রক্ত করবী - মুক্তির কন্ঠস্বর The Red Oleanders - Voice Of Freedom
“রক্তকরবী -- মুক্তির কন্ঠস্বর” একটি সামাজিক - সাংস্কৃতিক সংগঠন। Change The Lives; Change The World
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=3680340795624340&id=100009453663922&mibextid=5zvaxg
সুখের বারান্দা 😍😍
ছবিঃ মোহিনী
এক দৌড় প্রতিযোগিতা
কেনিয়ার হয়ে দৌড়চ্ছিলেন আবেল মুতাই। খুব ভাল দৌড়চ্ছিল, সবাইকে পিছনে ফেলে প্রায় পৌঁছে গেছেন শেষ ল্যাপে।
তার পেছন পেছনই ধেয়ে আসছেন স্প্যানিশ অ্যাথলেট ইভান ফার্নান্ডেজ।
শেষ সীমানার অল্প একটু আগে পৌঁছে বিভ্রান্ত হয়ে পড়লেন আবেল মুতাই, তিনি ফিনিশিং লাইন বুঝতে না পেরে ভাবলেন তিনি জিতে গেছেন আর দৌড়ের গতি কমিয়ে দিলেন...!!
তার পেছনে থাকা স্প্যানিশ অ্যাথলেট ইভান ফার্নান্ডেজ আন্দাজ করে ফেললেন আবেল মুতাইয়ের কনফিউশানের ব্যাপারটা, আর সাথে সাথেই স্প্যানিশ ভাষায় চিৎকার করে আবেলকে বলতে শুরু করলেন, দৌড় শেষ হয়নি, তুমি দৌড়তে থাকো...!!
আবেল স্প্যানিশ ভাষা না বুঝে আরো বিভ্রান্ত হয়ে পড়ে। ইভান বুঝতে পারে আর কোনো উপায় নেই... সে আবেলের কাছাকাছি এসে একরকম ধাক্কা মেরে ভিক্ট্রি লাইন পার করে জিতিয়ে দেয় আবেল মুতাই কে...!!
দৌড় শেষ হবার পর সাংবাদিকরা ঘিরে ধরে ইভানকে। প্রশ্ন একটাই, তুমি এইরকম কেন করলে..??
ইভান ফার্নান্ডেজ বললেন, আমি একটি সামাজিক পৃথিবী চাই যেখানে আমরা সবাই সবাইকে সাহায্য করব।
সাংবাদিকরা সন্তুষ্ট হয়না এই জবাবে, সাংবাদিক প্রশ্ন করে, কিন্তু তুমি না জিতে ওকে জিতিয়ে দিলে কেন..??
ইভান ফার্নান্ডেজ বললেন জয়টা আমার প্রাপ্য ছিলোনা, যে প্রাপ্য ছিলো আমি তাকে সাহায্য করেছি মাত্র। আর এমন জয় দিয়ে কি পাবো, একটা মেডেল...?
যেখানে নৈতিকতা থাকবে না...
আমার মা আমাকে সে শিক্ষা দেয় নি....।
কাহিনীটা পড়ে এক অন্যরকম অনূভুতি হলো...
আমাদের পরিবার-সমাজ, আমাদের শিক্ষা-সংস্কৃতি শুধুমাত্র আমাদেরকে জিততেই শেখাচ্ছে কাউকে জেতাতে শেখায়নি কখনো।
আমাদের শুধু জেতা প্রয়োজন,
সফল হওয়া প্রয়োজন
সেটা যেভাবেই হোক যে কোন মাধ্যমেই হোক।
কাউকে জেতানোর মধ্যেও জিতে যাওয়া থাকতে পারে
কাউকে সাহায্য করার মধ্যেও সফলতা থাকতে পারে
এগুলা কখনোই আমাদের শিক্ষায়
আমাদের চিন্তায় নেই,
কেনো নেই...!!
