুশি করতে,তবে আমরা ভুলের উর্ধ্বে নয়।
আমরা বিশ্বাস করি, (গোটা দুনিয়ার) সব মানুষ যদি তোমার উপকার করতে একত্রিত হয়, তবে আল্লাহ তকদিরে যা লিখে রেখেছেন, ততটুকু ছাড়া কেউ তার কোনো উপকার করতে পারবে না।আর সব মানুষ যদি একত্রিত হয়ে তোমার ক্ষতি করার চেষ্টা করে তবে আল্লাহ তোমার তকদিরে যা নির্ধারণ করে রেখেছেন, তা ব্যতিত অতিরিক্ত কোনো ক্ষতিই করতে পারবে না। কেননা কলম উঠিয়ে নেয়া হয়েছে, কাগজগুলো শুকিয়ে গেছে। (তিরমিজি)
আমরা তো আমাদের দ্বীন ইসলাম প্রচার করছি এর বাইরে কিছুই না। তবে কি তারা বলতে চাই দ্বী*ন ছেড়ে দেও, ওল্লাহি (আল্লাহর ক*সম) হে আমার ভাইয়েরা তা কিভাবে সম্ভব? নিশ্চয়ই সে মূ*র্খ যে আখিরাত কে ছেড়ে দিয়ে দুনিয়াকে বেছে নিল। ও*ল্লাহি (আল্লাহর ক*সম) দুনিয়ার সবকিছু মিলে আখিরাতের এক বিন্দুর সমান হবে না।
আল্লাহ বলেন, নিশ্চয় ইহকালের চেয়ে পরকাল অধিক শ্রেয় ( সুরা ৯৩, আয়াত ৪.)
তারা কি বলতে চাই আমরা পর্দার আয়াত প্রচার করবো না? তাদের কথায় কি আমাদের সেটা অস্বীকার করা লাগবে?
তারা মানবে না এটা তাদের বিষয়। নিশ্চয় এ বিধান মুমিনের জন্য, যারা মুমিন না তারা যেভাবে ইচ্ছা সেভাবে থাকুক আমাদের সাথে তাদের কিসের খাতির।
কুরআন এবং সহিহ হাদিসের শত শত দলিলে মেয়েদের প**র্দার কথা বলা আছে। কেউ মানুক আর না মানুক আমাদের সে বিধান মানতেই হবে, সে বিধান আমরা প্রচার করবই। তারা তাদের মুখের ফুঁ**ৎকারে আল্লাহর নূরকে নিভিয়ে দিতে চায়, কিন্তু আল্লাহ তাঁর নূরকে পরিপূর্ণ করবেনই যদিও কা**ফিররা (তা) অপছন্দ করে।( আস সফ ৬১,আয়াত ৮)
আর তোমরা দুর্বল হয়ো না এবং দুঃখিত হয়ো না, আর তোমরাই বিজ*য়ী যদি মুমিন হয়ে থাক। (আল ইমরান ১৩৯)।
সম্মানিত ভাই তার বন্ধু তানজিম হাসান সাকিব এর জন্য লিখেছে ।
আমার মন্তব্য:
বন্ধুর প্রতি বন্ধুর এমন পাশে দাঁড়ানো ইসলামের আরেক সৌন্দর্য্য প্রস্ফুটিত করে তুলেছে ।ভালবাসা এবং ঘৃণা একমাত্র, কেবলমাত্র, শুধুমাত্র আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টির জন্য। আল্লাহ এই ভালবাসা ইসলামের জন্য কবুল করুন ।
আমিন
‘ইসলাম আমাকে আলোর পথ দেখিয়েছে’
আমার নাম রবি মায়েসট্রাকি। ১৯৮১ সালে ব্রিসবেন শহরে আমার জন্ম। মাত্র সাত বছর বয়সে আমেরিকায় পাড়ি জমাই। আমার মা-বাবার মধ্যে বিচ্ছেদ হয়। নিউ ক্যালেডেনিয়ায় একটি হোটেল ছিল বাবার। কয়েক বছর পর মায়ের একটি চাকরি হয়। তিনি পুনরায় বিয়ে করেন। মায়ের সঙ্গে নিউ ইয়র্ক ও নিউজার্সি সিটিতে আমাদের জীবন ছিল অত্যন্ত আনন্দ ও উচ্ছ্বাসের। তবে এসব আনন্দে মিশে ছিল অনেক কিছু।
কিন্তু বন্ধুদের পাল্লায় পড়ে আমি নানা অপরাধে জড়িয়ে পড়ি। তাই ১৬ বছর বয়সে পুনরায় অস্ট্রেলিয়ায় ফিরে যাই। মূলত আমাকে সঠিক পথে আনতেই নিজ দেশে যাই। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে বন্ধুদের সঙ্গে ফের দেখা করার আগ্রহ প্রবল হয়। তা ছাড়া অস্ট্রেলিয়ার স্কুলেও পড়তে পারছিলাম না। সেখানের শিক্ষা কারিকুলামের সব কিছু ভিন্নতর। ফলে এক বছর পড়াশোনা ছাড়াই কাটে।
