Kabbo

Creative writings

Top 30 SHAMS TABRIZI famous quotes and sayings | inspringquotes.us 07/01/2023

https://www.inspiringquotes.us/author/9991-shams-tabrizi

Top 30 SHAMS TABRIZI famous quotes and sayings | inspringquotes.us Discover SHAMS TABRIZI famous and rare quotes. Share motivational and inspirational quotes by SHAMS TABRIZI. "If you look around, you can find a face of God in each thing, because He is not hidden in a church, ..."

Shams Tabrizi Quotes - Spiritual Quotes From Rumi's Spiritual Instructor 07/01/2023

https://islamkidunya.com/shams-tabrizi-quotes-spiritual-quotes-from-rumis-spiritual-instructor/

Shams Tabrizi Quotes - Spiritual Quotes From Rumi's Spiritual Instructor Shams Tabrizi Quotes | Quotes From Rumi’s Spiritual Instructor, Shams | "You can be everything in lifebut the important thing is to be a good person"

TOP 25 QUOTES BY SHAMS TABRIZI (of 60) | A-Z Quotes 07/01/2023

https://www.azquotes.com/author/28030-Shams_Tabrizi

TOP 25 QUOTES BY SHAMS TABRIZI (of 60) | A-Z Quotes Discover Shams Tabrizi famous and rare quotes. Share Shams Tabrizi quotations about heart, giving and suffering. "It is never late to ask yourself “Am..."

100+ Rumi Quotes on Love, Life, Nature & the Universe | Leverage Edu 07/01/2023

https://leverageedu.com/blog/rumi-quotes/

100+ Rumi Quotes on Love, Life, Nature & the Universe | Leverage Edu Rumi Quotes on love, life, nature, soul, happiness, women, inspiration, and friendship. Top 100 Rumi Quotes in English with fun facts, and more.

15 Leo Tolstoy Quotes On Love, Life, Happiness & Writing 07/01/2023

https://www.scrolldroll.com/leo-tolstoy-quotes/

15 Leo Tolstoy Quotes On Love, Life, Happiness & Writing Some of the best and most famous Leo Tolstoy quotes from the works of one of gems and greatest authors of all time

30/12/2022

বিকালে এককাপ চা পানে ব্যস্ত মেহুন , সঙ্গে ফুটফুটে ৫ বছরের খুঁকি দেখছে মায়ের চা 'য়ে চুমুক দেওয়া। স্নিগ্ধময় মেহুনের মুখে আজ ফুটে উঠেছে এক বিষাদের কালোছায়া।
মনে পড়ছে সেই প্রথম সন্ধ্যার স্মৃতি । মেহুন ও তার বান্ধবীরা এখানে এসেছিলো চা-আড্ডায়, সঙ্গে ছিলো রুপম এবং জোহান।
রুপমের কাজিন মেহুন।
চা-আড্ডায় তারাও যোগ দিয়েছিলো।
এবং প্রথম পরিচয় ঘটেছিলো জোহানের সঙ্গে। জোহান হা করে তাকিয়ে ছিলো মেহুনের চোখে । যেনো চোরাবালিতে হারিয়ে যাচ্ছে।
রুপমের ডাকে তন্দ্রা ভাঙ্গে জোহানের , কিরে তুই মেহুনের চোখে কি খুঁজছিস?
জোহান এবং মেহুন দু'জনেই জেনো একটি ধাক্কাখায়।
আরে না কিচ্ছু না , জোহান বলে উঠে ভাঙা শব্দে- কি বলিস এসব?
রুপম পরিচয় করিয়ে দেয় ,
'মেহুন'।
আমার কাজিন।
সে এবার অনার্স শেষ করে জবের ধান্দা করছে ;
-মেহুন।
এর নাম জোহান আমার খুব কাছের বন্ধু ।
বাড়ি জয়পুরহাট আমার নানার বাসার পাশের বাসা। সম্পর্কে মামাত ভাই ও হয় বটে।
ঢাকায় এসেছে একটি প্রকাশনির সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে।
সে দারুণ কবিতা লিখে।
একটি পান্ডুলিপি দিয়েছিলো প্রকাশনিতে , এবার বই মেলায় তার প্রথম কাব্যগ্রন্থ প্রকাশিত হচ্ছে।
মেহুন বলে উঠে , ওহ্ দারুণ।
কি নাম রাখছেন?
জোহান মৃদু কণ্ঠে বলে -
"ধূসর সন্ধ্যা"
বাহ্ অসাধারণ নাম ।
তাহলে কবির স্বহস্তে অটোগ্রাফ সহ একটি বই নিতেই হবে , মূল্য কিন্তু অবশ্যই দিবো।
জোহান বলে উঠে ,
নাহ্ , সকলের কাছে বই বিক্রি করতে নেই।
ওহ্ আচ্ছা ,
ঝাপসা আলোর মতো হেসে উঠে মেহুন।
রুপম বলে , এবার উঠতে হবে।
জোহানের উঠতে ইচ্ছে করছিলো না , কিন্তু না কি করার ; উঠতেই হবে!
মেহুন তোরা বাসায় যা , আমি জোহান কে নিয়ে একটু ঘুরে আসি।
মেহুন বলে উঠে " আচ্ছা সাবধানে থেকো।

বসতে পারি?
একসঙ্গে বসার জন্য এখন অনুমতিও নিতে হচ্ছে।
কেমন আছ?
হু , আছি - কাপা কন্ঠে বলে উঠে মেহুন।
ফ্যাকসে চোখে তাঁকিয়ে দেখেছে জোহান কে।
জোহানের মুখে খোঁচা খোঁচা দাড়ি , চোখের নিচে কালছাপ।
পাতলা একটি ট্রি-শাট পড়নে।
কাঁধে ছোট্ট একটি কবিগোছের ব্যাগ ঝোলানো।
কেমন আছ তুমি?
কাঁপা কন্ঠে উত্তর করে জোহান , হুম ভালো আছি। সঙ্গে কে?
আমার মেয়ে ,
ওহ্ । কেঁপে ওঠে জোহানের হৃদপিণ্ড - বোবা আর্তনাদে কান্না চলে আসে চোখের কোনে , কিন্তু মৃদু হাসির আড়ালে আড়াল করে কান্নার অশ্রু।
ডেকেছ কেনো? আজ এতদিন পড়ে?
কই ছিলে তুমি?
হঠাৎ কোথা থেকে আসলে?
একবারে এতো গুলো প্রশ্নের কোন উত্তর আসেনা জোহানের।
নিঃশব্দে নিশ্চুপ হয়ে আসে জোহান।

