Hindu Media - আত্মনিবেদন
Nearby places of worship
Bimanbondor
Sylhet
Sylhet Divisions
Sylhet
Atlanta
Jaflongrod Sylhet
Moulovibazar
Sylhet, Dhaka
3100/-
00YUK8787
Radiotanim. Official
কেন আপনি ভগবানের চরণে আত্মনিবেদন করব?
রাধা - ⭕N,
শ্রীরাম - G⭕NE ..
বাহহহহহহহহ্.. ৷ চলিতেছে সার্কাস 👏
সত্যিই কি হিন্দুরা এদেশে নিরাপদে বসবাস করছে???
একটি প্রতিমা ভা ** ঙ্গা অর্থ ঐ এলাকার সমগ্র হিন্দু সম্প্রদায়ের পূজার আনন্দ, আয়োজন, মনোবল সব তছনছ করে দেওয়া। যদি একটি ঘটনারও দৃষ্টান্তমূলক বিচার হতো, তবে এসব অবশ্যই বন্ধ হতো।
নবমীতে ফেনীর দাগনভূঞা, আজিজ ফাজিলপুর পাল বাড়ি শ্রী শ্রী রক্ষা কালী মন্দিরের প্রর্তিমা ভাং*র ।
‘ধর্ম সর্বদা ত্যাগ এবং বলিদান স্বীকার করে।’ 🚩
রক্তাক্ত শারদ ২১ এ স্বধর্মে জীবন উৎসর্গ করেন স্বর্গীয় শ্রী যতন সাহা এবং শ্রী প্রান্ত কুমার দাস। আমরা আপনাদের বলিদান ভুলিনি, ভুলবোও না।
Hindu Media - আত্মনিবেদন
শুভ ষষ্ঠী...🌸♥️
আজ মায়ের বোধন..মন্দিরে মন্দিরে দেবী আরাধনার মধ্যে দিয়ে শুরু হলো বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব শারদীয় দুর্গোৎসব.. সকলকে শারদীয় শুভেচ্ছা❤️
🥺❤️
জীবিত মেয়ের সৎকার...!!! হ্যাঁ ঠিকই শুনেছেন! পিতা মেঘনাথ সরকার তাঁর অবাধ্য কন্যা প্রিয়ংকা সরকারকে ঠিক এভাবেই উপযুক্ত জবাব দিলেন.....
উল্লেখ্য, নিজ মেয়ে ধর্ম ত্যাগ করায় মনের দুঃখে মেয়েকে মৃত ঘোষণা করলেন বাবা! মেঘনাদ সরকার (মাস্টার) এর মেয়ে প্রিয়াংকা সরকার ডলি কে মৃত ঘোষণা করে সৎকার (ক্রিয়াকর্ম) অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া করা হয়। ঘটনাটি আলম বিদিতর ইউনিয়ন, গংগাচড়া উপজেলা, রংপুর জেলা।
প্রতিটি সনাতনী পিতার এমন কঠোর হওয়া উচিত, যাতে কুলাঙ্গার মেয়ে গুলো আর ফিরে আসার রাস্তা খুঁজে না পায়। আর এই মেয়ে বাবা-মাকে কষ্ট দিয়ে যে কাজটি করছে তার ফল অচিরেই ভোগ করবে। আপনারা সোশ্যাল মিডিয়ায় এর করুন পরিণতি দেখতে পাবেন। বাবা মায়ের চোখের জল ঝরিয়ে আজ পর্যন্ত কোনো মেয়ে ধর্মান্তরিত হয়ে সুস্থ ভাবে বাঁচতে পারেনি.....
©
মহাসমারোহে চলছে বাৎসরিক শারদীয় প্রতিমা ভাঙা উৎসব!
এ বছরের উৎসবে ফরিদপুর, টাঙ্গাইল, গোপালগঞ্জ, নড়াইলের পর এবার যুক্ত হলো ঝিনাইদহ!
