Dr. Mahmuda Tahsin
Nearby clinics
Dhaka Medical College
Ssmc and Mitford Hospital
Banasree
1230
Mirpur-1
Labaid Dhanmondi
Dhaka-1219
1100
1219
Bakshibazar
কেরানীগঞ্জ ঢাকা
MBBS , MRCP (UK) Part-1,MD Resident(Phase-A) Nephrology BSMMU,
Presenter @NTV
জাজাকাল্লাহ খাইরান 😊
Worked with Aristopharma Ltd.
On World Heart Day. ❤️
সুহাসিনী 🥰
রোড ট্রাফিক এক্সিডেন্টে খুব দ্রুত কি করবেন...⚠️
Passion , Profession 🥰
স্ট্রোক সম্পর্কে জানুন , জানান..!!!
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়
আয়োজিত বিশেষ অনুষ্ঠানের সেট থেকে..!!
মাননীয় ভিসি মহোদয়
অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ...
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়.!!
আল্লাহ আমার বান্ধবী কে জান্নাত নসিব করুন...
সবাই এই চিকিৎসকের জন্য দুয়া করবেন...!!!
কিডনি ফেইল করলে কিংবা বিকল হয়ে গেলে কিডনি প্রতিস্থাপন অন্যতম চিকিৎসা...
জেনে নিন কি বলেন এই প্রখ্যাত কিডনি বিশেষজ্ঞ...!!!
মুখের ভেতরে ঘা থেকে হতে পারে ক্যান্সার...!!!
ত্বকের চুলকানি সমস্যা নিয়ে জানুন
সংবর্ধনা অনুষ্ঠান.. 🥰
জাতীয় অধ্যাপক এ কে আজাদ খান স্যার এবং
জাতীয় অধ্যাপক মাহমুদ হাসান স্যার...!!!!
ডেংগু রোগে কি মাথা ব্যাথা হয়???
হলে সেটা কেন?
বর্ষার ত্বকের যত্ন ...
ডেংগু এখন ভয়াবহ আকারে দেখা দিচ্ছে...
জানুন এবং সাবধানে থাকুন 🆗
In between Shoots ..😍
Late Eid Mubarak 🌙⭐️🌙
সারাদেশের উপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে তীব্র থেকে মাঝারি তাপ প্রবাহ। অতিরিক্ত গরমে হতে পারে হিট স্ট্রোক, পানিশূন্যতার মত মারাত্মক স্বাস্থ্য সমস্যা এবং বাড়ে ডায়রিয়া, আমাশয়সহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি। তীব্র গরমে কিছু নিয়ম মেনে চলে নিজের ও পরিবারের সকলের সুস্থতা নিশ্চিত করুন।
#তাপমাত্রা #হিটস্ট্রোক #তাপপ্রবাহ #ডায়রিয়া
কষ্টগুলোর শিকড় ছড়িয়ে
ঐ ভয়ানক একা চাঁদটার সাথে…
স্বপ্নের আলোতে যাবো বলে
যখন চোখ ভিজে যায় রাতে..!!!
Eid Mubarak 2023 🌙⭐️🌙
সবাইকে পবিত্র ঈদ উল ফিতরের অনেক অনেক শুভেচ্ছা...!!!
ঈদ মুবারক 🌙⭐🌙
সবাই সুস্থ থাকুন আর নিরাপদে থাকুন
ওরে গৃহবাসী
খোল্, দ্বার খোল্, লাগল-যে দোল
স্থলে জলে বনতলে লাগল-যে দোল
বাংলা নববর্ষ ১৪৩০ ❤️❤️❤️
এই বোকাসোকা মানুষটা জীবনের সব যুদ্ধে জিতে এসে অবশেষে হার মানলেন মৃত্যুুর কাছে। জীবনের একেবারে অন্তিম সময়ে পর্যন্ত উনাকে বলা হয়েছিলো চিকিৎসার
জন্য বিদেশ নিয়ে যেতে, কিন্তু উনি রাজি হননি। অভাগা
এই দেশেই চিকিৎসা নেওয়ার ব্রত তিনি নিয়েছিলেন,
ঠিক ওই মুহূর্তেও সেটা ভুলে যেতে চাননি উনি।
এত বোকাও একজন মানুষ হতে পারে?