সংগৃহীত
মনে হলো এটা পড়ে কারো কারো হয়তো ভালো লাগবে আজকে 😍
দিন-রাত চুলোচুলি করা দুই সতীনের মাঝে মারা গেল ছোট সতীন একদিন।
মারা যাবার আগে তার তিন বছরের ছেলেকে বড় সতীনের হাতে তুলে দিয়ে বলল,'আমারে মাফ কইরা দিয়েন। আমার পোলাডারে আপনের হাতে দিয়া গেলাম। আইজ থেইক্কা আপনেই ওর মা।'
বড় সতীনের ঘরে দুই সন্তান। আড়াই বছরের এক ছেলে। পাঁচ বছরের এক মেয়ে।
এখন তার তিন সন্তান হল।
ছোট সতীন মারা যাবার পরে তার কোল থেকে নেমে গেল আড়াই বছরের ছেলে। সেখানে প্রতিস্থাপিত হল সতীনের তিন বছরের সন্তান।
সে এটাকে কোলে কোলে রাখে। মুখে তুলে খাওয়ায়। কোথাও গেলে নিজের ছেলেকে হাঁটিয়ে নিয়ে যায় কিন্তু সতীনের ছেলেকে নেয় কোলে তুলে।
এভাবেই আস্তে আস্তে বড় হল সে। কিন্তু সৎমা তাকে কোনও কাজ করতে দেয় না। নিজের ছেলেমেয়েদের দিয়ে কাজ করায়। কিন্তু তাকে দেয় মুখে তুলে খাইয়ে। এক গ্লাস পানিও ঢেলে খেতে দেয় না। পাড়া-প্রতিবেশী, আত্মীয় -স্বজন সবাই প্রশংসা করে সৎমায়ের।
'তুমি তো অনেক ভালা মানুষ। মা মরা পোলাডারে কত্ত আদর কর। এরেই তুমি আরও বেশি ভালবাস। কে কইব তুমি অরে প্যাডে ধরনাই।'
'ভুল ভাবতাছেন আপনেরা।' মুখ খুলল বড় বউ। 'আমি শোধ নিতাছি। অর মায়ে আমার স্বামী কাইড়া নিছিল। আমারে পাঁচটা বচ্ছর জ্বালাইছে। আমি সেই শোধ নিতাছি এই পোলারে দিয়া। আমার পোলা মাইয়া জীবনে চলতে শিখব। কিন্তু অরে আমি আদর দিয়া পঙ্গু বানাইয়া দিতাছি। অয় জীবনে চলতে গিয়া পদে পদে আছাড় খাইয়া পড়ব। উইঠ্যা দাঁড়াইতে পারব না।' বলে মুচকি হাসে বড় বউ।
যে মা কলেজ পড়ুয়া ছেলের জিন্সের প্যান্ট ধুয়ে দেন, বিছানা তুলে দেন ভার্সিটি পড়ুয়া মেয়ের। আমার ছেলে/মেয়ে আমাকে ছাড়া চলতেই পারে না বলে গল্প করেন যে মা। আপনি এক বেলা বাসায় না থাকলে আপনার ছেলেমেয়ে এক মুঠো চাল সেদ্ধ করে খেতে জানে না বলে গর্ব করেন যে মা। আপনারা আদতে কিন্তু মা না।
সৎমা।
আপনি নিজে খুব ক্ষতিকারক আপনার সন্তানের জন্য।
এটাও ব্যাড প্যারেন্টিং।
© মাসুমা মাইমুর
একটি বিশেষ অনুরোধ: আপনারা যারা এতদিন ধরে বাঙালীর আমন্ত্রণ এর পাশে আছেন তারা আমাদের ইউটিউব চ্যানেলটিও পারলে সাপোর্ট করবেন। সাবস্ক্রাইব করুন এই পেজের অফিসিয়াল ইউটিউব চ্যানেলটিকে। সাবস্ক্রাইব করতে তো আর পয়সা লাগে না কিন্তু আপনাদের একটা সাবস্ক্রাইব ক্রিয়েটর এর মনোবল কে আরো অনেকখানি বাড়িয়ে তোলে। পাশে থাকবেন আশা করি❤️
https://www.youtube.com/c/বাঙালীরআমন্ত্রণ
ম্যারি কুরি ছিলেন বিশ্বের প্রথম মহিলা যিনি পদার্থবিজ্ঞান এবং রসায়ন উভয় ক্ষেত্রেই নোবেল জিতেছিলেন (1903 সালে পদার্থবিদ্যা এবং 1911 সালে রসায়নে)।
তিনি প্যারিস বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম মহিলা অধ্যাপিকাও ছিলেন। এখানেই পিয়েরে কুরির সাথে দেখা হয়েছিল তাঁর, যিনি পরে তার স্বামী হয়েছিলেন এবং তারা একসাথে বিকিরণ আবিষ্কার করেছিলেন। যার জন্য নোবেল কমিটি তার স্বামীকে নোবেল পুরস্কারের জন্য মনোনীত করেছিল।এখানে একজন নারী হওয়ায় নোবেল কমিটি মেরিকে নোবেলের জন্য মনোনীত করতে চায়নি, কিন্তু পিয়েরের আপত্তির কারণে কমিটিকে নোবেল দিতে হয় মেরিকে।