১৯৬৪ সালের তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান (বর্তমান বাংলাদেশ) দুর্গাপূজার সময়ের আংশিক ছবি..❤️
মাত্র কয়েকদিনেই ফরিদপুর, টাঙ্গাইল, গোপালগঞ্জের পর এবার নড়াইল.....
👉 নড়াইলের কালিয়া উপজেলার পুরুলিয়া গ্রামে পুরুলিয়া ঠাকুরবাড়িতে উৎসবের সাথে নির্মীয়মান দুর্গা প্রতিমা ভাংচুর।
২৯/০৯/২০২৩ইং
সবার কাছে বিনীত অনুরোধ যে এই রকম চিত্রপট দেওয়া কোনো আগরবাতি ব্যবহার করবেন না। যদিও করেন তাহলে এইসব চিত্র দেওয়া আগরবাতির প্যাকেট অবশ্যই পুকুর বা নদীতে বিসর্জন দিয়ে দিবেন। নয়তো এগুলো রাস্তায় পড়ে থাকে এবং পায়ের নিচে পড়ে। এতে পুণ্যের তুলনায় পাপই হয় বেশি। আমরা আবেগের বশে অথবা পুন্যলাভের আশায় এমন কাজ না করি যাতে পুণ্য করতে গিয়ে অপরাধ করে ফেলি। আমার কথায় কেউ কোনো প্রকার কষ্ট পেয়ে থাকলে এই অধমকে ক্ষমা করে দিবেন 🙏
ভক্তিবিনোদ ঠাকুরের নিজ হস্তে লিখা গৌর আরতি, যা আমরা সন্ধ্যায় এই আরতি গাই......... যা ভক্তি বিনোদ ঠাকুর নিজেই লিখেছেন।
𝗕𝗹𝗲𝘀𝘀𝗶𝗻𝗴 𝘆𝗼𝘂𝗿 𝗧𝗶𝗺𝗲𝗹𝗶𝗻𝗲 ❤️🙏
আমেরিকার সব থেকে বৃহত্তম হিন্দু মন্দিরের উদ্বোধন হতে চলেছে এই অক্টোবরে। আমেরিকার নিউ জার্সির এই স্বামীনারায়ণ অক্ষরধাম মন্দির হতে চলেছে ভারতের বাইরে থাকার দ্বিতীয় বৃহত্তম মন্দির। জানা যাচ্ছে আগামী ৮ই অক্টোবর এই মন্দিরের উদ্বোধন হতে পারে।
এই মন্দিরটির অবস্থান আমেরিকার বিখ্যাত টাইমস্ স্কয়ার থেকে মাত্র ৯০ মিটার দূরে। এই মন্দির নির্মাণ শুরু হয় আজ থেকে প্রায় ১২ বছর আগে। ১২৫০০ জন মানুষ বছরের পর বছর অক্লান্ত পরিশ্রম করে এই মন্দিরটি নির্মাণ করেছেন ১৮৩ একর জমির উপর। কম্বোডিয়ার অঙ্কোর ওয়াট এই মুহূর্তে বিশ্বের বৃহত্তম মন্দির। আমেরিকার এই স্বামীনারায়ণ মন্দির হতে চলেছে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম মন্দির। চিত্রকলার অংশ হিসেবে এই মন্দিরের বিভিন্ন জায়গায় খোদাই করা হয়েছে প্রায় দশ হাজার মূর্তি, ভারতীয় বাদ্যযন্ত্র ও নৃত্য।
এই মন্দিরে একটি প্রধান মন্দির, ১২টি উপ-মন্দির, নয়টি শিখর (শিখরের মতো কাঠামো), এবং নয়টি পিরামিডের মতো শিখর রয়েছে। এই মন্দির নির্মাণ কার্যে ব্যবহৃত হয়েছে চুনা পাথর, গ্রানাইট, বেলে পাথর সহ প্রায় ২ মিলিয়ন ঘন ফুট পাথর। মন্দির নির্মাণের কাজে ব্যবহৃত পাথরগুলি আনা হয়েছিল ভারত, তুরস্ক, গ্রিস, ইতালির মতো দেশ থেকে। প্রাচীন ভারতীয় সংস্কৃতির ঐতিহ্য থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে এই মন্দিরের নকশা তৈরি করা হয়েছে। অক্ষরবতসলদাস জানিয়েছেন, এই মন্দিরটি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ হতে চলেছে ভারত সহ গোটা বিশ্বের কাছে। পশ্চিমা বিশ্বের কাছে হিন্দু সংস্কৃতির অন্যতম একটি প্রধান নিদর্শন হতে চলেছে এই মন্দিরটি। BAPS প্রধান মহন্ত স্বামী আগামী ৮ই অক্টোবর উদ্বোধন করবেন এই মন্দিরের। তারপর সাধারণ দর্শনার্থীদের জন্য খুলে যাবে এই মন্দিরের দরজা।
মন্দিরের নয়নাভিরাম স্থাপত্য-দৃশ্য অবলোকন করুন। সত্যি, খুব গর্ব হচ্ছে আমাদের। আমেরিকায় সনাতন ধর্ম হলো দ্বিতীয় প্রধান ধর্ম। জয় হোক সনাতনের। 🚩
🙏হরেকৃষ্ণ,
বৈষ্ণব বিরহ সংবাদ!
