সনাতনী জাগ্রত যুব সংঘ

🙏🏻🙏🏻
সুধী গৌর-কৃষ্ণ অনুরাগী ভক্ত প্রবর,
শ্রীহরি সেবার ও ভক্তগনের কাছে অতীব মাহাত্ম্যপূর্ণ ভক্তবৎসল দামোদর মাসে সনাতনী জাগ্রত যুব সংঘ অষ্টপ্রহরব্যাপী শ্রীশ্রী হরিনাম ও লীলা সংকীর্তন মহোৎসব আয়োজনে ব্রতী হয়েছে।

উক্ত মহোৎসবে আপনার/আপনাদের উপস্থিতি ও সার্বিক সহযোগিতা কামনা করি।

বিনয়াবনত
সনাতনী জাগ্রত যুব সংঘ

🙏🏻🙏🏻🙏🏻🙏🏻🙏মহোৎসবের তারিখঃ🙏🏻🙏🏻🙏🏻🙏🏻🙏🏻 ২২, ২৩ ও ২৪ কার্তিক ১৪৩০ বঙ্গাব্দ, ০৯, ১০ ও ১১ নভেম্বর ২০২৩ ইংরেজি, রোজ বৃহস্পতি,শুক্র ও শনিবার।।

🙏🏻🙏🏻🙏🏻🙏🏻🙏🏻🙏🏻🙏🏻শ্রীঅঙ্গনঃ🙏🏻🙏🏻🙏🏻🙏🏻🙏🏻🙏🏻🙏🏻 শ্রীশ্রী জগন্নাথ জিউর আখড়া, কালিঘাট, সিলেট।
---------------------------------🙏🏻🙏🏻---------------------------------
বিঃদ্রঃ অনুষ্ঠানে আপনার যেকোনো প্রকার সহযোগিতা গ্রহন করা হবে।

Get in touch to get the best - Easy Print & Sign.

🙏🏻🙏🏻হরে কৃষ্ণ🙏🏻🙏🏻
#পদাবলী_কীর্তনে_ধামাইল_সম্পর্কে "সনাতনী জাগ্রত যুব সংঘ" এর দাবী প্রসঙ্গেঃ

প্রথমত, ধামাইল সিলেটের আঞ্চলিক সংস্কৃতি কিন্তু বৈষ্ণবীয় পদাবলী কীর্তনের ক্ষেত্রে ইহা সম্পূর্ণ ভিন্ন। এর সাথে ধামাইলের কোন সম্পর্ক নাই।

বর্তমানে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে একটি বিষয় জোড়ালোভাবে সমালোচিত হচ্ছে যে, "সনাতনী জাগ্রত যুব সংঘ" নাকি ধামাইল বন্ধ করার প্রতিবাদ করছে।
যেখানে ধামাইল হওয়ার কথা সেখানে হবে, কারন ধামাইল এর নিজস্ব একটা প্লাটফর্ম আছে। যেমন- বিবাহ সহ বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠান।
কিন্তু, এ ব্যাপারে আমাদের কোন পদক্ষেপ গ্রহন করা হয়নি। ইহা সম্পূর্ণ গুজব।
আমরা চাই, বৈষ্ণবীয় পদাবলী কীর্তন বৈষ্ণব পদাবলীর নিয়মানুসারে পরিবেশিত হোক যেখানে ধামাইলের কোনো গন্ধ বাতাস নেই।

কিন্তু বৈষ্ণবীয় পদাবলী কীর্তনে ধামাইল, বাউলগান, কাঠিঢ়োল, নাল এর অপ-প্রয়োগ তথা অনুকরন ভিত্তিক লীলা পরিবেশনা নিয়ে আমাদের পক্ষ থেকে সিলেট বিভাগের ৪টি জেলা কীর্তন কমিটির নিকট পাঠানো ৬ দফা দাবী পত্রে (দাবী নং ৪) স্পষ্ট দেওয়া আছে -