এই তো এখানেই প্রথম দেখা হয়েছিলো ।
সেদিন কতোটা প্রাণ ছিলো , কতোটা আবেগ সম্মোহিত করে রেখেছিলো জোহানকে।
সুপ্তসৃত্মি ভেসে উঠে , মনে পড়ে রেস্টুরেন্ট থেকে উঠে রুপম জিজ্ঞেস করে।
কই যাবি জোহান?
আমি কি জানি কই জাবো! আজব ত তুই
তাহলে চল হাতির ঝিল থেকে ঘুরে আসি বলে উঠে রুপম।
আচ্ছা চল।
হাতির ঝিলের একাপাশে দাঁড়িয়ে তারা সিগারেট জ্বালিয়েছে।
সিগারেট টানতে টানতে জোহান রুপমকে বলে , কিরে তোর এত সুন্দর কাজিন আছে আগে বলিস নি তো?
রুপম আর চোখে তাঁকিয়ে বাঁকা ঠোঁটে বলে উঠে -
আচ্ছা এই তো দেখলি।
কিরে এক দেখাতেই প্রেমে পড়লি না কি?
জোহানের মৃদু উত্তর , আরে কি বলিস।
ইচ্ছে করলেও কি সব ইচ্ছে পূর্নতা পায়?
আর সেই বা আমাকে পছন্দ করবে কেনো? একতরফা কি প্রেম হয়?
আরে মাম্মা তুই ত সত্যিই মেহুনের প্রেমে পড়েগেচিস।
জোহান কিছুই বলতে পারেনা।
মুখ লুকিয়ে হেসে উঠে , বলে চল এবার বাসায় ঢুকি।
কাল সকালে বাংলাবাজার যেতে হবে।
আচ্ছা বেশ চল ।
রুপম ও হেসে উঠে।
বাসায় পৌঁছে জোহান রুপমকে জিজ্ঞেস করে , মেহুনদের বাসা কই?
এই তো উপরের ফ্লাটেই থাকে তারা।
কে কে আছে তার?
মা বাবা এবং ছোট্ট ভাই টুটন।
ওহ্ আচ্ছা।
এত্তকিছু জেনে কি করবি?
ধুর শালা , যা ইচ্ছে তাই করবো।
ওহ্ আচ্ছা বেশ মাম্মা।
এখন চল ফ্রেস হই।
জোহান এবং রুপম ফ্রেস হয়ে রাতের খাবার শেষে সিগারেট জ্বালানোর জন্য ছাঁদে উঠে।

মাম্মা তোর কাজিনের নাম্বারটি দিবি?
সিগারেটে টান দিতে দিতে জিজ্ঞেস করে জোহান।
রুপম বলে উঠে -
কিন্তু এতে আমার লাভ কি?
কি লাভ চাই তোর বল?
কি দিবো তোকে?
আরে না কিচ্ছু দিতে হবেনা , রুমে গিয়ে নাম্বারটি দিচ্ছি তোকে।
তপ্ত বিকাল শেষে যেমন সন্ধ্যায় স্পর্শ করে যাওয়া বাতাসের স্পর্শে ভড়ে উঠে ক্লান্ত পথিকের দেহমন , ঠিক তেমন দোল খেলে যার জোহানের দেহপ্রাণে।
ভাবতে থাকে কি বলবে সে!
কিভাবে শুরু করবে!
এই শালা সিগারেট শেষ হয়ে যাচ্ছে টান দে ,
সিগারেট শেষে তারা রুমে আসে।
কখন দিবে নাম্বার , কখন সে কল দিবে মেহুন কে!
জোহান তুই একটু বস , আমি আব্বুর সঙ্গে একটু কথা বলে আসি।
ইস্ জোহান বলতেও পারছেনা , শালা নাম্বারটি দে। নাম্বারটি দিয়ে যা , যেনো কথাগুলো ভিতরেই গুমড়ে উঠলো। কিন্তু বাহিরে বেরুলো না।
রুপম চলে যায়।
ঘরে ঢোকে রুপমের চোট্টবোন রুহী ,
কেমন আছ , জোহান ভাইয়া।
এই তো ভালো আছিরে , তুই কেমন আচিস?
ভালো আছি ভাইয়া।
তুই এখন কোন ক্লাসে পড়িস রে রুহী?
এইতো ভাইয়া এবার ক্লাস সিক্সে উঠলাম।
আচ্ছা ।
লেখাপড়া কেমন চলছে?
হু ভালো হচ্ছে ভাইয়া।
এদিকে জোহানের আর সহ্য হচ্ছে না , কখন আসবে শালা রুপম।
কখন নাম্বার দিবে , কখন কল করবে মেহুনকে।
ভাইয়া কি ভাবছ?
না , না কিচ্ছু ভাবছিনা তো।
রুপম কই গেলো রে?
ভাইয়া আব্বুর সঙ্গে কথা বলছে।
ওহ্
হু
ভাইয়া , যুঁথি কেমন আছে?
যুঁথি জোহানের ছোট্টবোন।
যুথি ভালো আছে রে।
আচ্ছা ভাইয়া রেস্ট করো আমি আসি।
আচ্ছা যা।
রুপম কখন আসবে?
সময় গুলো যেনো যেতেই চাচ্ছে না।
এখানেই বুঝি বোঝা যায় সময়ের আপেক্ষিকতা। সময় গুলো এতো দীর্ঘ হচ্ছে কেনো?
একটি মিনিট যেনো একটি ঘন্টা , তীব্র অপেক্ষা কখন আসবে শালা রুপম।
এই জোহান কি করিস ,
জোহান রেগে যায় , কি করছি দেখতেই তো পাচ্ছিস।
ওহ্ সরি দোস্ত ,
আমার মনেই ছিলো না।
নে নাম্বার নেই।
তপ্ত দাহের পরে , একপশলা বৃষ্টি এলো যেনো। জোহানের চোখে মুখে আনন্দের বন্য উচ্ছলে উঠছে। দে মাম্মা দে।
নে, নাম্বার নে ০১৭......
আচ্ছা শালা যা ঘুমা।
ওকে মাম্মা বলে চলে যায় রুপম।