-----------------------------
#যে_আনিল_প্রেমধন_করুণা_প্রচুর ।
#হেন_প্রভু_কোথা_গেলা_আচার্য্য_ঠাকুর ।। .....😭
-----------------------------
🙏হরেকৃষ্ণ, সুধী ভক্তবৃন্দ, অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে জানানো যাচ্ছে আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘ ইস্কন এর অন্যতম দীক্ষাগুরু শ্রীশ্রীমৎ শ্রীল জয়পতাকা স্বামী গুরু মহারাজের অন্যতম কৃপাধন্য ও অনুগত সেবক এবং ইস্কন, বাংলাদেশ ন্যাশনাল কমিটির অন্যতম সদস্য, বাংলাদেশ ম্যারেজ ব্যুরোর (IBMB) আজীবন চেয়ারম্যান (JPS গুরুমহারাজ কর্তৃক), বাংলাদেশ ব্রহ্মচারী কাউন্সিলর এর সদস্য ও ইস্কন নরসিংদী শ্রীশ্রী জগন্নাথ মন্দিরের অধ্যক্ষ 📌“শ্রীপাদ প্রহ্লাদ কৃষ্ণ দাস” প্রভু “24/09/2023, রবিবার -রাত 11.30 মি.”- “কোলকাতার দি সান” হসপিটালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় জড় দেহ ত্যাগ করে ‘ভগবৎধামের’ উদ্দ্যেশে যাত্রা করেন।
------------------------------------
📍পরবর্তী আপডেট জানানো হবে.....
পুজো পুজোর গন্ধ চারিদিকে 🥰😍
শুভ শারদীয়া ২০২৩
মহালয়ার পূর্বে দেবীর আগমনের বার্তা
ফরিদপুর থেকে শুরু হল এবারের শারদীয় দুর্গা প্রতিমা ভাঙ্গা উৎসব 💔
"শুরুর আগেই শেষ"
স্থান: তাম্বুলখানা বাজার, মাছ বাজার সংলগ্ন মন্দির, ফরিদপুর 🇧🇩
তারিখঃ ১৯শে সেপ্টেম্বর ২০২৩
দুর্লভ দর্শন
শ্রীমৎ ভক্তিচারুস্বামী গুরুমহারাজের পিতা কুমুদরঞ্জন দাস, মাতা চিন্ময়ী দাসী, বোন ব্রততী ঘোষ।🥰🥰🥰
আজ শ্রীল ভক্তিচারু স্বামী গুরুমহারাজের শুভ আবির্ভাব তিথি ও ব্যাসপুজা এবং বিশ্ব হরিনাম দিবস উপলক্ষে শ্রী শ্রী রাধামাধব মন্দিরে আনন্দ উৎসব 🌸🙏
শ্রী শ্রীমৎ ভক্তিচারু স্বামী গুরুমহারাজের ৭৮তম শুভ আবির্ভাব তিথি মহোৎসব উপলক্ষে মহারাজভোগ নিবেদন, শ্রী শ্রীমদনমোহন জিউ মন্দির, ইসকন কুটি, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
আসছে ১৭ই সেপ্টেম্বর, শ্রী শ্রী ভক্তিচারু স্বামী গুরুমহারাজের শুভ আবির্ভাব তিথি। সেই উপলক্ষে শ্রী শ্রী রাধামাধব মন্দিরে গুরুমহারাজের ব্যাসপুজাও গুরুমহিমা কীর্তন অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। আপনারা সবাইকে সাদরে আমন্ত্রণ।
জয় গুরুমহারাজের জয় 🙏