"ইদানিং সিলেট বিভাগে বেশিরভাগই দেখা যায় - পদাবলী কীর্তনের আসরে বিয়ের মতো ধামাইল দেওয়া সহ বিভিন্ন বিকৃত সুরে কীর্তনের পদ পরিবেশন করা হয়, যাহা পদাবলী কীর্তনের সাথে সাংঘর্ষিক। এক্ষেত্রে শাস্ত্রীয় বিচার পূর্বক সঠিক নির্দেশমালা তৈরী করা।"

এখানে তো কোনো কীর্তনীয়ার বিরুদ্ধাচারণ করা হয়নি। বরং ইহা বৈষ্ণব পদাবলী কীর্তনকে আরো সুন্দর ও মার্জিত করবে, যা থেকে আগামী প্রজন্ম ভালো কিছু পাওয়ার আশা থাকবে।
আমরা আশাবাদী ছিলাম প্রত্যেক কীর্তনীয়া এ ব্যাপারে আমাদের সাপোর্ট দিবেন।

কিন্তু, দুঃখের বিষয় হল ইদানিং এই প্রসঙ্গকে নেগেটিভভাবে প্রচার করে মানুষের মনে আমাদের সম্পর্কে বিভ্রান্তী ও মতানৈক্য তৈরি করার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে একদল স্বার্থান্বেষী প্রতিহিংসাপরায়ণ লোক। এরা নিজে ঠিক হতে চায় না এবং অন্যদেরকেও ঠিক পথে আসতে দিবে না। ওরা কারা জানিনা, তবে ভগবান যেন তাদের সুমতি দান করেন এই কামনা করি।

পরিশেষে, সনাতনী জাগ্রত যুব সংঘ - সর্বক্ষণ ন্যায় ও ধর্মের পক্ষে আছে এবং থাকার চেষ্টা করবে। আমাদের অবস্থান কোনো ব্যক্তি বা কীর্তনীয়ার বিরুদ্ধে নয়, কির্তন সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে চলমান অশাস্ত্রীয় অপসংস্কৃতির বিরুদ্ধে।
জয় সনাতন ধর্ম!!

সাংগঠনিক বার্তাঃ
প্রিয় সনাতনী ভাই/বোনেরা
সিলেট বিভাগের মৌলভীবাজার জেলার পদাবলী কীর্তনিয়া #রাজকুমার_দাস_রুবেলকে জড়িত করে এবং আমাদের সংঘটনের নামে বাজে ও উস্কানিমূলক মন্তব্য করেছে #ভক্ত_দেব নামে একটি ফেইসবুক আইডি। এর সাথে আমাদের সংঘটনের যোগসূত্র নেই। এই আইডি কার আমরা জানিনা।
আমরা কখনও একজন কীর্তনীয়া আমাদের সংঘটনের প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করতে গিয়ে এহেন আচরন করবেন সেটা আমরা আশা করিনা। আমরা চাই সবকিছুর শেষে একজন বৈষ্ণব পদাবলী কীর্তনীয়া সঠিক ধারায় কির্তন পরিবেশন করেন এবং অপ্রয়োজনীয় বা মানানসই নয় এমন বিষয় বর্জন করবেন।
উল্লেখ্য যে, আমাদের সংঘটন কর্তৃক কীর্তনীয়া রাজকুমার দাস রুবেলের বিরুদ্ধাচারণ করে এমন কোনো পদক্ষেপ বা কাজ করা হয়নি যার জন্য উনি এরকম করবেন। উক্ত কমেন্টটি উনার মানসিকতার কতটুকু ইতিবাচক রুপ তুলে ধরছে সেটা কীর্তনিয়ার নিকট বিচার্য বিষয় হিসেবে রইলো।
বিদ্রঃ দয়া করে বিরূপ মন্তব্য এড়িয়ে চলুন।