মরিয়মের দুই মেয়ে ছিল।
1897 সালে আইরিন এবং 1904 সালে ইভ.......ইভের জন্মের দেড় বছর পর (1906 সালে) মেরির স্বামী পিয়েরের এক দুর্ঘটনায় মারা যান।আমরা কল্পনা করতে পারি না যে ল্যাবে সারাদিন ব্যস্ত থাকা মেরির পক্ষে দুটি মেয়েকে বড় করা কতটা কঠিন ছিল।সেই সময়ে প্যারিসে মেয়েদের জন্য যে ধরনের স্কুলের শিক্ষা পাওয়া যেত তা মেরি অপছন্দ করতেন।তিনি তার মেয়েদের বাড়িতেই পড়াতেন।
মেরি কুরি রেডিয়াম এবং পোলোনিয়াম আবিষ্কারের জন্য 1911 সালে দ্বিতীয়বার রসায়নে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন, যা আজকে ক্যান্সারের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।
রেডিয়ামের ক্রমাগত এক্সপোজার মেরির স্বাস্থ্যের অবনতি ঘটায় এবং 1934 সালে তিনি 66 বছর বয়সে মারা যান.....
আমেরিকা কুরিকে সম্মান জানায় এবং তার দেশে পাওয়া এক গ্রাম রেডিয়াম তাকে দান করার ঘোষণা দেয়।মেরি বলেছিলেন যে রেডিয়ামটি তার প্রতিষ্ঠানকে দেওয়া উচিত, তাকে নয়, যাতে তার মৃত্যুর পরে এটি তার পরিবারের দখলে না থাকে।
দুই কন্যাই, যারা তাদের মায়ের ছায়ায় বেড়ে উঠেছে, তারাও অসাধারণ সাফল্য অর্জন করেছে। বড় মেয়ে আইরিন 1935 সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পেয়েছিলেন, যখন ছোট মেয়ে ইভ, যিনি শৈশব থেকেই শিল্প ও লেখালেখিতে আগ্রহী ছিলেন, তাকে মনোনীত করা হয়েছিল যুদ্ধ সাংবাদিকতার জন্য পুলিৎজার পুরস্কারে।
তিনি পরে ইউনিসেফের 'ফার্স্ট লেডি' হন। ইভ 1965 সালে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পান।
এইভাবে পৃথিবীতে একটি মাত্র পরিবার আছে যার সমস্ত সদস্যই নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন।
পিতা-মাতা এবং দুই কন্যা... এমন অসামান্য প্রতিভা সমৃদ্ধ পরিবার পৃথিবীর ইতিহাসে দ্বিতীয়টি নয়।
এইভাবে এটি বিশ্বের একমাত্র পরিবার যারা পাঁচটি নোবেল জিতেছেন।
নিজেদের মেয়ে/ছেলেকে বিজ্ঞানের আলোয় ভরে তুলুন।
সংগ্রহিত
♥️|| Big B’ -র অজানা গপ্পো ||♥️
এলাহাবাদ থেকে সামান্য কিছু টাকা নিয়ে চাকরি করতে এসেছিলেন কলকাতায় | মাইনে চারশো সত্তর টাকা। থাকতেন টালিগঞ্জের বাবার এক বন্ধুর বাড়িতে। ট্রাম ধরে এসপ্ল্যানেড যেতেন। পোশাক বলতে ছিল সবেধন নীলমণি জ্যাকেট-ট্রাউজার এবং একটি টাই | বর্ষাকালে জল জমত ধর্মতলায়। প্যান্ট গুটিয়ে নিয়ে হাঁটতে হতো। সঙ্গে দুশ্চিন্তা, খুব বেশি কুঁচকে যেন না যায়! পরে অফিসের কাছাকাছি থাকবেন বলে উঠে এলেন রাসেল স্ট্রিটের এক গেস্ট হাউসে। দুপুরের খাবার অফিসেই মিলত নিখরচায়। রাতে অর্ধেক দিনই ফুচকা খেয়ে কাটত।
