Homeopathist Ayesha & Raisul
Nearby clinics
Mirpur Road
Hotline Number:10615
Mirpur/11
Road 16
Tangail
1206
1215
Comfort Diagnostic Center Limited
Kadamtoli
Malibagh
Dhaka Biggan College
Bashundhara Notun Road
For Serial: +8801955567002
Dhaka Biggan College
Mymensingh
Homeopathist Ayesha Raisul
B.H.M.S (University Of Dhaka), Govt: Reg: H-1598
Khan Classical Homeopathy Homeopathic Treatment , News and Tips.
B & T ও জার্মাণী ঔষধ দ্বারা চর্ম , যৌন ,
হাঁপানী, অর্শ্ব, হার্ণিয়া, ডায়বেটিস, জন্ডিস
(Hbs Ag+), টিউমার, স্ত্রী ও শিশুরোগ সহ
সকল প্রকার নতুন ও পুরাতন রোগের সুচিকিৎসা
দেয়া হয় ।
হোমিওপ্যাথিতে ব্যবস্থাপত্র কেন করা হয় ও ব্যবস্থাপত্রে ভুল করলে কি করতে হবে।
১ থেকে ৫ বছরের বাচ্চাদের সেরেলাক এর উপাদান সমুহ
১.নরমাল চাল
২.লাল চাল
৩.পোলার চাল
৪.রাজমা
৫.গম
৬.ভুট্টা
৭.যব
৮.ছোলা
৯.মসুর ডাল
১০.মুগ ডাল
১১.বুটের ডাল
১২.এংকর ডাল
১৩.চিনাবাদাম
১৪.কাঠবাদাম
১৫.পেস্তাবাদাম
১৬.কাজুবাদাম
১৭.কিসমিস
১৮.আজওয়া খেজুর
১৯.শুকনা খেজুর
২০.সাদা এলাচ
এসব উপাদান আপনার বাচ্চার জন্য অতীব প্রয়োজনীয়।
হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন সালফার (মানসিক লক্ষণ ও চরিত্রগত লক্ষণ) ❤️❤️
Hi Everyone ❤️❤️
DHMS পরিক্ষার নতুন রুটিন নিয়ে কিছু কথা!
Family Time❤️❤️❤️
ছুটি রিসোর্ট সম্পর্কে জানতে ভিডিওটি দেখুন❤️❤️
চলছে ক্রিকেট খেলা!
চুটি রিসোর্টে আছি।
হোমিওপ্যাথির ডিপ্লোমা হোল্ডার ভর্তির নিয়ম কানুনে আসতে পারে আমূল পরিবর্তন।
ব্যাকগ্রাউন্ড লাগবে সাইন্স ✌️
আলহামদুলিল্লাহ❤️❤️
চলুন আমরা কর দেয়! কর ফাঁকি না দেয়।
হোমিওপ্যাথি শিক্ষা আইন-২০২৩ এ হোমিওপ্যাথরা কি নামের আগে প্রিফেক্স হিসেবে ডাঃ লিখতে পারবে! নাকি কোন কিন্তু আছে! জানতে পুরো ভিডিওটি শুনুন।
Boils & Homeopathic Treatment || ফোঁড়া ও হোমিওপ্যাথি ট্রিটমেন্ট কিভাবে করতে হবে জেনে নিন!
জল্লাদ খানা বধ্যভূমি-১৯৭১ (মিরপুর)! কি হয়েছিলো সেদিন এই জল্লাদ খানাতে চলুন জানার চেষ্টা করি!
পরিবারের সঙ্গে থাকা মানেই কি কাছাকাছি থাকা! কেন পরিবারকে কোয়ালিটি টাইম দিবেন জেনে নিন। না হলে একদিন নিজেই তার জন্য কাঁদবেন!
জনসচেতনতা মূলক বিজ্ঞপ্তি পোষ্ট-টি শেয়ার করে অন্যকে জানিয়ে দিন !
এন্টিবায়োটিক আবিষ্কার করেছিলেন স্যার আলেকজান্ডার ফ্লেমিং। ফ্লেমিং স্যার বলেছিলেন, "এই এন্টিবায়োটিকের কারণে আজ কোটি কোটি লোক বেঁচে যাবে। অনেক বছর পর এগুলো আর কাজ করবেনা। তুচ্ছ কারণে কোটি কোটি লোক মারা যাবে আবার।''
:
এন্টিবায়োটিক খাওয়ার কিছু নিয়ম আছে। একটা নির্দিষ্ট ডোজে, একটা নির্দিষ্ট মেয়াদ পর্যন্ত এন্টিবায়োটিক খেতে হয়। না খেলে যেটা হতে পারে সেটাকে বলা হয় "এন্টিবায়োটিক রেজিসটেন্স''।
:
ধরি, আমার দেহে এক লক্ষ ব্যাকটেরিয়া আছে। এগুলোকে মারার জন্য আমার ১০টা এম্পিসিলিন খাওয়া দরকার। এম্পিসিলিন এক প্রকার এন্টিবায়োটিক। খেলাম আমি ৭ টা। ব্যাকটেরিয়া মরলো ৭০ হাজার এবং আমি সুস্থ হয়ে গেলাম। ৩০ হাজার ব্যাকটেরিয়া কিন্তু রয়েই গেলো। এগুলো শরীরে ঘাপটি মেরে বসে জটিল এক কান্ড করলো নিজেরা নিজেরা।
:
তারা ভাবলো, যেহেতু এম্পিসিলিন দিয়ে আমাদের ৭০ হাজার ভাইকে হত্যা করা হয়েছে। অতএব আমাদেরকে এম্পিসিলিন প্রুফ জ্যাকেট পরতে হবে এবার। প্ল্যান করে থেমে থাকেনা এরা, বরং সত্যি সত্যি জ্যাকেট তৈরি করে ফেলে এই ব্যাকটেরিয়া গুলো। এরা বাচ্চা-কাচ্চাও পয়দা করে একই সময়ে। বাচ্চাদেরকেও সেই জ্যাকেট পরিয়ে দেয়।
এর ফলে যেটা হয়, পরের বার এম্পিসিলিন নামক এন্টিবায়োটিকটা আর কাজ করেনা।
:
সবচেয়ে ভয়ংকর বিষয় হচ্ছে, জ্যাকেট পরা ব্যাকটেরিয়া গুলো কেবল ঐ ব্যাক্তির শরীরেই বসে থাকেনা। তিনি হাঁচি দেন, কাশি দেন, ব্যাকটেরিয়া গুলো ছড়িয়ে পড়ে পুরো এলাকায়। এক সময় পুরো এলাকায়ই আর ঐ এন্টিবায়োটিক কাজ করেনা। যারা খুব নিয়ম করে ওষুধ খান তারাও বিপদে পড়ে যান সবার সাথে।
:
আমরা খুব ভয়ংকর একটা সময়ের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি দ্রুত। ব্যাকটেরিয়া আর তাদের বিভিন্ন 'জ্যাকেট'এর তুলনায় এন্টিবায়োটিকের সংখ্যা খুব বেশি না। অনেক এন্টিবায়োটিক এখন আর কাজ করেনা, বাকিগুলোর ক্ষমতাও কমে আসছে। আমাদের বড় বড় হসপিটাল থাকবে, সেখানে এফসিপিএস, এমডি, পিএইচডি করা ডাক্তাররা থাকবেন কিন্তু কারোরই কিছু করার থাকবেনা। সামান্য সর্দীতেই রোগী মরে সাফ হয়ে যাবে।
:
উন্নত বিশ্বের চিকিৎসা ব্যবস্থা আলাদা। তারা নিয়ম মেনে ডাক্তারের পরামর্শ মতো ওষুধ খায়। বিপদে আছি আমরা। 'মেডিসিনের বাইবেল' নামে পরিচিত ডেভিডসের বইয়েও আমাদের এই উপমহাদেশের উল্লেখ আছে আলাদা করে। অনেক ট্রিটমেন্টে বলা হয়েছে।
"This organism is registrant against this Drugs in Indian subcontinent''
টিভি পত্রিকায় নানান বিষয়ে মানুষকে সচেতন করা হয়। বাথরুম করে হাত ধুতে হবে, কাশি হলে ডাক্তার দেখাতে হবে, নিরাপদ পানি খেতে হবে ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্তু এন্টিবায়োটিক নিয়ে কোনো কিছু আজও চোখে পড়েনি?