কৃষ্ণই একমাত্র আমার দুঃখের সাথী 🥺😔
পৌরাণিক মতে তিনি গণেশের কন্যা। একবার গণেশের দুই ছেলে শুভ আর লাভের ইচ্ছে হল বোনের হাতে রাখী পরবেন কিন্তু গণেশের কোনও কন্যা ছিল না। পুত্রদের মনোবাসনা পূর্ণ করতে এক কন্যার সৃষ্টি করলেন গণেশ। তাঁর হাতে রাখী পরলেন শুভ আর লাভ। দাদাদের মনের ইচ্ছে পূর্ণ করলেন বলে তাঁর নাম হল সন্তোষী। এই দেবী পূজিতা হন দুর্গার অবতার রূপেও। ভক্তের মনোকামনা পূর্ণ করে সন্তুষ্টি দেন তিনি। তাই তাঁর নাম সন্তোষী। দেবীর হাতে তরোয়াল, চালের সোনালী পাত্র এবং ত্রিশূল।
দেবীর জন্ম হয়েছিল শুক্রবারের পূর্ণিমা তিথিতে। তাই সন্তোষী মায়ের পুজোর জন্য শুক্রবার দিনটি শ্রেষ্ঠ। ইনি চতুর্ভুজা ও রক্তবস্ত্র পরিহিতা। নিজের চারটি হাতের দুটিতে ত্রিশূল, ও তলোয়ার ধারণ করেন। বাকি দুটি হাতে বরাভয় ও সংহার মুদ্রা ধারণ করেন। এই দেবীর ত্রিশূল পাত, তিনটি গুণ যথা- সত্ত্ব, রজঃ, তম এর প্রতীক, আর তলোয়ারটি জ্ঞানের প্রতীক।
সন্তোষী দেবীর পুজোতে কোনও রকম টক বস্তু বা আমিষ দ্রব্য প্রদান করা যায় না। এই পুজোয় সরষের তেল ব্যবহার করা যায় না, ঘি এর প্রয়োজন হয়। শুক্রবারে স্নান সেরে পরিষ্কার কাপড়ে মায়ের পুজো করতে হয়। ঘট স্থাপন করতে হয়, ঘটের উপর বট, কাঁঠাল, পাকুড় পল্লব দিতে হয়। আম্রপল্লব দিতে নেই। তবে, বেলপাতা আবশ্যক। গোটা ফল হিসাবে কলা দেওয়া যায়। শুক্রবার যিনি ব্রত করবেন, তাকে সারাদিন উপবাস থাকতে হয়। দুধ, ছোলা দিয়ে আলু দিয়ে ভেজে মিষ্টি ফল, জল গ্রহণ করবেন। টক জাতীয় খাদ্যদ্রব্য দেবীর পূজায় নিষিদ্ধ
HH Jayapataka swami Guru Maharaj 🥰🥰🥰
🥺🙏
শুভ আবির্ভাব তিথি বলরাম 🥰🌸
মানুষের হৃদকম্পনও একটি নৃত্য।
কেউ তা অনুভব করতে পারে,
কেউ পারেনা।
~বিরজু মহারাজ 🙏
জয় শিব শম্ভু ❤️🌸
আজ মহাপ্রভু এর নীলাদ্রি বিজয় ও রসগোল্লা দিবস🙏
উল্টো রথযাত্রা 🌸
মা আসছেন 🥰
Joy Jagannath 🌸
Collected from: Cultural classicists
এই সাবমেরিনটা আমাদের কি সুন্দর,ভয়ংকর সত্য একটা জিনিস চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখায় দিয়ে গেলো।
পৃথিবীর সবচেয়ে মূল্যবান,সবচেয়ে ক্ষমতাবান জিনিস টাকা এই ছোট্ট সাবমেরিনটার ভিতরে মূল্যহীন।