♻️অবশেষে সিলেটের হবিগঞ্জে বিশ্বকর্মা পূজায় দুর্বৃত্তের হামলা।

গত সোমবার (১৮ সেপ্টেস্বর ২০২৩ইং) হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর উপজেলার ছাতিয়াইন ইউনিয়নে রামেশ্বর গ্রামে বিশ্বকর্মা পূজার মধ্যে দুর্বৃত্তের হামলা চালায়। এসময় দেব মূর্তি ভাংচুর করে এবং সনাতন ধর্মালম্বী অনেকেই মারাত্বকভাবে আহত হোন।
সনাতনী জাগ্রত যুব সংঘ এর পক্ষ থেকে এমন ঘৃন্য ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
হবিগঞ্জ জেলা পুলিশ প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করছি এবং ঘটনাটি সুষ্টু তদন্ত করে অপরাধীদের আইনের আওতায় এনে চরম শাস্তি প্রদানের জোর দাবি জানাই।

***********হরে কৃষ্ণ**********

পার্থ সারথি ভগবান শ্রীকৃষ্ণের ৫২৪৯ তম শুভ জন্মাষ্টমী উদযাপন উপলক্ষ্যে ""সনাতনী জাগ্রত যুব সংঘ"" (সিলেট বিভাগ) এর ব্যানারে সিলেট জেলা শহরে মঙ্গল শোভাযাত্রা করতে গিয়ে যাদের উপস্তিতিতে, যাদের সার্বিক সহযোগীতায় অতি সুন্দর ও সফল হয়েছে এবং যারা আসতে পারেননি কিন্তু বিভিন্নভাবে আমাদেরকে মনের শক্তি যোগিয়ে উৎসাহ প্রদান করেছেন সনাতনী জাগ্রত যুব সংঘ পরিবারের পক্ষ থেকে অতি আন্তরিকতার সহিত সবাইকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করছি।।

🙏🏻জয় ভগবান শ্রীকৃষ্ণ🙏🏻শুভ জন্মাষ্টমী🙏🏻
আজ পরম প্রেমময় পুরুষোত্তম ভগবান শ্রীকৃষ্ণ এর ৫২৪৯তম জন্মতিথি উপলক্ষে সনাতনী জাগ্রত যুব সংঘ ও বাংলাদেশ হিন্দু পরিষদের আয়োজনে বর্ণাঢ্য শুভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়। এ শুভাযাত্রায় সিলেট বিভাগের সর্বস্তরের সনাতনী জনসাধারণের সমাগম হয়। সিলেট নগরীর টিলাগড় এমসি কলেজের সম্মূখ হতে শুভাযাত্রায় সবার সাথে আনন্দ ভাগাভাগি করার জন্য অংশগ্রহন করেন সিলেট সিটি করপোরেশন এর সাবেক মেয়র জনাব আরিফুল হক চৌধুরী সহ বিভিন্ন শ্রেণির নেতৃবৃন্দ।
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় দিনটি সফল ও সার্থক হোক এই কামনা করি। ভগবান শ্রীকৃষ্ণের কৃপা সবার উপর বর্ষিত হোক।

হরে কৃষ্ণ!
আগামী ৭ ই সেপ্টেম্বর রোজ বৃহস্পতিবার পরম পুরুষোত্তম ভগবান শ্রীকৃষ্ণের শুভ আবির্ভাব তিথি তথা জন্মাষ্টমী ব্রত। এতদুপলক্ষে সনাতনী জাগ্রত যুব সংঘ এর পক্ষ থেকে সকল সনাতনীদের জানাই আন্তরিক কৃষ্ণপ্রীতি শুভেচ্ছা ও ভালবাসা। সবার প্রতি ভগবানের অপার করুনা বর্ষিত হোক এই প্রার্থনা জানাই।
উক্ত জন্মাষ্টমী ব্রত নিজে পালন এবং অন্যকেও পালনে উৎসাহিত করুন।
🙏🏻জয় ভগবান শ্রীকৃষ্ণ🙏🏻