অথচ এটা অন্যগুলোর চেয়েও জরুরী। এন্টিবায়োটিক কাজ না করলে এত সচেতনতা দিয়েও আর লাভ হবেনা।
আগুন নিয়ে খেলছে ফার্মেসি ওয়ালারা...
----------------------------------------------------------------------------------
রোগী ফার্মেসীতে গিয়ে একটু জ্বরের কথা বললেই ফার্মেসীতে বসে থাকা সেই লোকটি দিয়ে দিচ্ছে Ezithromycin or,cefixime or cefuroxime or levofloxacin নামক কিছু নামকরা দামী এন্টিবায়োটিক, কিন্তুু কতো দিন খেতে হবে সেটা না জানিয়ে সুন্দর করে বলে দেয় এই ওষধটি ১ ডোজ খাবেন সব রোগ ভালো হয়ে যাবে আর এই ভাবেই আস্তে আস্তে Resistance হচ্ছে সব এন্টিবায়োটিক।
:
চিকিৎসা ব্যবস্থার সাথে যারা জড়িত তাদেরকে এখনই ব্যাপারটা নিয়ে ভাবা উচিত। সবাইকে এন্টিবায়োটিকের সঠিক ব্যবহার বিষয়ে সচেতনতা বাড়াতে হবে। না হলে আমাদের ভবিষ্যত অন্ধকার।
চুলের বিভিন্ন রোগে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসাঃ
_____________________
💇🏻♀️ চুল চিরে গেলে বা ফেটে গেলে - Petroleum.
💇🏻♀️ চুল কেবলই চিঁড়ে যায় - Thuja.
💇🏻♀️ ভীতু লোকের চুল ফাটা ফাটা - Borax.
💇🏻♀️ চুল আঁচড়াতে গেলে মাথায় ব্যথা লাগে - Kreosote.
💇🏻♀️ মাথায় চুলকানি থাকা সত্ত্বেও মাথায় চিরুনি দেওয়া কষ্টকর - Ars Alb.
💇🏻♀️ শিরঃপীড়ায় চুল আঁচড়ানো যায় - Kali Iod.
💇🏻♀️ চুল শনের মতো - Bromium.
💇🏻♀️ চুল সরু হয়ে যায় - Natrum Mur.
💇🏻♀️ চুলের গোড়া সংযুক্ত শুষ্ক উদ্ভেদ - Mag Mur.
💇🏻♀️ মাথা এত ব্যাথা যে চুল আঁচড়ানো যায় না - Kali Iod.
💇🏻♀️ মাথা এত স্পর্শকাতর যে টুপিও পড়া যায় না - Acid Nit .
💇🏻♀️ মুখমণ্ডলে চুল গজায় - Psorinam M 1 .
💇🏻♀️ স্বল্প পরিসরে চুল উঠে যায় - Psorinam M 1.
💇🏻♀️ দেহের নানা স্থানে অস্বাভাবিক রকম চুল গজায় - Sepia.
💇🏻♀️ মাথা উষ্ণ ও চুলের গোড়ায় কুটকুট করে - Cal Fluor.
💇🏻♀️ মনে হয় চুল গুলো খাঁড়া হয়ে আছে - Acid Mur.
💇🏻♀️ মাথার চামড়া এমনকি চুলেও ব্যথা - Azadirachta Indica.
🌺🌺বি:দ্র: পোস্টটি হোমিওপ্যাথি শিক্ষানুরাগীদের জন্য। হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা রোগীর রোগ ও রোগের লক্ষণ সাদৃশ্যে চিকিৎসা করতে হয়। অভিজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত যেকোনো ওষুধ সেবন বিপজ্জনক।
©️
কোনটা ভাল স্পর্শ এবং কোনটা খারাপ স্পর্শ নিজের সন্তানকে শিখান! Good Touch & Bad Touch.
এটার ই ভয় 😢
মস্তিষ্কের ধমনী বিস্ফোরণ...😔
এমন কাজ করবেন না যাতে টেনশন হয়।।❌
অতিরিক্ত রাগি মেজাজে কারো সাথে কথা বলবেন না।। ❌
চমকে গেলে বেশি বেশি তাসবীহ পাঠে ব্যস্ত থাকুন।।✅
অপ্রয়োজনীয় চিন্তায় ডুবে যেও না।
বিপি নিয়ন্ত্রণে রাখতে হালকা করে তরকারি-মাংস খান...✅
সবসময় ইতিবাচক ধারণা রাখুন এবং ইতিবাচক চিন্তা করুন।।✅
মানসিক অবস্থার উপর কোন কষ্ট বা চিন্তাকে ভারী করবেন না।। ❌
ঘন ঘন তিনশত বার সুবহানআল্লাহি ওয়া বিহামদিহি সুবহানআল্লাহিল আজিম পড়তে থাকুন।।✅
গতবছর আমি এ কারনে হাসপাতালে ছিলাম
Retention of Urine & Homeopathic Treatment || প্রস্রাব ধরে রেখে যদি কোন সমস্যা হয় তাহলে হোমিওপ্যাথি ট্রিটমেন্ট কিভাবে করতে হবে!
যৌ-ন রোগ কি?
যৌ-ন রোগ নিয়ে কথা বলতে চান না বেশিরভাগ নারী ও পুরুষ। কিন্তু যৌ-ন মিলন যদি নিরাপদ না হয় তা বড় বিপদ ডেকে আনতে পারে।
যৌ-ন রোগের কিছু লক্ষণ হয়ত অস্বস্তিকর অভিজ্ঞতা। তবে এমন যৌ-ন রোগ আছে যা আপনার বন্ধ্যাত্বের কারণ হতে পারে, শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গের মারাত্মক ক্ষতি করতে পারে। এমনকি মৃত্যুও হতে পারে। ইদানীং আমরা হারপিস অনেক পাচ্ছি। এটা একবার শরীরে প্রবেশ করলে পুরোপুরি দূর করা যায় না। শরীরে ঘাপটি মেরে বসে থাকে। কিন্তু সঙ্গীর শরীরে প্রবেশ করে। অনেক সময় দেখা যায় দীর্ঘদিন পরে এর লক্ষণ প্রকাশ পায়। চিকিৎসা করে এটা দমিয়ে রাখা যায়। নিয়মিত ঔষধের উপর থাকতে হয়। কিন্তু পুরোপুরি সেরে যায় না"।
মূলত সাতটি যৌ-ন রোগ সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায়। গনোরিয়া, সিফিলিস, জেনিটাল হারপিস ছাড়াও ক্লামাইডিয়া, যৌ-নাঙ্গে আঁচিল, ট্রাইকোমোনিয়াসিস এর মধ্যে অন্যতম।
যুক্তরাজ্যের স্বাস্থ্য সেবা সংস্থা এনএইচএস বলছে, গর্ভাবস্থায় কোন নারীর সিফিলিস থাকলে রোগটি সন্তানের শরীরে প্রবেশ করতে পারে। আক্রান্ত ব্যক্তির রক্ত নিলেও এটি হতে পারে।ট্রাইকোমোনিয়াসিস হলে প্রায়শই পুরুষদের ক্ষেত্রে কোন লক্ষণ প্রকাশ পায় না। কিন্তু আক্রান্ত ব্যক্তি সঙ্গীর শরীরে তা ছড়ায়।
অনেকের মধ্যে ধারণা রয়েছে যৌ-ন রোগ একই কাপ, গ্লাস, প্লেট, চামচ, রেজর ব্যাবহার করলেও ছড়াতে পারে। এমনকি 'টয়লেট সিট' থেকেও হতে পারে এমন আতঙ্ক বোধ করেন অনেকে। যা সঠিক নয়।
ওরাল সে-ক্সের মাধ্যমেও যৌ-ন রোগ ছড়াতে পারে। সমকামী নারী পুরুষের যৌ-ন রোগ হতে পারে।
গনোরিয়া এবং সিফিলিস এ আক্রান্ত হওয়ার পর সঠিক চিকিৎসা না হলে বিভিন্ন শারীরিক জটিলতা হতে পারে। যেমন নারী ও পুরুষের যৌ-ন ক্ষমতা নষ্ট হয়ে যাওয়া।যার ফলশ্রুতিতে হচ্ছে বন্ধ্যাত্ব।
চর্ম ও যৌ-ন সহ যে কোন সমস্যায় আপনাদের পাশে আছি আমরা Homeo Health Healing Center.