নক্ষত্রেরও পতন হয়, মহাকালের গহ্বরে হারিয়ে যায় সব রথীমহারথীরাও। সেই অমোঘ যাত্রায় এবার সামিল হয়ে গেলেন এই বোকা মানুষটাও।
এই বোকাসোকা মানুষটা কে ছিলেন জানেন?
চট্টগ্রামের ছেলে জাফরুলাহ ইন্টারমিডিয়েট শেষে ভর্তি হয়েছিলেন ঢাকা মেডিকেল কলেজে। সেখান থেকেই ওই
যে শুরু হল মানবসেবার, সেটা চালু ছিল একেবারে মৃত্যুর আগ মুহূর্ত পর্যন্ত।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস শেষ করার পর পড়াশোনার জন্য পাড়ি জমান ইংল্যান্ডে। ১৯৬৭ সালে ইংল্যান্ডের রয়েল কলেজ অব সার্জনস থেকে এফআরসিএস প্রাথমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। কিন্তু চূড়ান্ত পর্ব শেষ না হতেই
দেশে শুরু হয়ে গেলো যুদ্ধ। ডিগ্রির চিন্তাভাবনা ঝেড়ে ফেলে দেশে ফিরে আসলেন মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিতে।
মুক্তিযুদ্ধের সূচনালগ্নে পাকিস্থানি বাহিনী যে নির্মমতা চালিয়েছিলো, সেই খবর পৌঁছে গিয়েছিল লন্ডনে। এর প্রতিবাদে লন্ডনের হাইডপার্কে যে কয়জন বাঙ্গালী তাদের পাকিস্তানের পাসপোর্ট ছিড়ে আগুন ধরিয়ে রাষ্ট্রবিহীন নাগরিকে পরিণত হয়েছিল,তাদের ভেতর একজন ছিলেন ডা. জাফরুল্লাহ। এরপর নানা কৌশলে শেষমেশ ফিরে আসলেন দেশে। লক্ষ্য একটাই— মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ।
আহত মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করার জন্য ডা. জাফরুল্লাহ ২ নং সেক্টরের সেক্টর কমান্ডার মেজর খালেদ মোশাররফের সহযোগিতায় আগরতলার এক আনারস বাগানের ভেতর গড়ে তুলেছিলেন ৪৮০ শয্যা বিশিষ্ট প্রথম ফিল্ড হাসপাতাল। নাম দিয়েছিলেন—বাংলাদেশ ফিল্ড হাসপাতাল।
হাসপাতাল না হয় চালু হল, কিন্তু নেই পর্যাপ্ত নার্স, বিঘ্ন ঘটছে সেবাপ্রদানে। শেষমেশ ডা. জাফরুল্লাহ নিজেই নারী স্বেচ্ছাসেবীদের প্রশিক্ষণ দিয়ে তৈরী করে নিলেন একটি নার্সের টিম।
দেশ স্বাধীন হল। কিন্তু অভাগা এই দেশকে ফেলে নিজের চাকচিক্যময় জীবনে আর ফেরত যাননি ডা. জাফরুল্লাহ।
গ্রামে গিয়ে শুরু করেন স্বাস্থ্যযুদ্ধ। ফিল্ড হাসপাতালটিকেই কুমিল্লাতে স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম হাসপাতাল হিসেবে গড়ে তুললেন। পরবর্তীতে ঢাকার ইস্কাটনে ঘুরে শেষমেশ হাসপাতালটি ঢাকার অদূরে সাভারে স্থানান্তর করা হয়।
এবার এর নাম হয় গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র।