তাদের সামনে যদি অপশন রাখা হয়,সারা জীবনের সব অর্জিত সম্পদ,নাকি উপরে ভেসে উঠে আকাশের দিকে তাকিয়ে বুক ভরা তাজা বাতাস।
তারা এক সেকেন্ডও চিন্তা না করে বাতাস বেছে নিবে।
সামান্য বাতাসের কাছেও টাকা মূল্যহীন।
🙏শ্রীকৃষ্ণ কেন শ্রীজগন্নাথ রুপে প্রকট হলেন✅
-শ্রী শ্রীমৎ ভক্তি পুরুষোত্তম স্বামী মহারাজ
দ্বারকার মহিষীগণ ভগবানের বৃন্দাবন-লীলা জানার জন্য কৌতুহলী হয়ে উঠলেন । কি এমন সেখানে হয়েছিল যে প্রভু তা ভুলতে পারছেন না ? "কিন্তু আমাদের প্রিয় স্বামীর শৈশবলীলা---- যখন তিনি শিশুরুপে বৃন্দাবনে লীলা করেছেন সেই লীলা কথা কে আমাদের বলতে পারে ?" তাঁরা জানতে পারলেন যে মাতা রোহিণী ভগবানের বৃন্দাবন লীলা প্রক্যক্ষভাবে দর্শন করেছিলেন এবং তাঁদের মহা
সৌভাগ্য যে তিনি এখন দ্বারকায় বাস করছেন । একদিন সকল মহিষীগণ কৌতুহল চিত্তে রোহিণীদেবীর কাছে
গিয়ে কৃপাপূর্বক ভগবানের কৈশোর-যৌবন লীলা তাঁদেরকে বলার জন্য রোহিণীদেবীকে আহ্বান করলেন।
মাতা রোহিণী উপলব্ধি করলেন যে রাণীগণ ভগবানের ব্রজলীলা শ্রবণের জন্য আগ্রহ হয়েছে । তিনি বললেন,
"বাস্তবিকই শ্রীকৃষ্ণের ব্রজবিলাস-লীলা অনোন্য, অনুপম-এতই বিশিষ্ট এই লীলা যে স্বয়ং শ্রীকৃষ্ণ ও এই
লীলা মহিমা শ্রবণ করে এর প্রতি আকৃষ্ট হয়ে পড়েন ।
আমি আপনাদের কাছে ঐসব অপূর্ব বিষ্ময়কর ব্রজলীলা
বর্ণনা করতে পারি । কিন্তু একটি শর্তেঃ আমি যখন
সেইসব লীলা কাহিণী বর্ণনা করব, তখন কৃষ্ণ বলরাম যেন
শ্রবণ করতে না পারে । যদি তাঁরা শ্রবণ করে, তাহলে বড়
আকারের সমস্যার সূচনা হবে।
একবার কৃষ্ণ ও বলরাম দ্বারকার সুধর্ম সভাগৃহে একটি
সভায় যোগদানের জন্য গমন করলেন । তখন শ্রীকৃষ্ণের
সকল মহিষীগণ তাঁদের অনুপস্থিতির সুযোগ গ্রহণ করলেন
। তাঁরা সকলে একটি প্রশস্ত কক্ষে সমবেত হয়ে রোহিণী
মাতাকে শ্রীকৃষ্ণের শৈশব লীলা বর্ণনা করার অনুরোধ
করলেন । ঐ দুই ভাই, কৃষ্ণ - বলরাম যাতে এই বর্ণনা শ্রবণ
করতে না পারে, সেটা নিশ্চিৎ করার জন্য মাতা
রোহিণী সুভদ্রাদেবীকে দ্বাররক্ষীর সেবা গ্রহণ
করতে বললেন । ঠিক হল তিনি ওখানে কৃষ্ণ -বলরামের
আগমন হলে রোহিণীমাতাকে ইঙ্গিতে জানিয়ে
দিবেন । এখন সবকিছুই প্রস্তুত । সমস্ত মহিষীগণ প্রবল
আগ্রহে ও উত্তেজনায় সেখানে রোহিণীমাতাকে
ঘিরে সমবেত । সুভদ্রা সেই প্রশস্ত কক্ষের দ্বারে তাঁর