অফিসের কাজে ঘুরতে হয়েছিল আসানসোল, ধানবাদের কয়লাখনি এলাকায়। খনিশ্রমিকদের কষ্ট দেখে এক অদ্ভুত অবসাদ গ্রাস করেছিল তাঁকে। তখনই কলকাতায় দেখেছিলেন উৎপল দত্তের নাটক ‘অঙ্গার’। তাপস সেনের আলোয় মঞ্চের ওপর খনি শ্রমিকদের আর্তনাদ আজও তাঁর কানে বাজে। নাটক পড়ার অভ্যাসের সূত্রপাতও এই কলকাতাতেই। হাতের কাছেই ছিল ব্রিটিশ কাউন্সিলের লাইব্রেরি। আর বন্ধুদের সঙ্গে আনন্দ করতে হলে গন্তব্য ছিল পার্ক স্ট্রিটের সাবেক ব্লু-ফক্স।
জীবনের প্রথম পোর্টফোলিও তৈরির জন্য ছবি তুলে দিয়েছিলেন ভাই অজিতাভ। ছবি তোলা হয় ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালের সামনে একটা গাছের নীচে। মেমোরিয়ালের ভিতরে তখন ঢোকা হয়নি। বহু বছর পর ডোনা গঙ্গোপাধ্যায়ের নাচের অনুষ্ঠান দেখতে গিয়ে প্রথম বার ভিতরে ঢুকলেন। সে দিনও মনে মনে খুঁজছিলেন ওই গাছটা।
ষাটের দশকের শেষ দিকে তিনি পাড়ি দিলেন বোম্বে । স্বপ্ন একটাই - হতেই হবে অভিনেতা | হাতে ছিল শুধু একটি ড্রাইভিং লাইসেন্স। ভাবনা ছিল অভিনেতা না হতে পারলে ক্যাব চালাবেন | থাকার জায়গাও ছিল না। মেরিন ড্রাইভের বেঞ্চে কাটিয়েছেন বহু রাত |
বিজ্ঞাপনে ভয়েসওভার করার কাজ জুটল কিছু দিন পরে। কাপড় কাচা সাবানের বিজ্ঞাপন করে পাওয়া গেল পঞ্চাশ টাকা। সেই টেপ সম্বল করেই চলে গিয়েছিলেন মৃণাল সেনের কাছে। মুম্বইয়ের ফিল্মিস্তান স্টুডিওয় ওই টেপ শুনেই মৃণাল তাঁকে ‘ভুবন সোম’-এ ভয়েসওভারের কাজ দেন | তবে তখনও অভিনয়ের সুযোগ মিলল না | রোল চাইছ না চিকেন রোল? নবাগত ছ’ফিট তিন ইঞ্চিকে তীব্র বিদ্রুপসহ বলেছিলেন বলিউডের জনপ্রিয় পরিচালক।
যিনি আজ তার ব্যারিটোন ভয়েসের জন্য বিখ্যাত, একবার অল ইন্ডিয়া রেডিও প্রত্যাখ্যান করেছিল | অভিনয় জীবনের শুরুতে টানা ১২ টি ফ্লপ সিনেমা | এভাবেই কেটে যায় প্রায় দশ বছর | ১৯৭৩ সাল | সিনেমার নাম জাঞ্জির | দেশ দেখল এক যুবকের দুরন্ত অভিনয় | অ্যাংরি ইয়ং ম্যান | তারপর আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি।
সব প্রতিবন্ধতকা জয় করতেই অভ্যস্ত তিনি, আর তাঁর এই ‘হার না মানা’র জেদটাই তাঁর অনুরাগীদের সবচেয়ে বড় অনু্প্রেরণা। তাঁর নিজের কথায়, "রিজেকশন তো জীবনের অঙ্গ। কোনও না কোনও স্টেজে লোকে আপনাকে ফিরিয়ে দেবেই। এ বার সেই ফিরিয়ে দেওয়াটাকে নিয়ে আপনি কী করবেন, কী ভাবে ব্যবহার করবেন, বাকি জীবনে সেটা একান্ত আপনার ব্যাপার। হয়তো সেই প্রত্যাখ্যান আপনাকে হুড়হুড় করে নীচে নামিয়ে দিল। আবার শুরু করুন সেই তলদেশ থেকে।"
গতকাল , ১১ অক্টোবর বিগ বি অমিতাভ বচ্চন এর জন্মদিন ।
আমাদের পক্ষ্য থেকে রইলো অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা..♥️
♦️তথ্যসূত্রঃ আনন্দবাজার পত্রিকা (সৌভিক চক্রবর্তী)
অসাধরণ! এই ছবিটি এঁকেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের সাবেক শিক্ষার্থী নুরে আলম।
একজন শিল্পীর হাতে আঁকা ছবি কতটা নিখুঁত তা এ ছবিতে ফুটে উঠেছে।
ছবিঃ সংগৃহীত
স্বামী বিবেকানন্দকে এক ইংরেজ সাহেব প্রশ্ন করেছিলেন,
এই উপমহাদেশের মহিলারা সবার সাথে হ্যান্ডশেক করে না কেন?