এ সময় মার্কেটিং, ব্যাংকসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কাজ করি। পাশাপাশি নেশাদ্রব্য ব্যবহার করায় আমার চলাফেরায় অনেক পরিবর্তন আসে। বিভিন্ন সাপ্তাহিক পার্টিতে যোগ দেওয়া শুরু করি। আমোদপ্রমোদের জন্য মাদকসেবনে অভ্যস্ত হই। একসময় আমার জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশে পরিণত হয়। এমনকি বিয়ের পরও আমার মধ্যে এসবের কোনো পরিবর্তন হয়নি। নিজেকে সব সময় স্বাভাবিক জীবনে ব্যর্থ বলে মনে হয়েছে। তা ছাড়া অপরাধ ও মাদকদ্রব্যের প্রতি অনেকটা ঝুঁকে পড়ি।
২০০৭ সালে মাদকদ্রব্য মামলায় আমার ১০ মাসের জেল হয়। জেল থেকে বের হয়ে ফের মাদকদ্রব্য সেবন শুরু করি। এক মুহূর্তও বিলম্ব করিনি। আগের মতো নেশা শুরু করে নিজের মধ্যে এক ধরনের অনুশোচনা তৈরি হয়। নিজেকে সবচেয়ে বড় অপরাধী হিসেবে মনে হয়। এত কিছুর মধ্যে আমার মধ্যে আধ্যাত্মিক উন্নতির আগ্রহ তৈরি হয়। আমি নিজের মধ্যে পরিবর্তনের তীব্র আকাঙ্ক্ষা লক্ষ করি। মনের আকাঙ্ক্ষা থেকেই নিজের বদ অভ্যাসগুলো বদলে ফেলা শুরু করি। পবিত্র কোরআন পাঠ ও মসজিদে যাওয়ার আগ্রহ ছিল আমার মনে। একদিন আমি খুবই ভারাক্রান্ত মনে ছিলাম। তখন আমার মনে ঘনিষ্ঠ কারো শরণাপন্ন হওয়ার আগ্রহ জাগে।
একজন ট্যাক্সিচালকের নম্বর সংগ্রহ করি। কয়েক সপ্তাহ আগে তার সঙ্গে আমার দেখা হয়েছিল। তার সঙ্গে মসজিদে যাওয়ার আগ্রহের কথা ফোন করে বলি। সে কারণ জিজ্ঞেস করলে বললাম, আমার পরামর্শের প্রয়োজন, আমার সাহায্যের প্রয়োজন। সে দিনই সে আমাকে মসজিদে নিয়ে যায়। মসজিদে তরুণ-যুবকদের নামাজ আদায় করতে দেখে আমার অন্তরে অন্যরকম অনুভূতি তৈরি হয়।
মুসলিম হওয়ার পর আমার মদের নেশা কেটে যায়। নেশা কাটিয়ে মাদকদ্রব্য থেকে পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন হয়ে সময় পার করি এবং নিয়মিত নামাজ আদায় করি। মানবসমাজের কল্যাণে আত্মনিয়োগ করি। মদ পান ও নেশাদ্রব্য ছাড়াই মুসলিমরা সারা জীবন কাটায়। বিষয়টি আমার কাছে বেশ বিস্ময়কর মনে হয়েছিল। এমনকি ইসলাম গ্রহণের ক্ষেত্রে তা আমাকে অনুপ্রেরণা জোগায়। মুসলিমদের দৃঢ় মনোবল আমাকে সব সময় এগিয়ে যেতে সহায়তা করেছে।
আমার অধিকাংশ পরিচিতরা আমার পরিবর্তনের ব্যাপারে হতাশ ছিল। এমনকি অনেকে বিশ্বাস করত আমার জীবনে আর পরিবর্তন আসবে না। কিন্তু আমার মা ছিল একদম ব্যতিক্রম। তিনি আমার সব ইতিবাচক পরিবর্তনের ব্যাপারে খুবই আশাবাদী ছিলেন। সব কাজে তিনি আমাকে সমর্থন করতেন। আমার ইসলাম গ্রহণের পরবর্তী জীবন দেখে তিনি অনুপ্রাণিত হন এবং তিন মাস পরই তিনি ইসলাম গ্রহণ করেন।
©
"একটা আদর্শকে নষ্ট করতে চাইলে তার চাইতে উত্তম আরেকটি আদর্শ তৈরী করো" ।
(পিয়াস করিম)
আপনি মানেন আর নাই মানেন।
যারা রাজনীতির মিনিমাম জ্ঞান রাখে কেবল তারাই বুঝতে পারে দক্ষিণ এশিয়ার সর্ব বৃহৎ সুগঠিত ও আদর্শিক রাজনৈতিক সংগঠন জামায়াতে ইসলামী।
যত ইচ্ছে জুলুম করো,হত্যা করো,জেলে ভরো,মারো, কাটো,তবে যেনে রাখো এই আদর্শকে কখনই নির্মুল কিংবা বিলুপ্ত করতে পারবে না । ইনশাআল্লাহ
আপনি এই মুহুর্তে যে জায়গাতে দাড়িয়ে আমার এই লিখা পড়তেছেন সেখানকার আশপাশের খবর নিয়ে দেখেন জামায়াতের সমর্থক কিংবা জনপ্রিয়তা কতটুকু ।
গত ১৫ বছরের নির্যাতনে জনপ্রিয়তা কমলো না বাড়লো ??