সম্পূর্ণ অলাভজনকভাবে চলতে থাকে এই গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র। নিজেকে এই হাসপাতালের পেছনে একেবারে উজাড় করে দিয়েছেন ডা. জাফরুল্লাহ। যা অব্যাহত ছিলো একেবারে
মৃত্যুর অন্তিম মুহূর্ত পর্যন্ত।
মুক্তিযোদ্ধা হিসাবে অফিসিয়াল খাতায় নিজের নাম তোলার কোন চেষ্টাই তিনি করেন নি কোনদিন। বহুবছর তার নামই ছিলোনা মুক্তিযোদ্ধাদের বিভিন্ন ভাতা ও সুবিধাদি পাওয়ার
গ্রহীতার তালিকায়। পরে অন্যদের চেষ্টায় তার নাম উঠানো হয় তালিকায়। সেখানকার ভাতাও ব্যয় করতেন তার নিজের হাতে গড়া প্রতিষ্ঠানে তার নিজের ডায়ালাইসিসের খরচ বাবদ।
ডা. জাফরুল্লাহ বাকশালে যোগ দিতে শেখ মুজিবুর রহমানের অনুরোধ যেমন উপেক্ষা করেছিলেন, তেমনি ফিরিয়ে দিয়েছিলেন জিয়াউর রহমানের দেয়া মন্ত্রীত্বের প্রস্তাবও। এরশাদের আমলে মন্ত্রীত্বের অফারও ফিরিয়ে দিয়েছিলেন। ক্ষমতার মসনদে বসাটা তার পছন্দনীয় ছিলোনা, তার জীবনের একমাত্র ধ্যানজ্ঞান ছিলো কীভাবে মানুষের সেবা করা যায়।
১৯৭৯ সাল থেকেই তিনি রাষ্ট্রীয় কমিটির একজন সদস্য হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন জাতীয় শিক্ষা কমিটির
ও নারী কমিটির। গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছিলেন বাংলাদেশে শিক্ষা ও নারী-নীতি প্রণয়নে।
তার আরেকটা বড় অবদান হল ১৯৮২ সালের জাতীয় ওষুধ নীতি। স্বাধীনতার পর স্বাস্থ্যখাতে যেটাকে বিবেচনা করা দেশের সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি হিসেবে। তাঁর প্রচেষ্টায় আমদানি ওষুধের সংখ্যা কমে যেতে থাকে। বর্তমানে ৯০ শতাংশ ওষুধই দেশে তৈরি হচ্ছে এবং বাংলাদেশ একটি ওষুধ রপ্তানিকারক দেশ হিসেবে গড়ে ওঠার পেছনে এই মানুষটির অবদান সবচেয়ে বেশি।
দেশ বিদেশের নানা পদক-সম্মাননা জুটেছে তার, কিন্তু কোনদিনই সেই সম্মাননার ঝলকে আলোকিত হয়ে থাকতে চাননি তিনি। বিলেতের গ্ল্যামারাস লাইফ ফেলে এসে এখানে আমৃত্যু কাটিয়ে দিলেন আটপৌরে জীবনের অতি সাধারণ জামাকাপড় পরে, তার শার্টে কখনও থাকতো না আইরন; ছেঁড়াফাঁটা, জোড়াতালি দেওয়া প্যান্টশার্টেই দিব্যি চলে যেতো তার। বিলেতে থাকতে ব্যক্তিগত গাড়ি তো বটেই,
ছিল পাইলট এরও লাইসেন্স। তার স্যুট বানাতেন সবচেয়ে দামি টেইলার্স থেকে, যেখান থেকে ব্রিটিশ রাজপরিবারের লোকজনও স্যুট বানাতো। অথচ সেই মানুষটাই মারা যাওয়ার বছর দুই আগে দেওয়া একটা ইন্টারভিউতে দেখিয়েছিলেন তার পরনের ওই শার্টটি ছিলো দীর্ঘ ৩০ বছরের পুরোনো। তাতেও দিব্যি চলে গেছে তার!