*******সাংগঠনিক সংবাদ******
বৈষ্ণবীয় পদাবলী কীর্তনে সাম্প্রতিক সময়ে বিরাজমান বিভিন্ন অপসংস্কার দূরিকরনে সনাতনী জাগ্রত যুব সংঘ কর্তৃক সিলেট বিভাগের চার জেলার কীর্তনীয়া সংগঠনের নিকট প্রেরিত (৬) ছয় দফা দাবির পরিপ্রেক্ষিতে প্রথমে সিলেট জেলা ও সুনামগনজ জেলা কীর্তনীয়া সংগঠন হতে (৬) দাবির পক্ষে সহমত ও ইহা সাংগঠনিকভাবে বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
শুধুমাত্র মৌলভীবাজার ও হবিগন্জ জেলা কীর্তনীয়া সংগঠন কর্তৃক কোন ইতিবাচক ফলাফল এখনও আসেনি। আশাকরি, সনাতন ধর্মের স্বার্থে ও বৈষ্ণবীয় পদাবলীর মানকে ত্বরান্বিত করতে উনারাও এ ব্যাপারে ইতিবাচক সাড়া দিবেন।
আমরা নিঃস্বার্থভাবে আশাবাদী।

সনাতনী জাগ্রত যুব সংঘের সহ-আইন সম্পাদক Rupok Das এর পিতৃবিয়োগে আমরা শোকাহত।।
মৃত্যু মুহুর্তকালঃ ২৮,০৮,২৩ ইং রোজ সোমবার সকাল ৫.৩০ টা।।

“ওঁ কৃত্বা তু দুষ্কৃতং কৰ্ম্ম জানতা বাপ্যজানত। মৃত্যুকালবশং প্রাপ্য নরং পঞ্চত্রমাগতম্ ॥
ধৰ্ম্মাধৰ্ম্ম সমাযুক্তং লোভমোহসমারতম্।
দহেয়ং সৰ্ব্বগাত্রাণি দিব্যান লোকান্ স গচ্ছতু।।

************* সাংগঠনিক সংবাদ***********.................. .জয় মহাপ্রভূ....................

আমরা ""সনাতনী জাগ্রত যুব সংঘ"" (সিলেট বিভাগীয়) একটি সামাজিক সংগঠন।।

বৈষ্ণবীয় পদাবলী কীর্তনে বিভিন্ন অপ্রাসঙ্গিক আলোচনা, ধামাইল, বাউলগান, কবিগান, অনুকরন ভিত্তিক লীলা পরিবেশনা, কাঠিঢোল ও নাল বাজানো হয়। যাহা বৈষ্ণবীয় পদাবলী কীর্তনের সাথে অতি সাংঘর্ষিক।

আর সামাজিক দায়বদ্ধতা ও সনাতনী চেতনাবোধ থেকে আমরা তার প্রতিবাদ করি। যার পরিপ্রেক্ষিতে আমরা গত ০৫ জুলাই ২০২৩ ইং রোজ মঙ্গঁল বার সিলেট বিভাগের অন্তর্ভুক্ত "" শ্রীশ্রী রাধাগোবিন্দ লীলা কীর্তন সেবা সংঘ"" সুনামগনজ এর বরাবরে দুই টা অভিযোগপত্র ও (৬) ছয় দফা দাবী সংবলিত একটি স্মারক লিপি প্রেরন করি।।

যার ফলোশ্রুতিতে দীর্ঘ প্রায় (২) দুই মাস অপেক্ষার পর গত ২৮/০৮/২০২৩ ইং রোজ সোমবার সুনামগনজ জেলা কীর্তনীয়া সংগঠন "" শ্রীশ্রী রাধাগোবিন্দ লীলা কীর্তন সেবা সংঘ"" এর সহ-সভাপতি প্রবীণ কীর্তনীয়া নিরঞ্জন দাস মহাশয় মোবাইল ফোনের মাধ্যমে আমাদের সংগঠনের সমন্বয়ক কৃষ্ণ কর মহোদয় কে ইহা জানান যে.........