দুই হাত বিস্তার করে দ্বার রোধ করে দাঁড়িয়ে আছেন,
যাতে কেউ ভিতরে প্রবেশ করতে না পারে, বিশেষতঃ
কৃষ্ণ- বলরাম । রোহিণীমাতা আনন্দিত অন্তরে
ব্রজবৃন্দাবনে শ্রীকৃষ্ণের শৈশবলীলা বর্ণনা আরম্ভ
করলেন । সেই বর্ণনা ছিল পরম প্রীতিকর, শ্রবণরম্য এবং
দিব্য ভাবোচ্ছাসপূর্ণ। মহিষীগণ অচ্ছিন্নমনোযোগে
শ্রবণ করতে লাগলেন । তাঁরা রোহিণীমাতার
মুখনিঃসৃত ব্রজবিলাসকথা-রুপ সুধামৃতধারা তাঁদের
কর্ণের দ্বারা পানে এতই নিমগ্ন হয়ে পড়লেন তাঁদের
বাহ্যজ্ঞান বিলুপ্ত হয়ে গেল।
সুভদ্রা যদিও দ্বাররক্ষার দ্বায়িত্বে নিয়োজিত
হয়েছিলেন, তিনি শ্রীকৃষ্ণের অনুপম লীলাবিলাস-কথা
শ্রবণের সুযোগটি অপচয় করতে পারলেন না । আর
এইভাবে শ্রবণে নিমগ্ন হওয়ায় দ্বারকার মহিষীদের
মতোই তাঁরও বাহ্যজ্ঞান লোপ পেল । কৃষ্ণ- বলরাম
সভায় যোগদান করে সেখানে ব্যস্ত থাকলেও তাঁরা
বুঝতে পারলেন যে মাতা রোহিনী তাঁদের বৃন্দাবন
লীলাকথা বর্ণনা করছেন । ঐকথা শ্রবণের জন্য সুতীব্র
লালসায় অভিভূত হয়ে তাঁরা হঠাৎই সভাগৃহ পরিত্যাগ
করে সেই স্থানের দিকে ধাবিত হলেন, যেখানে
রোহিণীদেবী ও রাণীগণ সমবেত হয়েছিলেন । যখন
তাঁরা দ্বারে পৌছালেন, তখন তাঁরা দেখলেন যে
সুভদ্রা কক্ষদ্বার পাহাড়ার দ্বায়িত্বে সেখানে
দাঁড়িয়ে আছেন । কৃষ্ণ-বলরাম সুভদ্রার উভয় পাশে
দাঁড়ালেন এবং তৎক্ষণাৎ তাঁরা মাতা রোহিণীর বর্ণনা
শ্রবণে নিমগ্ন হলেন সুভদ্রা ব্রজকথা শ্রবণে সম্পূর্ণ তন্ময়
হওয়ায় তাঁর বাহ্য চেতনা বিলুপ্ত হয়েছিল, সেজন্য তিনি
ভগবান শ্রীকৃষ্ণ ও শ্রীবলরামের উপস্থিতি লক্ষ্য করলেন
না । তাঁরা তিনজন এইভাবে লীলা শ্রবণের দ্বারা
ভাবাবিষ্ট হয়ে পড়লেন, তখন তাঁদের দিব্য দেহে মহা
ভাববিকার-লক্ষণ প্রকটিত হতে শুরু করল । " কি পরমাদ্ভুত,
দিব্যসুন্দর লীলা ! ব্রজবাসীগণের কি অবর্ণনীয় স্নেহ-
প্রেম !" ব্রজবাসীদের অদ্ভুত প্রীতি-প্রেম-বিরহ শ্রবণে
বিষ্ময়াভিভুত হওয়ায় তাঁদের দিব্য অঙ্গ ভাবতরঙ্গে
পরিপ্লুত হল । ভাবাতিশয্যাবশতঃ তাঁদের নয়ণ ক্রমশঃ
বড়, বিস্ফোরিত হতে শুরু করল, তাঁদের হস্ত -পদ তাঁদের
দেহের সধ্যে সংকুচিত হল । এইভাবে হস্ত- পদাদির
সংকোচন হওয়ায় কৃষ্ণ-বলরাম এবং সুভদ্রার কলেবর
কুর্মাকৃতি ধারণ করল । ঠিক সেই সময়ে নারদ মুনি