আম্মু কে ইনি?
হুশ ফিরে আসে জোহানের।
মেহুনবলে ,
ইনি তোমার আঙ্কেল , তোমার রুপম আঙ্কেলের ফ্রেন্ড বাসা বহুদূরে , জয়পুরহাট।
ওহ্
হু
তার পরে বলো জোহান , কি অপরাধ ছিলো আমার? আমার সঙ্গে কেনো এমন করলে?
কেনো আমাকে ছেড়ে চলে গেলে? আবার কেনই বা পুরনো স্মৃতির স্তুপ খোলার জন্য ডাকদিলে? আমি কি অন্যায় করেছিলাম?
না মানে , কাঁপা ঠোঁটে কিছু বলতে চাচ্ছিল জোহান। কিন্তু মেহুন থামিয়ে দিয়ে বলে , না মানে কি?
জোহন কিছু বলতে পারেনা , স্তব্ধ হয়ে আসে চার পাশের পরিবেশ।
ঠোঁট দুটো নিজের অজান্তেই কাঁপছে , একি কোন সম্মোহনী শক্তি আজ ভড় করেছে জোহানের শরীরের ?
শরীরটা আজ যেনো আর তার কথা শুনতে পস্তুত নয়।
চোখের পাঁপরি গুলোও কাঁপছে , স্মৃতির মননে ভেসে উঠছে পুরোনো সেই ছবি গুলো।

প্রথমে কল দিবো?
না ম্যাসেজ করবো?
কি বলবো? যা শাল্লা কিছুই বুঝতে পারছিনা।
না , কল দিচ্ছি না।
দেখি একটি ম্যাসেজ করি।
আচ্ছা কি ম্যাসেজ করবো?
কিছুখনের জন্য চোখ বুজে থাকে জোহান , যা একটি কবিতা সেন্ট করি।
কবিতা লিখতে শুরু করে ,....

যদি কখনো পথভুলে ,
অথবা জন্মান্তরের বন্ধনে মুখোমুখি হই দুজন
পালাবদলের রথে অর্ধ ভাঙা কৃষ্ণচূড়ার নিচে , ঝড়ে পড়া পাতার আড়ালে জেগে উঠা রাধা-কৃষ্ণের যুগল মূর্তি এবং তুমি আর আমি - এখানেই প্রথম তুমি বলেছিলে নিঃশব্দে , আমরা আসবো।
মনে পড়বে মেয়ে?
এই সেই আধ ভাঙা চাঁদের আলো মেখে দুজন নিমগ্ন মননে ডুবে ছিলাম , আঁধা ঠোঁটের ভাজে দূরন্ত ডুবুরীর মতো খুঁজে ছিলাম দুজন দুজনাকে!
মনে পড়বে ? না , ভুলে যাওয়া স্মৃতির ভিড়ে ভুলে যাবে অন্য কোন শরীরের গন্ধে এই আমাকে?
আমিও কি অষ্টপ্রহরে সপ্তসুরে আবার নতুন করে বাঁধবো তানপুরার সুর?
শুনছো মেয়ে!

ম্যাসেজ সেন্ট করে জোহান , ম্যাসেজ সেন্ট করার পড়ে ভাবতে থাকে হাজারো ভাবনা।
মেহুন কি ম্যাসেজ পড়ছে?
না কি সে ঘুমিয়ে গেছে? না সেও অপেক্ষায় ছিলো আমার মতো!
অসংখ্য ভাবনা ভিড় করে জোহানের মস্তিকে।
কি ভাবছে মেয়েটা?
আসলেই কি সে ঘুমিয়ে গেছে?
এক তীব্র হাহাকার ভড়ে উঠে জোহানের মধ্য।
হঠাৎ বেজে উঠে ম্যাসেজট্রোন-
দ্রুত চোখ চলে আসে ম্যাসেজে।
আচ্ছা পূর্বজন্ম বলতে আসলেই কি কিছু আছে? জাত্মিস্মর আদ্যত কি সত্য?
কেনো আপনাকে এত্ত পরিচিত লাগছিলো?
আমাদের কি পূর্বেও সাক্ষাৎ ঘটেছিলো?
এ যেনো মেঘ না চাইতেই বৃষ্টি , এক পরমান্দে ভড়ে উঠে জোহানের আত্মা।
একি স্বপ্ন , না বাস্তব! আসলেই কি সে মেহুনের ম্যাসেজ পড়ছে। না ভ্রোম!
কিছুই বোঝে উঠতে পাড়ছেনা জোহান।
আবার ম্যাসেজট্রোন বেজে উঠে , কবি নীরব কেনো? কোন রিপ্লাই নেই কেনো?
এবার সত্যি সত্যিই কেঁপে উঠে জোহান। আঙ্গুলে কামর মারে , সে স্বপ্ন দেখছেনা ত?
আবার ম্যাসেজট্রোন , কি হলো কবি।
এই যে কবি কিছু বলবেন। না চুপ থাকবেন?
কেমন আছেন রিপ্লাই করে জোহান।
ওপাশ থেকে রিপ্লাই আসে , কেমন আছেন এটি জানার জন্যই কি ম্যাসেজ করেছেন?
এবার কল দেয় জোহান , কিন্তু কোন কথা নেই। ওপাশে মেহুন রিসিভ করে কিন্ত তার ও কোন সাড়া নেই। এক নিস্তব্ধতা বিরাজ করছে দুপাশে। যেনো বাতাসের শব্দ ছাড়া আর কিছুই শোনা যাচ্ছেনা। এভাবে চলতে থাকে প্রায় আধা ঘন্টা।
কল কেটে দেয় মেহুন।
কিছুখন পড়ে ম্যাসেজট্রোন বেজে উঠে , আচ্ছা কবিরা কি ভিতু হয়?
কবি কি কথা বলতে জানে না?
কোন রিপ্লাই নেই।
আবার ম্যাসেজ কেরে মেহুন-
কি কবি কোন কথা নেই কেনো?
আমি যে বললাম , আসলেই কি জন্মান্তর আছে? কেনো আপনি দখল করে আছেন আমার দুচোখ? আপনাকে চিনিনা জানিনা , তবুও এতো পরিচিত লাগছে কেনো?
এবার জোহান রিপ্লাই করে।
আচ্ছা 'তুমি শব্দে বাঁধা যায়না আমাদের সংলাপ গুলো?
মেহুন রিপ্লাই করে , হ্যাঁ যায় তবে একটি সর্ত্য আছে।
জোহান রিপ্লাই করে।
কি সর্ত্য? কি সর্ত্য বলুন!
মেহুনের রিপ্লাই দেখে হতবিহব্বল হয়ে উঠে জোহান। যেনো চাতকের বহু অপেক্ষার শেষে একফোটা বৃষ্টির জলে ডুবে যাওয়া।
এবার কি বলবে সে? কি উত্তর দিবে?
শুধু একটি রিপ্লাই ,'মেহুন।
শধু মেহুন শব্দটি , কিন্তু এই শব্দের মধ্য ডুবে আছে হৃদয়ের সমস্ত আবেগ অনুভূতি।
না , কখনোই তোমাকে ছেড়ে যাবোনা মেহুন।
আমার এজন্মের জন্ম-মৃত্যু মানেই শুধুই তুমি হয়ে থাকবে।
আমার ধ্যান , প্রেম সবটাই তুমি।
মেহু তুমি আমাকে কখনো ভুলে যাবেনা তো? তুমি ভুলে গেলে কিন্ত আমি পাগল হয়ে যাবো।
মেহুন রিপ্লাই করে বাহ্ , দারুণ একটি নাম দিলে 'মেহু, আচ্ছা তুমি সারাজীন আমাকে 'মেহু, নামেই ডাকবে কিন্তু!
জোহান রিপ্লাই করে আচ্ছা বাবা আচ্ছা।