======================================
#বিঃদ্রঃ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। যেকোন সমস্যার জন্য আপনারা যোগাযোগ করতে পারেন " Homeo Health Healing Center " রে।
👉 Homeopathist Ayesha Khatun (Tumpa)
B.H.M.S (DU), C.C.M.T (DK)
(Faculty of Medicine, Dhaka University).
Registration no: H-1598 (DG Health).
Medical Officer,
Jubo Khan Foundation (JKF), Kalikaccha, Sarail, Brahmanbaria.
চেম্বারঃ হোমিও হেলথ্ হিলিং সেন্টার।
বাড়ী নং-৪০২/ বি, ৩য় তলা, উত্তর কাজীপাড়া, কাফরুল, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬ (মানিক মিয়ার চা এর দোকানের পাশে)।
চেম্বারঃ খান ক্লাসিক্যাল হোমিওপ্যাথি
বাড়ী নং- ১১, রোডঃ ১, ওয়ার্ড নং-৭, ( রানু মহল), সূর্যকান্দী, কালীকচ্ছ, সরাইল, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
রুগী দেখার সময়: বিকাল ৫ টা থেকে রাত ১০ টা।
যে কোন চিকিৎসা (Se^xe^ul, Skin, Infertility, Pails, IBS, Sports Injury & Pain Physician) সংক্রান্ত তথ্যের জন্য কল করুনঃ
+8801916023571 (রাত ১০ টার পূর্বে)।।
দুই ভাইয়ের খুনশুঁটি || আহ্ মাদ বিন রাইসুল খান ও ত্বহা বিন রাইসুল খান।
Goolkeeper Practices With Ball (22-10-23) || Satara group Football Team.
Today Long range shoot and 1v1 ball save practices || Satara group Football Team.
ব্রাহ্মণবাড়িয়া -২ ( সরাইল- আশুগঞ্জ) এর উপনির্বাচন উপলক্ষে কর্মীসভায় কালীকচ্ছ ইউনিয়ন আওয়ামিলীগ।
রুকাইয়ার কন্ঠে সূরা ফাতিহা! মাশা-আল্লাহ। সবাই আমার মেয়ের জন্য দোয়া করবেন। আমিন। কমেন্ট করে অবস্যই জানাবেন কেমন হলো!
ডায়াবেটিস নিয়ে আলোচনা (পর্ব-৫)
ডায়াবেটিস নিয়ে গর্ভধারণ জটিলতা ও করনীয়:
প্রশ্নঃ ডাইবেটিস কি ?
উওরঃ রক্তে শর্করার মাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেড়ে যাওয়াকে ডায়াবেটিস বলে ।
প্রশ্নঃ ডাইবেটিস মহিলা কি গর্ভধারণ করতে পারবেন?
উওরঃ হা পারবেন ।
প্রশ্নঃ গর্ভধারনের আগে করনীয় কি ?
উওরঃ ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনে আনতে হবে ।
HbA1C করাতে হবে এবং মাত্রা ৬% এর মধ্যে থাকতে হবে ।
প্রশ্নঃ শর্করা কিভাবে নিয়ন্ত্রনে আনা যাবে ?
উওরঃ
* জীবনযাত্রার পরিবর্তন।
* খাদ্যাভাসের নিয়ম - নীতি পালন খাবারের
অদল -বদল (চিনি, চর্বি ও তেল এড়াতে হবে )।
* শরীরচর্চা / হাঁটা।
* প্রয়োজনে ইনসুলিন নেওয়া ।
#বাচ্চারা জন্মগত ত্রুটিগুলি :
*বাচ্চার মাথার খুলি ও মস্তিস্ক তৈরি না হওয়া / এনেনকেফালি (anancephaly)
প্রশ্নঃ অনাহারে থেকে কি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনে রাখতে হয় ?
উওরঃ না ।
প্রশ্নঃ দিনে মোট কতো বার খেতে হবে ?
উওরঃ ৬ বার, ৩ বার মুল এবং ৩ বার হালকা (snaks) খাবার ।
★ খাবারের সময়গুলো :
১। সকলের নাস্তা -সকাল ৮ টা
২ । হালকা খাবার -সকাল ১১ টা থেকে সাড়ে ১১ টার মধ্যে ।
৩। দুপুরের খাবার - দুপুর ২ টার সময় ।
৪। বিকালের হালকা খাবার -বিকাল ৫ টা বা সাড়ে ৫ টা।
৫। রাতের খাবার -রাত ৮টা থেকে ৯ টার মধ্যে।
৬। রাতের হালকা খাবার -শোবার ঠিক আগে (রাত ১০টা থেকে সাড়ে ১০ টার মধ্যে।
প্রশ্নঃ দিনে কতক্ষন হাঁটতে হবে?
উওরঃ ৩০ মিনিট (স্বাভাবিক চলাফেরা )।
প্রশ্নঃ রক্তে সুগার পরীক্ষা কয়বার এবং কতদিন পর পর করতে হবে?
উওরঃ দিনে ৪ বার (সকালের নাস্তার আগে ও পরে। দুপুর এবং রাতের মূল খাবারের ২ ঘন্টা পরে) করা ভালো। ডাক্ততার সপ্তাহে ১ দিন রক্তে শর্করার মাত্রা দেখার পরামর্শ দিবেন।
প্রশ্নঃ বাচ্চার জন্মগত ত্রুটি গুলো কি কি ?
উওরঃ
* হার্টের বড় বড় ধমনী - শিরার স্থান পরিবর্তন / বিনিময় (Transposition of Great vessels)।
* হার্টের এওরটা (aorta )নামক দমনীতে খাজ থাকা (Coarctation of Aorts) - যা রক্ত সরবরাহে ব্যাঘাত ঘটায় ।
* হার্টে ফুটো /ছিদ্র (Atrial&Ventricular Septal Defect )।
* ঠোঁট কাটা (Cleft Lip)।
* তালু কাটা (Cleft palate )।
* পায়ু -পথ তৈরি না হওয়া (Imperforate A**s )।
* শরীরের উপরের অংশ ভালোভাবে তৈরি হওয়া কিন্তূ নিচের অংশ কম তৈরি হওয়া (Caudal Regression Syndrome )।
* শিরদাঁড়ার/ মেরুদন্ডের কন্টক বিভক্ত হওয়া (Spina Bifida)।
#গর্ভবতীর জটিলতাঃ
★ প্রিএকলামপটিক টক্সেমিয়া (PET) -ব্লাড প্রেসার বাড়ে এবং প্রস্রাবে প্রোটিন আসে ।
* পলিহাইড্রামনিওজ (Polihydrsmnios)।
* সময়ের আগে পানি ভাংগা (Leaking or Rupture Amniotic Membrane ) এবং প্রসব হওয়া (Preterm Labour )।
* বেশী রক্তক্ষরন হওয়া (Post partum Haemorrhage)।
* প্রসব পরবর্তী ইনফেকশন/ জ্বর (pueperal sepsis/fever )।
* মেডিসিন (metformin ) সেবনে শর্করা নিয়ন্ত্রনে আসে তবুও কেন ইনসুলিন দেওয়া লাগে।
* ইনসুলিন শর্করা খুব ভালোভাবে নিয়ন্ত্রন করে ( Good Glycaemic Control)।
উপদেশঃ রুগীকে নিজে রক্তের শর্করা পরীক্ষা করা। ইনসুলিন দেওয়া শিখে নিতে হবে।পরীক্ষার যন্ত্র কিনতে হবে। মনে রাখতে হবে হটাৎ করে রক্তের শর্করা বৃদ্ধি হওয়া বা কমা ২ টাই নিজ জীবনের ও বাচ্চার জন্য মারাত্তক ক্ষতিকর। সুতরাং খাবার বন্ধ করবেন না।প্রয়োজনে ইনসুলিন বাড়াতে হবে ডাক্তার এর পরামর্শে।
=======================================
#বিঃদ্রঃ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। যেকোন সমস্যার জন্য আপনারা যোগাযোগ করতে পারেন " Homeo Health Healing Center " রে।
👉 Homeopathist Ayesha Khatun (Tumpa)
B.H.M.S (DU), C.C.M.T (DK)
(Faculty of Medicine, Dhaka University).