আমাদের করা অভিযোগ ও (৬) ছয় দফা দাবি মেনে নিয়ে তারা এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন যে,

এখন থেকে তাদের সংগঠনের অন্তর্ভুক্ত কীর্তনীয়াগন কে বৈষ্ণবীয় পদাবলী কীর্তনের আসরে কোন ধরনের ধামাইল গান, বাউলগান, অনুকরন ভিত্তিক লীলা পরিবেশন করা এবং কাঠিঢোল ও নাল বাজানো নিষিদ্ধ করেছেন।

সনাতনী সমাজের বৃহত্তর স্বার্থকে অগ্রাধিকার দিয়ে শুদ্ধ বৈষ্ণবীয় পদাবলী কীর্তন কে সঠিক ধারায় ফিরিয়ে আনতে এমন উত্তম সিদ্ধান্ত গ্রহনের জন্য সুনামগনজ জেলা কীর্তনীয়া সংগঠন ""শ্রীশ্রী রাধাগোবিন্দ লীলা কীর্তন সেবা সংঘ"" কে আমরা অতি কৃতজ্ঞচিত্তে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করছি।।

ধন্যবাদান্তে
সনাতনী জাগ্রত যুব সংঘ,সিলেট বিভাগ।।

ওঁ গঙ্গা
দিব্যান লোকান্ সা গচ্ছতু
বৈষ্ণবীয় পদাবলী কীর্তনীয়া Monoranjan das দাদার মার্তৃ বিয়োগে আমরা গভীর ভাবে শোকাহত।।

বৈষ্ণবীয় পদাবলী কীর্তনের বিভিন্ন অপসংস্কৃতি দুরিকরনে ""সনাতনী জাগ্রত যুব সংঘ"" সিলেট বিভাগ এর পদক্ষেপঃ

১ম পদক্ষেপঃ
বিভাগীয় শহর সিলেট জেলা কীর্তনীয়া সংগঠন "" শ্রীশ্রী গৌর গোবিন্দ লীলা কীর্তন সেবা সংঘ"" এর সভাপতি বরাবরে আমরা পদাবলী কীর্তনের উপর (৬) ছয় দফা দাবি ও কয়েকজন কীর্তনীয়ার কীর্তনে ভুল তত্ত্ব পরিবেশনা নিয়ে অভিযোগপত্র দাখিল করি।।
সিলেট জেলা কীর্তনীয়া সংগঠনের সম্মানীত সভাপতি "" শ্রীশ্রী প্রভুপাদ শীল বিজয় কৃষ্ণ গোস্বামী"" অত্যন্ত সম্মানের সহিত তাহা গ্রহন করেন এবং গত ৯ জুন রোজ শুক্রবার তাদের সংগঠনের সাথে বসার জন্য আহবান করেন।।

আমরা সেখানে যাই।
সনাতনী সমাজের বৃহত্তর সার্থে এবং বৈষ্ণবীয় পদাবলী কীর্তন কে বিভিন্ন অপসংস্কৃতির কবল হতে পুনরুদ্ধার করে শুদ্ধ বৈষ্ণবীয় পদাবলী কীর্তন প্রতিষ্টাকরনের লক্ষ্যে আমাদের ৬ দফা দাবি মেনে নিয়েছেন। এবং অভিযুক্ত কীর্তনীয়াদের বিরুদ্ধে অতি সন্তুষজনক পদক্ষেপ নিয়েছেন।
পদাবলী কীর্তনে ধামাইল, বাউলগান, কাঠিঢোল, নাল ও অনুকরন ভিত্তিক লীলা পরিবেশনায় নিষিদ্ধ আরোপ করেছেন। ভারতীয় কীর্তনীয়া সুষেন বৈদ্য মহাশয়ের পরিবেশিত এক কীর্তন নিয়ে করা মৌখিক ও প্রামাণ্য অভিযোগের প্রেক্ষিতে নিন্দা জ্ঞাপন করেছেন।।

""সত্যই ধর্ম""
জগৎ ও সংসারের জন্য যাহা কল্যানকর তাহাই ধর্ম।।
এই বাক্যের অনুসরনে সিলেট জেলা কীর্তনীয়া সংগঠন ""শ্রীশ্রী গৌর গোবিন্দ লীলা কীর্তন সেবা সংঘ"" এক বাস্তব উদাহরণ।।

দ্বিতীয় পদক্ষেপঃ
গত ৪ জুলাই ২০২৩ ইং মৌলভীবাজার জেলা কীর্তনীয়া সংগঠন ""শ্রীচৈতন্য সেবা সংঘ"" এর সম্মানীত সভাপতি মহোদয় বরাবরে (৬) ছয় দফা দাবি ও একটা অভিযোগপত্র প্রেরন করি।।