বললে না জোহান , তুমি আমাকে ভুলে ছিলে কেনো? তোমার আসার কথা ছিলো , কিন্ত তুমি তোমার মোবাইল বন্দ করে রেখেছিলে কেনো? তুমি আমার সঙ্গে যোগাযোগ রাখবে না বলতে , কিন্ত মোবাইল বন্দ রাখার প্রয়োজন ছিলো কি?

জোহান পূর্বের মতো আবার ও চুপ থাকে , কোন উত্তর দিতে পারেনা।
কি বলার আছে তার?
হ্যাঁ অনেক কিছুই বলার আছে , আসলে সেদিন কি ঘটেছিলো।
তাকে বলতেই হবে , কারন এই একথা বলতেই হবে কেনো মোবাইল বন্দছিলো।
কেনো যোগাযোগ রাখতে পারেনি। আজো যে সে মেহুনকেই ভালোবাসে।
তার ধ্যান গ্যান প্রেম সমর্পন সবটা জুরেই মেহুন।।

আম্মু ,
আম্মু শব্দটি জোহানের কানে বেজে উঠে ঘন্টার শব্দের মতো বিকট ভাবে।
মেহুনের মেয়েটি কি জেনো বলতে চাচ্ছিলো মেহুন কে।
আচমকা আম্মু শব্দটি , জোহানের কানে যেনো বাজ পড়ার শব্দের মতোই বেজে উঠে।
স্মৃতি গুলো ফিরে আসে আচমকা ঝড়ের মতো।
কি বলেছিলো মেহুন , সেদিনের সব স্মৃতি ভেসে উঠে জোহানের চোখে।
যেমন চোখের সামনে চা কাপটি স্বচ্ছ দেখা যাচ্ছে।
ঠিক তেমন ভাবে ভেসে উঠে স্মৃতিগুলো।
বাংলাবাজার থেকে ফিরে আজ রাতেই চলে আসবে বাড়ী।
মেহুনের কল আসে।
কোথায় তুমি?
এই তো বাংলাবাজার থেকে আসলাম মাত্র।
আচ্ছা ,
সন্ধ্যায় একটু আসবে আমাদের ফ্লাটে?
হু।
আচ্ছা তাহলে ফ্রেস হও।
আচ্ছা বলে ফন রেখে দেয় জোহান।
সন্ধ্যার কিছু আগেই , জোহান মেহুনদের ফ্লাটে চলে আসে।
এই দ্বীতিয়বার দেখা।
চোখেরও যে সম্মোহনী শক্তি আছে , তা হারে হারে টের পাচ্ছে জোহান।
চোখ যেনো নামতেই চাচ্ছেনা মেহুনের চোখ থেকে। যেমন পদ্মফুলের মধ্য ডুবে যায় পূর্ণিমার চাঁদ, ঠিক তেমন জোহান ডুবে যাচ্ছে মেহুনের চোখে।
হ্যালো ,
আপনি কি শুধুই তাঁকিয়ে থাকবেন?
না কিছু বলবেন?
ঘুম ভেঙে যাওয়ার পরে সদ্য ঘুমন্ত ব্যক্তি যেমন জেগে উঠে , ঠিক তেমন জেগে উঠে জোহান।
না মানে ।
আচ্ছা থাক আর না মানে বলতে হবেনা বলে উঠে মেহুন।
আচ্ছা তোমার আব্বু আম্মু কই?
নেই , আব্বু আম্মু খালামুনির বাসায় গেছেন।
কখন ফিরবেন?
ফিরতে ফিরতে রাত হবে।
আচ্ছা।
মেহুন জিজ্ঞেস করে , আচ্ছা প্রকাশনি কি বললো?
জোহান উত্তর করলো , হ্যাঁ এবার বইটি বই মেলায় আসবে।
ওহ্ আচ্ছা।
হু।
মেহু আমি আজ রাতেই ফিরে জাবো বাড়ী।
মানে কি?
কিছুখন নীরব থাকে দুজন।
হ্যাঁ মেহু আজ রাত এগারোটাই গাড়ী।
আচমকা বিদুৎ চমকে উঠে মেহুনের হৃদয়ে।
থেকে গেলে হতো না?
না।
কদিন পড়েই তো বই মেলা।
চলে আসবো। তখন তোমাকে নিয়ে ইচ্ছে মতো ঘুরবো।
নিজের অজান্তেই মেহুনের চোখ দিয়ে ঝড়ে পড়ে অশ্রু।
মেহু , তুমি কাঁদছো কেনো?