Registration no: H-1598 (DG Health).
Medical Officer,
Jubo Khan Foundation (JKF), Kalikaccha, Sarail, Brahmanbaria.
চেম্বারঃ হোমিও হেলথ্ হিলিং সেন্টার।
বাড়ী নং-৪০২/ বি, ৩য় তলা, উত্তর কাজীপাড়া, কাফরুল, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬ (মানিক মিয়ার চা এর দোকানের পাশে)।
চেম্বারঃ খান ক্লাসিক্যাল হোমিওপ্যাথি
বাড়ী নং- ১১, রোডঃ ১, ওয়ার্ড নং-৭, ( রানু মহল), সূর্যকান্দী, কালীকচ্ছ, সরাইল, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
রুগী দেখার সময়: বিকাল ৫ টা থেকে রাত ১০ টা।
যে কোন চিকিৎসা (Se^xe^ul, Skin, Infertility, Pails, IBS, Sports Injury & Pain Physician) সংক্রান্ত তথ্যের জন্য কল করুনঃ
+8801916023571 (রাত ১০ টার পূর্বে)।।
রুকাইয়া তার ভাইদের নিয়ে কোথায় গেল, কি কিনলো তা জানতে ভিডিওটি শেষ পর্যন্ত দেখন।
Teeth Grinding বা দাঁত পিষা ও হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা!
Like
Share
Save
Comment
Follow Homeopathist Ayesha & Raisul for more information.
Note : This post is only for educational purposes. kindly contact with any homoeopathy physician before consuming any medicine.
Any Query Plz Call: 01916-023571
ডায়াবেটিস নিয়ে আলোচনা (পর্ব -৪)
ডায়াবেটিস রোগীদের পায়ের যত্নে কিছু টিপসঃ
বিঃদ্রঃ- পোস্টটি সর্বোচ্চ শেয়ার করে আপনার বন্ধুদের জানানোর আহবান থাকল।
ডায়াবেটিসে রক্তে শর্করার পরিমাণ বেড়ে গিয়ে হাত ও পায়ের স্নায়ু মারাত্নকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এ রোগে পায়ে রক্তের প্রবাহ কমে যায়। ডায়াবেটিস রোগীদের শতকরা ৬০-৭০ ভাগই পায়ের স্নায়ু জটিলতায় ভুগে থাকেন।
-
নিউরোপ্যথিতে তারা পায়ে কম শক্তি এবং ব্যথা অনুভব করেন। এতে অনুভূতি ভোঁতা হয়ে যায়। ফলে এসব রোগীরা অনেক ছোটখাটো আঘাত, পোড়া বা কাটাছেঁড়ার মতো সমস্যা টেরই পান না। কাজেই এ সময়
পায়ের প্রতি একটু আলাদা যত্নবান হতেই হয়। নতুবা পায়ের বড় ধরনের ক্ষতি হতে পারে।
-
এক্ষেত্রে আমেরিকান ডায়াবেটিক এসোসিয়েশন প্রতি পাঁচজনের একজনকে হাসপাতালে পায়ের যত্ন নেওয়ার
প্রতি জোর দিয়েছেন। পাশাপাশি এটি ডায়াবেটিস রোগীদের পায়ের যত্নে এমন কিছু টিপস দিয়েছেন যা তাদের পায়ের সমস্যাসহ স্বাস্থ্যগত নানা জটিলতা এড়াতে সাহায্য করবে।-
জেনে নিন ডায়াবেটিস রোগীরা পায়ের যত্নে করবেন যেসব কাজ-
-
পা পরিষ্কার রাখুন প্রতিদিন পা পরিষ্কার করুন এবং তা শুষ্ক রাখুন।
এক্ষেেত্রে হালকা সাবান এবং উষ্ণ গরম পানি ব্যবহার করুন। এরপর পা ভালোভাবে শুকিয়ে লোশন লাগান।
-
প্রতিদিন পা পরীক্ষা করুন
সময় করে প্রতিদিন পা ভালোভাবে পরীক্ষা করুন। পা কেটে গেল কি না, পায়ে লালচে দাগের উদয় ঘটল কি না, খোসপাঁচড়ার সংক্রমণ ঘটল কি না সেদিকে লক্ষ্য
রাখুন। প্রয়োজনে পায়ের নজরদারির জন্য আয়না ব্যবহার করুন।
-
আর্দ্রতা বজায় রাখুন
নিয়মিত লোশন ব্যবহারে পায়ের আর্দ্রতা বজায় থাকে। কাজেই পায়ের যত্নে এটি নিয়মিত ব্যবহার করার চেষ্টা করুন।
-
নখ কাটার সময় সতর্ক থাকুন
পায়ের নখ কাটার সময় কোন অংশ যাতে কেটে না যায় সে ব্যাপারে সতর্ক থাকুন। এছাড়া যে ব্লেড বা নেইল কাটার ব্যবহার করবেন তা অবশ্যই পরিষ্কার রাখুন তা না
হলে ইনফেকশন হতে পারে। তবে নখ খুব ছোট করে না
কাটাই ভালো।
-
ভালোমানের জুতা ব্যবহার করুন
কখনই খালি পায়ে হাঁটবেন না। হাঁটার সময় অবশ্যই।ভালোমানের জুতা ব্যবহার করুন। আর জুতাগুলো যাতে পায়ের মাপমতো হয় সেদিকে বিশেষ খেয়াল রাখুন। নতুবা
পায়ের ক্ষতি হতে পারে।
-
নরম মোজা ব্যবহার করুন
ডায়াবেটিস রোগীদের পায়ের মোজা সুতি বা উলের হলে বেশি ভালো হয়। তবে খেয়াল রাখবেন-মোজার উপরদিকের রাবার যেন খুব বেশি টাইট না হয়। এতে পা সুরক্ষিত থাকবে।
-
পায়ের রক্ত সঞ্চালনের দিকে খেয়াল রাখুন
কখনোই একনাগাড়ে বেশিক্ষণ বসে থাকবেন না। পা’কে নড়াচড়ার সুযোগ করে দিন। প্রয়োজনে কিছুক্ষণ পর পর হাঁটার চেষ্টা করুন। এতে পায়ের রক্ত সঞ্চালন ঠিক
থাকার পাশাপাশি পায়ের নানা ক্ষতি এড়ানো সম্ভব হবে।
-
ব্যায়ামের সময় সতর্ক থাকুন
আরামদায়ক জুতা পরে হাঁটতে যান এবং কাজ করুন। তবে জুতা খুলে রেখে কখনই কোন ধরনের ব্যায়াম করবেন না।
-
ছোট সমস্যাতেও সতর্ক হোন
পায়ের ছোটখাট যে কোন ধরনের সমস্যা বিশেষ করে ক্ষত, পুড়ে যাওয়া, কাটা প্রভৃতি অবহেলা করবেন না।
সঙ্গে সঙ্গেই একজন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। তবে পায়ে কখনই হিটিং প্যাড ব্যবহার করবেন না। এতে পায়ের মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে।
-
বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন
ডায়াবেটিসে পায়ের যে কোনো বিষয়ে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। তার পরামর্শ মতোই পায়ের যত্ন নিন, সুস্থ থাকুন।
======================================
#বিঃদ্রঃ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। যেকোন সমস্যার জন্য আপনারা যোগাযোগ করতে পারেন " Homeo Health Healing Center " রে।
👉 Homeopathist Ayesha Khatun (Tumpa)
B.H.M.S (DU), C.C.M.T (DK)
(Faculty of Medicine, Dhaka University).
Registration no: H-1598 (DG Health).
Medical Officer,
Jubo Khan Foundation (JKF), Kalikaccha, Sarail, Brahmanbaria.