দেশে-বিদেশে কোথাও তার একটি ফ্ল্যাট পর্যন্ত নেই। বোনকে দান করে দিয়েছেন পৈত্রিক সূত্রে পাওয়া সব জমিজমা।
নিজের সহায় সম্পদ বলতে কিছুই ছিলোনা তার।
দীর্ঘদিন ধরে কিডনি সমস্যার জর্জরিত ছিলেন তিনি। নিয়মিত ডায়ালাইসিস করে চলতে হতো তাকে। শরীরের হাজারটা ধকল নিয়েও জাতির যেকোন ক্রান্তিকালে সাড়া দিয়েছেন একজন টগবগে তরুণের মতোই। দেশের সুশীল সমাজের সবাই যখন চাটুকারিতার তেলতেেলে বয়ান কিংবা
একদম মুখে তালা এঁটে নিরাপদ জীবন বেছে নিয়েছে, তখনও একজন জাফরুল্লাহ আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার আহ্বানে, নির্যাতিত মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় ভগ্নদশা শরীর নিয়ে নেমে গেছেন রাজপথে।
কোথাও কেউ নির্যাতনের শিকার হলে, হামলা-মামলা, জেল জুলুমের শিকার হলে হুইল চেয়ারে করেই ছুটে গেছেন
তাদের পক্ষে কথা বলতে। মৃত্যুশয্যা থেকে উঠে চলে গেছেন
নির্যাতিত মানুষের পক্ষে কথা বলতে। মানুষের ভোটের অধিকার নিয়ে কথা বলেছেন, রাজনৈতিক প্রতিহিংসামূলক
অত্যাচারের শিকার কেউ হলে, সেই প্রতিবাদসভায় আর কেউ থাকুক চাই না থাকুক, এই মৃত্যুপথযাত্রী অসুস্থ বোকাসোকা লোকটা ঠিকই হাজির হতেন রাজপথের প্রতিবাদ সভায়।
সারাটা জীবন শুধু দিয়েই গেলেন অভাগা এই দেশটাকে।
বিনিময়ে দেশ থেকে পেলেন কী, জানেন? যিনি নিজের ঝকমকে ক্যারিয়ার ফেলে রেখে দেশের টানে ছুটে এসেছিলেন মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিতে, যে তার সারাটা জীবন উজাড় করে দিলো দেশের জন্য, যার নিজের নামে কোনদিন এক ছটাক জায়গা-জমি, গাড়ি-বাড়ি করার চেষ্টাটা পর্যন্ত করেননি, চিকিৎসা বিজ্ঞানের জন্য মরণোত্তর দেহ প্রদান.
কত বড় বোকা তিনি। কতকিছুই তো করে ফেলতে পারতেন।
রাস্তাঘাটের চ্যালাপ্যালারা পর্যন্ত তোষামোদি আর শোষণ করে কতকিছু কামায়ে ফেললো, কত পদ পদবী জুটায়ে ফেললো, কত হোমরাচোমরা হয়ে গেলো, অথচ একজন জাফরুল্লাহ-র দিকে তাকান। সারাটা জীবন কাটিয়ে দিলেন ছেঁড়াফাঁড়া কাপড়চোপড়ে, সবাইকে দিয়ে গেলেন নিজের সবটুকু উজাড় করে, কিন্তু নিজের জন্য কী করলেন তিনি সারাটা জীবন ধরে? নাথিং, একেবারেই শূন্য!
কত বোকা তিনি! এত বোকাও মানুষ হয়?
সবাই দেখি শোকে বিহ্বল হয়ে যাচ্ছে। ডা. জাফরুল্লাহ নাকি মারা গেছেন। কই? তিনি মারা গেলেন কীভাবে?
যতদিন পর্যন্ত পৃথিবীর কোন না কোন এক কোণে বাংলাদেশ নামক দেশটার অস্তিত্ব থাকবে, যতদিন পর্যন্ত একজনও
বাংলাদেশি বেঁচে থাকবে, ততদিন পর্যন্ত তাদের হৃদয়ে পরম শ্রদ্ধায় বেঁচে থাকবেন ডা. জাফরুলাহ।
সারাটা জীবন গর্ব করে বলতে পারবো আমি নিজ চোখে এমন একজন মানুষকে দেখতে পেরেছিলাম, এমন একজন মানুষের কণ্ঠস্বর নিজ কানে শুনেছিলাম।
আমার কাছে ডা. জাফরুল্লাহ মানেই বাংলাদেশ। আর বাংলাদেশ যতদিন বেঁচে থাকবে, ততদিন ডা. জাফরুল্লাহ
এর মৃত্যু হতে পারেনা, অন্তত আমাদের হৃদয়ে।
Copied
Iftaar arranged by Nephrology,BSMMU 😇
A very good morning 😇
From the memory of March 2020..!!!
With the pioneer of Nephrology
Professor Dr. Harun Ur Rashid Sir… 🥰
Ramadan Mubarak 🌙⭐️🌙
রাহা বেবি...!! 😍😍😍
বড় হয়ে আন্টির মত ডাক্তার হবে..
এটা বলতে রুমে আসছে....!!
Happy Birthday to our Doctor Moona…!!
May Allah fulfill all ur dreams..❤️❤️❤️
Step towards excellency..!!!
দুই অপরাধে এসআই নাঈমের গ্রেফতারপূর্বক বিচার চাই!