স্বামীজী সাহেবকে জিজ্ঞেস করলেন, তোমার দেশের রাণী কি সবার সাথে হ্যান্ডশেক করেন?
সাহেব বললেন, 'না' |
স্বামীজী বললেন, ঠিক এই রকমই, "এই উপমহাদেশের সব মহিলারাই 'রাণী" |
Good Morning Dhaka!
"School was not easy for me."
Carol Greider achieved success in molecular biology in the same way she overcame dyslexia as a child: with persistence and creativity.
Since she found it hard to read the traditional way, she found another: she taught herself to memorise words and letter order, circumventing her inability to sound out words. Carol Greider is one of many Nobel Prize laureates that have dyslexia.
It’s the first day of Spring! We’re busy planning the upcoming season and we’re eager to plant our annual crops on the farm (the sunflower trail, pumpkin patch and corn maze). Over 30 acres will be planted by seed in May when the land is warmer. After a few months each crop will mature at a different time and they will start to be ready for our opening in August!
https://youtube.com/watch?v=rCbgc2Ywv54&feature=share
Eid Natok 2021 | কাঁটা | Kata | Irfan Sazzad, Mithila | New Bangla Telefilm | Maasranga TV Maasranga TV Official brings to you New Bangla Natok 2021 “কাঁটা | Kata” starring Irfan Sazzad, Mithila & many more. This Bangla Full Natok Directed by Abu H...
https://www.deshrupantor.com/opinion/2021/04/02/285477
অটিস্টিক বাচ্চাকে বড় করার সবচেয়ে কঠিন বাধা মানুষ আমার মেয়ে তূরের বয়স এখন দশ। দুই বছর বয়সে তার অটিজম ধরা পড়ে। দেশ থেকে কেউ ফোন করলে কথা প্রসঙ্গে অবধারিতভাবে তূরের ক.....
যেভাবে হয়ে উঠেছি গাঙকুমারী… - ফিল্মফ্রি লিখেছেন । তাহুয়া তুরা ঝড় আসার আগে যেমন সবাই টের পায় এবং সতর্ক হয়ে যায়, গাঙকুমারী চলচ্চিত্রে গাঙকুমারী হলো সেই ঝড়, য....
Happy weekend!
Enjoy your day, celebrate yourself, feel good, and see the amazing results in your life! It’s all about gratitude. The more you will be thankful for what you have the more you will be in the alignment in your dream life 💎❤️🎯🍀👑
#
Be Your Own Valentine First!
ফাল্গুনী ভালবাসায় রইল নিমন্ত্রণ
ফাল্গুনী ভালবাসায় রইল নিমন্ত্রণ
আয়োজনে
রক্তকরবী -- মুক্তির কন্ঠস্বর
Bangladesh time : 9.00 PM
Canada time : 10.00 AM
জিনিয়া রুনা
তাজরুবা জল
পপি ফারজানা
মৈএেয়ী দেবী
সন্চালনায়
শেখ নাহার
মাজনুন মিজান
ফাল্গুনী ভালবাসায় রইল নিমন্ত্রণ
আয়োজনে
রক্তকরবী -- মুক্তির কন্ঠস্বর
Bangladesh time : 9.00 PM
Canada time : 10.00 AM
জিনিয়া রুনা
তাজরুবা জল
পপি ফারজানা
মৈএেয়ী দেবী
সন্চালনায়
শেখ নাহার
মাজনুন মিজান
মৈত্রেয়ী দেবী, Zinia Runa, Popy Farzana, Maznun Mizan
ফুল ফুটুক আর নাই'বা ফুটুক আজ বসন্ত..🌹
কোকিল ডাকুক আর
নাই'বা ডাকুক আজ বসন্ত....