চেম্বারঃ হোমিও হেলথ্ হিলিং সেন্টার।
বাড়ী নং-৪০২/ বি, ৩য় তলা, উত্তর কাজীপাড়া, কাফরুল, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬ (মানিক মিয়ার চা এর দোকানের পাশে)।
চেম্বারঃ খান ক্লাসিক্যাল হোমিওপ্যাথি
বাড়ী নং- ১১, রোডঃ ১, ওয়ার্ড নং-৭, ( রানু মহল), সূর্যকান্দী, কালীকচ্ছ, সরাইল, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
রুগী দেখার সময়: বিকাল ৫ টা থেকে রাত ১০ টা।
যে কোন চিকিৎসা (Se^xe^ul, Skin, Infertility, Pails, IBS, Sports Injury & Pain Physician) সংক্রান্ত তথ্যের জন্য কল করুনঃ
+8801916023571 (রাত ১০ টার পূর্বে)।।
নিজের বাচ্চাদের সময় দিন কারন একটা সময় তারাই আপনাকে সময় দিবে!
মাতৃত্বের প্রস্তুতি নিয়ে কিছু কথাঃ
একটি সুস্থ শিশু পরিবারকে দিতে পারে অনাবিল আনন্দ।তাই মা হওয়ার আগে আপনাকে অনেক কিছু নিয়ে পরিকল্পনা করতে হতে হবে যা নিশ্চিত করবে একটি সুস্থ গর্ভধারন ও সুস্থ শিশু। আসুন কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করা যাক:
শারীরিক প্রস্তুতি:
গর্ভধারণের পূর্বে একজন প্রসূতি বিদ্যায় পারদর্শী ডাক্তারের পরামর্শ নিন। ডাক্তার আপনাকে নিচের বিষয় গুলো নিয়ে জিজ্ঞাসা করতে পারেন-
পূর্বে গর্ভবতী হয়েছিলেন কিনা? মাসিকের হিসট্রি, কি ধরনের জন্মনিয়ন্ত্রন পিল ব্যবহার করতেন।এছাড়া সেক্সচুয়ালি ট্রান্সমিটেড কোন ইনফেকশন আছে কিনা?
ডায়াবেটিস, অ্যালর্জি, উচ্চ রক্ত চাপ বা অ্যাজমা আছে কিনা বা বাবা মা বা পরিবারের কারোও আছে কিনা। এগুলো থাকলে অবশ্যই তা নিয়ন্ত্রনে নিয়ে আসতে হবে।
বর্তমানে কি কি ওষুধ সেবন করছেন সেগুলো ডাক্তারকে জানাবেন কারণ ওষুধগুলো হয়ত বাচ্চার জন্য ক্ষতির কারণ হতে পারে বা বিভিন্ন জন্মগত ত্রুটি তৈরী করতে পারে।
গর্ভধারণের পূর্বে ধূমপান বা অ্যালকোহল সেবন পরিহার করতে হবে। এগুলো গর্ভের সন্তানের জন্মগত ত্রুটি তৈরী করতে পারে।ক্যাফেইন গ্রহনের ক্ষেত্রে সর্তকতা অবলম্বন করতে হবে।গর্ভাবস্থায় ২০০ মি.গ্রা. এর বেশী ক্যাফেইন গ্রহন করা উচিত না।সাধারনত এক মগ ইনসট্যান্ট কফিতে ১০০ মি.গ্রা. ক্যাফেইন থাকে।এছাড়া চা, চকলেট, ও বিভিন্ন ওষুধেও ক্যাফেইন থাকে।
স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।ফাস্টফুড ও অতিরিক্ত চিনি জাতীয় খাবার বর্জন করতে হবে।
যদি রুবেলা, টিটেনাস বা চিকেনপক্সের টিকা দেয়া না থাকে তাহলে গর্ভধারণের পূর্বে ডাক্তারের পরামর্শ নিন। আপনার চিকিৎসকে সব ধরনের প্রশ্ন করুন ও চিকিৎসকের প্রশ্নের যথাযথ উত্তর দিন।যেকোন বিষয় তা যত সামান্য হোক না কেন তা আপনার চিকিৎসকের কাছ থেকে জেনে নিন।
মানসিক প্রস্তুতি:
আপনি মানসিক ভাবে প্রস্তুত? গর্ভধারণের পূর্বে কিছু বিষয়ের প্রতি অবশ্যই লক্ষ্য রাখতে হবে। একটি নতুন শিশু আপনাকে জীবনযাত্রায় অনেকখানি প্রভাব ফেলবে।এটা অসম্ভব যে আপনি সবধরনের মানসিক পরিবর্তনের জন্য নিজেকে আগে থেকে প্রস্তুত করবেন কিন্তু মানসিক প্রস্তুতি যদি আগে থেকে নেয়া যায় তাহলে এটা ভবিষ্যতে আপনাকে সাহায্য করবে।কিছু বিষয়ের প্রতি লক্ষ্য রাখুন:
একটা বাচ্চা আপনার কাজের ক্ষেত্রে কতটুকু প্রভাব ফেলবে।
এই সময় আপনার সঙ্গীর সাথে সম্পর্কের হয়ত কিছু পরিবর্তন আসতে পারে।সঙ্গীর সাথে আপনার শারিরীক ও মানসিক অবস্থা শেয়ার করতে পারেন।গর্ভাবস্থায় শারীরিক পরিবর্তনের পাশাপাশি মানসিক অবস্থারও পরিবর্তন আসে তাই আগে থেকেই এই ধরনের পরিবর্তনের জন্য প্রস্তুত থাকা উচিত।
======================================
#বিঃদ্রঃ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। যেকোন সমস্যার জন্য আপনারা যোগাযোগ করতে পারেন " Homeo Health Healing Center " রে।
👉 Homeopathist Ayesha Khatun (Tumpa)
B.H.M.S (DU), C.C.M.T (DK)
(Faculty of Medicine, Dhaka University).
Registration no: H-1598 (DG Health).
Medical Officer,
Jubo Khan Foundation (JKF), Kalikaccha, Sarail, Brahmanbaria.