ডাক্তার পেটানো বীর পুলিশের এসআই স্ত্রী ও মেয়েসহ খুলনা বিএমএর সভাপতির কাছে কৃতকর্মের জন্য পা ধরে মাফ চেয়েছেন। মাফ না পেয়ে এখন ঘৃণ্য খেলায় মেতেছে এই পুলিশ। নিজের স্ত্রীকে দিয়ে আক্রান্ত চিকিৎসকের বিরূদ্ধে যৌন হয়রানির বানোয়াট অভিযোগ হাজির করেছেন। চিকিৎসকের বিরূদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ যে অসত্য, তা এই ছবিই প্রমান করে। কিছু অত্যুৎসাহী পুলিশ চিকিৎসক নিগ্রহের ব্যাপারে নিস্পৃহ থাকলেও স্ত্রীর বানোয়াট অভিযোগের তদন্তের ব্যাপারে ইতিমধ্যে আক্রান্ত চিকিৎসককে নতুন করে হয়রানি শুরু করেছে।
এসআই নাঈমের অপরাধ এখন দুটো। প্রথমত চিকিৎসককে পেটানো, দ্বিতীয়ত নিজের অপরাধ ঢাকা দেবার জন্য স্ত্রীকে দিয়ে আক্রান্ত চিকিৎসকের বিরূদ্ধে মিথ্যে অভিযোগ উত্থাপন। এই দুই অপরাধে সাতক্ষীরায় কর্মরত পুলিশের এসআই নাঈমের গ্রেফতারপূর্বক দৃষ্টান্তমূলত শাস্তি চাই।
এটি চিকিৎসক বনাম পুলিশের লড়াই নয়। একজন অপরাধী পুলিশ সদস্যের বিচারের দাবিতে চিকিৎসকদের আন্দোলন। অভিযুক্ত এসআই নাঈমের গ্রেফতারের মধ্য দিয়েই এই আন্দোলনের আপাত সমাপ্তি টানা সম্ভব। খুলনার আগুন এখনই নেভান, নতুবা এই আগুন অন্যত্রও ছড়িয়ে পড়তে পারে।
Courtesy: Abu Hasnat Milton
প্রতিদিন ১১ মিনিট হাঁটলে প্রতি ১০ অকালমৃত্যুর একটি ঠেকানো সম্ভব: কেমব্রিজের গবেষণা
সূত্র: বিবিসি
প্রতিদিনের প্রাণবন্ত হাঁটাই সুস্থ থাকার জন্য যথেষ্ট
প্রতিদিনের প্রাণবন্ত হাঁটাই সুস্থ থাকার জন্য যথেষ্ট
ব্যায়ামের উপকারিতা টের পেতে আপনাকে দৌড়বিদ বা ভালো খেলোয়াড় হতে হবে না। এ জন্য প্রতিদিনের কিছু সময় হাঁটাই যথেষ্ট। যুক্তরাজ্যের একটি গবেষণায় এমনটা বলা হয়েছে।
যুক্তরাজ্যের কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের এই গবেষণায় বলা হয়েছে, প্রতিদিন গড়ে ১১ মিনিট হাঁটলে প্রতি ১০ জনে একজনের অকালমৃত্যু ঠেকানো সম্ভব।
শারীরিকভাবে সুস্থ থাকার জন্য সপ্তাহে ন্যূনতম ১৫০ মিনিট ব্যায়াম করার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। অধিকাংশ মানুষই এটা করতে পারেন না। কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা বলছেন, কিছুই না করার চেয়ে অল্প ব্যায়াম করাটাও স্বাস্থ্যের জন্য খুব উপকারী।
যুক্তরাজ্যের জাতীয় স্বাস্থ্য সেবা (এনএইচএস) বিভাগের মতে, হৃৎস্পন্দনের হার ঠিক রাখতে প্রত্যেকের সপ্তাহে ১৫০ থেকে ৩০০ মিনিট শারীরিক কর্মকাণ্ড করা দরকার। অথবা সপ্তাহে ৭৫ থেকে ১৫০ মিনিট কঠোর পরিশ্রম করা যেতে পারে।
গবেষক দলটি শারীরিক কর্মকাণ্ডের উপকারিতা নিয়ে পুরোনো কয়েক শ গবেষণা ঘেঁটে দেখেছেন। তাঁরা এ সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন যে সুস্থ থাকতে যতটা সময় শারীরিক কর্মকাণ্ডের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে, তার অর্ধেক সময় করলেও ২০ জনে একজনের কার্ডিওভাসকুলার রোগ এবং ৩০ জনে ১ জনের ক্যানসার প্রতিরোধ করা সম্ভব।