আলহামদুলিল্লাহ
১৯৮৫ সালে বাংলাদেশ ইসলামী শিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি নির্বাচিত হয়েছিলেন বর্তমান জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও সাবেক এমপি ডাঃ সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের ।
তাঁকে শপথের জন্য নিয়ে যাচ্ছেন শহীদ আব্দুল কাদের মোল্লা ও শহীদ মীর কাসেম আলী।
কেউ দায়িত্ব পাওয়ার জন্য দুনিয়াতে কত কিছু করে- মারামারি, হানাহানি, খুনাখুনি পর্যন্ত চলে যায় ! আর কেউ দায়িত্ব পাওয়ার পরেও নিতে চায় না! এই তো ইসলামী আন্দোলন আর দুনিয়াবী আন্দোলনের মধ্যে পার্থক্য !
আল্লামা.....
তোমার কন্ঠ ছুঁয়েছে আকাশ
ভেসেছে বিশ্বময়
মুমিনের চোখে শ্রদ্ধার তুমি
জালিমের চোখে ভয় ..
প্রশান্তির ঘুম ❤️
সচক্ষে দেখার আফসোস রয়ে গেলো,
দেখা হবে মাওলার তৈরী জান্নাতে 🤍
ইন শা আল্লাহ
ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন
জালিমের সব জুলুম থেকে শৃঙ্খলমুক্ত হয়ে মহান বন্ধু রবের সান্নিধ্যে আমাদের রাহবার !!
আল্লাহ ! তুমি সবরের তৌফিক দাও।
একবার ভেবে দেখুন তো এইদেশটাকে আমরা কতো ঘৃণা করি কিন্তু অনেক কিছু তে এখনো তাদের থেকে পিছিয়ে আমরা 😭😭😇😇
কোথায় আমাদের স্বাধীন দেশ আর কোথায় ওরা ।
#রেমিট্যান্সযোদ্ধা
জেনে রাখো!
যারা বন্ধু হয়েছে আল্লাহর
কোনো ভয় নেই তাদের আর না তারা কোনো দুর্রবস্থায় পড়বে
— সূরা ইউনুসঃ৬২
আলহামদুলিল্লাহ
CYBERJAYA CONFERENCE 2023
Malaysia
প্রিয় ব্যক্তিত্ব
ড.মিজানুর রহমান আজহারী ও
আবু ত্বহা মোহাম্মদ আদনান
------আলহামদুলিল্লাহ. 🥀
"দক্ষিণ আফ্রিকার নাগরিক একজন খ্রিস্টান পাদ্রী,
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছেন। সেই সাথে তার ১০ হাজারেরও বেশি অনুসারীরা তাওহীদের কালেমা পড়ে মুসলিম হয়েছেন। হজ্ব পালন করার জন্যে
তিনি এবার ছুটে এসেছেন মক্কা নগরীতে।
"""বর্তমান নাম - ইব্রাহিম রিচম্যান '💗
Takabbalallahu minna wa minkum.
Eid Mubarak Eid Mubarak
Know that all of your sacrifices and prayers will never go unanswered.
Allah will reward you with His divine blessings—Happy Eid-Ul-Adha to you and your family.
When you offer your best to Allah, know that he accepts your sacrifice as a way of saying thank you to him for all his magnificent gifts in life!.....❤️
প্রতিশোধ.....
প্রশ্নই ওঠেনা! আমি আমার রবের
ন্যায়বিচারে বিশ্বাসী,,,
আলহামদুলিল্লাহ!
একবার চিন্তা করে দেখুন তো ,
কেউ একজন আপনার মৃ*ত্যুর জন্যে অপেক্ষা করে আছে।
আপনি মা*রা গেলে তবেই সে কিছু পণ্য বিক্রি করে তার এবং পরিবারের জন্য খাবার এর ব্যবস্থা করতে পারবে।
আল্লাহর সিদ্ধান্ত নিয়ে কখনো তাড়াহুড়ো করবেন না!
তিনি সঠিক সময়ে আপনাকে উত্তম জিনিসটাই দিবেন !
ইনশা আল্লাহ🤲
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Contact the place of worship
Telephone
Website
Address
Sylhet
3100
Sylhet, 3100
If you claim yourself Muslim, but you do not pray five times a day. There is a very simple Question: Why don't you pray? You should know the answer.
Sylhet
My aim is to work against misculture for the sake of truth and religion. Joy Hindhu religion!
Sylhet
"What destroys a man more quickly than to work, think and feel without inner necessity."