না এমনি।
মেহুন জড়িয়ে ধরে জোহান কে।
জোহান কখনো আমাকে ভুলে যাবে না তো?
না মেহুন , না।।
আমার সোনা , তোমাকে কখনোই ভুলতে পারবোনা আমি।
জোহানের চোখ স্পর্শ করে মেহুনের চোখ।
নাক ঠেকে যায় মেহুনের নাকে।
আলোতো করে স্পর্শ করে আঙ্গুল।
হঠাৎ আদীম এক শক্তি খেলা করে দুজনের শরীরে। নিজের শরীরটাও জেনো অপরিচিতের মতো হয়ে যাচ্ছে।
ভীতরে এক আদীম শক্তির সস্মোহন করছে দুজনের শরীরকে।
নিজেদের অজান্তেই ,
হারাচ্ছে দুজন দুজনের শরীর
একে অন্যজনের শরীরে হারিয়ে যাচ্ছে অবলীলায়। কখন যে জোহানের ঠোঁট , মেহুনে ঠোঁটে ডুবে গেছে তা বোঝার পূর্বেই জোহানের ডান হাত নেমে আসে বাম স্তন হতে মেহুনের নাভীতে।
দুজনেই নীরব দর্শকের মতো তাকিয়ে দেখছে তাদের দেহের আদীম উল্লাস।
কিন্তু কিছু বলার শক্তিটুকুও নেই।
এ শরীর কি তবে তাদের না?
তবে কোন সম্মোহনী শক্তি তাদের শরীরকে এভাবে নিয়ে যাচ্ছে গভীরে।
ডুবে যাচ্ছে অবলীলায়।
বিদুৎ চমকের মতো কেঁপে উঠে দুজন , যেমন একটি বুনো মোরগ জাবাই করে ছেড়ে দিলে কেঁপে উঠে। হুশ আসে একি ঘটলো।
নিস্তব্ধতাই ছেয়ে গেছে ঘরের শূন্যতা।
মেহুন বলে উঠে , যদি কিছু ঘটে?
কি ঘটবে?
যা ঘটার ঘটে গেছে।
আমাদের সন্তানের নাম রাখবো মেয়ে হলে নিহা , আর ছেলে হলে নিড়।
নীরব কন্ঠে মেহুনের প্রতিউত্তর -
কিন্তু , এত সহজ কি বিষয়টা?
এ সমাজ কি বলবে?
আমার পরিবার , কি উত্তর দিবো আমি?
দৃঢ়কণ্ঠে জোহানের উত্তর-
মেহু আমি বাসাই ফিরেই , বিয়ের ব্যবস্থা করবো।
আমার প্রতি আস্থা রাখো।
দুজন দুজনের হাতে হাত রেখে , গভীর নীরবতার মধ্যে ডুবে যাচ্ছে!
মুখে কোন শব্দ নেই , কিন্ত অনন্ত অসীম নীরবতার মধ্যে ঘরের মধ্যে যেনো একটি অস্তিত্বের জনানা দিচ্ছে।
দুজন আর দুজন নেই , যেনো বাঁশি এবং সুরে পূর্ণ হচ্ছে দুজন।

কি জোহান চুপ করে আছ কেনো?
বলো।
জোহান চেতনা ফিরে পায় ।
চোখের পাঁপরী ভিজে আছে জলে।
জোহান চোখ মোছ , পাশে আরো মানুষ আছে।
তুমি মোবাইল বন্দ রেখেছিলে কেনো?
আজ কতোদিন হলো?
আচ্ছা মেহু ,
তুমি কি আজও আমাকে ভালোবাস?
আজও কি তুমি আমার জন্য অপেক্ষা করে থাকো?
মেহু হাসি মুখে উত্তর করে ' নাহ্ ।
তুমি ভালোবাসার মানে বোঝ কি , জোহান?
কেনো ডেকেছো বলো?

জোহান ঠোঁট কাপিয়ে আলতো শব্দে বলে যাচ্ছে অনিমেষ। আমি কি তোমাকে এক্কেবারে হারিয়ে ফেলেছি?
আর কখনো কি তোমাকে পাবোনা?
তবে কি সত্যিই জাত্মিস্মরের অতৃপ্ত বাসনা আমাদের বারবার এভাবে দুরত্বে বাঁধে?

মেহু বলে উঠে বলো , কেনো আমার খোঁজ নাওনি? কেনো মোবাইল বন্দ রেখেছিলে?