গত ৫ জুলাই ২০২৩ ইং সুনামগন্জ জেলা কীর্তনীয়া সংগঠন ""শ্রীশ্রী রাধাকৃষ্ণ লীলা কীর্তন সেবা সংঘ"" এর সম্মানীত সভাপতি মহোদয় বরাবরে (৬) ছয় দফা দাবি এবং দুটি অভিযোগপত্র প্রেরণ করি।।

গত ১৪ জুলাই ২০২৩ইং হবিগন্জ জেলা কীর্তনীয়া সংগঠনের সম্মানীত সভাপতি মহোদয়ের বরাবরে (৬) দফা দাবি ও একটা অভিযোগপত্র প্রেরণ করি।।

কিন্তু অনুতাপের বিষয় হল আমাদের "" সনাতনী জাগ্রত যুব সংঘ""( সিলেট বিভাগীয়) কর্তৃক প্রেরিত (৬) ছয় দফা দাবি ও অভিযোগপত্র প্রেরনের আজ কম বেশি প্রায় এক মাস অতিবাহিত হয়ে যাওয়ার পরেও উপরে উল্লেখিত তিন জেলা কীর্তনীয়া সংগঠনের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কোন প্রতিয়োত্তর পাইনি।।

তাই আমরা আশাবাদী যে সনাতনীদের বৃহত্তর সার্থকে অগ্রাধিকার দিয়ে এবং আমাদের কার্যক্রম কে আরো গতীয়মান করতে অতি তাড়াতাড়ি আপনাদের মহামুল্যবান সু-সিদ্ধান্ত গুলো জানাবেন।।

সনাতন ধর্মের বৃহত্তর সার্থে ও বৈষ্ণবীয় পদাবলী কীর্তনের বিভিন্ন অপসংস্কৃতি দুরিকরনে, শুদ্ধ বৈষ্ণবীয় পদাবলী কীর্তন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ""সনাতনী জাগ্রত যুব সংঘ"" এর মুল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য কে গ্রামে, গন্জে সনাতনী সমাজের তৃণমূল পর্যায়ে পৌছাতে আপনাদেরকে সার্ভিক সহযোগীতা, অনুপ্রেরনা ও দিকদর্শনমুলক পরামর্শ অতি আবশ্যক।।

এসএসসি ও সমমানের পরিক্ষা-২০২৩ইং' তে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের জানাই আন্তরিক কৃষ্ণপ্রীতি শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
পাশাপাশি যারা উত্তীর্ণ হতে পারেননি তাদের প্রতি রইলো সমবেদনা। আপনারা হতাশ হবেন না, আবার চেষ্টা করুন। হয়তো আরো ভালো কিছু অপেক্ষা করছে।
শুভেচ্ছান্তেঃ সনাতনী জাগ্রত যুব সংঘ

জগতে পথিক যেমন পথের স্রষ্টা, ঠিক তেমনি নিজের বিপদেরও স্রষ্টা।
একনিষ্ঠ ভগবানে বিশ্বাসী, সৎসাহসী ও মনুষ্যত্বের পঞ্চগুণে গুণান্বিত ব্যাক্তিই সর্বদা বিপদমুক্ত।

সুরসম্রাট কীর্তনীয়া শ্রী পলাশ সরকার এর আমেরিকায় কীর্তন.....

🎂শুভ জন্মদিন🎂শুভ জন্মদিন🎂
সনাতনী জাগ্রত যুব সংঘ সভাপতি শ্রদ্ধাভাজন জয়ন্ত কুমার দাস এর শুভ জন্মদিন উপলক্ষে জানাই আন্তরিক কৃষ্ণপ্রীতি শুভেচ্ছা ও ভালবাসা। ভগবানের নিকট আপনার সর্বাঙ্গীণ মঙ্গল কামনা করি।
❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️

