মতিঝীল থানা সেচ্ছাসেবক দল

সব বস্তিতে জীবাণুনাশক ছিটাবে জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন
রাজধানীর সব বস্তিতে জীবাণুনাশক ছিটানোর কর্মসূচি চালু করেছে জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন। এ ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে রাজধানীতে জীবাণুনাশক স্প্রে করছেন বিএনপিপন্থী কৃষিবিদরা।

বুধবার (৮এপ্রিল) থেকে এই কার্যক্রম শুরু হয়েছে বলে বিএনপি চেয়ারপারসনের প্রেস উইং সদস্য শায়রুল কবির খান জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, ঢাকা মহানগরীর বিভিন্ন জায়গায় করোনাভাইরাস ও ডেঙ্গু প্রতিরোধে জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে কৃষিবিদরা বিভিন্ন অলিগলিতে জীবাণুনাশক স্প্রে করছেন।
শায়রুল বলেন, বুধবার মহাখালীর সাততলা বস্তিতে দুপুর ১২টা থেকে দেড়টা পর্যন্ত পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করা হয়েছে। এই কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।

দায়িত্বপ্রাপ্ত যেসব কৃষিবিদ এ কর্মসূচির সার্বিক বিষয় তদারকি করছেন তারা হলেন- প্রফেসর ড. আবদুল করিম ও কৃষিবিদ শফিউল আলম দিদার।

সেলুট নারায়ণগঞ্জ মহানগর যুবদলের সভাপতি কাউন্সিলর খোরশেদ ভাই কে

সারা বিশ্বে যেখানে কোন মানুষ করোনায় আক্রান্ত হলে পরিবার,আত্বীয়,বন্ধু,প্রতিবেশী কেউ লাশ ধরে না,দেখতে আসেনা জানাজা পড়েনা,যেখানে জনপ্রতিনিধিরা চাল চুরির উৎসবে মেতে আছে সেখানে নারায়ণগঞ্জ মহানগর যুবদলের সভাপতি কাউন্সিলর খোরশেদ ভাই তার ওয়ার্ড এর করোনায় আক্রান্ত মৃত ব্যক্তিকে নিজে উপস্থিত থেকে দাফন করলেন।এরকম জনপ্রতিনিধি পাওয়াটা অবশ্যই ভাগ্যের ব্যাপার।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী প্রজন্ম দল কেন্দ্রীয় কমিটির পক্ষ থেকে আন্তরিক শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন জানাচ্ছি

করোনা তুমি কি এদের দেখোনা

মরতে তো একদিন হবেই কিন্তুু যারা মুসলিম হত্যা ও মসজিদ ভেঙ্গে দিচ্ছে তাদের প্রতিবাদে মৃত্যুকে আলিঙ্গন করে যদি জিহাদের ডাক আসে তাহলে আমার মতো আপনিও কি জিহাদের ময়দানে যুদ্ধে জাপিয়ে পরতে প্রস্তুত আছেন!
@?LOVE MY ALLAH@

মুসলমানদের রক্তের উপর দিয়ে মসজিদ পুড়িয়ে চা বিক্রেতা কশাই মোদী মুজিব বর্ষের বক্তা হিসেবে বাংলাদেশে আসতে পারে না।

ধর্ম-বর্ণ, দল-মত নির্বিশেষে সকলকে প্রতিবাদ জানানো ও রাজপথে আসার আহ্বান জানাচ্ছি.......

মসজিদের মিনারে উড়ছে গেরুয়া পতাকা! মিনার বেয়ে যে ছেলেটি তর তর করে উপরে উঠলো তাকে কি আপনার সাধারণ কোন হিন্দু সন্তান মনে হয়? সে জয় শ্রীরামের আজ্ঞাবহ হিংস্র দানব। মানবরূপী এসব দানবদের প্রশিক্ষিত করা হয়েছে গত প্রায় তিন দশক ধরে।

আর এস এস তথা ইসকন পরিবারের এসব দানবদের পরবর্তী টার্গেট বাংলাদেশ। সাধারণ হিন্দু, বৌদ্ধ কিম্বা খ্রিস্টান কারো প্রতিই আমাদের কোন বিদ্বেষ নেই। কিন্তু তাই বলে দিল্লিতে ওরা আমার ভাইদের পিটিয়ে মারবে, আমার মসজিদের মিনারে হনুমানের পতাকা উড়াবে আর আমরা নিন্দাও জানাতে পারবো না?