প্রকৃতি মননে নবজাগরণের দিন
আজ পহেলা ফাল্গুন...
ঋতুরাজ বসন্তের প্রথম দিন...
তাই বসন্তের এই প্রহরে আমাদের পক্ষ থেকে রইলো বাসন্তী শুভেচ্ছা ও অনেক অনেক অভিনন্দন
আগুন পাখী
ফাগুন দিন
স্বপনেরা ...
আজো রঙ্গিন !!
সূর্যের পালকি নিত্য
আসছে কথা সত্য
যতই আসুক ঝড়
হবেনা নড়চড় !!
জানিতো, টরন্টো শহর আজ তুষারের সাজে সেজেছে।তো কি হয়েছে?
বাঙলার দক্ষিণা হাওয়া ঠিক মনে করিয়ে দিচ্ছে ওরে ফাগুন লেগেছে বনে বনে। আজ তাই বসন্ত এসেগেছে...
জীবন রঙ্গিন হোক ফালগুনের রঙে!
সবাইকে ফালগুনের শুভেচ্ছা .
ভালো থাকুন সকলে ! খুব ...
Photo @2015 - Bangladesh 🇧🇩
Khandaker Shajia Afrin | Interview | Ranga Shokal | Kebria & Labonno | Maasranga TV | Talk Show Subscribe: https://bit.ly/2NFgcbD Enjoy our regular Ranga Shakal program which is an interview or morning show of Maasranga Television. It is a bangla talk s...
মহাদেশ কীভাবে ভাঙছে? মহাদেশগুলো বদলে যাচ্ছে পাত সঞ্চালনের মাধ্যমে | Plate Tectonics | Think Bangla আমাদের পায়ের নিচের মাটি, মহাদেশ, সমুদ্রতল ক্রমাগত ভাঙছে এবং বদলে যাচ্ছে পৃথিবীর মানচিত্র। আপাত দৃষ্টিতে স্থির মন...
আমি সময়কে ধরার চেষ্টা করেছি: সাজিয়া লুবনা আফরিন শখ আর স্বপ্ন পুষতে যে কেউ পারে। কিন্তু স্বপ্নের বীজ বুনে যত্ন করে আকাশ ছুঁতে পারা ক’জনের ভাগ্যেই জোটে! তার জন্য দর.....
এক দরিদ্র ব্যক্তি প্রতিদিন তার মনিবের
ঘরে জল নিয়ে যাওয়ার কাজ করতো। সে
একটি লাঠির দুই প্রান্তে জলের পাত্র
ঝুলিয়ে তা কাঁধে নিয়ে রোজ অনেকটা
পথ হেঁটে পাড়ি দিতো। দুটি পাত্রের
একটিতে কিছুটা ফাটল ছিলো, আরেকটি
ছিলো সম্পূর্ণ ত্রুটিহীন। মনিবের বাড়ী
পর্যন্ত পৌঁছাতে পৌঁছাতে ফাটল ধরা
পাত্রটির অর্ধেক জল পড়ে যেতো।
এভাবে দুটি বছর ভালো পাত্রটি
প্রতিদিন পাত্রভর্তি জল দিলো আর
ফাটল ধরা পাত্রটি প্রায় অর্ধেক পরিমাণ
জল দিতে সক্ষম হলো। এতে ভালো
পাত্রটি তার কাজের জন্য গর্ব বোধ
করতো। অন্যদিকে ফাটল ধরা পাত্রটি
তার অসম্পূর্ণ কাজের জন্য মনে মনে
লজ্জা পেতো এবং নিজেকে ছোট মনে
করতো, ব্যর্থ ভাবতো। তাই একদিন সে
মনিবের বাড়ী পৌছানো মাত্র জল
বহনকারীকে বললো “আমি খুবই লজ্জিত
যে আমার ত্রুটির কারণে আমি আমার
কাজ সম্পূর্ণভাবে করতে পারি না। আমার
অর্ধেক জল চুইয়ে চুইয়ে পড়ে যায় ফলে
আপনি আপনার পরিশ্রমের পুরো ফল ভোগ
করতে পারেন না। এজন্য আপনার নিকট
আমি ক্ষমাপ্রার্থী।” তার কথা শুনে জল
বহনকারীর মনে দয়ার উদ্রেক হলো।
অনুকম্পার সুরে সে বললো “তুমি ফেরার
সময় পথের ধারে ফুটে থাকা সুন্দর
ফুলগুলিকে লক্ষ্য করবে।” তার কথা মতো
ফেরার পথে পাত্রটি খেয়াল করলো
ফুলগুলো কী সুন্দর ফুটে আছে। সারাটাদিন
সূর্য তাদের আলো দিচ্ছে, ঊষ্ণতা দিচ্ছে।
তার কিছুটা ভালো লাগলো বটে কিন্তু
পথের শেষে সে আবার মন খারাপ করে
ব্যক্তিটির নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করলো