তাহলে শোন , উত্তর করে জোহান-
আমি তোমার এখান থেকে বের হয়ে রুপমদের ওখানে যাই।
ফ্রেস হয়ে গাড়ীর উদ্দেশ রওনা দেই , গাড়ীতে তোমার সঙ্গে কথা বলছিলাম।
তার পরে ফুটভিলেজে নেমে তোমাকে বলেছিলাম মেহু তুমি আমার জন্য অপেক্ষা করতে পারবে সারাজীবন।
তুমি বলেছিলে হু।
মনে পড়ছে?
মেহুনের মুখ হতে বের হয় আধ ভাঙ্গা শব্দে ছোট একটি শব্দ 'হু, ।
ফুটভিলেজ থেকে বের হয়ে কিছু দুর আসার পথে গাড়ী এক্সিডেন্ট করে।
শুধু এতটুকুই মনে আছে।
হাসপাতলে ছিলাম , পড়ে যখন জ্ঞান ফিরে।
দেখি আমার বাক শক্তি এবং দৃষ্টি শক্তি নেই।
মেহুন যানো তোমাকে একটু মুহুর্তের জন্য ও কখনো ভুলতে পাড়িনি।
আমার নিঃশ্বাশে ছিলো একটি নাম, 'মেহুন
ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করি , হে ঈশ্বর আমাকে সুস্থ করে দাও।
আরেকটি বার আমি মেহুকে ফিরে পেতে চাই , আরেকটি বার মেহুনের কথাগুলো শুনতে চাই। কেমন আছে আমার মেহুন,
কিন্তু আমার বোবা কান্নাগুলো কারো নিকটে প্রকাশ কেরতে পারিনি কখনো।
মেহুনের দুচোখে উত্তাল মহাসাগরের জল যেনো প্রচন্ডবেগে ধাক্কা দিছে।
নিঃশ্বদে ঝরে পড়ছে , যেনো স্রোতের ঘুর্ণিপাকে তলিয়ে যাচ্ছে এক নাবীক বিহীন জাহাজ।

ঈশ্বরের কৃপা এবং তোমাকে কাছে পাওয়ার বাসনা আমাকে আমার সুস্থকরে।
দীর্ঘদিন চিকিৎসা শেষে এই একসপ্তা হলো স্বাভাবিক শক্তি ফিরে পাই।
আমি আবার পূর্বের মতোই দেখতে এবং বলতে শুরু করি।
সুস্থ হয়েই , তোমাকে খুঁজতে শুরু করি , কিন্ত তোমার নাম্বার পাচ্ছিলাম না।
ঢাকায় চলে আসি , রুপমের সঙ্গে দেখাকরি।
সে বলে তোমার আব্বু আম্মুরা প্রায় পাঁচ বছর আগেই এ ফ্লাট ছেড়ে দিয়েছে।
তোমার নাম্বারটি রুপমের কাছ থেকে নিলাম।
নিয়েই তোমাকে ম্যাসেজ করেছি।
আচ্ছা মেহু ,
আমি কি তবে সত্যিই তোমাকে হারিয়ে ফেললাম?
কান্নাকন্ঠে বলে উঠে মেহুন , 'আচ্ছা উঠলাম।

উঠলাম মানে?
হুম বাসায় ফিরতে হবে?
কই উঠেছ তুমি? প্রশ্ন করে মেহুন।
আমার এক বন্ধুর বাসায়।
আচ্ছা উঠলাম , ভালো থেকো।
জোহান কান্নাভড়া কন্ঠে উচ্চারণ করে -
মেহুন ,
আমি কি নিয়ে বাঁচবো?
মেহুন বাচ্চাকে নিয়ে উঠে পড়ে , জোহান আবার ও বলে উঠে মেহুন।
কোন কথা নেই , মেহুন কোন উত্তর করেনা।
নিঃশ্বদে রের হয়ে আসে রেস্টুরেন্ট হতে।
জোহানের বুকের মধ্য আর্তনাদ করে উঠে হৃদপিন্ড , চোখে অনবর্ত ঝড়ছে অশ্রু।
কান্নার শব্দটি , আর নীরবে নেই।
ছড়িয়ে পড়ছে পুরো রেস্টুরেন্ট্রে। গভীর কান্নায় ডুবে যেতে থাকে জোহান।
আচমকা বেজে উঠে রিংট্রোন ।
মেহুনের কল ,
রিসিভ করে , রিসিভ করার সঙ্গে সঙ্গেই ভেসে আসে মেহুনের কন্ঠ-
এই গর্দভ , তুমি কি জানোনা আমি তোমাকে ভালোবাসি?
তুমিই তো বলেছিলে , তোমার উপর আস্থা রাখতে। সেই তুমি আমার উপর আস্থা হারিয়ে ফেলেছ?
আসো বাহিরে গাড়ীতে আমি।
আর সঙ্গে যে বাচ্চা দেখছো , তা তোমার মেয়ে নীহা। ম্যাসেজটি পড়ার পড়ে , কান্না আরো জেনো বেরে যায়।
চিৎকার বলে উঠে জোহান - মেহুন.....

Manik Shimul

14/10/2022

“আমি আমার বিশ্বাসের কথা বলছি৷ আমার সকল চিন্তা, সবটুকু মেধা, সবটুকু শ্রম দিয়ে যা কিছু নির্মাণ করি তা কেবল মানুষের জন্য, জীবনের জন্য, সুন্দর থেকে সুন্দরতম অবস্থায় এগিয়ে যাবার জন্য৷ আমার ছবির মানুষেরা, এরা তো মাটির মানুষ, মাটির সঙ্গে স্ট্রাগল করেই এরা বেঁচে থাকে৷ এদের শরীর যদি শুকনো থাকে, মনটা রোগা হয়, তাহলে এই যে কোটি কোটি টন মানুষের জীবনের প্রয়োজনীয় বস্তুসকল আসে কোত্থেকে? ওদের হাতেই তো এসবের জন্ম৷ শুকনো, শক্তিহীন শরীর হলে মাটির নিচে লাঙলটাই দাব্বে না এক ইঞ্চি৷ আসলে, মূল ব্যাপারটা হচ্ছে এনার্জি, সেটাই তো দরকার৷ ঐ যে কৃষক, ওদের শরীরের অ্যানাটমি আর আমাদের ফিগারের অ্যানাটমি, দুটো দুই রকম৷ ওদের মাসল যদি অতো শক্তিশালী না হয় তাহলে দেশটা দাঁড়িয়ে আছে কার উপর? ওই পেশীর ওপরেই তো আজকের টোটাল সভ্যতা৷”

আজ শিল্পী এস এম সুলতানের (জন্ম : ১০ আগস্ট ১৯২৩ - মৃত্যু : ১০ অক্টোবর ১৯৯৪) মৃত্যু দিন।

লাল মিয়া...❤️

29/03/2022

Skinning your knees on God

Little by little,
You will turn into stars.

Even then, my dear,
You will only be
A crawling infant,
Still skinning your knees on God.