চ্যানেল আই এর সেরকন্ঠের মঞ্চে Super Round এ দেখতে সিলেটের মেয়ে তৃষা দাশ-কে ভোট দিয়ে তাহার স্বপ্নপূরণে সহযোগিতা করুন।
ভোট যেভাবে দিবেনঃ যেকোন নাম্বার থেকে--
OCSK TRISHA লিখে এসএমএস করবেন 26969 নাম্বারে।
ভোটের শেষ সময়ঃ ২৩ জুলাই ২০২৩ইং রবিবার সন্ধ্যা ০৬.০০ ঘটিকা পর্যন্ত।

সনাতনী জাগ্রত যুব সংঘ এর সহঃ সভাপতির বাসায় ককটেল বিস্ফোরন!
------------------------------------------------------------------------
অদ্য ২১.০৭.২০২৩ইং তারিখ রোজ শুক্রবার আনুমানিক রাত ২.৩০ মিনিটে সনাতনী জাগ্রত যুব সংঘ এর সহঃ সভাপতি বাবু ধনঞ্জয় দেবনাথ এর বাসায় (সাংঃ বাহুবল (বহর), বাসা নং-১/২, রোড নং-০১, পোঃ খাদিমনগর, থানাঃ শাহপরান, জেলাঃ সিলেট) অজ্ঞাতনামা কেবা বা কাহারা ককটেল বিস্মোরন করে চলে যায়। সাথে সাথে উনি ৯৯৯ এ কল দিলে ঘটনাস্থলে পুলিশ পৌছায়। পরবর্তীতে বাবু ধনঞ্জয় দেবনাথ শাহপরান থানায় এ বিষয়ে সাধারণ ডায়েরি করেন।
আমরা উক্ত নৃশংস ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। প্রশাসনের নিকট দোষীদের আইনের আওতায় এনে উপযুক্ত শাস্তি প্রদানের দাবি জানাই।

🙏🏻🙏🏻
ধর্ম হলো আচরনের বিষয়, রাজনৈতিক বিষয় নয়। সনাতন ধর্ম সর্বদা মানুষের বিবেককে মহৎ কর্মে উজ্জীবিত করে ও মানব জীবনকে সার্থক করে তোলার মন্ত্র দেয়। সনাতন ধর্মকে যে আশ্রয় করেছে সে নিতান্তই ধন্য। একজন প্রকৃত সনাতনী কখনও ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করবে না। আমরা কাহারো নিকট কদাচিত ইহা আশা করি না।

♻️অবশিষ্ট ৩টি জেলায় ৬ দফা দাবি দেওয়া হলো♻️
---------------------------------------------------------------------
হরে কৃষ্ণ🙏
সনাতনী জাগ্রত যুব সংঘ কর্তৃক বৈষ্ণব পদাবলী কীর্তন বিষয়ক ৬ দফা দাবি পত্র সিলেট বিভাগের মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ ও সুনামগঞ্জ জেলা কীর্তন কমিটির নিকট দেওয়া হয়েছে। আশাকরি উনাদের নিকট হতে আমরা ইতিবাচক সাড়া পাবো।
ইতিমধ্যে সিলেট জেলা কির্তন কমিটি ৬ দফা দাবি মেনে নিয়ে সনাতন ধর্মের স্বার্থে সুন্দর সিদ্ধান্ত গ্রহন করেছে যা বৈষ্ণব পদাবলীর জন্য শ্রেষ্ঠ পাওয়া। এজন্য আমরা উনাদের নিকট চিরকৃতজ্ঞ।
আমরা আশাবাদী এভাবে সবাই এগিয়ে আসলে সিলেট বিভাগে বৈষ্ণব পদাবলী নিয়ে কারো কিছু বলার থাকবে না এবং সবাই প্রকৃত পদাবলী কীর্তন আস্বাদন করার সুযোগ পাবে। ফলে, একটা সুন্দর পরিবেশ তৈরি হবে যেখানে পদাবলী কীর্তনীয়াদের মান উন্নত হবে।
সর্বোপরি, এই দাবিগুলো আমাদের কোনোপ্রকার ব্যাক্তিগত স্বার্থে নয়, সম্পূর্ণ সনাতন ধর্মের স্বার্থে উত্থাপন করা। আমরা শুধু চাই- সঠিক নিয়মে পদাবলী কীর্তন পরিবেশন হোক এবং প্রকৃত কীর্তনীয়ার মান উন্নত হোক। এক্ষেত্রে আমরা সর্বদা উনাদের পাশে থেকে কাজ করে যাবো।
পোষ্ট ছবিঃ পূর্বে সিলেট জেলা কির্তন কমিটিকে দেওয়া দাবিপত্র।
বিদ্রঃ আমরা বর্তমানে উক্ত ৩ টি জেলা কীর্তন কমিটির সিদ্ধান্তের অপেক্ষা করছি। দয়া করে, কেউ এ বিষয়ে কোনো প্রকার বিভ্রান্তমূলক কথায় কান দিবেন না।