চেম্বারঃ হোমিও হেলথ্ হিলিং সেন্টার।
বাড়ী নং-৪০২/ বি, ৩য় তলা, উত্তর কাজীপাড়া, কাফরুল, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬ (মানিক মিয়ার চা এর দোকানের পাশে)।
চেম্বারঃ খান ক্লাসিক্যাল হোমিওপ্যাথি
বাড়ী নং- ১১, রোডঃ ১, ওয়ার্ড নং-৭, ( রানু মহল), সূর্যকান্দী, কালীকচ্ছ, সরাইল, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
রুগী দেখার সময়: বিকাল ৫ টা থেকে রাত ১০ টা।
যে কোন চিকিৎসা (Se^xe^ul, Skin, Infertility, Pails, IBS, Sports Injury & Pain Physician) সংক্রান্ত তথ্যের জন্য কল করুনঃ
+8801916023571 (রাত ১০ টার পূর্বে)।।
আলহামদুলিল্লাহ❤️❤️❤️
BGMEA Cup 2023 তে টিম পেলাম। এই কাপে প্রথম বারের মত অকশনে নাম গেল ও টিম পেলাম। সেতারা গ্রুপ এর পক্ষে খেলবো ইনশাআল্লাহ যদি সুস্থ থাকি।
গর্ভাবস্থা নিয়ে আলোচনা! (শেষ পর্ব)
গভবর্তী মায়েদের মৃত্যুর অন্যতম কারণ একলামসিয়া:
গর্ভকালীন কয়েকটি অসুখ গর্ভবতী মায়ের প্রাণ সংহার করতে পারে। এরকম একটি রোগ হলো একলামসিয়া। অর্থাৎ গর্ভবতী মায়ের রক্তচাপ বৃদ্ধি। বাংলাদেশে প্রসুতি মায়েরা সবচেয়ে বেশি প্রাণ হারান প্রসবকালীন অধিক রক্ত স্রাবের কারণে। আর প্রসুতি মায়েদের প্রাণসংহারের দিক থেকে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে একালামসিয়া । এ বিষয়ে ঢাকা
মেডিক্যাল কলেজের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক মাহেনাজ আফরোজ রেডিও তেহরানের আপনার স্বাস্থ্য অনুষ্ঠানে যে আলোচনা করেছেন তা এখানে উপস্থাপন করা হলো : বাংলাদেশের মতো তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোতে যে কয়েকটি ঘাতক ব্যাধি গর্ভবতী মায়েদের মর্মান্তিক মৃত্যুর জন্য দায়ী তার অন্যতম হলো একলাম্পসিয়া-এ কথা আবারো আপনাদের স্মরণ করিয়ে দিচ্ছি। কোনো গর্ভবতী মাতা এই রোগে আক্রান্ত হলে খালি
যে তার রক্তচাপ বৃদ্ধি পায় তা নয় বরং সে সাথে তার খিচুনিও হতে পারে। তবে এ ধরণের খিচুনির স্নায়ু বা মস্তিস্কের কোনো রোগ জড়িত নয়। গর্ভাবস্থা ছাড়াও নারী-পুরুষ নির্বিশেষে যে কারো রক্তচাপ বৃদ্ধি পেতে
পারে। এ ধরণের উচ্চরক্ত চাপকে চিকিৎসকরা হাইপারটেনশন বলে অভিহিত করেন। গর্ভবতী মায়ের যদি উচ্চরক্ত চাপ থাকে তবে গর্ভকালীন সময় তা জটিলতা সৃষ্টি করতে পারে। তবে গর্ভ অবসানের পর এই উচ্চ রক্তচাপ স্বয়ংক্রিয়ভাবে হ্রাস পাবে না। অন্যদিকে একালাম্পসিয়া বা গর্ভকালীন রক্তচাপ সাধারণভাবে গর্ভ অবসানের পর আর
থাকে না। এ ধরণের রক্তচাপ গর্ভাবস্থার ২৮ সপ্তা পর থেকে অর্থাৎ ছয় বা সাত মাসের সময় দেখা দিতে পারে। সতর্ক না হলে গর্ভকালীন এই রক্তচাপ বৃদ্ধি গর্ভবতী মা এবং তার গর্ভস্থ সন্তান উভয়েরই জন্য বিপদের কারণ হয়ে দেখা দিতে পারে। একজন মা যদি গর্ভকালীন সময়ে চিকিৎসক বিশেষ
করে একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের কাছে যান বা তাকে নিয়ে যাওয়া হয় তবে এ ধরণের ঝুঁকির হাত থেকে অধিকাংশ ক্ষেত্রে রক্ষা পেতে পারেন। আলোচনার শুরুতেই এ কথা বলে
রাখছি এ ব্যাপারে সবাইকে সতর্ক হওয়ার জন্য। একলাম্পসিয়ার মতো এমন জটিল রোগ একজন গর্ভবতী মাকে কোনো আক্রমণ করে তা সঠিকভাবে আজও নির্ণয়
করা যায় নি। তবে গবেষকরা মনে করেন, রক্তবাহী শিরাসমূহের জটিলতা, মস্তিস্ক এবং স্নায়ুতন্ত্রের জটিলতা, খাবার দাবার এবং বংশগতি বা জিন এই রোগের ক্ষেত্রে
একটি প্রভাব ফেলে। তবে এ সংক্রান্ত কোনো তত্ত্বই এখন পর্যন্ত সত্য বলে প্রমাণিত হয় নি।
পাশ্চাত্যের হিসাব মোতাবেক প্রতি ২ থেকে ৩ হাজার গর্ভবতী মায়ের মধ্যে একজন একলাম্পসিয়ার আক্রান্ত হয়ে থাকেন। তবে যারা প্রথমবারের মতো মা হতে চলেছেন, যাদের মা বা বোনদের একালামসিয়া ছিলো, কিংবা যারা অতি অল্প বয়সে অর্থাৎ কিশোরী বা টিনএজে মা হয়ে থাকেন বা যারা ৩০ বছরের পর মা হন তাদের এ রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে। অন্যদিকে যে সব মায়ের ডায়বেটিস আছে,
উচ্চরক্ত চাপ আছে বা কিডনির সমস্যা আছে তাদের একলাম্পসিয়া হতে পারে। এ ছাড়া যাদের গর্ভে যমজ বা একাধিক সন্তান রয়েছে তারাও একলাম্পসিয়াতে আক্রান্ত হতে পারেন বলে চিকিৎসকরা মনে করেন।
একলাম্পসিয়াতে মৃত্যু হার নিয়ে বাংলাদেশে কোনো পরিসংখ্যন নেই। আমরা আগেও বলেছি, বাংলাদেশ প্রাণঘাতী হিসেবে পরিচিত বহু রোগ-ব্যাধি নিয়েই কোনো পরিসংখ্যান নেই। তবে এশিয়া মহাদেশে এ রোগের
প্রাদুর্ভাব বেশি বলে ভিন্ন একটি পরিসংখ্যানে দেখা গেছে। আর এর প্রধান কারণ হলো, এ মহাদেশে মায়েরা অল্প বয়সে
গর্ভধারণ করেন। দ্বিতীয় গর্ভকালীন সময় বহু মা একবারও চিকিৎসার কাছে যাওয়ার মতো সামান্য সুযোগটিও পান না। এক হিসেবে দেখা গেছে, মাত্র ১৮ থেকে ২০ শতাংশ সন্তান
প্রসবের সময় একজন চিকিৎসকের বা প্রসুতি বিশেষজ্ঞের পরামর্শ গ্রহণ করেন। সব মিলিয়ে ভারত উপমহাদেশে ২২ থেকে ২৫ শতাংশ গর্ভবতী মা একলাম্পসিয়ায় আক্রান্ত
হয়ে থাকেন। এখানে আমাদের একটি কথা বলতে হবে আর তা হলো, গর্ভাবন্থায় মাতৃদেহে নানা রকম জটিলতা দেখা দেয়। এ ধরণের একটি জটিলতা হলো গর্ভবতী মায়ের
পা ফুলে যাওয়া। সাধারণভাবে গর্ভধারণের আট মাস পরে এ ধরণের জটিলতা দেখা দিতে পারে। এটিকে স্বাভাবিক জটিলতা হিসেবেই গণ্য করা হয় এবং গর্ভ অবসানের সাথে সাথে এ ধরণের জটিলতা দূর হয়ে যায়। কিন্তু যদি কোনো
মায়ের শরীরে এই সময়ের আগেই পানি নামে অর্থাৎ হাত পা ফুলে যায়। একই সাথে এমন মায়ের রক্তচাপ বেড়ে যায় অর্থাৎ উচ্চরক্ত চাপ দেখা দেয় ও তার পেশাব পরীক্ষা করে
আমিষ বা প্রোটিন পাওয়া যায় তবে তাকে সতর্ক হতে হবে। এ ধরণের উপসর্গ অনেক সময়ই একালামসিয়ার উপসর্গ হয়ে উঠতে পারে।
সাধারণভাবে কোনো মা যদি গর্ভবতী হওয়ার পর নিয়মিত কিংবা গর্ভবতী হওয়ার ২৮ সপ্তার পর চিকিৎসকের নজরে থাকেন তবে তার একলামসিয়ার উপসর্গ সূচনাই ধরা পড়বে।
একই সাথে সে সময় সাধারণ চিকিৎসা দিয়েই একলামসিয়াকে নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। এ জন্য অভিজ্ঞ চিকিৎসকরা প্রয়োজনে সাধারণ কিছু ওষুধ ব্যবহার করেন। এ সব ওষুধ গর্ভাবস্থায় সেবন নিরাপদ বলেই তা গর্ভবতী
মায়েদের দেয়া হয়। মায়ের রক্তচাপ বেশী হলে গর্ভের সন্তানের বৃদ্ধি ঘটে না। আর একজন প্রসূতি বিশেষজ্ঞই কেবল বুঝতে পারেন, মায়ের রক্তচাপের অবস্থা কেমন এবং তার সন্তানের বৃদ্ধি ঠিক মতো ঘটছে কিনা। সঠিকভাবে চিকিৎসার মাধ্যমে মায়ের গর্ভের মেয়াদ শেষ করা যায়। তবে অনেক ক্ষেত্রেই সঠিক চিকিৎসা সত্ত্বেও মায়ের গর্ভের মেয়াদ
পুরা করা যায় না। সে সময় সিজারিয়ান অপারেশনের মাধ্যমে নির্দিষ্ট সময়ের আগেই গর্ভের সন্তানকে বের করে নিয়ে আসা হয়।
অর্থাৎ একলামসিয়ার চিকিৎসার সময় রোগীর দিকেই চিকিৎসকরা নজর রাখেন। এখানে আরেকটি কথা মনে রাখতে হবে, তা হলো কোনো কোনো মায়ের প্রসবের পরও
একলামসিয়া হতে পারে। তবে সে ক্ষেত্রে তাদের রক্তচাপ বেশি থাকবে। চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা বলেন, প্রসবের আগে যে
একলামসিয়া হয় তার চেয়ে অনেক মারাত্মক হলো প্রসবের পরের একলামসিয়া। এ ব্যাপারে অবহেলার কোনো অবকাশ নেই। তাই যদি কোনো মা'র প্রসবের আগে উচ্চ রক্তচাপ
থাকে তবে প্রসবের পর অন্তত পনর দিন তাকে নীবিড় পর্যবেক্ষণে রাখতে হবে। আর তা না হলে মায়ের একলামসিয়াতে আক্রান্ত হওয়ার আশংকা পুরোপুরি থেকেই যাবে। সবাই গর্ভবতী মায়েদের প্রতি সহানুভূতিশীল আচরণ
করবেন, সাধ্যমতো তাকে সহায়তা দান করবেন, তাকে চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যাবেন, তার যত্ন নিবেন এটা একান্তভাবে কামনা করা হচ্ছে।
আমাদের পেইজ এবং পোস্ট (Y) শেয়ার করে বন্ধুদের জানিয়ে দিন।
=======================================
#বিঃদ্রঃ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। যেকোন সমস্যার জন্য আপনারা যোগাযোগ করতে পারেন " Homeo Health Healing Center " রে।
👉 Homeopathist Ayesha Khatun (Tumpa)
B.H.M.S (DU), C.C.M.T (DK)
(Faculty of Medicine, Dhaka University).