Little by little,
You will turn into
The whole sweet, amorous Universe
In heat
On a wild spring night,

And become so free
In a wonderful, secret
And pure Love
That flows
From a conscious,
One-pointed,
Infinite need for Light.

Even then, my dear,
The Beloved will have fulfilled
Just a fraction
Just a fraction!
Of a promise
He wrote upon your heart.

When your soul begins
To Ever bloom and laugh
And spin in Eternal Ecstasy–

O little by little,
You will turn into God.

— Hafiz

21/03/2022

ও আমার পরম

যদি আমি দোজখের আগুনের ভয়ে
তোমার বন্দেগি করি
আমাকে তবে দোজখেই পুড়ে মারো।
যদি আমি বেহেশতের লোভে
তোমার ইন্তেজার করি
আমাকে বেহেশতের ত্রিসীমায় ঢুকতে দিও না।
আর যদি আমি তোমাকে,
কেবল তোমাকে পাবার জন্য সিজদা করি
তোমার রূপে বসতি দিও আমায়।

রাবেয়া বসরীর কবিতা
বাঙলা তরজমা : বদরুজ্জামান আলমগীর
O my Lord, English translation by Jane Hirshfield.

Mobile uploads 07/03/2022
07/03/2022

Poems from the Divan of Hafiz, by Getrude Lowthian Bell, [1897]

XXVII

MY friend has fled! alas, my friend has fled,
And left me nought but tears and pain behind!
Like smoke above a flame caught by the wind,
So rose she from my breast and forth she sped.
Drunk with desire, I seized Love's cup divine,
But she that held it poured the bitter wine
Of Separation into it and fled.

The hunter she, and I the helpless prey;
Wounded and sick, round me her toils she drew,
My heart into a sea of sorrow threw,
Bound up her camel loads and fled away.
Fain had I laid an ambush for her soul,
She saw and vanished, and the timid foal,
Good Fortune, slipped the rein and would not stay.

My heart was all too narrow for my woe,
And tears of blood my weeping eyes have shed,
A crimson stream across the desert sped,
Rising from out my sad heart's overflow.
She knew not what Love's meanest slave can tell:
"'Tis sweet to serve!" but threw me a Farewell,
Kissing my threshold, turned, and cried "I go!"

In the clear dawn, before the east was red,
Before the rose had torn her veil in two,
A nightingale through Hafiz’ garden flew,
Stayed but to fill its song with tears, and fled.

07/03/2022

Come to my house late at night -
Do not be shy.
Hafiz will be barefoot and dancing

I will be
In such a grand and generous mood!

Come to my door at any hour,
Even if your eyes
Are frightened by my light.
My heart and arms are open
And need no rest -
They will always welcome you.

Come in my dear,
From the harsh world
That has rained elements of stone
Upon your tender face.

Every soul
Should receive a toast from us
For bravery!

Bring all the bottles of wine you own
To this divine table - the earth
We share.

If your cellar is empty,
This whole Universe
Could drink forever
From mine!

Let's dine tonight with exquisite music.
I might even hire angels
To play - just for you.

Look!
Hidden beneath your feet
Is a Luminous Stage
Where we are meant to rehearse
Our Eternal Dance!

And what price is the price
of my Divine Instruction?
What could I ask of you?

All I could ever want
Is that
You have the priceless company
of Someone
Who can Kiss God,

That you have the priceless gift
Of becoming a servant to the Friend!

Come to my window, dear world -
Why ever be shy?

Look inside my playful Verse,
For Hafiz is Barefoot and Dancing
And in such a Grand and Generous -
In such a Fantastic Mood.

Hafiz Shirazi.

05/03/2022

I know the inn keeper
in this part of the Universe
Get some rest tonight
Come to my Verse again tomorrow
We’ll go and speak to the Friend together.

Hafiz

05/03/2022

When
The words stop
And you can endure the silence
That reveals your heart’s
Pain
Of emptiness
Or that great wrenching-sweet longing,
That is the time to try and listen
To what the Beloved’s
Eyes
Most want
To
Say.

– Hafiz rahimahu Llah –

04/03/2022

I sometimes forget that
I was created for joy
My mind is too busy
My heart is too heavy
Heavy for me to remember
that I have been
called to dance
the sacred dance for life
I was created to smile
to love
to be lifted up
and lift others up
O sacred one
Untangle my feet
from all that ensnares
Free my soul
That we might
Dance
and that our dancing
might be contagious.

Hafiz

27/02/2022

যুদ্ধ শেষ হয়ে যাবে কিন্তু ক্ষত রেখে যাবে...

Photos from Kaler Likhon's post 17/02/2022
16/01/2022

Soul Rebel!

01/01/2022

প্রাণ চায় চক্ষু না চায়

মরি একি তোর দুস্তরলজ্জা

প্রাণ চায় চক্ষু না চায়

সুন্দর এসে ফিরে যায়

তবে কার লাগি মিথ্যা এ সজ্জা

প্রাণ চায় চক্ষু না চায়

মরি একি তোর দুস্তরলজ্জা

প্রাণ চায় চক্ষু না চায়

মুখে নাহি নিঃসরে ভাষ

দহে অন্তরে নির্বাক বহ্নি

ওষ্ঠে কী নিষ্ঠুরও হাস

তব মর্মে যে ক্রন্দন তন্বী

মুখে নাহি নিঃসরে ভাষ

দহে অন্তরে নির্বাকও বহ্নি

ওষ্ঠে কী নিষ্ঠুরও হাস

তব মর্মে যে ক্রন্দন তন্বী

মাল্য যে দংশিছে হায়

তব শয্যা যে কণ্টকশয্যা

মিলনও সমুদ্রবেলায়

চির বিচ্ছেদজর্জর মজ্জা

প্রাণ চায়, হম-হম-হম আ-হা-হা

লা-লা-লা-লা, লা-লা-লা-লা-লা, লজ্জা

প্রাণ চায় চক্ষু না চায়

সুন্দরও এসে ফিরে যায়

তবে কার লাগি মিথ্যা এ সজ্জা

প্রাণ চায় চক্ষু না চায়

মরি একি তোর দুস্তরলজ্জা

প্রাণ চায় চক্ষু না চায়

Rabindranath Tagore - Songs - প্রেম - প্রাণ চায় চক্ষু (pran chay chakkhu na chay) 01/01/2022

https://www.tagoreweb.in/Songs/prem-235/pran-chay-chakkhu-na-chay-5722

Rabindranath Tagore - Songs - প্রেম - প্রাণ চায় চক্ষু (pran chay chakkhu na chay) প্রাণ চায় চক্ষু না চায়, মরি একি তোর দুস্তরলজ্জা।