উপস্থিত হলেন । অনেক দূর থেকে তিনি কৃষ্ণ-বলরাম ও
সুভদ্রার এই অদ্ভুত ভাবমন্ডিতরুপ দর্শন করতে পারছিলেন
যখন তিনি তাঁদের নিকটবর্তী হলেন, তখন কৃষ্ণ, বলরাম ও
তাঁদের ভগ্নী সুভদ্রার বাহ্য চেতনা ফিরে এল । তাঁদের
দেহ স্বাভাবিক আকার ধারণ করল । তাঁরা তাঁদের
মহাভাব সংবরণ করলেন, যা তাঁদের এই বিশেষরুপে
অভিব্যক্ত হয়েছিল । নারদ মুনি দিব্য আনন্দোল্লাসে
দুবাহু তুলে নিত্য করতে লাগলেন । তিনি বললেন, " আমি
দর্শন করেছি ! আমি দর্শন করেছি ! আপনারা আমার কাছ
থেকে এটি সংগোপন করার চেষ্টা করছেন । হে প্রিয়
প্রভু, আমি আপনার অনেক আশ্চর্যজনক দিব্যরুপ দর্শন
করেছি । কিন্তু আমি এমন অনুপম -সুন্দর রুপ কখনো দর্শন
করিনি ! আমি বিনীতভাবে প্রার্থনা করছি যে
আপনাদের এই দিব্য শুভ রুপ এই ধরণীতে কোথাও প্রকট
করুন যাতে প্রত্যেকেই আপনার এই সবচেয়ে বিশিষ্ট,
সর্বোত্তম মহাভাব- প্রকাশ-রুপ দর্শন করতে পারে ।" তাঁর
পরম ভক্ত নারদ মুনির অভিলাষ পূর্ণ করার জন্য ভগবান
শ্রীকৃষ্ণ এই রুপ প্রকটিত করেছেন এবং এইরুপে তিনি
নিত্যকাল শ্রীক্ষেত্র পুরী ধামে বিরাজ করছেন।
জয় জগন্নাথ
ওড়িশা পুরীর জগন্নাথ দেবের স্নানযাত্রা 💛✨
সবাই প্রণাম করে বলুন জয় জগন্নাথ 😌🌼
শ্রীশ্রী জগন্নাথদেবের স্নানযাত্রা'র দর্শন।
ইসকন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
চিড়াদধি মহোৎসব উপলক্ষে মহাপ্রসাদ 🥰🌸
হরিবল ❤️
🌼🙏
Mesmerising picture of Shiva temple, Maheshwar, Madhya Pradesh, BHARAT (India) 🚩
Click here to claim your Sponsored Listing.
HARE KRISHNA
If at the time of death one can
remember Krishna, one’s life is
successful.
Srimad Bhagavatam 10.1.5-7,
Videos (show all)
Category
Contact the place of worship
Address
Sylhet
Sylhet
3100
Sylhet, 3100
If you claim yourself Muslim, but you do not pray five times a day. There is a very simple Question: Why don't you pray? You should know the answer.
Sylhet
Sylhet
My aim is to work against misculture for the sake of truth and religion. Joy Hindhu religion!
Sylhet
"What destroys a man more quickly than to work, think and feel without inner necessity."