সনাতনীদের অতি নিত্য প্রয়োজনীয় প্রনাম মন্ত্র।।
সবার জ্ঞাতার্থে শেয়ার করে ছড়িয়ে দেন সবার মাঝে।।

📢📢 নিখোঁজ সংবাদ!
বোনটিকে উদ্ধারে সহায়তা করুন।

গত ০২.০৭.২০২৩ইং রোজ বৃহস্পতিবার বিকাল (প্রায়) ০৪.৩০ মিনিটের সময় বাবার বাড়ি হতে স্বামীর বাড়ী কোম্পানিগঞ্জ টুকের বাজারের উদ্দেশ্যে রওয়ানা দিয়ে আজ পর্যন্ত স্বামীর বাড়ি পৌঁছায়নি।

নিখোঁজ বোনের পরিচয়--
নামঃ পুষ্পিতা রানী সিনহা (২৫)
মাতাঃ রাজলক্ষী সিনহা
পিতাঃ মনোরঞ্জন সিনহা
বাবার বাড়িঃ তিলকপুর, কমলগঞ্জ, মৌলভীবাজার।

পুস্পিতা গত ২২.০৬.২০২৩ইং তারিখে বর্তমান ঠিকানা সমতা ২৩/১ চালিবন্দর মায়ের কাছে নাইওর/ বেড়াতে আসেন। চলে যান ০২.০৭.২০২৩ইং এবং সে সময় হতে নিখোঁজ হোন।

অনেক খুঁজাখুঁজি করে সন্ধান না পাওয়ায় পুষ্পিতার মা সিলেট কোতোয়ালী থানায় সাধারণ ডায়েরি করেন। ডায়েরি নং ১৬৬, তাংঃ ০৩.০৭.২০২৩ইং।

অদ্য রোজ বৃহস্পতিবার (১৩.০৭.২০২৩ইং) সকাল ১১ ঘটিকার সময় মেয়েটিকে উদ্ধারের জন্য বাংলাদেশ হিন্দু পরিষদের নিকট আসেন রাজলক্ষ্মী সিনহা। আর্তনাদে বাংলাদেশ হিন্দু পরিষদের পক্ষ থেকে সাথে সাথে কোতোয়ালি থানার ওসি মহোদয় ও তদন্ত কর্মকর্তা এসআই এর সাথে বিস্তারিত আলাপ করা হয়।

বর্তমানে, গোপন সূত্রে বাংলাদেশ হিন্দু পরিষদ জানতে পারে- খালেদ মিয়ার (পিতাঃ আক্তার মিয়া, কালিঘাও, টুকেরবাজার পয়েন্ট শরীফ সেন্টারের পাশ দিয়ে রাস্তা একটু ভিতরে) বাড়ীতেই পুস্পিতা আছে। ইহা অবগত করা হলে এসআই কল্লোলদা অভিযানে নামবেন এবং উদ্ধার করবেন বলে আস্বস্ত করেছে।

উদ্ধারের পর বিস্তারিত ঘটনা জানা যাবে।
বাংলাদেশ হিন্দু পরিষদ সিলেটের সকল আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহযোগিতা কামনা করছি।

তথ্য সংগ্রহঃ Dipok Roy Bhp (সভাপতি, বাংলাদেশ হিন্দু পরিষদ, সিলেট বিভাগ)।
বিঃদ্রঃ মানবিক ও উদ্ধারের স্বার্থে পোস্টটি শেয়ার করবেন।