তার কাজের ব্যর্থতার জন্য।” ব্যক্তিটি
তাকে বললো “তুমি কি লক্ষ্য করোনি
ফুলগুলি শুধু তোমার পথের পাশেই ফুটে
রয়েছে যা পথের অন্য ধারে নেই? তোমার
ত্রুটির জন্যই এটা সম্ভব হয়েছে। আমি
তোমার ত্রুটির কথা জানতাম আর তার
পূর্ণ সুযোগ আমি নিয়েছি । তোমার পথের
দিকেই শুধু আমি ফুলের চারাগুলি রোপণ
করেছিএবং যাবার বেলা প্রতিদিন
তোমাকে আমার কাঁধের একই দিকে বয়ে
নিয়ে গেছি যাতে করে তুমি তাদের
বেড়ে ওঠার জন্য জল দিতে পারো। বিগত
দুই বছর ধরে এই ফুলগুলো দিয়েই আমি
আমার মনিবের ঘরের টেবিল সাজিয়েছি,
সৌন্দর্যমন্ডিত করেছি। তুমি যেমন আছো
তেমনই যদি না থাকতে তবে আমার মনিব
তার গৃহের শোভা বাড়াতে এই সৌন্দর্য
পেতো না।
-------------------
অন্যের সঙ্গে তুলনা করে নিজেকে
কখনোই অবমূল্যায়ন করবেন না। একজন
থেকে আরেকজন পার্থক্যের কারণেই
আমরা আলাদা আলাদাভাবে এক ও অনন্য
বৈশিষ্ট্যের অধিকারী।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Contact the organization
Telephone
Website
Address
Toronto, ON
2383 Bloor Street W
Toronto, M6S1P6
CUIAS Immigrant Services is a non-profit community organization, providing settlement assistance to immigrants for over 30 years.
555 Richmond Street West, Suite 711
Toronto, M5V3B1
YES believes that employment is empowerment and the cornerstone of safe and healthy communities. YES
4600 Bathurst Street
Toronto, M2R3V3
A resilient community where hope, dignity, diversity and humanity thrive.
1 Valleybrook Drive # 201
Toronto, M3B2S7
Provincial org promoting citizenship, belonging, & equality of people with an intellectual disability
3333 Finch Avenue East
Toronto, M1W2R9
Scarborough, ON nonprofit. We support healthy aging through housing, programs & services for seniors.
Toronto
FST helps individuals and families face a wide variety of life challenges through counselling, community development, advocacy and public education programs.
10 Four Seasons Place
Toronto, M9B6H7
We aim to facilitate donations towards Muslims / Muslim families in dire need
1871 Weston Road, York
Toronto, M9N1V9
Amar e ajudar o próximo é servir a Deus e usar a sua palavra para tornar este mundo melhor. Somos membros da Igreja AD Missão Canada Projeto Restaurando vidas. Estamos desenvolvend...
45 Hallcrown Place
Toronto, M2J4Y4
The United Armenian Council of Ontario's Humanitarian Aid Committee
185 5th Street
Toronto, M8V
Harm reduction in south Etobicoke . Bring me all your questions and comments about safe drug use! We can also help with, drug testing, paraphernalia clean up, food, clothing, reso...