Registration no: H-1598 (DG Health).
Medical Officer,
Jubo Khan Foundation (JKF), Kalikaccha, Sarail, Brahmanbaria.
চেম্বারঃ হোমিও হেলথ্ হিলিং সেন্টার।
বাড়ী নং-৪০২/ বি, ৩য় তলা, উত্তর কাজীপাড়া, কাফরুল, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬ (মানিক মিয়ার চা এর দোকানের পাশে)।
চেম্বারঃ খান ক্লাসিক্যাল হোমিওপ্যাথি
বাড়ী নং- ১১, রোডঃ ১, ওয়ার্ড নং-৭, ( রানু মহল), সূর্যকান্দী, কালীকচ্ছ, সরাইল, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
রুগী দেখার সময়: বিকাল ৫ টা থেকে রাত ১০ টা।
যে কোন চিকিৎসা (Se^xe^ul, Skin, Infertility, Pails, IBS, Sports Injury & Pain Physician) সংক্রান্ত তথ্যের জন্য কল করুনঃ
+8801916023571 (রাত ১০ টার পূর্বে)।।
ডায়াবেটিস নিয়ে আলোচনা (পর্ব-৩)
ডাইবেটিস পরিক্ষার জন্য কয়েকটি পন্থা নিচে দেওয়া হলোঃ
নিজেই যদি ডায়াবেটিস পরীক্ষা করাতে চান তবে জেনে নিন কয়েকটি পন্থা।
হাসপাতাল কিংবা ডায়াগোনস্টিক সেন্টারে গিয়ে ডায়াবেটিস পরীক্ষা করানো বেশ ঝক্কির কাজ হতে পারে। বিশেষ করে কোন পরীক্ষাটি খালি পেটে করতে হবে, পরীক্ষার আগে কতক্ষণ না খেয়ে থাকতে হবে, আবার দীর্ঘসময় খালি পেটে থাকার কারণে রক্তে শর্করার মাত্রা কমে যাওয়া ইত্যাদির প্রস্তুতি নেওয়া বিশেষ জরুরি।
এগুলো ছাড়াও পরীক্ষার সঠিক ফলাফল পেতে কিছু বিষয়ের প্রতি নজর রাখতে হবে।
যেমনঃ
এ ওয়ান সি পরীক্ষা (গ্লাইকেটেড হিমোগ্লোবিন): এই পরীক্ষার জন্য খালি পেটে থাকার প্রয়োজন হয় না এবং বিগত তিন মাসে রক্তে শর্করার গড় মাত্রা জানা যায় এই পরীক্ষা থেকে। রক্তের ‘হিমোগ্লোবিন’য়ে কত শতাংশ শর্করা জুড়ে আছে এবং লোহিত রক্তকণিকায় অক্সিজেনবাহী প্রোটিন কী মাত্রায় আছে তা নির্ণয় করে পরীক্ষাটি।
রক্তে শর্করা যত বেশি হবে, ‘হিমোগ্লোবিন’য়ের সঙ্গে ততই বেশি মাত্রায় শর্করা জুড়ে থাকবে। সাধারণত, ‘এওয়ানসি’র মাত্রা যদি পরপর দুই পরীক্ষায় ৬.৫ বা তারও বেশি থাকে তাহলে বুঝতে হবে আপনার ডায়াবেটিস হয়েছে। ‘এওয়ানসি’য়ের মাত্রা ৫.৭ থেকে ৬.৬ এর মধ্যে থাকে তবে আপনি ‘প্রিডায়াবেটিক’ আর ৫.৭ এর নিচে হলে তা স্বাভাবিক।
তবে আপনি যদি গর্ভবতী হন কিংবা আপনার ‘হিমোগ্লোবিন’য়ের ধরন যদি ভিন্ন হয়, যাকে বলা হয় ‘হিমোগ্লোবিন ভ্যারিয়েন্ট’, তাহলে এই পরীক্ষার ফল ভুল আসতে পারে। সেক্ষেত্রে চিকিৎসক আপনাকে আরও কিছু পরীক্ষা করাতে বলবেন।
র্যান্ডম ব্লাড সুগার: নাম থেকেই বোঝা যায় যে এই পরীক্ষায় রক্তের নমুনা নেওয়া হবে ‘র্যান্ডম’ অর্থাৎ বিভিন্ন সময়ে, খালি পেট কিংবা ভরা পেট দুটোই হতে পারে। ‘র্যান্ডম ব্লাড সুগার’য়ের মাত্রা ২০০ এমজি/ডিএল হলে ডায়াবেটিস বেশি।
ফাস্টিং প্লাজমা গ্লুকোজ (এফপিজি) পরীক্ষা: এই পরীক্ষা খালি পেটে করতে হয়, যার কারণে অনেকেই দ্বিধায় পড়ে যান যে কীভাবে এটি করতে হবে। সঠিক উপায় হল সারারাত বা আট থেকে ১২ ঘণ্টা না খেয়ে থাকার পর এই পরীক্ষা করাতে হবে। ১০০ এমজি/ডিএল হল স্বাভাবিক ফলাফল। ১০০ থেকে ১২৫ এমজি/ডিএল হল ‘প্রিডায়াবেটিক’ এবং ১২৬ এমজি/ডিএল মানে হল আপনার ডায়াবেটিস হয়ে গেছে।
পোস্টপ্রান্ডিয়াল গ্লুকোজ: সকালের নাস্তা খাওয়ার দুই ঘণ্টা পরে এই পরীক্ষার জন্য রক্তের নমুনা সংগ্রহ করা হবে। তবে সকালের নাস্তায় মানুষ বিভিন্ন ধরনের খাবার খায়, অনেকে আবার পরীক্ষার ফল স্বাভাবিক আসবে এমন খাবার বেছে নিয়ে খান। তাই সামঞ্জস্য রক্ষার জন্য সকালের নাস্তায় ৭৫ গ্রাম শর্করা খাওয়া পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা। শরীর শর্করাকে কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করছে সেটা দেখাই এই পরীক্ষার মূল উদ্দেশ্য।
ফলাফল ১৪০ এমজি/ডিএল এর বেশি হলে তা অস্বাভাবিক। নিজের ইচ্ছে মতো সকালের নাস্তা খেলে এমন খাবার খান যা আপনি প্রায় প্রতিদিনই খান, কোনো পরিবর্তন আনবেন না।
ওরাল গ্লুকোজ টলারেন্স: এই পরীক্ষা করা হয় দুই ধাপে। প্রথম ধাপে সারারাত না খেয়ে থাকার পর সকালে প্রথম রক্তের নমুনা নেওয়া হবে ‘ফাস্টিং ব্লাড সুগার’ পরিমাপের জন্য। এরপর চিনিযুক্ত পানীয় খাওয়ানো হবে এবং দুই ঘণ্টা পর আবার রক্তের নমুনা নিয়ে রক্তে শর্করার মাত্রা পরিমাপ করা হবে। পরীক্ষায় ‘টাইপ ওয়ান’ ডায়াবেটিস ধরা পড়লে মূত্র পরীক্ষা করাতে বলতে পারেন চিকিৎসক।
শর্করা ব্যবহার করে শক্তি উৎপাদনের জন্য শরীরে পর্যাপ্ত ‘ইনসুলিন’ না থাকার কারণে শরীর পেশি ও চর্বি ব্যবহার করে শক্তি উৎপাদন করে, আর এই প্রক্রিয়ার কারণে মূত্রের সঙ্গে কোনো উপজাত দ্রব্য আসছে কিনা সেটা জানার জন্যই মূত্র পরীক্ষা করা হয়।
জেস্টেইশনাল ডায়াবেটিস: গর্ভাবস্থার প্রাথমিক পর্যায়ে যাদের ওজন বেশি থাকে তাদের ‘জেস্টেইশনাল ডায়াবেটিস’ হওয়ার আশঙ্কা বেশি। এর আগে গর্ভধারণের সময় ‘জেস্টেইশনাল ডায়াবেটিস’ থাকলে কিংবা মা, বাবা, ভাইবোন বা সন্তানের এই ডায়াবেটিস থাকলেও ঝুঁকি বাড়ে। গর্ভাবস্থায় প্রথম দিকেই চিকিৎসক পরীক্ষা করাতে বলবেন।