29/12/2021

হাজার বছর ধ’রে আমি পথ হাঁটিতেছি পৃথিবীর পথে,
সিংহল সমুদ্র থেকে নিশীথের অন্ধকারে মালয় সাগরে
অনেক ঘুরেছি আমি; বিম্বিসার অশোকের ধূসর জগতে
সেখানে ছিলাম আমি; আরো দূর অন্ধকারে বিদর্ভ নগরে;
আমি ক্লান্ত প্রাণ এক, চারিদিকে জীবনের সমুদ্র সফেন,
আমারে দু-দণ্ড শান্তি দিয়েছিলো নাটোরের বনলতা সেন।

চুল তার কবেকার অন্ধকার বিদিশার নিশা,
মুখ তার শ্রাবস্তীর কারুকার্য; অতিদূর সমুদ্রের ’পর
হাল ভেঙে যে-নাবিক হারায়েছে দিশা
সবুজ ঘাসের দেশ যখন সে চোখে দেখে দারুচিনি-দ্বীপের ভিতর,
তেমনি দেখেছি তারে অন্ধকারে; বলেছে সে, ‘এতদিন কোথায় ছিলেন?’
পাখির নীড়ের মতো চোখ তুলে নাটোরের বনলতা সেন।

সমস্ত দিনের শেষে শিশিরের শব্দের মতন
সন্ধ্যা আসে; ডানার রৌদ্রের গন্ধ মুছে ফেলে চিল;
পৃথিবীর সব রং নিভে গেলে পাণ্ডুলিপি করে আয়োজন
তখন গল্পের তরে জোনাকির রঙে ঝিলমিল;
সব পাখি ঘরে আসে— সব নদী— ফুরায় এ-জীবনের সব লেনদেন;
থাকে শুধু অন্ধকার, মুখোমুখি বসিবার বনলতা সেন।

27/12/2021

‘হাহাকার মাখা শহুরে সন্ধ্যা
সেই পথে একা ঘুরি
যেই পথ ধরে বাড়ি ফিরে গেছে
সঞ্জীব চৌধুরী।’

-শেখ রানা ভাই।

সঞ্জীব চৌধুরী: যার গানে একা দীর্ঘ রাত হেঁটে যায় শ্রোতারা 25/12/2021

https://www.newsg24.com/culture-news/4014/?fbclid=IwAR0n3f0vlq8eWH6bo16rhk-HgI3hTmjikCjNR7iwOCONDPpozH85r2DVzAk

সঞ্জীব চৌধুরী: যার গানে একা দীর্ঘ রাত হেঁটে যায় শ্রোতারা গান পাগল সঞ্জীবের জন্মদিন। আর বিশেষ এই দিনে তাকে শ্রদ্ধা আর ভালোবাসায় স্মরণ করছেন ভক্তরা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্য....

Dekha daona kache neona lyrics (দেখা দাওনা কাছে নেও না লিরিকস) 25/12/2021

https://shahabdulkarim.com/dekha-daona-kache-neona/?fbclid=IwAR0p39xy3G9Nen4K9yKWdkVStWfMaHmmqNE0jdyFY0vitcA_80IdeW7gniw

Dekha daona kache neona lyrics (দেখা দাওনা কাছে নেও না লিরিকস) Dekha daona kache neona (দেখা দাওনা কাছে নেও না), a beautiful bangla gaan composed by legendary baul Shah Abdul Karim from Bangladesh

Want your public figure to be the top-listed Public Figure in Narayanganj?
Click here to claim your Sponsored Listing.

Category

Telephone

Address

Allama Iqbal Road
Narayanganj

Other Writers in Narayanganj (show all)
LOST STORY LOST STORY
Narayanganj, 1400

@loststory.97

Simanta Prodhan Simanta Prodhan
Shayesta Khan Road
Narayanganj, 1400

I am a very ordinary person. I like to write. If you don't have the patience to read my writing,

Jaan Chummma dibaa Jaan Chummma dibaa
Sanarpar
Narayanganj

গল্প পরতে ভালোবাসলে পেজটি ফলো করুন।🖤

Last Expect Last Expect
ঢাকা, বাংলাদেশ
Narayanganj

Love Is Not Mean For Everyone

Emotion Emotion
Narayanganj

সব কিছুরই দাম বাড়ে শুধু তোমার কাছে আমার দাম ছাড়া!�

هذه هي النفسHadhih-hi-alnafs هذه هي النفسHadhih-hi-alnafs
Narayanganj

هذه هي النفس hadhih hi alnafs Purification of the soul আত্মার পরিশ?

Tarana Afrin Tarana Afrin
Narayanganj

Biplob Hossain munna Biplob Hossain munna
Dhaka Highway
Narayanganj

নিজেকে কবরে রেখে দুনিয়াকে কল্পনা করো

𝑒𝑚𝑜𝑡𝑖𝑜𝑛シ︎ -আবেগ 𝑒𝑚𝑜𝑡𝑖𝑜𝑛シ︎ -আবেগ
Narayanganj

ছোট লেখায় হাজারো অনুভূতি।।

Nasima Akter Nasima Akter
Narayanganj

Life is a beautiful place, here we live to over come, when we lose something that time we earn learn

Md Siam Md Siam
তুমি
Narayanganj, HHDDCF

❤️❤️❤️❤️❤️

S.S  Zoon S.S Zoon
Narayanganj

গল্প পড়তে ভালোবাসি, যারা গল্প পড়তে ভালোবাসেন আমার পেজে লাইক ফলে দিয়ে রাখবেন ❤️❤️❤️❤️❤️