সুপারিশে অর্ধেক বলতে সপ্তাহে ৭৫ মিনিট বা প্রতিদিন গড়ে ১১ মিনিট সাইকেল চালানো, দ্রুত হাঁটা, পাহাড়ে ওঠা, নৃত্য কিংবা টেনিস খেলাকে বোঝানো হয়েছে।
হাঁটাচলার উপকারিতা নিয়ে গবেষক দলের প্রধান সরেন ব্রেইজ বলেন, ‘এতে আপনার মনে হবে, শরীরের নাড়াচাড়া হচ্ছে, হৃৎস্পন্দনও বেড়ে যাবে; কিন্তু স্বাভাবিক শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে অসুবিধা হবে না।’
পরামর্শ মেনে এতটুকু হাঁটলে হৃদ্রোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি ১৭ শতাংশ এবং ক্যানসারের ঝুঁকি ৭ শতাংশ কমে যায় বলে গবেষণায় বলা হয়েছে। এ ছাড়া নিয়মিত হাঁটাহাঁটি করলে শরীরের অতিরিক্ত চর্বি ও রক্তচাপ হ্রাস পায়। এতে ফিটনেসের উন্নতি হয়, ভালো ঘুম হয় এবং দীর্ঘদিন হৃৎপিন্ড ভালো থাকে।
গবেষণায় বলা হয়েছে, নিয়মিত ব্যায়াম নাক-কান–গলা, গ্যাস্ট্রিক, লিউকেমিয়া ও ব্লাড ক্যানসারের জন্য বেশ উপকারী। এছাড়া ফুসফুস, লিভার, কোলন ও স্তন ক্যানসারেও কিছুটা উপকার পাওয়া যায়।
(প্রথম আলোর সৌজন্যে)
ডাঃ সাকলায়েন রাসেল
রক্তের বিনিময়ে পেয়েছি আজ কাঙ্খিত মাতৃভাষা...
একুশ আমার গর্ব, একুশ আমার অহঙ্কার। 🇧🇩🇧🇩🇧🇩
Throw 🔙 2020
From the Department of Cardiology
Rangpur Medical College
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the practice
Website
Address
Bangabandhu Sheikh Mujib Medical University Hospital
Dhaka
DHAKA-1000
House 2 Road 17 Block C Banani, Kakoli, Behind UAE Market
Dhaka, 1213
Implant, Cosmetic Dentistry and orthodontics
Shaheed Suhrawardy Medical College Hospital
Dhaka, 1207
আমি ডাঃ রাজীব একজন জেনারেল ও ল্যাপারোস্কপিক সার্জারী বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক
Resident Physician Dhaka Medical College And Hospital Dhaka. Chandpur Chember-Rimtouch Diagnostic And Consultation Centre, Mission Road, Chandpur
Dhaka, 1000
এমবিবিএস(আইএসএমসি) পিজিটি(মেডিসিন) এমডি গ্যাস্ট্রোএন্টেরোলজি কোর্স ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
Uttara
Dhaka, 1230
Hi, I'm a doctor and entrepreneur working to improve public understanding of medical science.
শনির আখড়া, জিয়া স্মরণী রোড, পলাশপুড় ( ছাপড়া মসজিদের পাশে ) কদমতলী, ঢাকা।
Dhaka, 1362
�Dr. Mishu Official Page. � DHMS (Dhaka) �BHMC (Dhaka) �MCH(Dhaka shisu hospital) �Homeo Co
Dhaka
Dr. MOHAMMAD SAKHAWAT HOSSAIN MBBS (DU); CCD (BIRDEM) ICPPN (Singapore); PGPN (Boston) ENS (Germany)
House-19, Road-10B, Sector-11, Uttara
Dhaka, 1230
এখানে রোগীরা বাংলাদেশের যেকোন প্রান্ত থেকে Imo মাধ্যমে বিশেষজ্ঞ ডাক্টার দেখাতে পারবেন।