তীব্র নিন্দা জানাই বিজেপি সন্ত্রাসীদের এহেন হিংস্রতার। আর জোরালো কন্ঠে বলতে চাই, এখনই থামো। নইলে বখতিয়ারের উত্তরসূরীরা চুপচাপ ঘরে বসে থাকবে না।

আসন্ন সন্ত্রাসের মোকাবিলায় নিজেকে গুছিয়ে নাও হে মুসলিম যুবক। তোমাকে তো শুধু মসজিদ নয়, মন্দিরের সুরক্ষাও নিশ্চিত করতে হবে। মুসলিমের হাতে নিরীহ অমুসলিমের রক্তপাত কিম্বা গৃহ লুটপাট সম্পূর্ণ হারাম।

আমরা শান্তি চাই, চাই সম্প্রীতি। যুদ্ধ নয়, আমরা সহনশীলতার সাথে বাঁচতে চাই।

আজহারীর মাহফিলের যে দৃশ্যগুলো কোনদিন ও ভুলা যাবেনা। I love Mizanur rahman Azhari for Allah

আমি চিৎকার করে কাঁদিতে চাহিয়া
করিতে পারিনি চিৎকার ..

#২৫ফেব্রুয়ারী #পিলখানা_হত্যাকান্ড #জাতির_শোকের_দিন

ওপেন চ্যালেঞ্জ, আপনারা কি করেছেন আর আ.লীগ কি করেছে দেখান মানোনিয় ইস্পিকার মহাদয় যনোগন এর নয় এটা বর্তমান দলিয় তার কথায় প্রমান হয়ে গেলো 🤣

জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বী মিয়া বলেছেন, শুধু আওয়ামী লীগ নয় বিএনপি-জামায়াতও সরকারের উন্নয়নের সুফল ভোগ করছে। সরকারের নানা ধরনের উন্নয়নের সুফল পাচ্ছে তারাও।

সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) এলজিইডির বাস্তবায়নে গাইবান্ধার সাঘাটা ইউনিয়ন ভূমি অফিস নির্মাণকাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন কাজের উদ্বোধন শেষে ডাকবাংলো চত্বরে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
বিএনপি নেতাদের উদ্দেশ্যে ডেপুটি স্পিকার বলেন, আপনারা শুধু আওয়ামী লীগের সমালোচনা করেন; সরকারের কোনো উন্নয়ন খুঁজে পান না। আমরা ‘ওপেন চ্যালেঞ্জ’ যাব; দেখান আপনারা কি কি উন্নয়ন করেছেন আর আওয়ামী লীগ সরকার কি কি উন্নয়ন করেছে। চোখে পড়ার মতো আপনাদের কোনো উন্নয়নই খুঁজে পাওয়া যাবে না।
ফজলে রাব্বী মিয়া বলেন, আমরা যারা মুক্তিযুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছি তারা কারও কাছে হারব না। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী সুন্দরভাবে পালন করতে চাই আমরা।
সাঘাটা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীরের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবীর, নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুর রহিম শেখ, গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মোখলেছুর রহমান ও উপজেলা কমিশনার (ভূমি) শাকিল আহমেদ প্রমুখ।

পিলখানা হত্যার সঠিক তদন্ত করবে বিএনপি : ফখরুল

পিলখানা হত্যাকাণ্ডের সঠিক তদন্ত হয়নি উল্লেখ করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আমরা পিলখানা হত্যাকাণ্ডের যে বিচারটি দেখেছি, তাতে অভিযুক্তরা বলেছেন সঠিক বিচার হয়নি। আমরাও তাই মনে করি পিলখানা হত্যাকাণ্ডের সঠিক বিচার হয়নি। তাছাড়া সেনাবাহিনী কর্তৃক যে তদন্ত করা হয়েছিল তার রিপোর্ট আজও প্রকাশ করা হয়নি। তবে আমরা যদি কখনও সুযোগ পাই তাহলে অবশ্যই এর সঠিক তদন্ত করা হবে।