এই পরীক্ষায় প্রথমে রোগীকে ‘সিরাপ’য়ের মতো একটি গ্লুকোজের দ্রবণ পান করানো হয়। তার এক ঘণ্টা পর পরীক্ষা করা হবে রক্তে শর্করার মাত্রা। এই পরীক্ষায় শর্করার মাত্রা স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি হবে ‘ফলো-আপ’ পরীক্ষার মাধ্যমে ‘জেস্টেইশনাল ডায়াবেটিস’ সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যাবে।
এই ‘ফলো-আপ’ পরীক্ষাকে বলা হয় ‘ফলো-আপ গ্লুকোজ টলারেন্স টেস্ট’। এখানে সারারাত না খেয়ে থাকার পর রক্তে শর্করার মাত্রা পরিমাপ করতে বলা হবে। এরপর মিষ্টি দ্রবণ পান করতে বলা হবে যাতে প্রচুর পরিমাণে শর্করা থাকবে। তারপর পরবর্তি তিন ঘণ্টায় এক ঘণ্টার বিরতিতে তিনবার রক্তে শর্করার মাত্রা পরিমাপ করা হবে। যদি দুটি ফলাফল স্বাভাবিকের চাইতে বেশি আসে তবে আপনার ‘জেস্টেইশনাল ডায়াবেটিস’ আছে।
ঘরে পরীক্ষা
এজন্য প্রয়োজন হবে ‘গ্লুকোমিটার’ নামক একটি যন্ত্র। এই যন্ত্রের সাহায্যে সঠিক ফলাফল পেতে নিচের পদ্ধতিগুলো অনুসরণ করতে হবে।
- হাত ভালোভাবে ধুয়ে শুকিয়ে নিতে হবে।
- যন্ত্রে ‘টেস্ট স্ট্রিপ’ প্রবেশ করাতে হবে।
- আঙ্গুলের ডগায় ‘টেস্ট কিট’য়ের সুঁই দিয়ে ফুটো করতে হবে।
- এবার আঙ্গুলে সামান্য চাপ দিয়ে এক ফোঁটা রক্ত ‘টেস্ট স্ট্রিপ’য়ের উপর ফেলতে হবে।
- আঙ্গুলে থাকা রক্তে ‘টেস্ট স্ট্রিপ’টি স্পর্শ করালেও কাজ হবে। কয়েক সেকেন্ড পরেই যন্ত্রটি ফলাফল দেখা
সঠিক ডাক্তার খুঁজে নিন।
সঠিক সিদ্ধান্ত বুঝে নিন।
পরিবার, সন্তান আপনার, বিবেচনা-ফলাফল এর দায়'ও আপনার!
সবাই সুস্থ থাকুন।
আমাদের পেইজ এবং পোস্ট (Y) শেয়ার করে বন্ধুদের জানিয়ে দিন।
=======================================
#বিঃদ্রঃ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। যেকোন সমস্যার জন্য আপনারা যোগাযোগ করতে পারেন " Homeo Health Healing Center " রে।
👉 Homeopathist Ayesha Khatun (Tumpa)
B.H.M.S (DU), C.C.M.T (DK)
(Faculty of Medicine, Dhaka University).
Registration no: H-1598 (DG Health).
Medical Officer,
Jubo Khan Foundation (JKF), Kalikaccha, Sarail, Brahmanbaria.
চেম্বারঃ হোমিও হেলথ্ হিলিং সেন্টার।
বাড়ী নং-৪০২/ বি, ৩য় তলা, উত্তর কাজীপাড়া, কাফরুল, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬ (মানিক মিয়ার চা এর দোকানের পাশে)।
চেম্বারঃ খান ক্লাসিক্যাল হোমিওপ্যাথি
বাড়ী নং- ১১, রোডঃ ১, ওয়ার্ড নং-৭, ( রানু মহল), সূর্যকান্দী, কালীকচ্ছ, সরাইল, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
রুগী দেখার সময়: বিকাল ৫ টা থেকে রাত ১০ টা।
যে কোন চিকিৎসা (Se^xe^ul, Skin, Infertility, Pails, IBS, Sports Injury & Pain Physician) সংক্রান্ত তথ্যের জন্য কল করুনঃ
+8801916023571 (রাত ১০ টার পূর্বে)।।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Telephone
Address
Homeo Health Healing Centre , 402/B, North Kazipara (Beside Manik Mia Tea Stole), Kafrul, Mirpur
Dhaka
1216
Opening Hours
Monday | 17:00 - 21:00 |
Tuesday | 17:00 - 21:00 |
Wednesday | 17:00 - 21:00 |
Thursday | 17:00 - 21:00 |
Friday | 16:00 - 22:00 |
Saturday | 16:00 - 22:00 |
Sunday | 17:00 - 21:00 |
House 2 Road 17 Block C Banani, Kakoli, Behind UAE Market
Dhaka, 1213
Implant, Cosmetic Dentistry and orthodontics
Shaheed Suhrawardy Medical College Hospital
Dhaka, 1207
আমি ডাঃ রাজীব একজন জেনারেল ও ল্যাপারোস্কপিক সার্জারী বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক
Resident Physician Dhaka Medical College And Hospital Dhaka. Chandpur Chember-Rimtouch Diagnostic And Consultation Centre, Mission Road, Chandpur
Dhaka, 1000
এমবিবিএস(আইএসএমসি) পিজিটি(মেডিসিন) এমডি গ্যাস্ট্রোএন্টেরোলজি কোর্স ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
Uttara
Dhaka, 1230
Hi, I'm a doctor and entrepreneur working to improve public understanding of medical science.
শনির আখড়া, জিয়া স্মরণী রোড, পলাশপুড় ( ছাপড়া মসজিদের পাশে ) কদমতলী, ঢাকা।
Dhaka, 1362
�Dr. Mishu Official Page. � DHMS (Dhaka) �BHMC (Dhaka) �MCH(Dhaka shisu hospital) �Homeo Co
Dhaka
Dr. MOHAMMAD SAKHAWAT HOSSAIN MBBS (DU); CCD (BIRDEM) ICPPN (Singapore); PGPN (Boston) ENS (Germany)
House-19, Road-10B, Sector-11, Uttara
Dhaka, 1230
এখানে রোগীরা বাংলাদেশের যেকোন প্রান্ত থেকে Imo মাধ্যমে বিশেষজ্ঞ ডাক্টার দেখাতে পারবেন।