পিলখানা হত্যাকাণ্ডের ১১তম বার্ষিকী আজ। এ উপলক্ষে বনানীর সামরিক কবরস্থানে বেলা ১১টার দিকে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন মির্জা ফখরুল। এ সময় সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন
মির্জা ফখরুল বলেন, আজ একটি মর্মান্তিক ও কলঙ্কিত দিন। এই দিনে সীমান্ত রক্ষাকারী বাহিনী তৎকালীন বিডিআর সদরদফতর পিলখানায় ষড়যন্ত্র ও চক্রান্তমূলক হত্যাকাণ্ড ঘটে। একটি চক্রান্তমূলক অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ৫৭ জন অত্যন্ত ট্যালেন্টেড সামরিক কর্মকর্তাকে হত্যা করা হয়। এই দিনটি বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রতি সরাসরি আক্রমণ বলে আমরা মনে করি।

তিনি বলেন, এই দৃষ্টিতে এই দিনটিকে আমরা মনে করি আমাদের জাতীয় জীবনেও প্রচণ্ড রকমের প্রভাব পড়েছে। আজ আমরা দেখছি আমাদের দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হয়ে পড়েছে। আমাদের মূল যে বিষয় গণতন্ত্র সেটিকে হরণ করা হয়েছে। স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রতীক দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে অন্যায়ভাবে অন্তরীণ করে রাখা হয়েছে।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, আমরা অবশ্যই আজকের দিনে এই বীর শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি। আল্লাহ-তালার কাছে দোয়া করছি শহীদদের জন্য আল্লাহ যেন মাগফিরাত দান করেন। আমাদের দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বকে অক্ষুণ্ন রাখেন। কোনো চক্রান্ত যেন আমাদের পরাজিত করতে না পারে।

চক্রান্তমূলকভাবেই যদি পিলখানা ট্রাজেডির ঘটনাটি ঘটে থাকে তাহলে যারা চক্রান্ত করেছে তাদের বিচার হয়েছে বলে আপনি মনে করেন? জানতে চাইলে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, আমরা যে বিচারটি দেখেছি, অভিযুক্তরাও বলেছেন সঠিক বিচার হয়নি। আমরাও তাই মনে করি পিলখানা হত্যাকাণ্ডের সঠিক বিচার হয়নি। সেনাবাহিনী কর্তৃক যে তদন্ত রিপোর্ট আজও সেটা প্রকাশ করা হয়নি।

হাইকোর্ট থেকে বলা হয়েছে- একটি ইনকোয়ারি কমিশন গঠন করার জন্য। যেটার রিপোর্ট জনসম্মুখে প্রকাশ করার কথা বলা হয়েছে। আপনি কি মনে করেন এমনটা হওয়া উচিত? বা আপনাদের এমন কোনো পরিকল্পনা আছে কিনা? জানতে চাইলে ফখরুল বলেন, দুঃখজনক হলেও এটা সত্য আজকাল আমরা বিচার বিভাগের স্বাধীনতা দেখতে পাচ্ছি না। সুতরাং সেই ধরনের তদন্ত কতটুকু সত্যকে প্রকাশ করবে তা আমরা জানি না। তবে আমরা যদি কখনও সুযোগ পাই তাহলে অবশ্যই সুষ্ঠু সঠিক-তদন্ত করা হবে।

এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- মেজর হাফিজ, মেজর জেনারেল রুহুল আলম চৌধুরী, মেজর জেনারেল ফজলে এলাহী আকবর, মেজর জেনারেল ইব্রাহিম, মেজর মিজানুর রহমান, মেজর নুর, শায়রুল কবির খান প্রমুখ।